Tag Archives: Vegetable Price Hike

Vegetable Price Hike: অগ্নিমূল্যের বাজারে কচুর জয়জয়কার! স্বস্তির সন্ধানে মধ্যবিত্ত

জলপাইগুড়ি: ভয়ের চোটে নিত্যদিন বাজারে যাওয়া প্রায় ছেড়ে দিয়েছে নিম্ন মধ্যবিত্ত বাঙালি। উচ্চ মধ্যবিত্তদের অনেকেও যতটা সম্ভব সবজি বাজার এড়িয়ে চলছেন। কারণ ঝিঙে থেকে টমেটো, বাঁধাকপি থেকে শসা সবকিছুরই দামে যেন আগুন লেগেছে। হাত ছোঁয়ালেই পুড়ে যাওয়ার জোগাড়! একটা ৫০০ টাকার নোট নিয়ে বাজারে গিয়ে অর্ধেক ব্যাগও ভর্তি হচ্ছে না, বাড়ি ফিরে আসতে হচ্ছে। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ।

তবে এটা যে কলকাতা বা তার আশেপাশের এলাকার ছবি তা নয়। জেলাগুলিতেও কাঁচা আনাজের দাম এমনই ভয়াবহভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে অনেকে ব্যাগ ছেড়ে ক্যারি ব্যাগ নিয়ে বাজারে যাচ্ছেন, তাতেই দু’চারটে সবজি কিনতে ফুরিয়ে যাচ্ছে টাকা। এই যেমন জলপাইগুড়ির বয়েলখানা বাজারে একই পরিস্থিতি। তবে এরই মধ্যে একটিমাত্র সবজির দাম কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছে ক্রেতাদের। কচুর দাম তুলনায় কম হওয়ায় আমজনতা বাজার করতে এসে এখানে মূলত বেশি করে কচু কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।

আরও পড়ুন: যে কোন‌ওদিন ভেঙে পড়তে পারে এই গুরুত্বপূর্ণ সেতু

উত্তরে একটানা ভারী বৃষ্টিতে জলপাইগুড়ি জেলার কৃষকদের চাষের জমি জলের তলায় চলে গিয়েছে। ফলে সবজি চাষে ভালই ক্ষতি হয়েছে। সেই কারণে দাম বেড়েছে বলে বিক্রেতাদের দাবি। তবে এরই মাঝে স্বস্তি দিচ্ছে কচু!

সুরজিৎ দে

Vegetable Price Hike: বাজারে সবজির দামে আগুন, চাষিদের ভাগ্যে জুটছে না কিছুই

পূর্ব বর্ধমান: সবজি বাজারে গিয়ে কাঁচা আনাজ কিনতে গেলে হাতে কার্যত ছ্যাঁকা লাগছে মধ্যবিত্তের। প্রতিদিন সবজি কেনাটাই দুষ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে। দাম এতটাই বেড়েছে যে অনেকে সবজি কেনা বাদ দিয়ে ডাল, আলু সিদ্ধ, ডিম সিদ্ধ দিয়ে কাজ সারছেন। কিন্তু এই দাম বৃদ্ধির একটুও সুফল পাচ্ছেন না চাষিরা।

এমন পরিস্থিতিতে জানলে অবাক হবেন বাজারে সবজির দাম বেশি থাকলেও, তাতে লাভবান হচ্ছেন না জেলার সবজি চাষিরা। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী কৃষকরা। পূর্বস্থলী-২ ব্লকের কৃষকরা বছরের প্রায় বেশিরভাগ সময়টাই সবজি চাষ করেন। এখানকার সবজি পাড়ি দেয় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। বর্তমানে বাজারে সবজির দাম অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। অধিকাংশ সবজিই কার্যত অগ্নিমূল্য। তবে বাজারে সবজির দাম বেশি থাকলেও সবজি চাষ করে লাভের মুখ দেখতে পাচ্ছেন না এই চাষিরা। এই প্রসঙ্গে পূর্বস্থলী-২ ব্লকের বরগাছি এলাকার এক সবজি চাষি বলেন, এমনিতেই এবছর আবহাওয়ার কারণে ফলন কম। অনেক সবজি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। লাভ এমনিতেই কম হবে। এই অবস্থায় আমাদের থেকে কম দামে ফসল কিনে নিয়ে গিয়ে বাজারে চড়া দামে বিক্রি করছে পাইকাররা।

আর‌ও পড়ুন: পোকায় নষ্ট করছে মৌচাক! নতুন সঙ্কটে সুন্দরবনের মৌ-চাষ

এদিকে চাষে ব্যবহৃত সামগ্রীর দাম বেশি হ‌ওয়ায় চাষ করে আর লাভের মুখ দেখতে পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন চাষিরা। কিন্তু বেশ কিছু চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে, যে সবজি তাঁরা পাইকারদের অল্প টাকায় বিক্রি করছেন, সেই সবজির দাম বাজারে অনেক বেশি টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এই লাভ মধ্যে মধ্যস্বত্বভোগীরা খেয়ে যাচ্ছে। গরিব চিষীদের ভাগ্যে এই লাভের কনাকড়িও না জোটায় ক্ষোভ বেড়েছে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Vegetable Price Hike: দেখলেই নাক সিঁটকান, পাতে পড়ে থাকে এক কোণে, আজ সেই করলার কত দাম উঠল জানেন? কিনতে গিয়েই বড় ছ্যাঁকা মধ্যবিত্তের

কলকাতা: সবজিতেও এবার সেঞ্চুরি। উইকেন্ডে শনিবার সকালে বাজার করতে এসেছিলেন সুজিত পাল। উত্তর কলকাতার হরিতকী লেনে থাকেন। কাছেই মানিকতলা বাজারে এসেছিলেন। ভেবেছিলেন সপ্তাহান্তের বাজার করবেন কিন্তু সবজির বাজারের যে হাল তাতে হাল ছেড়েছেন। সেঞ্চুরির প্রশ্ন করতেই বললেন, ক্রিকেট মাঠের সেঞ্চুরিতে হাততালি দি আর এখানে এসে সেঞ্চুরি দেখে হার্ট ব্রেক হচ্ছে। সুজিত পালের মতো রমেশ দাস, রাজু জয়সওয়াল সকলেরই একই বক্তব্য। মাঠের সেঞ্চুরি ঘরের ড্রয়িং রুমে বসে দেখতে ভাল লাগে কিন্তু এখানে এসে রীতিমতো  পকেটে ছ্যাঁকা লাগছে।

সবজির বাজারে আগুন। বেগুন, উচ্ছে, লঙ্কা কিংবা শসা সবকিছুই সেঞ্চুরি পার। ক্রিকেটের মাঠের রানের পাহাড় সেঞ্চুরি এখন সবজিতেও।মানিকতলা বাজারে প্রতি কেজি সবজির দর। বেগুন ১২০ থেকে ১৫০ টাকা। কাঁচা লঙ্কা ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। উচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা।শসা ১০০ থেকে ১২০ টাকা। টমেটো ১০০ থেকে ১২০ টাকা। কাকরোল ১০০ থেকে ১২০ টাকা। এছাড়াও কুলিন সবজি ক্যাপসিকাম ২০০ টাকা কিলো। সজনে ডাটা ৩০০ টাকা কিলো। বিনস ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা কিলো।অন্যান্য সবজি পেঁপের বাজার দর বেড়ে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। গাজর ৬০ টাকা কিলো। পটল ৪০ থেকে ৬০ টাকা। ঝিঙে ৭ থেকে ৮০ টাকা কিলো। ঢ্যাঁড়শ ৬০ থেকে ৮০ টাকা কিলো। বরবটি ৮০ টাকা কিলো, কুমড়ো ৪০ থেকে ৫০ টাকা কিলো। ফুলকপি প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। বাঁধাকপি ৫০ থেকে ৬০ টাকা কিলো, লাউ ৪০ থেকে ৬০ টাকা প্রতি পিস।

আরও পড়ুন-    বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

সবজি ব্যবসায়ী অমিত সাহা রোজ কোলে মার্কেটে যান বাজার করতে। বলছেন , উচ্ছের ঝুড়ি থেকে শুরু করে লঙ্কার ঝুড়ি নামতেই শেষ। দর করে বাজার করা যাচ্ছে না পাইকারি বাজারে তাই যে দামে পাচ্ছি সে দামেই নিয়ে আসছি আর বিক্রি করতে গিয়ে হিমশিম।

আরও পড়ুন-    গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

মানিকতলা বাজারের ব্যবসায়ী কার্তিক সাহা বলেন, বৃষ্টি কম হওয়ায় সবজির যোগান কম আর তাই বাজারে চাহিদা অনুযায়ী সবজি না আসায় বাড়ছে দাম। ক্রেতারা অনেকেই সবজি কম নিচ্ছেন কেউবা দু-এক ধরনের সবজি নিয়েই ফিরে যাচ্ছেন।

Vegetables Price Hike: প্রবল বৃষ্টিপাতে হু হু করে বাড়ছে সবজির দাম! পকেট পুড়ছে মধ্যবিত্তদের

বেশ কয়েকদিনের প্রবল বৃষ্টির জেরে জল বেড়ে উঠেছে উত্তরবঙ্গের সমস্ত নদীর। প্লাবন পরিস্থিতি ও ভাঙনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বহু এলাকায়। এই কারণে সবজি চাষে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন চাষিরা। আর এর ফলেই বাজারের কমে গিয়েছে সবজির জোগান।
বেশ কয়েকদিনের প্রবল বৃষ্টির জেরে জল বেড়ে উঠেছে উত্তরবঙ্গের সমস্ত নদীর। প্লাবন পরিস্থিতি ও ভাঙনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বহু এলাকায়। এই কারণে সবজি চাষে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন চাষিরা। আর এর ফলেই বাজারের কমে গিয়েছে সবজির জোগান।
দাম বেড়েছে আলু ও পেঁয়াজের। তাই পকেটে চাপ পড়তে শুরু করেছে ক্রেতাদের। ক্রেতারা বাজারের এসে সবজি কিনতে ব্যাপক নাজেহাল হচ্ছেন। বৃষ্টি পরিস্থিতি না কমলে সবজির দাম আরও বাড়ার সম্ভাবনার কথা জানাচ্ছেন সবজি বিক্রেতাদের একাংশ।
দাম বেড়েছে আলু ও পেঁয়াজের। তাই পকেটে চাপ পড়তে শুরু করেছে ক্রেতাদের। ক্রেতারা বাজারের এসে সবজি কিনতে ব্যাপক নাজেহাল হচ্ছেন। বৃষ্টি পরিস্থিতি না কমলে সবজির দাম আরও বাড়ার সম্ভাবনার কথা জানাচ্ছেন সবজি বিক্রেতাদের একাংশ।
বাজারের এক সবজি বিক্রেতা সমীর সাহা জানান, “বৃষ্টির ফলে বাজারে যোগান কমেছে সমস্ত সবজির। তাই জোগান কম থাকায় দাম বেড়েছে সবজির। আর বাজারের সবজির দামের এই বৃদ্ধির ফলে বিক্রি কমেছে।
বাজারের এক সবজি বিক্রেতা সমীর সাহা জানান, “বৃষ্টির ফলে বাজারে যোগান কমেছে সমস্ত সবজির। তাই জোগান কম থাকায় দাম বেড়েছে সবজির। আর বাজারের সবজির দামের এই বৃদ্ধির ফলে বিক্রি কমেছে।
বর্তমানে আলুর দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, পেঁয়াজের দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৪৫ টাকা, লঙ্কার দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৩০০ টাকা, ঝিঙের দাম কেজি প্রতি ৬০ টাকা, বরবটির দাম কেজি প্রতি ৬০ টাকা এবং লঙ্কার দাম কেজি প্রতি ৩০০ টাকা। প্রায় প্রতিটি সবজির দাম যেভাবে বেড়ে উঠেছে তাতে রীতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
বর্তমানে আলুর দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, পেঁয়াজের দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৪৫ টাকা, লঙ্কার দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৩০০ টাকা, ঝিঙের দাম কেজি প্রতি ৬০ টাকা, বরবটির দাম কেজি প্রতি ৬০ টাকা এবং লঙ্কার দাম কেজি প্রতি ৩০০ টাকা। প্রায় প্রতিটি সবজির দাম যেভাবে বেড়ে উঠেছে তাতে রীতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
বাজারের এক ক্রেতা অজিত শীল জানান, “বেগুনের কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৬০ টাকা, কাকরোলের কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৬০ টাকা, শশার কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৫০ টাকা এবং দেশি আলুর দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৩০ থেকে ৪০ টাকা। তবে বৃষ্টি যদি না কমে এই দাম আরও বাড়ার সম্ভবনা রয়েছে। এভাবেই ধীরে ধীরে মধ্যবিত্তের হাতের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে বেশিরভাগ সবজির দাম।” ক্রেতারা বাজারে এসে সামান্য পরিমাণে জিনিস কিনে বাড়ি ফিরছেন। বেশি জিনিস কেনার ইচ্ছে থাকলেও দামের জন্য পেরে উঠছেন না।
বাজারের এক ক্রেতা অজিত শীল জানান, “বেগুনের কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৬০ টাকা, কাকরোলের কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৬০ টাকা, শশার কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৫০ টাকা এবং দেশি আলুর দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৩০ থেকে ৪০ টাকা। তবে বৃষ্টি যদি না কমে এই দাম আরও বাড়ার সম্ভবনা রয়েছে। এভাবেই ধীরে ধীরে মধ্যবিত্তের হাতের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে বেশিরভাগ সবজির দাম।” ক্রেতারা বাজারে এসে সামান্য পরিমাণে জিনিস কিনে বাড়ি ফিরছেন। বেশি জিনিস কেনার ইচ্ছে থাকলেও দামের জন্য পেরে উঠছেন না।
বাজারে আরেক সবজি বিক্রেতা বাবলু সরকার জানান, “বাজারের সবজির দাম শুনে বেশি সবজি কিনতে সাহস পাচ্ছেন না ক্রেতারা। এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে ক্রেতাদের পকেটের মধ্যে আরও অসম্ভব চাপ পড়বে। তবে এই দাম তখনই কমবে যখন বেশ কয়েকদিন বৃষ্টি না হয়ে একটানা রোদের দেখা মিলবে।" বর্তমান সময়ে বাজারের ক্রমাগত দাম বৃদ্ধিতে রীতিমত চিন্তায় রয়েছেন অধিকাংশ মানুষেরা।
বাজারে আরেক সবজি বিক্রেতা বাবলু সরকার জানান, “বাজারের সবজির দাম শুনে বেশি সবজি কিনতে সাহস পাচ্ছেন না ক্রেতারা। এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে ক্রেতাদের পকেটের মধ্যে আরও অসম্ভব চাপ পড়বে। তবে এই দাম তখনই কমবে যখন বেশ কয়েকদিন বৃষ্টি না হয়ে একটানা রোদের দেখা মিলবে।” বর্তমান সময়ে বাজারের ক্রমাগত দাম বৃদ্ধিতে রীতিমত চিন্তায় রয়েছেন অধিকাংশ মানুষেরা।

Vegetable Price Hike: আম-কাঁঠাল থেকে আলু-পেঁয়াজ… হাত দিলেই ছ্যাঁকা! হুহু করে বাড়ছে বাজারদর, মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ভয়ঙ্কর খবর

হুগলি: বাজারে গিয়ে কাঁচা আনাজ সবজি কিনতে গেলে হাতে ছ্যাঁকা খাচ্ছেন মধ্যবিত্ত গৃহস্থরা। কাঁচা আনাজ থেকে সবজি, সবকিছুর দাম বেড়েছে গড়ে ২০ থেকে ৩০ টাকা। সবথেকে বড় সমস্যার কথা আলুর দাম। মাস খানেক আগেও জ্যোতি আলুর দাম ছিল ২০-২২ টাকা কিলো। আজকের দর ৩০ টাকা। চন্দ্রমুখী আলুর দামও বেড়ে হয়েছে ৩৫ টাকা। আলুর দাম আরও বাড়বে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

প্রতি বছরই জামাইষষ্ঠীর সময় বাজার দর ঊর্ধ্বমুখী হয়। তবে এই বছর সেই দাম আরও চড়া। বাজারে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে মধ্যবিত্তের। কাঁচা আনাজ থেকে মাছ কিংবা আম কাঁঠালের মতো ফলেরও দাম বেড়েছে। বাজারে চাহিদা পূরণের মতো কাঁচা আনাজ সবজি মজুত নেই। তাই চাহিদা তুঙ্গে থাকায় বাজার দরও তুঙ্গে। যা নিয়ে দুশ্চিন্তা শুরু করেছে ক্রেতারা।

আরও পড়ুন: মাঠে তারকা, গ্যালারি ফাঁকা! বেঙ্গল Pro T-20 লিগ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জিৎ-রুক্মিণী-নুসরত

এই বিষয়ে বাজার করতে আসা এক ক্রেতা তিনি জানান, অন্যান্য সময়ে যা বাজারের দাম থাকে তার থেকে সব জিনিসেরই দাম বেড়েছে। আলু, পটল, পেঁয়াজ বিভিন্ন সবজির দাম বেড়েছে কোথাও ২০ টাকা, কোথাও ২৫ টাকা, কোথাও বা ৩০ টাকা বেশি। তবুও বছরের এই বিশেষ সময় দামের কথা ভুলেই বাজার করতে ব্যস্ত করে ক্রেতারা।

কিন্তু কেন এই অস্বাভাবিক হারে মূল্যবৃদ্ধি হচ্ছে সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন রাজ্যের কৃষি ও বিপণন মন্ত্রী বেচারাম মান্না। তিনি বলেন, ”বৃষ্টি নেই, ফলে কাঁচা আনাজের ফলন কিছুটা মার খাচ্ছে। সেক্ষেত্রে আলুর দাম এখনও নিয়ন্ত্রণের বাইরে নয়। আমরা সব দিকে নজর রাখছি, পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবার আমের ফলন, সবজির ফলন কম আছে, তবুও সর্বভারতীয় ক্ষেত্রের যা দাম তার থেকে পশ্চিমবঙ্গে একটু কমই আছে। আলু ব্যবসায়ীদের নিয়ে মিটিং-এর বিষয়ে বলেন, ”এখনও সেই পরিস্থিতি আসেনি।পরিস্থিতি তৈরি হলে দেখব।

রাহী হালদার

Jamai Sasthi 2024 Market Price: ভাল ইলিশ কোথায়? মাছ-মাংস-ফল-সবজির আগুন দাম, কী খাওয়াবেন জামাইকে? জামাইষষ্ঠীর আগে চিন্তার ভাঁজ মধ্যবিত্তের কপালে

 বর্ধমান: রাত পোহালেই বুধবার জামাই ষষ্ঠী। কিন্তু জামাইয়ের পাতে কি দেবেন তা নিয়ে চিন্তার অন্ত নেই শ্বশুর শাশুড়িদের। ফলের দাম আকাশ ছোঁয়া। তেমন ইলিশের দেখা নেই। চিংড়ি, পমফ্রেটের দামও আকাশছোঁয়া। সব মিলিয়ে বর্ধমানে জামাই ষষ্ঠীর আগে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে গৃহস্হের কপালে।

বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। পয়লা বৈশাখ দিয়ে শুরু হয় পার্বন। এর পরই জামাইষষ্ঠী। এই দিনে জামাইয়ের মঙ্গল কামনায় ফোঁটা দেন শাশুড়ি। সেই সুযোগে জামাইষষ্ঠীর দিনে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে কবজি ডুবিয়ে ভুরিভোজ সারেন জামাইরা। তবে এবার যা গরম তাতে ভরপেট খাওয়া নিয়ে চিন্তায় জামাইরা।

আরও পড়ুন-  গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

আগুন দর ফলের বাজারেও। ভালো মানের আমের তেমন দেখা নেই। অন্য বছর এই সময় হিমসাগর আমের রমরমা চলে। দামও থাকে মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যেই। কিন্তু এবার ফলন অনেকটাই কম হয়েছে। বর্ধমানের বাজারে সেভাবে দেখা নেই মালদার আমের। ব্যবসায়ীরা বলছেন, অন্যান্যবার পূর্বস্থলী, হুগলির পোলবা দাদপুরের আম চাহিদা মেটাতো অনেকটাই। কিন্তু এবার স্থানীয় এই আমের যোগান কম। তাই বাইরের রাজ্যের আমের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। সেই আমের দামও বেশি আবার মানও খুব একটা ভালো নয়। এদিন বর্ধমানে হিমসাগর আম বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি একশো টাকায়।

আরও পড়ুন-  বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

শশা পঞ্চাশ টাকা কেজি। আপেল দুশো টাকা কিলো। একশো গ্রাম জামের দাম পঞ্চাশ টাকা। ডালপালা সহ লিচু দেড়শো টাকা কেজি। সবজির দামও আকাশ ছোঁয়া। মাঝারি ফুলকপি চল্লিশ টাকা পিস। দেশি পটল ষাট টাকা কেজি। ঝিঙের  কেজি প্রতি দাম পঞ্চাশ টাকা। ভালো বেগুনেরও দাম তাই। বিক্রেতারা বলছেন, তীব্র দাবদাহে সবজির ফলন কমছে। চাহিদার তুলনায় যোগান অনেকটাই কম। সেই কারণেই দিন দিন সবজির দাম বাড়ছে।

জামাইয়ের পাতে পাঁঠার মাংস তো থাকবেই, সেই সঙ্গে চাই ইলিশও। কিন্তু বাজারে ভালো ইলিশের তেমন যোগান নেই। যা আছে তার বেশিরভাগই মায়ানমারের ইলিশ। তারও দাম আকাশছোঁয়া। সাত আটশো গ্রামের ইলিশের দাম দেড় হাজার টাকা কেজি। ভালো সাইজের পমফ্রেট ছশো সাতশো টাকা কেজি। গলদা চিংড়ির দামও তেমনটাই। কাটা কাতলা মাছ সাড়ে তিনশো টাকা কেজি। স্বাভাবিক ভাবেই সব জিনিসের অগ্নিমূল্য চিন্তায় ফেলেছে মধ্যবিত্তকে।

Jamai Sasthi Vegetable Price: জামাইষষ্ঠীর আগেই পকেটে কোপ! আবহাওয়ার খামখেয়ালিতে দাম বাড়ছে সবজির! কিনতে গিয়েই মাথায় হাত

কোচবিহার: বেশ কয়েকদিনের প্রবল বৃষ্টির জেরে জল বেড়ে উঠেছে উত্তরবঙ্গের সমস্ত নদীর। প্লাবন পরিস্থিতি ও ভাঙনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বহু এলাকায়। এই কারণে সবজি চাষে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন চাষীরা। আর এর ফলেই বাজারের কমে গিয়েছে সবজির যোগান। দাম বেড়েছে প্রায় প্রত্যেকটি সবজির। তাই পকেটে চাপ পড়তে শুরু করেছে ক্রেতাদের। ক্রেতারা বাজারের এসে সবজি কিনতে ব্যাপক নাজেহাল হচ্ছেন। বৃষ্টি পরিস্থিতি না কমলে সবজির দাম আরও বাড়ার সম্ভাবনার কথা জানাচ্ছেন সবজি বিক্রেতারা। অন্যদিকে আবার সামনেই জামাইষষ্ঠী।

বাজারের এক সবজি বিক্রেতা দীপক বর্মন জানান, “বৃষ্টির ফলে বাজারে যোগান কমেছে সমস্ত সবজির। তাই জোগান কম থাকায় দাম বেড়েছে সবজির। আর বাজারের সবজির দামের এই বৃদ্ধির ফলে বিক্রি কমেছে। বর্তমানে পটলের দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৫০ টাকা, ঢ্যাঁড়শের দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৫০ টাকা, করলার দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৬০ টাকা, ঝিঙের দাম কেজি প্রতি ৬০ টাকা, বরবটির দাম কেজি প্রতি ৬০ টাকা এবং লঙ্কার দাম কেজি প্রতি ৩০০ টাকা। প্রায় প্রতিটি সবজির দাম যেভাবে বেড়ে উঠেছে তাতে রীতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে ক্রেতাদের।\”

আরও পড়ুন-  গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

ক্রেতারা বাজারে এসে সামান্য পরিমাণে জিনিস কিনে বাড়ি ফিরছেন। বেশি জিনিস কেনার ইচ্ছে থাকলেও দামের জন্য পেরে উঠছেন না। বাজারের আরেক সবজি বিক্রেতা জয়রুল হক জানান, “বেগুনের কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৬০ টাকা, কাকরোলের কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৬০ টাকা, শশার কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৫০ টাকা এবং দেশি আলুর দাম রয়েছে কেজি প্রতি ৩০ থেকে ৪০ টাকা। তবে বৃষ্টি যদি না কমে এই দাম আরও বাড়ার সম্ভবনা রয়েছে ।”

আরও পড়ুন-  বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

বাজারে আরেক সবজি বিক্রেতা জয়রুল হক জানান, “বাজারের সবজির দাম শুনে বেশি সবজি কিনতে সাহস পাচ্ছেন না ক্রেতারা। এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে ক্রেতাদের পকেটের মধ্যে আরও অসম্ভব চাপ পড়বে। তবে এই দাম তখনই কমবে যখন বেশ কয়েকদিন বৃষ্টি না হয়ে একটানা রোদের দেখা মিলবে। যদি বৃষ্টি থাকে তবে দাম আরও বাড়বে বলে মনে হচ্ছে।” বর্তমান সময়ে বাজারের ক্রমাগত দাম বৃদ্ধিতে জামাইষষ্ঠী নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন অধিকাংশ মানুষেরা।

Sarthak Pandit

Vegetables Price: একদিকে গরমের দাপট, অন্যদিকে সবজি কিনতে হাত পুড়ছে আমজনতার! কেন বাড়ছে সবজির দাম জানেন?

দীর্ঘদিন ধরে অনাবৃষ্টির কারণে সবজিচাষে ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় সরবরাহ কমেছে। এর ফলে দাম বেড়েছে দ্বিগুন। বেশ কিছুদিন ধরে বৃষ্টিহীন বাংলা। মূল্যবৃদ্ধির জেরে সাধারণ মানুষের এমনিতেই যখন নাভিশ্বাস উঠছে তখন খাবারের পাতেও ছ্যাঁকা।
দীর্ঘদিন ধরে অনাবৃষ্টির কারণে সবজিচাষে ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় সরবরাহ কমেছে। এর ফলে দাম বেড়েছে দ্বিগুন। বেশ কিছুদিন ধরে বৃষ্টিহীন বাংলা। মূল্যবৃদ্ধির জেরে সাধারণ মানুষের এমনিতেই যখন নাভিশ্বাস উঠছে তখন খাবারের পাতেও ছ্যাঁকা।
বাজারে সবজি কিনতে গেলে হাতে ছ্যাকা লাগছে সাধারণ মানুষদের। উচ্ছে, বেগুন, লঙ্কা,পটল, ঝিঙে, সমস্ত সবজির দামই ঊর্ধ্বমুখী। এক সপ্তাহ আগেও সবজির যা দাম ছিল, এক ধাক্কায় সেই দাম অনেকটা বেড়ে গিয়েছে।
বাজারে সবজি কিনতে গেলে হাতে ছ্যাকা লাগছে সাধারণ মানুষদের। উচ্ছে, বেগুন, লঙ্কা,পটল, ঝিঙে, সমস্ত সবজির দামই ঊর্ধ্বমুখী। এক সপ্তাহ আগেও সবজির যা দাম ছিল, এক ধাক্কায় সেই দাম অনেকটা বেড়ে গিয়েছে।
প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দাম। কৃষকদের দাবি বিগত বছর গুলিতে এই সময়ে বাজারে সবজির যোগান খুব ভাল থাকে। বিগত এক মাসে হঠাৎ করেই তাল কেটেছে, যোগান ও চাহিদার মধ্যে।
প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দাম। কৃষকদের দাবি বিগত বছর গুলিতে এই সময়ে বাজারে সবজির যোগান খুব ভাল থাকে। বিগত এক মাসে হঠাৎ করেই তাল কেটেছে, যোগান ও চাহিদার মধ্যে।
যার ফলে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সবজির দাম। বাজারে গিয়ে হাত পুড়ছে আমজনতার। কিছুদিন আগেও পটল বালুরঘাটে খুচরো বাজারে দাম ৩৫ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছিল।
যার ফলে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সবজির দাম। বাজারে গিয়ে হাত পুড়ছে আমজনতার। কিছুদিন আগেও পটল বালুরঘাটে খুচরো বাজারে দাম ৩৫ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছিল।
বর্তমানে তা বেড়ে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কেজি ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে। টমেটো ৪০ টাকা কেজি। করোলা ৬০ টাকা কেজি। যা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটাই বেশি।
বর্তমানে তা বেড়ে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কেজি ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে। টমেটো ৪০ টাকা কেজি। করোলা ৬০ টাকা কেজি। যা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটাই বেশি।
কিন্তু সবজি উৎপাদনে দক্ষিণ দিনাজপুর প্রথম সারিতে থাকলেও সবজির দাম এত বেশি বাড়ল কেন?ব্যবসায়ীথেকে কৃষক সকলের বক্তব্য বিগত প্রায় দুই মাস বৃষ্টির দেখা নেই। জমিতে জল শুকিয়েছে।
কিন্তু সবজি উৎপাদনে দক্ষিণ দিনাজপুর প্রথম সারিতে থাকলেও সবজির দাম এত বেশি বাড়ল কেন?ব্যবসায়ীথেকে কৃষক সকলের বক্তব্য বিগত প্রায় দুই মাস বৃষ্টির দেখা নেই। জমিতে জল শুকিয়েছে।
ফসল গাছে ধরার পর যতটা বড় হওয়ার কথা তার আগেই শুকিয়ে যাচ্ছে। যে কারণে উৎপাদন কমেছে সবজির। যোগান কমেছে বাজারে। যার ফলেই লাফিয়ে বাড়ছে সবজির দাম।
ফসল গাছে ধরার পর যতটা বড় হওয়ার কথা তার আগেই শুকিয়ে যাচ্ছে। যে কারণে উৎপাদন কমেছে সবজির। যোগান কমেছে বাজারে। যার ফলেই লাফিয়ে বাড়ছে সবজির দাম।

Vegetable Price Hike: বাজারে কমে আসছে সবজির পরিমাণ! এদিকে দাম বাড়ছে হুহু করে! ভয়ঙ্কর দিনের আশঙ্কা, কারণ শুনে আঁতকে উঠবেন!

Vegetable Price Hike: বাজারে সবজির গুরুত্ব দিনের পর দিন কমছে। এই ভয়ানক দাবি সবজি বিক্রেতা থেকে আরম্ভ করে টাস্ক ফোর্সের সদস্যদের। চাষি এবং সবজি বিক্রেতাদের দাবি, ইদানিং কালে বেশিরভাগ পরিবারেই হেঁসেলে সবজি খুব অল্প পরিমাণে ব্যবহার হচ্ছে।
Vegetable Price Hike: বাজারে সবজির গুরুত্ব দিনের পর দিন কমছে। এই ভয়ানক দাবি সবজি বিক্রেতা থেকে আরম্ভ করে টাস্ক ফোর্সের সদস্যদের। চাষি এবং সবজি বিক্রেতাদের দাবি, ইদানিং কালে বেশিরভাগ পরিবারেই হেঁসেলে সবজি খুব অল্প পরিমাণে ব্যবহার হচ্ছে।
Vegetable Price Hike: কারণ এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা খুব একটা পছন্দ করে না সবজি। যার ফলে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ মানুষ সবজি খাওয়াই ছেড়ে দিয়েছে। ফলে সবজি বাজারেই আসছে কম পরিমাণে।
Vegetable Price Hike: কারণ এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা খুব একটা পছন্দ করে না সবজি। যার ফলে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ মানুষ সবজি খাওয়াই ছেড়ে দিয়েছে। ফলে সবজি বাজারেই আসছে কম পরিমাণে।
Vegetable Price Hike: বর্তমানে সবজির দাম ২০ টাকার নীচে কোনওটিই নয়। কারণ সবজি চাষ হোক সবজি বিক্রি হোক, বর্তমান প্রজন্ম আসতে চাইছে না। সবজি বাজারগুলো অনেকটাই ছোট হয়েছে। বিক্রেতাদের দাবি, সব্জির দাম বেশি বলেই কম কিনছে লোকে।
Vegetable Price Hike: বর্তমানে সবজির দাম ২০ টাকার নীচে কোনওটিই নয়। কারণ সবজি চাষ হোক সবজি বিক্রি হোক, বর্তমান প্রজন্ম আসতে চাইছে না। সবজি বাজারগুলো অনেকটাই ছোট হয়েছে। বিক্রেতাদের দাবি, সব্জির দাম বেশি বলেই কম কিনছে লোকে।
Vegetable Price Hike: ফলে পাইকারি বাজারের সবজি এলেও খুচরো বাজারে খুচরো বিক্রেতারা অল্প পরিমাণে সবজি কিনছে। কিন্তু তাদের দৈনিক আর্থিক চাহিদা মেটানোর জন্য সবজির দাম বাড়িয়ে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে।
Vegetable Price Hike: ফলে পাইকারি বাজারের সবজি এলেও খুচরো বাজারে খুচরো বিক্রেতারা অল্প পরিমাণে সবজি কিনছে। কিন্তু তাদের দৈনিক আর্থিক চাহিদা মেটানোর জন্য সবজির দাম বাড়িয়ে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে।
Vegetable Price Hike: এমনই সব ভয়ংকর তথ্য বাজার থেকে উঠে আসছে। এই বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গ টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে জানান, বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা প্রাণীজ প্রোটিনে বিশ্বাসী। বিশেষ করে বাবা মায়েরা সন্তানকে খাওয়ানোর সময় বাঁচাতে গিয়ে ফাস্টফুড খাওয়াচ্ছে।
Vegetable Price Hike: এমনই সব ভয়ংকর তথ্য বাজার থেকে উঠে আসছে। এই বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গ টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে জানান, বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা প্রাণীজ প্রোটিনে বিশ্বাসী। বিশেষ করে বাবা মায়েরা সন্তানকে খাওয়ানোর সময় বাঁচাতে গিয়ে ফাস্টফুড খাওয়াচ্ছে।
Vegetable Price Hike: সেই অভ্যাস বড় হয়েও থেকে যাচ্ছে। ফাস্ট ফুডে খুব কম সময়ে পেট ভরানো যায়, সঙ্গে কিছু প্রোটিন পাওয়া যায়। কিন্তু সবুজ সবজিতে যে প্রোটিন পাওয়া যায়, সেটা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বর্তমান প্রজন্ম। যার ফলে অবাঞ্ছিত বেশ কিছু রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তারা।
Vegetable Price Hike: সেই অভ্যাস বড় হয়েও থেকে যাচ্ছে। ফাস্ট ফুডে খুব কম সময়ে পেট ভরানো যায়, সঙ্গে কিছু প্রোটিন পাওয়া যায়। কিন্তু সবুজ সবজিতে যে প্রোটিন পাওয়া যায়, সেটা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বর্তমান প্রজন্ম। যার ফলে অবাঞ্ছিত বেশ কিছু রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তারা।
Vegetable Price Hike: বলাই, স্বপন, ইরশাদ প্রত্যেকেই জেলা থেকে সবজি নিয়ে আসে কলকাতার বাজারে। এদের দাবি, আগে তিনজন মিলে দেড় থেকে দু-টন সবজি কলকাতার বাজারে নিয়ে আসত। সেই জায়গায় বর্তমানে তারা ৫০০ কেজি সবজি নিয়ে আসে।
Vegetable Price Hike: বলাই, স্বপন, ইরশাদ প্রত্যেকেই জেলা থেকে সবজি নিয়ে আসে কলকাতার বাজারে। এদের দাবি, আগে তিনজন মিলে দেড় থেকে দু-টন সবজি কলকাতার বাজারে নিয়ে আসত। সেই জায়গায় বর্তমানে তারা ৫০০ কেজি সবজি নিয়ে আসে।
Vegetable Price Hike: তাদের দাবি, বিক্রি অত্যাধিক কমে গিয়েছে। যে কারণে সাধারণ ক্রেতারা সবজি কম কিনছে। অনেকের সন্দেহ ভবিষ্যতে সবডি চাষ আদৌ কেউ করবে তো!
Vegetable Price Hike: তাদের দাবি, বিক্রি অত্যাধিক কমে গিয়েছে। যে কারণে সাধারণ ক্রেতারা সবজি কম কিনছে। অনেকের সন্দেহ ভবিষ্যতে সবডি চাষ আদৌ কেউ করবে তো!