Tag Archives: Durga Puja Travel

Coochbehar Temple: প্রকৃতির মাঝে ইতিহাসে ডুব দিতে চাইলে ছোট্ট ছুটিতে আসুন কোচবিহারের এই প্রাচীন শিবমন্দিরে

সার্থক পণ্ডিত, কোচবিহার: জেলা কোচবিহারে দীর্ঘ সময়ের পুরনো ঐতিহ্য ও নিদর্শন ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। দীর্ঘ পুরনো ঐতিহ্য ও নিদর্শন গুলোকে কেন্দ্র করে পর্যটনের জায়গা তৈরি হয়েছে জেলায়। বর্তমান সময়ে এমনই একটি পর্যটনের জায়গা হিসেবে পরিচিত এই শিব মন্দির। দেবালয়ের নাম অনাথনাথ শিব মন্দির। দীর্ঘ সময়ের ঐতিহ্যবাহী শিব মন্দিরের স্থাপনার বিষয় নিয়ে আজও প্রচুর রহস্য রয়ে গিয়েছে। এই মন্দিরের স্থাপনার বিষয়ে একাধিক মত প্রচলিত রয়েছে লোকমুখে। তবে এটি কী কারণেই মন্দির স্থাপন করা হয়েছিল সেই রহস্য আজও রহস্যই রয়ে গিয়েছে।

মন্দিরের পুরোহিত বৈকুণ্ঠনাথ তিওয়ারি জানান, ‘‘শুধু নবদ্বীপ থেকে আসা পন্ডিত ও ব্রাহ্মণেরা এই মন্দির স্থাপনায় অংশ নিয়েছিলেন। তখনই এই মন্দিরের নাম রাখা হয় অনাথনাথ শিব মন্দির। বর্তমান সময়ে এই মন্দিরের বয়স ঠিক কত, তা কেউ বলতে পারবেন না। অনুমান করা হয় এই মন্দির রাজ আমলেরও পুরনো মন্দির। দীর্ঘ সময়ের পুরনো এই মন্দিরে রীতি মেনে পুজো করা হয় সকল দেবতাদের। তবে মূলত শিব মন্দির হওয়ার কারণে ভগবান শিবের পুজোর নিয়ম রয়েছে বেশি। প্রতিদিন নিত্যপুজোর পাশাপাশি বছরের বিশেষ সময়গুলিতে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়।’’

তিনি আরও জানান, ‘‘এই মন্দিরে একাধিক শিবলিঙ্গের পুজো করা হয়ে থাকে। রাজ আমল থেকেই এই সংকল্প মানা হচ্ছে। তবে এর সঠিক কী কারণ রয়েছে সেটা প্রত্যেকের অজানা। বর্তমান সময়ে এই মন্দিরে বছরের বিভিন্ন সময়ে বহু ভক্তবৃন্দের সমাগম ঘটে।’’ এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বিশ্বজিৎ বণিক জানান, ‘‘দীর্ঘ সময়ের রাজ আমলের পুরনো এই মন্দিরকে কেন্দ্র করে স্থানীয় মানুষদের আবেগ রয়েছে অনেকটাই। বর্তমানে এই শিব মন্দির সঠিক কথাটা সময় আগে স্থাপন করা হয়েছিল তা বলা এক প্রকার অসম্ভব বিষয়।’’

আরও পড়ুন : কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যায় করুন এই ছোট্ট কাজ! দুঃসময় কাটিয়ে অর্থ, সুখ-সমৃদ্ধি ফিরবে জীবনে

সামনেই আসন্ন পুজোর ছুটি। যাঁরা প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন গুলি ঘুরে দেখতে পছন্দ করেন, তাঁদের জন্য সেরা ঠিকানা হতে পারে এই বিশেষ শিবমন্দির। তাই পুজোর ছুটিতে চাইলে ঘুরতে আসতেই পারেন এই অনাথনাথ শিব মন্দিরে। মন্দিরের চারপাশের পরিবেশ যে কোনও মানুষের মন সহজেই মুগ্ধ করে তুলতে পারে। তাই তো বহু মানুষ বার বার ছুটে আসেন এই মন্দিরে।

North Bengal Trip: পাহাড় ঘেঁষে বইছে খরস্রোতা, মন ভাল করতে ঘুরে আসুন পাহাড়ি এই গ্রামে, সৌন্দর্যে হারিয়ে যাবেন

*এই গ্রামে এলে আপনি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের পাশাপাশি পড়তে পারবেন বই।জেলার প্রথম বইগ্রাম একেবারে তৈরি পর্যটকদের স্বাগত জানাতে। সংগৃহীত ছবি। 
*এই গ্রামে এলে আপনি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের পাশাপাশি পড়তে পারবেন বই। জেলার প্রথম বইগ্রাম একেবারে তৈরি পর্যটকদের স্বাগত জানাতে। সংগৃহীত ছবি।
*এবার পুজোয় একবার হলেও চলে আসুন আলিপুরদুয়ার জেলার প্রত্যন্ত পানিঝোরা গ্রামে। স্থানীয়দের আতিথেয়তার পাশাপাশি হরেক রকমের বই আপনাকে নিয়ে যাবে অন্য এক স্থানে।সম্প্রতি এই গ্রামে এসেছিলেন আলিপুরদুয়ার জেশাশাসক আর বিমলা। আনুষ্ঠানিকভাবে এই গ্রাম বইগ্রাম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*এবার পুজোয় একবার হলেও চলে আসুন আলিপুরদুয়ার জেলার প্রত্যন্ত পানিঝোরা গ্রামে। স্থানীয়দের আতিথেয়তার পাশাপাশি হরেক রকমের বই আপনাকে নিয়ে যাবে অন্য এক স্থানে।সম্প্রতি এই গ্রামে এসেছিলেন আলিপুরদুয়ার জেশাশাসক আর বিমলা। আনুষ্ঠানিকভাবে এই গ্রাম বইগ্রাম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*গ্রামটিকে বইগ্ৰাম হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়াস নিয়েছে একদল যুবক ও এক শিক্ষক। সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল আলিপুরদুয়ার জেলা প্রশাসন।মহারাষ্ট্রের ভিলার ও কেরলের পেরুকালেমের পর পশ্চিমবঙ্গে আলিপুরদুয়ার জেলার পানিঝোরায় তৈরি হল বইগ্রাম। সংগৃহীত ছবি। 
*গ্রামটিকে বইগ্ৰাম হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়াস নিয়েছে একদল যুবক ও এক শিক্ষক। সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল আলিপুরদুয়ার জেলা প্রশাসন।মহারাষ্ট্রের ভিলার ও কেরলের পেরুকালেমের পর পশ্চিমবঙ্গে আলিপুরদুয়ার জেলার পানিঝোরায় তৈরি হল বইগ্রাম। সংগৃহীত ছবি।
*বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্প লাগোয়া একটি ছোট গ্রাম পানিঝোরা। এই গ্রামে বসবাস সাতটি আদিবাসী সম্প্রদায় ও অনগ্রসর শ্রেণীর মানুষদের। শিক্ষার পাশাপাশি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হতে চলেছে এই গ্রামটি। এই গ্রামে ঢুকলেই বাড়ি বাড়ি মিলবে গ্রন্থাগার। প্রতিটি বাড়িতে ছোটো ছোটো গ্ৰন্থাগার রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্প লাগোয়া একটি ছোট গ্রাম পানিঝোরা। এই গ্রামে বসবাস সাতটি আদিবাসী সম্প্রদায় ও অনগ্রসর শ্রেণীর মানুষদের। শিক্ষার পাশাপাশি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হতে চলেছে এই গ্রামটি। এই গ্রামে ঢুকলেই বাড়ি বাড়ি মিলবে গ্রন্থাগার। প্রতিটি বাড়িতে ছোটো ছোটো গ্ৰন্থাগার রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*গ্ৰামে একটা বড় গ্ৰন্থাগার করা হয়েছে।জেলাশাসক আর বিমলা জানিয়েছেন, "শিক্ষাক্ষেত্রে এই গ্রামের ভূমিকা যেমন অনবদ্য থাকবে, তেমনি পর্যটনেও আলাদা মাত্রা যোগ করবে গ্রামটি। এই গ্রামে স্বাক্ষরতার হার কম, সামনে বই থাকলে পড়ার ইচ্ছে জাগবে। একটি গ্রামকে বই দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পেরে জেলা প্রশাসন খুশি।" সংগৃহীত ছবি। 
*গ্ৰামে একটা বড় গ্ৰন্থাগার করা হয়েছে।জেলাশাসক আর বিমলা জানিয়েছেন, “শিক্ষাক্ষেত্রে এই গ্রামের ভূমিকা যেমন অনবদ্য থাকবে, তেমনি পর্যটনেও আলাদা মাত্রা যোগ করবে গ্রামটি। এই গ্রামে স্বাক্ষরতার হার কম, সামনে বই থাকলে পড়ার ইচ্ছে জাগবে। একটি গ্রামকে বই দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পেরে জেলা প্রশাসন খুশি।” সংগৃহীত ছবি।
*গ্ৰামে একটা বড় গ্ৰন্থাগার করা হয়েছে।জেলাশাসক আর বিমলা জানিয়েছেন, "শিক্ষাক্ষেত্রে এই গ্রামের ভূমিকা যেমন অনবদ্য থাকবে, তেমনি পর্যটনেও আলাদা মাত্রা যোগ করবে গ্রামটি। এই গ্রামে স্বাক্ষরতার হার কম, সামনে বই থাকলে পড়ার ইচ্ছে জাগবে। একটি গ্রামকে বই দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পেরে জেলা প্রশাসন খুশি।" সংগৃহীত ছবি। 
*গ্ৰামে একটা বড় গ্ৰন্থাগার করা হয়েছে।জেলাশাসক আর বিমলা জানিয়েছেন, “শিক্ষাক্ষেত্রে এই গ্রামের ভূমিকা যেমন অনবদ্য থাকবে, তেমনি পর্যটনেও আলাদা মাত্রা যোগ করবে গ্রামটি। এই গ্রামে স্বাক্ষরতার হার কম, সামনে বই থাকলে পড়ার ইচ্ছে জাগবে। একটি গ্রামকে বই দিয়ে সাজিয়ে তুলতে পেরে জেলা প্রশাসন খুশি।” সংগৃহীত ছবি।
*বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের রাজাভাতখাওয়ার সামনেই রয়েছে গ্রামটি। পর্যটকরা এই এলাকায় এমনিতে আসেন, পুজোয় মন ভাল করার জন্য আসুন এই গ্রামে। সংগৃহীত ছবি।
*বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের রাজাভাতখাওয়ার সামনেই রয়েছে গ্রামটি। পর্যটকরা এই এলাকায় এমনিতে আসেন, পুজোয় মন ভাল করার জন্য আসুন এই গ্রামে। সংগৃহীত ছবি।

North Bengal Trip: ডুয়ার্সের এই জায়গায় গেলে কোথাও ‌যেতে মন চায় না! পুজোর আগে পর্যটকদের জন্য আরও সাজছে

জলপাইগুড়ি: ভ্রমণবিলাসীদের জন্যে নয়া আকর্ষণ! জনপ্রিয় ভিউ স্পট মূর্তিতে তৈরি হবে পার্ক! এ বার পর্যটন মানচিত্রে আরও একটি পালক যুক্ত হতে চলেছে ডুয়ার্সে। এমনই মন ভাল করা ইঙ্গিত মিলল বন দফতরের তরফে। ডুয়ার্সের মূর্তি নদী চেনেন না এমন মানুষ নেই। ডুয়ার্সে বেড়াতে এলে বন, জঙ্গল, পাহাড়ের সঙ্গে পর্যটকদের মন কাড়ে মূর্তি নদীর অসাধারণ সৌন্দর্য। পাহাড় থেকে নেনে আসা খরস্রোতা নদী মূর্তি।

ছোট্ট ছোট্ট নুড়ি, পাথরে ভরা নদী খাতের মধ্য দিয়ে বয়ে যায় ঠান্ডা, শীতল জল। অন্যদিকে, চোখে পড়ে পাহাড় চূড়া আর পরিযায়ী পাখিদের আনাগোনা, কোলাহল। মন মাতানো প্রকৃতির মাঝে শান্তির রসদ খুঁজতে ডুয়ার্সবাসীর পাশাপাশি দূরদূরান্তের মানুষ এসে ভিড় করেন। এবার এই মূর্তি আরও সেজে উঠবে বলেই জানালেন বন বিভাগের ডিএফও।

আরও পড়ুনঃ কালিম্পং বারে বারে গেলেও এই জায়গাটি মিস করেছেন? ঘুরে আসুন এই জায়গায়, মুগ্ধতা ঘিরে ধরবে

ডুয়ার্সে পর্যটকদের অন্যতম প্রিয় জায়গা হিসেবে মানা হয় মূর্তি পর্যটন কেন্দ্রকে। পাহাড় জঙ্গল মিলে এক অসাধারণ পরিবেশ। জলপাইগুড়ির লাটাগুড়ি তথা গরুমারা জঙ্গল থেকে কিছুটা এগিয়ে গেলেই পাহাড় থেকে নেমে আসা সেই মূর্তি নদীর জল মানুষকে মুগ্ধ করে তোলে। এই পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটকদের আনাগোনা আরও বাড়াতে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে পার্কের ব্যবস্থা করা হবে এমনটাই আভাস দিল বনদফতরের ডিএফও।

আরও পড়ুনঃ হোমস্টের ঘরে বসেই স্বর্গসুখ, ঘুরে আসুন ঘরের কাছের ‘এই’ গ্রামে, আজীবন মনে থেকে যাবে

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মূর্তিতে গিয়ে পর্যটকরা যদি সুন্দর একটি পার্কে সময় কাটানোর সুবিধা পায় তা হলে এখানে পর্যটকদের আনাগোনা আরও বাড়বে। তার সঙ্গে বাড়বে এখানকার পর্যটন ব্যবসায়ীদের ব্যবসা। সারা বছরই মূর্তিতে পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। তাই এখানে পার্কের ব্যবস্থা থাকলে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবেও অনন্য মাত্রা পাবে মূর্তি।

সুরজিৎ দে

North Bengal Trip: কালিম্পং বারে বারে গেলেও এই জায়গাটি মিস করেছেন? ঘুরে আসুন এই জায়গায়, মুগ্ধতা ঘিরে ধরবে

*পুজোর ছুটিতে যাঁরা একটু অচেনা জায়গায় ঘুরতে যেতে চান তার জন্য অপেক্ষা করছে একেবারে অচেনা এই জায়গাটি। পাহাড়ে ঘোরার এখন অনেক ছোট বড় জায়গা হয়েছে। একাধিক অফবিট লোকেশন তৈরি হয়ে গিয়েছে। হোম স্টে-গুলিতে ভিড় করছেন পর্যটকরা। চেনা পরিচিত জায়গাগুলির কদর কমছে। সেই পুরনো আকর্ষণ ফিরে পেতে পুরনো জায়গাগুলিও নতুন করে সেজে উঠছে। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি। 
*পুজোর ছুটিতে যাঁরা একটু অচেনা জায়গায় ঘুরতে যেতে চান তার জন্য অপেক্ষা করছে একেবারে অচেনা এই জায়গাটি। পাহাড়ে ঘোরার এখন অনেক ছোট বড় জায়গা হয়েছে। একাধিক অফবিট লোকেশন তৈরি হয়ে গিয়েছে। হোম স্টে-গুলিতে ভিড় করছেন পর্যটকরা। চেনা পরিচিত জায়গাগুলির কদর কমছে। সেই পুরনো আকর্ষণ ফিরে পেতে পুরনো জায়গাগুলিও নতুন করে সেজে উঠছে। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি।
*কালিম্পংয়েও তেমনই একটি নতুন জায়গা তৈরি হয়েছে। এই জায়গাটির নাম নোকদারা লেক। কালিম্পংয়ের পর্যটকদের এখন মূল আকর্ষণে পরিণত হয়েছেন এই নোকদারা লেক। পাহাড়ের কোলে মিরিক হ্রদের মতোই স্বচ্ছ্ব জলের এই হ্রদটি। তাতে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
*কালিম্পংয়েও তেমনই একটি নতুন জায়গা তৈরি হয়েছে। এই জায়গাটির নাম নোকদারা লেক। কালিম্পংয়ের পর্যটকদের এখন মূল আকর্ষণে পরিণত হয়েছেন এই নোকদারা লেক। পাহাড়ের কোলে মিরিক হ্রদের মতোই স্বচ্ছ্ব জলের এই হ্রদটি। তাতে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
*মিরিক লেকের মতোই এখানে বোটিং করার সুবিধা রয়েছে। এখানে ঢুকতে গেলে অবশ্য ২০ টাকা জন প্রতি প্রবেশ মূল্য লাগে। বোটিং করতে গেলে তার ফি আলাদা। চারপাশে পাহাড়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে করতে ঘুরে নিতে পারেন এই অফবিট লকেশন। এখানে অসাধারণ লাগবে ঘুরতে। মিরিকের মতো পর্যটকের ভিড় নেই। তাই নিরিবিলিতে নিজেদের মতো করে সময় কাটাতে পারবেন এখানে।
*মিরিক লেকের মতোই এখানে বোটিং করার সুবিধা রয়েছে। এখানে ঢুকতে গেলে অবশ্য ২০ টাকা জন প্রতি প্রবেশ মূল্য লাগে। বোটিং করতে গেলে তার ফি আলাদা। চারপাশে পাহাড়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে করতে ঘুরে নিতে পারেন এই অফবিট লকেশন। এখানে অসাধারণ লাগবে ঘুরতে। মিরিকের মতো পর্যটকের ভিড় নেই। তাই নিরিবিলিতে নিজেদের মতো করে সময় কাটাতে পারবেন এখানে।
*এই নোকদারা লেকের কাছেই রয়েছে আবার চা বাগান। স্যামেবিয়ং টি এস্টেট সেই চা বাগানের নাম। এই সব কচি সবুজ পাতায় ভরে থাকে চা বাগান।
*এই নোকদারা লেকের কাছেই রয়েছে আবার চা বাগান। স্যামেবিয়ং টি এস্টেট সেই চা বাগানের নাম। এই সব কচি সবুজ পাতায় ভরে থাকে চা বাগান।
*এখান থেকে বার্ড ভিউ পয়েন্ট রয়েছে। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ভিউ অসাধারণ লাগে। এই জায়গাটি অসাধারণ দেখতে। এখান থেকে পাহাড়ের ভিউ দেখতে মুগ্ধ হয়ে যাবেন। কাজেই যাঁরা দার্জিলিংয়ে ম্যালের ভি়ড় ঠেলে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন তাঁরা ঘুরে আসুন কালিম্পংয়ের এই শান্ত পরিবেশে। এখানে কাছাকাছি বেশ কয়েকটি হোমস্টেও রয়েছে। চাইলে সেখানে কোনও হোমস্টেতে কটা দিন কাটিয়ে যেতে পারেন।
*এখান থেকে বার্ড ভিউ পয়েন্ট রয়েছে। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ভিউ অসাধারণ লাগে। এই জায়গাটি অসাধারণ দেখতে। এখান থেকে পাহাড়ের ভিউ দেখতে মুগ্ধ হয়ে যাবেন। কাজেই যাঁরা দার্জিলিংয়ে ম্যালের ভি়ড় ঠেলে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন তাঁরা ঘুরে আসুন কালিম্পংয়ের এই শান্ত পরিবেশে। এখানে কাছাকাছি বেশ কয়েকটি হোমস্টেও রয়েছে। চাইলে সেখানে কোনও হোমস্টেতে কটা দিন কাটিয়ে যেতে পারেন।

Kurseong Tourism: ব্রিটিশ বাংলোয় বারবিকিউতে ঝলসানো মাংস, পাহাড়িয়া জঙ্গলের মাঝে ছুটি কাটান বন্য আনন্দে

সুজয় ঘোষ, দার্জিলিং: পাহাড়ের কোলে ঘন জঙ্গলে ব্রিটিশ আদলে তৈরি কটেজে রাত্রি যাপন। মনকে মুগ্ধ করা এই জায়গার কথা জানলে অবাক হবেন আপনিও! চারিদিকে ঘন জঙ্গলের মাঝে পাহাড় কেটে তৈরি হয়েছে সিঁড়ি, এই সিঁড়ি বেয়ে কিছুটা উপরে উঠলেই রয়েছে একটি বসার জায়গা। সেখান থেকেই দেখতে পাবেন এই ছোট্ট ছোট্ট কটেজগুলি। শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং যাওয়ার পথে কার্শিয়াং এর সেন্ট মেরিস হিলে রয়েছে পাহাড়ের মাঝে ঘন জঙ্গলে ঘেরা এই জায়গা।

এই জায়গা ঘিরে পুরনো অনেক ইতিহাসও রয়েছে। এখানে বসে প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটালে নিমেষেই মন ভাল হবে আপনার। ব্রিটিশ আদলে তৈরি এই কটেজগুলিতে ঘরের ভিতরেই রয়েছে সেই ঐতিহ্যবাহী চিমনি, পুরনো দিনে যা দেখা যেত ব্রিটিশদের ঘরগুলিতে। ঠান্ডা থেকে বাঁচতে ঘরের ভিতরেই আগুন জ্বালানো হত, সেই ধাঁচেই তৈরি করা হয়েছে এই কটেজগুলি।

এই প্রসঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দা ক্যানুট লামা বলেন শহরের কোলাহল ছেড়ে জঙ্গলের মাঝে এই শান্ত পরিবেশে সময় কাটাতে দূর দূরান্ত থেকে বহু পর্যটক ছুটে আসে এখানে। এখানে এলে মনের সঙ্গে প্রকৃতির একটা মেলবন্ধন তৈরি হয়। এই শান্ত শীতল পরিবেশে সকাল হলেই পাখির ডাকে ঘুম ভাঙবে আপনার। ঘুম থেকে উঠেই দু’চোখ ভরে পাহাড়ে ঘেরা এই সবুজ ঘন জঙ্গল দেখে মন ভরে যাবে।

আরও পড়ুন : আগামী বছর ২০২৫-এ জন্মাষ্টমী কবে? পুণ্যতিথির দিনটা জানলে আনন্দে ভরে উঠবে মন! হাসি ফুটবে মুখে

এখানেই শেষ নয়। এছাড়াও অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমী মানুষের জন্য রয়েছে ঘন জঙ্গলের মাঝে টেন্টে থাকার ব্যবস্থা। বর্তমানে এই ট্রেন্ডি টেন্ট সকলের মনেই জায়গা করে নিয়েছে। সকলেরই ইচ্ছা থাকে একবার হলেও পাহাড়ের কোলে গিয়ে টেন্টে থেকে প্রকৃতির মজা উপভোগ করার। আপনারা চাইলে সেই মজাও এখানে এসে উপভোগ করতে পারেন।

রাত হলেই সামনে জ্বলবে বনফায়ার, সঙ্গে থাকবে বারবিকিউতে ঝলসানো মাংস।পুজোর ছুটিতে আপনার গন্তব্য যদি পাহাড় হয়ে থাকে, তা হলে এই জায়গাটি হতে চলেছে আপনার জন্য সেরা ডেস্টিনেশন। যেখানে বসে দিনের আলোয় সবুজে ঘেরা পাহাড়ি জঙ্গলে বসে চোখের সামনেই দেখতে পাবেন রংবেরঙের পাখি। এছাড়াও কখনও জঙ্গলের মাঝে উঁকি দেবে সূর্যের আলো। আবার নিমেষেই মেঘ আর জঙ্গল মিলেমিশে একাকার হয়ে যাবে। সব মিলিয়ে নিজেকে প্রকৃতির সঙ্গে বিলীন করে দিতে কিছুটা সময় কাটাতেই পারেন দার্জিলিঙের কাছে কার্শিয়াং-এর সেন্ট মেরিস হিলে এই জায়গায়।

Taki on the River Ichhamati: উইকএন্ডে তো গিয়েছেন, বলুন তো ইছামতীর তীরে এই শহরের নাম ‘টাকি’ হল কেন? এর মানেই বা কী? জানুন

জুলফিকার মোল্যা, উত্তর ২৪ পরগণা: ইছামতীর তীরে টাকি শহরের নামকরণের ইতিহাস জানুন। বসিরহাটে পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম জায়গা করে নিয়েছে টাকি। টাকি শহরের নামকরণের পেছনে লুকিয়ে আছে অন্য এক গল্প। সেই টাকি শহরের ইতিহাস প্রাচীনকাল থেকে। ব্রিটিশ শাসনকালে টাকি ছিল  তৎকালীন বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র এবং ব্রিটিশ শাসকদের জন্য গ্রীষ্মকালীন সময় কাটানোর জায়গা।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ইছামতী নদীর কোলে ছোট্ট এক চিলতে শহর,টাকি। রায়চৌধুরী, মুন্সি, টাকি পুবের বাড়ি-সহ একাধিক জমিদার বাড়ি রয়েছে এই প্রাচীন সীমান্ত শহরে। টাকি অঞ্চলে সমৃদ্ধির সূচনা জমিদারি আমল থেকেই। টাকির জমিদার রামকান্ত রায়চৌধুরী ছিলেন গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংসের প্রধানসচিব । আজও রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভ্রমণপিপাসু মানুষ টাকিতে সময় কাটানোর জন্য আসেন। কিন্তু ছোট্ট টাকি শহরের নামকরণের পিছনে লুকিয়ে আছে অন্য এক ইতিহাস।

আরও পড়ুন : গা ছমছমে ঘন বনপথে হিংস্র জন্তুর ভিড়! বর্ষার পরই অল্প খরচে বেড়াতে চলুন বক্সা অরণ্যে

বাংলার বারো ভুঁইঞার মধ্যে এক ভুঁইঞা ছিলেন যশোরের প্রতাপশালী রাজা প্রতাপাদিত্য। পরবর্তীতে তাঁর বংশধর কৃষ্ণ দাস টাকিতে বসবাস শুরু করেন। কথিত, বর্তমানের টাকির ইছামতী নদীকে ‘যমুনা ইছামতী নদী’ নামে চিহ্নিত করা হত। মূলত দু’টো নদীর কৌণিক স্থান  ‘ট্যাক’ নামে পরিচিত। ইছামতী নদী ভৌগোলিকভাবে গতিপথ পরিবর্তনের ফলে বিস্তৃত চড়াভূমি তৈরি হয়। চড়াভূমিকে অনেকে টেক বা ট্যাগ বলে আখ্যায়িত করেন। এই টেক বা ট্যাক থেকে টাকি শহরের নামকরণের উৎপত্তি হয়েছে বলে জানালেন বসিরহাটের বিশিষ্ট শিক্ষক সিঞ্চন বন্দ্যোপাধ্যায়।

Dooars OffBeat Destination: যেন স্বর্গের সৌন্দর্য্য! ডুয়ার্সের এই ৬টি জায়গা মিস করবেন না, মন জুড়ানো পাহাড়ের নীরবতা

বেনদা: কালিম্পং-এর কাছেই পাহাড়ের কোলে রয়েছে এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রামটি। পর্যটকদের রাতযাপনের সুবিধার্থে ছোট ছোট কটেজ রয়েছে, রয়েছে পাহাড়ি খাবারের সম্ভার । ঝরনা, নদী, পাহাড়িয়া সবুজ গাছপালার সৌন্দর্যের মাঝে নজর কাড়ে চারপাশের বাহারি ফুলের সৌন্দর্য। এখনও লোক পরিচিতি খুব একটা হয়নি বলে খানিকটা নিরিবিলিই থাকে এই ভিউ পয়েন্টটি। তাই আসার আগে হোমস্টে বুক করে আসাই শ্রেয়।
বেনদা: কালিম্পং-এর কাছেই পাহাড়ের কোলে রয়েছে এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রামটি। পর্যটকদের রাতযাপনের সুবিধার্থে ছোট ছোট কটেজ রয়েছে, রয়েছে পাহাড়ি খাবারের সম্ভার । ঝরনা, নদী, পাহাড়িয়া সবুজ গাছপালার সৌন্দর্যের মাঝে নজর কাড়ে চারপাশের বাহারি ফুলের সৌন্দর্য। এখনও লোক পরিচিতি খুব একটা হয়নি বলে খানিকটা নিরিবিলিই থাকে এই ভিউ পয়েন্টটি। তাই আসার আগে হোমস্টে বুক করে আসাই শ্রেয়।
বিজনবাড়ি: ছোট রঙ্গিত নদী তীরে ছোট গ্রাম বিজন বাড়ি। রয়েছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রও। গ্রামের গা ঘেঁষে বয়ে গিয়েছে ছোট রঙ্গিত খরস্রোতা নদীটি,এটিই মূল আকর্ষণ । নদীর ধারেই রয়েছে ছোট ছোট হোম স্টে। রোমাঞ্চকর ট্রিপ করতে আসার অন্যতম সেরা ডেস্টিনেশন। পাহাড় ঘেরা গ্রামের মাঝে নীল জলে ডুব দিলে সব ক্লান্তি হবে ধুয়ে মুছে সাফ।
বিজনবাড়ি: ছোট রঙ্গিত নদী তীরে ছোট গ্রাম বিজন বাড়ি। রয়েছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রও। গ্রামের গা ঘেঁষে বয়ে গিয়েছে ছোট রঙ্গিত খরস্রোতা নদীটি,এটিই মূল আকর্ষণ । নদীর ধারেই রয়েছে ছোট ছোট হোম স্টে। রোমাঞ্চকর ট্রিপ করতে আসার অন্যতম সেরা ডেস্টিনেশন। পাহাড় ঘেরা গ্রামের মাঝে নীল জলে ডুব দিলে সব ক্লান্তি হবে ধুয়ে মুছে সাফ।
চিবো: পাহাড়ের কোলে মেঘে ঢাকা ছোট্ট গ্রাম চিবো। প্রায় ৪১০০ ফুট উচ্চতায় এই গ্রামটির সঙ্গে এখনও পর্যটকদের বেশি আলাপ নেই। চিবোতে থাকার জায়গা একটিই রিসর্ট, ‘চিবো ইন’। পাহাড়ের ঢালে ছড়ানো ছোট-ছোট কাঠের কটেজ।জানলা দিয়ে মেঘ-কুয়াশার হাতছানি, খরস্রোতা নদীর শব্দ..মন জুড়োবেই। এখানে বিদেশি পর্যটকদের  সমাগমের কারণে আধুনিক অনেক সুবিধেই পাবেন। নিউ জলপাইগুড়ি/শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই গ্রাম।
চিবো: পাহাড়ের কোলে মেঘে ঢাকা ছোট্ট গ্রাম চিবো। প্রায় ৪১০০ ফুট উচ্চতায় এই গ্রামটির সঙ্গে এখনও পর্যটকদের বেশি আলাপ নেই। চিবোতে থাকার জায়গা একটিই রিসর্ট, ‘চিবো ইন’। পাহাড়ের ঢালে ছড়ানো ছোট-ছোট কাঠের কটেজ।জানলা দিয়ে মেঘ-কুয়াশার হাতছানি, খরস্রোতা নদীর শব্দ..মন জুড়োবেই। এখানে বিদেশি পর্যটকদের  সমাগমের কারণে আধুনিক অনেক সুবিধেই পাবেন। নিউ জলপাইগুড়ি/শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই গ্রাম।
জামুনি: প্রকৃতিকে কাছ থেকে দেখার অনুভুতির সাক্ষী থাকতে চাইলে অবশ্যই একবার ঘুরে আসুন এই জামুনি গ্রামে। চারিদিকে গাঢ় সবুজ চা বাগানে ঘেরা মনমাতানো ছোট্ট এই গ্রাম। এখানে কিছু লেপচা, গুরুং জাতির বসবাস। মানুষের জীবিকা বলতে চা, বিভিন্ন চাষ ও পশুপালন। নাম না জানা বিভিন্ন ফুল আর অর্কিডে পরিবেষ্টিত গোটা গ্রাম। পাহাড়ি সংস্কৃতি কাছ থেকে পরখ করে দেখবার অনন্য সুযোগ রয়েছে এই গ্রামে। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ৮০ কিলোমিটার।
জামুনি: প্রকৃতিকে কাছ থেকে দেখার অনুভুতির সাক্ষী থাকতে চাইলে অবশ্যই একবার ঘুরে আসুন এই জামুনি গ্রামে। চারিদিকে গাঢ় সবুজ চা বাগানে ঘেরা মনমাতানো ছোট্ট এই গ্রাম। এখানে কিছু লেপচা, গুরুং জাতির বসবাস। মানুষের জীবিকা বলতে চা, বিভিন্ন চাষ ও পশুপালন। নাম না জানা বিভিন্ন ফুল আর অর্কিডে পরিবেষ্টিত গোটা গ্রাম। পাহাড়ি সংস্কৃতি কাছ থেকে পরখ করে দেখবার অনন্য সুযোগ রয়েছে এই গ্রামে। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ৮০ কিলোমিটার।
ঝেঁপি: ক'টা দিন নির্জনে প্রিয় মানুষের সঙ্গে সময় কাটানোর সেরা ঠিকানা ঝেঁপি। জনবসতি থেকে খানিকটা দূরে নির্জনে এক টুকরো শান্তির ছোঁয়া পাবেন এই গ্রামে। এখানে সকালের ঘুম ভাঙ্গে অজানা পাখির ডাকে ও ফুলের সুগন্ধে। নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি থেকে এই ঝেঁপি গ্রামের দূরত্ব ৮৭ কিলোমিটারের মতো।
ঝেঁপি: ক’টা দিন নির্জনে প্রিয় মানুষের সঙ্গে সময় কাটানোর সেরা ঠিকানা ঝেঁপি। জনবসতি থেকে খানিকটা দূরে নির্জনে এক টুকরো শান্তির ছোঁয়া পাবেন এই গ্রামে। এখানে সকালের ঘুম ভাঙ্গে অজানা পাখির ডাকে ও ফুলের সুগন্ধে। নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি থেকে এই ঝেঁপি গ্রামের দূরত্ব ৮৭ কিলোমিটারের মতো।
 ফিকালেগাঁও: ফিকালেগাঁও পাহাড়ের কোলে থাকা একটি ছোট্ট অজানা গ্রাম। সাংসে খাস মহলের মধ্যে এই গ্রামে থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার মন মাতানো দৃশ্যের সঙ্গে আনন্দ বেশ উপভোগ্য । উত্তর বঙ্গের একমাত্র আপেল বাগান এখানেই আছে। নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি থেকে ৭৮ কিলোমিটার রাস্তা পেরোলেই গন্তব্য।
ফিকালেগাঁও: ফিকালেগাঁও পাহাড়ের কোলে থাকা একটি ছোট্ট অজানা গ্রাম। সাংসে খাস মহলের মধ্যে এই গ্রামে থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার মন মাতানো দৃশ্যের সঙ্গে আনন্দ বেশ উপভোগ্য । উত্তর বঙ্গের একমাত্র আপেল বাগান এখানেই আছে। নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি থেকে ৭৮ কিলোমিটার রাস্তা পেরোলেই গন্তব্য।

North Bengal Trip: হোমস্টের ঘরে বসেই স্বর্গসুখ, ঘুরে আসুন ঘরের কাছের ‘এই’ গ্রামে, আজীবন মনে থেকে যাবে

*পুজোর ছুটিতে যাঁরা একটু অচেনা জায়গায় ঘুরতে যেতে চান তার জন্য অপেক্ষা করছে একেবারে অচেনা এই জায়গাটি। দার্জিলিংয়ের খুব কাছেই এই জায়গাটির নাম কোলবং। ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রাম। কিন্তু তার সৌন্দর্য অপরিসীম।
*পুজোর ছুটিতে যাঁরা একটু অচেনা জায়গায় ঘুরতে যেতে চান তার জন্য অপেক্ষা করছে একেবারে অচেনা এই জায়গাটি। দার্জিলিংয়ের খুব কাছেই এই জায়গাটির নাম কোলবং। ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রাম। কিন্তু তার সৌন্দর্য অপরিসীম।
*পাহাড়ি জায়গায় কিন্তু সুইমিং পুল পাওয়া যায় না। কিন্তু এখানে পাওয়া যায়। অর্থাৎ, সুন্দর পাহাড়ের কোলে সুইমিং পুলে অবগাহনের সুযোগ থাকছে। এখানকার সৌন্দর্য অপরিসীম। প্রকৃতির কোলে যাঁরা নিরিবিলিকে কাটাতে চাইছেন তাঁদের জন্য সবচেয়ে সুন্দর জায়গা এটি।
*পাহাড়ি জায়গায় কিন্তু সুইমিং পুল পাওয়া যায় না। কিন্তু এখানে পাওয়া যায়। অর্থাৎ, সুন্দর পাহাড়ের কোলে সুইমিং পুলে অবগাহনের সুযোগ থাকছে। এখানকার সৌন্দর্য অপরিসীম। প্রকৃতির কোলে যাঁরা নিরিবিলিকে কাটাতে চাইছেন তাঁদের জন্য সবচেয়ে সুন্দর জায়গা এটি।
*এই অপরিসীম সৌন্দর্যে অধিকারী এই গ্রামটিতে প্রকৃতি যেন তার সবটুকু উজার করে দিয়েছে। একদিকে তুষারশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্য। তার সঙ্গে প্রকৃতির অপরিসীম সৌন্দর্য। পাহাড়, জঙ্গল, তার সঙ্গে পাইন, দেবদারু গাছের সমাহার, অসাধারণ লাগবে।
*এই অপরিসীম সৌন্দর্যে অধিকারী এই গ্রামটিতে প্রকৃতি যেন তার সবটুকু উজার করে দিয়েছে। একদিকে তুষারশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্য। তার সঙ্গে প্রকৃতির অপরিসীম সৌন্দর্য। পাহাড়, জঙ্গল, তার সঙ্গে পাইন, দেবদারু গাছের সমাহার, অসাধারণ লাগবে।
*সন্ধ্যে থেকে হোমস্টের ব্যালকনিতে শিরশিরে শরতের বাতাস গায়ে মেখে দেখতে পাবেন রাতের পাহাড়ের অপরিসীম সৌন্দর্য। অসাধারণ লাগবে সেই সৌন্দর্য। মনে হবে এক রাশ হিরে কেউ ছড়িয়ে দিয়েছে সেখানে।
*সন্ধ্যে থেকে হোমস্টের ব্যালকনিতে শিরশিরে শরতের বাতাস গায়ে মেখে দেখতে পাবেন রাতের পাহাড়ের অপরিসীম সৌন্দর্য। অসাধারণ লাগবে সেই সৌন্দর্য। মনে হবে এক রাশ হিরে কেউ ছড়িয়ে দিয়েছে সেখানে।
*শিলিগুড়ি থেকে এই গ্ৰামের দূরত্ব প্রায় ১০২ কিলোমিটার মতো। কাজেই শিলিগুড়ি থেকে এই জায়গায় আসতে কিছুটা সময় লাগবে। আবার শিলিগুড়ি থেকে সোজা দার্জিলিং কোনও শেয়ার গাড়িতে এসে সেখান থেকে পৌঁছে যান ডেস্টিনেশনে।
*শিলিগুড়ি থেকে এই গ্ৰামের দূরত্ব প্রায় ১০২ কিলোমিটার মতো। কাজেই শিলিগুড়ি থেকে এই জায়গায় আসতে কিছুটা সময় লাগবে। আবার শিলিগুড়ি থেকে সোজা দার্জিলিং কোনও শেয়ার গাড়িতে এসে সেখান থেকে পৌঁছে যান ডেস্টিনেশনে।

Weekend Trip: শিলিগুড়ির একেবারে কাছেই এই জায়গা, ছবির চেয়েও সুন্দর, পুজোয় ঘুরে আসুন

*শহরের তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন ঘরে থাকতে ভাললাগছে না? তাহলে এই একঘেয়েমি তীব্র গরম থেকে দূরে দার্জিলিং জেলার শিলিগুড়ি থেকে একদম কাছে দুধিয়ার বালাসন নদীর ধারে শান্ত শীতল পরিবেশে কিছুটা সময় কাটিয়ে আসুন। চারিদিকে পাহাড় প্রকৃতির মাঝে এই বালাসন নদীর ধারে কিছুটা সময় কাটালে নিমেষে এই মন ভাল হয়ে যাবে। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ। ফাইল ছবি।
*শহরের তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন ঘরে থাকতে ভাললাগছে না? তাহলে এই একঘেয়েমি তীব্র গরম থেকে দূরে দার্জিলিং জেলার শিলিগুড়ি থেকে একদম কাছে দুধিয়ার বালাসন নদীর ধারে শান্ত শীতল পরিবেশে কিছুটা সময় কাটিয়ে আসুন। চারিদিকে পাহাড় প্রকৃতির মাঝে এই বালাসন নদীর ধারে কিছুটা সময় কাটালে নিমেষে এই মন ভাল হয়ে যাবে। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ। ফাইল ছবি।
*শুধু শীতের সময় বা পিকনিকের মরশুমে নয় সারা বছরই প্রচুর মানুষ ভিড় জমায় এই জায়গায়। শিলিগুড়ি মিরিকগামী জাতীয় জাতীয় সড়ক দিয়ে যাবার পথেই দুধিয়া বাজারেই রয়েছে সুন্দর এই জায়গা। ফাইল ছবি।
*শুধু শীতের সময় বা পিকনিকের মরশুমে নয় সারা বছরই প্রচুর মানুষ ভিড় জমায় এই জায়গায়। শিলিগুড়ি মিরিকগামী জাতীয় জাতীয় সড়ক দিয়ে যাবার পথেই দুধিয়া বাজারেই রয়েছে সুন্দর এই জায়গা। ফাইল ছবি।
*এ প্রসঙ্গে সেখানে ঘুরতে যাওয়া এক পর্যটক বলেন চারিদিকে প্রকৃতির মাঝে শহরের গরম থেকে দূরে নদীর জলে গা ভিজিয়ে নিমেষেই যেন মন শান্তি হয়ে গেল। চারিদিকে পাহাড়ের মাঝে আপন গতিতে বয়ে চলা পাহাড়ি খরস্রোতা বালাসন নদীর ঠান্ডা জলে কিছুটা সময় কাটালে সমস্ত ক্লান্তি যেন নিমিষেই দূর হয়ে যায়। ফাইল ছবি।
*এ প্রসঙ্গে সেখানে ঘুরতে যাওয়া এক পর্যটক বলেন চারিদিকে প্রকৃতির মাঝে শহরের গরম থেকে দূরে নদীর জলে গা ভিজিয়ে নিমেষেই যেন মন শান্তি হয়ে গেল। চারিদিকে পাহাড়ের মাঝে আপন গতিতে বয়ে চলা পাহাড়ি খরস্রোতা বালাসন নদীর ঠান্ডা জলে কিছুটা সময় কাটালে সমস্ত ক্লান্তি যেন নিমিষেই দূর হয়ে যায়। ফাইল ছবি।
*তাই আর দেরি না করে আপনিও শহরের কোলাহল এবং নাজেহাল গরম থেকে কিছুটা রেহাই পেতে পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে ঘুরে আসুন দুধিয়া পিকনিক স্পট থেকে। ফাইল ছবি।
*তাই আর দেরি না করে আপনিও শহরের কোলাহল এবং নাজেহাল গরম থেকে কিছুটা রেহাই পেতে পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে ঘুরে আসুন দুধিয়া পিকনিক স্পট থেকে। ফাইল ছবি।
*সারা বছরই পর্যটকদের জন্য এই জায়গাটি খোলা থাকে। নদীর ধারেই মনোরম পরিবেশে ছোট ছোট বেশ কয়েকটি দোকানো রয়েছে, আপনি চাইলে নদীর ধারে বসে নিজের পছন্দের মম থেকে শুরু করে নানান ধরনের লোকাল সুস্বাদু খাবারের মজা উপভোগ করতে পারেন। ফাইল ছবি।
*সারা বছরই পর্যটকদের জন্য এই জায়গাটি খোলা থাকে। নদীর ধারেই মনোরম পরিবেশে ছোট ছোট বেশ কয়েকটি দোকানো রয়েছে, আপনি চাইলে নদীর ধারে বসে নিজের পছন্দের মম থেকে শুরু করে নানান ধরনের লোকাল সুস্বাদু খাবারের মজা উপভোগ করতে পারেন। ফাইল ছবি।

Heritage Lake: মাত্র ২০ টাকায় ঘুরে আসুন, ১ দিনের দারুণ ট্যুর, মন ফুরেফুরে হবে, রইল প্ল্যান

জেলা কোচবিহারের সদর শহরের প্রায় প্রাণকেন্দ্রেই রয়েছে মদনমোহন বাড়ি। আর মদনমোহন বাড়ির উল্টো দিকেই রয়েছে রাজ আমলে খনন হওয়া বৈরাগী দিঘি। রাজ আমলে মদন বাড়ির পুজোর কাজ এবং মন্দিরের ভক্তদের জলের অভাব পূরণ করতে এই দিঘি খনন করা হয়েছিল। (Sarthak Pandit)
জেলা কোচবিহারের সদর শহরের প্রায় প্রাণকেন্দ্রেই রয়েছে মদনমোহন বাড়ি। আর মদনমোহন বাড়ির উল্টো দিকেই রয়েছে রাজ আমলে খনন হওয়া বৈরাগী দিঘি। রাজ আমলে মদন বাড়ির পুজোর কাজ এবং মন্দিরের ভক্তদের জলের অভাব পূরণ করতে এই দিঘি খনন করা হয়েছিল। (Sarthak Pandit)
তবে বর্তমানে এই দিঘির জল অনেকটাই পবিত্র মনে করে কোচবিহারের মানুষেরা। বিভিন্ন শুভ অনুষ্ঠানে এই দিঘির জল ব্যবহার করা হয় পবিত্র গঙ্গা জল হিসেবে। তবে একটা সময় এই দিঘির চারপাশে ঝোপ-জঙ্গল পূর্ণ হয়ে থাকত। তবে এখন আর সেগুলির দেখা যাবে না।
তবে বর্তমানে এই দিঘির জল অনেকটাই পবিত্র মনে করে কোচবিহারের মানুষেরা। বিভিন্ন শুভ অনুষ্ঠানে এই দিঘির জল ব্যবহার করা হয় পবিত্র গঙ্গা জল হিসেবে। তবে একটা সময় এই দিঘির চারপাশে ঝোপ-জঙ্গল পূর্ণ হয়ে থাকত। তবে এখন আর সেগুলির দেখা যাবে না।
কোচবিহারের এক পর্যটক শোভন হোড় জানান, "রাজ আমলের ঐতিহ্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে জেলার সর্বত্র। সেই ঐতিহ্য গুলির মধ্যে এই দিঘি অন্যতম। তবে বর্তমানে এই দিঘির চারপাশের সংস্কার কাজ হয়েছে। ফলে এলাকার সৌন্দর্য বেড়েছে অনেকটাই। আগে একটা সময় বৈরাগী দিঘির চারপাশ ঝোপ-জঙ্গল ভর্তি হয়ে থাকত। তবে এখন চারিপাশে সুন্দর বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া রয়েছে সিকিউরিটি গার্ড। ফলে অসামাজিক কাজকর্ম কিংবা সমাজ বিরোধীদের দৌরাত্ম্য কমেছে অনেকটাই। এছাড়া এখানে প্রবেশের মূল্য রাখা হয়েছে জন প্রতি মাত্র কুড়ি টাকা।"
কোচবিহারের এক পর্যটক শোভন হোড় জানান, “রাজ আমলের ঐতিহ্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে জেলার সর্বত্র। সেই ঐতিহ্য গুলির মধ্যে এই দিঘি অন্যতম। তবে বর্তমানে এই দিঘির চারপাশের সংস্কার কাজ হয়েছে। ফলে এলাকার সৌন্দর্য বেড়েছে অনেকটাই। আগে একটা সময় বৈরাগী দিঘির চারপাশ ঝোপ-জঙ্গল ভর্তি হয়ে থাকত। তবে এখন চারিপাশে সুন্দর বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া রয়েছে সিকিউরিটি গার্ড। ফলে অসামাজিক কাজকর্ম কিংবা সমাজ বিরোধীদের দৌরাত্ম্য কমেছে অনেকটাই। এছাড়া এখানে প্রবেশের মূল্য রাখা হয়েছে জন প্রতি মাত্র কুড়ি টাকা।”
কোচবিহারের আরেক পর্যটক মাধব দাস জানান, "কোচবিহারের সদর শহরে কিংবা মদনমোহন বাড়িতে ঘুরতে আসলে এই জায়গাটি ভুলে যাওয়া উচিত নয়। এখানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যে কোন মানুষের মন মুহূর্তে শান্ত করে দিতে পারে। দিঘির পাড়ে কিছুক্ষণ বসলেই মন জুড়িয়ে যাবে যেকোন মানুষের। এছাড়া তোলা সম্ভব সুন্দর সুন্দর সমস্ত ছবি।"
কোচবিহারের আরেক পর্যটক মাধব দাস জানান, “কোচবিহারের সদর শহরে কিংবা মদনমোহন বাড়িতে ঘুরতে আসলে এই জায়গাটি ভুলে যাওয়া উচিত নয়। এখানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যে কোন মানুষের মন মুহূর্তে শান্ত করে দিতে পারে। দিঘির পাড়ে কিছুক্ষণ বসলেই মন জুড়িয়ে যাবে যেকোন মানুষের। এছাড়া তোলা সম্ভব সুন্দর সুন্দর সমস্ত ছবি।”
কোচবিহার দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল ধারা জানান, "এই দিঘি ও দিঘির চারিপাশ সংস্কার করা হয়েছে জেলার পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে। এছাড়া এখানে রয়েছে সিকিউরিটির ব্যবস্থা। ফলে আগামী দিনে আরও পর্যটক আসবেন এখানে।"
কোচবিহার দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ডের সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল ধারা জানান, “এই দিঘি ও দিঘির চারিপাশ সংস্কার করা হয়েছে জেলার পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে। এছাড়া এখানে রয়েছে সিকিউরিটির ব্যবস্থা। ফলে আগামী দিনে আরও পর্যটক আসবেন এখানে।”
বর্তমান সময়ে ধীরে ধীরে মানুষের আনাগোনা বাড়ছে নতুন এই পার্কের মধ্যে। দিঘির পাড়ে গাছের ছায়ার তলে বসে সময় কাটানোর মজাটাই যেন আলাদা। যে কোন পর্যটক চাইলেই এখানে এসে সেই প্রাকৃতিক আনন্দের মজা নিতে পারেন। এছাড়াও এখানে তোলা সম্ভব আকর্ষণীয় সমস্ত ছবি। তবে কুড়ি টাকা মূল্যে এই পার্কের প্রবেশ একেবারেই যথার্থ বলেই জানাচ্ছেন পার্কের পর্যটকেরা।
বর্তমান সময়ে ধীরে ধীরে মানুষের আনাগোনা বাড়ছে নতুন এই পার্কের মধ্যে। দিঘির পাড়ে গাছের ছায়ার তলে বসে সময় কাটানোর মজাটাই যেন আলাদা। যে কোন পর্যটক চাইলেই এখানে এসে সেই প্রাকৃতিক আনন্দের মজা নিতে পারেন। এছাড়াও এখানে তোলা সম্ভব আকর্ষণীয় সমস্ত ছবি। তবে কুড়ি টাকা মূল্যে এই পার্কের প্রবেশ একেবারেই যথার্থ বলেই জানাচ্ছেন পার্কের পর্যটকেরা।