Category Archives: দক্ষিণ দিনাজপুর
Akshaya Tritiya 2024: অক্ষয় তৃতীয়ায় ভাগ্য খোলার চাবিকাঠি পেয়ে গেল এই ৩ রাশি, জীবনে এবার শুধুই সোনা
HS Result 2024: হাঁটাচলা করতে ভরসা মায়ের কোল! অদম্য জেদেই উচ্চ মাধ্যমিকে বাজিমাত পায়েলের
দক্ষিণ দিনাজপুর : শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে দূরে সরিয়ে উচ্চ মাধ্যমিকে অভাবনীয় ফল করেছে কামারপাড়া এলাকার পায়েল পাল। পায়েলের শারীরিক প্রতিবন্ধকতা আশি শতাংশ সরকারি হিসেবে হওয়ার পরেও এবারের উচ্চ মাধ্যমিকে সে ৪৬০ নম্বর পেয়েছে।
বাড়ির বাইরে গেলেই মায়ের কোল একমাত্র ভরসা। মায়ের কোলে চেপেই স্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে গিয়েছিল পায়েল। গতকাল ফল প্রকাশের পর তাক লাগিয়েছে পায়েল। এবারে সে ৯২ শতাংশ নম্বর পেয়েছে। আগামীদিনে ব্যাঙ্ককর্মী হতে চায় পায়েল। আপাতত ভূগোল নিয়ে স্নাতকোত্তর পড়তে চায় সে। বালুরঘাট সদর শহর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে অমৃতখণ্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের কামারপাড়ার বাসিন্দা পায়েল পাল।
আরও পড়ুন: ধারদেনায় ডুবে রয়েছেন TMC প্রার্থী! কিন্তু সোনা-গাড়ি-বাড়ি? চমকে দিলেন সায়নী ঘোষ
এবার সে উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষার্থী ছিল। স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে না সে। হাঁটাচলা করতে পারেনা। কামারপাড়া এলাকা থেকে বাদামাইল গ্রামে তার স্কুলের দূরত্ব প্রায় দু’কিলোমিটার। এই রাস্তায় তাঁর মা কখনও সাইকেলে, কখনও কোলে করে স্কুলে যাতায়াত করেছে এতদিন। প্রাকৃতিক নিয়মেই বয়স বেড়েছে। এখন আর বাবার কোলে চেপে যেতে চায় না পায়েল। তার ফলে সমস্ত চাপ এখন মায়ের।
আরও পড়ুন: রাজ্যের সেরা ৫ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ কোনগুলি? নাম জানেন? NIRF-এর তালিকা দেখুন
লক্ষ্য ভূগোলে অনার্স নিয়ে পড়াশোনা করা এবং তারপরে আরও বড় লক্ষ্য ব্যাঙ্কে চাকরি পাওয়া। তার জন্য প্রস্তুতিও শুরু করেছে পায়েল। মেয়ের সাফল্যে আনন্দিত হলেও, উচ্চ শিক্ষার ব্যয়ভার কোথা থেকে আসবে, এবং মেয়েকে কলেজে নিয়ে যাবেন কী করে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় তাঁর বাবা মা। কারন মেয়ের চিকিৎসা করাতে গিয়েই ঋণে জর্জরিত হয়ে রয়েছে ওই পরিবার। এখন মেয়ের ভাল কলেজে পড়াশোনার খরচ চালানো কিভাবে যাবে, তা নিয়ে রাতের ঘুম ছুটেছে তাদের। এমন পরিস্থিতিতে সরকারি সহযোগিতার আবেদন জানিয়েছেন পায়েলের বাবা মা।
সুস্মিতা গোস্বামী
Beauty Tips: টুকটুকে লাল ঠোঁট লিপস্টিক ছাড়াই, এই তরল টেনে তুলবে শরীরের গোপনাঙ্গের কালো ছোপ ছোপ দাগও
ISRO: ক্লাস নাইনেই ইসরো পাড়ি! বাংলাকে গর্বিত করল দক্ষিণ দিনাজপুরের মেয়ে, আপ্লুত পরিবার
দক্ষিণ দিনাজপুর: ইসরোতে মহাকাশযান নিয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ ও গবেষণার সুযোগ পেলেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার পতিরামের নবম শ্রেণির ছাত্রী অর্পিতা সাহা। ইসরোর সর্বভারতীয় স্তরের একটি পরীক্ষার মাধ্যমে ওই সুযোগ পেয়েছে অর্পিতা। তাই ইসরো থেকে ১৪ দিনের জন্য একটি ‘ইয়ং সায়েন্টিস্ট’ প্রোগ্রামে ডাক পেয়েছে সে।
অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাবন স্পেশ সেন্টারে ২৫ দিন ধরে পঠনপাঠন ও নানা গবেষণামূলক প্রশিক্ষণের সুযোগ থাকবে। ইসরোর ‘যুবিকা’ পরীক্ষায় মার্কসের ভিত্তিতে গোটা দেশের মধ্যে মোট ৩৫০ জনকে ডাকা রয়েছে। তার মধ্যে পতিরামের অর্পিতাএই সুযোগ পেয়েছে৷
আরও পড়ুন: ‘মশার টোস্ট’! মশা মারার র্যাকেটে এ কী করছেন মহিলা? দেখে তাজ্জব সকলে, হু হু করে ভাইরাল
জানা গিয়েছে, অর্পিতা সাহা পতিরাম বিবেকানন্দ গার্লস হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী। অর্পিতার বাবা দীপঙ্কর সাহা। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী। মা বর্না সাহা গৃহবধূ। সাধারণ পরিবারের মেয়ে অর্পিতা। এবছর ১ মার্চ মাসে অনলাইনে ইসরোর ‘যুবিকা’ নামক একটি পরীক্ষায় বসেন অর্পিতা। এরপরেই সম্প্রতি এই পরীক্ষার রেজাল্ট বের হয়। যার ফলে ইসরো থেকে অর্পিতাকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার তথা আজই অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার উদ্দেশ্যে রওনা হচ্ছেন অর্পিতা ও তাঁর বাবা।
এ বিষয়ে ছাত্রী অর্পিতা সাহা জানাল, ছোটবেলা থেকেই মহাকাশ ও মহাকাশযান নিয়ে মনে আগ্রহ ছিল। গতবছর এই এলাকারই উপাসনা এই পরীক্ষায় পাশ করে ইসরোতে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল। তাই এ বছর সে এই পরীক্ষা দিয়েছিল। কিন্তু ওই পরীক্ষায় সফল হয়ে ইসরো থেকে ডাক পাবে, তা ভাবেনি সে। ইসরো থেকেই চন্দ্রযান ৩ পাঠানো হয়েছে। কীভাবে তা পাঠানো হয়েছিল, তা দেখার সুযোগ হয়েছে। আগামীতে সুযোগ পেলে এই বিষয় নিয়েই পড়াশোনা করার ইচ্ছে অর্পিতার।
অর্পিতার ছোটবেলা থেকেই মহাকাশ বিষয় নিয়ে আগ্রহ। সম্প্রতি চন্দ্রযান ৩ উৎক্ষেপণের যাবতীয় বিষয় খুঁটিনাটি পর্যবেক্ষণ করেছে। এবার সেই ইসরোতেই প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়ে খুশি অর্পিতা ও তার পরিবার। গতবছর একই প্রশিক্ষণের জন্য ডাক পেয়েছিল পতিরামের উপাসনা মণ্ডল। এবার একই স্কুলের একই এলাকার অর্পিতা সেই ইসরোতে ডাক পেয়েছে। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই খুশির হাওয়া শিক্ষা মহলে।
সুস্মিতা গোস্বামী
Money Making Tips: এই ভাবে আপনিও সহজেই হয়ে যেতে পারেন মালামাল! শুধু জেনে নিন এই পদ্ধতি
Boal Fish Paturi Recipe: ইলিশ তো খেয়েছেন, এবার খান বোয়াল মাছের কড়াই পাতুরি! খুব সহজ রেসিপি
দক্ষিণ দিনাজপুর : পাতুরি খাননি এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া যাবে না। প্রতিটি বাঙালি রান্নাঘরে পাতুরি যেমন একটা বিশেষ পদ, তেমনি মাছেদের মধ্যে সেরা বোয়াল। ছুটির দিনগুলোতে চিকেন, মটন নিয়ে মেতে থাকলেও, সপ্তাহের অন্য দিনগুলোতে একটু হালকা খাবারই মন চায়। আর তাছাড়া অফিস বাড়ির দৌড়া-দৌড়িতে রান্নাও করতে হয় চটজলদি।সেক্ষেত্রে পাটুরির নেই কোন তুলনা। তবে এ যেন এক ভিন্ন ধরনের পাতুরি। তাই হাতে অল্প সময় নিয়েই চটজলদি বানিয়ে ফেলুন বোয়াল মাছের কড়াই পাতুরি। স্বাদে অতুলনীয় এই পাটুরিতেই মন কাড়বে সকলের।
প্রথমেই বোয়াল মাছের টুকরো গুলো একটি পাত্রে নিয়ে তাতে সামান্য সর্ষের তেল ছড়িয়ে হাতের সাহায্যে হালকা মেখে নিতে হবে। এরপর তাতে পরিমাণ মত বাটা মশলা আদা বাটা, জিরে বাটা, ধনে বাটা, শুকনো লঙ্কা বাটা, পেঁয়াজ বাটা ও রসুন বাটা একসঙ্গে সব দিয়ে পরিমাণ মত নুন, হলুদ, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো ও পরিমাণ মত পেঁয়াজ কুঁচি ও দু থেকে তিনটে চেড়া কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিতে হবে। সবশেষে সামান্য পরিমাণ টক দই দিয়ে হাতের সাহায্যে বেশ ভালভাবে মেখে নিতে হবে। যেন মাছের মধ্যে মশলা খুব ভালভাবে মিশে যায়। এইভাবেই কিছুক্ষণ ঢাকা দিয়ে রেখে দিতে হবে।
আরও পড়ুন: ইচ্ছামতী নদীর ধারে টাকি! গরমের ছুটিতে দারুণ বেড়ানোর জায়গা! জানুন বিস্তারিত
অপরদিকে, কড়াইতে পরিমাণ মতো সর্ষের তেল গরম করে তাতে গোটা জিরে, গরম মশলা, শুকনো লঙ্কা ফোঁড়ন দিয়ে হালকা নেড়ে চেড়ে আগে থেকে মশলার সঙ্গে মেখে রাখা মাছ গুলো দিয়ে উপর থেকে সামান্য মশলা ধোয়া জল দিয়ে হালকা নেড়ে চেড়ে ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে বেশ কিছুক্ষণ। তবে খেয়াল রাখতে হবে গ্যাসের আচঁ যেন হালকা থাকে। এরপর মশলা কষে গেলে ঢাকনা তুলে আবারও হালকা নেড়ে পরিমাণ মত জল দিয়ে আগে থেকে ভেজে রাখা আলুর টুকরো দিয়ে হালকা নেড়ে চেড়ে জল শুকিয়ে গ্রেভি হয়ে এলেই তৈরি পাতুরি। বাঙালিয়ানা গরম গরম ভাতের সঙ্গে বোয়াল মাছের কড়াই পাতুরি জাস্ট লা জবাব। দেখুন তো খাবারের প্লেট সাফ হয়ে যায় কী না! জমে যাবে অতিথি আপ্যায়নে দুপুর বা রাতের আহার। মন ভরবে সকলের।
সুস্মিতা গোস্বামী
CCU Unit: জেলার মুমূর্ষু রোগীদের নিয়ে আর শিলিগুড়ি ছুটতে হবে না
দক্ষিণ দিনাজপুর: তিনদিক সীমান্ত বেষ্টিত দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সদরে অবস্থিত বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে তৈরি হচ্ছে ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিট বা সিসিইউ ব্লক। ফলে এই জেলার রোগীদের আর জরুরি পরিস্থিতিতে শিলিগুড়ি ছুটতে হবে না। এবার বালুরঘাটেই হবে জটিল পরিস্থিতির চিকিৎসা।
বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে গড়ে ওঠা এই ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটে মোট ৫০ টি শয্যা থাকছে। হাসপাতাল সুপারের অফিস সংলগ্ন জায়গায় ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে । জেলা পূর্ত দফতরের পক্ষ থেকে এই কাজ করা হচ্ছে। সিসিইউ ব্লক তৈরি হলে নানা কঠিন রোগের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উপকৃত হবে জেলার বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন: পর্যটকদের জন্য দারুণ খবর! এবার ঘুরতে গিয়ে আরও সুবিধা
জেলা হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে প্রথমে মাত্র ৮ টি হাইব্রিড সিসিইউ বেড ছিল। যার ফলে পর্যাপ্ত বেডের অভাবে গুরুতর রোগীরা চরম সমস্যায় পড়তেন। পরে তা বাড়িয়ে সম্প্রতি ২৪ টি হাইব্রিড সিসিইউ বেড করা হয়েছে। কিন্তু তাতেও চাহিদা মিটছিল না। ফলে জেলার বহু মানুষকে শিলিগুড়িতে ছুটতে হচ্ছিল।
এই বিষয়ে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ দাস জানান, জেলা হাসপাতালে অত্যাধুনিক সিসিইউ ব্লক তৈরি হচ্ছে। যা অনেকটাই উন্নত বলে জানা গিয়েছে। সেই ব্লকে ৫০ টি বেড থাকবে, সেখানে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও উন্নতমানের চিকিৎসা ব্যবস্থা থাকবে এই নতুন ইউনিটে। এছাড়া সিসিইউ ইউনিটের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসকও থাকবে একাধিক।এতে মুমূর্ষু রোগীরা চিকিৎসা পরিষেবার ক্ষেত্রে যথেষ্টই উপকৃত হবেন। মোট ১৮ কোটি টাকা ব্যয়ে এই ইউনিটটি তৈরি করা হচ্ছে।
সুস্মিতা গোস্বামী
Cucumber Juice Health Benefits: ১ গ্লাস সবুজ রসের ম্যাজিক! নিমেষে ঝরবে মেদ! পালাবে কোষ্ঠকাঠিন্য, হাইপ্রেশার! দূর হবে মুখের দুর্গন্ধ
Pumpkin Pulao: কুমড়োর ছক্কা নয়, বানিয়ে ফেলুন ‘কুমড়ো পোলাও’! শরীরের জন্য দারুণ উপকারী!
দক্ষিণ দিনাজপুর : ছুটির দিনগুলোতে চিকেন, মটন নিয়ে মেতে থাকলেও, সপ্তাহের অন্য দিনগুলোতে একটু হালকা খাবারই মন চায়। আর তাছাড়া অফিস বাড়ির দৌড়া-দৌড়িতে রান্নাও করতে হয় চটজলদি। বাঙালির রান্নাঘরে পোলাও বেশ জনপ্রিয় একটি খাবার। বাড়ির ছোট থেকে বড়ো সকলের অত্যন্ত প্ৰিয় খাবার এই পোলাও। তাই আজ আপনাদের জন্য রইল চটজলদি ও সুস্বাদে ভরপুর কুমড়ো পোলাও। দেখে নিন কুমড়ো পোলাও রান্নার সহজ রেসিপি।
প্রথমেই কড়াইতে একটু সর্ষের তেল গরম করে তাতে ছোট কিউব করে কাটা মিষ্টি কুমড়ো ও আলুর টুকরো দিয়ে হালকা নেড়ে চেড়ে এবার তাতে হলুদ, নুন দিয়ে ভেজে নিতে হবে। কিছুক্ষণ ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে। এরপর ঢাকনা তুলে দেখে নিতে হবে সবজি সেদ্ধ হয়েছে কিনা। এরপর একটি পাত্রে তেল ছেঁকে ভাজা সবজি গুলো তুলে নিতে হবে। এবার ওই তেলে সামান্য জিরে, তেজপাতা কিছুটা গরম মসলা ফোড়ন দিয়ে পরিমাণ মত জল ঝরানো আতপ চাল দিয়ে হালকা নেড়ে চেড়ে এবার তাতে সামান্য নুন, হলুদ, জিরে গুঁড়ো, লঙ্কার গুঁড়ো, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো, সামান্য চিনি ও এক চামচ আদা বাটা দিয়ে বেশ ভালভাবে নেড়ে চেড়ে ভেজে নিতে হবে।
আরও পড়ুন: গরম থেকে বাঁচাবে এই পাঁচ সবজি! শরীর ঠান্ডা ও সুস্থ রাখবে! চিকিৎসকের মত জানুন
ভাজা হয়ে গেলে পরিমাণ মতো জল দিয়ে সেদ্ধ করে নিতে হবে। উপর থেকে দিয়ে দিতে হবে ভেজে রাখা মিষ্টি কুমড়ো ও আলু। হালকা নেড়ে নিয়ে ঢাকনা দিয়ে সেদ্ধ করে নিতে হবে জল শুকিয়ে যাওয়া অবধি। এরপর ঢাকনা খুলে দেখে নিতে হবে জল শুকিয়েছে কিনা। তবে খেয়াল রাখতে হবে আচঁ যেন মিডিয়াম থাকে। তারপর উপর থেকে বেশ কিছুটা ঘি ও গরম মশলা ছড়িয়ে নেড়ে চেড়ে নামিয়ে নিলেই তৈরি কুমড়ো পোলাও। সকালের জলখাবার হোক বা বিকেলের টিফিন গরমা গরম পরিবেশন করুন কুমড়ো পোলাও। মন কাড়বে আপনার আমার সকলের।
সুস্মিতা গোস্বামী