Tag Archives: Tourist Spot

Lok Sabha Election 2024: কেরি সাহেবের নীলকুঠি পর্যটনকেন্দ্র হবে? ভোটের আগে জোরালো দাবি

মালদহ: জেলার নীলকুঠিগুলির মধ্যে অন্যতম কেরি সাহেবের মদনাবতী নীলকুঠি। মালদহ-দক্ষিণ দিনাজপুর সীমান্তবর্তী গ্রাম মদনাবতী। এই গ্রামে একটি বিশাল দিঘির পাড়ে আজও রয়েছে উইলিয়াম কেরি সাহেবের নীলকুঠির ধ্বংসাবশেষ। তবে অবহেলায় অনাদরে পড়ে পড়ে ক্রমশ ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ব্রিটিশ শাসনের অত্যাচারের চিহ্ন বহনকারী এই ইতিহাস। লোকসভা ভোটের মুখে কেরি সাহেবের নীলকুঠিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার দাবি তুললেন স্থানীয়রা।

কেরি সাহেবের নীলকুঠি পুরোটাই ভেঙে পড়েছে, আগাছায় ভরে রয়েছে চারিদিক। তারি মাঝে উঁকি মারছে দালানের ইট। প্রশাসনিক উদ্যোগের অভাবে পুরোপুরি হারিয়ে যেতে বসেছে নীলকুঠিটি। তবে সেখানকার গ্রামবাসীরা আজও সাধ্যমত আগলে রেখেছেন ব্রিটিশ শাসনের এই ইতিহাসকে। তবে রক্ষা করতে অনেকটাই ব্যর্থ, কারণ এতদিনেও প্রশাসনের তরফ থেকে কোনরকম সংরক্ষণের ব্যবস্থাটুকু করা হয়নি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে মদনাবতী গ্রামের বাসিন্দারা দাবি করছেন, এই নীলকুঠি ঘিরে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হোক।‌

আর‌ও পড়ুন: বিশ্বমানের ফুটবল প্রতিভা ডুয়ার্সে! যার খোঁজে ছুটে এলেন খোদ…

প্রায় নিয়মিত বহু মানুষ এখানে আসেন নীলকুঠির টানে। কিন্তু প্রশাসনের উদ্যোগে কোনরকম জায়গাটির সংরক্ষণ বা সংস্কার না করায় হতাশ হয়ে ফিরে যান পর্যটকরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, প্রাচীন এই নীলকুঠিকে ঘিরে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠলে গ্রামের সার্বিক উন্নয়ন ঘটবে। গ্রামের বাসিন্দা পরিতোষ সরকার বলেন, অনেক মানুষ এখানে ঘুরতে আসেন। তবে সংস্কার সংরক্ষণ হচ্ছে না, তাই জঙ্গলে ভরে রয়েছে। লোকসভা নির্বাচনে যে প্রার্থী জিতে সাংসদ হোক না কেন আমরা চাই এখানে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলতে উদ্যোগ নেবেন তিনি।

আর‌ও পড়ুন: যমে-মানুষে কয়েক মিনিটের টানাটানি! রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে…

মালদহ শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে মদনাবতি গ্রামে রয়েছে কেরি সাহেবের নীলকুঠি। জেলার ইতিহাসবিদদের মতে, শ্রীরামপুরে যাওয়ার আগে প্রথম মদনাবতি নীলকুঠির দায়িত্বে ছিলেন উইলিয়াম কেরি। তিনি একজন খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারক ছিলেন। কথিত আছে উইলিয়াম কেরি এখানেই প্রথম ছাপাখানা তৈরির প্রচেষ্টা করেন। নানান ইতিহাসের সাক্ষী এই নীলকুঠি।

হরষিত সিংহ

Poila Baishak 2024: পয়লা বৈশাখে টানা ৩ দিনের ছুটিতে ঘুরে আসুন কলকাতা থেকে ৩ ঘণ্টা দূরে এই জায়গায়!

এই গরমে শীতলতার ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসুন হেনরি আইল্যান্ড। হেনরি আইল্যান্ড, ম্যানগ্রোভ ঘেরা একটি সবুজ দ্বীপ। যার প্রান্ত ছুঁয়েছে বঙ্গোপসাগরে।
এই গরমে শীতলতার ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসুন হেনরি আইল্যান্ড। হেনরি আইল্যান্ড, ম্যানগ্রোভ ঘেরা একটি সবুজ দ্বীপ। যার প্রান্ত ছুঁয়েছে বঙ্গোপসাগরে।
বকখালিতে যাওয়া অধিকাংশ পর্যটক এই দ্বীপে ঘুরতে যান। এই দ্বীপ সমুদ্রপ্রেমী পর্যটকদের কাছে এই দ্বীপ স্বপ্নজগৎ। বকখালিতে যে আনন্দ পাওয়া যায়না, হেনরি আইল্যান্ডে তা পাওয়া যায়।
বকখালিতে যাওয়া অধিকাংশ পর্যটক এই দ্বীপে ঘুরতে যান। এই দ্বীপ সমুদ্রপ্রেমী পর্যটকদের কাছে এই দ্বীপ স্বপ্নজগৎ। বকখালিতে যে আনন্দ পাওয়া যায়না, হেনরি আইল্যান্ডে তা পাওয়া যায়।
দ্বীপটিতে রয়েছে ম্যানগ্রোভের জঙ্গল। সি বিচে লাল কাঁকড়ার আনাগোনা। এই দ্বীপের সার্ভের দায়িত্ব পড়েছিল স্যার হেনরি সাহেবের উপর। তার পর থেকেই এই দ্বীপের নাম হেনরি আইল্যান্ড।
দ্বীপটিতে রয়েছে ম্যানগ্রোভের জঙ্গল। সি বিচে লাল কাঁকড়ার আনাগোনা। এই দ্বীপের সার্ভের দায়িত্ব পড়েছিল স্যার হেনরি সাহেবের উপর। তার পর থেকেই এই দ্বীপের নাম হেনরি আইল্যান্ড।
ভোরবেলা সূর্যোদয় দেখার জন্য এই দ্বীপ উপযুক্ত। হেনরি আইল্যান্ডে প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা। মৎস্য দফতরের অধীনে এই দ্বীপে মাছ চাষের জন্য রয়েছে অনেকগুলি ফিশারি। এছাড়াও সেখানে রয়েছে দুটি ট্যুরিস্ট লজ।
ভোরবেলা সূর্যোদয় দেখার জন্য এই দ্বীপ উপযুক্ত। হেনরি আইল্যান্ডে প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা। মৎস্য দফতরের অধীনে এই দ্বীপে মাছ চাষের জন্য রয়েছে অনেকগুলি ফিশারি। এছাড়াও সেখানে রয়েছে দুটি ট্যুরিস্ট লজ।
সুন্দরি ও ম্যানগ্রোভ নামের দুটি ট্যুরিস্ট লজে এসি ও নন এসি রুম ভাড়াতে পাওয়া যায়। ৫৯ দিন আগে পশ্চিমবঙ্গ মৎস্য দফতরের ওয়েবসাইট থেকে বুকিং করা যায়। বুকিং এর জন্য এসি ১৬০০ টাকা নন এসি ১৪০০ টাকা।
সুন্দরি ও ম্যানগ্রোভ নামের দুটি ট্যুরিস্ট লজে এসি ও নন এসি রুম ভাড়াতে পাওয়া যায়। ৫৯ দিন আগে পশ্চিমবঙ্গ মৎস্য দফতরের ওয়েবসাইট থেকে বুকিং করা যায়। বুকিং এর জন্য এসি ১৬০০ টাকা নন এসি ১৪০০ টাকা।
তবে এই দ্বীপে সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নেই সন্ধ্যার পর দ্বীপে থাকার অনুমতিও। চোরাবালির সতর্কীকরণ রয়েছে। তবে সমস্ত দিন আপনি এখানে ঘুরতে পারেন।
তবে এই দ্বীপে সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নেই সন্ধ্যার পর দ্বীপে থাকার অনুমতিও। চোরাবালির সতর্কীকরণ রয়েছে। তবে সমস্ত দিন আপনি এখানে ঘুরতে পারেন।

Offbeat Destination Near Kolkata: মুকুটমণিপুর যাওয়ার পথে শিল্পে মোড়া গ্রাম, গেলেই চোখ জুড়িয়ে যাবে, গন্তব্য জেনে নিন

পটচিত্রশিল্পীদের গ্রাম হীড়বাঁধের নোয়াডিহি। অপূর্ব পট চিত্র পাবেন এই গ্রামে।
পটচিত্রশিল্পীদের গ্রাম হীড়বাঁধের নোয়াডিহি। অপূর্ব পটচিত্র পাবেন এই গ্রামে।
বাঁকুড়ার হীড়বাঁধ ব্লকের মলিয়ান গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত এই গ্রাম। এই গ্রামে পৌঁছে গেলে পেয়ে যাবে ঘর সাজানোর সুন্দর পটচিত্র।
বাঁকুড়ার হীড়বাঁধ ব্লকের মলিয়ান গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত এই গ্রাম। এই গ্রামে পৌঁছে গেলে পেয়ে যাবে ঘর সাজানোর সুন্দর পটচিত্র।
পট চিত্র একটি প্রাচীন শিল্প। বাঁকুড়ার নোয়াডিহি এবং ভরতপুরে দেখা যায় এই শিল্প।
পট চিত্র একটি প্রাচীন শিল্প। বাঁকুড়ার নোয়াডিহি এবং ভরতপুরে দেখা যায় এই শিল্প।
গ্রামীণ লোক কথা, জীবন ধারনের কথা ফুটে ওঠে এই পট চিত্রের মধ্যে।
গ্রামীণ লোক কথা এবং জীবনধারণের কথা ফুটে ওঠে এই পট চিত্রের মধ্যে।
ভেষজ রং ব্যাবহার করে আঁকা যায় এই চিত্র গুলি। ছবির মাধ্যমে পুরাণের গল্প ফুটে ওঠে।
ভেষজ রং ব্যবহার করে আঁকা যায় এই চিত্রগুলি। ছবির মাধ্যমে পুরাণের গল্প ফুটে ওঠে
মুকুটমণিপুর বেড়াতে এলে একবার অবশ্যই ঢু মেরে দেখতে পারেন নোয়াডিহি গ্রাম।
মুকুটমণিপুর বেড়াতে এলে একবার অবশ্যই ঢুঁ মেরে দেখতে পারেন নোয়াডিহি গ্রাম।

Bengal Tourism: একদিনের ট্রিপের জন্য আদর্শ জায়গা, দিনের দিন ঘুরে আসুন এই মনোরম ট্যুরিস্ট স্পটে

পশ্চিম মেদিনীপুর: সকাল থেকে সন্ধ্যা অফিস সামলে, কাজ করে ক্লান্ত? বিকেলে একটু ধারে কাছে ঘুরে আসা যেতেই পারে। গরমের দিনে বিকেলের হালকা ফুরফুরে বাতাস, দিনশেষে অফিসের ক্লান্তি ভুলে কাটাতে পারবেন এখানে। আপনার বাড়ির কাছেই রয়েছে এমন ডেসটিনেশন। পরিবারের ছোট বাচ্চা কিংবা প্রিয়জনদের নিয়ে কিছুটা সময় কাটিয়ে আসুন এখান থেকে। ছবি তুলুন মন ভরে, শুধু তাই নয় দিনের সূর্যাস্তটাও উপভোগ করতে পারবেন এখানে।

ভ্যাপসা গরমের পর, দিন শেষে আবহাওয়ার কমলতা বারবার টানে পর্যটকদের। কলকাতা শহর থেকে মাত্র কিছুটা দূরে মেদিনীপুর শহরের উপকণ্ঠে রয়েছে একদিনের ঘোরার অন্যতম ডেস্টিনেশন। মেদিনীপুর শহর ঢোকার মুখে রয়েছে কংসাবতী নদীতে অ্যানিকেট ড্যাম। যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের আকর্ষণের মূল কেন্দ্রবিন্দু। মেদিনীপুর শহরের প্রধান একটি নদী কংসাবতী বা কাঁসাই। এই কংসাবতী নদীতেই তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম জলাধার। যা অ্যানিকেট ড্যাম নামে পরিচিত। রেল শহর খড়গপুর এবং মেদিনীপুরকে বিভাজন করেছে কংসাবতী নদী।

আরও পড়ুনMotion Sickness: গাড়িতে উঠলেই গা গুলিয়ে ওঠে-বমি পায়! সমস্যা থেকে মুক্তি পান সহজেই

এই কংসাবতী নদীতে মেদিনীপুর শহরের খুব কাছেই রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মোড়া এই স্থানটি। শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই অ্যানিকেট ড্যামে এলে মন প্রাণ জুড়াবে আপনার। গরমের বিকেলে, একটু জিরিয়ে নেওয়ার প্রধান ঠিকানা এই অ্যানিকেট ড্যাম। জল পড়ার হালকা কুলুকুল শব্দ, এবং হালকা আবেশে শান্ত শীতল ভাবে নদীর জল বয়ে চলেছে। যেন নদীর এপার থেকে ওপার বরাবর ছোট্ট ঝর্ণার মত বয়ে চলেছে নদী। ভ্রমণপিপাসু মানুষদের সারাদিনে ঘোরার অন্যতম ডেস্টিনেশন এই স্থান।

বাস, ট্রেন যাতায়াত মাধ্যম সুলভ। কলকাতা থেকে কেউ ট্রেনে আসতে চাইলে খড়গপুর বা মেদিনীপুর স্টেশনে নামলেই অটো কিংবা টোটো ধরে আসা যাবে এই স্থানে। অথবা বাসে এলে নামতে হবে মেদিনীপুরের আমতলাতে। সেখান থেকে সামান্য হাঁটলেই কংসাবতী নদীতে রয়েছে ঘোরার এই বিশেষ জায়গা। দিনশেষে ক্লান্তির পর বিকেলে অবশ্যই ঘুরে দেখতে পারেন অ্যানিকেট। প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যেতে পারবেন এখানে।

রঞ্জন চন্দ

Poila Boishak Tourism Offbeat Destination: ছোট ছুটিতে এখনও সবচেয়ে জনপ্রিয় সমুদ্র পাড়ের অফবিট সস্তার এই ডেস্টিনেশন

সামনেই রয়েছে ইদ, তারপরেই শেষ বাংলা বছর। তারপর রয়েছে পয়লা বৈশাখ। এই সময়ে ছুটির দিনগুলিতে আপনার গন্তব্য হোক মৌসুনি দ্বীপ।
সামনেই রয়েছে ইদ, তারপরেই শেষ বাংলা বছর। তারপর রয়েছে পয়লা বৈশাখ। এই সময়ে ছুটির দিনগুলিতে আপনার গন্তব্য হোক মৌসুনি দ্বীপ।
এখন পরিবেশ অনেকটাই গরম। এই গরমে ঘুরে আসুন চারিদিকে দিগন্ত বিস্তৃত সৈকত, বঙ্গোপসাগরের জলরাশির মধ্যে সবুজ ছোট্ট দ্বীপ মৌসুনি দ্বীপে।
এখন পরিবেশ অনেকটাই গরম। এই গরমে ঘুরে আসুন চারিদিকে দিগন্ত বিস্তৃত সৈকত, বঙ্গোপসাগরের জলরাশির মধ্যে সবুজ ছোট্ট দ্বীপ মৌসুনি দ্বীপে।
নিস্তব্ধ প্রকৃতির মাঝে ছুটি কাটানোর উপযুক্ত ঠিকানা এই দ্বীপ। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে গত কয়েক বছরে পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দ্বীপ।
নিস্তব্ধ প্রকৃতির মাঝে ছুটি কাটানোর উপযুক্ত ঠিকানা এই দ্বীপ। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে গত কয়েক বছরে পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দ্বীপ।
সমুদ্রের পাশে নির্জনে থাকার অন্যতম সুন্দর জায়গা এটি। দ্বীপে এখনও গড়ে ওঠেনি কংক্রিটের যাত্রী আবাস। এখানে রয়েছে টেন্ট পরিষেবা।
সমুদ্রের পাশে নির্জনে থাকার অন্যতম সুন্দর জায়গা এটি। দ্বীপে এখনও গড়ে ওঠেনি কংক্রিটের যাত্রী আবাস। এখানে রয়েছে টেন্ট পরিষেবা।
সমুদ্রের পাড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি মাটির কটেজ। এলাকার প্রচলিত খাবার এবং সামুদ্রিক মাছের নানা পদ পাবেন এখানে। নৌকায় চেপে পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলিও ঘুরে দেখতে পারেন আপনি।
সমুদ্রের পাড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি মাটির কটেজ। এলাকার প্রচলিত খাবার এবং সামুদ্রিক মাছের নানা পদ পাবেন এখানে। নৌকায় চেপে পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলিও ঘুরে দেখতে পারেন আপনি।
মৌসুনী দ্বীপ কলকাতা থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই দ্বীপটি বেশ নিরিবিলি। নিজের গাড়িতেই যাওয়া যায়।
মৌসুনী দ্বীপ কলকাতা থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই দ্বীপটি বেশ নিরিবিলি। নিজের গাড়িতেই যাওয়া যায়।

Tourist Spot: মনোরম জায়গা হয়ে উঠেছে কাশীনগরের সৎসঙ্গ বিহার, ঘুরে আসুন আপনিও 

রায়দিঘি: মনোরম জায়গা হিসাবে গড়ে উঠেছে কাশীনগরের সৎসঙ্গ বিহার। সুন্দর এই জায়গায় গড়ে উঠেছে শ্রীমন্দির, আচার্য ভবন ও গেস্ট হাউস। সেগুলি দেখার জন্য ঘুরে আসতেই পারেন আপনিও।

আরও পড়ুনঃ ২৫ মার্চ দোল! তা হলে হোলি কবে! ক’টা ছুটি পাবেন, কতগুলো দিন কাটবে আরামে? জেনে নিন

কাশীনগর চক্রতীর্থ শশ্মাণের পাশে একসময় এসেছিলেন অনুকুল ঠাকুর। সেজন্য তাঁর ভক্তবৃন্দরা বানিয়েছেন এই সৎসঙ্গ বিহার। এই পূণ্যভূমিতে গড়ে উঠেছে শ্বেতশুভ্র শ্বেতপাথরের অপরূপ মন্দির। সাম্প্রতিক সময়ে নির্মিত এই মন্দিরটি পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।

বছরের একটি নির্দিষ্ট দিনে লক্ষ লক্ষ পূণ্যার্থী এখানে আসেন। দূর দূরান্ত থেকে পর্যটকরা আসছেন এখানে। আপনি চাইলেই আসতে পারেন এই মন্দিরে। তবে এখানে ছবি তোলার ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিধিনিষেধ রয়েছে।

এই মন্দিরটি আদিগঙ্গার পাড়ে অবস্থিত। এই আদিগঙ্গার পাড়ে শুধুমাত্র অনুকূল ঠাকুর নয়, এসেছিলেন আরও অনেক মুনি, ঋষি। সেকারণে এই স্থান পবিত্র একটি স্থান। আপনি চাইলে একদিনের জন্য আসতেই পারেন এই স্থানে‌।

ছবির মত সুন্দর এই স্থান দেখে মুগ্ধ হবেন আপনিও। আপনি চাইলে গেস্ট হাউসে রাত্রি যাপন করতে পারেন। তবে আর দেরী কিসের ঘুরে আসুন কাশীনগরের এই সৎসঙ্গ বিহারে।

নবাব মল্লিক

Offbeat Destination Near Kolkata: এক দিনেই হবে বুকিং! কলকাতার কাছে পিঠে দারুণ সস্তার ট্যুরিস্ট স্পট!

রঙের উৎসবে দূরে কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা না থাকলে, কাছেপিঠেই ঘুরে আসুন ডায়মন্ডহারবার কলেজ পাড়ে। এখানে হুগলি নদীর পাড়ে পাবেন নৈস্বর্গিক পরিবেশ।
রঙের উৎসবে দূরে কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা না থাকলে, কাছেপিঠেই ঘুরে আসুন ডায়মন্ডহারবার কলেজ পাড়ে। এখানে হুগলি নদীর পাড়ে পাবেন নৈস্বর্গিক পরিবেশ।
সারাবছর এখানে প্রেমিক-প্রেমিকাদের আনাগোনা লেগেই থাকে। ডায়মন্ডহারবার ফকির চাঁদ কলেজের পাশের রাস্তা দিয়ে যাওয়া যায় এখানে।
সারাবছর এখানে প্রেমিক-প্রেমিকাদের আনাগোনা লেগেই থাকে। ডায়মন্ডহারবার ফকির চাঁদ কলেজের পাশের রাস্তা দিয়ে যাওয়া যায় এখানে।
সারাদিন এখানে বসে থাকলে কেউ কিছু বলবেনা। হাতে সময় খুব কম থাকলে, অথবা সুনির্দিষ্ট কোনও প্লান না থাকলে অবশ্যই কম সময়ের মধ্যে আপনি ঘুরে আসুন কলেজ পাড় থেকে‌।
সারাদিন এখানে বসে থাকলে কেউ কিছু বলবেনা। হাতে সময় খুব কম থাকলে, অথবা সুনির্দিষ্ট কোনও প্লান না থাকলে অবশ্যই কম সময়ের মধ্যে আপনি ঘুরে আসুন কলেজ পাড় থেকে‌।
ডায়মন্ডহারবার স্টেশন থেকে মাত্র ৫ মিনিট বাইক চালিয়ে যাওয়া যায় এখানে‌। এখানে হুগলি নদীর তীরে খুব সুন্দর পরিবেশ রয়েছে।
ডায়মন্ডহারবার স্টেশন থেকে মাত্র ৫ মিনিট বাইক চালিয়ে যাওয়া যায় এখানে‌। এখানে হুগলি নদীর তীরে খুব সুন্দর পরিবেশ রয়েছে।
কলেজ পাড় থেকে কিছু দূরেই রয়েছে দেউলপোতা‌। এখানে একসময় প্রত্নতাত্বিক খনন কাজ চালানো হয়েছিল। এখন সেখানে একটি উঁচু ঢিপি রয়েছে।
কলেজ পাড় থেকে কিছু দূরেই রয়েছে দেউলপোতা‌। এখানে একসময় প্রত্নতাত্বিক খনন কাজ চালানো হয়েছিল। এখন সেখানে একটি উঁচু ঢিপি রয়েছে।
ঢালু রাস্তায় বাইক চালাতে খুব ভালোই লাগবে এখানে। রাস্তার দুদিকে রয়েছে ফুলের গাছ, আর রয়েছে ইটভাটা তাহলে আর দেরি কিসের ঘুরে আসুন দেউলপোতা।
ঢালু রাস্তায় বাইক চালাতে খুব ভালোই লাগবে এখানে। রাস্তার দুদিকে রয়েছে ফুলের গাছ, আর রয়েছে ইটভাটা তাহলে আর দেরি কিসের ঘুরে আসুন দেউলপোতা।

Tourist Spot: এ যেন ‘মিনি গনগনি’! নতুন ট্যুরিস্ট স্পটের খোঁজ

পশ্চিম বর্ধমান: মেদিনীপুর জেলার গনগনি সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে ভাইরাল হওয়া এক নব্য টুরিস্ট স্পট। যেখানে ধীরে ধীরে বেড়েছে উৎসাহী পর্যটকদের ভিড়। বর্তমানে রাজ্যের অন্যতম পরিচিত পিকনিক স্পট এই জায়গাটি। এখানের নদীখাতের বিশেষ সৌন্দর্য বারবার কাছে টানে পর্যটকদের। তবে আপনার হাতের কাছেও রয়েছে এমন একটি জায়গা। যাকে অনেকেই মিনি গনগনি বলে ডাকছেন।

আরও পড়ুন: খালি পায়ে সাইকেল চালিয়ে দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গ দর্শনে যুবক

যদিও এখানে কোনও নদী খাত নেই। সেচ খালের উপর তৈরি হয়েছে নদী খাতের মত বিশেষ ধরণ। লাল মাটির উপর সেচ খালের এই খাত যেন গনগনির অপর রূপ হয়ে উঠেছে। যে কারণে এই জায়গাটিও পর্যটকদের মনে ধরেছে। অনেকেই এই জায়গাটিকে ভালোবেসে ‘মিনি গনগনি’ বলে ডাকছেন। পর্যটকরাও ধীরে ধীরে আসতে শুরু করেছেন।

সেচ খালের উপর তৈরি হওয়া এই জায়গাটি আদতে রাজ্য সেচ দফতরের অধীনে। সেখানে আপাতত সংস্কারের কাজ চলছে। এই জায়গায় আগে বেশ কিছু গাছ ছিল বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তবে সংস্কারের কারণে গাছের সংখ্যা কিছুটা কমেছে। তবে পর্যটনের সম্ভাবনা দেখে স্থানীয়রা প্রশাসনের কাছে আবেদন করছেন, এই জায়গাটিকে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলার। সে ক্ষেত্রে আগামী দিনে পর্যটকের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। তাতে এলাকার অর্থনৈতিক উন্নতি হবে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

স্থানীয় মানুষজন বলছেন, এখান থেকে অল্প দূরত্বে রয়েছে ভারতী মাচানের মত জনপ্রিয় পিকনিক স্পট। তাছাড়াও এই জায়গায় খুব সহজেই পৌঁছনো যায়।ফলে প্রশাসন যদি উদ্যোগ নিয়ে এই জায়গায় ছোট একটি পার্ক গড়ে তোলে বা এই এলাকার সৌন্দর্যায়ন করে, তাহলে পর্যটকদের জন্য তা বড় উপহার হয়ে উঠবে। পাশাপাশি এই এলাকার উন্নতি হলে উপকৃত হবেন এলাকার ছোট ব্যবসায়ীরাও। তাই তাঁদের আবেদন, ‘মিনি গনগনি’ সাজিয়ে তোলা হোক।

নয়ন ঘোষ

North Bengal Budget Friendly Tourist Destination: অল্প খরচে পর্যটন! পাহাড়ের গা ঘেঁষে ১০টি অফবিট ট্যুরিস্ট স্পটের হদিশ

 লাটাগুড়িরঃডুয়ার্সে আসতে হলে আপনাকে প্রথমে লাটাগুড়িতে এক রাত্রি থেকে লাটাগুড়ির সবুজের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতেই হবে। এরপর চলে যেতে পারেন পরের গন্তব্যে
লাটাগুড়িরঃডুয়ার্সে আসতে হলে আপনাকে প্রথমে লাটাগুড়িতে এক রাত্রি থেকে লাটাগুড়ির সবুজের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতেই হবে। এরপর চলে যেতে পারেন পরের গন্তব্যে
লালিগুরাস ও সামসিং ঃসেখান থেকে ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে লালিগুরাস ও সামসিং ভিউ পয়েন্ট। প্রকৃতির কোলের মাঝেই রয়েছে পাহাড়, ঝর্ণা। মন ভালো করার একটি শান্ত ঠিকানা
লালিগুরাস ও সামসিং -সেখান থেকে ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে লালিগুরাস ও সামসিং ভিউ পয়েন্ট। প্রকৃতির কোলের মাঝেই রয়েছে পাহাড়, ঝর্ণা। মন ভাল করার একটি শান্ত ঠিকানা
লাল ঝামেলা বস্তি ঃ ডায়না নদীর পাশে অপরূপ সুন্দর একটি জায়গা হল লাল ঝামেলা বস্তি। নদীর কলকল সেই শব্দে,আর অজানা পাকগির কিচির মিচির শব্দে ঘুম ভাঙবে আপনার
লাল ঝামেলা বস্তি- ডায়না নদীর পাশে অপরূপ সুন্দর একটি জায়গা হল লাল ঝামেলা বস্তি। নদীর কলকল সেই শব্দে,আর অজানা পাকগির কিচির মিচির শব্দে ঘুম ভাঙবে আপনার
রামসাই ঃ যদি আপনি বন্যপ্রাণ ভালোবাসেন। তাহলে চলে আসতে হবে রামসাই পর্যটন কেন্দ্র। ওয়াচ টাওয়ার থেকেই সাক্ষাৎ পাবেন গন্ডার থেকে গজরাজের এবং অন্যান্য বন্য প্রাণীও
রামসাই – যদি আপনি বন্যপ্রাণ ভালোবাসেন। তাহলে চলে আসতে হবে রামসাই পর্যটন কেন্দ্র। ওয়াচ টাওয়ার থেকেই সাক্ষাৎ পাবেন গন্ডার থেকে গজরাজের এবং অন্যান্য বন্য প্রাণীও
চলসা ঃমুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প টিয়াবন এবং কিছুটা দূরেই চালসা ভিউ পয়েন্ট। টিয়া বনে অগুন্তি সবুজ টিয়া দেখে মনও হবে চিরসবুজ।
চলসা-মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প টিয়াবন এবং কিছুটা দূরেই চালসা ভিউ পয়েন্ট। টিয়া বনে অগুন্তি সবুজ টিয়া দেখে মনও হবে চিরসবুজ।
রকি আইল্যান্ড ঃপাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ দিয়েই চলে যাওয়া যায় রকি আইল্যান্ড। পাথুরে নদী, পাহাড়ের গা বেয়ে পড়ছে ঝর্ণার স্বচ্ছ জল। হাত বাড়ালেই মেঘের আনাগোনা। মন মুগ্ধ হবেই
রকি আইল্যান্ড -পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ দিয়েই চলে যাওয়া যায় রকি আইল্যান্ড। পাথুরে নদী, পাহাড়ের গা বেয়ে পড়ছে ঝর্ণার স্বচ্ছ জল। হাত বাড়ালেই মেঘের আনাগোনা। মন মুগ্ধ হবেই
নকশাল ঃ এর কিছুটা দূরে রয়েছে পাহাড়ি ঝর্ণার পার্শ্ববর্তী এলাকা নকশাল। পাহাড় নদী মেলবন্ধন। কলকল জলের সঙ্গে পাহাড়, মৃদুমন্দ বাতাস, গাছগাছালি। এ যেন এক টুকরো স্বর্গ
নকশাল -এর কিছুটা দূরে রয়েছে পাহাড়ি ঝর্ণার পার্শ্ববর্তী এলাকা নকশাল। পাহাড় নদী মেলবন্ধন। কলকল জলের সঙ্গে পাহাড়, মৃদুমন্দ বাতাস, গাছগাছালি। এ যেন এক টুকরো স্বর্গ
পাশাবং পর্যটন ঃ পাহাড় ঘেরা মালবাজার শহরের কিছুটা দূরে রয়েছে এক্কেবারে নয়া অফবিট পাশাবং পর্যটন কেন্দ্র। খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে প্রকৃতির স্পর্শ, মন ছুয়ে যাবেই। একান্তে সময় কাটানোর পাশাপাশি অ্যাডভেঞ্চারের পারফেক্ট যুগল এই জায়গা।
পাশাবং পর্যটন – পাহাড় ঘেরা মালবাজার শহরের কিছুটা দূরে রয়েছে এক্কেবারে নয়া অফবিট পাশাবং পর্যটন কেন্দ্র। খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে প্রকৃতির স্পর্শ, মন ছুয়ে যাবেই। একান্তে সময় কাটানোর পাশাপাশি অ্যাডভেঞ্চারের পারফেক্ট যুগল এই জায়গা।
ভোরের আলোয়ঃ বিদেশ ভ্রমণের স্বাদ উপভোগ করতে হলে চলে আসুন গাজলডোবার ভোরের আলোয়। রয়েছে নৌকা বিহার থেকে শুরু করে সিডনি সেতুর অনুকরণে বিশাল সেতু
ভোরের আলোয়- বিদেশ ভ্রমণের স্বাদ উপভোগ করতে হলে চলে আসুন গাজলডোবার ভোরের আলোয়। রয়েছে নৌকা বিহার থেকে শুরু করে সিডনি সেতুর অনুকরণে বিশাল সেতু
চামুর্চিতে ঃডুয়ার্স এবং বিদেশের মতো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য একসঙ্গে উপভোগ করতে হলে আপনাকে থাকতে হবে চামুর্চিতে
চামুর্চিতে- ডুয়ার্স এবং বিদেশের মতো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য একসঙ্গে উপভোগ করতে হলে আপনাকে থাকতে হবে চামুর্চিতে

Dol Utsav Cheap Holiday Destination: খুবই কম খরচে দোল উৎসবে শান্তিনিকেতনে বেড়িয়ে আসুন, মনের শান্তি পাবেন

বীরভূম: আর হাতে গোনা মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা।আর এর পরেই লাল মাটির শহর বোলপুর শান্তিনিকেতনে কবিগুরুর মাটিতে দোল উৎসব আয়োজিত হবে সাড়ম্বরে। প্রত্যেক বছর এই দোল উৎসব উপলক্ষ্যে দেশ-বিদেশ থেকে হাজার হাজার পর্যটকের ভিড় জমে শান্তিনিকেতনে। মূলত জানুয়ারি মাসের প্রথম দিক থেকেই প্রত্যেকটা হোটেল বুকিং হয়ে যায়। তবে বোলপুর এসে বিভিন্ন হোটেলে তো থেকেছেন তবে আজকের ঠিকানা একদম অন্যরকম, হোটেল নয় বরং রিসোর্টের।

কর্মব্যস্ত জীবন থেকে আর শহরের কোলাহল থেকে মানসিক শান্তির জন্য মানুষ ছুটে আসে বিভিন্ন পর্যটক কেন্দ্রে। হাতে এক থেকে দু’দিনের ছুটি পেলেই কেউ ছুটে যায় দিঘা,কেউ পুরী,আবার অনেকেই চলে আসেন কবিগুরুর লাল মাটির শহর বোলপুর শান্তিনিকেতন ঘুরতে। তবে শান্তিনিকেতন ঘুরতে এসে কি সমস্ত হোটেলে সেই নিরিবিলি পরিবেশ পাবেন? তা কিন্তু একেবারেই নয়। তবে একদম নিরিবিলি এবং শান্ত পরিবেশে থাকার জন্য সঠিক ঠিকানাও রয়েছে।

আরও পড়ুনIVF in Pregnancy: গর্ভধারণে কতটা সঠিকভাবে আইভিএফ কার্যকর? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতামত জানুন

বোলপুর শান্তিনিকেতন স্টেশনে নেমে টোটো অথবা অটো করে মাত্র কয়েক মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত পঞ্চাবোন আর্ট রিসোর্ট। চারিদিকে সুন্দর সবুজ গাছে ঘেরা এই রিসোর্ট শান্তিনিকেতন ভ্রমণের পাশাপাশি হয়ে উঠবে আপনার কাছে সেরা রিসোর্ট ডেস্টিনেশন। বিভিন্ন ধরনের ফলের গাছ থেকে শুরু করে ফুলের গাছ,পাখিদের কোলাহল, ফুলের মধুর গন্ধ মুগ্ধ করবে আপনাকে। এই রিসোর্টে প্রবেশ করার পরেই আপনার মন বলে উঠবে শহরের কোলাহল ছেড়ে কোনও যেন এক গ্রাম্য পরিবেশে শান্ত নিরিবিলি জায়গায় প্রবেশ করেছেন আপনি। রিসোর্টে প্রবেশ করার পরেই পুরো একটি মাস থেকে শুরু করে পুরো একটি বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম নিমেষেই মন থেকে দূর হয়ে যাবে এটা বলা যেতেই পারে।

রিসোর্ট ম্যানেজার লিপি আমাদের জানান “৩ হাজার থেকে এই রিসোর্টের ভাড়া রয়েছে।একটি রুমের মধ্যে ২ জন খুব সুন্দর ভাবে থাকতে পারবেন।এর পাশাপাশি ৩০০০ থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন রুমের ভাড়া রয়েছে। এখানে রয়েছে মোট ২০ টি রুম। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি রুম ইতিমধ্যেই বুকিং হয়ে গেছে আর যদি আপনি দোল উৎসবে আসতে চান তাহলে অগ্রিম বুকিং করুন। তবে কীভাবে করবেন বুকিং প্রশ্ন মনে জাগতেই পারে।এই হোটেল বুকিং করতে গেলে Make My Trip থেকে হোটেল বুকিং করতে পারবেন। এছাড়াও হোটেল বুকিং এর জন্য তাদের একটি নিজস্ব নম্বর রয়েছে সেটি হল ৯৫৯৩০০০১২৩ ।

আরও পড়ুন Parenting Tips: বাচ্চা কোলে নিলেই চুপ, নামিয়ে দিলেই শুরু কান্না! সন্তানের মন বুঝুন বাবা-মায়েরা

হোটেল ম্যানেজারআরও জানান প্রত্যেক শনিবার কলকাতা থেকে একটি বিশেষ দল এসে এই রিসোর্টে বিভিন্ন নাটক করে থাকেন রিসোর্টে আগত পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য। আর তাছাড়াও দোল উৎসবে এই রিসোর্টে এলে রিসোর্টে আগত পর্যটকদের জন্য একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে তারা এসে এই অনুষ্ঠানের আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন।

সৌভিক রায়