Category Archives: কোচবিহার

Pujo Weather Health: পুজোর আগেই আবহাওয়া বিরাট ভোলবদল! হাল বেহাল হওয়ার ‘হাই চান্স’, নিজেকে সামলে রাখুন

কোচবিহার: আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সকলেরই নানাবিধ শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। হাঁচি, কাশি, জ্বরের পাশাপাশি মাথা যন্ত্রণা সহ নানান উপসর্গ থাকে। পুজোর আগে থেকেই ধীরে ধীরে আবহাওয়া পরির্বতন হতে শুরু করে। এই আবহাওয়া পরিবর্তনের সময়ে শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেই নানাবিধ শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। কখনোও জ্বর সর্দি কাশি কিংবা নানান শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি হয়। এই শারীরিক অসুস্থতা থেকে কীভাবে পরিত্রান মিলবে, কী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে? এগুলি থেকে পরিত্রাণের উপায় জানালেন কোচবিহারে অভিঞ্জ চিকিৎসক অর্ণব নিয়োগী।

চিকিৎসক অর্ণব নিয়োগী জানান, “আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে জ্বর,কাশি, হাঁচি হতে পারে। এক্ষেত্রে দ্রুত আবহাওয়ার পরিবর্তন না করাই ভাল। হঠাৎ গরম থেকে শীতল আবহাওয়া কিংবা শীতল থেকে গরম আবহাওয়া না পরিবর্তন করার শ্রেয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। শুধু তাই নয়, শারীরিক অসুস্থতা থাকলে গরম জাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি ঘুমানোর সময় বদ্ধ ঘর সম্পূর্ণ বন্ধ না করাই ভাল। এই সময় ধীরে ধীরে দিনের বেলায় গরম এবং রাতের বেলায় ঠান্ডা অনুভূত হতে শুরু করে। তাই আবহাওয়া অনুযায়ী জামা কাপড় পরা উচিত অবশ্যই। অযথা বাইরের খাবার বেশি করে খাওয়া উচিত নয়।”

আরও পড়ুনPocket Friendly Kanchenjunga Tour: চোখের সামনে ঝলমলে কাঞ্চনজঙ্ঘা! পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য টানবে আপনাকে, পকেট থেকে কত খসবে? রইল হিসেব-নিকেশ

তিনি আরোও জানান, “কোভিড নিয়ে অনেকেই আতঙ্কিত থাকেন এখনও পর্যন্ত। তবে অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কিছুই নেই। শারীরিক অসুস্থতা দেখা দিলে প্রথমে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। যদি মনে হয় তাতে উপকার মিলছে না। তবে নিকটবর্তী চিকিৎসক কিংবা হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। এবং সঠিক ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে অসুস্থতার ওপর নির্ভর করে। তাহলেই খুব সহজে মুক্তি মিলবে। এছাড়া অসুস্থতা দেখা দিলেই অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই।”

এই সময় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ছোট বাচ্চারা এবং বেশি বয়সীরা আক্রান্ত হয়ে থাকেন। কিছু ক্ষেত্রে মাঝ বয়সীদের আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তাই এই সময়ে ছোট বাচ্চাদের এবং বয়স্কদের বেশি সচেতনভাবে রাখতে হবে। তাহলে অযথা অসুস্থ হওয়ার ভয় এড়ানো সম্ভব হবে।

Sarthak Pandit

Durga Puja 2024: দুর্গাপুজো আসতেই ব্যস্ত এই শিল্পীরা, দেখুন

কোচবিহার: জোরকদমে চলছে দুর্গাপুজোর মণ্ডপ তৈরির কাজ। এখন এমনিতেই চারিদিকে পুজোর থিমের রমরমা। তবে মণ্ডপ সজ্জায় আগের থেকে অনেক বেশি সময় লাগে এখন। ফলে শুধু মণ্ডপ শিল্পী বা ডেকরেটর্সের লোকজনই নয়। এখন ব্যস্ততা তুঙ্গে আলোক শিল্পীদেরও। আর তাঁদের এই ব্যস্ততাই আরও পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দিচ্ছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব একেবারে দোরগোড়ায়। বর্তমানে কোন পুজো কমিটির আলোকসজ্জা কত ভাল হল তা নিয়ে প্রতিযোগিতা হয় গোটা বাংলাজুড়ে। পুজো কমিটিগুলোর মধ্যে এই নিয়ে চলে দারুণ রেষারেষি। সেই তালিকা থেকে বাদ নেই কোচবিহার জেলাও।

আরও পড়ুন: পোষ্য বিড়ালকে মেরে ফেলার প্রতিবাদ করায় তরুণীর শ্লীলতাহানি! রায়গঞ্জে উত্তেজনা

আলোকশিল্পী নির্মল বর্মন জানান,  প্রতিবছর নতুন নতুন আলোকসজ্জা এনে দর্শকদের চমকে দেওয়ার গুরু দায়িত্ব থাকে আলোক শিল্পীদের উপর। নিত্য নতুন ডিজাইনের আলোর রোশনাই বানাতে হচ্ছে তাঁদের। দিনরাত এক করে নাওয়া-খাওয়া ভুলে কাজ করে চলেছেন শিল্পীরা। কোচবিহারের আলোক শিল্পীদের তৈরি বাহারি নকশার আলো বিভিন্ন ছোট-বড় দুর্গাপুজো মণ্ডপকে সাজিয়ে তোলে। কাজ ও ব্যস্ততা প্রসঙ্গে কোচবিহারের আলোক শিল্পী সমর বর্মন বলেন, এই বছর অনেক জায়গা থেকে অর্ডার এসেছে। তাঁদের নিজের হাতেই তৈরি করা ডিজাইনের লাইট বোর্ড যাবে বহু জায়গায়। ফলে এই মুহূর্তে ব্যস্ততা তুঙ্গে। সারাদিন কাজ করেও অর্ডার সামলাতে হচ্ছে। তবে তাঁদের তৈরি জিনিস দুর্গা পুজোর প্যান্ডেলে ব্যবহার হয় ভেবেই খুশি তাঁরা।

ডেকোরেটার্স ব্যবসায়ী দুলাল শিকদার জানান, আলোক শিল্পীদের তৈরি নিত্য নতুন ডিজাইনের আলোর চাহিদা তৈরি হয়েছে কোচবিহারে। এই বছর কোচবিহারেও পুজো দারুন জাঁকজমকের সঙ্গে হচ্ছে। তাই আলোর রোশনাই দরকার পড়বে প্রচুর পরিমাণে। ইতিমধ্যে অর্ডার আসা শুরু হয়ে গিয়েছে। বাইরে থেকেও প্রচুর অর্ডার আসতে শুরু করেছে। তাঁরা সব জগতেই অর্ডার পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন। আলোক শিল্পীরা দিন রাত এক করে কাজ করে যাচ্ছেন গত একমাসের‌ও বেশি সময় ধরে। এই বছর সব জায়গাতেই পুজো ভাল হচ্ছে। তাই এই বছর অর্ডারের সংখ্যা বেশ অনেকটাই বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে, কিছুটা হলেও আশার আলো দেখছেন শিল্পীরা।

সার্থক পন্ডিত

Rash Chakra Replica: কোচবিহারের ঐতিহ্য বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে রাসচক্রের মিনি রেপ্লিকা! শিল্পীর ভাবনা অবাক করা

কোচবিহার: কোচবিহারের রাজ আমলের ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন রাসমেলার রাসচক্র। রাজ আমলে মদনবাড়ি স্থাপনার পর থেকেই এই মেলার সূচনা করা হয়। এই মেলায় শুধুই জেলার নয়। বাইরের দূর-দূরান্তের বহু মানুষের ভিড় জমে। তবে দীর্ঘ সময়ের এই রাজ আমলের ঐতিহ্য এতদিন পর্যন্ত কেউ সংগ্রহ করে রাখতে পারেননি। তবে কোচবিহারের এক শিল্পী সুবল সূত্রধর এই কঠিন কাজকে বাস্তবে রূপায়িত করছেন। তাই আজ জেলার গণ্ডি পেরিয়ে দেশে বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছেছে এই রাসচক্র।

শিল্পী সুবল সূত্রধর জানান,”জেলা কোচবিহারের এই ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন গোটা বিশ্বের কাছে সহজলভ্য করে তুলতে এই প্রয়াস করেছেন তিনি। বৃহৎ জিনিসকে ক্ষুদ্র আকারে তৈরি করলে যেমন নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দারুণ সুবিধা হয়। তেমনি দূর-দূরান্তে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব সেই জিনিস। তাইতো তাঁর তৈরি এই রেপ্লিকা আজ বহু জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে।”

শিল্পী আরও জানান,চলতি বছরের রাস মেলার সময় হয়তো রাস মেলার দর্শনার্থীদের কাছে তিনি প্রায় সাতটি আকারের রেপ্লিকা তুলে ধরতে পারবেন। আর একেবারেই স্বল্প মূল্যে এই রেপ্লিকা গুলি সংগ্রহ করতে পারবেন যেকোনও মানুষ। একটা সময় শুধু রাস মেলার সময় মিললেও, বর্তমানে শিল্পীর মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করলেও পাওয়া সম্ভব এই জিনিস।

Sarthak Pandit

North Bengal Weather Update: সোমবার থেকে উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস! কত দিন চলবে জেনে নিন

উত্তরবঙ্গে সোমবার থেকে বৃষ্টির পূর্বাভাস। দার্জিলিং, কালিম্প, জলপাইগুড়ি-সহ প্রায় সব জেলারই বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে সোমবার থেকে।
উত্তরবঙ্গে সোমবার থেকে বৃষ্টির পূর্বাভাস। দার্জিলিং, কালিম্প, জলপাইগুড়ি-সহ প্রায় সব জেলারই বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে সোমবার থেকে।
মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের সব জেলার অধিকাংশ এলাকাতেই বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের সব জেলার অধিকাংশ এলাকাতেই বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
সোমবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে পাহাড়ের দুই জেলা অর্থাৎ দার্জিলিং এবং কালিম্পংয়ে।
সোমবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে পাহাড়ের দুই জেলা অর্থাৎ দার্জিলিং এবং কালিম্পংয়ে।
মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং উত্তর দিনাজপুর জেলায়।
মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং উত্তর দিনাজপুর জেলায়।
বৃষ্টিপাতের সঙ্গেই এই এলাকাগুলিতে বজ্রপাতেরও সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।
বৃষ্টিপাতের সঙ্গেই এই এলাকাগুলিতে বজ্রপাতেরও সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।

North Bengal Weather Update: উত্তরবঙ্গের জন্য অশনিসঙ্কেত! সোমবার থেকেই আবহাওয়ার বিরাট বদল পাহাড় থেকে সমতলে

একটি পূর্ব-পশ্চিম অক্ষরেখা রয়েছে, যা হরিয়ানা থেকে মণিপুর পর্যন্ত বিস্তৃত। এই অক্ষরেখাটি উত্তর প্রদেশ বিহার, উত্তরবঙ্গ এবং আসামের উপর দিয়ে বিস্তৃত।একটি পূর্ব-পশ্চিম অক্ষরেখা রয়েছে, যা হরিয়ানা থেকে মণিপুর পর্যন্ত বিস্তৃত। এই অক্ষরেখাটি উত্তর প্রদেশ বিহার, উত্তরবঙ্গ এবং আসামের উপর দিয়ে বিস্তৃত।
একটি পূর্ব-পশ্চিম অক্ষরেখা রয়েছে, যা হরিয়ানা থেকে মণিপুর পর্যন্ত বিস্তৃত। এই অক্ষরেখাটি উত্তর প্রদেশ বিহার, উত্তরবঙ্গ এবং আসামের উপর দিয়ে বিস্তৃত।
আগামী দু’দিন অর্থাৎ রবিবার পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়বে উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতে, একইসঙ্গে অস্বস্তিও বাড়বে। নীচের দিকের জেলাগুলিতে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বেশি হবে।
আগামী দু’দিন অর্থাৎ রবিবার পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়বে উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতে, একইসঙ্গে অস্বস্তিও বাড়বে। নীচের দিকের জেলাগুলিতে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বেশি হবে।
তবে উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই সোমবার ও মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই সোমবার ও মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
ভারী বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি- এই তিন জেলাতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
ভারী বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি- এই তিন জেলাতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
সেই সঙ্গে উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই স্থানীয়ভাবে স্বল্প সময়ের জন্য বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে প্রতিদিনই।
সেই সঙ্গে উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই স্থানীয়ভাবে স্বল্প সময়ের জন্য বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে প্রতিদিনই।

Health Benifit: আপনার হেঁশেলেই আছে ‘বড়’ ওষুধ, সাধারণ এই মশলাই ডায়াবেটিস, ক্যানসার, নিউমোনিয়ার যম

বেশকিছু খাবারের স্বাদ বাড়াতে এই বিশেষ মশলা ব্যবহার করা হয়। কিন্তু শুধু স্বাদবৃদ্ধিই নয়,এই মশলার রয়েছে নানা স্বাস্থ্যগুণ।
বেশকিছু খাবারের স্বাদ বাড়াতে এই বিশেষ মশলা ব্যবহার করা হয়। কিন্তু শুধু স্বাদবৃদ্ধিই নয়,এই মশলার রয়েছে নানা স্বাস্থ্যগুণ।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, তারকা মৌরি বা চক্রফুল বা স্টার অ্যানিস শরীরের জন্য খুব-ই উপকারী।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, তারকা মৌরি বা চক্রফুল বা স্টার অ্যানিস শরীরের জন্য খুব-ই উপকারী।
তারকা মৌরি বা তারা মসলার বায়োঅ্যাকটিভ যৌগগুলি বিভিন্ন ধরণের জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। খাদ্যতালিকায় এই মশলা যোগ করলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া শরীরের ক্ষতি করতে পারে না।
তারকা মৌরি বা তারা মসলার বায়োঅ্যাকটিভ যৌগগুলি বিভিন্ন ধরণের জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। খাদ্যতালিকায় এই মশলা যোগ করলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া শরীরের ক্ষতি করতে পারে না।
ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ এবং নিউমোনিয়া এবং ডায়রিয়া প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে এই মশলায়। এছাড়াও স্টার অ্যানিসের রয়েছে ছত্রাকরোধী বৈশিষ্ট্য।
ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ এবং নিউমোনিয়া এবং ডায়রিয়া প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে এই মশলায়। এছাড়াও স্টার অ্যানিসের রয়েছে ছত্রাকরোধী বৈশিষ্ট্য।
 স্টার অ্যানিসে থাকা অ্যানিথোল যৌগ কার্বোহাইড্রেট বিপাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে এটি রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। তাই তারকা মৌরি সুগারের রোগীদের জন্য উপকারী।
স্টার অ্যানিসে থাকা অ্যানিথোল যৌগ কার্বোহাইড্রেট বিপাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে এটি রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। তাই তারকা মৌরি সুগারের রোগীদের জন্য উপকারী।
তারকা মৌরিতে উচ্চমাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট রয়েছে। এটি দেহের কোষকে ফ্রি-র‍্যাডিক্যাল এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। ফলে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
তারকা মৌরিতে উচ্চমাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট রয়েছে। এটি দেহের কোষকে ফ্রি-র‍্যাডিক্যাল এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। ফলে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
এই মশলা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এই মশলায় থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট হৃৎপিণ্ডের কোষগুলিকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং ফ্রি র‌্যাডিক্যালের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
এই মশলা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এই মশলায় থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট হৃৎপিণ্ডের কোষগুলিকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং ফ্রি র‌্যাডিক্যালের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

Durga Puja 2024: সামনেই দুর্গাপুজো, চরম ব্যস্ততায় এই শিল্পীরা! দেখুন

কোচবিহার: বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো। আর এই পুজোকে ঘিরে বাঙালির মধ্যে উন্মাদনা থাকে চরমে। আর পুজো করতে প্রয়োজন হয় বাঁশ আর কাপড় সহযোগে তৈরি প্যান্ডেলের। অতীতে অস্থায়ী বাঁশের ছাউনি আর কাপড়ের ভাঁজেই তৈরি হতো এই প্যান্ডেল। তবে বর্তমান সময়ে আধুনিকতার ছোঁয়ার পাল্টেছে সেই পুরোনো নিয়ম। এখন দুর্গাপুজো হোক কিংবা হোক কালীপুজো, থিমের লড়াই লেগেই থাকে সর্বত্র। আর এই থিমকে তৈরি করতে প্রয়োজন উন্নত মানের প্যান্ডেল। তবে কতখানি দক্ষতায় যে গড়ে ওঠে এই দৃষ্টিবিলাস সেটা সত্যি অকল্পনীয়। বহু মানুষের রুটি-রুজির নির্ভর করে প্যান্ডেলের কাপড়ের শিল্পের ওপর।

জেলার বেশকিছু বেকার যুবক-যুবতীদের, বৃদ্ধ কারিগরের এই পেশায় কর্মসংস্থান খুঁজে নিয়েছেন। প্যান্ডেল কাপড়ের শিল্পী আমির হোসেন জানান, বেশ কিছুটা সময় হয়েছে তিনি এই কাজ শুরু করেছেন। তবে দুর্গা পুজোর সময় তাঁদের খুবই চাপ থাকে। মূলত তাঁরা যে কাপড় তৈরি করেন। সেই প্যান্ডেলের কাপড় সমস্ত ধরনের প্যান্ডেল তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। পুজোর আগে প্যান্ডেলের কাপড়ের অর্ডার সাপ্লাই করার প্রচুর চাপ থাকে। শুধু কোচবিহার নয়, জেলার বাইরেও গিয়ে থাকে এই প্যান্ডেলের কাপড়।

আরও পড়ুন: রেল চালকের তৎপরতা! পৃথক দুটি ঘটনায় প্রাণ বাঁচল বন্যপ্রাণের 

এই বিষয়ে সুবল চন্দ্র নন্দী এবং পীযুষ নন্দী জানান, শুধু দুর্গাপুজো নয়। অন্যান্য বিগ বাজটের পুজোর প্যান্ডেলের বরাত‌ও আসে এইসব শিল্পীদের কাছে। জোরকদমে চলে প্যান্ডেলের কাপড় তৈরির কাজ। কোচবিহার থেকে শুরু করে অনেক জায়গায় যায় তাঁদের বানানো এই কাপড়। এখনও মাঝে মধ্যে রাত জাগতে হলেও, পুজোয় কয়েকদিন আগে থেকে প্রতিদিন রাত জাগতে হয়। তখন চাপ থেকে অনেকটাই বেশি।

বর্তমানে জেলায় এবং বাইরে যেভাবে এই থিম প্যান্ডেলের চাহিদা বেড়েই চলেছে ক্রমশ। সেই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে এই শিল্পীরা দুর্গা পুজোর সময় বেশ অনেকটাই মুনাফা অর্জন করতে পারেন। বছরের অন্যান্য সময়ে মুনাফার পরিমাণ কম থাকলেও এই সময়ে মুখে হাসি ফোটে শিল্পীদের।

সার্থক পন্ডিত

Viral Toto Car: টোটো না ভিনটেজ কার! রাস্তায় চললেই হাঁ করে দেখছেন সবাই

কোচবিহার: টোটো গাড়িকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে রূপান্তর করেছেন বহু ব্যক্তি। কেউ বানিয়েছেন ভ্রাম্যমান খাবারের দোকান। আবার কেউ বানিয়েছেন অ্যাম্বুলেন্স। তবে এবার কোচবিহারের এক ব্যক্তি তাঁর শখের বশেই টোটো গাড়িকে এক নতুন রূপ দিলেন।

দীর্ঘ সময় ধরে তাঁর টোটোকে নতুন রূপ দেওয়ার ইচ্ছে। সেই ইচ্ছেকে বাস্তবের রূপ দিয়েই এই প্রয়াস ব্যক্তির। বর্তমানে এই টোটো গাড়িটি রাস্তায় নিয়ে বেরোলেই রাস্তার মানুষেরা অবাক দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে দেখছেন। অনেকে তো এগিয়ে এসে প্রশ্ন করে বসছেন। তাই বর্তমানে এই টোটো  দারুণ ভাইরাল কোচবিহারে।

আরও পড়ুন- স্বামীর সঙ্গে ঘর করা হল না, হাল ধরতে টোটোই ভরসা সাখিনার!

টোটো গাড়ির মালিক রমাপ্রসাদ চৌধুরী জানান, দীর্ঘ সময়ের তাঁর ইচ্ছে ছিল এই ধরনের একটি অন্য রকমের টোটো গাড়ি তিনি রাখবেন নিজের কাছে। সেজন্য এই গাড়িটি নিজের বুদ্ধি দিয়েই তৈরি করেছেন তিনি। আনুমানিক প্রায় ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার মতো খরচ তিনি করেছেন এই টোটোর ভোল বদলে। আরও কিছু কাজ বাকি রয়েছে এখনও। তবে আগামী কিছুদিনের মধ্যেই এই গাড়িটি তিনি সম্পূর্ণ তৈরি করে ফেলবেন। তখন এই গাড়িটি দেখতে আরও সুন্দর হয়ে উঠবে। যদিও এই গাড়িটি এখনই বহু মানুষের নজর আকর্ষণ করছে।

আরও পড়ুন- তিরিশেই বয়সের ছাপ মুখে? এই ১ সবজি নিংড়ে নেবে বার্ধক্য! ঝকঝকে ত্বকে ফিরবে আত্মবিশ্বাস

তিনি আরও জানান, এই গাড়িটি তিনি নিজের ব্যবহারের জন্য বানিয়েছেন। তবে যদি কেউ অন্নপ্রাশন কিংবা বিশেষ কোন অনুষ্ঠানে ভাড়া নিতে চায় তবে। অবশ্যই তিনি ভাড়া দেবেন। যদিও তাতেও টাকা নেবেন একেবারেই সামান্য। তাঁর একটি সাঁতারের স্কুল রয়েছে। বর্তমানে সেখানে বাচ্চাদের তিনি এই টোটো গাড়িতে আনা নেওয়া করে থাকেন। বাচ্চারা এই গাড়িটিকে বেশ পছন্দ করে। এছাড়া বহু বড়দের কাছেও এই গাড়িটি কৌতূহলের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান সময়। আগামীতে আরও মানুষের দৃষ্টি এই টোটো আকর্ষণ করতে চলেছে এই টোটো।

যদিও তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং শেখেননি। তবুও নিজের বুদ্ধি প্রয়োগ করে এই সুন্দর বিলাসবহুল টোটো তৈরির বিষয়টি ইতিমধ্যেই প্রসিদ্ধ করেছে তাঁকে। বহু মানুষ আসছেন তাঁর কাছে এই টোটো সম্পর্কে জানতে।

সার্থক পন্ডিত 

Heritage Lake: রাজ আমলের দিঘি আজ বেহাল দশায়, ক্ষোভ স্থানীয়দের

কোচবিহার: রাজার আমলে এই শহরে বহু দীঘি খনন করা হয়েছিল। এলাকার সাধারণ মানুষ এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ কর্মের জন্য এই দীঘি গুলো ব্যবহার করা হত। তবে বর্তমান সময়ে এই দীঘি গুলোর মধ্যে শিববাড়ি দিঘির বেহাল দশা তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ প্রায় ১০ থেকে ১২ বছর যাবত এই দিঘিটির কোনও সংস্কারের কাজ হয় না। ফলে দীঘির চেহারা দেখলে যেকোনও মানুষ সহজেই ভয় পেয়ে যাবেন। বর্তমান সময়ে এই দিঘির জল আর ব্যবহারের উপযোগী নেই। দীঘি একেবারে কচুরিপানা ও আগাছায় পূর্ণ হয়ে রয়েছে।

এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা মীরা তেওয়ারি জানান, দীর্ঘ সময় ধরে এই দীঘিটির বেহাল দশা থাকার কারণে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। দীঘির আশেপাশে যে সমস্ত বাড়ি রয়েছে তাঁরা সবসময় ভীতির মধ্যে থাকেন। যেকোনো সময় যেকোনো মুহূর্তে কাপ কিংবা অন্যান্য পোকামাকড়ের উপদ্রব দেখা দেয়। এছাড়া সন্ধে নামলে মশার উপদ্রবে নাজেহাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়ে যায় গোটা এলাকায়। তাই স্থানীয়রা দ্রুত এই দীঘিটিকে সংস্কার করার আর্জি জানাচ্ছেন। তবে দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও দীঘিটি সংস্কার করা হয়নি আজও।

আরও পড়ুন: সারি সারি চারা গাছ, ছেলের জন্মদিনে অভিনব উদ্যোগ বাবার

এলাকার আরেক প্রবীন বাসিন্দা প্রেমকুমার শর্মা জানান, দীঘিটি হেরিটেজ দিঘী হলেও এতে মাছ চাষ করা হত ফিশারি ডিপার্টমেন্ট-এর মাধ্যমে। তবে শেষ যে ব্যক্তি এই দীঘিটি নেয়। তাঁর অবহেলার কারণে দীঘিটি আজও বেহাল দশায় পড়ে রয়েছে। আর এতে সমস্যা বাড়ছে স্থানীয় মানুষের। এলাকার আরেক বাসিন্দা বিশ্বজিৎ বনিক জানান, এই দীঘিটির সঙ্গে রাজ আমলের আবেগ জড়িয়ে রয়েছে। তাই জেলা প্রশাসনের উচিত দ্রুত এই দীঘিটিকে সংস্কার করা। তবে এই বিষয় নিয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনও প্রকার উদ্যোগী ভূমিকা দেখতে পাওয়া যায়নি।

জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা এই দীঘিটি সংস্কারের বিষয় নিয়ে কোনও প্রকার মন্তব্য প্রকাশ করতে চাননি। তবে একদিকে যখন গোটা শহরকে হেরিটেজ ঘোষণা করে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। সেখানে রাজ আমলের এই দীঘির বেহাল দশা পর্যটকদের মনে এক বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করছে।

সার্থক পন্ডিত

Hilsha Fish: এবার পুজোয় ইলিশ দিয়েই হবে বাঙালির রসনা তৃপ্তি! ইলিশ নিয়ে যা বলছেন মাছ বিক্রেতারা

: বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো। আর এই দুর্গা পুজো মানেই বাঙালির রকমারি সুস্বাদু খাবারের সম্ভার। তবে সেই খাবারের মধ্যে ইলিশ থাকবে না এটা তো হতে পারে না। তাই এখন থেকেই বাঙালির ইলিশ নিয়ে চিন্তা শুরু হয়ে গিয়েছে। বাজারে বর্তমানে ইলিশের যোগান কিছুটা কম রয়েছে। তাই এখন দাম কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হয়ে রয়েছে।
: বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো। আর এই দুর্গা পুজো মানেই বাঙালির রকমারি সুস্বাদু খাবারের সম্ভার। তবে সেই খাবারের মধ্যে ইলিশ থাকবে না এটা তো হতে পারে না। তাই এখন থেকেই বাঙালির ইলিশ নিয়ে চিন্তা শুরু হয়ে গিয়েছে। বাজারে বর্তমানে ইলিশের যোগান কিছুটা কম রয়েছে। তাই এখন দাম কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হয়ে রয়েছে।
তবে পুজোর আগেই ইলিশ আমদানি করা হবে যাতে পুজোর সময় ইলিশের দাম অনেকটাই কম থাকে। তাই মধ্যবিত্তের পকেটে ইলিশ কিনতে গিয়ে চাপ পড়বে না এটুকু নিশ্চিত।
তবে পুজোর আগেই ইলিশ আমদানি করা হবে যাতে পুজোর সময় ইলিশের দাম অনেকটাই কম থাকে। তাই মধ্যবিত্তের পকেটে ইলিশ কিনতে গিয়ে চাপ পড়বে না এটুকু নিশ্চিত।
বাজারের এক মাছ বিক্রেতা আজাদ আলী জানান, "পুজোর সময় বাঙালির পছন্দের ইলিশ মাছের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। তাইতো সেই জন্য ইতিমধ্যেই ইলিশ স্টক করে রাখা শুরু করেছেন বিক্রেতারা। যাতে পুজোর সময় ভাল দাম পাওয়া যায়। তবে বর্তমানে বাজারে ইলিশের যোগান খুব একটা না থাকলেও, পুজোর সময় যোগান থাকতে চলেছে।’’
বাজারের এক মাছ বিক্রেতা আজাদ আলী জানান, “পুজোর সময় বাঙালির পছন্দের ইলিশ মাছের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। তাইতো সেই জন্য ইতিমধ্যেই ইলিশ স্টক করে রাখা শুরু করেছেন বিক্রেতারা। যাতে পুজোর সময় ভাল দাম পাওয়া যায়। তবে বর্তমানে বাজারে ইলিশের যোগান খুব একটা না থাকলেও, পুজোর সময় যোগান থাকতে চলেছে।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘তাই ইলিশের দাম পুজোর সময় থাকবে সকলের সাধ্যের মধ্যে। ফলে সকলেই ইলিশের স্বাদ নিতে পারবেন এটুকু নিশ্চিত। তবে এখন ভাল ইলিশ ১৬০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০০ টাকা কেজি প্রতি দামে বিক্রি হচ্ছে।"
তিনি আরও বলেন, ‘‘তাই ইলিশের দাম পুজোর সময় থাকবে সকলের সাধ্যের মধ্যে। ফলে সকলেই ইলিশের স্বাদ নিতে পারবেন এটুকু নিশ্চিত। তবে এখন ভাল ইলিশ ১৬০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০০ টাকা কেজি প্রতি দামে বিক্রি হচ্ছে।”
বাজারের এক ক্রেতা রমা মিত্র জানান, "প্রতিবছর পুজোর সময় বাড়িতে ইলিশ খাওয়ার চল রয়েছে। বাড়ির প্রত্যেক সদস্য ইলিশ মাছ দারুণ পছন্দ করে। তবে ইলিশের দাম যদি ২০০০ টাকা কিংবা তার নিচে থাকে। তবেই কেনা সম্ভব হবে ইলিশ। অন্যথায় এবার বিকল্প বেছে নিতে হবে। কারণ, যদি যোগান ঠিক না থাকে। তবে ইলিশের দাম পুজোয় বাড়বে এটা নিশ্চিত।"
বাজারের এক ক্রেতা রমা মিত্র জানান, “প্রতিবছর পুজোর সময় বাড়িতে ইলিশ খাওয়ার চল রয়েছে। বাড়ির প্রত্যেক সদস্য ইলিশ মাছ দারুণ পছন্দ করে। তবে ইলিশের দাম যদি ২০০০ টাকা কিংবা তার নিচে থাকে। তবেই কেনা সম্ভব হবে ইলিশ। অন্যথায় এবার বিকল্প বেছে নিতে হবে। কারণ, যদি যোগান ঠিক না থাকে। তবে ইলিশের দাম পুজোয় বাড়বে এটা নিশ্চিত।”
বাজারের আরেক মাছ বিক্রেতা খোকন আলি জানান, "পুজোর সময় বাজারে ইলিশ মাছ কিছুটা হলেও পর্যাপ্ত যোগান থাকতে চলেছে। তাই দাম বেড়ে ওঠা নিয়ে ক্রেতারা অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই।"
বাজারের আরেক মাছ বিক্রেতা খোকন আলি জানান, “পুজোর সময় বাজারে ইলিশ মাছ কিছুটা হলেও পর্যাপ্ত যোগান থাকতে চলেছে। তাই দাম বেড়ে ওঠা নিয়ে ক্রেতারা অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই।”
যদিও ইলিশ মাছের যোগান নিয়ে আশাবাদী বাজারের অধিকাংশ মাছ বিক্রেতারা। তবুও ক্রেতাদের মনের ভয় দূর হচ্ছে না। তবে বাঙালির দুর্গা পুজোয় ইলিশের চাহিদা যে অনেকটাই বেড়ে উঠিবে এই বিষয় নিয়ে নিশ্চিত বাজারের অধিকাংশ বিক্রেতারা। তাই তাঁরা ইতিমধ্যেই ইলিশ মাছ স্টক করে রাখতে শুরু করেছেন। কয়েকদিনের মধ্যে আরও মাছ বাজারে আসতে চলেছে। Input- Sarthak Pandit
যদিও ইলিশ মাছের যোগান নিয়ে আশাবাদী বাজারের অধিকাংশ মাছ বিক্রেতারা। তবুও ক্রেতাদের মনের ভয় দূর হচ্ছে না। তবে বাঙালির দুর্গা পুজোয় ইলিশের চাহিদা যে অনেকটাই বেড়ে উঠিবে এই বিষয় নিয়ে নিশ্চিত বাজারের অধিকাংশ বিক্রেতারা। তাই তাঁরা ইতিমধ্যেই ইলিশ মাছ স্টক করে রাখতে শুরু করেছেন। কয়েকদিনের মধ্যে আরও মাছ বাজারে আসতে চলেছে। Input- Sarthak Pandit