Tag Archives: Durga Puja Travel

North bengal Trip: টেন্টে রাত্রিযাপন! পাহাড়-নদী-জঙ্গলের মধ্যে রোমাঞ্চকর এক অভিজ্ঞতা, পুজোয় ঘুরে আসুন

*পাহাড়ে গিয়ে হোমস্টে বা হোটেলে তো অনেক থেকেছেন এবার একদম প্রকৃতির মাঝে নিজেকে বিলীন করে দিয়ে পাহাড়ের কোলে মাথা দিয়ে থাকতে পারেন হাতে লাগানো এই টেন্ট কটেজে। পাহাড় ঘুরতে ভালবাসে না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম তাই যারা পাহাড় এবং অ্যাডভেঞ্চার দুটোকে মিলেমিশে একাকার করে ফেলতে চান তাদের জন্য দুর্গাপূজার ছুটিতে সেরা ডেস্টিনেশন হতে চলেছে এটি। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ।
*পাহাড়ে গিয়ে হোমস্টে বা হোটেলে তো অনেক থেকেছেন এবার একদম প্রকৃতির মাঝে নিজেকে বিলীন করে দিয়ে পাহাড়ের কোলে মাথা দিয়ে থাকতে পারেন হাতে লাগানো এই টেন্ট কটেজে। পাহাড় ঘুরতে ভালবাসে না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম তাই যারা পাহাড় এবং অ্যাডভেঞ্চার দুটোকে মিলেমিশে একাকার করে ফেলতে চান তাদের জন্য দুর্গাপূজার ছুটিতে সেরা ডেস্টিনেশন হতে চলেছে এটি। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ।
*পাখিদের কিচিরমিচির শব্দে ঘুম ভাঙলেই আপনাকে স্বাগত জানাবে সবুজে ঘেরা পাহাড় জঙ্গল এবং পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা পাহাড়ি খরস্রোতা বালাসন নদী। শহরের ব্যস্ততম জীবন ছেড়ে নিরিবিলিতে এই শান্ত শীতল পরিবেশ যেন আপনার মনকে নিমিষেই ভালো করে দেবে। এখানে আসা এক পর্যটক বলেন শহরের কোলাহল ছেড়ে নিরিবিলিতে পাহাড় জঙ্গলে ঘেরায় জায়গাটি সত্যিই অসাধারণ। পাশাপাশি নদীর ধারে বসে মোমো খেলাম, সত্যিই মনমুগ্ধকর একটি পরিবেশ।
*পাখিদের কিচিরমিচির শব্দে ঘুম ভাঙলেই আপনাকে স্বাগত জানাবে সবুজে ঘেরা পাহাড় জঙ্গল এবং পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা পাহাড়ি খরস্রোতা বালাসন নদী। শহরের ব্যস্ততম জীবন ছেড়ে নিরিবিলিতে এই শান্ত শীতল পরিবেশ যেন আপনার মনকে নিমিষেই ভালো করে দেবে। এখানে আসা এক পর্যটক বলেন শহরের কোলাহল ছেড়ে নিরিবিলিতে পাহাড় জঙ্গলে ঘেরায় জায়গাটি সত্যিই অসাধারণ। পাশাপাশি নদীর ধারে বসে মোমো খেলাম, সত্যিই মনমুগ্ধকর একটি পরিবেশ।
*এখানে এলেই নিমিষেই আপনার মন প্রকৃতির সংস্পর্শে চলে আসবে। যেখানে হাত বাড়ালেই প্রকৃতিকে ছোঁয়া যায় শান্তিতে নিঃশ্বাস নেওয়া যায়। এমনই এক মন মুগ্ধ করা পরিবেশে সারি সারি করে লাগানো রয়েছে তিনটি টেন্ট কটেজের পাশাপাশি আপনি চাইলে জঙ্গলের ফাঁকা জায়গায় নিজের টেন্ট লাগাতে পারেন।
*এখানে এলেই নিমিষেই আপনার মন প্রকৃতির সংস্পর্শে চলে আসবে। যেখানে হাত বাড়ালেই প্রকৃতিকে ছোঁয়া যায় শান্তিতে নিঃশ্বাস নেওয়া যায়। এমনই এক মন মুগ্ধ করা পরিবেশে সারি সারি করে লাগানো রয়েছে তিনটি টেন্ট কটেজের পাশাপাশি আপনি চাইলে জঙ্গলের ফাঁকা জায়গায় নিজের টেন্ট লাগাতে পারেন।
*শিলিগুড়ি মিরিকগামী জাতীয় সড়ক দিয়ে যাবার পথে দুধিয়া বাজারে ঠিক কাছেই একদম বালাসন নদীর ধারে রয়েছে অসম্ভব সুন্দর এই জায়গা। এই প্রসঙ্গে অপর এক পর্যটক বলেন এখানে এসেই দু'চোখ ভরে সবুজকে দেখলাম সত্যিই মনের সাথে প্রকৃতির যেন এক অন্যরকম মেলবন্ধন। এখানে এসে সত্যিই খুব ভাল লাগছে।
*শিলিগুড়ি মিরিকগামী জাতীয় সড়ক দিয়ে যাবার পথে দুধিয়া বাজারে ঠিক কাছেই একদম বালাসন নদীর ধারে রয়েছে অসম্ভব সুন্দর এই জায়গা। এই প্রসঙ্গে অপর এক পর্যটক বলেন এখানে এসেই দু’চোখ ভরে সবুজকে দেখলাম সত্যিই মনের সাথে প্রকৃতির যেন এক অন্যরকম মেলবন্ধন। এখানে এসে সত্যিই খুব ভাল লাগছে।
*আপনি রাত্রিযাপন না করলেও পাহাড় জঙ্গল এবং নদীতে ঘেরা এই জায়গায় বন্ধু-বান্ধব অথবা পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এখানকার রেস্টুরেন্টের সুস্বাদু খাবার খেতে খেতে প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটাতেই পারেন।
*আপনি রাত্রিযাপন না করলেও পাহাড় জঙ্গল এবং নদীতে ঘেরা এই জায়গায় বন্ধু-বান্ধব অথবা পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এখানকার রেস্টুরেন্টের সুস্বাদু খাবার খেতে খেতে প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটাতেই পারেন।
*তবে যারা টেন্টে রাত্রিযাপন করতে চান তাদের জন্য সবথেকে পছন্দের ডেস্টিনেশন হতে চলেছে এটি। তাই আর দেরি না করে পুজোর ছুটিতে চটজলদি দিয়ে আপনিও ঘুরে আসুন প্রকৃতির মাঝে শান্ত শীতল পরিবেশে মনমুগ্ধ করা দুধিয়া থেকে।
*তবে যারা টেন্টে রাত্রিযাপন করতে চান তাদের জন্য সবথেকে পছন্দের ডেস্টিনেশন হতে চলেছে এটি। তাই আর দেরি না করে পুজোর ছুটিতে চটজলদি দিয়ে আপনিও ঘুরে আসুন প্রকৃতির মাঝে শান্ত শীতল পরিবেশে মনমুগ্ধ করা দুধিয়া থেকে।

Mukutmanipur Tourism: সোনার তরী, কিরণমালায় ভেসে চলুন কংসাবতীর জলে, ছোট্ট ছুটিতে আপনার অপেক্ষায় মুকুটমণিপুর

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: বাঁকুড়ার রানি মুকুটমণিপুরে এসেছেন আর নৌকোবিহারে যাবেন না, এটা হয় না। আর নৌকোবিহারে গেলে অবশ্যই চোখে পড়বে কাঠের নৌকোগুলি। বিশেষভাবে চোখে পড়বে নৌকাগুলির নাম। প্রত্যেকটি নৌকার রয়েছে আলাদা আলাদা নাম। এই নামগুলোই যেন বার বার ডেকে আনে পর্যটকদের।দু’ থেকে তিন দিনের নিম্নচাপে কংসাবতী ড্যামের জল বেড়েছে কিছুটা। নীল জল প্রতিবছর মন টানে হাজার হাজার পর্যটকের।

এই বাঁধকে কেন্দ্র করে জীবিকা চলে বহু নৌকো চালকের। যারা প্রতি বছর পর্যটকদের কংসাবতী ড্যামকে কেন্দ্র করে ডিয়ার পার্ক, দুই নদীর সঙ্গমস্থল এবং আরও সুন্দর সুন্দর ঘোরার জায়গাগুলি ঘুরিয়ে দেখান। সামনেই পুজো। দুর্গা পুজোর আগে পর্যটকদের বিশেষভাবে ভিড় দেখা যায় মুকুটমণিপুরে। বৃষ্টির কারণে বেড়েছে কিছুটা জলস্তর। পর্যটকদের ভিড় বাড়ার আশা রয়েছে যথেষ্ট।

নৌকোবিহার এলেই দেখতে পাবেন সারি সারি নৌকো, দাঁড় করানো রয়েছে ড্যামের ধারে। আর তাদের মাথায় লেখা রয়েছে নাম, যেমন সোনার তরী, অন্নপূর্ণা, প্রভুজি, কিরণমালা এবং আরও কত কী…এক নৌকোচালক জানান, “যে যার নিজের পছন্দমতো নাম রাখেন। তবে সেই নাম দেখে আকৃষ্ট হন পর্যটকেরা। প্রথমবার যে নামের নৌকায় উঠেছিলেন সেই নামের নৌকোকেই খোঁজেন দ্বিতীয়বার।”একটি নৌকোয় প্রসাশনের নিয়ম অনুযায়ী সর্বোচ্চ ১৮ জন উঠতে পারে।

আরও পড়ুন : অতল মহাসাগরে লুকিয়ে রাখা হয়েছে নিখোঁজ বিমান MH370-কে? ১০ বছর পর মিলল সন্ধান? বিজ্ঞানীর দাবিতে তোলপাড়

প্রত্যেকেই পাবেন লাইফ জ্যাকেট। নৌকোবিহারের তিনটি প্যাকেজ রয়েছে। আড়াই ঘণ্টার সর্বোচ্চ প্যাকেজটির ভাড়া হল মাথা পিছু ১৫০ টাকা করে। ন্যূনতম ১০ জন অথবা রিজার্ভড ১৫০০ টাকা না হলে নৌকো ছাড়বে না। সর্বোচ্চ প্যাকেজে থাকে দুই নদীর সঙ্গম স্থল, কালী মন্দির, ডিয়ার পার্ক, সোনার বাংলা পার্ক এবং পরেশনাথ মন্দির। এর পর রয়েছে ১ ঘণ্টার “রানিং প্যাকেজ”। নাম লেখা নৌকার সংখ্যা প্রায় ৭০ টি।

Weekend Trip: ৭০০ টাকায় বক্সা ভ্রমণের সঙ্গে এলাহি খানাপিনা, লাগবে না এন্ট্রি ফি-ও, বিস্তারিত জানুন

*পুজোর মুখে ডুয়ার্স পর্যটনে ব্যাপক গুরুত্ব দিতে চলেছে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থা। একদিনে বক্সার পর্যটনস্থলগুলি ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকরা মাত্র ৭০০ টাকায়। সংগৃহীত ছবি। 
*পুজোর মুখে ডুয়ার্স পর্যটনে ব্যাপক গুরুত্ব দিতে চলেছে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থা। একদিনে বক্সার পর্যটনস্থলগুলি ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকরা মাত্র ৭০০ টাকায়। সংগৃহীত ছবি।
*এই প্যাকেজে থাকছে বক্সা, জয়ন্তী, রাজাভাতখাওয়া, ভুটানঘাট-এর মত স্থানগুলি।পরিবহন সংস্থার তরফে জানা গিয়েছে আপাতত বিশ্বকর্মা পুজোর পর ৩টি বাস নিয়ে রাস্তায় নামা হবে। ১৬টি সিট থাকবে বাসগুলিতে। সংগৃহীত ছবি। 
*এই প্যাকেজে থাকছে বক্সা, জয়ন্তী, রাজাভাতখাওয়া, ভুটানঘাট-এর মত স্থানগুলি।পরিবহন সংস্থার তরফে জানা গিয়েছে আপাতত বিশ্বকর্মা পুজোর পর ৩টি বাস নিয়ে রাস্তায় নামা হবে। ১৬টি সিট থাকবে বাসগুলিতে। সংগৃহীত ছবি।
*১০টি সিট ভরে গেলে চলতে শুরু করবে বাসগুলি।পরবর্তীতে আরও বাস নামানো হবে।সব থেকে বড় বিষয় পর্যটকদের জঙ্গলে প্রবেশের সময় এন্ট্রি ফি দিতে হবে না। সংগৃহীত ছবি। 
*১০টি সিট ভরে গেলে চলতে শুরু করবে বাসগুলি।পরবর্তীতে আরও বাস নামানো হবে।সব থেকে বড় বিষয় পর্যটকদের জঙ্গলে প্রবেশের সময় এন্ট্রি ফি দিতে হবে না। সংগৃহীত ছবি।
*সংস্থার তরফে চেয়ারম্যান পার্থপ্রতিম রায় জানিয়েছেন, 'সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি আমরা অনলাইন করতে চলেছি। টিকিট অনলাইন হলে পর্যটকদের নাম, পরিচয় আমরা জেনে যাব। সেই বুঝেই আগে থেকে এন্ট্রি ফী করিয়ে নিতে পারব।" তবে বাসটিতে এসি থাকবে কি না? তা জানা যায়নি। সংগৃহীত ছবি। 
*সংস্থার তরফে চেয়ারম্যান পার্থপ্রতিম রায় জানিয়েছেন, ‘সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি আমরা অনলাইন করতে চলেছি। টিকিট অনলাইন হলে পর্যটকদের নাম, পরিচয় আমরা জেনে যাব। সেই বুঝেই আগে থেকে এন্ট্রি ফী করিয়ে নিতে পারব।” তবে বাসটিতে এসি থাকবে কি না? তা জানা যায়নি। সংগৃহীত ছবি।
*এই বাসের জন্য মাথাপিছু পর্যটকদের দিতে হবে বাস ভাড়া ৭০০ টাকা। এই ৭০০ টাকায় থাকছে ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ-র ব্যবস্থা। তার মধ্যে সবচেয়ে প্রত্যন্ত এলাকা ভুটানঘাট। পাহাড় ও নদী ঘেরা এই এলাকাটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। বিশেষ অনুমতি থাকলেই সেখানে যাওয়া সম্ভব। সংগৃহীত ছবি। 
*এই বাসের জন্য মাথাপিছু পর্যটকদের দিতে হবে বাস ভাড়া ৭০০ টাকা। এই ৭০০ টাকায় থাকছে ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ-র ব্যবস্থা। তার মধ্যে সবচেয়ে প্রত্যন্ত এলাকা ভুটানঘাট। পাহাড় ও নদী ঘেরা এই এলাকাটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। বিশেষ অনুমতি থাকলেই সেখানে যাওয়া সম্ভব। সংগৃহীত ছবি।
*পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে এই সুযোগ করে দিচ্ছে সরকারি পরিবহন সংস্থা। এই বাসটি আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত চলবে বলে জানা যায়। সংগৃহীত ছবি।
*পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে এই সুযোগ করে দিচ্ছে সরকারি পরিবহন সংস্থা। এই বাসটি আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত চলবে বলে জানা যায়। সংগৃহীত ছবি।

Darjeeling: চায়ের কাপে তুফান তুলে আড্ডার মধ্যে আচমকা তার দেখা…! মিস করবেন না এই হেরিটেজ ক্যাফে

দার্জিলিং: কার্শিয়ংয়ের বুকে এক টুকরো পুরনো ঐতিহ্যের ছোঁয়া, এই জায়গার কথা জানলে অবাক হবেন আপনিও। কার্শিয়াং স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম এর মধ্যেই রয়েছে ব্রিটিশ আমলের তৈরি ‘ক্যাফে দ্য সেন্ট্রাল ১৮৮১’। ব্রিটিশ রাজত্ব পার করে দেশ স্বাধীন হয়েছে বহুদিন কিন্তু সেই ব্রিটিশ আমলের তৈরি ঐতিহ্যবাহী এই ভিনটেজ ক্যাফে যেন এখনও নজর কারছে পর্যটকদের। দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে বুকে এ যেন এক অন্যতম নিদর্শন।

বহু চর্চিত এই ‘ক্যাফে দ্য সেন্ট্রাল ১৮৮১’ নিয়ে বহু কথা প্রচলিত। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব স্বয়ং ট্যুইট করে লিখেছেন ‘গেস দ্য প্লেস’। এ ছাড়াও ভারতীয় রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারপার্সন জয়া বর্মা সিনহা স্বয়ং এই ঐতিহ্যবাহী ক্যাফেতে এসে প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তিনি বলেন এত সুন্দর ভাবে এই হেরিটেজকে সংরক্ষণ করা হয়েছে তা সত্যিই অভাবনীয়।

আরও পড়ুনঃ নিম্নচাপের রক্তচক্ষু! দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ভারী বৃষ্টি টানা আর কতদিন? আবহাওয়ার মেগা আপডেট

পাহাড়ের বুকে এই ঐতিহ্যবাহী এই ‘ক্যাফে দ্য সেন্ট্রাল ১৮৮১’ পর্যটকদের মনে এক অন্যরকম জায়গা করে নিয়েছে। এই ঐতিহ্যবাহী ক্যাফেতে যেমন রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু খাবার তার পাশাপাশি ডাইনিংয়ে বসেই খেতে খেতে আপনার চোখের সামনে দিয়ে ছুটবে টয়ট্রেন। এই ঐতিহ্যবাহী ক্যাফে একদম স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে অবস্থিত হওয়ায় দার্জিলিং যাওয়ার পথে এই ক্যাফের সামনেই এসে দাঁড়ায় দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের স্টিম ইঞ্জিন চালিত টয়ট্রেন।

আরও পড়ুনঃ বর্ষাকালে দীর্ঘক্ষণ ভেজা জুতো পরলে সংক্রমণের ভয়! কীভাবে এড়াবেন, জানুন টিপস

এক পর্যটক বলেন স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের মধ্যে ঐতিহ্যবাহী এই হেরিটেজকে এত সুন্দরভাবে সংরক্ষিত করা হয়েছে তা সত্যিই অবাক করার মতো। পাশাপাশি খাবার খেতে খেতে টয়ট্রেন দেখার মজাটা যেন একদম অন্যরকম। এখানে কর্মরত সরস্বতী বলেন, পর্যটকদের সবথেকে পছন্দের বিভিন্ন রকমের চা এখানে পাওয়া যায় এছাড়াও খাবার খেতে খেতে পর্যটকরা চোখের সামনে টয় ট্রেন দেখতে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়।পুজোর ছুটিতে আপনিও যদি দার্জিলিং যাওয়ার কথা ভাবছেন তাহলে অবশ্যই ঘুরে আসুন চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা ঐতিহ্যবাহী হেরিটেজ ‘ক্যাফে দ্য সেন্ট্রাল ১৮৮১’।

সুজয় ঘোষ

Bengal Tourism: ব্যালকনির দরজা খুললেই গভীর অরণ্যে! জঙ্গলে রাত কাটানোর ইচ্ছা? চলে আসুন এই ঠিকানায়!

শাল জঙ্গলের মধ্যে রাত্রি যাপন করতে চাইছেন। ব্যালকনির দরজা খুললেই আপনি পৌঁছে যেতে পারেন গভীর অরণ্যে। যেখানে আপনি প্রকৃতিকে ছুঁয়ে দেখতে পারবেন। সবুজ শাল অরণ্যের গন্ধ ভরা বিশুদ্ধ বাতাসে নিজের মন ও শরীরকে মুহূর্তের মধ্যেই করে ফেলবেন তরতাজা।(বুদ্ধদেব বেরা)
শাল জঙ্গলের মধ্যে রাত্রি যাপন করতে চাইছেন। ব্যালকনির দরজা খুললেই আপনি পৌঁছে যেতে পারেন গভীর অরণ্যে। যেখানে আপনি প্রকৃতিকে ছুঁয়ে দেখতে পারবেন। সবুজ শাল অরণ্যের গন্ধ ভরা বিশুদ্ধ বাতাসে নিজের মন ও শরীরকে মুহূর্তের মধ্যেই করে ফেলবেন তরতাজা।(বুদ্ধদেব বেরা)
কলকাতা থেকে খুব একটা দূরে নয় কাছেই রয়েছে আপনার মনের মত এই সেরা ঠিকানা। ঝাড়গ্রাম শহরের উপকণ্ঠে বাঁদরভুলায় সবুজ শাল জঙ্গলের মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ঝাড়গ্রাম প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্র। প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে পর্যটকদের থাকার জন্য রয়েছে ৬টি বিলাসবহুল ছোট্ট ছোট্ট কটেজ।
কলকাতা থেকে খুব একটা দূরে নয় কাছেই রয়েছে আপনার মনের মত এই সেরা ঠিকানা। ঝাড়গ্রাম শহরের উপকণ্ঠে বাঁদরভুলায় সবুজ শাল জঙ্গলের মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ঝাড়গ্রাম প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্র। প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে পর্যটকদের থাকার জন্য রয়েছে ৬টি বিলাসবহুল ছোট্ট ছোট্ট কটেজ।
কটেজ গুলি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে ঘর থেকে ব্যালকনির দরজা খুললেই আপনি পৌঁছে যাবেন গভীর অরণ্যে। আপনার চোখের সামনে গভীর শাল জঙ্গল। দেখতে পাবেন জঙ্গলের বাস্তুতন্ত্রও। ঘুরে বেড়াচ্ছে খরগোশও বন্য জন্তুরা। কীভাবে পৌঁছবেন এখানে? কলকাতা থেকে ব্যক্তিগত গাড়িতে করে সোজা আপনি চলে আসতে পারেন ঝাড়গ্রামে।
কটেজ গুলি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে ঘর থেকে ব্যালকনির দরজা খুললেই আপনি পৌঁছে যাবেন গভীর অরণ্যে। আপনার চোখের সামনে গভীর শাল জঙ্গল। দেখতে পাবেন জঙ্গলের বাস্তুতন্ত্রও। ঘুরে বেড়াচ্ছে খরগোশও বন্য জন্তুরা। কীভাবে পৌঁছবেন এখানে? কলকাতা থেকে ব্যক্তিগত গাড়িতে করে সোজা আপনি চলে আসতে পারেন ঝাড়গ্রামে।
লোধাশুলি হয়ে ঝাড়গ্রাম শহর ঢোকার মুখেই রয়েছে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্র। অথবা হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেনে করে সোজা চলে আসতে হবে ঝাড়গ্রাম। ঝাড়গ্রাম রেল স্টেশন থেকে নেমে টোটোতে করে আপনি চলে যেতে পারেন এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রে। এছাড়াও,পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ওয়েবসাইডে গিয়ে আপনি বুকিং করতে পারেন। ওয়েবসাইটটি হল- https://www.wbfdc.net
লোধাশুলি হয়ে ঝাড়গ্রাম শহর ঢোকার মুখেই রয়েছে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্র। অথবা হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেনে করে সোজা চলে আসতে হবে ঝাড়গ্রাম। ঝাড়গ্রাম রেল স্টেশন থেকে নেমে টোটোতে করে আপনি চলে যেতে পারেন এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রে। এছাড়াও,পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ওয়েবসাইডে গিয়ে আপনি বুকিং করতে পারেন। ওয়েবসাইটটি হল- https://www.wbfdc.net
জঙ্গলের জীবজন্তুদেরও এখানে দেখতে পাবেন আপনি। দেখতে পাবেন হাতির দল শাবক সহ দাঁড়িয়ে রয়েছে। হরিণের পাল ছুটে চলেছে জঙ্গলের দিকে। তবে এইগুলি কেবলমাত্র পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্যই কংক্রিটের তৈরি করা রয়েছে। এছাড়াও জঙ্গলমহলের মূলবাসী আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ নিজেদের আনন্দে নৃত্য করছে তাও তৈরি করা রয়েছে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রে।
জঙ্গলের জীবজন্তুদেরও এখানে দেখতে পাবেন আপনি। দেখতে পাবেন হাতির দল শাবক সহ দাঁড়িয়ে রয়েছে। হরিণের পাল ছুটে চলেছে জঙ্গলের দিকে। তবে এইগুলি কেবলমাত্র পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্যই কংক্রিটের তৈরি করা রয়েছে। এছাড়াও জঙ্গলমহলের মূলবাসী আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ নিজেদের আনন্দে নৃত্য করছে তাও তৈরি করা রয়েছে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রে।
ঝাড়গ্রাম প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রের ম্যানেজার অর্ণব বসু বলেন,"পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের পক্ষ থেকে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রটি তৈরি করা হয়েছে। সম্পূর্ণ শাল জঙ্গলের মধ্যে রয়েছে এই কটেজটি। এখানে ছয়টি কটেজ রয়েছে। যেগুলি আপনি ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ওয়েবসাইটে গিয়েও বুকিং করতে পারেন এছাড়াও এখান থেকেও সরাসরি কটেজ বুকিং এর ব্যবস্থা রয়েছে "।
ঝাড়গ্রাম প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রের ম্যানেজার অর্ণব বসু বলেন,”পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের পক্ষ থেকে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রটি তৈরি করা হয়েছে। সম্পূর্ণ শাল জঙ্গলের মধ্যে রয়েছে এই কটেজটি। এখানে ছয়টি কটেজ রয়েছে। যেগুলি আপনি ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ওয়েবসাইটে গিয়েও বুকিং করতে পারেন এছাড়াও এখান থেকেও সরাসরি কটেজ বুকিং এর ব্যবস্থা রয়েছে “।

Durga Puja Travel Destination: একদম নিরিবিলি, শুধু পাখির কিচির-মিচির! একান্তে সময় কাটানোর সেরা গন্তব্য, পুজোয়ে ঘুরে আসুন

সামনেই পুজো। আর পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন বুঝে পাচ্ছেন না।দার্জিলিং - কালিম্পং -ই এক মাত্র পাহাড়ে বেড়ানোর জায়গা। তবে তা কিন্তু নয় দার্জিলিংয়ে এখন ভিড়ে ঠাসা। রয়েছে এমন একটি অফবিট লোকেশনের খোজ যেখানে এলে পাবেন এক সুন্দর অভিজ্ঞতা। এই জায়গাটি ছোট্ট কিন্তু সুন্দর । (অনির্বাণ রায়)
সামনেই পুজো। আর পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন বুঝে পাচ্ছেন না।দার্জিলিং – কালিম্পং -ই এক মাত্র পাহাড়ে বেড়ানোর জায়গা। তবে তা কিন্তু নয় দার্জিলিংয়ে এখন ভিড়ে ঠাসা। রয়েছে এমন একটি অফবিট লোকেশনের খোজ যেখানে এলে পাবেন এক সুন্দর অভিজ্ঞতা। এই জায়গাটি ছোট্ট কিন্তু সুন্দর । (অনির্বাণ রায়)
যাঁরা একটু নিরিবিলিতে থাকতে চান তাঁদের জন্য এই জায়গাটি সেরা। সেকারণে আর চিন্তাভাবনা না করে বেরিয়ে পড়ুন। ঘুরে আসুন এই অচেনা লোকেশনে। একেবারে নিরিবিলিতে কাঞ্জনজঙ্ঘা উপভোগ করতে পারবেন তার সঙ্গে সাইড সিইংও করতে পারবেন অনেক জায়গায়। ভিড় ঠেলে দার্জিলিংয়ের ম্যালে ঘুরতে হবে না আপনাকে।
যাঁরা একটু নিরিবিলিতে থাকতে চান তাঁদের জন্য এই জায়গাটি সেরা। সেকারণে আর চিন্তাভাবনা না করে বেরিয়ে পড়ুন। ঘুরে আসুন এই অচেনা লোকেশনে। একেবারে নিরিবিলিতে কাঞ্জনজঙ্ঘা উপভোগ করতে পারবেন তার সঙ্গে সাইড সিইংও করতে পারবেন অনেক জায়গায়। ভিড় ঠেলে দার্জিলিংয়ের ম্যালে ঘুরতে হবে না আপনাকে।
একেবারে অফবিট এই পর্যটন কেন্দ্রটি। লাভা পেরিয়ে যেতে হয়। সেকারণে বলতে গেলে একটু উঁচুতেই এর অবস্থান। এনজেপি স্টেশন থেকে লাভা যাওয়ার অনেক গাড়িই এখান থেকে পাওয়া যায়। গাড়ি রিজার্ভ করে নিতে পারেন আবার শেয়ার গাড়িতেও যাওয়া যায় লাভা পর্যন্ত পৌঁছে সেখান থেকে আবার গাড়ি করে পৌঁছতে হবে লুংচু।
একেবারে অফবিট এই পর্যটন কেন্দ্রটি। লাভা পেরিয়ে যেতে হয়। সেকারণে বলতে গেলে একটু উঁচুতেই এর অবস্থান। এনজেপি স্টেশন থেকে লাভা যাওয়ার অনেক গাড়িই এখান থেকে পাওয়া যায়। গাড়ি রিজার্ভ করে নিতে পারেন আবার শেয়ার গাড়িতেও যাওয়া যায় লাভা পর্যন্ত পৌঁছে সেখান থেকে আবার গাড়ি করে পৌঁছতে হবে লুংচু।
নাম হল লুংচু । এখন পর্যন্ত খুব বেশি পর্যটক লুংচুর কথা জানেন না। ফলে এখানে হইচই, ভিড়, কোলাহল কিছুই নেই বললেই চলে। চলে যান এই পাহাড়ি গ্রামে। মন ভাল হয়ে যাবে।
নাম হল লুংচু । এখন পর্যন্ত খুব বেশি পর্যটক লুংচুর কথা জানেন না। ফলে এখানে হইচই, ভিড়, কোলাহল কিছুই নেই বললেই চলে। চলে যান এই পাহাড়ি গ্রামে। মন ভাল হয়ে যাবে।
লুংচু দার্জিলিংয়ের চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। এই লুংচু থেকে রিশপ, সিকিমের পাহাড়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। তারসঙ্গে কাঞ্চজঙ্ঘা তো রয়েইছে। এখান থেকে ছাঙ্গে ওয়াটার ফল দেখা যায়। অসাধারণ সেই জায়গাটি। এখানে এলে মনটা শান্ত হয়ে যাবে। প্রবল বেগে জলধারা পড়ছে পাথরের উপর। ঝরনার জলে নিচে একটি ছোট্ট হ্রদ তৈরি হয়েছে। সেখানকার জল অত্যন্ত স্বচ্ছ।
লুংচু দার্জিলিংয়ের চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। এই লুংচু থেকে রিশপ, সিকিমের পাহাড়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। তারসঙ্গে কাঞ্চজঙ্ঘা তো রয়েইছে। এখান থেকে ছাঙ্গে ওয়াটার ফল দেখা যায়। অসাধারণ সেই জায়গাটি। এখানে এলে মনটা শান্ত হয়ে যাবে। প্রবল বেগে জলধারা পড়ছে পাথরের উপর। ঝরনার জলে নিচে একটি ছোট্ট হ্রদ তৈরি হয়েছে। সেখানকার জল অত্যন্ত স্বচ্ছ।
লাভা ন্যাওড়া ভ্যালি ফরেস্ট এলাকার মধ্যে পড়ে। সেকারণে এই লুংচুং থেকেও ন্যাওড়াভ্যালি ফরেস্ট দেখতে পারেন। তার জন্য আবার লাভার ট্যাক্সিস্ট্যান্ড থেকে সাফারির গাড়ি ভাড়া করতে হবে। এবং বন দফতরের পারমিট করাতে হবে। সেসব অবশ্য গাড়ির চালকরাই করিয়ে দেন। অসম্ভব সুন্দর সেই জায়গাটি। ন্যাওড়াভ্যালি ফরেস্টের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এই জঙ্গলে রেড পান্ডা দেখতে পাওয়া যায়।
লাভা ন্যাওড়া ভ্যালি ফরেস্ট এলাকার মধ্যে পড়ে। সেকারণে এই লুংচুং থেকেও ন্যাওড়াভ্যালি ফরেস্ট দেখতে পারেন। তার জন্য আবার লাভার ট্যাক্সিস্ট্যান্ড থেকে সাফারির গাড়ি ভাড়া করতে হবে। এবং বন দফতরের পারমিট করাতে হবে। সেসব অবশ্য গাড়ির চালকরাই করিয়ে দেন। অসম্ভব সুন্দর সেই জায়গাটি। ন্যাওড়াভ্যালি ফরেস্টের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এই জঙ্গলে রেড পান্ডা দেখতে পাওয়া যায়।

Durga Puja Trip: প্রকৃতির রূপ ধোঁয়ায় মোড়া, মার্বেলের বুকে ঠিকরে পড়ে চাঁদের আলো, পুজোয় গন্তব্য হোক এই জলপ্রপাত

*মধ্যপ্রদেশে এমন একটি জায়গা আছে যার সামনে বিদেশি দর্শনীয় স্থানগুলোও ফিকে মনে হতে পারে। জবলপুরের ভেড়াঘাট এমনই একটি সুন্দর স্থান। এই ছোট শহরের চারপাশে মার্বেল পাথর আর সবুজ গাছের সারি। জায়গাটি এতটাই মনোরম যে, সেখানে ইতিমধ্যেই অনেক ছবির শ্যুটিং হয়েছে। মানুষ এই জায়গাটিকে নৌকা চালানোর জন্যও সেরা বলে মনে করেন। এই ঘাটের পাথরকেও মানুষ মায়াবি বলে মনে করেন। সংগৃহীত ছবি। 
*মধ্যপ্রদেশে এমন একটি জায়গা আছে যার সামনে বিদেশি দর্শনীয় স্থানগুলোও ফিকে মনে হতে পারে। জবলপুরের ভেড়াঘাট এমনই একটি সুন্দর স্থান। এই ছোট শহরের চারপাশে মার্বেল পাথর আর সবুজ গাছের সারি। জায়গাটি এতটাই মনোরম যে, সেখানে ইতিমধ্যেই অনেক ছবির শ্যুটিং হয়েছে। মানুষ এই জায়গাটিকে নৌকা চালানোর জন্যও সেরা বলে মনে করেন। এই ঘাটের পাথরকেও মানুষ মায়াবি বলে মনে করেন। সংগৃহীত ছবি।
*ভেড়াঘাট কেন বিশেষ? ভেড়াঘাটের পাথর কালক্রমে ইতিহাসে পরিণত হয়েছে। ১০০ ফুট উঁচু মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি এই ঘাটটিকে প্রকৃতি নিজে বিশেষ করে তুলেছে। এই মার্বেলগুলিতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, তাই এই পাথরগুলি নরম। সংগৃহীত ছবি। 
*ভেড়াঘাট কেন বিশেষ? ভেড়াঘাটের পাথর কালক্রমে ইতিহাসে পরিণত হয়েছে। ১০০ ফুট উঁচু মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি এই ঘাটটিকে প্রকৃতি নিজে বিশেষ করে তুলেছে। এই মার্বেলগুলিতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, তাই এই পাথরগুলি নরম। সংগৃহীত ছবি।
*এই ঘাটের একটি জলপ্রপাতও খুব বিখ্যাত। নাম ধুঁয়াধর জলপ্রপাত। এতে জল এত দ্রুত প্রবাহিত হয় যে ধোঁয়ার মতো মনে হয়। ভেড়াঘাটে নির্মিত চৌষট্টি যোগিনী মন্দিরও দেশের এক ঐতিহাসিক সম্পদ। এখানে ৬৪টি যোগিনীর মূর্তি রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*এই ঘাটের একটি জলপ্রপাতও খুব বিখ্যাত। নাম ধুঁয়াধর জলপ্রপাত। এতে জল এত দ্রুত প্রবাহিত হয় যে ধোঁয়ার মতো মনে হয়। ভেড়াঘাটে নির্মিত চৌষট্টি যোগিনী মন্দিরও দেশের এক ঐতিহাসিক সম্পদ। এখানে ৬৪টি যোগিনীর মূর্তি রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*ইতিহাসবিদ জয়ন্ত ভার্মা বলেছেন, দেশের দুটি নদী বঙ্গোপসাগরের পরিবর্তে আরব সাগরে পড়েছে। একটি তাপ্তি এবং অন্যটি নর্মদা। কোটি কোটি বছর আগে যে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল এবং যে লাভা প্রবাহিত হয়েছিল তা নরম পাথরে পরিণত হয়ে এই ঘাট তৈরি। সংগৃহীত ছবি। 
*ইতিহাসবিদ জয়ন্ত ভার্মা বলেছেন, দেশের দুটি নদী বঙ্গোপসাগরের পরিবর্তে আরব সাগরে পড়েছে। একটি তাপ্তি এবং অন্যটি নর্মদা। কোটি কোটি বছর আগে যে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল এবং যে লাভা প্রবাহিত হয়েছিল তা নরম পাথরে পরিণত হয়ে এই ঘাট তৈরি। সংগৃহীত ছবি।
*মানুষ কয়েক ফুট উঁচু এই শিলাকে জাদুশিলা বলে মনে করেন। নদীর পথ পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাথরের আকারও পরিবর্তন হয়। এই পাথরগুলো বাইরে থেকে দেখতে কালো এবং ভেতর থেকে সাদা। রাতে এখানকার দৃশ্য দ্বিগুণ সুন্দর হয়ে ওঠে। চাঁদের আলোয় মার্বেলের ঘাটকে খুব সুন্দর দেখায়। কিছুদিন আগে ভেড়াঘাটে ডাইনোসরের ফসিল পাওয়া গিয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*মানুষ কয়েক ফুট উঁচু এই শিলাকে জাদুশিলা বলে মনে করেন। নদীর পথ পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাথরের আকারও পরিবর্তন হয়। এই পাথরগুলো বাইরে থেকে দেখতে কালো এবং ভেতর থেকে সাদা। রাতে এখানকার দৃশ্য দ্বিগুণ সুন্দর হয়ে ওঠে। চাঁদের আলোয় মার্বেলের ঘাটকে খুব সুন্দর দেখায়। কিছুদিন আগে ভেড়াঘাটে ডাইনোসরের ফসিল পাওয়া গিয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*কিছুদিন আগেও লাইমলাইটে ছিল ভেড়াঘাট। শাহরুখ খান এবং তাপসী পান্নুর ছবি 'ডানকি'-তে এই জায়গাটি দেখা গিয়েছিল। এছাড়াও মহেঞ্জোদাড়ো, প্রাণ যায় পর বচন না যায়, অশোকা, জিস দেশ মে গঙ্গা বহতি হ্যায় এবং ববির মতো ছবির শুটিংও হয়েছে এখানে। সংগৃহীত ছবি। 
*কিছুদিন আগেও লাইমলাইটে ছিল ভেড়াঘাট। শাহরুখ খান এবং তাপসী পান্নুর ছবি ‘ডানকি’-তে এই জায়গাটি দেখা গিয়েছিল। এছাড়াও মহেঞ্জোদাড়ো, প্রাণ যায় পর বচন না যায়, অশোকা, জিস দেশ মে গঙ্গা বহতি হ্যায় এবং ববির মতো ছবির শুটিংও হয়েছে এখানে। সংগৃহীত ছবি।
*ভেড়াঘাটে যেতে হলে আমাদের নামতে হবে জবলপুর রেলস্টেশন ও বাসস্ট্যান্ডে। এই জায়গাটি জবলপুর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে। এই শহরের নিজস্ব বিমানবন্দরও রয়েছে। ভেড়াঘাটে যাওয়ার জন্য রোপওয়ের বিকল্পও আছে। ঘাটে নৌকায় চড়ে প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলো আরও কাছ থেকে দেখা যায়, টিকিটের মূল্য মাত্র ২০০ টাকা। সংগৃহীত ছবি।
*ভেড়াঘাটে যেতে হলে আমাদের নামতে হবে জবলপুর রেলস্টেশন ও বাসস্ট্যান্ডে। এই জায়গাটি জবলপুর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে। এই শহরের নিজস্ব বিমানবন্দরও রয়েছে। ভেড়াঘাটে যাওয়ার জন্য রোপওয়ের বিকল্পও আছে। ঘাটে নৌকায় চড়ে প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলো আরও কাছ থেকে দেখা যায়, টিকিটের মূল্য মাত্র ২০০ টাকা। সংগৃহীত ছবি।

Durga Puja Tourism: পুজোর মুখে ভ্রমণের বিরাট খবর! খুলে গেল নতুন রাস্তা, কম খরচে এবারই ঘুরে আসুন

এবারে ডুয়ার্স ও অসমের পর্যটন মিলেমিশে এক হবে। পুজোর আগেই খুশির সংবাদ শোনাচ্ছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। আলিপুরদুয়ার ও অসম মিলিয়ে পর্যটন স্থল নিয়ে ১৩ টি সার্কিট গঠিত হচ্ছে। (Annanya Dey)
এবারে ডুয়ার্স ও অসমের পর্যটন মিলেমিশে এক হবে। পুজোর আগেই খুশির সংবাদ শোনাচ্ছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। আলিপুরদুয়ার ও অসম মিলিয়ে পর্যটন স্থল নিয়ে ১৩ টি সার্কিট গঠিত হচ্ছে। (Annanya Dey)
পর্যটকদের কাছে আলিপুরদুয়ার পর্যটন মানেই বক্সা, জলদাপাড়ার জঙ্গল। কিন্তু আলিপুরদুয়ার জেলায় ঘুরে বেড়ানো ও নতুন জায়গা আবিষ্কার করার মত প্রচুর স্থান রয়েছে পর্যটন ব্যবসায়ীদের মতে। জলদাপাড়া হোক আর বক্সার জঙ্গল, এখনও জঙ্গলের অনেক রুট সম্পর্কে জানা নেই পর্যটকদের।
পর্যটকদের কাছে আলিপুরদুয়ার পর্যটন মানেই বক্সা, জলদাপাড়ার জঙ্গল। কিন্তু আলিপুরদুয়ার জেলায় ঘুরে বেড়ানো ও নতুন জায়গা আবিষ্কার করার মত প্রচুর স্থান রয়েছে পর্যটন ব্যবসায়ীদের মতে। জলদাপাড়া হোক আর বক্সার জঙ্গল, এখনও জঙ্গলের অনেক রুট সম্পর্কে জানা নেই পর্যটকদের।
বক্সা পাহাড়ের লেপচাখা, বক্সা ফোর্ট সম্পর্কে জানলেও তাসিগাও, পুকুড়ি, রাইমাটাং ডিপো সম্পর্কে জানা নেই পর্যটকদের। এইসব অজানা জায়গাগুলিকে ১৩ টি সাৰ্কিটে ভাগ করা হয়েছে ইস্টার্ন ডুয়ার্স ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশনের তরফে। ১৩ টি সাৰ্কিটের মধ্যে সংযুক্ত করা হয়েছে অসমের মানস ও অন্য একটি স্থান।
বক্সা পাহাড়ের লেপচাখা, বক্সা ফোর্ট সম্পর্কে জানলেও তাসিগাও, পুকুড়ি, রাইমাটাং ডিপো সম্পর্কে জানা নেই পর্যটকদের। এইসব অজানা জায়গাগুলিকে ১৩ টি সাৰ্কিটে ভাগ করা হয়েছে ইস্টার্ন ডুয়ার্স ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশনের তরফে। ১৩ টি সাৰ্কিটের মধ্যে সংযুক্ত করা হয়েছে অসমের মানস ও অন্য একটি স্থান।
এই বিষয়ে সংস্থার তরফে বিশ্বজিৎ সাহা জানিয়েছেন, "আগে ভুটানে মানুষ বেড়াতে এসে আলিপুরদুয়ার জেলার চেনা জায়গাগুলিতে ঘুরে যেতেন। কিন্তু কোভিডের পর ভুটান গেট খুলতেই সেখানে এসডিএফ লাগু হয়েছে। যার ফলে পর্যটক কমেছে।পর্যটন ব্যবসা ও এলাকার সংস্কৃতিকেও পর্যটকদের কাছে আনার প্রয়াস আমাদের।"
এই বিষয়ে সংস্থার তরফে বিশ্বজিৎ সাহা জানিয়েছেন, “আগে ভুটানে মানুষ বেড়াতে এসে আলিপুরদুয়ার জেলার চেনা জায়গাগুলিতে ঘুরে যেতেন। কিন্তু কোভিডের পর ভুটান গেট খুলতেই সেখানে এসডিএফ লাগু হয়েছে। যার ফলে পর্যটক কমেছে।পর্যটন ব্যবসা ও এলাকার সংস্কৃতিকেও পর্যটকদের কাছে আনার প্রয়াস আমাদের।”
এদিকে বক্সা ট্যুরিজম নিয়ে পুজোর সময় নতুন উদ্যোগ নেবে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থা।ভুটানঘাট, বক্সা, জয়ন্তী, রাজাভাতখাওয়া, রায়মাটাংয়ের মতো পর্যটনকেন্দ্রগুলি একদিনে ঘুরে দেখার সুযোগ করে দেবে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থা। বিশ্বকর্মা পুজোর পর এনবিএসটিসির ১৬ আসনের গাড়িতে চেপে ডুয়ার্স ঘুরে দেখার সুযোগ পাবেন পর্যটকরা।
এদিকে বক্সা ট্যুরিজম নিয়ে পুজোর সময় নতুন উদ্যোগ নেবে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থা।ভুটানঘাট, বক্সা, জয়ন্তী, রাজাভাতখাওয়া, রায়মাটাংয়ের মতো পর্যটনকেন্দ্রগুলি একদিনে ঘুরে দেখার সুযোগ করে দেবে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থা। বিশ্বকর্মা পুজোর পর এনবিএসটিসির ১৬ আসনের গাড়িতে চেপে ডুয়ার্স ঘুরে দেখার সুযোগ পাবেন পর্যটকরা।

North Bengal: বিকেল গড়ালেই গা ছমছম করে! আকর্ষণের কেন্দ্রে এই পাহাড়ি গ্রাম, ভয়কে জয় করে আপনিও ঘুরে আসুন

*দার্জিলিংয়ের কার্শিয়ং ডিভিশনের ডাউহিল ফরেস্টের কথা মাথায় আসলেই মাথা চাড়া দেয় বিভিন্ন ভুতুড়ে গল্প। চারিদিকে পাইন ফরেস্টে ঘেরা এই ডাউহিল ফরেস্ট পর্যটকদের কাছে যেন এক অন্যরকম ভালবাসা। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ। সংগৃহীত ছবি। 
*দার্জিলিংয়ের কার্শিয়ং ডিভিশনের ডাউহিল ফরেস্টের কথা মাথায় আসলেই মাথা চাড়া দেয় বিভিন্ন ভুতুড়ে গল্প। চারিদিকে পাইন ফরেস্টে ঘেরা এই ডাউহিল ফরেস্ট পর্যটকদের কাছে যেন এক অন্যরকম ভালবাসা। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ। সংগৃহীত ছবি।
*প্রতিনিয়ত প্রচুর পর্যটক এখানে বেড়াতে আসেন তাদের মধ্যে কেউবা ভূতের খোঁজে আবার কেউ পাহাড়ের কোলে পাইন গাছে ঘেরা জঙ্গলের মজা নিতে। আর এবার সেই পর্যটনের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু ডাউহিল ফরেস্টে পর্যটকদের জন্য কার্শিয়াং ফরেস্ট ভিশনের পক্ষ থেকে তৈরি করা হল জঙ্গলের ভেতর দিয়ে ট্রেকিং রুট। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রতিনিয়ত প্রচুর পর্যটক এখানে বেড়াতে আসেন তাদের মধ্যে কেউবা ভূতের খোঁজে আবার কেউ পাহাড়ের কোলে পাইন গাছে ঘেরা জঙ্গলের মজা নিতে। আর এবার সেই পর্যটনের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু ডাউহিল ফরেস্টে পর্যটকদের জন্য কার্শিয়াং ফরেস্ট ভিশনের পক্ষ থেকে তৈরি করা হল জঙ্গলের ভেতর দিয়ে ট্রেকিং রুট। সংগৃহীত ছবি।
*পাহাড়ের কোলে চারিদিকে উঁচু উঁচু পাইন গাছ দিয়ে ঘেরা এই ফরেস্টে এলে নিমিষেই ক্লান্তি দূর হবে আপনার কখনও পাইন গাছের ফাঁক দিয়ে উঁকি দেবে সূর্যের আলো আবার নিমিষেই মেঘে ঢেকে যাবে গোটা পাইন বন। সংগৃহীত ছবি। 
*পাহাড়ের কোলে চারিদিকে উঁচু উঁচু পাইন গাছ দিয়ে ঘেরা এই ফরেস্টে এলে নিমিষেই ক্লান্তি দূর হবে আপনার কখনও পাইন গাছের ফাঁক দিয়ে উঁকি দেবে সূর্যের আলো আবার নিমিষেই মেঘে ঢেকে যাবে গোটা পাইন বন। সংগৃহীত ছবি।
*এখানে ঘুরতে আসা এক পর্যটক বলেন, পাহাড়ের কোলে অসম্ভব সুন্দর এই ডাওহিল পাইন ফরেস্ট, ফরেস্টের মাঝ দিয়েই ট্র্যাকিং করে কিছুটা উপরে উঠলাম, সেখানেও একটি পার্ক রয়েছে জায়গাটি সত্যিই অসম্ভব সুন্দর। সংগৃহীত ছবি। 
*এখানে ঘুরতে আসা এক পর্যটক বলেন, পাহাড়ের কোলে অসম্ভব সুন্দর এই ডাওহিল পাইন ফরেস্ট, ফরেস্টের মাঝ দিয়েই ট্র্যাকিং করে কিছুটা উপরে উঠলাম, সেখানেও একটি পার্ক রয়েছে জায়গাটি সত্যিই অসম্ভব সুন্দর। সংগৃহীত ছবি।
*একদিকে সারি সারি পাহাড় আর জঙ্গল এ যেন পর্যটকদের কাছে এক অন্যরকম পাওনা। এই বিষয়ে কার্শিয়াং ফরেস্ট ডিভিশনের রেঞ্জার সম্বর্ত সাধু জানান, ব্রিটিশ আমলে ব্রিটিশরা দেশলাইয়ের বাক্স তৈরির জন্য এই গাছগুলি লাগিয়েছিলেন বর্তমানে পাহাড়ের গায়ে পাইন গাছ দিয়ে ঘেরা এই জঙ্গল পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*একদিকে সারি সারি পাহাড় আর জঙ্গল এ যেন পর্যটকদের কাছে এক অন্যরকম পাওনা। এই বিষয়ে কার্শিয়াং ফরেস্ট ডিভিশনের রেঞ্জার সম্বর্ত সাধু জানান, ব্রিটিশ আমলে ব্রিটিশরা দেশলাইয়ের বাক্স তৈরির জন্য এই গাছগুলি লাগিয়েছিলেন বর্তমানে পাহাড়ের গায়ে পাইন গাছ দিয়ে ঘেরা এই জঙ্গল পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*ছুটির দিনে নিজের মনকে ভাল করতে পাহাড়ের কোলে পাইন বনে ঘেরা প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটাতে ঘুরে আসুন দার্জিলিংয়ের কার্শিয়ংয়ে অবস্থিত এই ডাউহিল পাইন বন থেকে। সংগৃহীত ছবি।
*ছুটির দিনে নিজের মনকে ভাল করতে পাহাড়ের কোলে পাইন বনে ঘেরা প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটাতে ঘুরে আসুন দার্জিলিংয়ের কার্শিয়ংয়ে অবস্থিত এই ডাউহিল পাইন বন থেকে। সংগৃহীত ছবি।

North Bengal Trip: ব্যালকনিতে দাঁড়ালে একফ্রেমে দার্জিলিং-সিকিম, গরম চা হাতে কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন! পুজোয় ঘুরে আসুন

*ঘরের ভেতর বসে এক কাপ দার্জিলিং চা হাতে একই ফ্রেমে দার্জিলিংয়ের পাহাড় থেকে শুরু করে সিকিমের পাহাড়, সঙ্গে বাড়তি পাওনা হিসেবে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দাকফুর পাদদেশে অবস্থিত ছোট্ট গ্রাম খোপিদারা। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ। ফাইল ছবি। 
*ঘরের ভেতর বসে এক কাপ দার্জিলিং চা হাতে একই ফ্রেমে দার্জিলিংয়ের পাহাড় থেকে শুরু করে সিকিমের পাহাড়, সঙ্গে বাড়তি পাওনা হিসেবে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দাকফুর পাদদেশে অবস্থিত ছোট্ট গ্রাম খোপিদারা। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ। ফাইল ছবি।
*গরমের ছুটি হোক বা ঠান্ডার মরশুম, পাহাড় মানেই যেন এক অন্যরকম ভালবাসা। প্রত্যেক পাহাড় প্রেমী মানুষে ছুটি পেলেই ছুটে আসে পাহাড়ে। শান্ত শীতল আবহাওয়ায় যেন নিমিষেই মন ভরে যায়। রাতের অন্ধকারে টিমটিম করে জ্বলতে থাকা পাহাড়ি গ্রামের আলোগুলি যেন জোনাকির মত ধরা দেয়। চোখে আর পূর্ণিমার রাতে চাঁদের আলোয় মুড়ে থাকা পাহাড় যেন এক বাড়তি পাওনা। ফাইল ছবি। 
*গরমের ছুটি হোক বা ঠান্ডার মরশুম, পাহাড় মানেই যেন এক অন্যরকম ভালবাসা। প্রত্যেক পাহাড় প্রেমী মানুষে ছুটি পেলেই ছুটে আসে পাহাড়ে। শান্ত শীতল আবহাওয়ায় যেন নিমিষেই মন ভরে যায়। রাতের অন্ধকারে টিমটিম করে জ্বলতে থাকা পাহাড়ি গ্রামের আলোগুলি যেন জোনাকির মত ধরা দেয়। চোখে আর পূর্ণিমার রাতে চাঁদের আলোয় মুড়ে থাকা পাহাড় যেন এক বাড়তি পাওনা। ফাইল ছবি।
*বর্তমানে এ শহরের কোলাহল ছেড়ে সকলেই চায় নিরিবিলিতে একটু সময় কাটাতে। আপনিও যদি আপনার ব্যস্ততম জীবন থেকে বিরতি নিয়ে নিরিবিলিতে পাহাড়ের কোলে শান্ত শীতল পরিবেশে কিছুটা সময় কাটাতে চান তাহলে আপনার জন্য সেরা ঠিকানা হতে চলেছে খোপিদারা। ফাইল ছবি। 
*বর্তমানে এ শহরের কোলাহল ছেড়ে সকলেই চায় নিরিবিলিতে একটু সময় কাটাতে। আপনিও যদি আপনার ব্যস্ততম জীবন থেকে বিরতি নিয়ে নিরিবিলিতে পাহাড়ের কোলে শান্ত শীতল পরিবেশে কিছুটা সময় কাটাতে চান তাহলে আপনার জন্য সেরা ঠিকানা হতে চলেছে খোপিদারা। ফাইল ছবি।
*পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দকফুর নাম তো সকলেই শুনেছেন। আপনি যদি চান তাহলে এই গ্রামে থেকে আপনি সান্দাকফু ভ্রমণের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন কারণ সান্দাকফুর পাদদেশে অবস্থিত এই গ্রামের হাতের নাগালেই রয়েছে সিঙ্গালীলা জাতীয় উদ্যান, যেই পথ ধরে আপনি হেরিটেজ ল্যান্ড রোভার অথবা পায়ে হেঁটে সান্দাকফু ভ্রমণের মজা নিতে পারবেন। ফাইল ছবি। 
*পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দকফুর নাম তো সকলেই শুনেছেন। আপনি যদি চান তাহলে এই গ্রামে থেকে আপনি সান্দাকফু ভ্রমণের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন কারণ সান্দাকফুর পাদদেশে অবস্থিত এই গ্রামের হাতের নাগালেই রয়েছে সিঙ্গালীলা জাতীয় উদ্যান, যেই পথ ধরে আপনি হেরিটেজ ল্যান্ড রোভার অথবা পায়ে হেঁটে সান্দাকফু ভ্রমণের মজা নিতে পারবেন। ফাইল ছবি।
*সান্দাকফু ভ্রমণ যদি আপনার স্বপ্ন হয়ে থাকে তাহলে সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন এই গ্রামে থেকে। তাই আর দেরি না করে আপনিও যদি পাহাড় ভ্রমণের কথা ভাবছেন তাহলে অবশ্যই ঘুরে আসুন চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা অসম্ভব সুন্দর এই খোপিদারা গ্রাম থেকে। ফাইল ছবি।
*সান্দাকফু ভ্রমণ যদি আপনার স্বপ্ন হয়ে থাকে তাহলে সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন এই গ্রামে থেকে। তাই আর দেরি না করে আপনিও যদি পাহাড় ভ্রমণের কথা ভাবছেন তাহলে অবশ্যই ঘুরে আসুন চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা অসম্ভব সুন্দর এই খোপিদারা গ্রাম থেকে। ফাইল ছবি।