Tag Archives: Durga Puja Travel

North Bengal Trip: ছবির চেয়েও বেশি সুন্দর! পাহাড়ের এই অচেনা গ্রাম পর্যটকদের কাছেও একেবারে নতুন, পুজোর ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন

*পুজোর ছুটির অফবিট ডেস্টিনেশনের খোঁজ কে না করেন। নতুন করে যারা অফবিট জায়গা খুঁজছেন পুজোর কটা দিন একটু শান্তিতে নিরিবিলিতে কাটাবেন বলে তাঁদের জন্য সেরা ডেস্টিনেশন খারমাল বস্তি বা খারমাল গাঁও।
*পুজোর ছুটির অফবিট ডেস্টিনেশনের খোঁজ কে না করেন। নতুন করে যারা অফবিট জায়গা খুঁজছেন পুজোর কটা দিন একটু শান্তিতে নিরিবিলিতে কাটাবেন বলে তাঁদের জন্য সেরা ডেস্টিনেশন খারমাল বস্তি বা খারমাল গাঁও।
*দার্জিলিং থেকে এই জায়গাটি খুব বেশি দূরে নয়। পাহাড়ের কোলে সাজানো গোছানো একটা ছোট্ট গ্রাম। তার পাশ দিয়ে বসে গিয়েছে রঙ্গিত নদী। অর্থাৎ নদীর পাড়ে ছোট্ট গ্রামের একটা ছবি আমরা যে ড্রয়িং খাতায় আঁকতাম সেরকমই একটা গ্রাম এই খারমাল।
*দার্জিলিং থেকে এই জায়গাটি খুব বেশি দূরে নয়। পাহাড়ের কোলে সাজানো গোছানো একটা ছোট্ট গ্রাম। তার পাশ দিয়ে বসে গিয়েছে রঙ্গিত নদী। অর্থাৎ নদীর পাড়ে ছোট্ট গ্রামের একটা ছবি আমরা যে ড্রয়িং খাতায় আঁকতাম সেরকমই একটা গ্রাম এই খারমাল।”
*শিলিগুড়ি থেকে খারমাল গাঁও বা খারমাল বস্তির দূরত্ব প্রায় ৭৮ কিলোমিটার এবং দার্জিলিং থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার। গ্ৰামটি প্রায় ৭,১৯৮ ফিট উচ্চতায় অবস্থিত। পরিসরে গ্রামটি একেবারেই ছোট বললে ভুল হবে না। কিন্তু এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অপরিসীম। তার সঙ্গে কাঞ্চনজঙ্ঘার পুরো রেঞ্জটাই এখান থেকে দেখা যায়।
*শিলিগুড়ি থেকে খারমাল গাঁও বা খারমাল বস্তির দূরত্ব প্রায় ৭৮ কিলোমিটার এবং দার্জিলিং থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার। গ্ৰামটি প্রায় ৭,১৯৮ ফিট উচ্চতায় অবস্থিত। পরিসরে গ্রামটি একেবারেই ছোট বললে ভুল হবে না। কিন্তু এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অপরিসীম। তার সঙ্গে কাঞ্চনজঙ্ঘার পুরো রেঞ্জটাই এখান থেকে দেখা যায়।
*চারপাশে পাইন গাছের জঙ্গল। তার সঙ্গে চা বাগান। ফেব্রুয়ারি থেকে মে এবং অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত এখানে বেড়ানোর সেরা সময় বললে ভুল হবে না। শিলিগুড়ি থেকে সরাসরি গাড়িতে আসা যায়। তাতে ভাড়া পড়বে ৩০০০ টাকা থেকে ৩৩০০ টাকা। আবার শেয়ার গাড়িতে দার্জিলিং থেকেও এখানে আসা যায়। সেক্ষেত্রে গাড়ি ভাড়া একটু কম।
*চারপাশে পাইন গাছের জঙ্গল। তার সঙ্গে চা বাগান। ফেব্রুয়ারি থেকে মে এবং অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত এখানে বেড়ানোর সেরা সময় বললে ভুল হবে না। শিলিগুড়ি থেকে সরাসরি গাড়িতে আসা যায়। তাতে ভাড়া পড়বে ৩০০০ টাকা থেকে ৩৩০০ টাকা। আবার শেয়ার গাড়িতে দার্জিলিং থেকেও এখানে আসা যায়। সেক্ষেত্রে গাড়ি ভাড়া একটু কম।
*কাজেই আর দেরি না করে বুকিং করে ফেলুন। কারণ এখানে হোমস্টের সংখ্যা বেশি নেই বললেই চলে। একটি বা দুটি হোমস্টে রয়েছে এখানে। পুজোর সময় বুকিং পাওয়া মুশকিল হয়ে যাবে। যাঁরা পাহাড় ঘুরতে ভালবাসেন তাঁদের কাছে এই জায়গাটি স্বর্গ বলেই মনে হবে।
*কাজেই আর দেরি না করে বুকিং করে ফেলুন। কারণ এখানে হোমস্টের সংখ্যা বেশি নেই বললেই চলে। একটি বা দুটি হোমস্টে রয়েছে। পুজোর সময় বুকিং পাওয়া মুশকিল হয়ে যাবে। যারা পাহাড় ঘুরতে ভালবাসেন তাদের কাছে এই জায়গাটি স্বর্গ বলেই মনে হবে।

Durga Puja Travel: পুরী বেড়াতে যাবেন পুজোর সময়ে? এখনও মিলছে কনফার্ম টিকিট… বিরাট ‘সুখবর’

কলকাতা: বাঙালি পুজোর সময়ে বেড়াতে  ভালবাসেন? আর তার মধ্যে অধিকাংশ ভ্রমণপিপাসু মানুষেরই তো প্রিয় দীঘা-পুরী-দার্জিলিং। সেই ভ্রমণেরই পরিকল্পনায় সাহায্য করছে ভারতীয় রেল। পূজার ছুটিতে পুরী ভ্রমণের পরিকল্পনা যারা করেছেন তাদের জন্য সুখবর। কলকাতা-পুরী স্পেশাল ট্রেনে ১৩,০০০ অতিরিক্ত বার্থ উপলব্ধ এখনও, যাত্রীরা  টিকিট সংগ্রহ করতে পারেন৷

আসন্ন উৎসবের মরশুম। রয়েছে দুর্গাপুজো, দীপাবলি এবং ছটপুজো। পুরীতে যাত্রীদের ভিড় অত্যন্ত বেড়েছে। বিভিন্ন গন্তব্যস্থলের মধ্যে পুরী বাঙালিদের জন্য একটি প্রিয় স্থান। সমুদ্রের গর্জন উপভোগ করার পাশাপাশি জগন্নাথ মন্দির দর্শন করার সুযোগ থাকে। আর ভ্রমণপিপাসু বাঙালিদের কাছে ট্রেন সর্বদাই প্রথম পছন্দ। ট্রেনে যাত্রা কেবল সাশ্রয়ী নয়, এটি আনন্দদায়কও। যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে এবং অতিরিক্ত ভ্রমণের চাপকে সামাল দিতে ইস্টার্ন রেলওয়ে একটি অতিরিক্ত বিশেষ ট্রেন পরিষেবা চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে, যা কলকাতা ও পুরীর মধ্যে চলাচল করবে। ১৩,০০০ অতিরিক্ত আসন তৈরি হবে যা যাত্রীদের প্রয়োজনীয় স্বস্তি এনে দেবে এবং তাঁরা সহজেই তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন।

আরও পড়ুন: বেজে চলেছে মোবাইলের অ্যালার্ম, দরজা ভাঙতেই শিউরে উঠলেন প্রতিবেশীরা! অশোকনগরে মর্মান্তিক কাণ্ড

০৩১০১ কলকাতা – পুরী স্পেশাল ট্রেনটি প্রতি বৃহস্পতিবার (০৩.১০.২০২৪ থেকে ২৮.১১.২০২৪, ৯ টি ট্রিপ) কলকাতা থেকে রাত ১১:৫০ টায় ছাড়বে এবং পরের দিন সকাল ০৯:৩৫ টায় পুরীতে পৌঁছাবে।

০৩১০২ পুরী – কলকাতা স্পেশাল ট্রেনটি প্রতি শুক্রবার ০৪.১০.২০২৪ থেকে ২৯.১১.২০২৪ (৯ টি ট্রিপ) পর্যন্ত পুরী থেকে দুপুর ০৩:০০ টায় ছাড়বে এবং পরের দিন রাত ০২:০০ টায় কলকাতায় পৌঁছবে। ট্রেনটি উভয় দিকেই আন্দুল, খড়গপুর, বালাসোর, ভদ্রক, কটক, ভুবনেশ্বর এবং খুরদা রোড স্টেশনগুলিতে থামবে। ট্রেনে এয়ার-কন্ডিশনড, স্লিপার ক্লাস এবং জেনারেল সেকেন্ড ক্লাসের আসন থাকবে। ০৩১০১ কলকাতা – পুরী স্পেশাল ট্রেনটির টিকিট PRS এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে বুক করা যাবে।

Dooars Trip: হোমস্টের ব্যালকনিতে দাঁড়ালেই গোটা বিশ্ব চোখের সামনে! কোথায় জানেন? রইল ছোট্ট ছুটির সেরা ঠিকানা

*পুজোর সময় ট্যুর হবে না, তা কী হয়! স্বল্পদিনের ছুটিতে ঘুরে আসতেই পারেন ডুয়ার্স থেকে। প্রতিবেদনে রইল ডুয়ার্সের অফবিট ঠিকানার খোঁজ। ডুয়ার্স দাঁড়িয়ে আছে তার অনন্ত সৌন্দর্য নিয়ে। এতেই বাঙালির মন উড়ুউড়ু। উপরন্তু, সামনে আবার পুজোর মরশুম। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। ফাইল ছবি। 
*পুজোর সময় ট্যুর হবে না, তা কী হয়! স্বল্পদিনের ছুটিতে ঘুরে আসতেই পারেন ডুয়ার্স থেকে। প্রতিবেদনে রইল ডুয়ার্সের অফবিট ঠিকানার খোঁজ। ডুয়ার্স দাঁড়িয়ে আছে তার অনন্ত সৌন্দর্য নিয়ে। এতেই বাঙালির মন উড়ুউড়ু। উপরন্তু, সামনে আবার পুজোর মরশুম। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। ফাইল ছবি।
*আসলে গরম কিংবা পুজোর ছুটিতে পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়ার জন্যে মুখিয়ে থাকে পর্যটকদের একাংশ। তবে,বর্ষা কালে পাহাড় সেজে ওঠে অপরূপ সৌন্দর্যে। কিন্তু তখন অনেকেরই মনে থাকে খুঁতখুতানি। নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে যখন তখন ধ্বস নামে, এই সময় আবার জঙ্গলও থাকে বন্ধ। তাই শরৎ-ই সই! ফাইল ছবি।
*আসলে গরম কিংবা পুজোর ছুটিতে পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়ার জন্যে মুখিয়ে থাকে পর্যটকদের একাংশ। তবে,বর্ষা কালে পাহাড় সেজে ওঠে অপরূপ সৌন্দর্যে। কিন্তু তখন অনেকেরই মনে থাকে খুঁতখুতানি। নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে যখন তখন ধ্বস নামে, এই সময় আবার জঙ্গলও থাকে বন্ধ। তাই শরৎ-ই সই! ফাইল ছবি।
*এই জায়গাটি ডুয়ার্সের এমন একটি জায়গা, যেখানে পাহাড়ের কোলে হোমস্টে কিংবা হোটেলে বসে অবিশ্রাম জলধারায় ধুয়ে যাওয়া জঙ্গলের রূপ চাক্ষুষ করার সুযোগ মিলবে। এমন নীরব নৈশব্দিক সৌন্দর্য যা আপনি আগে কখনও দেখেননি। নাম সামসিং গ্রাম। ফাইল ছবি।
*এই জায়গাটি ডুয়ার্সের এমন একটি জায়গা, যেখানে পাহাড়ের কোলে হোমস্টে কিংবা হোটেলে বসে অবিশ্রাম জলধারায় ধুয়ে যাওয়া জঙ্গলের রূপ চাক্ষুষ করার সুযোগ মিলবে। এমন নীরব নৈশব্দিক সৌন্দর্য যা আপনি আগে কখনও দেখেননি। নাম সামসিং গ্রাম। ফাইল ছবি।
*সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সামসিং হল ঘন জঙ্গল, নুড়ি পাথরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া পাহাড়ি নদী আর চা-বাগান পরিবেষ্টিত একটি ছোট্ট গ্রাম। মূলত শিমুল আর শাল গাছের জঙ্গলে ঘেরা সামসিংয়ে রয়েছে অজস্র প্রজাতির পাখি। ফাইল ছবি।
*সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সামসিং হল ঘন জঙ্গল, নুড়ি পাথরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া পাহাড়ি নদী আর চা-বাগান পরিবেষ্টিত একটি ছোট্ট গ্রাম। মূলত শিমুল আর শাল গাছের জঙ্গলে ঘেরা সামসিংয়ে রয়েছে অজস্র প্রজাতির পাখি। ফাইল ছবি।
*পক্ষীপ্রেমীদের জন্য এই জায়গা একেবারে আদর্শ। গ্রামে যাওয়ার রাস্তায় দেখা মিলবে দিগন্ত বিস্তৃত চা বাগানের। মেঘ আর কুয়াশার আস্তরণ মন ছুঁয়ে যাবেই। বিকেলে দিনের আলো থাকতে থাকতেই বেরিয়ে, ভেজা পাহাড়ি রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে কখন যে ২ কিলোমিটার পেরিয়ে যাবেন, বুঝতেই পারবেন না। তখনই চোখের সামনে পড়বে শান্ত সুন্দরী মূর্তি নদী। পাশেই রয়েছে মূর্তি গ্রাম। ফাইল ছবি। 
*পক্ষীপ্রেমীদের জন্য এই জায়গা একেবারে আদর্শ। গ্রামে যাওয়ার রাস্তায় দেখা মিলবে দিগন্ত বিস্তৃত চা বাগানের। মেঘ আর কুয়াশার আস্তরণ মন ছুঁয়ে যাবেই। বিকেলে দিনের আলো থাকতে থাকতেই বেরিয়ে, ভেজা পাহাড়ি রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে কখন যে ২ কিলোমিটার পেরিয়ে যাবেন, বুঝতেই পারবেন না। তখনই চোখের সামনে পড়বে শান্ত সুন্দরী মূর্তি নদী। পাশেই রয়েছে মূর্তি গ্রাম। ফাইল ছবি।
*নদীর পার ঘেঁষে আরও কিছুটা হাঁটলে পড়বে রকি আইল্যান্ড। বলা বাহুল্য, এক বছরের আনন্দের রসদ মনে ভরে ঘরে ফিরবেন।এবার প্রশ্ন কিভাবে পৌঁছবেন? ফাইল ছবি।
*নদীর পার ঘেঁষে আরও কিছুটা হাঁটলে পড়বে রকি আইল্যান্ড। বলা বাহুল্য, এক বছরের আনন্দের রসদ মনে ভরে ঘরে ফিরবেন।এবার প্রশ্ন কিভাবে পৌঁছবেন? ফাইল ছবি।
*শিলিগুড়ি অর্থাৎ নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে সামসিংয়ের দূরত্ব প্রায় ৮১ কিলোমিটার। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নেমে ভাড়ার গাড়িতে যেতে হবে এই গ্রামে। বাসও রয়েছে। ফাইল ছবি।
*শিলিগুড়ি অর্থাৎ নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে সামসিংয়ের দূরত্ব প্রায় ৮১ কিলোমিটার। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নেমে ভাড়ার গাড়িতে যেতে হবে এই গ্রামে। বাসও রয়েছে। ফাইল ছবি।
*নিউমাল স্টেশন থেকে সামসিং যাওয়া সবচেয়ে সহজ। এখান থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে সামসিং যাওয়ার জন্য ট্যাক্সি এবং অন্যান্য ভাড়ার গাড়ি পাওয়া যায়। রাতযাপনের জন্য রয়েছে বিভিন্ন সরকারি লজ রয়েছে। এ ছাড়াও রয়েছে অজস্র হোটেল এবং হোমস্টে মাথাপিছু খরচ হতে পারে মাত্র ১২০০ টাকা। তা হলে এবার পুজোর পুজোর প্ল্যানিং এবং প্যাকিং শুরু করে ফেলুন চটজলদি। ফাইল ছবি।
*নিউমাল স্টেশন থেকে সামসিং যাওয়া সবচেয়ে সহজ। এখান থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে সামসিং যাওয়ার জন্য ট্যাক্সি এবং অন্যান্য ভাড়ার গাড়ি পাওয়া যায়। রাতযাপনের জন্য রয়েছে বিভিন্ন সরকারি লজ রয়েছে। এ ছাড়াও রয়েছে অজস্র হোটেল এবং হোমস্টে মাথাপিছু খরচ হতে পারে মাত্র ১২০০ টাকা। তা হলে এবার পুজোর পুজোর প্ল্যানিং এবং প্যাকিং শুরু করে ফেলুন চটজলদি। ফাইল ছবি।

North Bengal Trip: পাহাড়ের কোলে এই গ্রাম, প্রতিটি হোমস্টের জানালা খুললেই কাঞ্চনজঙ্ঘা! বছরভর পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্র

*বুক ভরে নিশ্বাস নিতে আর অপার শান্তি পেতে সকলের মন যেন মুখিয়ে থাকে। আপনার বেড়ানোর তালিকায় তাহলে রাখতে পারেন কোলাখাম।
*বুক ভরে নিশ্বাস নিতে আর অপার শান্তি পেতে সকলের মন যেন মুখিয়ে থাকে। আপনার বেড়ানোর তালিকায় তাহলে রাখতে পারেন কোলাখাম।
*পাহাড়ের নির্জনতায় এক অপূর্ব গ্রাম। মনের শান্তি প্রাণের আরাম। পাহাড় বলতে যা কিছু চান, সবটা আছে এখানে।
*পাহাড়ের নির্জনতায় এক অপূর্ব গ্রাম। মনের শান্তি প্রাণের আরাম। পাহাড় বলতে যা কিছু চান, সবটা আছে এখানে।
*এনজেপি থেকে কোলাখামের দূরত্ব প্রায় ১০৫ কিলোমিটার। এনজেপি থেকে টানা গাড়িতে চলে যেতে পারেন কোলাখাম। যাওয়ার পথে যা দেখবেন সেটাও সারাজীবনের সঙ্গী হয়ে থাকবে।
*এনজেপি থেকে কোলাখামের দূরত্ব প্রায় ১০৫ কিলোমিটার। এনজেপি থেকে টানা গাড়িতে চলে যেতে পারেন কোলাখাম। যাওয়ার পথে যা দেখবেন সেটাও সারাজীবনের সঙ্গী হয়ে থাকবে।
*কোলাখাম যখন যাবেন তার প্রধান আকর্ষণ ছাঙ্গে জলপ্রপাত। সেটা দেখতে কিন্তু একেবারেই ভুলবেন না।
*কোলাখাম যখন যাবেন তার প্রধান আকর্ষণ ছাঙ্গে জলপ্রপাত। সেটা দেখতে কিন্তু একেবারেই ভুলবেন না।
*নেওরাভ্যালি ন্যাশনাল পার্কের এলাকায় কোলাখাম। এই রাস্তা দিয়েই অনেকে ট্রেকিং করেন। কাজেই আপনি যদি অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হন তাহলে তো কথাই নেই।
*নেওরাভ্যালি ন্যাশনাল পার্কের এলাকায় কোলাখাম। এই রাস্তা দিয়েই অনেকে ট্রেকিং করেন। কাজেই আপনি যদি অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হন তাহলে তো কথাই নেই।
*কোলাখামে ১৫টির মতো হোমস্টে রয়েছে। ভাড়া ৪ সজ্জার ঘর ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা। সারাদিন রাতের খাবার খরচ ৫০০ টাকা জনপ্রতি প্রতিদিন।
*কোলাখামে ১৫টির মতো হোমস্টে রয়েছে। ভাড়া ৪ সজ্জার ঘর ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা। সারাদিন রাতের খাবার খরচ ৫০০ টাকা জনপ্রতি প্রতিদিন।

North Bengal Trip: উঁচু পাহাড়-নদী-জঙ্গলে ঘেরা এই জায়গা পর্যটকদের চুম্বকের মতো টানে, পুজোয় ঘুরে আসুন

*পাহাড়-নদী-জঙ্গল ঘেরা উত্তরবঙ্গ। এখানে আসলেই মানুষের মাথায় সবার প্রথমেই যার কথা মাথায় আসে সেটা হল পাহাড়। আর এবার সেই উত্তরবঙ্গের পর্যটনে নয়া পালক জুড়ল, কার্শিয়াং ডিভিশনের পানিঘাটা রেঞ্জ। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি। 
*পাহাড়-নদী-জঙ্গল ঘেরা উত্তরবঙ্গ। এখানে আসলেই মানুষের মাথায় সবার প্রথমেই যার কথা মাথায় আসে সেটা হল পাহাড়। আর এবার সেই উত্তরবঙ্গের পর্যটনে নয়া পালক জুড়ল, কার্শিয়াং ডিভিশনের পানিঘাটা রেঞ্জ। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি।
*ছুটির দিন হোক বা উইকেন্ড বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে পাহাড়ি নদীতে স্নান থেকে শুরু করে পরিবারের সঙ্গে পাহাড়ে বসে এক কাপ চা হাতে পাহাড়ের শান্ত শীতল পরিবেশে হারিয়ে যাওয়া সবটাই যেন এক অন্যরকম পাওনা। সংগৃহীত ছবি।
*ছুটির দিন হোক বা উইকেন্ড বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে পাহাড়ি নদীতে স্নান থেকে শুরু করে পরিবারের সঙ্গে পাহাড়ে বসে এক কাপ চা হাতে পাহাড়ের শান্ত শীতল পরিবেশে হারিয়ে যাওয়া সবটাই যেন এক অন্যরকম পাওনা। সংগৃহীত ছবি।
*শিলিগুড়ি থেকে একদম কাছে চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা পানিঘাটা বাজার থেকে একটু নিচে বালাসন নদীর ধারে পানিঘাটা রিভারফ্রন্ট ইকো ট্যুরিজম পার্ক। যেখানে নদীর ধারে বসে গ্রামের মানুষের হাতের লোকাল খাবারের স্বাদ অনুভব করতে করতে আপনি চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা প্রকৃতির মজা উপভোগ করতে পারবেন। সংগৃহীত ছবি।
*শিলিগুড়ি থেকে একদম কাছে চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা পানিঘাটা বাজার থেকে একটু নিচে বালাসন নদীর ধারে পানিঘাটা রিভারফ্রন্ট ইকো ট্যুরিজম পার্ক। যেখানে নদীর ধারে বসে গ্রামের মানুষের হাতের লোকাল খাবারের স্বাদ অনুভব করতে করতে আপনি চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা প্রকৃতির মজা উপভোগ করতে পারবেন। সংগৃহীত ছবি।
*কীভাবে পৌঁছবেন? শিলিগুড়ি থেকে যদি যেতে চান, তাহলে মাটিগাড়া খাপরাইল বাজার হয়ে মিরিক রোড ধরে সোজা পৌঁছে যাবেন দুধিয়ার আগে পানিঘাটা বাজারে। সেখান থেকে কিছুটা পাহাড়ি রাস্তা বেয়ে ঠিক পানিঘাটা পুলিশ স্টেশনের পাশ দিয়ে আপনি আপনার এই পছন্দের ডেস্টিনেশনে পৌঁছতে পারবেন। সংগৃহীত ছবি।
*কীভাবে পৌঁছবেন? শিলিগুড়ি থেকে যদি যেতে চান, তাহলে মাটিগাড়া খাপরাইল বাজার হয়ে মিরিক রোড ধরে সোজা পৌঁছে যাবেন দুধিয়ার আগে পানিঘাটা বাজারে। সেখান থেকে কিছুটা পাহাড়ি রাস্তা বেয়ে ঠিক পানিঘাটা পুলিশ স্টেশনের পাশ দিয়ে আপনি আপনার এই পছন্দের ডেস্টিনেশনে পৌঁছতে পারবেন। সংগৃহীত ছবি।
*আপনি যদি বাগডোগরা হয়ে যান তাহলে জংলি বাবা মন্দির হয়ে জঙ্গলের রাস্তা ধরে আপনি সোজা পৌঁছে যাবেন এই পানিঘাটা বাজারে সেখান থেকেই নিচের বালাসন নদীর দিকে একটি রাস্তা নেমে যাবে। সেই রাস্তায় এক কিলোমিটার যাওয়ার পরেই আপনি পৌঁছে যাবেন পানিঘাটা রিভার ফ্রন্ট ইকো টুরিজম পার্কে। সংগৃহীত ছবি।
*আপনি যদি বাগডোগরা হয়ে যান তাহলে জংলি বাবা মন্দির হয়ে জঙ্গলের রাস্তা ধরে আপনি সোজা পৌঁছে যাবেন এই পানিঘাটা বাজারে সেখান থেকেই নিচের বালাসন নদীর দিকে একটি রাস্তা নেমে যাবে। সেই রাস্তায় এক কিলোমিটার যাওয়ার পরেই আপনি পৌঁছে যাবেন পানিঘাটা রিভার ফ্রন্ট ইকো টুরিজম পার্কে। সংগৃহীত ছবি।
*গ্রামের মানুষকে আত্মনির্ভর করে তুলতে খোলা হয়েছে পাঁচটি দোকান। এ ছাড়াও নদীর ধারে খরের চালা দেওয়া ছোট্ট ছোট্ট বসার জায়গা। প্রকৃতির মাঝেই নদীর ধারে গড়ে উঠেছে সুইমিংপুল। চারিদিকে সবুজে ঘেরা পাহাড়, পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া বাতাস, নদীর কুলু কুলু শব্দ। সংগৃহীত ছবি।
*গ্রামের মানুষকে আত্মনির্ভর করে তুলতে খোলা হয়েছে পাঁচটি দোকান। এ ছাড়াও নদীর ধারে খরের চালা দেওয়া ছোট্ট ছোট্ট বসার জায়গা। প্রকৃতির মাঝেই নদীর ধারে গড়ে উঠেছে সুইমিংপুল। চারিদিকে সবুজে ঘেরা পাহাড়, পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া বাতাস, নদীর কুলু কুলু শব্দ। সংগৃহীত ছবি।
*পাহাড়ের কোলে বসে সূর্যাস্ত, আর গ্রামের মানুষদের হাতে লোকাল খাবারের স্বাদ পেতে আপনাকে আসতেই হবে এই জায়গায়। তাই উইকেন্ডে ভালবাসার সঙ্গীকে নিয়ে একবার ঘুরে আসুন এই জায়গায় মন ভাল হবে নিশ্চিত। সংগৃহীত ছবি।
*পাহাড়ের কোলে বসে সূর্যাস্ত, আর গ্রামের মানুষদের হাতে লোকাল খাবারের স্বাদ পেতে আপনাকে আসতেই হবে এই জায়গায়। তাই উইকেন্ডে ভালবাসার সঙ্গীকে নিয়ে একবার ঘুরে আসুন এই জায়গায় মন ভাল হবে নিশ্চিত। সংগৃহীত ছবি।

Travel Destination: শহরের কোলাহল ছেড়ে নিভৃতে সময় কাটাতে চান? বর্ষার মরশুমে এখানে গেলেই মন ভাল হয়ে যাবে

পশ্চিম মেদিনীপুর: ঘুরতে যেতে কমবেশি সকলেই ভালবাসেন। বর্ষার এই মরশুমে সারাদিনের ঝিমঝিমানি বৃষ্টির পর বিকেলে বন্ধুবান্ধব কিংবা প্রিয়জনদের নিয়ে একটু ঘুরে আসার প্ল্যান করেন প্রত্যেকে। দূরে হয়তো যেতে পারেন না অনেকে, তবে কাছে পিঠেই রয়েছে সুন্দর একটি সাজানো গোছানো পার্ক। প্রত্যন্ত নিবিড় এলাকায় চারিদিকে সবুজের ক্ষেত্র, ফুলের গাছ এবং শান্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ, আপনাকে আলাদা মুগ্ধতা দেবে। প্রাকৃতিক স্নিগ্ধতায় সারাদিনের ক্লান্তি নিমেষে দূর হয়ে যাবে। তাই যারা সপ্তাহান্তে ঘুরে আসার প্ল্যান করছেন তারা অবশ্যই ঘুরে দেখতে পারেন এই বায়ো-ডাইভারসিটি পার্ক।

প্রত্যন্ত গ্রামীন এলাকায় সাজিয়ে তোলা হয়েছে এই বায়ো-ডাইভারসিটি চিলড্রেনস পার্ক। যার চারিদিকে সবুজ পরিবেশ। কলকাতা শহর থেকে মাত্র তিন ঘণ্টার দূরত্বে এবং খড়গপুর শহর থেকে একদম কাছে রয়েছে এই সুন্দর এই পার্ক। একদিকে যেমন বাচ্চাদের খেলার জায়গা অন্যদিকে বেশ কিছুটা সময় কাটানোর দুর্দান্ত স্থান এটি। একদিকে যেমন গ্রামীণ পরিবেশের স্বাদ মিলবে, তেমনই শহরের যান্ত্রিক কোলাহল ছেড়ে কিছুটা নিস্তার পাবেন এখানে।

আরও পড়ুন-  বলুন তো, স্ত্রী-রা কি রাখি পড়াতে পারেন স্বামীকে? ৯৯ শতাংশই ‘এই’ ভুলটা করেন, আপনিও কি তাই করছেন? আজই শুধরে নিন…

পশ্চিম মেদিনীপুরের প্রত্যন্ত আদিবাসী অধ্যুষিত গ্রামীণ ব্লক কেশিয়াড়ি। এই কেশিয়াড়ি বাজার থেকে মাত্র দু’কিলোমিটার দূরে গড়ে তোলা হয়েছে প্রত্যুষা পার্ক। যেখানে রয়েছে একাধিক গাছ, রাজহাঁস, বিভিন্ন পাখি। রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফুলের গাছ। শুধু তাই নয়, বিশাল আকার জায়গায় রয়েছে সময় কাটানোর দুর্দান্ত জায়গা।

আরও পড়ুন- বিরাট ক্ষতিকর…! ‘তেলাপিয়া’ মাছ-ই ডেকে আনছে ভয়ঙ্কর বিপদ, যা বলছেন গবেষকরা, শুনলে আঁতকে উঠবেন

যারা পরিবার পরিজন, বাড়ির ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের নিয়ে বিকেলের কিছুটা সময় কাটাতে চাইছেন তারা অবশ্যই ঘুরে দেখতে পারেন এই জায়গা। রয়েছে বাচ্চাদের বিনোদনের নানা মাধ্যম। পার্কের জায়গায় পুকুরে রয়েছে বোটিং-এর ব্যবস্থা। কলকাতা থেকে ট্রেন বাস কিংবা প্রাইভেট গাড়ি করে আসা যাবে এখানে। ট্রেনে এলে নামতে হবে খড়গপুর স্টেশনে ।সেখান থেকে বাস কিংবা ছোট গাড়ি ধরে আসতে হবে কেশিয়াড়িতে। কেশিয়াড়ি বাসস্ট্যান্ডে নেমে সেখান থেকে টোটো ধরে পৌঁছানো যাবে এই পার্কে।

রঞ্জন চন্দ

Weekend Trip: নির্জনতাই সঙ্গী, নদী-জঙ্গলে ঘেরা এই জায়গা ঘুরুন নৌকায়, কলকাতার কাছেই পুজোর বেড়ানোর সেরা ঠিকানা

*অনেকেই পুজোর সময় একটু অচেনা জায়গায় যেতে পছন্দ করে। শহরের হুড়োহুড়ি থেকে বাঁচতে বেড়াতে গিয়েও হুড়োহুড়ির মধ্যে পড়তে চান না তাঁরা একটু অফবিট লোকেশনের খোঁজে থাকেন। এমন লোকেশনের অভাব নেই সুন্দরবনে। আর কয়েকদিন বাদে বাঙালি সেরা উৎসব দুর্গাপুজো। প্রতিবেদনঃ সুমন সাহা। সংগৃহীত ছবি। 
*অনেকেই পুজোর সময় একটু অচেনা জায়গায় যেতে পছন্দ করে। শহরের হুড়োহুড়ি থেকে বাঁচতে বেড়াতে গিয়েও হুড়োহুড়ির মধ্যে পড়তে চান না তাঁরা একটু অফবিট লোকেশনের খোঁজে থাকেন। এমন লোকেশনের অভাব নেই সুন্দরবনে। আর কয়েকদিন বাদে বাঙালি সেরা উৎসব দুর্গাপুজো। প্রতিবেদনঃ সুমন সাহা। সংগৃহীত ছবি।
*ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে পুজোয় ঘোরার প্রস্তুতি। বর্ষার মন্দা কাটিয়ে পুজোর মরশুমেই শুরু হয় পর্যটনের মরশুম। তার জন্য এখন থেকেই বুকিং শুরু হয়ে গিয়েছে। সুন্দরবনের একাধিক জনপ্রিয় জায়গার। তার মধ্যে অন্যতম সুন্দরবনের কৈখালি। সংগৃহীত ছবি। 
*ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে পুজোয় ঘোরার প্রস্তুতি। বর্ষার মন্দা কাটিয়ে পুজোর মরশুমেই শুরু হয় পর্যটনের মরশুম। তার জন্য এখন থেকেই বুকিং শুরু হয়ে গিয়েছে। সুন্দরবনের একাধিক জনপ্রিয় জায়গার। তার মধ্যে অন্যতম সুন্দরবনের কৈখালি। সংগৃহীত ছবি।
*প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কাছে নদী, নির্জনতা ও অরণ্যের কোলে যেতে কার না ভাল লাগে। কীভাবে যাবেন জেনে নিন শিয়ালদহ থেকে নামখানা জয়নগর মাজিলপুর স্টেশন নামতে হবে, যার সময় লাগে ১:৩০ দেড় ঘণ্টার মতো। তারপর সেখান থেকে টেম্পো করে জামতলা ও জামতলা থেকে অটো করে গন্তব্যস্তল কৈখালি। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কাছে নদী, নির্জনতা ও অরণ্যের কোলে যেতে কার না ভাল লাগে। কীভাবে যাবেন জেনে নিন শিয়ালদহ থেকে নামখানা জয়নগর মাজিলপুর স্টেশন নামতে হবে, যার সময় লাগে ১:৩০ দেড় ঘণ্টার মতো। তারপর সেখান থেকে টেম্পো করে জামতলা ও জামতলা থেকে অটো করে গন্তব্যস্তল কৈখালি। সংগৃহীত ছবি।
*ডানদিকে কাটামারীর অপরূপ দৃশ্য। শান্ত প্রকৃতি, বিভিন্ন রকমের ফুল ফুটে আছে চারিদিকে তার মধ্যে রয়েছে রামকৃষ্ণ মন্দির ও আশ্রম। আপনি চাইলে সরকারি যে ট্যুরিজম ওয়েবসাইট আছে সেখান থেকেই এই কৈখালি সরকারি আবাসনে বুকিং করে আসতে পারেন। সেখানেই আপনি থাকা খাওয়া সব রকমের ব্যবস্থা রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*ডানদিকে কাটামারীর অপরূপ দৃশ্য। শান্ত প্রকৃতি, বিভিন্ন রকমের ফুল ফুটে আছে চারিদিকে তার মধ্যে রয়েছে রামকৃষ্ণ মন্দির ও আশ্রম। আপনি চাইলে সরকারি যে ট্যুরিজম ওয়েবসাইট আছে সেখান থেকেই এই কৈখালি সরকারি আবাসনে বুকিং করে আসতে পারেন। সেখানেই আপনি থাকা খাওয়া সব রকমের ব্যবস্থা রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*যে কয়েকটা দিন থাকবেন ওই কৈখালি ঘাট থেকেই বোর্ড বুকিং করে ঝড়খালি, সুধন্যখালি-সহ আরও কয়েকটি টুরিস্ট স্পট ঘুরে নিতে পারবেন। এত কম খরচে এত সুন্দর মনোরম পরিবেশ আপনি ভাবতেই পারবেন না। তাই পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন বলে ভাবছেন কোন কিছু না ভেবেই চলে আসতে পারেন কৈখালি। সংগৃহীত ছবি।
*যে কয়েকটা দিন থাকবেন ওই কৈখালি ঘাট থেকেই বোর্ড বুকিং করে ঝড়খালি, সুধন্যখালি-সহ আরও কয়েকটি টুরিস্ট স্পট ঘুরে নিতে পারবেন। এত কম খরচে এত সুন্দর মনোরম পরিবেশ আপনি ভাবতেই পারবেন না। তাই পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন বলে ভাবছেন কোন কিছু না ভেবেই চলে আসতে পারেন কৈখালি। সংগৃহীত ছবি।

Budget Tour in Bengal: মাত্র ৩০ টাকা খরচে বেড়ানোর ঠিকানা হোক এই দ্বীপ, কপালে থাকলে বাঘেরও দেখা পাবেন!

পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন ভাবছেন? খুব কম খরচে কলকাতার মাত্র কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে আপনি ঘুরে আসতে পারেন সুন্দরবনের অত্যন্ত সুপরিচিতি পিয়ালি দ্বীপ।
পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন ভাবছেন? খুব কম খরচে কলকাতার মাত্র কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে আপনি ঘুরে আসতে পারেন সুন্দরবনের অত্যন্ত সুপরিচিতি পিয়ালি দ্বীপ।
এখানে সুন্দরবনের মনোরম পরিবেশ তার সঙ্গে অপরূপ সৌন্দর্য সুন্দরবনের ফুটে উঠবে। তার সঙ্গে সঙ্গে যদি আপনার ভাগ্যে থাকে তাহলে রয়েল বেঙ্গল দর্শন ও পেয়ে যেতে পারেন।
এখানে সুন্দরবনের মনোরম পরিবেশ তার সঙ্গে অপরূপ সৌন্দর্য সুন্দরবনের ফুটে উঠবে। তার সঙ্গে সঙ্গে যদি আপনার ভাগ্যে থাকে তাহলে রয়েল বেঙ্গল দর্শন ও পেয়ে যেতে পারেন।
বেশ কয়েকদিন আগে একটি পর্যটকদের একদল লঞ্চ মাতলা ধরে পিয়ালির দিকে যাচ্ছিল। সে সময় পিকনিক স্পট লাগোয়া এলাকা থেকে বাঘের দেখা মেলে তাতে অত্যন্ত খুশি হয়ে যায় এই পর্যটকের দলগুলি।
বেশ কয়েকদিন আগে একটি পর্যটকদের একদল লঞ্চ মাতলা ধরে পিয়ালির দিকে যাচ্ছিল। সে সময় পিকনিক স্পট লাগোয়া এলাকা থেকে বাঘের দেখা মেলে তাতে অত্যন্ত খুশি হয়ে যায় এই পর্যটকের দলগুলি।
কীভাবে আসবেন এই পিয়ালী দ্বীপে? তা জেনে নিন...
কীভাবে আসবেন এই পিয়ালী দ্বীপে? তা জেনে নিন…
আপনি শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখা লক্ষীকান্তপুর বা নামখানা লোকালে উঠে দক্ষিণ বারাসত বা গোচরণ স্টেশনের নেমে যে কোনও অটো বা ট্রেকার করে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন কেল্লা আর সেখান থেকেই মাত্র কয়েক কিলোমিটার গেলেই আপনি পৌঁছে যাবেন এই পিয়ালী দ্বীপে।
আপনি শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখা লক্ষীকান্তপুর বা নামখানা লোকালে উঠে দক্ষিণ বারাসত বা গোচরণ স্টেশনের নেমে যে কোনও অটো বা ট্রেকার করে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন কেল্লা আর সেখান থেকেই মাত্র কয়েক কিলোমিটার গেলেই আপনি পৌঁছে যাবেন এই পিয়ালী দ্বীপে।
খরচ একদম নামমাত্র। শিয়ালদা থেকে দক্ষিণ বারাসত বা গোচরণ স্টেশনে ভাড়া মাত্র ১০ টাকা। তারপর অটো বা ট্র্রেকারে গেলে কুড়ি টাকার মধ্যেই আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন। আর তাই সর্ব মূল্যে ৩০ টাকায় আপনি কলকাতা থেকে এই পিয়ালী দ্বীপে চলে আসতে পারবেন।
খরচ একদম নামমাত্র। শিয়ালদা থেকে দক্ষিণ বারাসত বা গোচরণ স্টেশনে ভাড়া মাত্র ১০ টাকা। তারপর অটো বা ট্র্রেকারে গেলে কুড়ি টাকার মধ্যেই আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন। আর তাই সর্ব মূল্যে ৩০ টাকায় আপনি কলকাতা থেকে এই পিয়ালী দ্বীপে চলে আসতে পারবেন।
আর আপনি এখানে ঘুরতে আসলে থাকা-খাওয়া সব রকমের ব্যবস্থা আছে। আপনি চাইলে এখান থেকেই বোট মালিকদের সঙ্গে কথা বলে সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে আসতে পারবেন বোটে করে।
আর আপনি এখানে ঘুরতে আসলে থাকা-খাওয়া সব রকমের ব্যবস্থা আছে। আপনি চাইলে এখান থেকেই বোট মালিকদের সঙ্গে কথা বলে সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে আসতে পারবেন বোটে করে।
তাই দেরি না করে পুজোর ছুটিতে চলে আসুন সুন্দরবনের এই পিয়ালী দ্বীপে। (রিপোর্টার-- সুমন সাহা)
তাই দেরি না করে পুজোর ছুটিতে চলে আসুন সুন্দরবনের এই পিয়ালী দ্বীপে। (রিপোর্টার– সুমন সাহা)

Budget Travel Plan: এখানকার সবুজ, সবুজের চেয়েও সবুজ! ঘুরে আসুন নির্জন দলমায়, পাহাড়-জঙ্গল অপেক্ষা করছে

অদ্ভুত নামটা, তাই না? দলমা পাহাড়ে ঘেরা নির্জন, সুন্দর এই জায়গাটা এ নামেই পরিচিত। কলকাতার খুব কাছে অথচ একেবারেই অপরিচিত। এককথায় অফবিট।
অদ্ভুত নামটা, তাই না? দলমা পাহাড়ে ঘেরা নির্জন, সুন্দর এই জায়গাটা এ নামেই পরিচিত। কলকাতার খুব কাছে অথচ একেবারেই অপরিচিত। এককথায় অফবিট।
পর্যটকদের ভিড়ের ক্লেদ এখনও স্পর্শ করেনি এবং স্নিগ্ধ পরিবেশকে। আর তাই, যাঁরা নির্জনতা পছন্দ করেন, নৈঃশব্দের মধ্যে প্রকৃতির শব্দ শোনার চেষ্টা করেন, তাঁদের জন্য আদর্শ হতেই পারে এই জায়গা।
পর্যটকদের ভিড়ের ক্লেদ এখনও স্পর্শ করেনি এবং স্নিগ্ধ পরিবেশকে। আর তাই, যাঁরা নির্জনতা পছন্দ করেন, নৈঃশব্দের মধ্যে প্রকৃতির শব্দ শোনার চেষ্টা করেন, তাঁদের জন্য আদর্শ হতেই পারে এই জায়গা।
হাতে অল্প সময় থাকলেও সহজে পৌঁছে যেতে পারবেন পাহাড়-জঙ্গলে ঘেরা এই জায়গায়। খরচও একেবারে সাধ্যের মধ্যেই। রইল অফবিট দলমার প্ল্যান, কলকাতা থেকে মাত্র কয়েক ঘণ্টা দূরে।
হাতে অল্প সময় থাকলেও সহজে পৌঁছে যেতে পারবেন পাহাড়-জঙ্গলে ঘেরা এই জায়গায়। খরচও একেবারে সাধ্যের মধ্যেই। রইল অফবিট দলমার প্ল্যান, কলকাতা থেকে মাত্র কয়েক ঘণ্টা দূরে।
কলকাতা থেকে মাত্র চার ঘণ্টা দূরে জামসেদপুর ইস্পাত নগরীর খুবই কাছে রয়েছে দলমা পাহাড় এবং দলমা পাহাড়ে ঘেরা অভয়ারণ্য। কলকাতার নিকটে অবস্থিত দলমা পাহাড় প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য এক স্বর্গ।
কলকাতা থেকে মাত্র চার ঘণ্টা দূরে জামসেদপুর ইস্পাত নগরীর খুবই কাছে রয়েছে দলমা পাহাড় এবং দলমা পাহাড়ে ঘেরা অভয়ারণ্য। কলকাতার নিকটে অবস্থিত দলমা পাহাড় প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য এক স্বর্গ।
মনোরম পরিবেশ, ঝর্না, বনভূমি এবং বৈচিত্র্যময় প্রাণীজগত এই পাহাড়কে করে তুলেছে ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এক আকর্ষণীয় স্থান।
মনোরম পরিবেশ, ঝর্না, বনভূমি এবং বৈচিত্র্যময় প্রাণীজগত এই পাহাড়কে করে তুলেছে ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এক আকর্ষণীয় স্থান।
কলকাতা থেকে টাটানগর (চাইবাসা) পর্যন্ত যাওয়া যায় ট্রেনে। টাটানগর থেকে দলমা পাহাড় বাস বা ট্যাক্সিযোগে মাত্র ৪০ মিনিটেই পৌঁছে যাওয়া যায়। কলকাতা থেকে সরাসরি দলমা পাহাড় পর্যন্ত বাস চলে।
কলকাতা থেকে টাটানগর (চাইবাসা) পর্যন্ত যাওয়া যায় ট্রেনে। টাটানগর থেকে দলমা পাহাড় বাস বা ট্যাক্সিযোগে মাত্র ৪০ মিনিটেই পৌঁছে যাওয়া যায়। কলকাতা থেকে সরাসরি দলমা পাহাড় পর্যন্ত বাস চলে।
নিজস্ব গাড়ি থাকলে দলমা পাহাড় পৌঁছনো খুবই সহজ। কলকাতা থেকে দলমা পাহাড়ের দূরত্ব প্রায় ২৪০ কিলোমিটার এবং গাড়িতে যেতে সময় লাগে ৪-৫ ঘণ্টা।
নিজস্ব গাড়ি থাকলে দলমা পাহাড় পৌঁছনো খুবই সহজ। কলকাতা থেকে দলমা পাহাড়ের দূরত্ব প্রায় ২৪০ কিলোমিটার এবং গাড়িতে যেতে সময় লাগে ৪-৫ ঘণ্টা।
কী কী দেখবেন? দলমা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, দলমা শিখর, সীতারাম বাঁধ, ডিমনা হ্রদ।
কী কী দেখবেন? দলমা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, দলমা শিখর, সীতারাম বাঁধ, ডিমনা হ্রদ।
দলমা পাহাড়ের রয়েছে বন বিভাগের পরিচালিত বেশ কিছু রিসর্ট।
দলমা পাহাড়ের রয়েছে বন বিভাগের পরিচালিত বেশ কিছু রিসর্ট।
তা ছাড়া, স্থানীয় গ্রামবাসীদের বাড়িতেও থাকার সুযোগ রয়েছে।
তা ছাড়া, স্থানীয় গ্রামবাসীদের বাড়িতেও থাকার সুযোগ রয়েছে।

Travel Destination: তিরতিরে নদীর জলে পা ভিজিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটবে সময়, ছুটিতে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে

দার্জিলিংয়ের বেড়াতে গিয়ে মিরিক গিয়েছেন অনেকেই। কিন্তু তাবাকোশি গিয়েছেন? মিরিক থেকে কিন্তু খুব কাছেই এই তাবাকোশি। মিরিক থেকে মাত্র ৭ কিমি দূরত্ব তাবাকোশির। পাহাড়ের কোলে অপূর্ব সুন্দর ছবির মতো এই গ্রাম ।
দার্জিলিংয়ের বেড়াতে গিয়ে মিরিক গিয়েছেন অনেকেই। কিন্তু তাবাকোশি গিয়েছেন? মিরিক থেকে কিন্তু খুব কাছেই এই তাবাকোশি। মিরিক থেকে মাত্র ৭ কিমি দূরত্ব তাবাকোশির। পাহাড়ের কোলে অপূর্ব সুন্দর ছবির মতো এই গ্রাম ।
এনজেপি থেকে সরাসরি গাড়ি ভাড়া করে তাবাকোশি আসতে পারেন।নয়তো এনজেপি থেকে মিরিক বাজার পর্যন্ত যে কোনও শেয়ার কারে চলে আসুন। সেখান থেকে গাড়িতে তাবাকোশি। কম টাকায় হয়ে যাবে।
এনজেপি থেকে সরাসরি গাড়ি ভাড়া করে তাবাকোশি আসতে পারেন।নয়তো এনজেপি থেকে মিরিক বাজার পর্যন্ত যে কোনও শেয়ার কারে চলে আসুন। সেখান থেকে গাড়িতে তাবাকোশি। কম টাকায় হয়ে যাবে।
রংভং নদীর তীরের এই গ্রাম। গাোপালধারা টি এস্টেটের খুব কাছেই এই তাবাকোশি। নদীর ধারে রয়েছে একাধিক হোম স্টে রয়েছে।
রংভং নদীর তীরের এই গ্রাম। গাোপালধারা টি এস্টেটের খুব কাছেই এই তাবাকোশি। নদীর ধারে রয়েছে একাধিক হোম স্টে রয়েছে।
বছরভরই আসতে পারেন তাবাকোশি। অক্টোবরের পর থেকে ফুল ফুটতে শুরু করে পাহাড়ি রাস্তার ধারে। চারদিকে সবুজ আর সবুজ। ছোট রংভং নদীর ধারে বসুন সারা দিন। নদীর জলে পা ডুবিয়ে আড্ডা দিন প্রিয়জনদের সঙ্গে, মন ভাল হয়ে যাবে ।
বছরভরই আসতে পারেন তাবাকোশি। অক্টোবরের পর থেকে ফুল ফুটতে শুরু করে পাহাড়ি রাস্তার ধারে। চারদিকে সবুজ আর সবুজ। ছোট রংভং নদীর ধারে বসুন সারা দিন। নদীর জলে পা ডুবিয়ে আড্ডা দিন প্রিয়জনদের সঙ্গে, মন ভাল হয়ে যাবে ।
তাবাকোশিতে পাহাড়ের ধারে ছোট একটা পার্ক রয়েছে। সঙ্গে বাচ্চা থাকলে টিকিট কেটে ঢুকে পড়ুন। প্রকৃতির মাঝে, ফুলের মাঝে ওদেরও ভালো লাগবে। দূরে পাহাড়ের সারি। দিন দুয়েকের জন্য কোনও ছোটাছুটি অ্যাডভেঞ্চার নয়, পাথরের উপর বসে গল্প করুন আর প্রকৃতিকে উপভোগ করুন।
তাবাকোশিতে পাহাড়ের ধারে ছোট একটা পার্ক রয়েছে। সঙ্গে বাচ্চা থাকলে টিকিট কেটে ঢুকে পড়ুন। প্রকৃতির মাঝে, ফুলের মাঝে ওদেরও ভালো লাগবে। দূরে পাহাড়ের সারি। দিন দুয়েকের জন্য কোনও ছোটাছুটি অ্যাডভেঞ্চার নয়, পাথরের উপর বসে গল্প করুন আর প্রকৃতিকে উপভোগ করুন।
সকালের দিকে মিরিক লেকে ঘুরে আসতে পারেন। আর রাতে হোম স্টের সামনে আগুন জ্বেলে চারপাশে বসুন। সে এক অন্যরকম অনুভূতি। সময় যে কীভাবে কেটে যাবে বুঝতেই পারবেন না।
সকালের দিকে মিরিক লেকে ঘুরে আসতে পারেন। আর রাতে হোম স্টের সামনে আগুন জ্বেলে চারপাশে বসুন। সে এক অন্যরকম অনুভূতি। সময় যে কীভাবে কেটে যাবে বুঝতেই পারবেন না।