Tag Archives: puja lifestyle 2024


Skin Care Tips: সব বাড়ির ফ্রিজেই থাকে এই জিনিস, মাত্র সাতদিন মুখে লাগালে ত্বক হবে স্বচ্ছ কাচের মতো! বিউটিশিয়ানের টিপস

পুজোর আগে ঝকঝকে ত্বক চাইছেন? ঘরোয়া কিছু উপায় দিয়ে ঝকঝকে করে তুলুন আপনার স্কিন।
পুজোর আগে ঝকঝকে ত্বক চাইছেন? ঘরোয়া কিছু উপায় দিয়ে ঝকঝকে করে তুলুন আপনার স্কিন।
আপনি কি ব্রণ'র সমস্যায় ভুগছেন? তবে প্রতিদিন নিয়ম করে লাগান এই জিনিস। সুফল মিলবে হাতেনাতে।
আপনি কি ব্রণ’র সমস্যায় ভুগছেন? তবে প্রতিদিন নিয়ম করে লাগান এই জিনিস। সুফল মিলবে হাতেনাতে।
বাড়িতে থাকা সামান্য বরফ বা আইস কিউব দিয়ে ঝকঝকে স্কিন পাওয়া যাবে মাত্র এক সপ্তাহে।
বাড়িতে থাকা সামান্য বরফ বা আইস কিউব দিয়ে ঝকঝকে স্কিন পাওয়া যাবে মাত্র এক সপ্তাহে।
বিউটিশিয়ান সোমা অধিকারী বলেন, ত্বকের জন্য বরফ অত্যন্ত উপকারী। ট্যান পড়া থেকে ব্রন'র সমস্যা দূর করে বরফ।
বিউটিশিয়ান সোমা অধিকারী বলেন, ত্বকের জন্য বরফ অত্যন্ত উপকারী। ট্যান পড়া থেকে ব্রণ’র সমস্যা দূর করে বরফ।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বরফ ত্বকের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করে। ফলত, ত্বকের মধ্যে কোনও প্রদাহ থাকেনা।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বরফ ত্বকের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করে। ফলত, ত্বকের মধ্যে কোনও প্রদাহ থাকেনা।
বরফ ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। এটি ত্বকে অক্সিজেনের মাত্রা উন্নত করে এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি, ভিটামিন সরবরাহ করে।
বরফ ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। এটি ত্বকে অক্সিজেনের মাত্রা উন্নত করে এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি, ভিটামিন সরবরাহ করে।

Clean Kitchen Exhaust Fan: ৫ মিনিটে ঝকঝকে…! তেলচিটে, ময়লা এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কারের দুর্দান্ত সহজ ‘হ্যাক’ শিখে নিন! ম্যাজিকে ‘নতুন’ হবে!

পুজো আসতেই ঘরদোর পরিষ্কারের মন দিয়েছেন। কিন্তু বিপদে পড়েছেন কিচেনের এক্সজস্ট ফ্যানটি নিয়ে? আপনার রান্নাঘরে লাগানো এক্সজস্ট ফ্যানটি যদি প্রতিদিনের রান্নার জেরে পুরু তেলের আস্তরণ পরে গিয়ে থাকে এবং নোংরা হয়ে কালো হয়ে গিয়ে থাকে তাহলে আজ এই প্রতিবেদন আপনার জন্য।
পুজো আসতেই ঘরদোর পরিষ্কারের মন দিয়েছেন। কিন্তু বিপদে পড়েছেন কিচেনের এক্সজস্ট ফ্যানটি নিয়ে? আপনার রান্নাঘরে লাগানো এক্সজস্ট ফ্যানটি যদি প্রতিদিনের রান্নার জেরে পুরু তেলের আস্তরণ পরে গিয়ে থাকে এবং নোংরা হয়ে কালো হয়ে গিয়ে থাকে তাহলে আজ এই প্রতিবেদন আপনার জন্য।
আমরা রান্নাঘরের ছোটোখাটো কৌটো থেকে ক্যাবিনেটের তাকগুলি তো পরিষ্কার করেই ফেলি কিন্তু কী ভাবে কালো, তেলচিটে এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কার করব তা আর মাথায় আসে না।
আমরা রান্নাঘরের ছোটোখাটো কৌটো থেকে ক্যাবিনেটের তাকগুলি তো পরিষ্কার করেই ফেলি কিন্তু কী ভাবে কালো, তেলচিটে এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কার করব তা আর মাথায় আসে না।
কিন্তু আপনি চাইলে মাত্র কয়েক মিনিটে সহজেই পরিষ্কার করতে পারেন এই ফ্যানটি। আজ আমরা আপনাকে এই জন্য কিছু সহজ রান্নাঘর হ্যাক শেয়ার করছি যা এককথায় দুর্দান্ত।
কিন্তু আপনি চাইলে মাত্র কয়েক মিনিটে সহজেই পরিষ্কার করতে পারেন এই ফ্যানটি। আজ আমরা আপনাকে এই জন্য কিছু সহজ রান্নাঘর হ্যাক শেয়ার করছি যা এককথায় দুর্দান্ত।
সাধারণত ভারতীয় রান্নাঘরে রান্নায় একটু বেশিই তেল এবং অন্যান্য চর্বিযুক্ত জিনিস ব্যবহার করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে রান্নার সময় রান্নাঘর থেকে তাপ ও ​​বাষ্প বের করার জন্য মানুষ এক্সজস্ট ফ্যান ব্যবহার করে।
সাধারণত ভারতীয় রান্নাঘরে রান্নায় একটু বেশিই তেল এবং অন্যান্য চর্বিযুক্ত জিনিস ব্যবহার করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে রান্নার সময় রান্নাঘর থেকে তাপ ও ​​বাষ্প বের করার জন্য মানুষ এক্সজস্ট ফ্যান ব্যবহার করে।
যে কোনও রান্নাঘরে এক্সজস্ট ফ্যানের গুরুত্ব খুবই। রান্নাঘর থেকে তেলযুক্ত বাষ্প এবং তেলচিটে বাতাস বের হওয়ার কারণে এই এক্সজস্ট ফ্যানটি নোংরা হয়ে যায় খুব দ্রুত। উপরন্তু, এটিতে গ্রিজ  জমে যায়। সেই কারণে অনেক সময় এটি নষ্টও হয়ে যায়।
যে কোনও রান্নাঘরে এক্সজস্ট ফ্যানের গুরুত্ব খুবই। রান্নাঘর থেকে তেলযুক্ত বাষ্প এবং তেলচিটে বাতাস বের হওয়ার কারণে এই এক্সজস্ট ফ্যানটি নোংরা হয়ে যায় খুব দ্রুত। উপরন্তু, এটিতে গ্রিজ জমে যায়। সেই কারণে অনেক সময় এটি নষ্টও হয়ে যায়।
এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কার করা একটি বড় কাজ। কিন্তু আজ আমরা আপনাকে রান্নাঘরের কিছু হ্যাকস বলব, যার সাহায্যে খুব সহজেই এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কার করা যায়।
এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কার করা একটি বড় কাজ। কিন্তু আজ আমরা আপনাকে রান্নাঘরের কিছু হ্যাকস বলব, যার সাহায্যে খুব সহজেই এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কার করা যায়।
বেকিং সোডা এবং লেবু:রান্নাঘরের এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কার করতে বেকিং সোডা এবং লেবু ব্যবহার করতে পারেন। এতে ফ্যানের ব্লেড এবং মোটর ভাল ভাবে পরিষ্কার হবে। এর জন্য একটি পাত্রে গরম জলে ১ চা চামচ লেবুর রস ও বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। এবার একটি কাপড়ের সাহায্যে ফ্যানের ব্লেড ও জালির উপর তা লাগিয়ে নিন।
বেকিং সোডা এবং লেবু:
রান্নাঘরের এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কার করতে বেকিং সোডা এবং লেবু ব্যবহার করতে পারেন। এতে ফ্যানের ব্লেড এবং মোটর ভাল ভাবে পরিষ্কার হবে। এর জন্য একটি পাত্রে গরম জলে ১ চা চামচ লেবুর রস ও বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। এবার একটি কাপড়ের সাহায্যে ফ্যানের ব্লেড ও জালির উপর তা লাগিয়ে নিন।
ব্লেডটি আলতো করে পরিষ্কার করার সময় বেশ সতর্ক থাকুন। কিছুক্ষণ পর পরিষ্কার কাপড় দিয়ে এটি মুছে নিন। আপনার ফ্যান কয়েক মিনিটেই সম্পূর্ণ পরিষ্কার হবে।
ব্লেডটি আলতো করে পরিষ্কার করার সময় বেশ সতর্ক থাকুন। কিছুক্ষণ পর পরিষ্কার কাপড় দিয়ে এটি মুছে নিন। আপনার ফ্যান কয়েক মিনিটেই সম্পূর্ণ পরিষ্কার হবে।
ইনো এবং লেবুর রস:যদি আপনার তেলজাতীয় খাবারের অতিরিক্ত তেল-ময়লা ফ্যানটিতে আটকে থাকে তবে এটি পরিষ্কার করতে ইনো এবং লেবু ব্যবহার করুন। এর জন্য একটি পাত্রে গরম জলে ইনো এবং ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এই পেস্টটি ফ্যানের উপর হালকা ভাবে ঘষুন। এবার একটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে নিন গোটা ফ্যানটি।
ইনো এবং লেবুর রস:
যদি আপনার তেলজাতীয় খাবারের অতিরিক্ত তেল-ময়লা ফ্যানটিতে আটকে থাকে তবে এটি পরিষ্কার করতে ইনো এবং লেবু ব্যবহার করুন। এর জন্য একটি পাত্রে গরম জলে ইনো এবং ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এই পেস্টটি ফ্যানের উপর হালকা ভাবে ঘষুন। এবার একটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে নিন গোটা ফ্যানটি।
লেবু এবং লবণ:নোংরা রান্নাঘরের ফ্যান পরিষ্কার করতে আপনি লেবু এবং লবণও ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য একটি পাত্রে আধা চা চামচ লবণ এবং ১টি লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার গরম জলে মিশিয়ে তা দিয়ে ব্লেডটি ভাল করে পরিষ্কার করুন। দেখুন নতুনের মতো হয়ে যাবে কিছুক্ষণেই।
লেবু এবং লবণ:
নোংরা রান্নাঘরের ফ্যান পরিষ্কার করতে আপনি লেবু এবং লবণও ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য একটি পাত্রে আধা চা চামচ লবণ এবং ১টি লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার গরম জলে মিশিয়ে তা দিয়ে ব্লেডটি ভাল করে পরিষ্কার করুন। দেখুন নতুনের মতো হয়ে যাবে কিছুক্ষণেই।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Darjeeling Tourism: দার্জিলিং গেলে এই বাঁশের পদের স্বাদে মজে যান! একবার খেলে মাছ মাংসের দিকে ফিরেও তাকাবেন না

সুজয় ঘোষ, দার্জিলিং :  ছুটির দিন হলেই মন চায় পাহাড় আর পাহাড়। এই পাহাড়ের টানে প্রত্যেক বছর দূরদূরান্ত থেকে উত্তরবঙ্গে ছুটে আসে প্রচুর পর্যটক। গরমের ছুটি হোক বা পুজোর ছুটি-পর্যটকদের ভিড়ে জমজমাট থাকে পাহাড়। পাহাড়ে প্রচুর পর্যটক ঘুরতে এসেই বিভিন্ন স্থানীয় নেপালি জনজাতির হাতের তৈরি খাওয়ার টেস্ট করে থাকেন। বাঙালি মানেই তো ভোজনরসিক। তাই ঘুরতে এসে খাওয়াদাওয়া হবে না, তা তো হয় না। বর্তমানে পাহাড়ে ঘুরতে আসো পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে নেপালি জনজাতির একটি জনপ্রিয় খাবার “তামা” । পাহাড়ে ঘুরতে এসে এই খাবার না খেলেই মিস!

নেপালি জনজাতির হাতের তৈরি এই খাওয়ার “তামা”, আমরা যাকে বাংলায় বলে থাকি বাঁশ । এটা শুনে আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে বাঁশ আবার খাওয়া যায় নাকি? তাহলে বলি নেপালি জনজাতির এই বিখ্যাত রেসিপি তৈরি হয় বাঁশ গাছের একদম গোড়ার অংশ দিয়ে। সাধারণত বাঁশ গাছ কেটে ফেলার পর পড়ে থাকে গোড়ার অংশটি, বাঁশ গাছের এই অংশটি একদম নরম হয়। স্থানীয় মানুষ এই অংশটিকে কেটে বাড়িতে নিয়ে এসে এটাকে ভালভাবে পরিষ্কার করে ছাল সরিয়ে তার পর রান্না করে থাকে।

আরও পড়ুন : কয়েক চুমুক জলেই মেদ গলে ছিপছিপে চেহারা! শুধু এভাবে এই পাত্র থেকে করতে হবে জলপান

এ প্রসঙ্গে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন প্রথমে টুকরো টুকরো করে কেটে হলুদ,লবণ দিয়ে এটিকে সেদ্ধ করা হয়। তারপর কড়াইতে গরম তেলে পেঁয়াজ টম্যাটো আদা রসুন জিরে দিয়ে ভালমতো কষিয়ে তৈরি হয় সুস্বাদু এই খাবার। এটিকে আপনি ভাত বা রুটি উভয়ের সঙ্গেই খেতে পারেন। অন্যদিকে বাঁশ গাছের এই অংশ দিয়ে তৈরি হয় বিভিন্ন ধরনের আচার যা পর্যটকদের কাছে পছন্দের তালিকায় শীর্ষস্থানে জায়গা করে নিয়েছে।

তাহলে আর দেরি কেন, আপনিও বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন নেপালি জনপ্রিয় খাওয়ার “তামা”। এই খাবার খেলে মাছ মাংস ভুলে যাবেন আপনি। বাজেট ফ্রেন্ডলি এই খাবার ঝালে ঝোলে রসালো এবং খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু।আপনি যদি পাহাড়ে গিয়ে এই খাবার না খেয়ে থাকেন তাহলে মিস করছেন। পাহাড়ে গেলে অবশ্যই খেয়ে দেখুন অত্যন্ত সুস্বাদু লোভনীয় এই নেপালি পদ।

Darjeeling Tourism: ডিম ঝালমুড়ি! পাহাড়ে প্রকৃতির কোলে এই মুখরোচক চটপটা খেলে বেড়ানোর মজা জমজমাট

সুজয় ঘোষ, দার্জিলিং: উইকএন্ড হোক বা ছুটির দিন। বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সঙ্গে পাহাড় যেতে কে না ভালবাসে! আর উত্তরবঙ্গ মানেই পুরোটা জুড়ে পাহাড় নদী আর জঙ্গলে ঘেরা মন মুগ্ধ করা পরিবেশ। সব কাজ ভুলে শহরের কোলাহল যানজট থেকে দূরে পাহাড় জঙ্গলে ঘেরা এই শান্ত শীতল পরিবেশে বসে পাহাড়ি গ্রামের লোকাল খাবার খেতে খেতে পরিবার  বা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে জমাটি আড্ডা।

বাঙালি মানেই ভোজনরসিক। সেই অর্থে ঘোরার কথা এলে খাওয়া হবে না তা আবার হয় নাকি। ছোট থেকেই সকলের মুখে মুখে শুনে আসা বিখ্যাত এবং বহুচর্চিত খাবার ‘ঝালমুড়ি’। বিভিন্ন জায়গায় রাস্তাঘাটে আমরা এই ঝালমুড়ির দোকান দেখতে পাই। তবে এবার পাহাড়ের কোলে এই দোকানে একবার ঝালমুড়ি খেলে জিভে জল আসবে আপনার। এই দোকানে প্রচুর আইটেম থাকলেও এখানকার ঝালমুড়ি খেতে সকলেই খুব পছন্দ করে।

আরও পড়ুন : তিরতিরে পাহাড়ি নদীতে ভেজান পা, প্রিয়জনের সঙ্গে হারিয়ে যান প্রকৃতির কোলে

কুড়ি বছর ধরে পাহাড়ের কোলে এই দোকানে ঝালমুড়ি বিক্রি করে আসছেন রাজেশ। যেমন ঝাল তেমন মচমচে। মশলা আচারে মাখো মাখো এই চটপটা ঝালমুড়ি খেতে দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসেন পর্যটকরা। এই প্রসঙ্গে দোকানের এক কর্মচারী বলেন, ‘‘আমাদের এখানে বিখ্যাত ঝালমুড়ি। পর্যটকদের চাহিদা অনুযায়ী মাঝে মাঝে বিশেষ ডিম ঝালমুড়িও বানানো হয়। প্রতিনিয়ত প্রচুর পর্যটক এই ঝাল মুড়ি খেতে ছুটে আসেন আমাদের দোকানে। এখানে এলে ঝালমুড়ি খেতে খেতে চোখের সামনে দেখতে পাবেন পাহাড় নদী জঙ্গলে ঘেরা এক মন মুগ্ধ করা পরিবেশ। পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে ঠিক দুধিয়া পানিঘাটার কাছে কুড়ি বছরের পুরনো এই রাজেশের দোকানে ঝালমুড়ি খেলে নিমেষেই মন ভাল হবে আপনার।

Clean Water Tank: ৫ মিনিটে চকমক করবে…! জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের সবচেয়ে সহজ ‘ট্রিক্স’! ছোট্ট কাজেই ম্যাজিক

আসছে দুর্গাপুজো। আর উৎসবের এই মরশুমের আগে সবাই ঘরের যত্ন নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাড়ি হোক বা ফ্ল্যাট পুজো আসার আগেই যেমন নতুন নতুন পর্দা, বিছানার চাদর কেনার হিড়িক পরে যায় জামাকাপড়ের পাশাপাশি ঠিক তেমনই আবার ঘরদোর পরিষ্কার করে ঝকঝকে তকতকে করে তুলতে উঠে পরে লাগি আমরা। কিন্তু সব পরিষ্কার হলেও জলের ট্যাঙ্ক কিন্তু থেকে যায় সেই শ্যাওলা ধরা ময়লা। কারণ ওই একটা জিনিস পরিষ্কারের কথা ভাবলেই গায়ে জ্বর আসে অনেকেরই।
আসছে দুর্গাপুজো। আর উৎসবের এই মরশুমের আগে সবাই ঘরের যত্ন নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাড়ি হোক বা ফ্ল্যাট পুজো আসার আগেই যেমন নতুন নতুন পর্দা, বিছানার চাদর কেনার হিড়িক পরে যায় জামাকাপড়ের পাশাপাশি ঠিক তেমনই আবার ঘরদোর পরিষ্কার করে ঝকঝকে তকতকে করে তুলতে উঠে পরে লাগি আমরা। কিন্তু সব পরিষ্কার হলেও জলের ট্যাঙ্ক কিন্তু থেকে যায় সেই শ্যাওলা ধরা ময়লা। কারণ ওই একটা জিনিস পরিষ্কারের কথা ভাবলেই গায়ে জ্বর আসে অনেকেরই।
আসলে জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা অনেকের জন্য একটি কঠিন কাজ। তবে জলের ট্যাঙ্কটি সময়ে সময়ে ভাল ভাবে পরিষ্কার করা জরুরি। কারণ এই জলের থেকেই শরীরে ঢুকতে পারে নানা সংক্রমণ। তাই ট্যাঙ্ক পরিষ্কার প্রয়োজন যাতে এতে ময়লা ও ব্যাকটেরিয়া জমতে না পারে।
আসলে জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা অনেকের জন্য একটি কঠিন কাজ। তবে জলের ট্যাঙ্কটি সময়ে সময়ে ভাল ভাবে পরিষ্কার করা জরুরি। কারণ এই জলের থেকেই শরীরে ঢুকতে পারে নানা সংক্রমণ। তাই ট্যাঙ্ক পরিষ্কার প্রয়োজন যাতে এতে ময়লা ও ব্যাকটেরিয়া জমতে না পারে।
খাওয়া থেকে দৈনন্দিন ব্যবহার। মানুষ ট্যাঙ্কের জল ব্যবহার করেন সব কাজেই। আর সেই ট্যাঙ্কেই ময়লা জমে থাকলে তা রোগের ঝুঁকিও বাড়ায়। কিন্তু ট্যাঙ্ক পরিষ্কার যদি জলের মতোই সহজ হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই একদম সহজ নির্ঝঞ্ঝাট উপায়। কয়েক মিনিটেই চকচক করবে ট্যাঙ্ক।
খাওয়া থেকে দৈনন্দিন ব্যবহার। মানুষ ট্যাঙ্কের জল ব্যবহার করেন সব কাজেই। আর সেই ট্যাঙ্কেই ময়লা জমে থাকলে তা রোগের ঝুঁকিও বাড়ায়। কিন্তু ট্যাঙ্ক পরিষ্কার যদি জলের মতোই সহজ হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই একদম সহজ নির্ঝঞ্ঝাট উপায়। কয়েক মিনিটেই চকচক করবে ট্যাঙ্ক।
ট্যাঙ্ক খালি করুন, ঘরে তৈরি ক্লিনার তৈরি করুন:জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে, প্রথমে ট্যাঙ্ক থেকে জল বের করে ট্যাঙ্কটি খালি করুন। এর জন্য আপনি ট্যাঙ্ক বা ট্যাঙ্কের আউটলেট ভালভটি আগে খুলুন। ট্যাঙ্কে সামান্য জল থেকে গেলে তোয়ালে দিয়ে তা পরিষ্কার করুন।
ট্যাঙ্ক খালি করুন, ঘরে তৈরি ক্লিনার তৈরি করুন:
জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে, প্রথমে ট্যাঙ্ক থেকে জল বের করে ট্যাঙ্কটি খালি করুন। এর জন্য আপনি ট্যাঙ্ক বা ট্যাঙ্কের আউটলেট ভালভটি আগে খুলুন। ট্যাঙ্কে সামান্য জল থেকে গেলে তোয়ালে দিয়ে তা পরিষ্কার করুন।
এর পরে, একটি পরিষ্কার মিশ্রণ তৈরি করুন, যাতে ট্যাঙ্কের অভ্যন্তর অংশটি পুরোপুরি পরিষ্কার এবং ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়ে যায় তার জন্য পরিষ্কারের একটি বিশেষ মিশ্রণ তৈরি করতে হবে।
এর পরে, একটি পরিষ্কার মিশ্রণ তৈরি করুন, যাতে ট্যাঙ্কের অভ্যন্তর অংশটি পুরোপুরি পরিষ্কার এবং ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়ে যায় তার জন্য পরিষ্কারের একটি বিশেষ মিশ্রণ তৈরি করতে হবে।
এর জন্য এক বালতি গরম জল নিন এবং এতে লন্ড্রি ডিটারজেন্ট পাউডার বা লিক্যুইড যোগ করুন। এবার এতে ৫-৬ চামচ বেকিং সোডা দিন। এবার এই তিনটি জিনিস ভাল করে মিশিয়ে নিন। এইভাবে আপনার পরিষ্কার ফর্মুলাটি ঝটপট প্রস্তুত করে নিন।
এর জন্য এক বালতি গরম জল নিন এবং এতে লন্ড্রি ডিটারজেন্ট পাউডার বা লিক্যুইড যোগ করুন। এবার এতে ৫-৬ চামচ বেকিং সোডা দিন। এবার এই তিনটি জিনিস ভাল করে মিশিয়ে নিন। এইভাবে আপনার পরিষ্কার ফর্মুলাটি ঝটপট প্রস্তুত করে নিন।
এবার স্পঞ্জ বা কাপড়ের সাহায্যে ট্যাঙ্কের সব জায়গায় পরিষ্কারের মিশ্রণটি লাগিয়ে ভাল করে ঘষে নিন। ট্যাঙ্কের সমস্ত অংশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এর জন্য, আপনি ওয়াইপারে একটি কাপড় রাখতে পারেন, যাতে আপনি ট্যাঙ্কের ভিতরে না গিয়ে বাইরে থেকে ভিতরের অংশটি পরিষ্কার করতে পারেন।
এবার স্পঞ্জ বা কাপড়ের সাহায্যে ট্যাঙ্কের সব জায়গায় পরিষ্কারের মিশ্রণটি লাগিয়ে ভাল করে ঘষে নিন। ট্যাঙ্কের সমস্ত অংশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এর জন্য, আপনি ওয়াইপারে একটি কাপড় রাখতে পারেন, যাতে আপনি ট্যাঙ্কের ভিতরে না গিয়ে বাইরে থেকে ভিতরের অংশটি পরিষ্কার করতে পারেন।
এছাড়া ট্যাঙ্কটি পরিষ্কার করতে, আপনি এটির ভিতরে পরিষ্কারের দ্রবণ একটু একটু করে ঢালতে পারেন বা ট্যাঙ্কের আকার মাফিক লম্বা একটি হ্যান্ডেল-সহ ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন পরিষ্কার করতে।
এছাড়া ট্যাঙ্কটি পরিষ্কার করতে, আপনি এটির ভিতরে পরিষ্কারের দ্রবণ একটু একটু করে ঢালতে পারেন বা ট্যাঙ্কের আকার মাফিক লম্বা একটি হ্যান্ডেল-সহ ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন পরিষ্কার করতে।
তবে এই পরিষ্কারের কাজটি করার সময় মনে রাখবেন যে স্টিলের ব্রিসলস বা স্টিলের তৈরি স্পঞ্জ দিয়ে ব্রাশ ব্যবহার করবেন না, অন্যথায় প্লাস্টিকের ট্যাঙ্কে আঁচড় লেগে যেতে পারে। ট্যাঙ্কের ছোট অংশ পরিষ্কার করতে আপনি একটি নতুন টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে জল বের করে নিন।
তবে এই পরিষ্কারের কাজটি করার সময় মনে রাখবেন যে স্টিলের ব্রিসলস বা স্টিলের তৈরি স্পঞ্জ দিয়ে ব্রাশ ব্যবহার করবেন না, অন্যথায় প্লাস্টিকের ট্যাঙ্কে আঁচড় লেগে যেতে পারে। ট্যাঙ্কের ছোট অংশ পরিষ্কার করতে আপনি একটি নতুন টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে জল বের করে নিন।
রোদে শুকানোর পর ট্যাঙ্ক জল ভরে নিন:আপনি ট্যাঙ্কটি সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার করার পরে, এটিকে প্রায় ১ ঘণ্টার জন্য খোলা রেখে দিন, যাতে এটি ভাল ভাবে শুকিয়ে যায়। এর পরে, জলের ট্যাঙ্কটির ঢাকা বন্ধ করুন এবং এটি ভর্তি করুন।
রোদে শুকানোর পর ট্যাঙ্ক জল ভরে নিন:
আপনি ট্যাঙ্কটি সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার করার পরে, এটিকে প্রায় ১ ঘণ্টার জন্য খোলা রেখে দিন, যাতে এটি ভাল ভাবে শুকিয়ে যায়। এর পরে, জলের ট্যাঙ্কটির ঢাকা বন্ধ করুন এবং এটি ভর্তি করুন।
এইভাবে, আপনার জলের ট্যাঙ্ক মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং এতে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির ঝুঁকি কমে যাবে। এই সহজ পদ্ধতিতে আপনি বছরে ২-৩ বার আপনার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার রাখলে আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।
এইভাবে, আপনার জলের ট্যাঙ্ক মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং এতে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির ঝুঁকি কমে যাবে। এই সহজ পদ্ধতিতে আপনি বছরে ২-৩ বার আপনার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার রাখলে আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।

Darjeeling Eco Tourism: তিরতিরে পাহাড়ি নদীতে ভেজান পা, প্রিয়জনের সঙ্গে হারিয়ে যান প্রকৃতির কোলে

ফরেস্ট ডিভিশনের পক্ষ থেকে বনবিভাগের সুরক্ষিত জায়গাগুলিকে চিহ্নিত করে তৈরি করা হচ্ছে ইকো ট্যুরিজম। নানা ধরনের ইকো ফ্রেন্ডলি জিনিস দিয়েই তৈরি হচ্ছে এই পার্কগুলি।
ফরেস্ট ডিভিশনের পক্ষ থেকে বনবিভাগের সুরক্ষিত জায়গাগুলিকে চিহ্নিত করে তৈরি করা হচ্ছে ইকো ট্যুরিজম। নানা ধরনের ইকো ফ্রেন্ডলি জিনিস দিয়েই তৈরি হচ্ছে এই পার্কগুলি।

 

এই ইকোপার্ক গুলিতে রয়েছে পর্যটকদের জন্য বসার জায়গা থেকে শুরু করে খাওয়ার ব্যবস্থা। বন বিভাগের পক্ষ থেকেই গ্রামের মানুষদের জন্য বানিয়ে দেওয়া হয়েছে ছোট ছোট ক্যান্টিন।
এই ইকোপার্ক গুলিতে রয়েছে পর্যটকদের জন্য বসার জায়গা থেকে শুরু করে খাওয়ার ব্যবস্থা। বন বিভাগের পক্ষ থেকেই গ্রামের মানুষদের জন্য বানিয়ে দেওয়া হয়েছে ছোট ছোট ক্যান্টিন।

 

এই ইকোপার্ক গুলি একদম প্রকৃতির মাঝে হওয়ায় পর্যটকেরা এই জায়গা গুলি খুব পছন্দ করছে। ফলে নিত্যদিন প্রচুর পর্যটকের ভিড় জমছে এই জায়গাগুলিতে।
এই ইকোপার্ক গুলি একদম প্রকৃতির মাঝে হওয়ায় পর্যটকেরা এই জায়গা গুলি খুব পছন্দ করছে। ফলে নিত্যদিন প্রচুর পর্যটকের ভিড় জমছে এই জায়গাগুলিতে।

 

কার্শিয়াং ফরেস্ট ডিভিশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় এই ইকোপার্ক তৈরি করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে সেন্ট্রাল বস্তি, দুলালী ধারা, কার্শিয়াং-এর ডাউহিল-সহ পানিঘাটা রিভারফ্রন্ট ইকোটুরিজম পার্ক।
কার্শিয়াং ফরেস্ট ডিভিশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় এই ইকোপার্ক তৈরি করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে সেন্ট্রাল বস্তি, দুলালী ধারা, কার্শিয়াং-এর ডাউহিল-সহ পানিঘাটা রিভারফ্রন্ট ইকোটুরিজম পার্ক।

 

এই প্রসঙ্গে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা বলেন বনবিভাগের পক্ষ থেকে ইকো ট্যুরিজম পার্কের পাশাপাশি খোলা হয়েছে ক্যান্টিন এবং এই ক্যান্টিনগুলি পুরোপুরি এলাকার বাসিন্দাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে এতে তারা বেজায় খুশি।
এই প্রসঙ্গে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা বলেন বনবিভাগের পক্ষ থেকে ইকো ট্যুরিজম পার্কের পাশাপাশি খোলা হয়েছে ক্যান্টিন এবং এই ক্যান্টিনগুলি পুরোপুরি এলাকার বাসিন্দাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে এতে তারা বেজায় খুশি।

 

বনবিভাগের এই উদ্যোগে স্বাবলম্বী হচ্ছে স্থানীয় মহিলারা পাঁচটি পরিবার পিছু একটি করে ক্যান্টিন দেওয়া হয়েছে। প্রতিনিয়ত এই জায়গাগুলিতে পর্যটকের আনাগোনা বাড়ছে ফলে আয়ও বাড়ছে।
বনবিভাগের এই উদ্যোগে স্বাবলম্বী হচ্ছে স্থানীয় মহিলারা পাঁচটি পরিবার পিছু একটি করে ক্যান্টিন দেওয়া হয়েছে। প্রতিনিয়ত এই জায়গাগুলিতে পর্যটকের আনাগোনা বাড়ছে ফলে আয়ও বাড়ছে।

 

এই ইকো ট্যুরিজম পার্কে পেয়ে যাবেন গ্রামের মানুষের হাতের তৈরি লোকাল নানান সুস্বাদু খাবার এছাড়াও প্রকৃতির মাঝে নিজেকে উজাড় করে দিয়ে কিছুটা সময় কাটাতে কার না মন চায়।
এই ইকো ট্যুরিজম পার্কে পেয়ে যাবেন গ্রামের মানুষের হাতের তৈরি লোকাল নানান সুস্বাদু খাবার এছাড়াও প্রকৃতির মাঝে নিজেকে উজাড় করে দিয়ে কিছুটা সময় কাটাতে কার না মন চায়।

 

কোথাও জঙ্গলের ধারে কোথাও আবার পাহাড়ের কোলে তৈরি হয়েছে এই ইকোপার্কগুলি, এর ফলে স্বাবলম্বী হয়েছে গ্রামের প্রচুর মহিলা। বর্তমানে উত্তরবঙ্গের পর্যটনে আয়ের দিশা দেখাচ্ছে এই ইকো ট্যুরিজম পার্ক।
কোথাও জঙ্গলের ধারে কোথাও আবার পাহাড়ের কোলে তৈরি হয়েছে এই ইকোপার্কগুলি, এর ফলে স্বাবলম্বী হয়েছে গ্রামের প্রচুর মহিলা। বর্তমানে উত্তরবঙ্গের পর্যটনে আয়ের দিশা দেখাচ্ছে এই ইকো ট্যুরিজম পার্ক।

Onion Side Effects: এঁরা পেঁয়াজ খেলেই চরম বিপদ! জানুন ক্ষতি এড়াতে কারা ভুলেও পেঁয়াজ মুখে তুলবেন না!

ভারতীয় রান্না পেঁয়াজ ছাড়া ভাবাই যায় না৷ অনেকের কাঁচা পেঁয়াজ ছাড়া চলেই না৷ কিন্তু জানেন কি কাঁচা পেঁয়াজের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ বিজয়া রানি৷
ভারতীয় রান্না পেঁয়াজ ছাড়া ভাবাই যায় না৷ অনেকের কাঁচা পেঁয়াজ ছাড়া চলেই না৷ কিন্তু জানেন কি কাঁচা পেঁয়াজের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ বিজয়া রানি৷

 

পেঁয়াজের অতিরিক্ত সালফার বা গন্ধক থেকে নিঃশ্বাসে ও মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে৷ তাই যাঁদের এই সমস্যা আছে, তাঁরা এটা এড়িয়ে চলুন৷
পেঁয়াজের অতিরিক্ত সালফার বা গন্ধক থেকে নিঃশ্বাসে ও মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে৷ তাই যাঁদের এই সমস্যা আছে, তাঁরা এটা এড়িয়ে চলুন৷

 

কারওর ক্ষেত্রে কাঁচা পেঁয়াজ থেকে অ্যালার্জি ও ত্বক ফুলে যাওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে৷ অ্যাসিড রিফ্লাক্স হয়ে বুক জ্বালা করার মতো সমস্যা হতে পারে৷ তাই ঘুমোতে যাওয়ার আগে পেঁয়াজ খাবেনই না৷
কারওর ক্ষেত্রে কাঁচা পেঁয়াজ থেকে অ্যালার্জি ও ত্বক ফুলে যাওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে৷ অ্যাসিড রিফ্লাক্স হয়ে বুক জ্বালা করার মতো সমস্যা হতে পারে৷ তাই ঘুমোতে যাওয়ার আগে পেঁয়াজ খাবেনই না৷

 

পেঁয়াজ থেকে মাথাযন্ত্রণা হতে পারে৷ কারণ এতে টায়রামাইন যৌগ আছে৷ মাইগ্রেন থাকলে পেঁয়াজ এড়িয়ে চলুন৷
পেঁয়াজ থেকে মাথাযন্ত্রণা হতে পারে৷ কারণ এতে টায়রামাইন যৌগ আছে৷ মাইগ্রেন থাকলে পেঁয়াজ এড়িয়ে চলুন৷

 

ব্লাড থিনিং-সহ একাধিক রোগের ওষুধ খাওয়ার সময় পেঁয়াজ এড়িয়ে চলতে হয়৷ নয়তো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে৷
ব্লাড থিনিং-সহ একাধিক রোগের ওষুধ খাওয়ার সময় পেঁয়াজ এড়িয়ে চলতে হয়৷ নয়তো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে৷

 

অন্তঃসত্ত্বা এবং সদ্য মা হয়েছেন, সন্তানকে স্তন্যপান করাচ্ছেন এমন মহিলারা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া বেশি কাঁচা পেঁয়াজ খাবেন না৷
অন্তঃসত্ত্বা এবং সদ্য মা হয়েছেন, সন্তানকে স্তন্যপান করাচ্ছেন এমন মহিলারা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া বেশি কাঁচা পেঁয়াজ খাবেন না৷

Fat Loss by Dry Fruit: মোমের মতো গলবে চর্বি, শুতে যাওয়ার আগে ‘এই ড্রাই ফ্রুট’ মাত্র ২টো খান, আর কেউ বলবে না মোটা!

পুজোর আগে কমে যাবে অতিরিক্ত চর্বি৷ একেবারে ছিপছিপে হবে চেহারা৷ শুধু ড্রাই ফ্রুটের কামাল৷
পুজোর আগে কমে যাবে অতিরিক্ত চর্বি৷ একেবারে ছিপছিপে হবে চেহারা৷ শুধু ড্রাই ফ্রুটের কামাল৷
সামনেই পুজো। পুজোর আগে আপনার স্থূল শরীর কমাতে চাইছেন? প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখুন এই ফল।
সামনেই পুজো। পুজোর আগে আপনার স্থূল শরীর কমাতে চাইছেন? প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখুন এই ফল।
বিভিন্ন ভিটামিন, খনিজ সমৃদ্ধ খেজুর। যা আপনার ভারী শরীর কমাতে সাহায্য করবে।
বিভিন্ন ভিটামিন, খনিজ সমৃদ্ধ খেজুর। যা আপনার ভারী শরীর কমাতে সাহায্য করবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে খেজুরে রয়েছে ভিটামিন কে, বি - ৬, পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম সহ একাধিক উপাদান। যা শরীরে নানাবিধ প্রয়োজনে সহায়তা করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে খেজুরে রয়েছে ভিটামিন কে, বি – ৬, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম সহ একাধিক উপাদান যা শরীরে নানাবিধ প্রয়োজনে সহায়তা করে।
পুষ্টিবিদ বিশ্বজিৎ দাস মন্তব্য করেন, খেজুরে যথেষ্ট পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে, হার্ট ভাল রাখতে খেজুর খাওয়া যেতেই পারে।
পুষ্টিবিদ বিশ্বজিৎ দাস মন্তব্য করেন, খেজুরে যথেষ্ট পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে, হার্ট ভাল রাখতে খেজুর খাওয়া যেতেই পারে।
নিয়মিত খেজুর খেলে বয়সকালে বিভিন্ন ধরনের রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, এমনই মত বিশেষজ্ঞদের।
নিয়মিত খেজুর খেলে বয়স কালে বিভিন্ন ধরনের রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, এমনই মত বিশেষজ্ঞদের।
পুজোর আগে নিজের শরীর কমাতে চাইলে কিংবা বয়স্কদের শরীর ঠিক রাখতে চাইলে অন্তত প্রতিদিন ২ থেকে ৩ টি খেজুর খাওয়া প্রয়োজন।
পুজোর আগে নিজের শরীর কমাতে চাইলে কিংবা বয়স্কদের শরীর ঠিক রাখতে চাইলে অন্তত প্রতিদিন ২ থেকে ৩ টি খেজুর খাওয়া প্রয়োজন।

Coochbehar Temple: প্রকৃতির মাঝে ইতিহাসে ডুব দিতে চাইলে ছোট্ট ছুটিতে আসুন কোচবিহারের এই প্রাচীন শিবমন্দিরে

সার্থক পণ্ডিত, কোচবিহার: জেলা কোচবিহারে দীর্ঘ সময়ের পুরনো ঐতিহ্য ও নিদর্শন ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। দীর্ঘ পুরনো ঐতিহ্য ও নিদর্শন গুলোকে কেন্দ্র করে পর্যটনের জায়গা তৈরি হয়েছে জেলায়। বর্তমান সময়ে এমনই একটি পর্যটনের জায়গা হিসেবে পরিচিত এই শিব মন্দির। দেবালয়ের নাম অনাথনাথ শিব মন্দির। দীর্ঘ সময়ের ঐতিহ্যবাহী শিব মন্দিরের স্থাপনার বিষয় নিয়ে আজও প্রচুর রহস্য রয়ে গিয়েছে। এই মন্দিরের স্থাপনার বিষয়ে একাধিক মত প্রচলিত রয়েছে লোকমুখে। তবে এটি কী কারণেই মন্দির স্থাপন করা হয়েছিল সেই রহস্য আজও রহস্যই রয়ে গিয়েছে।

মন্দিরের পুরোহিত বৈকুণ্ঠনাথ তিওয়ারি জানান, ‘‘শুধু নবদ্বীপ থেকে আসা পন্ডিত ও ব্রাহ্মণেরা এই মন্দির স্থাপনায় অংশ নিয়েছিলেন। তখনই এই মন্দিরের নাম রাখা হয় অনাথনাথ শিব মন্দির। বর্তমান সময়ে এই মন্দিরের বয়স ঠিক কত, তা কেউ বলতে পারবেন না। অনুমান করা হয় এই মন্দির রাজ আমলেরও পুরনো মন্দির। দীর্ঘ সময়ের পুরনো এই মন্দিরে রীতি মেনে পুজো করা হয় সকল দেবতাদের। তবে মূলত শিব মন্দির হওয়ার কারণে ভগবান শিবের পুজোর নিয়ম রয়েছে বেশি। প্রতিদিন নিত্যপুজোর পাশাপাশি বছরের বিশেষ সময়গুলিতে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়।’’

তিনি আরও জানান, ‘‘এই মন্দিরে একাধিক শিবলিঙ্গের পুজো করা হয়ে থাকে। রাজ আমল থেকেই এই সংকল্প মানা হচ্ছে। তবে এর সঠিক কী কারণ রয়েছে সেটা প্রত্যেকের অজানা। বর্তমান সময়ে এই মন্দিরে বছরের বিভিন্ন সময়ে বহু ভক্তবৃন্দের সমাগম ঘটে।’’ এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বিশ্বজিৎ বণিক জানান, ‘‘দীর্ঘ সময়ের রাজ আমলের পুরনো এই মন্দিরকে কেন্দ্র করে স্থানীয় মানুষদের আবেগ রয়েছে অনেকটাই। বর্তমানে এই শিব মন্দির সঠিক কথাটা সময় আগে স্থাপন করা হয়েছিল তা বলা এক প্রকার অসম্ভব বিষয়।’’

আরও পড়ুন : কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যায় করুন এই ছোট্ট কাজ! দুঃসময় কাটিয়ে অর্থ, সুখ-সমৃদ্ধি ফিরবে জীবনে

সামনেই আসন্ন পুজোর ছুটি। যাঁরা প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন গুলি ঘুরে দেখতে পছন্দ করেন, তাঁদের জন্য সেরা ঠিকানা হতে পারে এই বিশেষ শিবমন্দির। তাই পুজোর ছুটিতে চাইলে ঘুরতে আসতেই পারেন এই অনাথনাথ শিব মন্দিরে। মন্দিরের চারপাশের পরিবেশ যে কোনও মানুষের মন সহজেই মুগ্ধ করে তুলতে পারে। তাই তো বহু মানুষ বার বার ছুটে আসেন এই মন্দিরে।

Sabudana Pokora: চিকেন পকোড়া ফেল, নিরামিষের দিন মুখের স্বাদ ফেরাবে ছোট দানার এই চপ!

বাড়িতে হঠাৎ অতিথি এসে গেলে অনেক সময় চায়ের সঙ্গে দেওয়ার মত কিছু থাকে না। বাইরে থেকে কেনা বিস্কুট, চানাচুরের বদলে বাড়িতে বানানো স্নাকস দিয়েই অতিথিকে খুশি করা যায় সবচেয়ে বেশি। সবুদানা এখন সব বাড়িতেই থাকে। তাই খুব অল্প সময়েই চটজলদি বানিয়ে ফেলতে পারেন ক্রিসপি সাবু পাকোড়া। একবার খেলে মন ভরবে সকলের।
বাড়িতে হঠাৎ অতিথি এসে গেলে অনেক সময় চায়ের সঙ্গে দেওয়ার মত কিছু থাকে না। বাইরে থেকে কেনা বিস্কুট, চানাচুরের বদলে বাড়িতে বানানো স্নাকস দিয়েই অতিথিকে খুশি করা যায় সবচেয়ে বেশি। সবুদানা এখন সব বাড়িতেই থাকে। তাই খুব অল্প সময়েই চটজলদি বানিয়ে ফেলতে পারেন ক্রিসপি সাবু পাকোড়া। একবার খেলে মন ভরবে সকলের। (সুস্মিতা গোস্বামী)
প্রথমেই পরিমাণ মতন সাবু একটি পাত্রে নিয়ে দু থেকে তিনবার ভালভাবে জল ঝরিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এবারে অন্য একটি পাত্রে পরিমাণ মতন জল দিয়ে তাতে সাবুদানা ভিজিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। প্রায় দু থেকে তিন ঘণ্টা পর ঢাকা তুললে দেখা যাবে সাবুদানা জল অনেকটাই টেনে নিয়েছে এবং বেশ ঝরঝরে হয়ে গেছে।
প্রথমেই পরিমাণ মতন সাবু একটি পাত্রে নিয়ে দু থেকে তিনবার ভালভাবে জল ঝরিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এবারে অন্য একটি পাত্রে পরিমাণ মতন জল দিয়ে তাতে সাবুদানা ভিজিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। প্রায় দু থেকে তিন ঘণ্টা পর ঢাকা তুললে দেখা যাবে সাবুদানা জল অনেকটাই টেনে নিয়েছে এবং বেশ ঝরঝরে হয়ে গেছে।
এরপর তাতে দিয়ে দিতে হবে দু থেকে তিনটা কুচানো কাঁচা লঙ্কা কুঁচি, সামান্য আদাবাটা, আগে থেকে সেদ্ধ করে নেওয়া আলু, এরপর মশলা হিসেবে লাগছে সামান্য গোটা জিরে, হলুদ, নুন, লঙ্কাগুঁড়ো, জিরেগুঁড়ো গোল মরিচের গুঁড়ো, চাট মশলা ও সামান্য চিনি। এবারে কাঠখোলায় ভেজে রাখা বাদাম একটু পিষে নিয়ে তাতে দিয়ে দিতে হবে। উপর থেকে দিয়ে দিতে হবে সামান্য খাবার সোডা ও লেবুর রস।
এরপর তাতে দিয়ে দিতে হবে দু থেকে তিনটা কুচানো কাঁচা লঙ্কা কুঁচি, সামান্য আদাবাটা, আগে থেকে সেদ্ধ করে নেওয়া আলু, এরপর মশলা হিসেবে লাগছে সামান্য গোটা জিরে, হলুদ, নুন, লঙ্কাগুঁড়ো, জিরেগুঁড়ো গোল মরিচের গুঁড়ো, চাট মশলা ও সামান্য চিনি। এবারে কাঠখোলায় ভেজে রাখা বাদাম একটু পিষে নিয়ে তাতে দিয়ে দিতে হবে। উপর থেকে দিয়ে দিতে হবে সামান্য খাবার সোডা ও লেবুর রস।
এরপর সবকটি মিশ্রণ হাতের সাহায্যে বেশ ভালভাবে ম্যাশ করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে সেদ্ধ করা আলু যেন দানা দানা হয়ে না থাকে। সবশেষে মিশ্রণ থেকে অল্প অল্প করে হাতের সাহায্যে পছন্দমতন সেপ বানিয়ে নিতে হবে। এরপর গ্যাসে পাত্র বসিয়ে তাতে সরষের তেল গরম করে বলের আকারে সেপ দিয়ে নেওয়া বল গুলো তেলের মধ্যে ছেড়ে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে গ্যাসের আচঁ যেন সিম থাকে।
এরপর সবকটি মিশ্রণ হাতের সাহায্যে বেশ ভালভাবে ম্যাশ করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে সেদ্ধ করা আলু যেন দানা দানা হয়ে না থাকে। সবশেষে মিশ্রণ থেকে অল্প অল্প করে হাতের সাহায্যে পছন্দমতন সেপ বানিয়ে নিতে হবে। এরপর গ্যাসে পাত্র বসিয়ে তাতে সরষের তেল গরম করে বলের আকারে সেপ দিয়ে নেওয়া বল গুলো তেলের মধ্যে ছেড়ে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে গ্যাসের আচঁ যেন সিম থাকে।
এভাবেই প্রতিটি বল আসতে আসতে এপিঠ ওপিঠ উল্টে বেশ ভালভাবে লালচে করে ভেজে নিতে হবে পাকোড়ার আকারে। বেশ তৈরি হয়ে গেল ক্রিসপি সাবু পাকোড়া। খেতেও বেশ মুচমুচে। মুখে নিলেই স্বাদে মুখ ভরে যায়। সন্ধাকালীন আড্ডায় গরমা গরম চায়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন এই পাকোড়া। বার বার খেতে ইচ্ছা করবে সকলের।
এভাবেই প্রতিটি বল আসতে আসতে এপিঠ ওপিঠ উল্টে বেশ ভালভাবে লালচে করে ভেজে নিতে হবে পাকোড়ার আকারে। বেশ তৈরি হয়ে গেল ক্রিসপি সাবু পাকোড়া। খেতেও বেশ মুচমুচে। মুখে নিলেই স্বাদে মুখ ভরে যায়। সন্ধাকালীন আড্ডায় গরমা গরম চায়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন এই পাকোড়া। বার বার খেতে ইচ্ছা করবে সকলের।