Tag Archives: Dengue

Dengue: বৃষ্টি নামতেই হু-হু করে বাড়ছে ডেঙ্গি, বাড়ছে আতঙ্ক! কী করবেন, পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ

বর্ষাকাল শুরু হলেই জমা জল এবং নোংরা আবর্জনার কারণে রোগভোগ, জ্বর-সর্দিও পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে। বর্ষাকালে ডেঙ্গির মতো রোগও দেখা দিতে শুরু করে। ইতিমধ্যে উত্তরপ্রদেশের ঝাঁসিতেও বাড়তে শুরু করেছে ডেঙ্গি রোগীর সংখ্যা। এর জন্য স্বাস্থ্য বিভাগও বিভিন্ন জরুরি প্রস্তুতি শুরু করেছে।
বর্ষাকাল শুরু হলেই জমা জল এবং নোংরা আবর্জনার কারণে রোগভোগ, জ্বর-সর্দিও পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে। বর্ষাকালে ডেঙ্গির মতো রোগও দেখা দিতে শুরু করে। ইতিমধ্যে উত্তরপ্রদেশের ঝাঁসিতেও বাড়তে শুরু করেছে ডেঙ্গি রোগীর সংখ্যা। এর জন্য স্বাস্থ্য বিভাগও বিভিন্ন জরুরি প্রস্তুতি শুরু করেছে।
ঝাঁসির মহারানি লক্ষ্মীবাই মেডিক্যাল কলেজে ডেঙ্গি রোগীদের জন্য একটি ওয়ার্ড সংরক্ষিত করা হয়েছে।  ৭ নম্বর ওয়ার্ডকে ডেঙ্গি ওয়ার্ড বানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ঝাঁসির মহারানি লক্ষ্মীবাই মেডিক্যাল কলেজে ডেঙ্গি রোগীদের জন্য একটি ওয়ার্ড সংরক্ষিত করা হয়েছে।  ৭ নম্বর ওয়ার্ডকে ডেঙ্গি ওয়ার্ড বানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
লক্ষণীয় যে, ডেঙ্গি একটি ভাইরাল সংক্রমণ। যা এডিস মশা দ্বারা ছড়ায়। এর লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম হল প্রবল জ্বর, মাথাব্যথা, পেশি আর গাঁটে ব্যথা, বমি-বমি ভাব এবং ত্বকে ছোট ছোট ফুসকুড়ি।
লক্ষণীয় যে, ডেঙ্গি একটি ভাইরাল সংক্রমণ। যা এডিস মশা দ্বারা ছড়ায়। এর লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম হল প্রবল জ্বর, মাথাব্যথা, পেশি আর গাঁটে ব্যথা, বমি-বমি ভাব এবং ত্বকে ছোট ছোট ফুসকুড়ি।
সাধারণত ডেঙ্গি হলে রোগীদের প্লেটলেট কাউন্ট দ্রুত কমতে শুরু করে। সাধারণত প্লেটলেট কাউন্ট ১৫০০০০ এর বেশি থাকা আবশ্যক। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, প্লেটলেট কাউন্ট ৪০,০০০-১০০,০০০ এর মধ্যে হলে অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এর নিচে প্লেটলেট কাউন্ট নেমে গেলে সেক্ষেত্রে বিপজ্জনক পরিণতি হতে পারে।
সাধারণত ডেঙ্গি হলে রোগীদের প্লেটলেট কাউন্ট দ্রুত কমতে শুরু করে। সাধারণত প্লেটলেট কাউন্ট ১৫০০০০ এর বেশি থাকা আবশ্যক। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, প্লেটলেট কাউন্ট ৪০,০০০-১০০,০০০ এর মধ্যে হলে অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এর নিচে প্লেটলেট কাউন্ট নেমে গেলে সেক্ষেত্রে বিপজ্জনক পরিণতি হতে পারে।
মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. জাকি সিদ্দিকী জানান, ডেঙ্গি মশা প্রায়ই জমা জলে বংশবিস্তার করে। তাই নোংরা জল যাতে জমতে না পারে, সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. জাকি সিদ্দিকী জানান, ডেঙ্গি মশা প্রায়ই জমা জলে বংশবিস্তার করে। তাই নোংরা জল যাতে জমতে না পারে, সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
এই সময় বাড়ির আশপাশে, ঝোপঝাড়ে কোথাও জল জমতে দেওয়া যাবে না। এর পাশাপাশি এই সময় বাইরে থাকলে হাত-পা ঢাকা পোশাক পরা উচিত। বাড়িতে মশার উপদ্রব থেকে বাঁচাতে ওডোমোস ব্যবহার করা যেতে পারে। বোঝাই যাচ্ছে যে. এই সময় নিজেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ রাখা আবশ্যক।
এই সময় বাড়ির আশপাশে, ঝোপঝাড়ে কোথাও জল জমতে দেওয়া যাবে না। এর পাশাপাশি এই সময় বাইরে থাকলে হাত-পা ঢাকা পোশাক পরা উচিত। বাড়িতে মশার উপদ্রব থেকে বাঁচাতে ওডোমোস ব্যবহার করা যেতে পারে। বোঝাই যাচ্ছে যে. এই সময় নিজেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ রাখা আবশ্যক।
ডা. জাকি জানান, ডেঙ্গির উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত পরীক্ষা করানো উচিত। এর ওষুধ বলতে শুধুমাত্র প্যারাসিটামলই রয়েছে। আসলে এই সময় এমন কোনও ওষুধ খাওয়া যাবে না, যার কারণে প্লেটলেটের সংখ্যা কমে যায়। তিনি আরও বলেন যে, বিশ্বের অনেক দেশেই ডেঙ্গির ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চলছে। শিগগিরই এই ভ্যাকসিন বাজারে পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডা. জাকি জানান, ডেঙ্গির উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত পরীক্ষা করানো উচিত। এর ওষুধ বলতে শুধুমাত্র প্যারাসিটামলই রয়েছে। আসলে এই সময় এমন কোনও ওষুধ খাওয়া যাবে না, যার কারণে প্লেটলেটের সংখ্যা কমে যায়। তিনি আরও বলেন যে, বিশ্বের অনেক দেশেই ডেঙ্গির ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চলছে। শিগগিরই এই ভ্যাকসিন বাজারে পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Dengue Prevention: বর্ধমান শহরে বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা, পরিদর্শনে বিশেষ দল

পূর্ব বর্ধমান: বর্ষাকাল শুরু হতেই ফের মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ডেঙ্গি সংক্রমণ। তবে বর্ষাকাল শুরু হলেও সেভাবে বৃষ্টির দেখা নেই। আর পর্যাপ্ত বৃষ্টির অভাবেই বাড়ছে ডেঙ্গির প্রকোপ। বর্ধমান শহরে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় চিন্তায় আছেন জেলা স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকেরা।

পূর্ব বর্ধমান জেলায় বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। তবে ভারী বৃষ্টি না হওয়ার কারণে জলের স্রোতও কম থাকছে। আর তাই বিভিন্ন জায়গায় জমা জলে সহজেই বংশবিস্তার ঘটছে মশার। এই জমা জল ডেঙ্গির লার্ভা জন্মানোর আদর্শ জায়গা বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকেরা।

আর‌ও পড়ুন: ভরা শ্রাবণেও বৃষ্টির দেখা নেই, সেচের অভাবে মাথায় হাত পুরুলিয়ার চাষিদের

বর্তমানে তাঁরা জেলার পাশাপাশি, বর্ধমান শহর নিয়েও চিন্তায় রয়েছেন। বর্ধমান শহরে বাড়তে শুরু করছে ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। ইতিমধ্যেই বর্ধমানের একই এলাকা থেকে একাধিকজনের ডেঙ্গি আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা সামনে এসেছে। বর্ধমানের রসিকপুরে ১২ জন বর্তমানে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত। জানা গিয়েছে, ওই এলাকায় এখনও অনেকেই জ্বরে ভুগছেন। কলকাতা থেকে ওই এলাকায় সুডার একটি দল পরিদর্শনেও এসেছিলেন।

এই বিষয়ে কলকাতা থেকে আগত নির্দিষ্ট দফতরের অতিরিক্ত সচিব জলি চৌধুরী বলেন, তিন নম্বর ওয়ার্ডে সাম্প্রতিক কয়েকটি ডেঙ্গি কেস হয়েছে। তবে বর্ধমান পুরসভা তৎপরতার সঙ্গে তাদের দল নিয়ে কাজে নেমেছে। সাধারণত বাড়ির ভিতর জল জমিয়ে রাখার কারণে কিছু কিছু জায়গায় মশার লার্ভা পাওয়া গিয়েছে। ১২ টি পজিটিভ কেস এসেছে, তবে সকলেরই বাড়িতে থেকে চিকিৎসা চলছে। পুরসভার তরফে প্রতিদিন তাঁদের খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে, বাড়িতে গিয়ে দেখে আসাও হচ্ছে। পুরসভার তরফে কল সেন্টার চালু আছে। কোনওরকম সহযোগিতা লাগলে রোগী বা তাঁর পরিজনরা যাবতীয় সাহায্য পাবেন। হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হলে নিয়ে যাওয়া হবে। তবে হাসপাতালে কেউ এখনও ভর্তি নেই। সকলেই ভাল আছেন, অবজারভেসনে রয়েছেন। কলকাতা থেকে আগত আধিকারিকদের পাশাপাশি , পরিদর্শনে উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান পুরসভার প্রতিনিধি, বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Dengue: একই এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্ত ১২ জন! পৌঁছল মেডিক্যাল টিম, বসেছে ফিভার ক্লিনিক

দক্ষিণবঙ্গ: বর্ধমানে একই ওয়ার্ডে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন ১২ জন। তার ফলে আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা। উদ্বেগে রয়েছেন জেলা স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরাও। একই দিনে ডেঙ্গি আক্রান্ত হন ৯ জন। গত কয়েক দিন আগে আরও ৩ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত হন। বর্ধমান শহরের তিন নম্বর ওয়ার্ডের রসিকপুর এলাকায় এই  ঘটনা ঘটেছে।

বুধবার এলাকা পরিদর্শনে যায় নগরোন্নয়ন দফতরের প্রতিনিধি দল। পরিদর্শন করে এলাকার মানুষকে সচেতন করতে লিফলেট বিলি করেন পুরসভার চেযারম্যান পরেশ চন্দ্র সরকার।

আরও পড়ুন: ‘আগে থেকে কিছুই জানানো হয়নি,’ ওয়ানাডের ধস নিয়ে অমিত শাহের দাবি উড়িয়ে দিলেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন

একই এলাকায় ১২ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত হওয়ায় নড়েচড়ে বসেছে বর্ধমান পুরসভা ও জেলা স্বাস্থ্য দফতর। মশার লার্ভা নষ্ট করতে এলাকায় নামানো হয় সাফাই কর্মীদের। বাড়ি বাড়ি অভিযান চালানো হচ্ছে। মশার লার্ভা নষ্ট করতে বাড়িতে জমা জল ফেলে দেওয়া হচ্ছে।

এলাকায় খোলা হয়েছে ফিভার ক্লিনিক। জ্বর হলেই ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়া টেস্ট করা হচ্ছে ক্লিনিকে। এলাকায় সচেতনতা বৃদ্ধি করতে বিলি করা হচ্ছে লিফলেটও।

২৩ জুলাই বর্ধমান শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের রসিকপুর এলাকায় তিন জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। এছাড়াও, অনেকের জ্বরে আক্রান্তের খবর ছিল। এরপরই স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে বর্ধমান পুরসভাকে এলাকায় বিশেষ কাম্পে করে রক্ত পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয় হয়। পুরসভার পক্ষ থেকে এলাকায় ফিভার ক্লিনিক খোলা হয়।

আরও পড়ুন: ‘কেরলকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল,’ ওয়ানাডের ধস নিয়ে রাজ্যসভায় স্পষ্ট কথা অমিত শাহের, বিরোধীদের অকারণ রাজনীতি না করার বার্তা

সোমবার ক্লিনিকে পরীক্ষা করে আরও ৯ জনের ডেঙ্গি আক্রান্তের পজিটিভ রির্পোট আসে। ডেঙ্গির পাশাপাশি ম্যালেরিয়ারও পরীক্ষাও করানো হয় ওই এলাকায়।

বুধবার সুডার একটি প্রতিনিধি দল এলাকা পরিদর্শন করতে আসেন। পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান পুরসভার চেয়ারম্যান পরেশ চন্দ্র সরকার সহ প্রতিনিধিরা। গত জানুয়ারি মাস থেকে এখনও পর্যন্ত জেলায় ১০৫ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন। বর্ধমান পুরসভার চেয়ারম্যান পরেশ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘‘আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবে এই সময় সতর্ক থাকা খুবই প্রয়োজন। বাড়িতে কোথাও যাতে জল জমে না থাকে তা দেখতে হবে।’’

Dengue Prevention: ডেঙ্গি ঠেকাতে উঠেপড়ে লেগেছে স্বাস্থ্য দফতর

পুরুলিয়া: রাজ্য জুড়ে ক্রমশ বাড়ছে ডেঙ্গি সংক্রমণ‌। প্রতিদিনই ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ বাড়ছে স্বাস্থ্য দফতরের। রাজ্যের অন্যান্য জেলার পাশাপাশি ডেঙ্গি আক্রান্তের হাদিস মিলেছে পুরুলিয়াতেও।‌ ম্যালেরিয়ার পর এবার ডেঙ্গির প্রকোপ পড়েছে জেলায়।

ইতিমধ্যেই গোটা জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১৮। পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পাঁচ জন। ‌ ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ বাড়ছে স্বাস্থ্য দফতর ও জেলা প্রশাসনের।‌ ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি পুরুলিয়ার বলরামপুর ব্লক এলাকায়।‌

আর‌ও পড়ুন: রাখি তৈরি করে হাল ফিরেছে এই গ্রামের মহিলাদের

ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ডেঙ্গি সংক্রমণ রুখতে। রক্ত পরীক্ষার জন্য গ্রামে গ্রামে মেডিকেল টিম পাঠানো হচ্ছে। ঝোপঝাড় যুক্ত এলাকায় করা হচ্ছে স্প্রে। ডেঙ্গি সংক্রমনের লক্ষণ দেখা দিলেই রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে। এছাড়াও যে এলাকায় ডেঙ্গি সংক্রমণ দেখা দিচ্ছে সে সমস্ত এলাকায় স্বাস্থ্য দফতরের পরিকাঠামো খতিয়ে দেখতে এলাকা পরিদর্শন করছেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।

এই বিষয়ে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক অশোক বিশ্বাস বলেন, গোটা জেলাজুড়ে আপাতত ১৮ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বিশেষ জটিলতা দেখা না দিলে হাসপাতালে ভর্তি না করার জন্য সকলকে অনুরোধ করেন তিনি। জানান, ডেঙ্গি আক্রান্ত হলেও শারীরিক জটিলতা না থাকলে বাড়িতে থেকেই দিব্যি চিকিৎসা করা যাবে।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Dengue Symptoms: শুধু জ্বর নয়, শারীরিক এই লক্ষণগুলিও কিন্তু ডেঙ্গির উপসর্গ! সতর্ক করলেন বিশেষজ্ঞ

প্রতি বছর বর্ষার সময় ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত দেখা যায়।এডিস ইজিপ্টাই নামক মশার কামড়ে ডেঙ্গি জ্বরের উৎপত্তি। ডেঙ্গি জ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনও ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি ৪ থেকে ৬ দিনের মধ্যে ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত হয়। ( প্রতিবেদন: জুলফিকার মোল্যা)
প্রতি বছর বর্ষার সময় ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত দেখা যায়।এডিস ইজিপ্টাই নামক মশার কামড়ে ডেঙ্গি জ্বরের উৎপত্তি। ডেঙ্গি জ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনও ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি ৪ থেকে ৬ দিনের মধ্যে ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত হয়। ( প্রতিবেদন: জুলফিকার মোল্যা)

 

এবার এই আক্রান্ত ব্যক্তিকে কোনও জীবাণুবিহীন এডিস মশা কামড়ালে, সেই মশাটিও ডেঙ্গি জ্বরের জীবাণুবাহী মশায় পরিণত হয়। এভাবে একজন থেকে অন্যজনে মশার মাধ্যমে ডেঙ্গি ছড়িয়ে থাকে।
এবার এই আক্রান্ত ব্যক্তিকে কোনও জীবাণুবিহীন এডিস মশা কামড়ালে, সেই মশাটিও ডেঙ্গি জ্বরের জীবাণুবাহী মশায় পরিণত হয়। এভাবে একজন থেকে অন্যজনে মশার মাধ্যমে ডেঙ্গি ছড়িয়ে থাকে।

 

মূলত, জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, বিশেষ করে বর্ষার সময়টাতেই ডেঙ্গি জ্বরের প্রকোপ বেশি থাকে। তবে কেউ ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন কিনা তা সহজে বুঝবেন কীভাবে!
মূলত, জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, বিশেষ করে বর্ষার সময়টাতেই ডেঙ্গি জ্বরের প্রকোপ বেশি থাকে। তবে কেউ ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন কিনা তা সহজে বুঝবেন কীভাবে!

 

ডেঙ্গি আক্রান্ত ব্যক্তির কী কী লক্ষণই বা দেখা যেতে পারে। তা নিয়ে বিস্তারিত জানালেন বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক-২ অনুপম ভট্টাচার্য।
ডেঙ্গি আক্রান্ত ব্যক্তির কী কী লক্ষণই বা দেখা যেতে পারে। তা নিয়ে বিস্তারিত জানালেন বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক-২ অনুপম ভট্টাচার্য।

 

সাধারণত শহর অঞ্চলে অভিজাত এলাকায়, বড় বড় দালান কোঠায় এই মশার প্রাদুর্ভাব বেশি, তাই ডেঙ্গি জ্বরও এই এলাকার বাসিন্দাদের বেশি হয়। বস্তিতে বা গ্রামে বসবাসরত লোকজনের ডেঙ্গি তুলনামূলক কম হয়।
সাধারণত শহর অঞ্চলে অভিজাত এলাকায়, বড় বড় দালান কোঠায় এই মশার প্রাদুর্ভাব বেশি, তাই ডেঙ্গি জ্বরও এই এলাকার বাসিন্দাদের বেশি হয়। বস্তিতে বা গ্রামে বসবাসরত লোকজনের ডেঙ্গি তুলনামূলক কম হয়।

 

ডেঙ্গি জ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর ও সেই সঙ্গে সারা শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। শরীরে বিশেষ করে হাড়, কোমড়, পিঠ সহ অস্থি সন্ধি এবং মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা হয়। এছাড়া মাথাব্যথা ও চোখের পিছনে ব্যথা হয়। অনেক সময় ব্যথা এত তীব্র হয় যে মনে হয় বুঝি হাড় ভেঙে যাচ্ছে।
ডেঙ্গি জ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর ও সেই সঙ্গে সারা শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। শরীরে বিশেষ করে হাড়, কোমড়, পিঠ সহ অস্থি সন্ধি এবং মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা হয়। এছাড়া মাথাব্যথা ও চোখের পিছনে ব্যথা হয়। অনেক সময় ব্যথা এত তীব্র হয় যে মনে হয় বুঝি হাড় ভেঙে যাচ্ছে।

 

জ্বর হওয়ার ৪ বা ৫ দিনের সময় সারা শরীরজুড়ে লালচে দানা দেখা যায়, যাকে বলা হয় স্কিন র‌্যাশ, অনেকটা এলার্জি বা ঘামাচির মতো। এর সঙ্গে বমি বমি ভাব, এমনকি বমি হতে পারে। রোগী অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করে এবং রুচি কমে যায়।
জ্বর হওয়ার ৪ বা ৫ দিনের সময় সারা শরীরজুড়ে লালচে দানা দেখা যায়, যাকে বলা হয় স্কিন র‌্যাশ, অনেকটা এলার্জি বা ঘামাচির মতো। এর সঙ্গে বমি বমি ভাব, এমনকি বমি হতে পারে। রোগী অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করে এবং রুচি কমে যায়।

 

সাধারণত ৪ বা ৫ দিন জ্বর থাকার পর তা এমনিতেই চলে যায় এবং কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে এর ২ বা ৩ দিন পর আবার জ্বর আসে।
সাধারণত ৪ বা ৫ দিন জ্বর থাকার পর তা এমনিতেই চলে যায় এবং কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে এর ২ বা ৩ দিন পর আবার জ্বর আসে।

 

ডেঙ্গি জ্বরের লক্ষণ ও উপসর্গের পাশাপাশি আরও যে সমস্যাগুলো হয়, তা হল- শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত পড়া শুরু হয়, যেমন চামড়ার নীচে, নাক ও মুখ দিয়ে, মাড়ি ও দাঁত থেকে, কফের সঙ্গে, রক্তবমি, মলের সঙ্গে তাজা রক্ত বা কালো পায়খানা, চোখের মধ্যে এবং চোখের বাইরে, মহিলাদের অসময়ে ঋতুস্রাব অথবা রক্তক্ষরণ শুরু হলে অনেকদিন পর্যন্ত রক্ত পড়তে থাকা ইত্যাদি।
ডেঙ্গি জ্বরের লক্ষণ ও উপসর্গের পাশাপাশি আরও যে সমস্যাগুলো হয়, তা হল- শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত পড়া শুরু হয়, যেমন চামড়ার নীচে, নাক ও মুখ দিয়ে, মাড়ি ও দাঁত থেকে, কফের সঙ্গে, রক্তবমি, মলের সঙ্গে তাজা রক্ত বা কালো পায়খানা, চোখের মধ্যে এবং চোখের বাইরে, মহিলাদের অসময়ে ঋতুস্রাব অথবা রক্তক্ষরণ শুরু হলে অনেকদিন পর্যন্ত রক্ত পড়তে থাকা ইত্যাদি।

 

তিন চার দিন জ্বর বা জ্বরের সঙ্গে এই রকম কিছু লক্ষণ দেখলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না হলে এই জ্বর প্রাণঘাতী হতে পারে।
তিন চার দিন জ্বর বা জ্বরের সঙ্গে এই রকম কিছু লক্ষণ দেখলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না হলে এই জ্বর প্রাণঘাতী হতে পারে।

Health Benefits of Papaya Leaf Juice: টাটা বলুন ডেঙ্গিকে! এই সবুজ পাতার রসে প্লেটলেট বাড়বে দ্রুত..! কমবে সুগার! জেনে নিন আরও ৬টি বড় উপকারিতা

আয়ুর্বেদে পেঁপেকে স্বাস্থ্যের ধন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই গাছের প্রতিটি অংশ যেমন ফল, ফুল, বীজ, পাতা সবই ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আসলে পেঁপে এমন একটি ফল যা কাঁচা ও পাকা দুভাবেই খাওয়া যায়। আমরা সকলেই জানি যে পেঁপে খাওয়া পাচনতন্ত্রের উন্নতি করতে পারে এবং পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে। কিন্তু, জানেন কী পেঁপে পাতার রসের উপকারিতা?

আয়ুর্বেদে পেঁপেকে স্বাস্থ্যের ধন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই গাছের প্রতিটি অংশ যেমন ফল, ফুল, বীজ, পাতা সবই ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আসলে পেঁপে এমন একটি ফল যা কাঁচা ও পাকা দুভাবেই খাওয়া যায়। আমরা সকলেই জানি যে পেঁপে খাওয়া পাচনতন্ত্রের উন্নতি করতে পারে এবং পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে। কিন্তু, জানেন কী পেঁপে পাতার রসের উপকারিতা?
হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুসারে, পেঁপে পাতায় ভিটামিন এ, বি, সি, ডি এবং ই এর মতো অনেক প্রয়োজনীয় উপাদানের পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ক্যারোটিন রয়েছে। ঔষধি গুণে ভরপুর পেঁপে পাতা ডেঙ্গিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। আসলে পেঁপে পাতার রস খাওয়া শরীরে রক্তের প্লেটলেট বাড়াতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই পেঁপে পাতার রস পানের আরও অনেক উপকারিতা সম্পর্কে-
হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুসারে, পেঁপে পাতায় ভিটামিন এ, বি, সি, ডি এবং ই এর মতো অনেক প্রয়োজনীয় উপাদানের পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ক্যারোটিন রয়েছে। ঔষধি গুণে ভরপুর পেঁপে পাতা ডেঙ্গিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। আসলে পেঁপে পাতার রস খাওয়া শরীরে রক্তের প্লেটলেট বাড়াতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই পেঁপে পাতার রস পানের আরও অনেক উপকারিতা সম্পর্কে-
পেঁপে পাতার রস পানের ৬টি প্রধান উপকারিতাডেঙ্গিতে কার্যকর: প্রতিবেদনে বলা হয়, পেঁপে পাতার রস ডেঙ্গিতে বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়। এই জুস পান করলে তা ডেঙ্গির বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। এ ছাড়া জ্বরের কারণে শরীরের দুর্বলতা দূর করতেও এই জুস কার্যকর।
পেঁপে পাতার রস পানের ৬টি প্রধান উপকারিতা
ডেঙ্গিতে কার্যকর: প্রতিবেদনে বলা হয়, পেঁপে পাতার রস ডেঙ্গিতে বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়। এই জুস পান করলে তা ডেঙ্গির বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। এ ছাড়া জ্বরের কারণে শরীরের দুর্বলতা দূর করতেও এই জুস কার্যকর।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে পেঁপে পাতার রস অবশ্যই পান করতে হবে। আসলে পেঁপে পাতার রস ভাইরাল ইনফেকশন থেকে শরীরকে রক্ষা করার ক্ষমতা রাখে। এর পাশাপাশি এই রস রক্তে শ্বেত রক্তকণিকা এবং প্লেটলেট বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে পেঁপে পাতার রস অবশ্যই পান করতে হবে। আসলে পেঁপে পাতার রস ভাইরাল ইনফেকশন থেকে শরীরকে রক্ষা করার ক্ষমতা রাখে। এর পাশাপাশি এই রস রক্তে শ্বেত রক্তকণিকা এবং প্লেটলেট বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে: পেঁপে পাতার রস রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক। এগুলো অগ্ন্যাশয়ে থাকা ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলোকে সুরক্ষা দেয়, যা সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই কারণেই এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে।
ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে: পেঁপে পাতার রস রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক। এগুলো অগ্ন্যাশয়ে থাকা ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলোকে সুরক্ষা দেয়, যা সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই কারণেই এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে।
চুলের বৃদ্ধিতে কার্যকর: পেঁপে পাতার নির্যাস চুলের বৃদ্ধির জন্য কার্যকর। এটি ব্যবহারে চুলকে মজবুত করা যায়, খুশকি ও টাকের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এ ছাড়া পেঁপে পাতার রস ও মাস্কের সমস্যাও প্রতিরোধ করতে পারে।
চুলের বৃদ্ধিতে কার্যকর: পেঁপে পাতার নির্যাস চুলের বৃদ্ধির জন্য কার্যকর। এটি ব্যবহারে চুলকে মজবুত করা যায়, খুশকি ও টাকের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এ ছাড়া পেঁপে পাতার রস ও মাস্কের সমস্যাও প্রতিরোধ করতে পারে।

Mosquito Repellent Plants: হু হু করে ছড়াচ্ছে ডেঙ্গি! ঘরে রাখুন এই গাছ ও এক চিলতে কর্পূর-কমবে মশার উ‍ৎপাত

বর্ষায় ডেঙ্গি প্রতিরোধ করতে হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে। এজন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মেনে চলার বিকল্প নেই। কারণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হলে, সব ধরনের রোগ থেকে নিস্তার মেলে। সুস্মিতা গোস্বামী
বর্ষায় ডেঙ্গি প্রতিরোধ করতে হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে। এজন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মেনে চলার বিকল্প নেই। কারণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হলে, সব ধরনের রোগ থেকে নিস্তার মেলে।
সুস্মিতা গোস্বামী
ঘর বা বাড়ির আশেপাশে কোথাও যেন জল জমে না থাকে তা খেয়াল রাখতে হবে। বৃষ্টির কারণে এ সময় জলাবদ্ধতা বাড়ে, ফলে মশার বংশবিস্তারের স্থানও বাড়ে। তাই ফুলের টব থেকে শুরু করে ড্রেন ইত্যাদিতে যেন জল জমে না থাকে সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। সুস্মিতা গোস্বামী
ঘর বা বাড়ির আশেপাশে কোথাও যেন জল জমে না থাকে তা খেয়াল রাখতে হবে। বৃষ্টির কারণে এ সময় জলাবদ্ধতা বাড়ে, ফলে মশার বংশবিস্তারের স্থানও বাড়ে। তাই ফুলের টব থেকে শুরু করে ড্রেন ইত্যাদিতে যেন জল জমে না থাকে সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
সুস্মিতা গোস্বামী
মশা তাড়ানোর একটি কার্যকর এবং স্বাস্থ্যকর উপায় হল মশা দূরে রাখে এমন গাছ ঘরে রাখা। তুলসি, সিট্রোনেলা, লেমনগ্রাস ইত্যাদি ঘরে মশা আসতে দেয় না। সুস্মিতা গোস্বামী
মশা তাড়ানোর একটি কার্যকর এবং স্বাস্থ্যকর উপায় হল মশা দূরে রাখে এমন গাছ ঘরে রাখা। তুলসি, সিট্রোনেলা, লেমনগ্রাস ইত্যাদি ঘরে মশা আসতে দেয় না।
সুস্মিতা গোস্বামী
মশা তাড়ানোর স্প্রে, মলম ইত্যাদি ব্যবহারে জোর দিতে হবে। ঘরে কিংবা বাইরে সবখানেই এগুলো ব্যবহার করা উচিৎ। বিশেষ করে, শিশুদের স্বাস্থ্যের দিক লক্ষ্য রেখে এগুলো অবশ্যই ব্যবহার করা উচিৎ। সুস্মিতা গোস্বামী
মশা তাড়ানোর স্প্রে, মলম ইত্যাদি ব্যবহারে জোর দিতে হবে। ঘরে কিংবা বাইরে সবখানেই এগুলো ব্যবহার করা উচিৎ। বিশেষ করে, শিশুদের স্বাস্থ্যের দিক লক্ষ্য রেখে এগুলো অবশ্যই ব্যবহার করা উচিৎ।
সুস্মিতা গোস্বামী
মশা দূরে রাখতে মৃদু কর্পূর, সরিষার তেলের সঙ্গে মেশানো ক্যারোম সিড বা আজওয়াই ইত্যাদি ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে কাজে লাগাতে হবে। অথবা নিমের ও ল্যাভেন্ডার তেলও উপকারী। সুস্মিতা গোস্বামী
মশা দূরে রাখতে মৃদু কর্পূর, সরিষার তেলের সঙ্গে মেশানো ক্যারোম সিড বা আজওয়াই ইত্যাদি ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে কাজে লাগাতে হবে। অথবা নিমের ও ল্যাভেন্ডার তেলও উপকারী।
সুস্মিতা গোস্বামী
ময়লা রাখার পাত্র পরিষ্কার করতে হবে প্রতিদিন। ব্যবহারের সময় ময়লার পাত্রের মুখ ঢেকে রাখতে হবে। এছাড়াও ঘরের কোণা, ছায়াবৃত স্থান, বাগান ইত্যাদিও নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে। সুস্মিতা গোস্বামী
ময়লা রাখার পাত্র পরিষ্কার করতে হবে প্রতিদিন। ব্যবহারের সময় ময়লার পাত্রের মুখ ঢেকে রাখতে হবে। এছাড়াও ঘরের কোণা, ছায়াবৃত স্থান, বাগান ইত্যাদিও নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে।
সুস্মিতা গোস্বামী

Dengue Prevention: বৃষ্টি শুরু হতেই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা, ঠেকাতে কী ব্যবস্থা?

পশ্চিম মেদিনীপুর: বর্ষা শুরু হতে না হতেই মাথাব্যথা বাড়িয়েছে ডেঙ্গি সংক্রমণ। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। পিংলাতে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১০ জনের গন্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৎপর হয়ে উঠেছে ব্লক প্রশাসন।

ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ায় পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযানে নেমেছে ব্লক প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা। কোথাও চলছে ডেঙ্গি মশা নিধনে স্প্রে, ব্লিচিং ছড়ানোর কাজ। কোথাও আবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে সচেতন করছেন প্রশাসনিক কর্তারা।

আর‌ও পড়ুন: এই বিশেষ পদ্ধতিতে লঙ্কা ও আদা একই জমিতে চাষ করুন, উপচে পড়বে পকেট

প্রসঙ্গত পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ইতিমধ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৭০ ছাড়িয়েছে। তবে পিংলা ব্লকে আক্রান্তের সংখ্যা সব থেকে বেশি। স্বাভাবিকভাবেই জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের নজর রয়েছে পিংলার দিকে। কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে তৎপর-প্রশাশন। পিংলার কুসুমদা সহ ব্লকের বিভিন্ন জায়গায় চলছে মশা নিধনে স্প্রে করার কাজ। পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকায় ভিআরপিরা কাজ করে চলেছেন নিয়মিত।

প্রসঙ্গত মশার লার্ভা যাতে বৃদ্ধি পেতে না পারে সেই কারণে গাপ্পি মাছের চারাও বিতরণ করা হয়েছে প্রশাসনের তরফে। বারংবার বৈঠক সেরেছেন প্রশাসনিক কর্তারা। এরপর গ্রামীণ এলাকায় ঘুরে ঘুরে মানুষকে সচেতন করছেন তাঁরা। জ্বরে আক্রান্ত হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রক্ত পরীক্ষারও আবেদন জানাচ্ছেন তাঁরা।

রঞ্জন চন্দ

Dengue Prevention: ডেঙ্গি ঠেকাতে আগেভাগেই ময়দানে এই পুরসভা, রাস্তায় নেমে পুরপ্রধান যা করলেন!

উত্তর ২৪ পরগনা: সোয়াইন ফ্লু ও ডেঙ্গি প্রতিরোধে আগেভাগে উদ্যোগ বসিরহাট পুরসভার। পুর এলাকায় স্বচ্ছতা আনতে নোংরা জলাভূমি পরিষ্কার করা শুরু করেছে তারা। লক্ষ্য একটাই চলতি বছর ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা যেন লাগামছাড়া হয়ে না যায়।

উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহাকুমার সীমান্ত থেকে সুন্দরবনের দশটি ব্লকে জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সেই সঙ্গে এই এলাকায় নতুন আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে সোয়াইন ফ্লু। ইতিমধ্যে বাদুড়িয়া ব্লকের শ্রীরামপুর গ্রামে কলেজ পড়ুয়া সহ মোট তিনজন সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এদিকে বসিরহাট হাসপাতালে ডেঙ্গির উপসর্গ নিয়ে ভর্তি আছেন প্রায় ৫০ জন রোগী।

আর‌ও পড়ুন: জঙ্গল-নর্দমা পেরিয়ে যেতে হচ্ছে স্কুল! জেলা সদরের রাস্তার হাল দেখলে চমকে উঠবেন

এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে নোংরা আবর্জনা পরিষ্কার করতে পথে নামলেন স্বয়ং পুরপ্রধান অদিতি মিত্র রায় চৌধুরী। পুরসভার ১৩ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কামারপুকুর পাড়া এলাকায় প্রায় তিন দশক ধরে দুটি পুকুর নোংরা আবর্জনায় ভর্তি হয়েছিল। সেই পুকুরে ছিল প্লাস্টিকের কঠিন বর্জ্য পদার্থর পাশাপাশি নর্দমার নোংরা আবর্জনা। পুরপ্রধানের উপস্থিতিতে সেগুলি পরিষ্কার করলেন পুরো কর্মীরা। এদিন পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে নোংরা আবর্জনা পরিষ্কার করেন পুরকর্মীরা।

এর পাশাপাশি বাড়ি বাড়ি গিয়ে জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের নাম, পরিচয় ও ঠিকানা লিপিবদ্ধ করছেন পুরকর্মীরা। সেইসঙ্গে জ্বর হলেই সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে বিনামূল্যের রক্ত পরীক্ষার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এদিকে পুরসভার পক্ষ থেকে নোংরা আবর্জনায় ভর্তি পুকুর পরিষ্কার করে দেওয়ায় খুশির হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা।

জুলফিকার মোল্যা