Tag Archives: Bangla News

Abhishek Banerjee: হাজার-হাজার মানুষ অপেক্ষায়, তবুও পৌঁছতে পারলেন না অভিষেক! যা ঘটল, মন খারাপ বীরভূমের

বীরভূম: সামনেই লোকসভা নির্বাচন। আর ভোটের আগে বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী শতাব্দী রায়ের সমর্থনে বিশাল জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল বীরভূমের বিনোদপুর মাঠে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এদিন বেলা ২:৩০ নাগাদ সভার ময়দানের পাশে একটি অস্থায়ী হেলিপ্যাডে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হেলিকপ্টার অবতরণ করার কথা ছিল। এরপরই সেখান থেকে সভাস্থলে এসে শতাব্দী রায়ের সমর্থনে জনসভা করতেন তিনি।

তবে সভায় সব কিছু ব্যবস্থা থাকলেও উপস্থিত হলেন না অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সকাল থেকেই মেঘলা আবহাওয়া রয়েছে বীরভূমে। সকালের দিকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হয়, তবে জল ঝড় উপেক্ষা করেই জনসভায় প্রায় কয়েক হাজার কর্মী সমর্থক উপস্থিত হন। প্রসঙ্গত কয়েক দিন আগেই বীরভূমের হাসান বিধানসভার অন্তর্ভুক্ত তারাপীঠের একটি বেসরকারি হোটেলে কর্মীদের নিয়ে সভা করেন অভিষেক। এর পরেই এই দিন পুনরায় আবার শতাব্দী রায়ের সমর্থনে বিশাল জনসভার আয়োজন করা হয়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসবেন, সেই কারণে কড়া নিরাপত্তা বলয়ে ঘিরে ফেলা হয় বিনোদপুর মাঠ।

আরও পড়ুন: এবার প্রাথমিক নিয়োগ নিয়ে বিরাট নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের! ২০২০ প্রক্রিয়ায় পড়ল ‘দাঁড়ি’

এদিনের জনসভায় কয়েক হাজার কর্মী সমর্থক তৃণমূল কংগ্রেস লেখা টুপি পরে, আবার কেউ লক্ষ্মীর ভাণ্ডার অথবা মুখ্যমন্ত্রীর বিভিন্ন প্রকল্পের পোস্টার নিয়ে হাজির হন। আবার কেও ‘WE LOVE AB ‘ লেখা অভিষেকের ছবি নিয়ে হাজির হন। তবে শেষ মুহূর্তে সমস্ত বাতিল হয়। ময়দানে তখন প্রায় ২০ হাজার কর্মী সমর্থক। স্টেজে উঠে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার এবং রামপুরহাটের বিধায়ক আশীষ বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসতে পারছেন না। কিন্তু কেন?

আশীষ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, সকাল থেকেই আবহাওয়া খারাপ জেলায়।সকালে বৃষ্টি থামার পর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতার কালীঘাট থেকে বীরভূমের উদ্দেশ্যে হেলিকপ্টার করে রওনা দিলেও ১১ মিনিট হেলিকপ্টার ওড়ার পরে আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণে পুনরায় অবতরণ করতে হয়।এর ফলেই বীরভূমের জনসভায় যোগদান করতে পারলেন না অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে তিনি কলকাতা থেকেই ভার্চুয়ালি ভাবে জনসভায় যোগদান করেন।

—– সৌভিক রায়

Primary Recruitment: এবার প্রাথমিক নিয়োগ নিয়ে বিরাট নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের! ২০২০ প্রক্রিয়ায় পড়ল ‘দাঁড়ি’

কলকাতা: প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ‘বড়’ প্রশ্নের নিষ্পত্তি। প্যানেলের মেয়াদ শেষে কোনও নিয়োগ নয়, নির্দেশে সাফ জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। নির্দেশ বিচারপতি হৃষীকেশ রায়ের বেঞ্চের। ২০২০ প্রক্রিয়ার নিয়োগে ‘দাঁড়ি’ টানল শীর্ষ আদালত। ২০২০ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় রয়ে যাওয়া শূন্যপদে কোনও নিয়োগ নয়।

RTI-এর উত্তরে জানা যায় শূন্যপদ ৩৯২৯টি। ৩৯২৯ শূন্যপদে যোগ্যদের চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেয় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। সেই নির্দেশ খারিজ সুপ্রিম কোর্টে। তবে ওই শূন্যপদে পরবর্তী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করতে কোনও বাধা আর রইল না পর্ষদের।

আরও পড়ুন: চমকে ওঠা তথ্য সামনে এল! ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি? কত তফাৎ? শুনলে চোখ কপালে উঠবে

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সাল এবং ২০২০ সালে ২০১৪ সালের টেটের উপর ভিত্তি করে নিয়োগ হয়। ২০২০ সালে ১৬,৫০০ পদে শিক্ষক নিয়োগের কথা বলা হলেও সব পদে নিয়োগ হয়নি। আদালতের একটি মামলায় জানা যায় ১২ হাজার পদে নিয়োগ হয়। ৩৯২৯ পদে নিয়োগ বাকি থেকে যায়।

মামলায় তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন, অবিলম্বে ৩৯২৯ পদে পর্ষদকে নিয়োগ করতে হবে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর পর্যরবেক্ষণে বলেন, ২০১৪ সালের টেট উর্ত্তীর্ণদেরই ওই শূন্যপদে চাকরি পাওয়ার অধিকার। পরে তিনি ভুল প্রশ্নের কারণে মামলাকারীদেরও চাকরি দিতে নির্দেশ দেন।

এক বেঞ্চের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চে যায় পর্ষদ এবং টেট উত্তীর্ণদের একাংশ। কিন্তু ডিভিশন বেঞ্চ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশই বহাল রাখে। সেক্ষেত্রে মামলাকারীদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলে একক বেঞ্চ। কিন্তু ডিভিশন বেঞ্চ সবাইকে চাকরি দেওয়া কথা বলে। এর পর এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যায় পর্ষদ। শীর্ষ আদালত হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ জারি করেছিল। এবার সেই মামলাতেই দাঁড়ি টানল সুপ্রিম কোর্ট।

Accident: গাড়িতে তখন গোটা পরিবার, হঠাৎ উপরে উঠে এল আস্ত ট্রাক! মুহূর্তে সব শেষ, মৃত্যুমিছিল

রাজস্থান: রাজস্থানে ঘটে গেল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। আর তাতে মৃত্যু হল একই পরিবারের ৬ জনের। জানা গিয়েছে, হাইওয়ে ধরে যাচ্ছিল একটি গাড়ি। আচমকাই মাঝরাস্তায় ইউ টার্ন নিতে যায় একটি ট্রাক। সেই সময়ই ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় গাড়িটি। আর তাতেই মৃত্যু হল গাড়িতে থাকা ৬ যাত্রীর। ভয়াবহ দুর্ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজও ভয়ঙ্কর।

ঘটনাটি ঘটেছে সোয়াই মাধোপুর জেলার বানাস সেতুর কাছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, মৃতরা সকলেই সিকর জেলার বাসিন্দা। রণথম্বোরের ত্রিনেত্র গণেশ মন্দিরে যাচ্ছিলেন সকলে। দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ে ধরে তাঁদের গাড়ি যাচ্ছিল। সেই সময়ই আচমকাই নিয়ম ভেঙে মাঝরাস্তায় ইউটার্ন নেয় একটি ট্রাক।

আরও পড়ুন: চমকে ওঠা তথ্য সামনে এল! ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি? কত তফাৎ? শুনলে চোখ কপালে উঠবে

প্রচণ্ড গতিতে চলতে থাকা গাড়ির চালক নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। সজোরে ট্রাকে গিয়ে ধাক্কা মারে যাত্রীবাহী গাড়িটি। সঙ্গে সঙ্গেই গাড়িটি দুমড়েমুচড়ে যায়। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতরা সকলেই এক পরিবারের সদস্য। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুই শিশু। তারা বর্তমানে স্থিতিশীল এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

রবিবার সাওয়াই মাধোপুর জেলার এক্সপ্রেসওয়েতে আচমকা ইউ টার্ন নেয় ট্রাকটি। ঠিক তার পিছনেই ছিল গাড়িটি। সেই সময় দ্রুত গতির গাড়িটি প্রথমে ধাক্কা মারে ট্রাকে। ইউ টার্ন নেওয়ার সময় গাড়ির সামনের অংশ পিষে দেয় ট্রাকটি। ঘটনাস্থলে ৬ জনের মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার পর থেকে ট্রাকের চালক পলাতক। তার খোঁজে ইতিমধ্যেই তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

India Population: চমকে ওঠা তথ্য সামনে এল! ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি? কত তফাৎ? শুনলে চোখ কপালে উঠবে

চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এল। ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি জানেন কি? শুনলে অবাক হয়ে যাবেন প্রথমবার ভারতে পুরুষের থেকে বেড়েছে নারীর সংখ্যা।
চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এল। ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি জানেন কি? শুনলে অবাক হয়ে যাবেন প্রথমবার ভারতে পুরুষের থেকে বেড়েছে নারীর সংখ্যা।
এমনটাই উঠে এসেছে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায়। ২০২১ সালের ওই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ১,০০০ জন পুরুষে ভারতে ১,২০০ জন মহিলা আছেন। সেইসঙ্গে ওই সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, আর জনবিস্ফোরণের আশঙ্কা নেই ভারতে। জনসংখ্যার বয়সও কমছে না।
এমনটাই উঠে এসেছে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায়। ২০২১ সালের ওই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ১,০০০ জন পুরুষে ভারতে ১,২০০ জন মহিলা আছেন। সেইসঙ্গে ওই সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, আর জনবিস্ফোরণের আশঙ্কা নেই ভারতে। জনসংখ্যার বয়সও কমছে না।
২০২১ সালের নভেম্বর মাসে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষার পঞ্চম পর্যায়ের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছিল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে ভারতে ১,০০০ জন পুরুষপিছু মহিলার সংখ্যা ছিল ৯২৭। ২০০৫-০৬ সালের জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় পুরুষ এবং মহিলার সংখ্যা সমান ছিল। অর্থাৎ প্রতি ১,০০০ জন মহিলায় পুরুষের সংখ্যা ছিল ১,০০০ জন।
২০২১ সালের নভেম্বর মাসে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষার পঞ্চম পর্যায়ের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছিল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে ভারতে ১,০০০ জন পুরুষপিছু মহিলার সংখ্যা ছিল ৯২৭। ২০০৫-০৬ সালের জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় পুরুষ এবং মহিলার সংখ্যা সমান ছিল। অর্থাৎ প্রতি ১,০০০ জন মহিলায় পুরুষের সংখ্যা ছিল ১,০০০ জন।
কিন্তু ২০১৫-১৬ সালে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় তা কিছুটা কমে গিয়েছিল। মহিলা এবং পুরুষের অনুপাত দাঁড়িয়েছিল ৯৯১:১০০০। এবার পুরুষদের টেক্কা দিয়েছেন মহিলারা। তার ফলে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষা হোক বা আদমশুমারি - এই প্রথমবার কোনও পরিসংখ্যানে পুরুষদের নিরিখে নারীদের সংখ্যা বেশি হয়েছে।
কিন্তু ২০১৫-১৬ সালে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষায় তা কিছুটা কমে গিয়েছিল। মহিলা এবং পুরুষের অনুপাত দাঁড়িয়েছিল ৯৯১:১০০০। এবার পুরুষদের টেক্কা দিয়েছেন মহিলারা। তার ফলে জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষা হোক বা আদমশুমারি – এই প্রথমবার কোনও পরিসংখ্যানে পুরুষদের নিরিখে নারীদের সংখ্যা বেশি হয়েছে।
তবে সেই তথ্য ‘স্যাম্পেল সার্ভে’-র (সমীক্ষা) ভিত্তিতে উঠে এসেছে। যে সমীক্ষা ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে করা হয়েছিল। দেশের ৭০৭ টি জেলার ৬৫০,০০০ জন বাড়িতে চালানো হয়েছিল সেই সমীক্ষা। দ্বিতীয় দফায় অরুণাচল প্রদেশ, চণ্ডীগড়, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, পুদুচেরি, পঞ্জাব, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, উত্তরাখণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশে সমীক্ষা হয়েছিল।
তবে সেই তথ্য ‘স্যাম্পেল সার্ভে’-র (সমীক্ষা) ভিত্তিতে উঠে এসেছে। যে সমীক্ষা ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে করা হয়েছিল। দেশের ৭০৭ টি জেলার ৬৫০,০০০ জন বাড়িতে চালানো হয়েছিল সেই সমীক্ষা। দ্বিতীয় দফায় অরুণাচল প্রদেশ, চণ্ডীগড়, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, পুদুচেরি, পঞ্জাব, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, উত্তরাখণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশে সমীক্ষা হয়েছিল।
তাই বৃহত্তর জনসংখ্যার ক্ষেত্রে আদৌও সেই তথ্য প্রযোজ্য কিনা, তা আদমশুমারির পরেই স্পষ্ট হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সমীক্ষার ফলাফলে সেই তথ্য উঠে এলেও অনেক রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ক্ষেত্রেই সেই তথ্য মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
তাই বৃহত্তর জনসংখ্যার ক্ষেত্রে আদৌও সেই তথ্য প্রযোজ্য কিনা, তা আদমশুমারির পরেই স্পষ্ট হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সমীক্ষার ফলাফলে সেই তথ্য উঠে এলেও অনেক রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ক্ষেত্রেই সেই তথ্য মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধিকর্তা এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব বিকাশ শীল জানিয়েছিলেন, ‘পুরুষ ও নারীর অনুপাত এবং জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত যে ভালো হয়েছে, তাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আদমশুমারি থেকে আসল ছবিটা স্পষ্ট হলেও এই ফলাফলের দিকে তাকিয়ে বলতে পারি যে নারীর ক্ষমতায়নের আমাদের পদক্ষেপগুলি সঠিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে।’
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধিকর্তা এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব বিকাশ শীল জানিয়েছিলেন, ‘পুরুষ ও নারীর অনুপাত এবং জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত যে ভালো হয়েছে, তাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আদমশুমারি থেকে আসল ছবিটা স্পষ্ট হলেও এই ফলাফলের দিকে তাকিয়ে বলতে পারি যে নারীর ক্ষমতায়নের আমাদের পদক্ষেপগুলি সঠিক দিকে অগ্রসর হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, গত সাত-আট বছরে জন্মের সময় পুরুষ এবং নারীর অনুপাত দাঁড়িয়েছে ১০০০:৯২৯-তে। তা থেকেই স্পষ্ট যে এখনও ছেলেদের প্রতি প্রাধান্য আছে। সেই পরিস্থিতিতেও পুরুষদের থেকে নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় (অবশ্যই সমীক্ষায়) আশাবাদী প্রশাসনিক মহল। তবে অনেকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, নারী এবং পুরুষদের গড় আয়ুর মধ্যে ফারাক আছে।
উল্লেখ্য, গত সাত-আট বছরে জন্মের সময় পুরুষ এবং নারীর অনুপাত দাঁড়িয়েছে ১০০০:৯২৯-তে। তা থেকেই স্পষ্ট যে এখনও ছেলেদের প্রতি প্রাধান্য আছে। সেই পরিস্থিতিতেও পুরুষদের থেকে নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় (অবশ্যই সমীক্ষায়) আশাবাদী প্রশাসনিক মহল। তবে অনেকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, নারী এবং পুরুষদের গড় আয়ুর মধ্যে ফারাক আছে।
ভারতীয় সেনসাসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, ২০১০-১৪ সালের মধ্যে পুরুষ এবং মহিলাদের গড় আয়ু ছিল ৬৬.৪ বছর এবং ৬৯.৬ বছর। তাই ভারতের ক্ষেত্রে জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতীয় সেনসাসের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, ২০১০-১৪ সালের মধ্যে পুরুষ এবং মহিলাদের গড় আয়ু ছিল ৬৬.৪ বছর এবং ৬৯.৬ বছর। তাই ভারতের ক্ষেত্রে জন্মের সময় পুরুষ ও নারীর অনুপাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

HS 1st Boy: কোহলির ভক্ত, উচ্চ মাধ্যমিকের ‘ফার্স্ট বয়’ অভীক যা বলল, শুনে চমকে উঠছেন সকলে!

আলিপুরদুয়ার: ভারতীয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলির বড় ভক্ত। ক্রিকেটে রয়েছে আগ্রহ। তবে একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ার চাপে মাঠমুখী হতে পারেননি। অ‍্যাস্ট্রো ফিজিক্স নিয়ে পড়াশোনা করে বিজ্ঞানী হতে চায় উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম অভীক দাস।

তাঁর বাড়ি আলিপুরদুয়ার পুরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডে পূর্ব অরবিন্দ নগর এলাকায়। পড়ার চাপে ক্রিকেট খেলতে পারেননি তো কী হয়েছে। ফাঁকা সময় পেলে গোয়েন্দা গল্পের বইয়ে মনোনিবেশ করেছেন অভীক। রহস‍্য তাকে বরাবর আকর্ষণ করে। সে আলিপুরদুয়ার ম্যাক উইলিয়াম স্কুলের ছাত্র। উচ্চ মাধ‍্যমিকে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। রাজ‍্যে মেধা তালিকায় প্রথম তিনি।

আরও পড়ুন: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে, ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর

মাধ্যমিক ২০২২-এ রাজ্যে চতুর্থ হয়েছিল এই পড়ুয়া। এবারে একবারে প্রথম স্থান অর্জন করবেন তা তিনি বুঝতে পারেননি। তবে আশা ছিল প্রথম পাঁচে থাকবেন। পড়াশুনো ব্যতিত কিছুই করতেন না তিনি। দিনে ৮-১০ ঘন্টা পড়াশুনো করতেন। ফিজিক্স পড়তে ভালোবাসেন। হয়ত ফিজিক্সে নম্বর ভাল এসেছে বলেই তাঁর বিশ্বাস। অভীক বলেন, “একটা সারপ্রাইজ পেলাম। প্রথম হব আশা রাখিনি। উত্তরের নাম উজ্জ্বল করতে পারলাম এতেই আমি গর্বিত। ভবিষ্যতে উত্তরের নাম আরও উজ্জ্বল করতে চাই।”

এদিন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর নাম মেধা তালিকায় প্রথমে আসার পর থেকেই শুভেচ্ছায় ভাসছেন তিনি। বাবা প্রবীর দাস পেশায় শিক্ষক ও মা একজন গৃহবধূ। বর্তমানে তাঁর বাড়িতে চলছে মিষ্টি মুখের পালা।

—- Annanya Dey

HS Results: বাবা-মায়েরা শুনছেন, এ বছর উচ্চমাধ্যমিকে ৪১ জনের পরীক্ষা বাতিল! কেন জানেন? চমকে যাবেন

কলকাতা: প্রকাশিত হল এ বছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল। চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক। শেষ হয়েছিল ২৯ ফেব্রুয়ারি। এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭,৯০,০০০। মোট পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল ২,৩৪১টি। এ বার পরীক্ষায় পাশ করেছেন ৬,৭৯,৭৮৪ পরীক্ষার্থী। পরীক্ষা দিয়েছিলেন ৭,৬৪,৪৪৮। অর্থাৎ পাশের হার ৯০ শতাংশ। পাশের হারে প্রথমে পূর্ব মেদিনীপুর। কলকাতা পাঁচ নম্বরে। বুধবার ফলপ্রকাশ করে সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য জানান, এ বারের কোনও ধরনের প্রশ্ন ফাঁস হয়নি। ৪১ জন পরীক্ষার্থী মোবাইল নিয়ে ঢুকেছিলেন। তাঁদের মোবাইল এবং অ্যাডমিট কার্ড বাতিল হয়েছে। এ বার মার্কশিটে কিউআর কোড থাকছে বলেও জানালেন তিনি।

চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য জানান, পিপিএস পিপিআর-এর ক্ষেত্রে তৎকাল সার্ভিস, যেদিন অ্যাপ্লাই করবে, তার ৭ দিনের মধ্যে রেজাল্ট হাতে পাবে পরীক্ষার্থীরা। পুরনো উপায়ও থাকবে তাতে ৩০ দিনের মধ্যে সংশোধিত মার্কশিট পাবে। এবছর অনলাইন মার্ক ক্যাপচার করার জন্য এত দ্রুত ফলপ্রকাশ করা সম্ভব হয়েছে।

আরও পড়ুন: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে, ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর

এ বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধা তালিকায় রয়েছে একের পর এক চমক। প্রথম দশে রয়েছে ৫৮ জন পড়ুয়া। উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম রয়েছে অভীক দাস। আলিপুরদুয়ার থেকে। ৪৯৬ পেয়েছে অভীক। আলিপুরদুয়ারের ম্যাক উইলিয়ামস উচ্চ বিদ্যালয় থেকে সারা রাজ্যে প্রথম হয়েছে অভীক। দ্বিতীয় হয়েছে সৌম্যদীপ সাহা। সে পেয়েছে ৪৯৫ জন। ১৫ জেলার মধ্যে থেকে ৫৮ জন ঠাঁই করে নিয়েছে মেধাতালিকায়। সবচেয়ে বেশি হুগলি থেকে ১৩ জন পড়ুয়া জায়গা করে নিয়েছে মেধাতালিকায়।

চলতি বছরে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক। শেষ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭,৯০,০০০। মোট পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল ২,৩৪১টি। ২০২৩-এ পাশের হার ছিল ৮৯.২৫ শতাংশ। প্রথম ১০ ছিল ৮৭ জন পরীক্ষর্থী। গত বছর পড়ুয়া ছিল ৮ লক্ষ ৫৩ হাজার। গত বছরের তুলনায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কম এই বছর।

অন্যদিকে, ছাত্রদের শতকরা হার ৪৩.৪৮ ও এবং ছাত্রীদের ক্ষেত্রে শতকরা হার ৫৬.৫৩ শতাংশ। ছাত্রীদের সংখ্যায় ছাত্রদের তুলনায় ১ লক্ষ ৩ হাজার ৫৩ জন বেশি। ২৩৪১ টি পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে এই বছর পরীক্ষা নেওয়া হবে। তার মধ্যে ১৭৬টি কেন্দ্র স্পর্শকাতর। তার জন্য এই কেন্দ্রগুলিতে হ্যান্ড মেড মেটাল ডিটেক্টর থাকবে ও কিছু পরীক্ষাকেন্দ্রে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ডিটেক্টর ও থাকবে বলে জানিয়েছিল সংসদ।

HS Result 1st Boy: উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম আলিপুরদুয়ারের অভীক দাস, মেধাতালিকায় সবচেয়ে বড় চমক দিল হুগলি!

কলকাতা: প্রকাশিত হল ২০২৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল। আর তাতে মেধা তালিকায় রয়েছে একের পর এক চমক। প্রথম দশে রয়েছে ৫৮ জন পড়ুয়া। উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম রয়েছে অভীক দাস। আলিপুরদুয়ার থেকে। ৪৯৬ পেয়েছে অভীক। আলিপুরদুয়ারের ম্যাক উইলিয়ামস উচ্চ বিদ্যালয় থেকে সারা রাজ্যে প্রথম হয়েছে অভীক। দ্বিতীয় হয়েছে সৌম্যদীপ সাহা। সে পেয়েছে ৪৯৫ জন। ১৫ জেলার মধ্যে থেকে ৫৮ জন ঠাঁই করে নিয়েছে মেধাতালিকায়। সবচেয়ে বেশি হুগলি থেকে ১৩ জন পড়ুয়া জায়গা করে নিয়েছে মেধাতালিকায়।

চলতি বছরে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক। শেষ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭,৯০,০০০। মোট পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল ২,৩৪১টি। ২০২৩-এ পাশের হার ছিল ৮৯.২৫ শতাংশ। প্রথম ১০ ছিল ৮৭ জন পরীক্ষর্থী। গত বছর পড়ুয়া ছিল ৮ লক্ষ ৫৩ হাজার। গত বছরের তুলনায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কম এই বছর।

আরও পড়ুন: চাঁদে মানুষের পা-ই পড়েনি! আর্মস্ট্রংদের কাহিনি পুরোই বানানো? মেলে ভয়ঙ্কর ‘প্রমাণ’, জানুন

অন্যদিকে, ছাত্রদের শতকরা হার ৪৩.৪৮ ও এবং ছাত্রীদের ক্ষেত্রে শতকরা হার ৫৬.৫৩ শতাংশ। ছাত্রীদের সংখ্যায় ছাত্রদের তুলনায় ১ লক্ষ ৩ হাজার ৫৩ জন বেশি। ২৩৪১ টি পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে এই বছর পরীক্ষা নেওয়া হবে। তার মধ্যে ১৭৬টি কেন্দ্র স্পর্শকাতর। তার জন্য এই কেন্দ্রগুলিতে হ্যান্ড মেড মেটাল ডিটেক্টর থাকবে ও কিছু পরীক্ষাকেন্দ্রে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ডিটেক্টর ও থাকবে বলে জানিয়েছিল সংসদ।

Earth Water: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে, ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর

জল পৃথিবীতে এমন একটি অপরিহার্য জিনিস যে এটি ছাড়া পৃথিবীতে জীবনের কথা ভাবাই যায় না। সারা বিশ্ব মাটি থেকে জল আহরণ করে তৃষ্ণা মেটায়। বিভিন্নভাবে জলের চাহিদা পূরণ করছে মানুষ।
জল পৃথিবীতে এমন একটি অপরিহার্য জিনিস যে এটি ছাড়া পৃথিবীতে জীবনের কথা ভাবাই যায় না। সারা বিশ্ব মাটি থেকে জল আহরণ করে তৃষ্ণা মেটায়। বিভিন্নভাবে জলের চাহিদা পূরণ করছে মানুষ।
কিন্তু আমরা পৃথিবী থেকে এত বেশি জল উত্তোলন করেছি যে পৃথিবীর অবস্থার অবনতি হয়েছে। আন্তর্জাতিক গবেষকরা এখন এমন খবর দিয়েছেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
কিন্তু আমরা পৃথিবী থেকে এত বেশি জল উত্তোলন করেছি যে পৃথিবীর অবস্থার অবনতি হয়েছে। আন্তর্জাতিক গবেষকরা এখন এমন খবর দিয়েছেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
Citec ডেইলির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ প্রচুর পরিমাণে ভূগর্ভস্থ জল পাম্পিং করে বের করে নিয়েছে। পৃথিবী দুই দশকেরও কম সময়ে ৪.৩৬ সেমি / বছর গতিতে প্রায় ৮০ সেন্টিমিটার পূর্ব দিকে হেলে গিয়েছে এর ফলে। এই গবেষণাটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারে প্রকাশিত হয়েছে।
Citec ডেইলির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ প্রচুর পরিমাণে ভূগর্ভস্থ জল পাম্পিং করে বের করে নিয়েছে। পৃথিবী দুই দশকেরও কম সময়ে ৪.৩৬ সেমি / বছর গতিতে প্রায় ৮০ সেন্টিমিটার পূর্ব দিকে হেলে গিয়েছে এর ফলে। এই গবেষণাটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারে প্রকাশিত হয়েছে।
জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস হল AGU-এর জার্নাল, যা পৃথিবী এবং মহাকাশ বিজ্ঞানের প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারের গবেষণা করে। জলবায়ু মডেলের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা পূর্বে অনুমান করেছিলেন, মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ২,১৫০ গিগাটন ভূগর্ভস্থ জল পাম্প করে বের করেছে। যা ৬ মিলিমিটারের বেশি (0.24 ইঞ্চি) সমুদ্রপৃষ্ঠের বৃদ্ধির সমান ছিল।
জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস হল AGU-এর জার্নাল, যা পৃথিবী এবং মহাকাশ বিজ্ঞানের প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারের গবেষণা করে। জলবায়ু মডেলের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা পূর্বে অনুমান করেছিলেন, মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ২,১৫০ গিগাটন ভূগর্ভস্থ জল পাম্প করে বের করেছে। যা ৬ মিলিমিটারের বেশি (0.24 ইঞ্চি) সমুদ্রপৃষ্ঠের বৃদ্ধির সমান ছিল।
গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে, ভূগর্ভস্থ জলের বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীর দুটি অঞ্চলে- আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত। ওয়েন সিও, সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একজন ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী যিনি গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন, বলেছেন, ভূগর্ভস্থ জলের কমে যাওয়া পৃথিবীর রোটেশনাল পোল-এর উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে, ভূগর্ভস্থ জলের বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীর দুটি অঞ্চলে- আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত। ওয়েন সিও, সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একজন ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী যিনি গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন, বলেছেন, ভূগর্ভস্থ জলের কমে যাওয়া পৃথিবীর রোটেশনাল পোল-এর উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
ভারতে পঞ্জাব ও হরিয়ানার বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে ব্যাপক হারে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষকরা মনে করেন, এক জায়গা থেকে প্রচুর জল বের করার পর তা সাধারণত নদী ও সাগরেই প্রবাহিত হয়।
ভারতে পঞ্জাব ও হরিয়ানার বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে ব্যাপক হারে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষকরা মনে করেন, এক জায়গা থেকে প্রচুর জল বের করার পর তা সাধারণত নদী ও সাগরেই প্রবাহিত হয়।
ওয়েন সিও আরও বলেছেন, পৃথিবীর ঘূর্ণনে আসলে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পৃথিবীর জলবায়ুতেও প্রভাব ফেলেছে ভূগর্ভস্থ জল কমে যাওয়া।
ওয়েন সিও আরও বলেছেন, পৃথিবীর ঘূর্ণনে আসলে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পৃথিবীর জলবায়ুতেও প্রভাব ফেলেছে ভূগর্ভস্থ জল কমে যাওয়া।

Science: চাঁদে মানুষের পা-ই পড়েনি! আর্মস্ট্রংদের কাহিনি পুরোই বানানো? মেলে ভয়ঙ্কর ‘প্রমাণ’, জানুন

নাসার প্রকাশিত ছবি দেখে মনে হয়েছিল চাঁদের মাটিতে পোঁতা মার্কিন পতাকা যেন হাওয়ায় নড়ছে। এমনকী মার্কিন টেলিভিশনে সেই সময়ে দেখানো ভিডিওতেও নাকি দেখা গিয়েছিল পতাকা সামান্য উড়ছে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন করেছিলেন, বাতাসহীন চাঁদের মাটিতে পতাকা উড়ছে কী ভাবে? নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, দীর্ঘ দিন ভাঁজ করা অবস্থায় থাকার ফলে ছবিতে পতাকা ওই রকম দেখতে লাগছিল।
নাসার প্রকাশিত ছবি দেখে মনে হয়েছিল চাঁদের মাটিতে পোঁতা মার্কিন পতাকা যেন হাওয়ায় নড়ছে। এমনকী মার্কিন টেলিভিশনে সেই সময়ে দেখানো ভিডিওতেও নাকি দেখা গিয়েছিল পতাকা সামান্য উড়ছে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন করেছিলেন, বাতাসহীন চাঁদের মাটিতে পতাকা উড়ছে কী ভাবে? নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, দীর্ঘ দিন ভাঁজ করা অবস্থায় থাকার ফলে ছবিতে পতাকা ওই রকম দেখতে লাগছিল।
নাসার এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান যে জায়গায় চাঁদের মাটি ছুঁয়েছে, সেখানে অভিঘাতজনিত কোনও গর্তই তৈরিই হয়নি। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’-সহ একাধিক বিজ্ঞানী এই ছবি দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন, আদৌ কি নাসার মহাকাশচারীরা চাঁদে নেমেছিলেন?
নাসার এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান যে জায়গায় চাঁদের মাটি ছুঁয়েছে, সেখানে অভিঘাতজনিত কোনও গর্তই তৈরিই হয়নি। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’-সহ একাধিক বিজ্ঞানী এই ছবি দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন, আদৌ কি নাসার মহাকাশচারীরা চাঁদে নেমেছিলেন?
চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা। প্রমাণ হিসেবে তাঁরা বলেছেন, নাসার প্রকাশিত ছবিতে বিভিন্ন বস্তুর বিভিন্ন রকমের ছায়া দেখা গিয়েছে। যা একমাত্র সম্ভব আলোর একাধিক উত্স থাকলে। নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, চাঁদের বুকে সূর্যের আলো পাহাড়ে প্রতিফলিত হয়ে এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাহাড়ের পক্ষে এই রকম ছায়া তৈরি করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছিলেন এক দল বিজ্ঞানী।
চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা। প্রমাণ হিসেবে তাঁরা বলেছেন, নাসার প্রকাশিত ছবিতে বিভিন্ন বস্তুর বিভিন্ন রকমের ছায়া দেখা গিয়েছে। যা একমাত্র সম্ভব আলোর একাধিক উত্স থাকলে। নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, চাঁদের বুকে সূর্যের আলো পাহাড়ে প্রতিফলিত হয়ে এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাহাড়ের পক্ষে এই রকম ছায়া তৈরি করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছিলেন এক দল বিজ্ঞানী।
নাসা দাবি করেছিল, ‘অ্যাপোলো-১১’ গিয়েছিল ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ দিয়ে। ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলেই থাকে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’দের দাবি ছিল, ওই বেল্ট দিয়ে অতটা সময় ধরে গেলে মহাকাশচারীরা স্রেফ ঝল্‌সে যেতেন। নাসা পাল্টা যুক্তি দিয়েছিল, ‘‘অ্যাপোলো-১১’ মহাকাশযান খুব কম সময় বেল্টের সংস্পর্শে এসেছিল। তাই মহাকাশচারীদের অতটা ক্ষতি হয়নি।’’
নাসা দাবি করেছিল, ‘অ্যাপোলো-১১’ গিয়েছিল ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ দিয়ে। ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলেই থাকে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’দের দাবি ছিল, ওই বেল্ট দিয়ে অতটা সময় ধরে গেলে মহাকাশচারীরা স্রেফ ঝল্‌সে যেতেন। নাসা পাল্টা যুক্তি দিয়েছিল, ‘‘অ্যাপোলো-১১’ মহাকাশযান খুব কম সময় বেল্টের সংস্পর্শে এসেছিল। তাই মহাকাশচারীদের অতটা ক্ষতি হয়নি।’’
চন্দ্রাভিযানের ছবি প্রকাশের পর আরও একটি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, চন্দ্রাভিযানের যে ছবি নাসা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে মহাকাশচারীর হেলমেটের কাচে একটি অস্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে। যেখানে দড়ি বা তারে ঝুলছে একটি বস্তু। এমন দৃশ্য নাকি ফিল্ম স্টুডিওয় দেখা যায় বলে দাবি ওই বিজ্ঞানীদের। নিম্নমানের ছবির দোহাই দিয়ে এই অভিযোগও খারিজ করে দেয় নাসা।
চন্দ্রাভিযানের ছবি প্রকাশের পর আরও একটি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, চন্দ্রাভিযানের যে ছবি নাসা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে মহাকাশচারীর হেলমেটের কাচে একটি অস্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে। যেখানে দড়ি বা তারে ঝুলছে একটি বস্তু। এমন দৃশ্য নাকি ফিল্ম স্টুডিওয় দেখা যায় বলে দাবি ওই বিজ্ঞানীদের। নিম্নমানের ছবির দোহাই দিয়ে এই অভিযোগও খারিজ করে দেয় নাসা।
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ওঠে ‘অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রাভিযানের ভিডিও এবং ছবি নিয়ে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন তোলেন, ছবিতে দেখা গিয়েছে পরিষ্কার আকাশ। কোনও মেঘ নেই। তবে কেন কোনও তারা দেখা যাচ্ছে না? এ ক্ষেত্রেও নাসার তরফে যুক্তি দেখানো হয়, ‘‘ছবিটি নিম্ন মানের হওয়ায় তারা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়নি।’’
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ওঠে ‘অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রাভিযানের ভিডিও এবং ছবি নিয়ে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন তোলেন, ছবিতে দেখা গিয়েছে পরিষ্কার আকাশ। কোনও মেঘ নেই। তবে কেন কোনও তারা দেখা যাচ্ছে না? এ ক্ষেত্রেও নাসার তরফে যুক্তি দেখানো হয়, ‘‘ছবিটি নিম্ন মানের হওয়ায় তারা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়নি।’’
চন্দ্রাভিযানের যে সব ছবি প্রকাশ করেছে নাসা, তার মধ্যে একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে চাঁদে থাকা একটি নুড়ির গায়ে ইংরেজি হরফে ‘সি’ লেখা এবং একটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। সমালোচকদের দাবি, স্টুডিওতে শ্যুট করার সময় নাকি এই সংকেত ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে নাসার দাবি, ‘‘ফোটো ডেভলপ করতে গিয়ে ওই লেখা ও দাগ ব্যবহার করা হয়েছে।’’
চন্দ্রাভিযানের যে সব ছবি প্রকাশ করেছে নাসা, তার মধ্যে একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে চাঁদে থাকা একটি নুড়ির গায়ে ইংরেজি হরফে ‘সি’ লেখা এবং একটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। সমালোচকদের দাবি, স্টুডিওতে শ্যুট করার সময় নাকি এই সংকেত ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে নাসার দাবি, ‘‘ফোটো ডেভলপ করতে গিয়ে ওই লেখা ও দাগ ব্যবহার করা হয়েছে।’’
ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। মহাকাশচারীর ক্যামেরায় স্কেলিং করার জন্য ওই ‘ক্রস’ দাগ ফুটে উঠেছে। ছবিটি বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ সমালোচকদের।
ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। মহাকাশচারীর ক্যামেরায় স্কেলিং করার জন্য ওই ‘ক্রস’ দাগ ফুটে উঠেছে। ছবিটি বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ সমালোচকদের।
চন্দ্রাভিযানের নানা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মেশানো হয়েছে বলে দাবি সমালোচকদের।
চন্দ্রাভিযানের নানা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মেশানো হয়েছে বলে দাবি সমালোচকদের।
সর্বশেষ আরও একটি অকাট্য যুক্তি খাড়া করেছেন সমালোচকরা। মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের সাক্ষাত্কার বেরনোর পর। তিনি দাবি করছিলেন, তত্কালীন মার্কিন সরকার চন্দ্রাভিযানের শ্যুট করার প্রস্তাব দেয়। এবং তিনিই নাকি সেই ফিল্ম শ্যুট করেছিলেন। অন্তত এমনটাই দাবি কুবরিকের।
সর্বশেষ আরও একটি অকাট্য যুক্তি খাড়া করেছেন সমালোচকরা। মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের সাক্ষাত্কার বেরনোর পর। তিনি দাবি করছিলেন, তত্কালীন মার্কিন সরকার চন্দ্রাভিযানের শ্যুট করার প্রস্তাব দেয়। এবং তিনিই নাকি সেই ফিল্ম শ্যুট করেছিলেন। অন্তত এমনটাই দাবি কুবরিকের।

India Bangladesh Border: ভারত-বাংলাদেশ বর্ডারে গুলি, পড়ে রইল ২ মৃতদেহ! অভিযোগ শুনলে হাড়হিম হয়ে যাবে

বিশ্বজিৎ মিশ্র, ফাঁসিদেওয়া: কাঁটাতারের বেড়া কেটে অনুপ্রবেশের ছক! বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশের মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য। বুধবার ফাঁসিদেওয়ার ভারত -বাংলাদেশ সীমান্তের ফকিরপাড়া এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দারা সকালে সীমান্তের কাঁটাতারের এইপাড়ে দুই বাংলাদেশীর মৃত্যুর খবর জানতে পেরে এলাকায় ভিড় করেন।

খবর পেয়ে ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পুলিশ এবং বিএসএফের উপস্থিতিতে মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়েছে।

আরও পড়ুন: SSC কাণ্ডে আসলে অযোগ্য প্রার্থী কতজন? ৫২৫০ নাকি ৮৮৬১? আদালতে যা জানাল কমিশন, চমকে উঠবেন

জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার গভীর রাতে ফাঁসিদেওয়ার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে কাঁটাতারের বেড়া কেটে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছিল। তদন্তকারীদের অনুমান গরু পাচারের উদ্দেশ্যেই পাচারকারীরা এদেশে আসছিল। সেই সময়ই ঘটে এই ঘটনা।