Tag Archives: Panic

Poisonous Snake Panic: বাড়ির আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়াচ্ছে বিষধর সাপ! শহরের মধ্যে প্রবল আতঙ্ক

হাওড়া: বিষধর সাপের আতঙ্কে ঘুম উড়েছে মানুষের। শহরের মধ্যে সাপের আতঙ্কে কাঁটা বাসিন্দারা। ঘটনাটি হাওড়া পুরসভার ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের। বাড়ির আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়াচ্ছে বিষধর সাপ। এই পরিস্থিতিতে পরিবারের ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের নিয়ে প্রবল চিন্তায় পড়ে গিয়েছে এখানকার মানুষজন।

বর্ষার সময় রাস্তাঘাট আগাছায় ঢেকে থাকে। নিচু জমিতে জল জমার ফলে উঁচু স্থানে আশ্রয় নেয় সাপ। ফলে বর্ষার দিনে বাড়ে আতঙ্ক। সন্ধের পর থেকে এক প্রকার গৃহবন্দী হয়ে পড়ে এলাকার মানুষ। আর তাই গত কয়েক বছরে সাপের আতঙ্ক দারুণভাবে গ্রাস করেছে এখানকার বাসিন্দাদের। এবারও বর্ষার বহু আগে থেকেই সাপের উপদ্রব শুরু হয়েছে হাওড়া পুরসভার ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের পেয়ারা বাগান এলাকায়।

আর‌ও পড়ুন: বাড়িতে মানিব্যাগ তৈরি করে সংসারের হাল ফিরিয়েছে মিনাখাঁর যুবকরা

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, জমা জল সহ বিভিন্ন রকম সমস্যা রয়েছে এই এলাকায়। তবে গত কয়েক বছরে এখানকার সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে বিষধর সাপের আতঙ্ক। স্থানীয় বাসিন্দাদের কেউ কেউ জানিয়েছেন, পরিস্থিতি এমন জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে যে এলাকায় বাস করা একপ্রকার অসম্ভব হয়ে উঠেছে। সাপে কামড়ে প্রাণহানির মত ঘটনাও ঘটছে।

হাওড়া পুরসভা বা বন দফতরকে জানিয়েও কোন‌ও লাভ হয়নি বলে অভিযোগ। এই প্রসঙ্গে হাওড়া পুরসভার প্রশাসনিক মণ্ডলীর প্রধান সুজয় চক্রবর্তী জানান, এর জন্য হাওড়া পুরসভায় এই সমস্যা সমাধানের নির্দিষ্ট কোনও দফতর বা বিভাগ নেই। তবে পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে তিনি সমস্যা সমাধানের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন বলেছেন।

রাকেশ মাইতি

Tiger Panic: ঝড়ে ছিঁড়েছে জাল, যে কোন‌ও সময় গ্রামে ঢুকতে পারে রয়্যাল বেঙ্গল

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কয়েকদিন আগেই সুন্দরবন উপকূলবর্তী এলাকার উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে ঘূর্ণিঝড় রিমল। এরফলে অনেক জায়গায় বাড়ি ভেঙেছে, জল ঢুকে প্লাবিত হয়ে গিয়েছে চাষের জমি। পাশাপাশি আরও একটি বিপদ দেখা দিয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে জঙ্গল লাগোয়া গ্রামগুলি চারিপাশে লাগানো জাল ছিঁড়ে গিয়েছে। ফলে গভীর জঙ্গল থেকে বাঘেদের গ্রামের ঢুকে পড়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়েছে।

ঘূর্ণিঝড় রিমলের তাণ্ডবে সুন্দরবনের জঙ্গল লাগোয়া এলাকায় নাইলনের জাল ছিঁড়ে গিয়েছে। তার ফলে অরক্ষিত অবস্থায় আছে অরণ্য। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বন বিভাগ পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছে। সুন্দরবনের তিনটি রেঞ্জ মিলিয়ে জঙ্গল ঘিরে রাখা প্রায় ৩০ কিলোমিটার জাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলি মেরামত করা সম্ভব হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। তাই সেখানে নতুন জাল লাগাতে হবে। এর জন্য ইতিমধ্যেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা বনবিভাগ এই খাতে বন দফতরের কাছে টাকা চেয়ে আবেদন করেছে বলে জানা গিয়েছে। মূলত এই জালগুলি দেওয়া হয় যাতে বাঘ জঙ্গল থেকে বেরিয়ে নদী পেরিয়ে সরাসরি গ্রামে ঢুকতে না পারে।

আর‌ও পড়ুন: প্রবল বৃষ্টিতে ধরলা নদীর জলস্তর বৃদ্ধি, ভাঙল সাঁকো

এই জায়গাগুলিতে আবারও জাল দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বেশ কিছু অংশ এখনও খোলা অবস্থায় রয়েছে। ফলে যেকোনও সময় বাঘ বেরিয়ে লোকালয়ে ঢুকে পড়তে পারে। এই পরিস্থিতিতে তীব্র আতঙ্কে ভুগছে সুন্দরবনের জঙ্গল লাগোয়া গ্রামগুলির বাসিন্দারা। তাঁরা দ্রুত জাল লাগানোর আবেদন জানিয়েছেন।

সুমন সাহা

Teesta River: গত বছরের দুঃসহ স্মৃতি আজও টাটকা, বর্ষা আসতেই তিস্তার আগ্রাসীর রূপ নিয়ে চিন্তা

জলপাইগুড়ি: বর্ষা আসতেই ভাঙনের চিন্তায় কাতর তিস্তা পাড়ের বাসিন্দারা। গত বর্ষায় তিস্তার ভয়াল রূপের আতঙ্ক আজও মোছেনি এখানকার মানুষের মন থেকে। এই বর্ষাতে আবার কী হয় সেই ভাবনায় অসহায় মানুষগুলোর কপালে চিন্তার ভাঁজ এখন থেকেই।

গত বছর বর্ষাকালে তিস্তার ভয়ঙ্কর রূপের সেই ভয় যেন আজও তাজা তিস্তা পাড়ের বাসিন্দা রুমাবালার মনে। তাই এবার জলপাইগুড়িতে বর্ষার বৃষ্টি শুরু হতেই নৌকোয় আলকাতরা মাখিয়ে প্রস্তুত হয়ে আছেন, যাতে প্রয়োজনে নিরাপদ আশ্রয়ে দ্রুত চলে যেতে পারেন। একইরকম প্রস্তুতিতে ব্যস্ত জলপাইগুড়ি সংলগ্ন ময়নাগুড়ি ব্লকের বাসুসুবা গ্রামের আরও অনেকে।

আর‌ও পড়ুন: মাল্টিন্যাশনালের চাকরি ছেড়ে ফল চাষ! মোটা টাকা কামাচ্ছেন এই যুবক

বর্ষা এলেই তিস্তার জলস্তর বিপদসীমার উপর দিয়ে বইতে শুরু করে, পাশাপাশি জল ঢুকতে শুরু করে তিস্তা পাড় সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের বাসস্থানে। গত দু’দিন যাবত খানিক বৃষ্টি হওয়াতেই সেই ভয় ফের দেখা দিয়েছে তাঁদের চোখে-মুখে। এছাড়াও বেশ কয়েক জায়গায় বাঁধ সঠিকভাবে না থাকায় ধসের চিন্তায় আরও আতঙ্কিত এলাকাবাসী। ২০২৩ সালের বর্ষায় উত্তর সিকিমের ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের স্রোত বয়ে গিয়েছিল সমতলের বুক চিরে প্রবাহিত তিস্তার বুকের উপর দিয়ে। ভেসে গিয়েছিল বিঘার পর বিঘা জমির ফসল, তিস্তা পাড়ের বাসুসুবা গ্রাম সহ অন্যান্য জনপদের স্বাভাবিক জনজীবন।

হাওয়া অফিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ইতিমধ্যেই উত্তরবঙ্গে প্রবেশ করেছে বর্ষা। বর্ষা প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়েছে বৃষ্টির দাপটে ভূমিধস। সম্প্রতি পশ্চিম সিকিমে ভূমি ধসে প্রাণ হারিয়েছেন চার জন। তাই তড়িঘড়ি ধান শুকিয়ে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে এখানকার গ্রামের মানুষের। এবার আর কেউ ঝুঁকি নিতে চান না।

সুরজিৎ দে

Ghost Story: রাত বাড়লেই বাড়িতে পড়ছে ঢিল! ভৌতিক কাণ্ড জলপাইগুড়ি শহরে

জলপাইগুড়ি: রাত হলেই বাড়ির দিকে ছুটে আসছে পাথর। সোজা ঘরের মধ্যে ঢুকে পড়ছে! একের পর এক পাথর এদিক ওদিক থেকে এসে পড়ছে। যেন ভৌতিক ঘটনা। এই ভয়ে ঘুমহীন রাত কাটাচ্ছে জলপাইগুড়ি শহরের একাধিক পরিবার।

এমনই ভৌতিক কাণ্ড ঘটছে জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের খড়িয়া গ্রামপঞ্চায়েতের পাঙ্গাসাহেব এলাকার চারটি বাড়িতে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গত কয়েকদিন থেকেই বড় বড় সাইজের পাথর পড়তে থাকে বাড়ির আশপাশ জুড়ে। এতে রীতিমত ভয় পেয়ে জানালা দরজা বন্ধ করে ঘরেই থাকতে হচ্ছে লোকজনদের। প্রতিদিন সন্ধে ৭-৭.৩০ টা থেকে সারারাত ওই চারটি বাড়িতে ক্রমাগত ঢিল পড়ছে। ভোর ৩-৩.৩০ টা পর্যন্ত টানা চলে এই ঢিল-বৃষ্টি। এমনটাই জানিয়েছেন ওই বাড়ির মহিলারা৷

আরও পড়ুন: ৯৬ বছরের বৃদ্ধার ইচ্ছেপূরণ ছেলের, সঙ্গী হল নির্বাচন কমিশন

এই বাড়িগুলোর মধ্যে কিছু পরিবার আছে যারা ছোট বাচ্চা নিয়ে একা থাকেন। এই পরিস্থিতিতে তাঁরা কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না। এই পরিস্থিতিতে প্রতিকার চেয়ে কোতোয়ালি থানায় ব্যাগ ভর্তি ঢিল জমানো পাথর নিয়ে সটান হাজির হন বাড়ির ৪ মহিলা। পুরো ঘটনাটি জানিয়ে থানায় অভিযোগ জানান। আসল ঘটনাটা ঠিক কী তা কেউই বুঝতে পারছেন না।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গতবছরও এই এক‌ই আতঙ্কে রাতের ঘুম উড়েছিল জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের কনপাকড়ি সরকার পাড়ার তিনটি পরিবারের। সেবার একটানা প্রায় ৪২ দিন আতঙ্কে ভুগেছিলেন তাঁরা। এর আগেও ধূপগুড়িতেও প্রায় একই ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু কেন বারংবার ঘটছে এমন ভয়ঙ্কর ঘটনা? তবে কি ভূতের ভয় নাকি স্থানীয় শত্রু নাকি বৈজ্ঞানিক কোনও ব্যখ্যা! সব মিলিয়ে বিশাল আতঙ্কে রাত কাটাছেন এলাকাবাসীরা। অসহায় পরিবারগুলো এখন পুরোপুরি প্রশাসনের মুখাপেক্ষী হয়ে বাঁধচছে।

সুরজিৎ দে

Elephant Attack: বৃষ্টির রাতে গোটা গ্রাম তছনছ করে দিল বুনো হাতি

আলিপুরদুয়ার: বৃষ্টি ভেজা রাতেও রেহাই পেল না মানুষগুলো। গ্রামে ঢুকে তাণ্ডব চালাল বুনো হাতি। আবারও হাতির আতঙ্ক মাদারিহাটে। বুনো হাতির তাণ্ডবে ক্ষতি হয়েছে ঘরবাড়ির। পাঁচটি ঘর ভেঙে গিয়েছে।

বৃষ্টি ভেজা নিঝুম রাতে বুনো হাতির ভয়াবহ তাণ্ডবে আতঙ্ক ছড়িয়েছে মাদারিহাট এলাকায়। জানা গিয়েছে, জলদাপাড়ার জঙ্গল থেকে একদল হাতি হানা দিয়ে ব‍্যাপক তাণ্ডব চালায় মাদারিহাটের মেঘনাদ সাহা নগর এলাকায়। দু’মাস পর আর‌ও এই এলাকায় হাতির হানা ঘটনা ঘটল। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাঁচটি ঘর ও একটি চায়ের দোকান। আতঙ্কে এলাকার বাসিন্দারা। গভীর রাতে জলদাপাড়া জাতীয় উদ‍্যানের জঙ্গল থেকে বুনো হাতির দলটি মেঘনাদ সাহা নগর এলাকায় প্রবেশ করে।

আর‌ও পড়ুন: এক গাড়ি আলু লাখ টাকায় বিকোচ্ছে! খুশি আর ধরছে না কৃষকের

হাতির দলটি স্থানীয় স্বপন দাস, চন্দন দাস, গুরুপদ দাস, রবি দাসের পাকা বাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। গণেশ শর্মার চা দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দা গুরুপদ দাস জানান, এলাকায় হাতি এলেই আমাদের আতঙ্ক শুরু হয়। অনেকদিন পর এল হাতির দল। ঘরবাড়ি ভেঙেছে, সেই দৃশ্য ভুলতে পারছিনা। ঘটনার খবর শুনে আসেন জলদাপাড়া বনবিভাগের কর্মীরা। বাসিন্দাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।

অনন্যা দে

Cold Storage Accident: কোল্ড স্টোরেজের সিলিন্ডার ফেটে ছড়িয়ে পড়ল অ্যামোনিয়া

হুগলি: কোল্ড স্টোরেজের অ্যামোনিয়া গ্যাস লিক করে ছড়াল আতঙ্ক। সিলিন্ডার ফেটে গ্যাস ছড়িয়ে পরে বলে জানা গিয়েছে। আতঙ্কিত হয়ে পড়ে কোল্ড স্টোরেজের কর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দারা। গোঘাটের ঘটনা।

আর‌ও পড়ুন: মাটি ছাড়াই গোলাপের চাষ, সহজে হয়ে যান মালামাল!

হুগলির গোঘাট-২ ব্লকের শান্তিপুর এলাকার একটি কোল্ড স্টোরেজ থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস লিক করে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে আসে গোঘাট থানার পুলিশ ও দমকলের একটি ইঞ্জিন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শান্তিপুরের ওই কোল্ড স্টোরেজে শনিবার সকালে রোজের মত‌ই কাজ হচ্ছিল। হঠাৎই সিলিন্ডার ফেটে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তা থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। বেশ কিছুক্ষণের মধ্যে পার্শবর্তী এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে গ্যাস।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

কোল্ড স্টোরেজ থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস লিকের খবর পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে পরে স্থানীয়রা। তবে সেখানকার কর্মীদের থেকে খবর পেয়ে দ্রুত এলাকায় এসে পৌঁছয় দমকল। তাঁরা জল ছড়িয়ে স্টোরেজের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতেও অসুবিধায় পড়তে হয়। এদিকে কোল্ড স্টোরেজের কর্মীদের ধারণা, গ্যাসের দ্বায়িত্বে থাকা অধিকারিক হয়ত ভাল্ব ঠিকমত আঁটতে না পাড়ার কারণেই এই বিপত্তি ঘটে।এই ঘটনায় সময় কারোর কোনও ক্ষতি হয়নি। তবে অ্যামোনিয়া গ্যাসের প্রভাবে যাতে পরে কারোর কোন‌ও সমস্যা না হয় তাই পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রেখেছে প্রশাসন।

শুভজিৎ ঘোষ

Alipurduar News: রাতের অন্ধকারে ওটা কী? অজানা আতঙ্ক গ্রাস করেছে শহরবাসীকে

আলিপুরদুয়ার: আলিপুরদুয়ার শহরে অজানা জন্তুর আতঙ্ক। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন এলাকাবাসী। আলিপুরদুয়ার শহরের নিউটাউন দুর্গাবাড়ি এলাকার ঘটনা। অজানা জন্তুকে ধরতে বন দফতরের তরফে পাতা হয়েছে খাঁচা। বসানো হয়েছে ট্র‍্যাপ ক‍্যামেরা। যদিও এখনও কোনও জন্তু ধরা পড়েনি।

স্থানীয়দের তরফে জানা গিয়েছে, বেশ কিছুদিন ধরে এই এলাকায় একটি অজানা প্রাণীকে দেখা যাচ্ছে। মিলেছে পায়ের ছাপও। অনেকে মনে করছেন লেপার্ড হতে পারে। রাতের বেলাতেই দেখা যাচ্ছে প্রাণীটিকে। এলাকাবাসী ঝন্টু রাহা জানিয়েছেন,”বড় আকারের প্রাণীটি।এলাকায় এলেই তারস্বরে চেঁচিয়ে ওঠে কুকুর।আমরা শুধু দুর থেকে অবয়ব দেখেছি।যা মনে হচ্ছে সেটি একটি লেপার্ড।”

ঘটনায় স্থানীয়রা বন দফতরে খবর দেয়। এই ঘটনাটি এলাকাবাসীরা জানিয়েছে বন দফতরে।এরপরেই বনকর্মীদের টহল লক্ষ্য করা যায় এলাকায়।যদিও অজানা জন্তুটিকে লেপার্ড মনে করছে না বনদফতর।তবুও শহরবাসীর সুরক্ষার্থে বসছে এলাকায় ট্র‍্যাপ ক‍্যামেরা ও খাঁচা। এলাকায় টহল দিচ্ছেন বনকর্মীরা।

আরও পড়ুনঃ Rinku Singh: এত টাকা কী করলেন রিঙ্কু সিং? কেন তাঁর পরিবার এখনও ভাঙা পুরনো বাড়িতেই থাকে? জানুন বিস্তারিত

বক্সা ব‍্যাঘ্র প্রকল্পের এএফডি পল্লব মুখার্জী জানান,”আমরা বনদফতরের তরফে এলাকায় ট্র‍্যাপ ক‍্যামেরা বসিয়েছি।একটি খাঁচা বসিয়েছি।বনকর্মীরা গাড়ি নিয়ে টহল দেবেন এলাকায়। ভোরের দিকের সময়ে চলবে একটি মোবাইল ভ‍্যানের পেট্রোলিং।”

Annanya Dey