Category Archives: কোচবিহার

MJN Medical College & Hospital: আরজি কর কাণ্ডের পর বদলে গিয়েছে কোচবিহার হাসপাতাল! এক ঝলকে দেখুন বিস্তারিত

কোচবিহার: জেলা কোচবিহারের এমজেএন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। সদর শহরের বুকেই অবস্থিত এই মেডিক্যাল কলেজ। তবে দীর্ঘ সময় ধরে এখানে একাধিক বিষয় নিয়ে সমস্যার কথা উঠে আসছিল। আর এই সকল সমস্যার কারণেই কিছু দিন আগে দ্রুত বদলি করে দেওয়া হয় আগের সুপারকে। তারপর নতুন এমএসভিপি এসে বেশ কিছু রদবদল ঘটান পরিষেবার। আর তাতেই রীতিমত খুশি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের স্টাফ থেকে শুরু করে রোগী ও তাঁদের আত্মীয় পরিজনেরা। বর্তমান সময়ে হাসপাতালের পরিষেবা উন্নত হয়ে উঠেছে অনেকটাই।

আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গের ৭ জেলায় ভয়ঙ্কর হড়পা বানের আশঙ্কা! সতর্ক করল হাওয়া অফিস

হাসপতালে ভর্তি থাকা রোগীর দুই আত্মীয় পঙ্কজ বর্মণ ও সন্দীপ বর্মণ জানান, “হাসপাতালের পরিষেবার বেশ কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তাই বর্তমানে রোগীরা সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেন। আগামী দিনে এই সকল পরিষেবা আরও উন্নত হয়ে উঠুক এমনটাই প্রত্যাশা তাঁদের। তবে হাসপাতাল চত্বরে সুরক্ষা ব্যবস্থা আঁটসাঁট করা হয়েছে, এছাড়া সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে বেশ কিছু জায়গায়। এতে সুরক্ষা ব্যবস্থা অনেকটাই বেড়ে উঠেছে হাসপাতাল চত্বরের। ফলে স্টাফ থেকে শুরু করে রোগী ও তাঁদের আত্মীয় পরিজন বেশ অনেকটাই সুরক্ষিত মনে করছেন নিজেদের। এছাড়া হাসপাতালে বেড়েছে পুলিশের টহল।”

আরও পড়ুন: পলিগ্রাফে রাজি হলেও নার্কো টেস্টের অনুমতি দেয়নি সঞ্জয়! কেন আলাদা এই দুই পরীক্ষা?

হাসপাতালে সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে জেলা পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য বলেন, “বেশ কিছু জায়গায় সিসিটিভি ইতিমধ্যেই বসানো হয়েছে। আরও বেশ কিছু জায়গায় সিসিটিভি বসানো হবে। মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া হবে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে।” মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের একাধিক বিষয়ের উন্নয়ন ঘটলেও বেশ কিছু বিষয় নিয়ে এখনোও সমস্যা রয়েছে বলে দাবি কর্তৃপক্ষের। তবে আগামী দিনে সেই সকল সমস্যাগুলিও সমাধান করার কথা জানিয়েছেন নতুন এমএসভিপি।

Health Tips: শরীর থেকে নিংড়ে নেয় টক্সিন! জেদি ডায়াবেটিসও ভয় পায়! রান্নায় রোজ ব্যবহার হয় এই মশলা, কী বলুন তো?

*প্রত্যেকটি বাড়িতে রান্নায় ব্যবহৃত তেজপাতার ভেষজ গুণ রয়েছে অনেকটাই। স্যুপ, পায়েস, পোলাও ও অন্যান্য সিদ্ধ জাতীয় খাবারে সুগন্ধ যোগ করতে এ পাতা ব্যবহার করা হয়ে আসছে দীর্ঘ সময় ধরে।
*প্রত্যেকটি বাড়িতে রান্নায় ব্যবহৃত তেজপাতার ভেষজ গুণ রয়েছে অনেকটাই। স্যুপ, পায়েস, পোলাও ও অন্যান্য সিদ্ধ জাতীয় খাবারে সুগন্ধ যোগ করতে এ পাতা ব্যবহার করা হয়ে আসছে দীর্ঘ সময় ধরে।
*অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, এই তেজপাতার রয়েছে একাধিক ঔষধি গুণাগুণ। তাই এই পাতা ব্যবহারে মানব শরীরের মধ্যে একাধিক উপকারিতা পাওয়া সম্ভব খুব সহজেই।
*অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, এই তেজপাতার রয়েছে একাধিক ঔষধি গুণাগুণ। তাই এই পাতা ব্যবহারে মানব শরীরের মধ্যে একাধিক উপকারিতা পাওয়া সম্ভব খুব সহজেই।
*তেজপাতা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমিয়ে দিতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে। দিনে অন্তত দু’বার তেজপাতা গ্রহণ করলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে। ডায়াবেটিসে তেজপাতা বেশ উপকারী।
*তেজপাতা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমিয়ে দিতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে। দিনে অন্তত দু’বার তেজপাতা গ্রহণ করলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে। ডায়াবেটিসে তেজপাতা বেশ উপকারী।
*তেজপাতা পেটের স্বাভাবিক হজমশক্তি ফিরিয়ে আনে। শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন বের করে দিতে সক্ষম। অতিরিক্ত প্রস্রাবের সমস্যা কমায় ও হজম রস তৈরিতে এটি দারুণ কাজ করে।
*তেজপাতা পেটের স্বাভাবিক হজমশক্তি ফিরিয়ে আনে। শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন বের করে দিতে সক্ষম। অতিরিক্ত প্রস্রাবের সমস্যা কমায় ও হজম রস তৈরিতে এটি দারুণ কাজ করে।
*তেজপাতায় রয়েছে ক্যাফেক অ্যাসিড। এই উপাদান গুলো হার্টের দেয়ালকে মজবুত করে ও শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।
*তেজপাতায় রয়েছে ক্যাফেক অ্যাসিড। এই উপাদান গুলো হার্টের দেয়ালকে মজবুত করে ও শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।
*তেজপাতায় ক্যানসারের কোষ বিনাশকারী উপাদান রয়েছে। এতে থাকা ফাইটোনিউট্রিয়ান্স উপাদান ক্যানসার কোষকে নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও তেজপাতা ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
*তেজপাতায় ক্যানসারের কোষ বিনাশকারী উপাদান রয়েছে। এতে থাকা ফাইটোনিউট্রিয়ান্স উপাদান ক্যানসার কোষকে নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও তেজপাতা ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

North Bengal Weather update: উত্তরবঙ্গের কিছু কোথাও কোথাও বৃষ্টির পূর্বাভাস, পাহাড় থেকে সমতল- কিছু জেলার জন্য সুখবর

উত্তরবঙ্গের আকাশ রোদ ঝলমলে, পারদ চড়ছে, মেঘলা পাহাড়, বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাসশিলিগুড়ি:  আকাশ পরিষ্কার থাকবে। রোদ এবং আদ্রতা বজায় থাকবে, তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি।
উত্তরবঙ্গের আকাশ রোদ ঝলমলে, পারদ চড়ছে, মেঘলা পাহাড়, বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস
শিলিগুড়ি: আকাশ পরিষ্কার থাকবে। রোদ এবং আদ্রতা বজায় থাকবে, তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি।
দার্জিলিং: আকাশ মেঘলা থাকবে, হালকা ঠান্ডা। তাপমাত্রা ১৭-১৮ ডিগ্রি থাকবে। কালিম্পং: হালকা মেঘ থাকবে, আকাশ পরিস্কার থাকবে। তাপমাত্রা থাকবে ২৪ ডিগ্রির কাছাকাছি!
দার্জিলিং: আকাশ মেঘলা থাকবে, হালকা ঠান্ডা। তাপমাত্রা ১৭-১৮ ডিগ্রি থাকবে।
কালিম্পং: হালকা মেঘ থাকবে, আকাশ পরিস্কার থাকবে। তাপমাত্রা থাকবে ২৪ ডিগ্রির কাছাকাছি!
জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়িতে আকাশ রোদ ঝলমলে। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭.০১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.০৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।ডুয়ার্স: পরিষ্কার আকাশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়িতে আকাশ রোদ ঝলমলে। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭.০১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.০৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ডুয়ার্স: পরিষ্কার আকাশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আলিপুরদুয়ার: রোদ উজ্বল পরিষ্কার আবহাওয়া। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।কোচবিহার: আকাশ পরিষ্কার- রোদ উজ্বল থাকবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আলিপুরদুয়ার: রোদ উজ্বল পরিষ্কার আবহাওয়া। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কোচবিহার: আকাশ পরিষ্কার- রোদ উজ্বল থাকবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
উত্তরদিনাজপুর: পরিষ্কার আকাশ। ঝলমলে আবহাওয়া। প্রখর রোদ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।ইসলামপুর: পরিস্কার, রোদ ঝলমলে আকাশ, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 
গঙ্গারামপুর: পরিষ্কার আকাশ, গঙ্গারামপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিনদিনাজপুর :: পরিষ্কার আকাশ বালুরঘাটে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রয়েছে জেলায় ২৬.০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
উত্তরদিনাজপুর: পরিষ্কার আকাশ। ঝলমলে আবহাওয়া। প্রখর রোদ। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ইসলামপুর: পরিস্কার, রোদ ঝলমলে আকাশ, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গঙ্গারামপুর: পরিষ্কার আকাশ, গঙ্গারামপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দক্ষিনদিনাজপুর :: পরিষ্কার আকাশ বালুরঘাটে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রয়েছে জেলায় ২৬.০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

Traffic Problem: অবৈধ পার্কিং ও যানজট সমস্যায় নাজেহাল শহরবাসী! পুজোর আগেই দ্রুত প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ দাবি

কোচবিহার: সামনেই আসন্ন দূর্গা পুজো। আর দুর্গা পুজো উপলক্ষে গোটা শহরে ভিড় বাড়ছে ক্রমশ। তবে এরই মাঝে আবারও একটি পুরনো সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে প্রতিনিয়ত। শহরের যেখানে সেখানে গাড়ি কিংবা বাইক পার্কিং করে রাখার বিষয় চোখে পড়ছে প্রতিনিয়ত। আর এর ফলেই রাস্তার অংশ কমে গিয়ে যানজট আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

কোচবিহারের এক বাসিন্দা রিমা দত্ত জানান,”প্রতিনিয়ত রাস্তার দু’পাশে যেভাবে অবৈধভাবে পার্কিং চলছে। এটাই সমস্যা আরও অনেকটা বেড়ে উঠেছে। এই সমস্যা সমাধানে দ্রুত জেলা প্রশাসনের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।” পার্শ্ববর্তী জেলার এক বাসিন্দা অভিজিৎ চক্রবর্তী জানান,”কর্ম সূত্রে প্রতিদিন কোচবিহারে আসতে হয় তাঁকে। তবে কোচবিহারে আসলেই যানজটের কবলে পড়ে সমস্যা পোহাতে হয় অনেকটাই।”

আরও পড়ুন: নারীদের দুর্দশার কথা বলবে পুজো প্যান্ডেল, এবার থিমে বড় চমক কোচবিহারের এই পুজোয়

গোটা বিষয় নিয়ে কোচবিহার পৌরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই শহরের বেশ কিছু এলাকাতে পার্কিং জোন তৈরি করা হয়েছে। সেই এলাকাগুলোর বাইরে পার্কিং করা হলে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে ফাইন করা হবে। তবে এই একই পরিস্থিতি যদি চলতেই থাকে দুর্গা পুজোর সময় সমস্যা আরও কয়েকগুণ বেড়ে উঠবে বলে আশঙ্কা শবরবাসীর।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Sarthak Pandit

Durga Puja 2024: নারীদের দুর্দশার কথা বলবে পুজো প্যান্ডেল, এবার থিমে বড় চমক কোচবিহারের এই পুজোয়

কোচবিহার: জেলা কোচবিহারে সদর শহরে চলতি বছরে বেশ কয়েকটি বিগ বাজেটের পুজো রয়েছে। তাই দুর্গাপুজোয় এবার বিশেষ আকর্ষণ রয়েছে কোচবিহার শহরেই। বহু মানুষ ইতিমধ্যেই এই সমস্ত পুজো প্যান্ডেলের দিকে আকর্ষিত হচ্ছেন। কোচবিহারের সুভাষপল্লি ইউনিটের পুজো চলতি বছরের সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষে পদার্পণ করতে চলেছে। আকর্ষণীয় থিমের আয়োজন করা হয়েছে সেখানে। সমাজের নারীদের বিভিন্ন অসুবিধার কথাগুলো তুলে ধরতে চলেছে সকলের সামনে। ইতিমধ্যেই থিমের বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে জেলায়।

সুভাষপল্লি ইউনিটের পুজো কমিটির সদস্য মৃন্ময় সাহা বলেন, ”চলতি বছর এই পুজোয় থিমের যে আয়োজন করা হয়েছে, তা কিন্তু একেবারেই পরিবেশবান্ধব। আনুমানিক প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয় করে এই থিমের আয়োজন করা হচ্ছে কোচবিহারে। সুদূর কলকাতার শিল্পীরা এই থিমের প্যান্ডেলের কাজ করছেন দীর্ঘ প্রায় দু’মাসেরও বেশি সময় ধরে। আগামী কিছু দিনের মধ্যেই এই গোটা থিম এর কাজ সম্পন্ন হবে। সেই অপেক্ষায় রয়েছেন কোচবিহারের বহু মানুষ। কাজ সম্পন্ন হলেই মণ্ডপ খুলে দেওয়া হবে পূর্ণ্যার্থী ও দর্শনার্থীদের জন্য।”

আরও পড়ুন: বিদ্যালয়ে ম্যাজিক শো! শুধু মনোরঞ্জন নয়, জাদুতেই হচ্ছে বিজ্ঞান চেতনার বৃদ্ধি

পুজো কমিটির সম্পাদক রনি ও সহ-সম্পাদক মিঠুন ভৌমিক জানান, বর্তমান সময়ে সমাজের বুকে নারীদের যে সমস্ত অসুবিধা সহ্য করতে হয় বা যে সমস্ত সমস্যা আজও রয়ে গিয়েছে সমাজের বুকে, নারীদের সেই কথাগুলিকেই তুলে ধরা হয়েছে এবারে তাঁদের পুজো মণ্ডপে। সমাজের সকল স্তরের মানুষের এগিয়ে আসা উচিত এই সকল সমস্যা থেকে মুক্ত করতে। তাই তো এই থিমের মাধ্যমে সমাজ সচেতনতার একটা অনন্য বার্তা দিতে চলেছেন তাঁরা। তাঁরা আশা করছেন সকল মানুষের এই থিম পছন্দ হবে।

ইতিমধ্যেই জেলার বাইরের মানুষেরাও এই পুজোর থিমের বিষয় নিয়ে উৎসাহ প্রকাশ করতে শুরু করেছেন। বর্তমানে কোচবিহারে অন্যতম বিগ বাজেটের পুজোগুলির মধ্যে সুভাষপল্লি ইউনিটের পুজো অনেকের মন আকর্ষণ করছে।

Sarthak Pandit

Viral Restaurant: নদীর পারে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সুস্বাদু খাবারের সম্ভার! এই রেস্তরাঁ মন কাড়ছে সকলের

কোচবিহার: যে কোনও মানুষ চায় প্রকৃতির কোলে বসে সুন্দর সুস্বাদু খাওয়ার উপভোগ করতে। তবে শহরের কোলাহলের মাঝে সচরাচর এই সুযোগ আসে না । তবে এবার এক নতুন রেস্তরাঁ শুরু হল কোচবিহারে।

যেখানে শহরের মাঝেই প্রকৃতির কোলে বসে সুন্দর সুস্বাদু খাওয়ার উপভোগ করতে পারবে যে কেউ। কোচবিহারের সদর শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া তোর্ষা নদীর ধারে এই নতুন রেস্তরাঁ তৈরি করা হয়েছে। যেখানে নদীর ধারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে আকর্ষণীয় খাদ্যের সম্ভার । যা সকলের মন আকর্ষণ করছে ইতিমধ্যেই।

আরও পড়ুন: প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বাড়ির গণেশ উৎসবে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, করলেন আরতিও

রেস্তোরাঁর এক কর্ণধার দিবাকর চন্দ জানান, “তাঁদের কাছে ভারতীয়, চাইনিজ, কন্টিনেন্টাল-সহ প্রায় সমস্ত ধরনের খাবারের আইটেম পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়াও রয়েছে বেশ কিছু আকর্ষণীয় স্ট্রিট ফুডের সম্ভারও।’’  তবে দামের দিকে তাঁরা একটু বিশেষ খেয়াল রাখছেন। এখানে খাবারের দাম একেবারেই নাগালের মধ্যে৷  স্ট্রিট ফুডের দামেই রেস্তরাঁয় খেতে পারবেন।

আরও পড়ুন: গ্রামে ঘুরছিল রয়েল বেঙ্গল! শেষমেশ ফিরল জঙ্গলে! স্বস্তি কুলতলি জুড়ে

এছাড়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তো রয়েছেই। সব মিলিয়ে এই পরিবেশ সকলের পছন্দ হবে এটুকু নিঃসন্দেহে বলা সম্ভব। বহু মানুষ ইতিমধ্যেই আসতে শুরু করেছেন।

রেস্তরাঁর আর এক কর্ণধার সুজয় সরকার জানান, “এই রেস্তরাঁর পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া তোর্ষা নদীর সৌন্দর্য সকলের পছন্দ হবে। এছাড়া আগেও এখানে বহু মানুষের ভিড় জমতো। তবে এই রেস্তরাঁর কারণে এখন সেই ভিড় আরও কিছুটা বাড়ছে৷”

রেস্তরাঁর এক গ্রাহক রাজীব ধর জানান, “নদীর ধারে সকাল-সন্ধে বহু মানুষ ভিড় জমান। আড্ডা দিতে কিংবা চা খেতে আসেন। তবে এবার এই রেস্তরাঁ সকলের জন্য দারুণ সুযোগ করে দিয়েছে আড্ডা দেওয়ার।”

সামনেই আসন্ন দুর্গা পুজো। পুজোর আগেই এই রেস্তরাঁ ইতিমধ্যেই বহু মানুষকে আকর্ষণ করতে শুরু করেছে। সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত বহু মানুষের আনাগোনা লেগেই থাকছে এখানে। আগামীতে এই সংখ্যা আরও বাড়বে এমনটাই জানাচ্ছেন প্রকৃতি প্রেমীরা। তবে জেলায় এমন রেস্তরাঁ শহরের মাঝে আর একটা নেই এটুকু সহজেই বলা সম্ভব। তাই দেরি না করে অবশ্যই ঘুরতে আসতে পারেন এখানে।

Sarthak Pandit

Durga Puja 2024: কোচবিহারে শক্তিদণ্ডের আরাধনায় শুরু ৫০০ বছরের প্রাচীন দুর্গাপুজোর প্রস্তুতি

রাজ ঐতিহ্য কোচবিহারের মহারাজার স্বপ্নাদেশে পাওয়া প্রায় ৫০০ বছরের বেশি পুরনো বড় দেবীর পুজো। আর এই পুজোর শক্তিদন্ড হিসেবে ব্যবহার হওয়া ময়না কাঠ পৌঁছালো দেবী বাড়িতে।
রাজ ঐতিহ্য কোচবিহারের মহারাজার স্বপ্নাদেশে পাওয়া প্রায় ৫০০ বছরের বেশি পুরনো বড় দেবীর পুজো। আর এই পুজোর শক্তিদন্ড হিসেবে ব্যবহার হওয়া ময়না কাঠ পৌঁছালো দেবী বাড়িতে।
কোচবিহার মহারাজা, স্বপ্নাদেশে ময়না কাঠের মাধ্যমে শক্তি দণ্ড নির্মাণের নির্দেশ পান। তারপর থেকেই প্রতিবছর ময়না কাঠকে শক্তি দন্ড হিসেবে পুজো করে মূর্তি নির্মাণ শুরু হয় বড় দেবীর মন্দিরের মধ্যে।
কোচবিহার মহারাজা, স্বপ্নাদেশে ময়না কাঠের মাধ্যমে শক্তি দণ্ড নির্মাণের নির্দেশ পান। তারপর থেকেই প্রতিবছর ময়না কাঠকে শক্তি দন্ড হিসেবে পুজো করে মূর্তি নির্মাণ শুরু হয় বড় দেবীর মন্দিরের মধ্যে।
একমাস আগে এই ময়না কাঠের প্রথম পুজো হয়েছিল ডাঙর আই মন্দিরে। পুজোর পর সেখান থেকে ময়না কাঠ চলে যায় মদনমোহন বাড়িতে। এদিন মদনমোহন বাড়ি থেকে সেই কাঠ দেবী বাড়ির উদ্দেশ্যে নিয়ে আসা হয়।
একমাস আগে এই ময়না কাঠের প্রথম পুজো হয়েছিল ডাঙর আই মন্দিরে। পুজোর পর সেখান থেকে ময়না কাঠ চলে যায় মদনমোহন বাড়িতে। এদিন মদনমোহন বাড়ি থেকে সেই কাঠ দেবী বাড়ির উদ্দেশ্যে নিয়ে আসা হয়।
এদিন এক বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল বড় দেবীর মন্দিরে। রাজ পুরোহিত দিনেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য এই পুজোর দায়িত্ব পালন করেন। তারপর ময়না কাঠ স্নান করিয়ে তা প্রতিষ্ঠিত করা হয়।
এদিন এক বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল বড় দেবীর মন্দিরে। রাজ পুরোহিত দিনেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য এই পুজোর দায়িত্ব পালন করেন। তারপর ময়না কাঠ স্নান করিয়ে তা প্রতিষ্ঠিত করা হয়।
এই পুজোর পর তিনদিন শক্তিদন্ড সেখানে হাওয়া খাবে। এরপর চিত্রকর শুরু করবে প্রতিমা নির্মাণের কাজ। প্রতিদিন হবে নিত্যপুজো। এদিনের পুজোর বিশেষ আচার অনুষ্ঠান হিসেবে ছিল বলি ও পরমান্য ভোগ।
এই পুজোর পর তিনদিন শক্তিদন্ড সেখানে হাওয়া খাবে। এরপর চিত্রকর শুরু করবে প্রতিমা নির্মাণের কাজ। প্রতিদিন হবে নিত্যপুজো।

Durga Puja 2024: ‘প্রতিটি টালিতেই প্রকৃতি সুন্দর’, এমনই থিমে সাজছে মণ্ডপ! স্বল্প বাজেটে বাজিমাত এই ক্লাবের

কোচবিহার: দুর্গাপুজোর তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে সকলের মধ্যে। এক বছরের অপেক্ষার অবসান হতে আর মাত্র কিছুটা সময় বাকি। তবে এখনের দুর্গাপুজোয় সাবেকিয়ানার থেকে থিমের আকর্ষণ বেশি লক্ষ্য করা যায়। তাই তো বর্তমানে ছোট থেকে বড় সকল পুজো কমিটির প্রধান আকর্ষণ থাকে নতুন এবং মনকাড়া থিম। জেলার দুর্গাপুজোয় এবার অন্যতম আকর্ষণীয় থিম তৈরি হচ্ছে কোচবিহার ডোডেয়ারপার নবশক্তি সংঘের পুজোয়। সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব উপায়ে মাটি ও বাঁশ দিয়েই তৈরি হচ্ছে গোটা এই থিমের পুজো মণ্ডপ।

নবশক্তি সংঘের পুজো কমিটির সম্পাদক দেবদূত দে জানান, গত বছরগুলিতে তাঁদের থিমের আকর্ষণ বহু দর্শনার্থী ও পুণ্যার্থীদের মন আকর্ষণ করেছিল। তবে মাঝে কোভিডের পর কিছুটা ভাঁটা পড়েছিল পুজোয়। তবে এবার আবার মোট ১২ লক্ষ টাকার বাজেটে আকর্ষণীয় থিম তৈরি করা হচ্ছে। যদিও তাঁদের পুজো গ্রাম্য এলাকার পুজো। তাই পুজোর বাজেট কিছুটা কম থাকে। তবে তাঁদের পুজোর মান কিন্তু শহরের পুজোগুলিকে সহজেই টেক্কা দেয়। তাই দীর্ঘ দেড় মাসের বেশি সময় ধরে এই থিমের কাজ চলছে।

থিমের শিল্পী শৌভিক ভৌমিক জানান, ”চলতি বছরের বেশিরভাগ ক্লাব ভাল পুজো করার জন্য তোড়জোড় শুরু করছে। তবে অনেকেই হয়তো ভুলবশত ফোমের ব্যবহার করে ফেলছে সময় বাঁচাতে গিয়ে।” তবে তাঁরা একেবারেই পরিবেশ বান্ধব উপায়ে তৈরি করছেন গোটা পুজো মণ্ডপ।

আরও পড়ুন: কান্দি মহকুমা হাসপাতালে প্রসূতির মৃত্যু! উত্তেজনা হাসপাতালে, নার্সদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

মণ্ডপে ব্যবহার করা হচ্ছে বাঁশ, মাটি ও সুতো। এবারে এখানের থিমের নাম রাখা হয়েছে ‘প্রতিটি টালিতেই প্রকৃতি সুন্দর’। ইতিমধ্যেই বহু মানুষের কাছে কৌতূহলের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ক্লাবের থিম। তাই বহু মানুষ মাঝে মধ্যেই ক্লাবের পুজো মণ্ডপের সামনে দাড়িয়ে দেখছেন থিমের কাজ।

জেলায় বহু মানুষ ইতিমধ্যেই এই ক্লাবের পুজো মণ্ডপের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত করতে শুরু করেছেন। জেলার মানুষের পাশাপশি বাইরের মানুষদের কাছেও একটা আকর্ষণের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ক্লাবের পুজোর থিম। তবে স্বল্প বাজেটের এই প্রকৃতিবান্ধব থিম বহু মানুষকে আকর্ষণ করবে, এটুকু নিঃসন্দেহে বলা সম্ভব।

Sarthak Pandit

Viral Food Shop: মাত্র ৭০ টাকায় দারুণ খাবারের কম্বো! জেলার এই দোকানে ভিড় বাড়ছে ক্রেতাদের

কোচবিহার: বাঙালি মানেই খাদ্য রসিক। আর এই তকমা বাঙালি কিন্তু এমনি পায়নি। বিভিন্ন ধরনের খাবার বাঙালির পছন্দের তালিকায় স্থান পেয়েছে। তাইতো বাঙালি পেয়েছে এই তকমা। তবে যদি একটু কম দামে ভাল মানের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। তবে বাঙালির মন অনেকটাই আনন্দে ভরে ওঠে। এবার জেলা কোচবিহারে এক নতুন খাবারের দোকান শুরু হল দুর্গা পুজোর আগেই। যেখানে এক বিশেষ খাবার ও আকর্ষণীয় অফার সকলের নজর আকর্ষণ করছে। আর এই খবার ও অফারের টানেই প্রতিনিয়িত ভিড় বাড়তে শুরু করেছে এই দোকানে।

আরও পড়ুনঃ যখন-তখন নয়! ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ না ডিনারের পর- কখন দুধ খেলে বেশি উপকার পাবেন? জানুন সঠিক সময়, কী বলছেন বিশেষজ্ঞ?

দোকানের কর্নধার সপ্তর্ষি রায় জানান, “তাঁর এই দোকান শুরু করার চিন্তা মাথায় এসেছিল বেশ কিছুটা সময় আগে থেকে। তবে সঠিক জায়গা না পাওয়ার কারণে কিছুটা দেরিতে শুরু হল এই দোকান। তবে বর্তমানে এই দোকান জেলা সদর শহরের হেড পোস্ট অফিসের পাশেই শুরু করা হয়েছে। দোকানে একটি বিশেষ অফার রাখা হয়েছে সকলের জন্য। এই অফারে মাত্র ৭০ টাকায় কম্বো অফারে ফ্রায়েড রাইস ও চিলিচিকেন দেওয়া হচ্ছে। যা সকলের ইতিমধ্যেই পছন্দ হতে শুরু করেছে। আরও কিছু খাবার আসতে চলেছে এই দোকানে পুজোর আগেই।”

সপ্তর্ষি রায় আরও জানান, “পুজোর আগে বিভিন্ন ধরনের পরোটা, রুটি এবং চিকেনের আরও কিছু নতুন পদ শুরু হতে চলছে। তখন গ্রাহকদের আকর্ষণ আরও কিছুটা বেড়ে উঠবে। যদিও দোকানের দাম সকলের সাধ্যের মধ্যেই রাখা হবে। যাতে সমস্ত স্তরের মানুষেরা ভাল খাবারের স্বাদ উপভোগ করতে পারে।” দোকানের গ্রাহক রানা দাস জানান,  “জেলার ভাল মানের খাবারের দোকান থাকলেও খাবারের দাম অনেকটাই বেশি রয়েছে সর্বত্র। তাই এই দোকানের প্রতি গ্রাহকদের আকর্ষণ বাড়ছে। তবে আগামীতে এই দোকানের খাবারের ভ্যারাইটি আরও বাড়লে গ্রাহকরা অনেকটাই খুশি হবে।”

আরও পড়ুনঃ বাগে থাকবে সুগার! রোজ খাওয়ার আগে ‘ছোট্টো’ একটি কাজ! ১ মাসে ডায়াবেটিসের ছুটি

দুর্গাপুজোর আগে থেকেই যেভাবে কদর বেড়ে চলেছে এই খাবারের দোকানের। চলতি বছরের দুর্গা পুজোয় কম বাজেটে ভাল মানের খাবার যদি পেতে অনেকেই যাবেন এই দোকানে এটুকু নিশ্চিত। তবে শুধুই জেলার মানুষেরা নয়। জেলার বাইরের মানুষেরা যাঁরা ঘুরতে আসবেন জেলায় তাঁরাও ভিড় জমাবেন এই দোকানে দুর্গা পুজোর সময়।

Sarthak Pandit

Pujo Weather Health: পুজোর আগেই আবহাওয়া বিরাট ভোলবদল! হাল বেহাল হওয়ার ‘হাই চান্স’, নিজেকে সামলে রাখুন

কোচবিহার: আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সকলেরই নানাবিধ শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। হাঁচি, কাশি, জ্বরের পাশাপাশি মাথা যন্ত্রণা সহ নানান উপসর্গ থাকে। পুজোর আগে থেকেই ধীরে ধীরে আবহাওয়া পরির্বতন হতে শুরু করে। এই আবহাওয়া পরিবর্তনের সময়ে শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেই নানাবিধ শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। কখনোও জ্বর সর্দি কাশি কিংবা নানান শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি হয়। এই শারীরিক অসুস্থতা থেকে কীভাবে পরিত্রান মিলবে, কী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে? এগুলি থেকে পরিত্রাণের উপায় জানালেন কোচবিহারে অভিঞ্জ চিকিৎসক অর্ণব নিয়োগী।

চিকিৎসক অর্ণব নিয়োগী জানান, “আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে জ্বর,কাশি, হাঁচি হতে পারে। এক্ষেত্রে দ্রুত আবহাওয়ার পরিবর্তন না করাই ভাল। হঠাৎ গরম থেকে শীতল আবহাওয়া কিংবা শীতল থেকে গরম আবহাওয়া না পরিবর্তন করার শ্রেয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। শুধু তাই নয়, শারীরিক অসুস্থতা থাকলে গরম জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি ঘুমানোর সময় বদ্ধ ঘর সম্পূর্ণ বন্ধ না করাই ভাল। এই সময় ধীরে ধীরে দিনের বেলায় গরম এবং রাতের বেলায় ঠান্ডা অনুভূত হতে শুরু করে। তাই আবহাওয়া অনুযায়ী জামা কাপড় পরা উচিত অবশ্যই। অযথা বাইরের খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত নয়।”

আরও পড়ুনPocket Friendly Kanchenjunga Tour: চোখের সামনে ঝলমলে কাঞ্চনজঙ্ঘা! পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য টানবে আপনাকে, পকেট থেকে কত খসবে? রইল হিসেব-নিকেশ

তিনি আরোও জানান, “কোভিড নিয়ে অনেকেই আতঙ্কিত থাকেন এখনও পর্যন্ত। তবে অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কিছুই নেই। শারীরিক অসুস্থতা দেখা দিলে প্রথমে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। যদি মনে হয় তাতে উপকার মিলছে না। তবে নিকটবর্তী চিকিৎসক কিংবা হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। এবং সঠিক ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে অসুস্থতার ওপর নির্ভর করে। তাহলেই খুব সহজে মুক্তি মিলবে। এছাড়া অসুস্থতা দেখা দিলেই অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই।”

এই সময় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ছোট বাচ্চারা এবং বেশি বয়সীরা আক্রান্ত হয়ে থাকেন। কিছু ক্ষেত্রে মাঝ বয়সীদের আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তাই এই সময়ে ছোট বাচ্চাদের এবং বয়স্কদের বেশি সচেতনভাবে রাখতে হবে। তাহলে অযথা অসুস্থ হওয়ার ভয় এড়ানো সম্ভব হবে।

Sarthak Pandit