Category Archives: হাওড়া

Howrah News: খাঁচায় বন্দি ওরা!। ফেরিওয়ালার মুখোমুখি হতেই ঘটল এই কাণ্ড

হাওড়া: বেআইনি পাখি নিয়ে জেলায় হাজির পাখিওয়ালা, পাখি খরিদ্দারের কাছে পৌঁছানোর আগেই যা ঘটল তা হয়ত স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারেনি ওই বিক্রেতা। কয়েকটা ছোট খাঁচায় বেশ কয়েকটি পাখির ছানা। দেশীয় পাখি পোষায় কঠোর নিষেধাজ্ঞা। এদিন ওই পাখি ফেরিওয়ালার কাছাকাছি হতে বোঝা যায় প্রত্যেকটি ছানা টিয়া পাখির। টিয়া পাখি ধরা পোষা চালনা বা বিক্রি করা আইনত অপরাধ। এর ফলে গত কয়েক বছরে এই অপরাধ মূলক কাজ বন্ধ প্রায়। ঘটনাটি হাওড়ার আন্দুলে, একাধিক খাঁচাবন্দী কিছু টিয়া পাখি। এগুলি মূলত বিক্রির উদ্দেশে জেলায় আনা হচ্ছিল বলেই প্রাথমিক অনুমান পরিবেশ কর্মীদের।

আরও পড়ুন: কাণ্ডের প্রতিবাদের ঝড় তুলতে যুবকের অস্ত্র নাটক, কলমের জোরেই লড়াই, পথ নাটিকায় কাঁপাচ্ছেন সব

এমন ঘটনা পরিবেশ কর্মীদের নজরে, খাঁচায় নিয়ে পাখি গুলি বিক্রি করতে দেখেন এলাকার সমাজসেবী সোমনাথ নাথ। তিনি ওই পাখি বিক্রেতা যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে এগিয়ে যায়। স্থানীয় যুবকদের দেখে ওই পাখি বিক্রেতা পাখি ফেলে পালায়। স্থানীয় যুবক সোমনাথ যোগাযোগ করেন হাওড়া জেলা যৌথ পরিবেশ মঞ্চের সদস্য চিত্রক প্রামানিকের সঙ্গে। খবর পৌঁছায় পরিবেশ কর্মী সৌভিক দাস সাধু ও দেবজিত ঘোষ । তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে যোগাযোগ করে বন বিভাগের সঙ্গে। পরে বন বিভাগের কর্মীরা পাখিগুলো উদ্ধার করে নিয়ে যায়। আগামী দিনে এই দেশী পাখি বিক্রি এবং ক্রয় যাতে বন্ধ হয়। সেই বিষয়ে এলাকার মানুষ কে সচেতন করেন। উদ্ধার হওয়া খাঁচায়, ছয়টি রোজ রিঙ নেক বা দেশীয় টিয়া এবং দুটি পাম হেডেড প্যারাকীট বা ফুলটুসি টিয়া পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন: এই গাছ থেকে সহজেই লাখপতি হওয়া যাবে ! আপনার বাড়িতে আছে ?

এ প্রসঙ্গে বন্যপ্রাণ সংরক্ষণকারী চিত্রক প্রামানিক বলেন, দেশীয় প্রজাতির যেকোনও পাখি যেমন টিয়া, ময়না, শালিক, মুনিয়া ইত্যাদি বাড়িতে পোষা, বিক্রি করা, শিকার করা ২০২২ ভারতীয় বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ পরিমার্জিত আইন অনুযায়ী সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। তারপরও বহু জায়গায় বেআইনি ভাবে এই পাখি বিক্রি হয় ও মানুষ বাড়িতে রাখে। বর্তমানে বন বিভাগ ও বন্যপ্রাণ অপরাধ দমন শাখা বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে এইসব পাখি বাজেয়াপ্ত করছে এবং দোষীদের জেল ও জরিমানা করছে। আইনি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে চোখ আড়ালে হয়ত কিছু মানুষ আজও পাখি পোষার শখ পূরণ করছেন। তার জেরেই জেলায় মাঝেমধ্যেই অসাধু পাখি বিক্রেতার আনাগোনা দেখা যায়। তবে সম্পূর্ণরূপে কেনা-বেচা, পাচার ও দেশীয় পাখি পোষা বন্ধ করতে জেলা বোনা বিভাগ এবং পরিবেশকর্মীরা তৎপর।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Rail: ট্রেন ধরতে স্টেশনে গিয়ে এত ঝক্কি পোহাতে হয়, অথচ স্টেশনেরই ‘এই’ জিনিসটি দেখলেই সব সমস্যার সমাধান! কী বলুন তো?

হাওড়া: ট্রেনে চড়ে আসা পরিজনদের খুঁজতে ট্রেন ও কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড দেখুন! প্লাটফর্মে কাউকে নিতে গেছেন, কিছুই বুঝতে পেরেছেন না? হন্তদন্ত হয়ে ঘুরছেন, কোচ খুঁজে পাচ্ছেন না? ট্রেন ধরার জন্য স্টেশনে গিয়েছেন, হাতে খুব কম সময়, ট্রেনের কোচ বা ট্রেনটি কোন প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে সেটাও বুঝতে পারছেন না? আপনাদের কথা মাথায় রেখেই পূর্ব রেল স্টেশন গুলিতে কোচ ও ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড গুলি বসানোর ওপর জোর দিয়েছে।
হাওড়া: ট্রেনে চড়ে আসা পরিজনদের খুঁজতে ট্রেন ও কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড দেখুন! প্লাটফর্মে কাউকে নিতে গেছেন, কিছুই বুঝতে পেরেছেন না? হন্তদন্ত হয়ে ঘুরছেন, কোচ খুঁজে পাচ্ছেন না? ট্রেন ধরার জন্য স্টেশনে গিয়েছেন, হাতে খুব কম সময়, ট্রেনের কোচ বা ট্রেনটি কোন প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে সেটাও বুঝতে পারছেন না? আপনাদের কথা মাথায় রেখেই পূর্ব রেল স্টেশন গুলিতে কোচ ও ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড গুলি বসানোর ওপর জোর দিয়েছে।
এগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাত্রীদের জন্য। এই বোর্ড গুলি ট্রেনের কোচ গুলির স্থান ও ট্রেনটি কোন প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে, তা নির্দেশ করে। যাত্রীদের হয়রানি কম করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই বোর্ডগুলি।
এগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাত্রীদের জন্য। এই বোর্ড গুলি ট্রেনের কোচ গুলির স্থান ও ট্রেনটি কোন প্লাটফর্ম থেকে ছাড়বে, তা নির্দেশ করে। যাত্রীদের হয়রানি কম করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই বোর্ডগুলি।
রেলযাত্রীরা এখন আরও সুবিধাজনক ও সহজতর যাত্রা উপভোগ করতে পারবেন। আর হয়রানির মুখে পড়তে হবে না। কারণ বিভিন্ন স্টেশনে ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড (TIB) এবং কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড (CIB) লাগানো হয়েছে।
রেলযাত্রীরা এখন আরও সুবিধাজনক ও সহজতর যাত্রা উপভোগ করতে পারবেন। আর হয়রানির মুখে পড়তে হবে না। কারণ বিভিন্ন স্টেশনে ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড (TIB) এবং কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড (CIB) লাগানো হয়েছে।
এই ব্যবস্থা যাত্রীদের ট্রেন আসা ও যাওয়া, প্ল্যাটফর্ম নম্বর এবং কোচের অবস্থান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে। যার ফলে যাত্রীরা তাদের যাত্রা পরিকল্পনা করতে এবং সমস্যা ছাড়াই ট্রেনে উঠতে পারবেন। ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ডগুলি ট্রেনের আসা ও ছাড়া সময়সূচি এবং নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মের তথ্য প্রদর্শন করে।
এই ব্যবস্থা যাত্রীদের ট্রেন আসা ও যাওয়া, প্ল্যাটফর্ম নম্বর এবং কোচের অবস্থান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে। যার ফলে যাত্রীরা তাদের যাত্রা পরিকল্পনা করতে এবং সমস্যা ছাড়াই ট্রেনে উঠতে পারবেন। ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ডগুলি ট্রেনের আসা ও ছাড়া সময়সূচি এবং নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মের তথ্য প্রদর্শন করে।
একই সঙ্গে কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ডগুলি আগাম জানিয়ে দেয় প্ল্যাটফর্মে আগত ট্রেনের প্রতিটি কোচের অবস্থান সম্পর্কে। এর ফলে যাত্রীদের উদ্বেগ কমাতে সহায়ক হয় এবং তাদের যাত্রা আরও আরামদায়ক এবং নিশ্চিন্ত করে তোলে। প্ল্যাটফর্মের ইন্ডিকেশন বোর্ড দেখে ট্রেনে চড়ে আসা পারিজনদেরও সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়।
একই সঙ্গে কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ডগুলি আগাম জানিয়ে দেয় প্ল্যাটফর্মে আগত ট্রেনের প্রতিটি কোচের অবস্থান সম্পর্কে। এর ফলে যাত্রীদের উদ্বেগ কমাতে সহায়ক হয় এবং তাদের যাত্রা আরও আরামদায়ক এবং নিশ্চিন্ত করে তোলে। প্ল্যাটফর্মের ইন্ডিকেশন বোর্ড দেখে ট্রেনে চড়ে আসা পারিজনদেরও সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়।
বর্তমান আর্থিক বছর ২০২৪-২৫-এ, পূর্ব রেলওয়ের সিগন্যাল ও টেলিকম বিভাগ যাত্রীদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে বিভিন্ন স্টেশনে ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড (TIB) এবং কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড (CIB) স্থাপন করেছে। যে স্টেশন গুলোতে ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড এবং কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে। সেগুলি হল সিমুলতলা, বাসুকীনাথ, পাণ্ডবেশ্বর, সিউড়ি, বিদ্যাসাগর, দেওঘর, সাঁইথিয়া, আজিমগঞ্জ, নৈহাটি, শিবনারায়ণপুর, গিরিডি, শঙ্করপুর, লালগোলা, শান্তিপুর, জামতারা, পিরপৈতি, মুর্শিদাবাদ, চিত্তরঞ্জন এবং সুলতানগঞ্জ।
বর্তমান আর্থিক বছর ২০২৪-২৫-এ, পূর্ব রেলওয়ের সিগন্যাল ও টেলিকম বিভাগ যাত্রীদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে বিভিন্ন স্টেশনে ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড (TIB) এবং কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড (CIB) স্থাপন করেছে। যে স্টেশন গুলোতে ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড এবং কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে। সেগুলি হল সিমুলতলা, বাসুকীনাথ, পাণ্ডবেশ্বর, সিউড়ি, বিদ্যাসাগর, দেওঘর, সাঁইথিয়া, আজিমগঞ্জ, নৈহাটি, শিবনারায়ণপুর, গিরিডি, শঙ্করপুর, লালগোলা, শান্তিপুর, জামতারা, পিরপৈতি, মুর্শিদাবাদ, চিত্তরঞ্জন এবং সুলতানগঞ্জ।
২০২৪-২৫ আর্থিক বছরে এখন পর্যন্ত ১৪টি স্টেশনে টিআইবি এবং ৮টি স্টেশনে সিআইবি স্থাপন করা হয়েছে, এবং ভবিষ্যতে আরও বিস্তারের পরিকল্পনা রয়েছে। এই উদ্যোগটি যাত্রী সুবিধা ও পরিষেবার উন্নতির প্রচেষ্টার অংশ। ইতিমধ্যে বিদ্যমান ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড এবং কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড গুলির উন্নতি ও বৃদ্ধি করে আসানসোল ডিভিশনের ১০টি স্টেশনে, মালদা ডিভিশনের ২টি স্টেশনে এবং শিয়ালদহ ডিভিশনের ২টি স্টেশনে ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে ।
২০২৪-২৫ আর্থিক বছরে এখন পর্যন্ত ১৪টি স্টেশনে টিআইবি এবং ৮টি স্টেশনে সিআইবি স্থাপন করা হয়েছে, এবং ভবিষ্যতে আরও বিস্তারের পরিকল্পনা রয়েছে। এই উদ্যোগটি যাত্রী সুবিধা ও পরিষেবার উন্নতির প্রচেষ্টার অংশ। ইতিমধ্যে বিদ্যমান ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড এবং কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড গুলির উন্নতি ও বৃদ্ধি করে আসানসোল ডিভিশনের ১০টি স্টেশনে, মালদা ডিভিশনের ২টি স্টেশনে এবং শিয়ালদহ ডিভিশনের ২টি স্টেশনে ট্রেন ইন্ডিকেশন বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে ।
অন্যদিকে আসানসোল ডিভিশনের ২টি স্টেশন, হাওড়া ডিভিশনের ২টি স্টেশন, মালদা ডিভিশনের ৩টি স্টেশন এবং শিয়ালদহ ডিভিশনের ১টি স্টেশনে কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।
অন্যদিকে আসানসোল ডিভিশনের ২টি স্টেশন, হাওড়া ডিভিশনের ২টি স্টেশন, মালদা ডিভিশনের ৩টি স্টেশন এবং শিয়ালদহ ডিভিশনের ১টি স্টেশনে কোচ ইন্ডিকেশন বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।

Money Making Tips: এই গাছ থেকে সহজেই লাখপতি হওয়া যাবে ! আপনার বাড়িতে আছে ?

পরিবেশ রক্ষা করে মোটা অর্থ লাভের পথ দেখাচ্ছেন হাওড়ার ব্যবসায়ী! জেলায় সুপ্রতিষ্ঠিত একজন মানুষ। সারা বাংলার মধ্যে একজন সফলতম ব্যবসায়ী হাওড়ার হরেন পাত্র। ব্যবসায় সফলতা। কঠোর পরিশ্রম এবং কাজের প্রতি মনোযোগ সফলতার শিকড়ে পৌঁছে দিয়েছে। প্রচুর সুনাম ও অর্থ-সম্পদ অর্জন করলেও খুব সাদামাটা জীবন যাপনে তিনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
পরিবেশ রক্ষা করে মোটা অর্থ লাভের পথ দেখাচ্ছেন হাওড়ার ব্যবসায়ী! জেলায় সুপ্রতিষ্ঠিত একজন মানুষ। সারা বাংলার মধ্যে একজন সফলতম ব্যবসায়ী হাওড়ার হরেন পাত্র। ব্যবসায় সফলতা। কঠোর পরিশ্রম এবং কাজের প্রতি মনোযোগ সফলতার শিকড়ে পৌঁছে দিয়েছে। প্রচুর সুনাম ও অর্থ-সম্পদ অর্জন করলেও খুব সাদামাটা জীবন যাপনে তিনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
ব্যবসায় চরম ব্যস্ততার মাঝেই দু হাত ধরে মানুষকে সহযোগিতা করেন বিপদে মানুষের পাশে থাকতে পছন্দ করেন। বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে তিনি সশরীরে হাজির হন এমন ঘটনা বহুবার দেখা গেছে। এলাকা প্লাবিত হওয়া থেকে মানুষকে রক্ষা, করোনা সময় নানা ভাবে মানুষকে সহযোগিতা করা। আবার কন্যাদানে দরিদ্র পরিবারের পাশে থেকেছেন তিনি।
ব্যবসায় চরম ব্যস্ততার মাঝেই দু হাত ধরে মানুষকে সহযোগিতা করেন বিপদে মানুষের পাশে থাকতে পছন্দ করেন। বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে তিনি সশরীরে হাজির হন এমন ঘটনা বহুবার দেখা গেছে। এলাকা প্লাবিত হওয়া থেকে মানুষকে রক্ষা, করোনা সময় নানা ভাবে মানুষকে সহযোগিতা করা। আবার কন্যাদানে দরিদ্র পরিবারের পাশে থেকেছেন তিনি।
এমন নানা বিষয়ে মানুষকে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা। স্থানীয় মানুষের কাছে ভরসার আরেক নাম হলেন ব্যবসায়ী হরেন পাত্র। এবার তিনি পরিবেশ রক্ষার দায়িত্বভার নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন।
এমন নানা বিষয়ে মানুষকে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা। স্থানীয় মানুষের কাছে ভরসার আরেক নাম হলেন ব্যবসায়ী হরেন পাত্র। এবার তিনি পরিবেশ রক্ষার দায়িত্বভার নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন।
এই নিয়ে দ্বিতীয় বর্ষ বিপুল পরিমাণে চারা গাছ দান করেছেন ৷  হরেন বাবু নিয়েছেন আলাদা উদ্যোগ। যেমন পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিভিন্ন গাছ তিনি বেছে নিয়েছেন। তেমনি যাতে সাধারন মানুষ গাছ লাগিয়ে স্বনির্ভর হতে পারে সেই দিক গুরুত্ব রেখে দামি গাছের চারা দিচ্ছেন।
এই নিয়ে দ্বিতীয় বর্ষ বিপুল পরিমাণে চারা গাছ দান করেছেন ৷ হরেন বাবু নিয়েছেন আলাদা উদ্যোগ। যেমন পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিভিন্ন গাছ তিনি বেছে নিয়েছেন। তেমনি যাতে সাধারন মানুষ গাছ লাগিয়ে স্বনির্ভর হতে পারে সেই দিক গুরুত্ব রেখে দামি গাছের চারা দিচ্ছেন।
হাওড়া সহ বিভিন্ন জেলার মানুষকে গাছ বসাতে উৎসাহিত করছেন। শুধু মুখের কথা নয়, গাছ বসিয়ে গাছ থেকে ফল ফুল বিভিন্ন উপকার পাবেন। একইসঙ্গে তিনি সাধারণ মানুষকে জানাচ্ছেন, গাছ বসিয়ে শুধু পরিবেশ রক্ষা নয়। একবার গাছ লাগিয়ে লাভবান হওয়া যেতে পারে।
হাওড়া সহ বিভিন্ন জেলার মানুষকে গাছ বসাতে উৎসাহিত করছেন। শুধু মুখের কথা নয়, গাছ বসিয়ে গাছ থেকে ফল ফুল বিভিন্ন উপকার পাবেন। একইসঙ্গে তিনি সাধারণ মানুষকে জানাচ্ছেন, গাছ বসিয়ে শুধু পরিবেশ রক্ষা নয়। একবার গাছ লাগিয়ে লাভবান হওয়া যেতে পারে।
লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হওয়া যেতে পারে।এবার তিনি ১ লক্ষ ১০ হাজার গাছ দানের উদ্যোগ নিয়েছেন। সেই কাজ প্রায় শেষের পথে। পরিবেশ ও পশু পাখির কথা ভেবে পেয়ারা আমের মত ফলের গাছ। গাছের সঙ্গে দামি চারা গাছ দেবার উদ্যোগ নেন। তাতেই চারা গাছ নিতে দারুন আগ্রহ মানুষের। সুদূর মেদিনীপুর থেকে লাল চন্দন সাল সেগুন সহ বিভিন্ন চারা গাছ আমদানি করেন।
লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হওয়া যেতে পারে।এবার তিনি ১ লক্ষ ১০ হাজার গাছ দানের উদ্যোগ নিয়েছেন। সেই কাজ প্রায় শেষের পথে। পরিবেশ ও পশু পাখির কথা ভেবে পেয়ারা আমের মত ফলের গাছ। গাছের সঙ্গে দামি চারা গাছ দেবার উদ্যোগ নেন। তাতেই চারা গাছ নিতে দারুন আগ্রহ মানুষের। সুদূর মেদিনীপুর থেকে লাল চন্দন সাল সেগুন সহ বিভিন্ন চারা গাছ আমদানি করেন।
কয়েক সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ দান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। গতবারের তুলনায় এবার মানুষ দারুন আগ্রহের সাথে চারা গাছ নিচ্ছেন। এর অন্যতম কারণ, লাল চন্দনের মত মূল্যবান চারা গাছ। এই গাছ লাগিয়ে যে কেউ ২৫- ৩০ বছরে লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হতে পারেন। তাতে বেড়েছে চারা গাছ নেবার প্রবণতা।
কয়েক সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ দান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। গতবারের তুলনায় এবার মানুষ দারুন আগ্রহের সাথে চারা গাছ নিচ্ছেন। এর অন্যতম কারণ, লাল চন্দনের মত মূল্যবান চারা গাছ। এই গাছ লাগিয়ে যে কেউ ২৫- ৩০ বছরে লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হতে পারেন। তাতে বেড়েছে চারা গাছ নেবার প্রবণতা।
পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষরোপণ ও বৃক্ষ দান কর্মসূচি সারা বিশ্বজুড়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই কর্মকাণ্ডকে ত্বরান্বিত করতে হাওড়ার অভিনব উদ্যোগে মানুষকে গাছ বসাতে উৎসাহিত করছেন হরেন বাবু। গাছ যত্ন করে লাগালেও সেই গাছে পরিচর্যার অভাব দেখা যায় অধিকাংশ সময়। সেই দিক গুরুত্ব রেখে। চারা গাছের প্রতি মানুষের কাছে গুরুত্ব বৃদ্ধি করতে মানুষের হাতে মূল্যবান গাছের চারা তুলে দিচ্ছেন ব্যবসায়ী। এতে তিনি সুফল পাবেন বলেই আশাবাদী। ইতিমধ্যেই এই কাজের দারুন প্রশংসা ও পেয়েছেন।
পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষরোপণ ও বৃক্ষ দান কর্মসূচি সারা বিশ্বজুড়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই কর্মকাণ্ডকে ত্বরান্বিত করতে হাওড়ার অভিনব উদ্যোগে মানুষকে গাছ বসাতে উৎসাহিত করছেন হরেন বাবু। গাছ যত্ন করে লাগালেও সেই গাছে পরিচর্যার অভাব দেখা যায় অধিকাংশ সময়। সেই দিক গুরুত্ব রেখে। চারা গাছের প্রতি মানুষের কাছে গুরুত্ব বৃদ্ধি করতে মানুষের হাতে মূল্যবান গাছের চারা তুলে দিচ্ছেন ব্যবসায়ী। এতে তিনি সুফল পাবেন বলেই আশাবাদী। ইতিমধ্যেই এই কাজের দারুন প্রশংসা ও পেয়েছেন।

RG Kar Protest: RG Kar-কাণ্ডের প্রতিবাদের ঝড় তুলতে যুবকের অস্ত্র নাটক, কলমের জোরেই লড়াই, পথ নাটিকায় কাঁপাচ্ছেন সব

হাওড়া: আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদের ঝড় তুলতে যুবকের অস্ত্র নাটক ৷ সমাজের ডাক্তার, শিক্ষক, আইনজীবী, সমাজকর্মী থেকে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ কন্ঠে প্রতবাদের সুর চড়িয়ে পথে নেমেছে। অপরাধী চিহ্নিত করে তাদের উপযুক্ত শাস্ত্রীর দাবি জানাচ্ছে।

দেশের ৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের প্রাক্কালে সারা বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে মহিলারা রাত দখল করে পথে নামতে দেখা গেছে। প্রতিবাদকে আরও ত্বরান্বিত করতে গ্রাম থেকে শহর মিছিল সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আরও বেশি করে মানুষকে এই প্রতিবাদে সামিল করতে যুবকের অভিনব ভাবনা।

নাট্যকার নয়ন চন্দ্র দাস নিজেই নাটক লিখে প্রযোজনা করে মঞ্চস্থ করছেন পথে পথে। হাওড়া শহরের পর আন্দুল স্টেশন সংলগ্ন মাড়োয়ারি বাগানে দ্বিতীয় পত্র নাটক প্রদর্শনী হয়।

আরও পড়ুন – Virat Kohli and KKR: না মুম্বই ইন্ডিয়ান্স নয়, কেকেআর-ই তাঁর সবচেয়ে পছন্দের…কলকাতা ফ্যানরা জানেন এত বড় সত্যিটা

শহর থেকে শহরতলিতে এর জোরদার প্রতিবাদ চলছে। এতে গ্রামের মানুষও সামিল হয়েছেন। মানুষকে আরও ঐক্যবদ্ধ করে প্রতিবাদ আরও জোরদার করতে নানা উদ্যোগ চলছে রাজ্য জুড়ে। পৈশাচিক ঘটনার প্রতিবাদে পথে পথে নাটক করছেন হাওড়া আন্দুলের যুবক নয়ন দাস।

নাটকের প্রতি শৈশব থেকেই আলাদা ভাললাগা তার। যেমন সে নাটকে অভিনয় করতে ভালোবাসেন তেমনি সমাজ সচেতনতায় নাটক রচনা করেছেন। কখনও গঙ্গা দূষণ রোধ করতে নাটক, আবার কখনও পলিথিন বর্জন করতে নাটকের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন। এবার আর জি করের মত মহিলা ধর্ষণ খুন ভয়ঙ্কর কাণ্ডের প্রতিবাদে নিজে নাটক লিখে পথে নেমে অভিনয়।

এ প্রসঙ্গে নাট্যকার নয়ন দাস জানান, বর্তমান সময় অত্যান্ত কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাই ধর্ষণ খুনের মত ঘটনা ঘটে চলেছে। সমাজকে অপরাধ মুক্ত করতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এগিয়ে আসতে হবে। আজগর কাণ্ডের ঘটনার পর বহু মানুষ পথে নেমেছেন। এই প্রতিবাদ আরও জোরদার হোক। বহু মানুষ নানা ভাবে উদ্যোগী মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে। সেই পথে আমিও, একজন নাট্যশিল্পী হয়ে নাটকের মধ্য দিয়ে মানুষকে অন্যায়ের প্রতিবাদ সামিল হবার আহ্বান জানাচ্ছি।
Rakesh Maity

Howrah News: স্বাধীনতা সংগ্রামে স্থানীয় স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ইতিহাস জানাতে স্কুলে প্রদর্শনী 

স্বাধীনতা সংগ্রামে স্থানীয় স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অবদান জানাতে বিদ্যালয়ে প্রদর্শনী! ৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে অভিনব প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে সিরাজ বাটি চক্রের আমতা আওড়গাছি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
স্বাধীনতা সংগ্রামে স্থানীয় স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অবদান জানাতে বিদ্যালয়ে প্রদর্শনী! ৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে অভিনব প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে সিরাজ বাটি চক্রের আমতা আওড়গাছি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
প্রদর্শনীর বিষয় - স্বাধীনতা সংগ্রামে আমতা এবং বাগনান এলাকার স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস এবং এই এলাকার স্বাধীনতা সংগ্রামীদের কথা তুলে ধরা হয়েছে প্রদর্শনীর মাধ্যমে।
প্রদর্শনীর বিষয় – স্বাধীনতা সংগ্রামে আমতা এবং বাগনান এলাকার স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস এবং এই এলাকার স্বাধীনতা সংগ্রামীদের কথা তুলে ধরা হয়েছে প্রদর্শনীর মাধ্যমে।
আমতার রসপুরের শ্রীশ মিত্র ওরফে হাবু মিত্রের লুন্ঠন করা অস্ত্র নিয়ে বুড়ী বালামের তীরে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিলেন বীর বিপ্লবী বাঘা যতীন। তখনকার বাগনান স্কুলে আত্মগোপন করেছিলেন বাঘা যতীন। তারই কিছু লেখা ও ছবি প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে।
আমতার রসপুরের শ্রীশ মিত্র ওরফে হাবু মিত্রের লুন্ঠন করা অস্ত্র নিয়ে বুড়ী বালামের তীরে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিলেন বীর বিপ্লবী বাঘা যতীন। তখনকার বাগনান স্কুলে আত্মগোপন করেছিলেন বাঘা যতীন। তারই কিছু লেখা ও ছবি প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে।
আমতা অমরাগড়ির পুলিন বিহারী রায় লাহোরে জেলবন্দী ভগৎ সিং - কে জেল ভেঙে উদ্ধার করার জন্য লাহোর গিয়েছিলেন। তিনি অবশ্য সে সময় সফল হননি। ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়ে যান তিনি। টিটাগড় ষড়যন্ত্র মামলার অন্যতম নায়ক আনুলিয়ার কার্তিক সেনাপতি। বাগানানে জনসভায় ভাষণ দেন নেতাজী সুভাষ। বাগনানের আগুন্সীতে কাজী নজরুল ইসলাম স্বরচিত দুটি সঙ্গীত পরিবেশন করেছিলেন তরুণদের স্বদেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে।
আমতা অমরাগড়ির পুলিন বিহারী রায় লাহোরে জেলবন্দী ভগৎ সিং – কে জেল ভেঙে উদ্ধার করার জন্য লাহোর গিয়েছিলেন। তিনি অবশ্য সে সময় সফল হননি। ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়ে যান তিনি। টিটাগড় ষড়যন্ত্র মামলার অন্যতম নায়ক আনুলিয়ার কার্তিক সেনাপতি। বাগানানে জনসভায় ভাষণ দেন নেতাজী সুভাষ। বাগনানের আগুন্সীতে কাজী নজরুল ইসলাম স্বরচিত দুটি সঙ্গীত পরিবেশন করেছিলেন তরুণদের স্বদেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে।
বাগনানে দামোদর নদীর উপর নির্মিত সেতুটির নাম বিভূতি সেতু।এটি বাঙালপুরের স্বাধীনতা সংগ্রামী বিভূতি ভূষণ ঘোষ- এর নামে।১৯৪৭- এর ১৫ ই আগস্ট বাগনান থানায় প্রথম বার জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন স্বাধীনতা সংগ্রামী চন্ডী দাস ঘোষ।
বাগনানে দামোদর নদীর উপর নির্মিত সেতুটির নাম বিভূতি সেতু।এটি বাঙালপুরের স্বাধীনতা সংগ্রামী বিভূতি ভূষণ ঘোষ- এর নামে।১৯৪৭- এর ১৫ ই আগস্ট বাগনান থানায় প্রথম বার জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন স্বাধীনতা সংগ্রামী চন্ডী দাস ঘোষ।
নানা অজানা তথ্য সচিত্র তুলে ধরা হয়েছে প্রদর্শনীতে। প্রধান শিক্ষক প্রদীপ রঞ্জন রীত জানালেন , বর্তমান প্রজন্মের মানুষ জনদের কাছে স্থানীয় ভূমি সন্তান যাঁরা স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের কথা তুলে ধরাই প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য। এঁরা বিস্মৃতপ্রায়,'আনসাং হিরো'। প্রদর্শনীর মাধ্যমে একদিকে যেমন এঁদেরকে স্মরণ করে ওঁনাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা। এই প্রদর্শনী চলবে ২১/৮/২৪ বুধবার পর্যন্ত।
নানা অজানা তথ্য সচিত্র তুলে ধরা হয়েছে প্রদর্শনীতে। প্রধান শিক্ষক প্রদীপ রঞ্জন রীত জানালেন , বর্তমান প্রজন্মের মানুষ জনদের কাছে স্থানীয় ভূমি সন্তান যাঁরা স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের কথা তুলে ধরাই প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য। এঁরা বিস্মৃতপ্রায়,’আনসাং হিরো’। প্রদর্শনীর মাধ্যমে একদিকে যেমন এঁদেরকে স্মরণ করে ওঁনাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা। এই প্রদর্শনী চলবে ২১/৮/২৪ বুধবার পর্যন্ত।

Gathi Kochur Paturi: ইলিশ-কাতলা ফেল…! এক থালা ভাত নিমেষে সাফ, পাতে রাখুন সুস্বাদু এই নিরামিষ পাতুরি

হাওড়া: সুস্বাদু কচু পাতুরি! ইলিশ বা কাতলা পাতুরি অতি পরিচিত। তবে এই নিরামিষ পাতুরি হলেও কচু পাতুরি পিছিয়ে নেই স্বাদে। গরম ভাতের সঙ্গে এই পাতুরির জনপ্রিয়তা বেশ। সামান্য কয়েকটি উপকরণে অল্প সময়ে তৈরি করা যেতেই পারে কচুর পাতুরি।

এই বর্ষার মরশুমে গরম ভাতের সঙ্গে নিরামিষ কচু পাতুরি’র জুড়ি নেই। কলা পাতায় মোরা পোস্ত সর্ষের গন্ধ মাখা সর্ষের ঝাঁঝ আর নারকেলের মিষ্টি স্বাদের এই নিরামিষ পদ চেটে পুটে খাবে পরিবারের ছোট ছেলে-বুড়ো। গাঠি কচুর বিভিন্ন রেসিপি খাবার চল থাকলেও কচুর পাতুরি স্বাদে শ্রেষ্ঠ তা বলা যেতেই পারে। গ্রাম থেকে শহর অতিথি আপ্যায়নেও দেখা যায় গাঠি কচুর পাতুরি।

আরও পড়ুন-     মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

উপকরণ- খুব সামান্য কয়েকটা উপকরণ লাগে কচুর পাতুরি তৈরি করতে লাগে৷  ভাল মানের গাঠি কচু যা খুব সহজে সিদ্ধ হয় লক্ষ্য রাখতে হবে। কলাপাতা মাস্ট৷  নারকেল কুড়ো, সর্ষে, পোস্ত, সর্ষের তেল কাঁচা লঙ্কা সামান্য হলুদ এবং পরিমান মত লবণ।পদ্ধতি- প্রথমেই কচু ভাল করে ধুয়ে সিদ্ধ করে নিন। কুড়ো করে নেওয়া নারকেল পরিমাণ মত সর্ষে পোস্ত ও কাঁচা লঙ্কা একসঙ্গে বেটে নিতে হবে। সিদ্ধ কচুর খোলা ছাড়িয়ে মেখে নিন।

আরও পড়ুন-    ভয়ঙ্কর তোলপাড় পরিবর্তন! সূর্য-মঙ্গল-বুধ-শুক্রের বিরাট চালে ভাগ্যের খেলা শুরু…! কারা ভাগ্যবান, কাদের লোকসান? আপনার কপালে কী?

এবার বাটা উপকরণ ও কচু লবণ হলুদ ও সর্ষের তেল দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে সমস্ত উপকরণ। পাতুরি মোড়ার জন্য টুকরো করা কলাপাতা তার মধ্যে মাখানো কচু সরষের তেল ও কাঁচা লঙ্কা উপর থেকে দিয়ে ভাল করে বেঁধে কনটেনারের মুখ বন্ধ করে পাত্রে ফুটন্ত জলের উপর বসিয়ে দিন । এভাবে প্রায় কুড়ি মিনিট রাখলেই তৈরি সুস্বাদু গাঠি কচুর পাতুরি।

রাকেশ মাইতি

What is this: কলকাতার এত কাছেই এই জায়গায়, আর সেখানেই এই পরিমাণ পায়ের ছাপ, কিসের ছাপ, আতঙ্ক চরমে

হাওড়া:  সাত সকালে, মাজু গ্রামের মানুষের নজরে আসে অসংখ্য পায়ের ছাপ। ছাপ দেখে হইহই কান্ড এলাকায়। পরিবেশ কর্মীদের কথায় জানা যায়, বন্য শূকরের পায়ের চিহ্ন বলেই অনুমান। তাঁদের অনুমান রাতের অন্ধকারে শূকরের দল খাবারের খোঁজে কৃষি জমি থেকে লোকালয়ে ঢুঁ মারছে।

অনেকটা গরুর পায়ের খুরের চিহ্নর মত। সকালে উঠে এমন পদচিহ্ন দেখে চাঞ্চল্য ছড়ালেও পরিবেশকর্মীদের সহযোগিতায় সেই ধোঁয়াশা কাটে। গত কয়েক বছরে বাড়বাড়ন্ত। শূকরের তাণ্ডবে অতিষ্ট মানুষ! কৃষি জমি থেকে মানুষের বাড়িতে উঠানে হানা দিচ্ছে শূকরের দল।

আরও পড়ুন- Low Pressure Alert: বঙ্গোপসাগরের উপর ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে এগোচ্ছে নিম্নচাপ, বৃষ্টির কালো থাবায় চাপা পড়বে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলা, ৪৮ ঘণ্টায় তোলপাড় বাংলায়

শূকর ও হনুমানের অত্যাচারে চাষের জমি থেকে আস্থা হারাচ্ছে কৃষক। চাষীদের অভিযোগ চাষের জমিতে হনুমানের তান্ডব দীর্ঘদিনের। যদিও হনুমানের হাত থেকে ফসল রক্ষা করতে সকাল থেকে সন্ধ্যার পাহারা দিলেই অধিকাংশ ফসল সুরক্ষিত থাকত। কিন্তু বর্তমানে কষ্টের ফসল ওঠার আগেই রাতের অন্ধকারে ক্ষেত নষ্ট করছে বন্য শূকরের দল।

গোধূলিতে জমির ফসল আস্ত রেখে এলে সকলে গিয়ে দেখছে লন্ডভন্ড ফসলের ক্ষেত। রাতের অন্ধকারে শূকরের দল তছনছ করছে গোটা ক্ষেত। কষ্টের ফসল রক্ষা করতে না পেরে জেলার চাষিরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে চাষ থেকে।

জেলা জুড়ে ক্রমেই শূকরের তাণ্ডব বাড়ছে তাতে জেলার কৃষি ভবিষ্যৎ ভয়ংকর এমনটাই মনে করছে একাংশের পরিবেশ কর্মীরা। চাষের জমিতে হনুমান ও শূকর হানায় বছরের পর বছর ক্ষতির মুখে কৃষক। ফলে বহু মানুষ চাষ বন্ধ করে কারখানার শ্রমিকের কাজ বেছে নিয়েছেন।

এ প্রসঙ্গে পরিবেশ কর্মী সৌরভ দত্ত জানান, মাজু এলাকায় অজানা প্রাণীর পায়ের ছাপ। সকালে খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছই। এলাকায় যে প্রাণীর পদচিহ্ন পাওয়া গেছে তা ফেরাল শূকরের বলেই অনুমান। এলাকায় পদচিহ্ন দেখে মানুষের মধ্যে নানা প্রশ্ন তৈরি হয়। এলাকা সংলগ্ন কৃষি জমি সেখান থেকেই শুকরের দল এলাকায় প্রবেশ করে বলেই অনুমান। একথা জানানোর পর, স্থানীয়দের মধ্যে ধোঁয়াশা ভাব কাটে।

এ প্রসঙ্গে পরিবেশ কর্মী সম্রাট মন্ডল জানান, গত দু’বছর আগে হাওড়া ফেরাল শুকরের সমস্যার সহ একাধিক বিষয়ে অবগত করা হয়। তারপর থেকে আরও সমস্যা জটিল হয়েছে। দুর্ভোগে জেলার কৃষক। বন দফতর সূত্রে জানা যায়, এগুলি পালিত শূকর পায়ে ছাড়া পেয়ে বনে জঙ্গলে আস্তানা গেঁড়েছে। এর ফলে কৃষি জমির ফসল নষ্ট করছে শূকরের দল মানুষের সমস্যা বেড়েছে। দ্রুত বংশ বৃদ্ধির ফলে দিনদিন আরও সমস্যা বাড়ছে। তারা আস্বস্ত করেছেন এগুলো উৎখাত করতে মানুষকে সাহায্য করবে বন দফতর।

Rakesh Maity

The Flag Man: স্বাধীনতা দিবসের পরদিন‌ই পথে ‘ফ্ল্যাগ ম্যান’! তাঁকে অনুসরণ করে রাজ্য জুড়ে চলছে এই কাজ

হাওড়া: স্বাধীনতা দিবসের পরদিন পথে দেখা গেল ‘ফ্ল্যাগ ম্যান’-কে। স্বাধীনতা দিবস, প্রজাতন্ত্র দিবস বা নেতাজি জয়ন্তীর উদযাপনের পরেরদিন দেশ মাতাকে সম্মান জানাতে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েন এই ফ্ল্যাগ ম্যান প্রিয়রঞ্জন সরকার। এভাবেই গত কয়েক বছর ধরে দেশভক্তির পরিচয় দিয়ে আসছেন তিনি।

এমন দেশ ভক্তি বিরল এই বাংলায়। এমনিতে সারা দেশ জুড়ে কোটি কোটি মানুষ স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে মেতে ওঠেন। আবার কোথাও আগের দিন থেকেই জোরদার তোরজোড় শুরু হয় স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের। তবে হাওড়ার প্রিয়রঞ্জন ও তাঁর সঙ্গীরা দেশমাতাকে সম্মান জানাতে বেছে নিয়েছে এই বিশেষ দিন পালনের পরবর্তী দিনকে। বালির প্রিয়রঞ্জন সরকার বর্তমানে ‘ফ্ল্যাগ ম্যান মনু’ নামে গোটা দেশে পরিচিত।

আর‌ও পড়ুন: পাকিস্তানের যুদ্ধ ট্যাঙ্কের উপর উড়বে ১৫০ ফুটের তেরঙ্গা!

২০০৮-০৯ সাল থেকে মায়ের হাত ধরে তাঁর এই যাত্রাপথ শুরু। বিশেষ দিন উদযাপনে এই দেশের সর্বত্র জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পাশাপাশি বিভিন্নভাবে সাজিয়ে তোলা হয় পতাকা উত্তোলনের প্রাঙ্গন। যেখানে প্রচুর পরিমাণে জাতীয় পতাকার প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয় ছোট ছোট কাগজের পতাকা। উদযাপনের পর উত্তোলিতো পতাকা সযত্নে নামিয়ে রাখা হলেও প্রতীকী এই কাগজের তেরঙ্গা অবহেলিত হয়ে যত্রতত্র মাটিতে পড়ে থাকতে দেখা যায়। অনেক সময় কাগজের সেই পতাকা পদপিষ্ট’ও হয়। দেশের জাতীয় পতাকার ঠাঁই হয় আবর্জনা স্তুপে। বিশেষ জাতীয় দিনগুলির পর জাতীয় পতাকাকে এই অসম্মানের হাত থেকে বাঁচাতে যথা সর্বস্ব চেষ্টা করেন প্রিয়রঞ্জন’রা।

এবার হাওড়া ও হুগলি জেলার বিভিন্ন পতাকা উত্তোলন প্রাঙ্গণে নেমে তারা মাটিতে পড়ে থাকা জাতীয় পতাকা সংগ্রহ করে নিচ্ছেন। এই প্রসঙ্গে ফ্লাগম্যান মনু জানান, এই কাজ শুরু মায়ের হাত ধরে। এই ভাবেই দেশের পতাকাকে অসম্মানের হাত থেকে রক্ষা করে চলেছেন।

রাকেশ মাইতি

Bangla Video: শিশু ও মহিলাদের সচেতনতায় বিশেষ শিবির হাওড়ার স্কুলে স্কুলে

হাওড়া: শিশু ও মহিলাদের সুরক্ষায় অভিনব উদ্যোগ হাওড়ায়। এবার স্কুলে স্কুলে সচেতনতার কর্মসূচি। বর্তমান সময়ের কিছু ঘটনা যা অনেকের মনেই ভীতির সঞ্চার ঘটিয়েছে। আরজি কর হাসপাতালে ডাক্তারি ছাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনাটি আরও বেশি করে ভাবিয়ে তুলছে মানুষকে। এই ঘটনার প্রতিবাদে এবং দোষীদের কঠোরতম শাস্তির দাবিতে সারা রাজ্যজুড়ে একদিন আগেই মধ্যরাতে রাজপথে নেমেছেন হাজার হাজার মহিলা। এই পরিস্থিতিতে মহিলা ও শিশুদের নিয়ে আয়োজিত হল সচেতনতা শিবির।

শহরের একাধিক স্কুলে সচেতনতা শিবির আয়োজন করে অভিজিৎ পোড়ে মত কয়েক যুবক। শিশু ও মহিলাদের সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা কথা এখানে আলোচনা করা হয়। পড়াশোনা করাতে গিয়ে অভিভাবকরা অনেক সময় শিশুদের উপর অতিরিক্ত কঠোর হয়ে ওঠেন। এর থেকে বিভিন্ন দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থেকে যায়। এই সচেতনতা শিবিরে সেই বিষয়েও অভিভাবকদের সতর্ক করেন উদ্যোক্তারা।

আর‌ও পড়ুন: নানা পদের বিরিয়ানি থেকে কাটলেট, রকমারি খাবারের এই দোকানদারদের দেখুন শুধু!

শিশুর সঙ্গে অভিভাবকদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। সচেতনকারী যুবকদের কথায়, সরকারি স্কুলে কাউন্সেলিং বা এই ধরনের সচেতনতার নিয়মিত কোন‌ও ব্যবস্থা থাকে না। যে কারণে অসাধু ব্যক্তিদের ফাঁদে পড়ার প্রবণতা বেশি থাকে। সে দিক গুরুত্ব রেখে শিশু ও মহিলাদের সুরক্ষায় বিশেষ শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে। এই শিবিরের মাধ্যমে শিশু ও মহিলারা নিজেরা প্রাথমিকভাবে জ্ঞান অর্জন করে। যার মাধ্যমে অসাধু ব্যক্তির শরীরের ভাব-ভঙ্গিমা, কথাবার্তা দেখেই দুর্ঘটনা ঘটার আগেই সচেতন হয়ে যাওয়া সম্ভব।

এই নিয়ে হাওড়ার সালকিয়া বিদ্যাপীঠ সহ বিভিন্ন স্কুলে সতনতার শিবির আয়োজন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই হাওড়ার বেশ কয়েকটি স্কুলে এই সচেতনতার শিবির অনুষ্ঠান হয়েছে।

রাকেশ মাইতি

Chess News: বিয়ের পর ৬ বছর খেলা হয়নি, এখন শেখান প্রিয় দাবা খেলা, এবার প্যারাগুয়েতে হলেন সেরা মহিলা খেলোয়াড়

আবারও জগত সভায় শ্রেষ্ঠ ভারত, এবার এক গৃহবধুর হাত ধরে। প্যারাগুয়ে ওপেন ইন্টারন্যাশনাল চেস টুর্নামেন্ট ' আন্তর্জাতিক এই দাবা প্রতিযোগিতায় মহিলাদের শীর্ষস্থানে ভারতের মিলি ঘোষ। বলা বাহুল্য এই টুর্নামেন্টে তিনি একটি খেলাতেও পরাজয় স্বীকার করেননি। ফলাফল জয় অথবা ড্র।
আবারও জগত সভায় শ্রেষ্ঠ ভারত, এবার এক গৃহবধুর হাত ধরে। প্যারাগুয়ে ওপেন ইন্টারন্যাশনাল চেস টুর্নামেন্ট ‘ আন্তর্জাতিক এই দাবা প্রতিযোগিতায় মহিলাদের শীর্ষস্থানে ভারতের মিলি ঘোষ। বলা বাহুল্য এই টুর্নামেন্টে তিনি একটি খেলাতেও পরাজয় স্বীকার করেননি। ফলাফল জয় অথবা ড্র।
অষ্টম শ্রেণী থেকে দাবা প্রশিক্ষণ শুরু। ৯৫, ৯৬ ও ৯৯ প্রতিবার রাজ্য দাবায় প্রথম তিনজনের মধ্যে একজন। ১৯৯৯ এ বিহার ' আন্ডার ১৯ উইমেন্স এ চ্যাম্পিয়ন। এরপর ২০০০ সালে বিয়ে হাওড়ায় চলে আসেন। প্রায় ছ'বছর পর আবার দাবা ময়দানে ফেরা। প্রথম বছরই বাংলায় মেয়েদের ৪ র্থ হয়ে জাতীয় দাবা দলে অংশ গ্রহণ।
অষ্টম শ্রেণী থেকে দাবা প্রশিক্ষণ শুরু। ৯৫, ৯৬ ও ৯৯ প্রতিবার রাজ্য দাবায় প্রথম তিনজনের মধ্যে একজন। ১৯৯৯ এ বিহার ‘ আন্ডার ১৯ উইমেন্স এ চ্যাম্পিয়ন। এরপর ২০০০ সালে বিয়ে হাওড়ায় চলে আসেন। প্রায় ছ’বছর পর আবার দাবা ময়দানে ফেরা। প্রথম বছরই বাংলায় মেয়েদের ৪ র্থ হয়ে জাতীয় দাবা দলে অংশ গ্রহণ।
এরপর সাংসারিক জীবনে প্রবেশ। সংসার ও ব্যস্ততার মধ্য থেকে আবার প্রায় ছ'বছর পর দাবায় ফেরা। ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি ২০০৬ সালের পর আবার প্রতিযোগিতামূলক দাবা টুর্নামেন্টে যোগ দেওয়া।
এরপর সাংসারিক জীবনে প্রবেশ। সংসার ও ব্যস্ততার মধ্য থেকে আবার প্রায় ছ’বছর পর দাবায় ফেরা। ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি ২০০৬ সালের পর আবার প্রতিযোগিতামূলক দাবা টুর্নামেন্টে যোগ দেওয়া।
নিজের দাবা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বহু ছাত্র-ছাত্রী সফলতা পেয়েছে। এর মধ্যে কেউ ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার, কেউ রাজ্য দাবা চ্যাম্পিয়ন। কেউ ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন কেউ আবার ইন্টারন্যাশনাল রেটিং প্রাপ্ত।
নিজের দাবা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বহু ছাত্র-ছাত্রী সফলতা পেয়েছে। এর মধ্যে কেউ ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার, কেউ রাজ্য দাবা চ্যাম্পিয়ন। কেউ ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন কেউ আবার ইন্টারন্যাশনাল রেটিং প্রাপ্ত।
 নামি কয়েকটি স্কুলে প্রশিক্ষণ দেওয়া। একই সঙ্গে অনলাইনে বিদেশেও প্রশিক্ষণ দেন। ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ব্যস্ত। সময়ের অভাবে নিজের অনুশীলন ঠিক মত হয়ে উঠত না।
নামি কয়েকটি স্কুলে প্রশিক্ষণ দেওয়া। একই সঙ্গে অনলাইনে বিদেশেও প্রশিক্ষণ দেন। ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ব্যস্ত। সময়ের অভাবে নিজের অনুশীলন ঠিক মত হয়ে উঠত না।
শৈশব থেকেই বিদেশে খেলতে যাবার ইচ্ছা তো ছিলই। তবে উপযুক্ত অনুশীলনের অভাবের কারণে এবার কিছুটা ইতস্ত ছিল। তবে পরিবার এবং প্রিয়জনদের কথাতেই এই আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে যাওয়া। হাওড়ার গৃহবধূর এই কৃতিত্বে বাংলা তথা গোটা দেশের মানুষ গর্বিত।
শৈশব থেকেই বিদেশে খেলতে যাবার ইচ্ছা তো ছিলই। তবে উপযুক্ত অনুশীলনের অভাবের কারণে এবার কিছুটা ইতস্ত ছিল। তবে পরিবার এবং প্রিয়জনদের কথাতেই এই আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে যাওয়া। হাওড়ার গৃহবধূর এই কৃতিত্বে বাংলা তথা গোটা দেশের মানুষ গর্বিত।
এ প্রসঙ্গে মিলি ঘোষ জানান, এই সাফল্যের পেছনে বেশ কিছু মানুষের অবদান রয়েছে। স্কুল জীবনে বন্ধু সঞ্চারী। খেলোয়াড় জীবনে স্বাতী মোহতা সিনিয়র খেলোয়াড়, সমস্ত কোচ ও কোচ অঞ্জন স্যার এছাড়াও যে মানুষটার সবথেকে বেশি অবদান সে হল আমার স্বামী মানস ঘোষ।
এ প্রসঙ্গে মিলি ঘোষ জানান , এই সাফল্যের পিছনে বেশ কিছু মানুষের অবদান রয়েছে। যেমন স্কুল জীবনে বন্ধু সঞ্চারী, খেলোয়াড় জীবনে স্বাতী মোহতা সিনিয়র খেলোয়াড়, সমস্ত কোচ ও কোচ অঞ্জন স্যার এছাড়াও যে মানুষটার সব থেকে বেশি অবদান হল আমার স্বামী মানস ঘোষ।