Tag Archives: healthy diet

Thyroid Problems: চড়চড়িয়ে বাড়বে থাইরয়েড সমস্যা! ভুলেও খাবেন না এই খাবারগুলি! হাতের বাইরে চলে যাবে জটিলতা

থাইরয়েড গ্রন্থির সক্রিয়তা আমাদের সুস্থতার অন্যতম কারণ। এই গ্ল্যান্ড থেকে হরমোনের ঠিকমতো ক্ষরণ না হলে নানা উপসর্গ দেখা দেয়।
থাইরয়েড গ্রন্থির সক্রিয়তা আমাদের সুস্থতার অন্যতম কারণ। এই গ্ল্যান্ড থেকে হরমোনের ঠিকমতো ক্ষরণ না হলে নানা উপসর্গ দেখা দেয়।

 

ওজন বেড়ে যাওয়া, ক্লান্তি, দুর্বল স্মৃতি, চুলের রুক্ষতা-সহ একাধিক উপসর্গ দেখা দেয় থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যায়। এই অসুখে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
ওজন বেড়ে যাওয়া, ক্লান্তি, দুর্বল স্মৃতি, চুলের রুক্ষতা-সহ একাধিক উপসর্গ দেখা দেয় থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যায়। এই অসুখে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

প্রক্রিয়াজাত খাবার, হিমায়িত খাবার যেমন পট্যাটো চিপস, ওয়েফারে প্রচুর সোডিয়াম থাকে। তাই এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে থাইরয়েডে।
প্রক্রিয়াজাত খাবার, হিমায়িত খাবার যেমন পট্যাটো চিপস, ওয়েফারে প্রচুর সোডিয়াম থাকে। তাই এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে থাইরয়েডে।

 

ক্রুসিফেরাস শাকসবজি যেমন বাঁধাকপি, কেল, লেটুস, ব্রকোলি, ফুলকপি ডায়েটে রাখা যাবে না থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যায়। কারণ আয়োডিনের ভারসাম্য ব্যাহত হতে পারে। তাই এই সবজি খেলেও খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে।
ক্রুসিফেরাস শাকসবজি যেমন বাঁধাকপি, কেল, লেটুস, ব্রকোলি, ফুলকপি ডায়েটে রাখা যাবে না থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যায়। কারণ আয়োডিনের ভারসাম্য ব্যাহত হতে পারে। তাই এই সবজি খেলেও খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে।

 

সয়াবিন এবং সয়াবিনজাত খাবারে আইসোফ্ল্যাভোনেস যৌগ থাকে। এই যৌগের প্রভাবে বেড়ে যেতে পারে থাইরয়েড সমস্যা। তাই এই জাতীয় খাবার না খাওয়াই ভাল।
সয়াবিন এবং সয়াবিনজাত খাবারে আইসোফ্ল্যাভোনেস যৌগ থাকে। এই যৌগের প্রভাবে বেড়ে যেতে পারে থাইরয়েড সমস্যা। তাই এই জাতীয় খাবার না খাওয়াই ভাল।

 

গম, রাই, বার্লির মতো গ্লাটেনসমৃদ্ধ দানাশস্যও এড়িয়ে চলতে হবে থাইরয়েডে। কারণ এগুলির প্রভাবে থাইরয়েডের ওষুধের প্রভাব কমে যায়।
গম, রাই, বার্লির মতো গ্লাটেনসমৃদ্ধ দানাশস্যও এড়িয়ে চলতে হবে থাইরয়েডে। কারণ এগুলির প্রভাবে থাইরয়েডের ওষুধের প্রভাব কমে যায়।

 

যে সব খাবারে প্রচুর ফ্যাট সেরকম মশলাদার খাবারও খাওয়া যাবে না থাইরয়েডে। এড়িয়ে যান ভাজাভুজিও।
যে সব খাবারে প্রচুর ফ্যাট সেরকম মশলাদার খাবারও খাওয়া যাবে না থাইরয়েডে। এড়িয়ে যান ভাজাভুজিও।

 

বিনস, পাউরুটি, ডালের মতো কিছু খাবারে প্রচুর ফাইবার। অতিরিক্ত ফাইবার আছে এমন খাবার থাইরয়েড রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।
বিনস, পাউরুটি, ডালের মতো কিছু খাবারে প্রচুর ফাইবার। অতিরিক্ত ফাইবার আছে এমন খাবার থাইরয়েড রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।

 

অ্যালকোহল সেবন থাইরয়েডে অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই এই অসুখে সুস্থ থাকতে সুরাপান বন্ধ করতে হবে।
অ্যালকোহল সেবন থাইরয়েডে অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই এই অসুখে সুস্থ থাকতে সুরাপান বন্ধ করতে হবে।

Raisin Benefits: ১ মুঠো কিশমিশেই ভ্যানিশ তলপেটের মেদ! দূর কোষ্ঠকাঠিন্য! শুধু এই সময়ে খেতে হবে এভাবে

আঙুর শুকিয়ে তৈরি হয় কিশমিশ। জানেন কি আঙুরের তুলনায় কিশমিশ বেশি পুষ্টিকর। এতে ক্যালরি ও পুষ্টিমূল্য বেশি। আছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও অন্যান্য খনিজ।
আঙুর শুকিয়ে তৈরি হয় কিশমিশ। জানেন কি আঙুরের তুলনায় কিশমিশ বেশি পুষ্টিকর। এতে ক্যালরি ও পুষ্টিমূল্য বেশি। আছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও অন্যান্য খনিজ।

 

কিশমিশ কীভাবে খেলে সেরা উপকার পাবেন, কীভাবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে এই শুকনো ফল খাবেন, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
কিশমিশ কীভাবে খেলে সেরা উপকার পাবেন, কীভাবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে এই শুকনো ফল খাবেন, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
কিশমিশের ফাইবার এবং টার্টারিক অ্যাসিড হজমে সাহায্য করে। বদহজম সংক্রান্ত সমস্যা কমায়। নিয়ন্ত্রণ করে ইনফ্লেম্যাশন।
কিশমিশের ফাইবার এবং টার্টারিক অ্যাসিড হজমে সাহায্য করে। বদহজম সংক্রান্ত সমস্যা কমায়। নিয়ন্ত্রণ করে ইনফ্লেম্যাশন।

 

এক মুঠো কিশমিশ রাতভর ভিজিয়ে রাখুন এক গ্লাস জলে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করুন ওই জল।
এক মুঠো কিশমিশ রাতভর ভিজিয়ে রাখুন এক গ্লাস জলে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করুন ওই জল।

 

কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের নানা সমস্যা দূর করে ভেজানো কিশমিশ। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোষ্ঠকাঠিন্য।
কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের নানা সমস্যা দূর করে ভেজানো কিশমিশ। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোষ্ঠকাঠিন্য।

 

সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে মেটাবলিজমের হার বেড়ে যায় অনেকটাই। ফলে কমে যায় বাড়তি ওজন। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।
সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে মেটাবলিজমের হার বেড়ে যায় অনেকটাই। ফলে কমে যায় বাড়তি ওজন। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।

 

ভেজানো কিশমিশের গুণ তলপেটে মেদ জমতে দেয় না। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে ক্ষতির আশঙ্কা না থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দিন শুরু করুন ভেজানো কিশমিশে।
ভেজানো কিশমিশের গুণ তলপেটে মেদ জমতে দেয় না। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে ক্ষতির আশঙ্কা না থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দিন শুরু করুন ভেজানো কিশমিশে।

 

Haldi Water or Haldi Milk: জল নাকি দুধ? কার সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে কমবে ওজন? কোন পানীয় বেশি উপকারী? জানুন

হলুদের মতো পুষ্টিমূল্যে ভরা মশলা খুব কমই আছে৷ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি থেকে হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো-সহ একাধিক উপকারিতা হলুদের৷
হলুদের মতো পুষ্টিমূল্যে ভরা মশলা খুব কমই আছে৷ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি থেকে হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো-সহ একাধিক উপকারিতা হলুদের৷

 

জল এবং দুধের সঙ্গে মিশিয়ে হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা৷ হলুদের কারকিউমিন একদিকে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি৷
জল এবং দুধের সঙ্গে মিশিয়ে হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা৷ হলুদের কারকিউমিন একদিকে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি৷

 

কিন্তু দুধ নাকি জল, কার সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে সেরা উপকারিতা পাওয়া যায়? কোনটা বেশি স্বাস্থ্যকর, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷
কিন্তু দুধ নাকি জল, কার সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে সেরা উপকারিতা পাওয়া যায়? কোনটা বেশি স্বাস্থ্যকর, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷

 

উষ্ণ দুধে হলুদ মিশিয়ে পান করার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন ধরে৷ মূলত রাতে ঘুমনোর আগে এটা পান করা হয়৷
উষ্ণ দুধে হলুদ মিশিয়ে পান করার রীতি প্রচলিত দীর্ঘ দিন ধরে৷ মূলত রাতে ঘুমনোর আগে এটা পান করা হয়৷
কারকিউমিনে ভরা হলুদ অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি৷ ইনফ্লেম্যাশনজড়িত আর্থ্রাইটিস ও জয়েন্ট পেন সংক্রান্ত সমস্যায় কার্যকর হলুদ৷
কারকিউমিনে ভরা হলুদ অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি৷ ইনফ্লেম্যাশনজড়িত আর্থ্রাইটিস ও জয়েন্ট পেন সংক্রান্ত সমস্যায় কার্যকর হলুদ৷

 

হলুদের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট হজমে সাহায্য করে৷ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে৷ গ্যাস, পেট ফাঁপা-সহ বদহজমের সমস্যা দূর করে৷
হলুদের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট হজমে সাহায্য করে৷ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে৷ গ্যাস, পেট ফাঁপা-সহ বদহজমের সমস্যা দূর করে৷

 

হলুদ ও জলের মিশ্রণ ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে৷ কার্যকরী হয় ওজন কমাতে৷ হজমের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে৷
হলুদ ও জলের মিশ্রণ ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে৷ কার্যকরী হয় ওজন কমাতে৷ হজমের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে৷

 

বিশেষজ্ঞদের মতে দুধের সঙ্গে হলুদ খেতে হবে রাতে৷ ইনফ্লেম্যাশন, রোগ প্রতিরোধ, অনিদ্রা সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে হলদি দুধ৷
বিশেষজ্ঞদের মতে দুধের সঙ্গে হলুদ খেতে হবে রাতে৷ ইনফ্লেম্যাশন, রোগ প্রতিরোধ, অনিদ্রা সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে হলদি দুধ৷

 

অন্যদিকে জলের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে খেতে হবে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে৷ যাঁরা ডিটক্সিফাই এবং ওজন কমানোর লক্ষ্যে মরিয়া, তাঁরা এই পানীয় বেছে নিন৷
অন্যদিকে জলের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলে খেতে হবে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে৷ যাঁরা ডিটক্সিফাই এবং ওজন কমানোর লক্ষ্যে মরিয়া, তাঁরা এই পানীয় বেছে নিন৷

 

Piles Control Tips: পাইলস বা অর্শের কষ্টে জেরবার জীবন? এখনই বন্ধ করুন এগুলো খাওয়া! কমবে ভোগান্তি

পাইলস বা অর্শ মূলত লাইফস্টাইল বা হজম সংক্রান্ত সমস্যা৷ যাঁর অর্শ সংক্রান্ত কষ্ট থাকে তাঁর পক্ষে সুস্থ জীবনযাপন করা কার্যত অসম্ভব৷
পাইলস বা অর্শ মূলত লাইফস্টাইল বা হজম সংক্রান্ত সমস্যা৷ যাঁর অর্শ সংক্রান্ত কষ্ট থাকে তাঁর পক্ষে সুস্থ জীবনযাপন করা কার্যত অসম্ভব৷

 

পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রার মতে কিছু খাবার ডায়েটে রাখতে হবে অর্শ থেকে বাঁচতে৷ অন্যদিকে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে৷
পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রার মতে কিছু খাবার ডায়েটে রাখতে হবে অর্শ থেকে বাঁচতে৷ অন্যদিকে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে৷

 

প্রক্রিয়াজাত ফ্রোজেন খাবার, ফাস্ট ফুড এবং ডিপ ফ্রায়েড খাবার হজম করা কঠিন৷ এই খাবারগুলিতে পুষ্টিগুণ কম৷ আছে প্রচুর নুন এবং অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট৷ এই খাবারগুলি কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হয়৷
প্রক্রিয়াজাত ফ্রোজেন খাবার, ফাস্ট ফুড এবং ডিপ ফ্রায়েড খাবার হজম করা কঠিন৷ এই খাবারগুলিতে পুষ্টিগুণ কম৷ আছে প্রচুর নুন এবং অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট৷ এই খাবারগুলি কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হয়৷

 

অতিরিক্ত তেলমশলায় রান্না করা খাবারে পরিপাক ক্রিয়া বিঘ্নিত হয়৷ তাই অর্শ থাকলে মশলাদার খাবার খাওয়ার আগে দু’বার ভাবুন৷
অতিরিক্ত তেলমশলায় রান্না করা খাবারে পরিপাক ক্রিয়া বিঘ্নিত হয়৷ তাই অর্শ থাকলে মশলাদার খাবার খাওয়ার আগে দু’বার ভাবুন৷

 

অতিরিক্ত অ্যালকোহল হজমের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ শরীরে জলের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ ফলে বদহজমের সঙ্গে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশনও৷
অতিরিক্ত অ্যালকোহল হজমের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ শরীরে জলের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ ফলে বদহজমের সঙ্গে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশনও৷

 

দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকে ক্র্যাম্প, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ তাই অর্শের হাত থেকে বাঁচতে ডেয়ারি প্রডাক্টসে লাগাম টানুন৷
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকে ক্র্যাম্প, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ তাই অর্শের হাত থেকে বাঁচতে ডেয়ারি প্রডাক্টসে লাগাম টানুন৷

 

ভাল করে পাকেনি এমন ফল খেলে বাড়বে পাইলসের সমস্যা৷ যেমন না পাকা কলা একদমই খাবেন না৷ খেলে পাইলস এবং যন্ত্রণা বাড়বে৷
ভাল করে পাকেনি এমন ফল খেলে বাড়বে পাইলসের সমস্যা৷ যেমন না পাকা কলা একদমই খাবেন না৷ খেলে পাইলস এবং যন্ত্রণা বাড়বে৷

 

রিফাইন্ড চাল, ময়দায় ফাইবার কম৷ তাই কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়তে পারে৷ তাই হোল গ্রেইন বা গোটা দানাশস্য রাখুন ডায়েটে৷
রিফাইন্ড চাল, ময়দায় ফাইবার কম৷ তাই কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়তে পারে৷ তাই হোল গ্রেইন বা গোটা দানাশস্য রাখুন ডায়েটে৷
অতিরিক্ত নুন আছে এমন খাবারে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অর্শ বাড়তে পারে৷ তাই এড়িয়ে চলুন৷
অতিরিক্ত নুন আছে এমন খাবারে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অর্শ বাড়তে পারে৷ তাই এড়িয়ে চলুন৷

 

অতিরিক্ত ফাইবারও সমস্যা ডেকে আনতে পারে অর্শের সমস্যায়৷ তাই ফাইবার সাপ্লিমেন্টস ডায়েটে রাখবেন না৷ যদি আয়রন ঘাটতি মেটাতে সাপ্লিমেন্টস খেতে হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷
অতিরিক্ত ফাইবারও সমস্যা ডেকে আনতে পারে অর্শের সমস্যায়৷ তাই ফাইবার সাপ্লিমেন্টস ডায়েটে রাখবেন না৷ যদি আয়রন ঘাটতি মেটাতে সাপ্লিমেন্টস খেতে হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷

Uric Acid Control Tips: এই ঘরোয়া খাবারগুলিতেই নামবে ইউরিক অ্যাসিড! কমবে শরীরের অসহ্য যন্ত্রণা! জানুন কী কী খাবেন সুস্থ থাকতে

ইউরিক অ্যাসিডের মতো বর্জ্য শরীরে জমলে জটিলতা দেখা দিতে পারে৷ গাঁটে ব্যথা থেকে শুরু করে কিডনি স্টোন পর্যন্ত হতে পারে৷
ইউরিক অ্যাসিডের মতো বর্জ্য শরীরে জমলে জটিলতা দেখা দিতে পারে৷ গাঁটে ব্যথা থেকে শুরু করে কিডনি স্টোন পর্যন্ত হতে পারে৷

 

ইউরিক অ্যাসিডের জন্য যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টকর৷ বিশেষ করে পায়ের নীচে তীব্র যন্ত্রণা হয়৷ পা ফেলতেও বেশ কষ্ট হয়৷ পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা জানিয়েছেন কিছু খাবারের কথা৷ তাঁর মতে সেগুলি নিয়মিত খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়৷
ইউরিক অ্যাসিডের জন্য যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টকর৷ বিশেষ করে পায়ের নীচে তীব্র যন্ত্রণা হয়৷ পা ফেলতেও বেশ কষ্ট হয়৷ পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা জানিয়েছেন কিছু খাবারের কথা৷ তাঁর মতে সেগুলি নিয়মিত খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়৷

 

কলায় পুরিন খুব কম৷ এই ফলে ভিটামিন সি আছে প্রচুর৷ গাঁটের ব্যথা কমাতে ডায়েটে রাখুন কলা৷ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা কিডনির কার্যকারিতা বজায় রাখে৷
কলায় পুরিন খুব কম৷ এই ফলে ভিটামিন সি আছে প্রচুর৷ গাঁটের ব্যথা কমাতে ডায়েটে রাখুন কলা৷ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা কিডনির কার্যকারিতা বজায় রাখে৷

 

লো ফ্যাট দুধ এবং টকদইয়ের মতো খাবার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় রক্তে৷ শরীর থেকে বর্জ্যে হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বার করে দিতেও সাহায্য করে লো ফ্যাট মিল্ক৷
লো ফ্যাট দুধ এবং টকদইয়ের মতো খাবার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় রক্তে৷ শরীর থেকে বর্জ্যে হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বার করে দিতেও সাহায্য করে লো ফ্যাট মিল্ক৷

 

মাংস এবং অন্যান্য প্রোটিনের তুলনায় দুধে প্রেটিন বেশি কিন্তু পুরিন কম৷ তাই ফ্যাটমুক্ত দুধ রাখতেই হবে ডায়েটে৷
মাংস এবং অন্যান্য প্রোটিনের তুলনায় দুধে প্রেটিন বেশি কিন্তু পুরিন কম৷ তাই ফ্যাটমুক্ত দুধ রাখতেই হবে ডায়েটে৷

 

কফিতে যে এনজাইম আছে সেটি পুরিন ভাঙতে সাহায্য করে৷ শরীর থেকে বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বেরনোর হারও বেড়ে যায়৷ গাউটের আশঙ্কা কমে৷
কফিতে যে এনজাইম আছে সেটি পুরিন ভাঙতে সাহায্য করে৷ শরীর থেকে বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বেরনোর হারও বেড়ে যায়৷ গাউটের আশঙ্কা কমে৷

 

আমলকি, লেবু, কমলালেবু, পেঁপে, আনারসের মতো ফলে প্রচুর ভিটামিন সি৷ ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই নিয়ন্ত্রিত হয় ইউরিক অ্যাসিড৷
আমলকি, লেবু, কমলালেবু, পেঁপে, আনারসের মতো ফলে প্রচুর ভিটামিন সি৷ ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই নিয়ন্ত্রিত হয় ইউরিক অ্যাসিড৷

 

সল্যুবল ফাইবারের জন্য খেতে হবে ওটস, চেরি, আপেল, নাশপাতি, ব্লুবেরি, শসা, সেলেরি, গাজর, বার্লি এবং স্ট্রবেরি৷ এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে৷
সল্যুবল ফাইবারের জন্য খেতে হবে ওটস, চেরি, আপেল, নাশপাতি, ব্লুবেরি, শসা, সেলেরি, গাজর, বার্লি এবং স্ট্রবেরি৷ এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে৷

 

প্রচুর জলপান করতে হবে৷ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ওজন এবং মদ্যপান৷ আমিষ খাবার এবং জাঙ্কফুড কমাতে হবে ডায়েটে৷ ইউরিক অ্যাসিডের হাত থেকে বাঁচতে এই নিয়মগুলি মনে রাখুন৷
প্রচুর জলপান করতে হবে৷ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ওজন এবং মদ্যপান৷ আমিষ খাবার এবং জাঙ্কফুড কমাতে হবে ডায়েটে৷ ইউরিক অ্যাসিডের হাত থেকে বাঁচতে এই নিয়মগুলি মনে রাখুন৷

Constipation Control Tips: কোষ্ঠকাঠিন্যে জেরবার জীবন? রোজ খান এই খাবারগুলি, পালাবে সব হজমের কষ্ট

আধুনিক জীবনে কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই সাধারণ হজম সংক্রান্ত সমস্যা। জীবনে অস্বাচ্ছন্দ্যের অন্যতম কারণ এই বিপত্তি। সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ডায়েটে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। ফল, শাকসবজি, গোটা দানাশস্য, ডালজাতীয় খাবার রাখুন।
আধুনিক জীবনে কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই সাধারণ হজম সংক্রান্ত সমস্যা। জীবনে অস্বাচ্ছন্দ্যের অন্যতম কারণ এই বিপত্তি। সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ডায়েটে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। ফল, শাকসবজি, গোটা দানাশস্য, ডালজাতীয় খাবার রাখুন।

 

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে ডায়েট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু নির্দিষ্ট খাবার আছে, যেগুলি ডায়েটে রাখতেই হবে। তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রেহাই মিলবে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে ডায়েট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু নির্দিষ্ট খাবার আছে, যেগুলি ডায়েটে রাখতেই হবে। তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রেহাই মিলবে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।

 

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল আলুবোখরা। ফাইবার, সরবিটল, ন্যাচারাল ল্যাক্সাভাইটস সাহায্য করে বাওয়ের মুভমেন্টস ঠিক করতে। আলুবোখরা এবং আলুবোখরার রস কোষ্ঠকাঠিন্য সারিয়ে তোলে। দৈনিক ৬-১২ আলুবোখরা এবং হাফ কাপ আলুবোখরার রস রাখুন ডায়েটে।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল আলুবোখরা। ফাইবার, সরবিটল, ন্যাচারাল ল্যাক্সাভাইটস সাহায্য করে বাওয়ের মুভমেন্টস ঠিক করতে। আলুবোখরা এবং আলুবোখরার রস কোষ্ঠকাঠিন্য সারিয়ে তোলে। দৈনিক ৬-১২ আলুবোখরা এবং হাফ কাপ আলুবোখরার রস রাখুন ডায়েটে।

 

ফ্ল্যাক্সসিডে আছে ফাইবার এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই দানার ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মসৃণ করে। ফ্ল্যাক্সসিড গুঁড়ো করে জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। টকদই, স্যালাডের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে।
ফ্ল্যাক্সসিডে আছে ফাইবার এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই দানার ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মসৃণ করে। ফ্ল্যাক্সসিড গুঁড়ো করে জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। টকদই, স্যালাডের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে।

 

চিয়া সিডস অত্যন্ত পুষ্টিকর। কমিয়ে দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য। পরিপাক সংক্রান্ত সব সমস্যা দূর করে। জলে রাতভর ভিজিয়ে রাখুন চিয়াবীজ। সকালে সরাসরি বা ওটমিল, টক দইয়ে মিশিয়ে খেয়ে নিন।
চিয়া সিডস অত্যন্ত পুষ্টিকর। কমিয়ে দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য। পরিপাক সংক্রান্ত সব সমস্যা দূর করে। জলে রাতভর ভিজিয়ে রাখুন চিয়াবীজ। সকালে সরাসরি বা ওটমিল, টক দইয়ে মিশিয়ে খেয়ে নিন।

 

হজম মসৃণ করে কোষ্ঠকাঠিন্য সারিয়ে তুলতে ফাইবার অত্যন্ত উপকারী। ডায়েটে রাখুন আপেল, কলা, বেরিজাতীয় ফল, ব্রকোলি, গাজর, বিনস, হোল হুইট ব্রেড এবং ওটস। দৈনিক ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম ফাইবার যেন ডায়েট থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
হজম মসৃণ করে কোষ্ঠকাঠিন্য সারিয়ে তুলতে ফাইবার অত্যন্ত উপকারী। ডায়েটে রাখুন আপেল, কলা, বেরিজাতীয় ফল, ব্রকোলি, গাজর, বিনস, হোল হুইট ব্রেড এবং ওটস। দৈনিক ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম ফাইবার যেন ডায়েট থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

Ice Apple Side Effects: ভাল লাগলেও ভুলেও তালশাঁস খাবেন না এঁরা! দিনের এই সময় মুখে তুলবেন না এই ফল…জানুন কারা এটা খেলেই সর্বনাশ

গরমে প্রাণমনকে স্নিগ্ধ করতে তালশাঁস অতুলনীয়। বছরে খুব অল্প সময়ের জন্য পাওয়া যায় কচি তালশাঁস। সুস্বাদু রসে ভরা নরম এই ফল পুষ্টিগুণে ঠাসা।
গরমে প্রাণমনকে স্নিগ্ধ করতে তালশাঁস অতুলনীয়। বছরে খুব অল্প সময়ের জন্য পাওয়া যায় কচি তালশাঁস। সুস্বাদু রসে ভরা নরম এই ফল পুষ্টিগুণে ঠাসা।

 

উপকারিতায় ভরপুর এই ফলের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। গরমে কেন তালশাঁস খাবেন, দিনের কোন সময় খাবেন, কারা খাবেন না-এই ফলের ভালমন্দ দু’ দিক নিয়েই বলেছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর।
উপকারিতায় ভরপুর এই ফলের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। গরমে কেন তালশাঁস খাবেন, দিনের কোন সময় খাবেন, কারা খাবেন না-এই ফলের ভালমন্দ দু’ দিক নিয়েই বলেছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর।
গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে তালশাঁস। বজায় রাখে জলের ভারসাম্য। হতে দেয় না ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালান্সেস।
গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে তালশাঁস। বজায় রাখে জলের ভারসাম্য। হতে দেয় না ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালান্সেস।

 

লো ক্যালরি ফল তালশাঁসে ফাইবার খুবই বেশি। খিদে কমানোর পাশাপাশি শরীরে খনিজের যোগান দেয় এই ফল। অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল গুণ ত্বকের সমস্যা দূর করে। ঘামাচি থেকে মুক্তি দেয়।
লো ক্যালরি ফল তালশাঁসে ফাইবার খুবই বেশি। খিদে কমানোর পাশাপাশি শরীরে খনিজের যোগান দেয় এই ফল। অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল গুণ ত্বকের সমস্যা দূর করে। ঘামাচি থেকে মুক্তি দেয়।

 

তালশাঁসের ফাইবার সাহায্য করে কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করতে। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে এই ফলের খাদ্যগুণ। অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর হয় তালশাঁসের গুণে।
তালশাঁসের ফাইবার সাহায্য করে কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করতে। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে এই ফলের খাদ্যগুণ। অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর হয় তালশাঁসের গুণে।

 

গরমে গা বমি বমি করার উপসর্গ দূর করে তালশাঁস। ত্বকে অকালবার্ধক্যের ছাপ বা জরার ছাপ পড়তে দেয় না এই ফল। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় তালশাঁস খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
গরমে গা বমি বমি করার উপসর্গ দূর করে তালশাঁস। ত্বকে অকালবার্ধক্যের ছাপ বা জরার ছাপ পড়তে দেয় না এই ফল। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় তালশাঁস খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

 

খালি পেটে তালশাঁস খেলে গরমে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। তাই ভরা পেটে খান এই ফল। বেশি পেকে যাওয়া তালশাঁস খেলে পেটে যন্ত্রণা হয় অনেকের।
খালি পেটে তালশাঁস খেলে গরমে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। তাই ভরা পেটে খান এই ফল। বেশি পেকে যাওয়া তালশাঁস খেলে পেটে যন্ত্রণা হয় অনেকের।

 

 

তালশাঁস খেলে ওজন কমে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। তাই যাঁরা খুব রোগা, তাঁদের ডায়েটে এই ফল না থাকাই ভাল।
তালশাঁস খেলে ওজন কমে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। তাই যাঁরা খুব রোগা, তাঁদের ডায়েটে এই ফল না থাকাই ভাল।

 

সকাল ১১ থেকে ১২ টার মধ্যে তালশাঁস খেলে সেরা ফলাফল পাওয়া যায়। সন্ধ্যায় এই ফল না খাওয়াই ভাল।
সকাল ১১ থেকে ১২ টার মধ্যে তালশাঁস খেলে সেরা ফলাফল পাওয়া যায়। সন্ধ্যায় এই ফল না খাওয়াই ভাল।

 

তালশাঁস খুবই পচনশীল ফল। তাই তাল কেটে বার করার পর বেশি ক্ষণ গরমে ফেলে না রাখাই ভাল। ফ্রিজে রাখলেও এক দিনের মধ্যেই খাওয়ার চেষ্টা করুন।
তালশাঁস খুবই পচনশীল ফল। তাই তাল কেটে বার করার পর বেশি ক্ষণ গরমে ফেলে না রাখাই ভাল। ফ্রিজে রাখলেও এক দিনের মধ্যেই খাওয়ার চেষ্টা করুন।

Cholesterol Control Tips: সকালে ঘুম থেকে উঠে মানুন সহজ টোটকা! কমবেই কোলেস্টেরল! ভাল থাকবে হার্ট

রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি মানে শরীরে নীরব ঘাতকের বাসা৷ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমাদের চেষ্টার অন্ত থাকে না৷ ডায়েট কন্ট্রোলের পাশাপাশি ওষুধও খেতে হয় নিয়মিত৷
রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি মানে শরীরে নীরব ঘাতকের বাসা৷ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমাদের চেষ্টার অন্ত থাকে না৷ ডায়েট কন্ট্রোলের পাশাপাশি ওষুধও খেতে হয় নিয়মিত৷

 

তবে জানেন কি কিছু নিয়ম আছে সেগুলি সকালে পালন করলেই কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি মেলে৷ সেরকমই কিছু সোনালি নিয়মের কথা বলেছেব পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷
তবে জানেন কি কিছু নিয়ম আছে সেগুলি সকালে পালন করলেই কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি মেলে৷ সেরকমই কিছু সোনালি নিয়মের কথা বলেছেব পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷

 

ব্রেকফাস্টে খান ওটমিল, সঙ্গে তাজা ফল এবং গোটা দানাশস্য৷ সঙ্গে ব্রকোলি ও টোস্ট৷ এই খাবারে প্রচুর সল্যুবল ফাইবার৷ তাহলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমবে অনেকটাই৷
ব্রেকফাস্টে খান ওটমিল, সঙ্গে তাজা ফল এবং গোটা দানাশস্য৷ সঙ্গে ব্রকোলি ও টোস্ট৷ এই খাবারে প্রচুর সল্যুবল ফাইবার৷ তাহলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমবে অনেকটাই৷

 

সকালে খান তাজা কমলালেবুর রস৷ কমলালেবুর ফ্ল্যাভোনয়েডস খারাপ কোলেস্টেরল কমায়৷ গরমে সম্ভব না হলেও শীতকালে এটা ডায়েটে রাখুন৷
সকালে খান তাজা কমলালেবুর রস৷ কমলালেবুর ফ্ল্যাভোনয়েডস খারাপ কোলেস্টেরল কমায়৷ গরমে সম্ভব না হলেও শীতকালে এটা ডায়েটে রাখুন৷

 

 অন্তত আধঘণ্টার জন্য হলেও সকালে হাঁটতে যান৷ খুব ধীরে বা খুব জোরে হাঁটবেন না৷ মাঝারি গতিতে হাঁটুন এবং ঘাম ঝরান৷ এতে হার্ট ভাল থাকে৷ কমে খারাপ কোলেস্টেরল৷
অন্তত আধঘণ্টার জন্য হলেও সকালে হাঁটতে যান৷ খুব ধীরে বা খুব জোরে হাঁটবেন না৷ মাঝারি গতিতে হাঁটুন এবং ঘাম ঝরান৷ এতে হার্ট ভাল থাকে৷ কমে খারাপ কোলেস্টেরল৷

 

অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস ক্যাটেচিনস আছে গ্রিন টি-তে৷ এর প্রভাবে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমে৷ সকাল শুরু হোক গ্রিন টি দিয়েই৷
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস ক্যাটেচিনস আছে গ্রিন টি-তে৷ এর প্রভাবে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমে৷ সকাল শুরু হোক গ্রিন টি দিয়েই৷

 

ফ্ল্যাক্সসিডে আছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ফাইবার৷ ফলে কোলেস্টেরল কম থাকে শরীরে৷ ব্রেকফাস্টে যোগ করুন এই বীজ৷ দ্রুত কমবে খারাপ কোলেস্টেরল৷
ফ্ল্যাক্সসিডে আছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ফাইবার৷ ফলে কোলেস্টেরল কম থাকে শরীরে৷ ব্রেকফাস্টে যোগ করুন এই বীজ৷ দ্রুত কমবে খারাপ কোলেস্টেরল৷

 

মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ আমন্ড রাখুন ডায়েটে৷ এর প্রভাবে ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল বাড়ে৷ কমে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল৷
মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ আমন্ড রাখুন ডায়েটে৷ এর প্রভাবে ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল বাড়ে৷ কমে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল৷

 

ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সকালে খান আখরোট৷ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকার ফলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল কমে৷
ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সকালে খান আখরোট৷ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকার ফলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল কমে৷

 

শত ব্যস্ততা থাকলেও দিনের শুরুতে কিছুটা সময় রাখুন মেডিটেশনের জন্য৷ এতে মনঃসংযোগের পাশাপাশি বাড়ে শারীরিক সুস্থতাও৷
শত ব্যস্ততা থাকলেও দিনের শুরুতে কিছুটা সময় রাখুন মেডিটেশনের জন্য৷ এতে মনঃসংযোগের পাশাপাশি বাড়ে শারীরিক সুস্থতাও৷

Fatty Liver Problem: এই খাবারেই লিভারের রোগমুক্তি! কমবে ফ্যাটি লিভারের সমস্যাও! শুধু জানুন কখন কী খাবেন

দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ৷ লিভারের সুস্থতার উপর নির্ভর করে শরীরের সার্বিক আরোগ্য৷ লিভারের নানা অসুখের মধ্যে ইদানীং বেশি হচ্ছে ফ্যাটি লিভার৷
দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ৷ লিভারের সুস্থতার উপর নির্ভর করে শরীরের সার্বিক আরোগ্য৷ লিভারের নানা অসুখের মধ্যে ইদানীং বেশি হচ্ছে ফ্যাটি লিভার৷

 

ফ্যাটি লিভারের সমস্যা মূলত লাইফস্টাইল ডিজিজ৷ সাধারণত ডায়েট কন্ট্রোল করলে এই অসুখ নিয়ন্ত্রণ করা যায় অনেকটাই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ শিখা গুপ্তা৷
ফ্যাটি লিভারের সমস্যা মূলত লাইফস্টাইল ডিজিজ৷ সাধারণত ডায়েট কন্ট্রোল করলে এই অসুখ নিয়ন্ত্রণ করা যায় অনেকটাই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ শিখা গুপ্তা৷

 

লিভার ভাল রাখতে কী খাবেন? পুষ্টিবিদ শিখার মতে দিন শুরু করুন ১ চা চামচ নারকেল তেল বা ঘি দিয়ে৷
লিভার ভাল রাখতে কী খাবেন? পুষ্টিবিদ শিখার মতে দিন শুরু করুন ১ চা চামচ নারকেল তেল বা ঘি দিয়ে৷

 

ব্রেকফাস্টে খেতে হবে দু’টি গোটা ডিম, স্যতে করা বা সাঁতলানো সবজি এবং বেরিজাতীয় ফল৷ স্যতে সবজিতে মেশাতে পারেন ৩ চা চামচ শিয়া সিডস এবং আমন্ড মিল্ক৷
ব্রেকফাস্টে খেতে হবে দু’টি গোটা ডিম, স্যতে করা বা সাঁতলানো সবজি এবং বেরিজাতীয় ফল৷ স্যতে সবজিতে মেশাতে পারেন ৩ চা চামচ শিয়া সিডস এবং আমন্ড মিল্ক৷

 

ব্রেকফাস্টের কিছু পরে এবং লাঞ্চের কিছু আগে খান একমুঠো বাদাম৷
ব্রেকফাস্টের কিছু পরে এবং লাঞ্চের কিছু আগে খান একমুঠো বাদাম৷

 

লাঞ্চে খান ১ কাপ স্যতে ফ্রেঞ্চ বিনস এবং গ্রিন স্যালাড৷ সঙ্গে ৩০ গ্রাম মিলেট বা সাদা ভাত, ১০০ গ্রাম চিকেন বা মাছ বা ডাল৷
লাঞ্চে খান ১ কাপ স্যতে ফ্রেঞ্চ বিনস এবং গ্রিন স্যালাড৷ সঙ্গে ৩০ গ্রাম মিলেট বা সাদা ভাত, ১০০ গ্রাম চিকেন বা মাছ বা ডাল৷

 

সন্ধ্যার টিফিনে থাকুক ১০০ গ্রাম নারকেলের টুকরো, ১০০ গ্রাম গ্রিক ইয়োগার্ট এবং ২ চামচ ফ্ল্যাক্সসিড৷
সন্ধ্যার টিফিনে থাকুক ১০০ গ্রাম নারকেলের টুকরো, ১০০ গ্রাম গ্রিক ইয়োগার্ট এবং ২ চামচ ফ্ল্যাক্সসিড৷

 

রাতের খাবারে নিন ১ বাটি স্যতে সবজি, চিকেন আমন্ড স্যুপ বা ভেজিটেবল স্যুপ এবং ১০০ গ্রাম স্যতে পনির৷
রাতের খাবারে নিন ১ বাটি স্যতে সবজি, চিকেন আমন্ড স্যুপ বা ভেজিটেবল স্যুপ এবং ১০০ গ্রাম স্যতে পনির৷

Weight Loss Tips: ম্যাজিক! এক গ্লাস জলে ১ চামচ এই দানা! ঝড়ের বেগে কমবে ওজন! রোগা হওয়ার পর চিনতে পারবেন না নিজেকেই

ইদানীং চিয়া শিডস বা চিয়াদানা স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় প্রথম সারিতে৷ আমাদের সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখে এই দানা৷ প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই বীজকে বলা হয় পাওয়ার হাউস৷
ইদানীং চিয়া শিডস বা চিয়াদানা স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় প্রথম সারিতে৷ আমাদের সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখে এই দানা৷ প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই বীজকে বলা হয় পাওয়ার হাউস৷

 

স্যালাড, স্মুদি, মিল্কশেক, আইসক্রিম, ব্রেকফাস্ট-সহ নানা ডায়েটে রাখতে পারেন চিয়াদানা৷ তবে সেরা পুষ্টিমূল্য পাওয়া যায় জলে ভেজানো অবস্থায় চিয়াদানা খেলেই৷ সাহায্য করবে ওজন কমাতে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷
স্যালাড, স্মুদি, মিল্কশেক, আইসক্রিম, ব্রেকফাস্ট-সহ নানা ডায়েটে রাখতে পারেন চিয়াদানা৷ তবে সেরা পুষ্টিমূল্য পাওয়া যায় জলে ভেজানো অবস্থায় চিয়াদানা খেলেই৷ সাহায্য করবে ওজন কমাতে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷

 

চিয়াদানায় প্রোটিন প্রচুর৷ ফলে দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভরা থাকে৷ ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাসও দূর হয়৷ মেটাবলিজম রেটও বাড়িয়ে তোলে৷
চিয়াদানায় প্রোটিন প্রচুর৷ ফলে দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভরা থাকে৷ ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাসও দূর হয়৷ মেটাবলিজম রেটও বাড়িয়ে তোলে৷

 

চিয়াদানার ফাইবার সাহায্য করে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে৷ সুস্থ রাখে পেটের স্বাস্থ্যও৷ হজমে সাহায্য করে চিয়াদানার উপকারিতা৷
চিয়াদানার ফাইবার সাহায্য করে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে৷ সুস্থ রাখে পেটের স্বাস্থ্যও৷ হজমে সাহায্য করে চিয়াদানার উপকারিতা৷

 

চিয়াদানার পুষ্টিগুণ ক্যালোরি খরচ করতে সাহায্য করে৷ যে কোনও খাবার থেকে কর্মশক্তি সর্বোচ্চ আরোহণ করে এই বীজ৷
চিয়াদানার পুষ্টিগুণ ক্যালোরি খরচ করতে সাহায্য করে৷ যে কোনও খাবার থেকে কর্মশক্তি সর্বোচ্চ আরোহণ করে এই বীজ৷

 

চিয়াদানায় আছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস এবং ফোলেট৷
চিয়াদানায় আছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস এবং ফোলেট৷