Tag Archives: Durga Puja Travel

Durga Puja Travel Destination: পুজোর ছুটিতে না গেলে চরম মিস…! ঘুরে আসুন মন ভাল করা এই পাহাড়ি গ্রামে 

শিবখোলা: উত্তর মানেই প্রকৃতির খেলা। আবার প্রকৃতির মাঝে অ্যাডভেঞ্চারের মজা নিতে ভালবাসি আমরা সবাই। আর যদি বলতেই হয় শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশে অ্যাডভেঞ্চারাস একটি জায়গা খুঁজে নিতে তাহলে পছন্দের মধ্যে সেরা ঠিকানা শিবখোলা এডভেঞ্চার ক্যাম্প। কার্শিয়াং মহকুমার অন্তর্গত একটি গ্রাম শিবখোলা । এখানে এলে প্রকৃতির বিশুদ্ধ বাতাসে বুক ভরে নিঃশ্বাস নেওয়ার অফুরন্ত সুযোগ রয়েছে।এবার ভাবছেন কিভাবে পৌঁছবো? অবশ্যই শহর শিলিগুড়ির একেবারে কাছে উত্তরের সেরা অ্যাডভেঞ্চার মূলক পর্যটন শিবখোলা। চারিদিকে পাহাড় পাশ দিয়ে বয়ে গেছে মহানদী। নদীর কল কল শব্দে মন ভরে যায় সকলের ।

চিরাচরিত দার্জিলিং ও কালিম্পং থেকে যারা কিছুটা শান্ত পরিবেশে প্রকৃতির মাঝে বিশুদ্ধ বাতাসে নিরিবিলি পরিবেশে সময় কাটাতে চান তাদের জন্য দারুন ঠিকানা কার্শিয়াংয়ের শিবখোলা। এখানে এলে মিলবে মনোরম শান্ত পরিবেশ আর সারাবছরই ঠান্ডা শিরশিরে অনুভূতি। সঙ্গে মনোমুগ্ধকর পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর কলরব। একপাশে খাড়া পাহাড় নেমে গেছে। পাহাড়ের ঢালে চা বাগান। আবার শিবখোলার অনেকটা জায়গায় সমতল। সেখানে বাগান। শিশুরা হুটোপাটি করে খেলতে পছন্দ করে। আর অন্ধকার নামলেই ঝিঁঝিঁ পোকা ডাক সঙ্গে বনফায়ারের সুবিধা। রাত যত বাড়ে একটা রহস্যময় ভালোলাগা কাজ করে।

আরও পড়ুন-     মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

শিলিগুড়ি শহর থেকে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার দূরে মনোরম শান্ত পরিবেশ আর সঙ্গে মনোমুগ্ধকর পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর কলরব।আর অন্ধকার নামলেই ঝিঁঝিঁ পোকা ডাক সঙ্গে বন ফায়ারের সুবিধা। পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ ধরে পৌঁছে যেতেই পারে শিব খোলা এডভেঞ্চার ক্যাম্পে। যেখানে সুন্দর পরিবেশের সঙ্গে থাকা এবং খাওয়ার সুবন্দোবস্ত রয়েছে জানালেন শিব খোলা অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পের কর্নধার সুদান লামা। খরচ একেবারেই সামান্য। এনজিপিতে নেমে শেয়ার গাড়িতে করে মাত্র ২২ টাকা খরচেই শিবখোলা পৌঁছে যেতে পারবেন আপনি। একদিন থাকা খাওয়া মিলিয়ে খরচ ১৩০০ টাকা প্রতি জন হিসেবে।

আরও পড়ুন-    ভয়ঙ্কর তোলপাড় পরিবর্তন! সূর্য-মঙ্গল-বুধ-শুক্রের বিরাট চালে ভাগ্যের খেলা শুরু…! কারা ভাগ্যবান, কাদের লোকসান? আপনার কপালে কী?

ক্যাম্পের কর্ণধার সুদান লামা জানান,” চারিদিকে পাহাড় ঘেরা শান্ত এই গ্রাম। মহানদীর কলকল শব্দে মন ছুঁয়ে যাবে সকলের। পুজোর আসলেই এই পাহাড়ি জায়গায় বেড়াতে আসেন সকলে। আমাদের এই অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পটা একটু অফবিট । তাই সকলের পছন্দের জায়গা হয়ে উঠেছে এই শিবখোলা এডভেঞ্চার ক্যাম্প।” তিনি আরো জানান যে এই মাসের একটা দিনও আর খালি নেই প্রতিদিন বুকিং হয়ে রয়েছে। পর্যটকদের সামলাতে যথারীতি হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের।

অনির্বাণ রায়

Durga Puja Trip: ডুয়ার্স গেলে মিস করবেন না এই জায়গা! পৌঁছে গেলে শুধু শান্তি আর শান্তি, জানুন বেড়ানোর খুঁটিনাটি

*কাজের চাপে অশান্ত মন শান্তি খোঁজ করছে? পুজোর ছুটিতে ইট-কাঠ পাথরের ব্যস্ত, দমবন্ধকর জীবন থেকে ক'টা দিন মুক্তি পেতে ঘুরে আসতে পারেন এখান থেকে। পুজোয় ডুয়ার্স ঘোরার প্ল্যান থাকলে যেতে ভুলবেন না ডামডিমের এই বৌদ্ধ মন্দিরে। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। সংগৃহীত ছবি। 
*কাজের চাপে অশান্ত মন শান্তি খোঁজ করছে? পুজোর ছুটিতে ইট-কাঠ পাথরের ব্যস্ত, দমবন্ধকর জীবন থেকে ক’টা দিন মুক্তি পেতে ঘুরে আসতে পারেন এখান থেকে। পুজোয় ডুয়ার্স ঘোরার প্ল্যান থাকলে যেতে ভুলবেন না ডামডিমের এই বৌদ্ধ মন্দিরে। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। সংগৃহীত ছবি।
*উত্তরের হিমালয়ের কোলে অবস্থিত ডুয়ার্সের ডামডিম নামক স্থানে এক সুবিশাল জায়গা জুড়ে গড়ে ওঠা বোকার শেদ্রা ওবার চিমেইলিং ইনস্টিটিউট ফর হাইয়ার বুদ্ধিস্ট স্টাডিস রিসার্চের উপাসনা স্থলে বৌদ্ধ ধর্ম গুরুর তত্ত্বাবধানে প্রায় সাড়ে ৩০০ নতুন প্রজন্মের উপস্থিতিতে প্রতিদিন বিশ্ব শান্তির উদ্দেশ্যে করা বিশেষ প্রার্থনার সঙ্গে চলছে বৌদ্ধ দর্শন শিক্ষার পাঠ। সংগৃহীত ছবি। 
*উত্তরের হিমালয়ের কোলে অবস্থিত ডুয়ার্সের ডামডিম নামক স্থানে এক সুবিশাল জায়গা জুড়ে গড়ে ওঠা বোকার শেদ্রা ওবার চিমেইলিং ইনস্টিটিউট ফর হাইয়ার বুদ্ধিস্ট স্টাডিস রিসার্চের উপাসনা স্থলে বৌদ্ধ ধর্ম গুরুর তত্ত্বাবধানে প্রায় সাড়ে ৩০০ নতুন প্রজন্মের উপস্থিতিতে প্রতিদিন বিশ্ব শান্তির উদ্দেশ্যে করা বিশেষ প্রার্থনার সঙ্গে চলছে বৌদ্ধ দর্শন শিক্ষার পাঠ। সংগৃহীত ছবি।
*আকাশে সাদা মেঘের সঙ্গে দূরে দৃশ্যমান পাহাড়ের খাঁজ, বৌদ্ধ দর্শনের সুনিপুণ কারুকার্যে ভরপুর সুবিশাল উপাসনা স্থলের এমন পরিবেশে ক্ষণিকের অবস্থানেই মনে অনুভূত হয় শান্তির উপস্থিতি। সংগৃহীত ছবি। 
*আকাশে সাদা মেঘের সঙ্গে দূরে দৃশ্যমান পাহাড়ের খাঁজ, বৌদ্ধ দর্শনের সুনিপুণ কারুকার্যে ভরপুর সুবিশাল উপাসনা স্থলের এমন পরিবেশে ক্ষণিকের অবস্থানেই মনে অনুভূত হয় শান্তির উপস্থিতি। সংগৃহীত ছবি।
*যে কারণে নিত্যদিনের মানসিক চাপ থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেতে ডুয়ার্সে বেড়াতে আসা পর্যটক থেকে আশপাশের জেলা থেকে বহু শান্তিকামী মানুষের ভীড় বাড়ছে এই বৌদ্ধ দর্শন প্রচারের শিক্ষা নিকেতনে। সংগৃহীত ছবি। 
*যে কারণে নিত্যদিনের মানসিক চাপ থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেতে ডুয়ার্সে বেড়াতে আসা পর্যটক থেকে আশপাশের জেলা থেকে বহু শান্তিকামী মানুষের ভীড় বাড়ছে এই বৌদ্ধ দর্শন প্রচারের শিক্ষা নিকেতনে। সংগৃহীত ছবি।
*ডামডিম বৌদ্ধ দর্শন শিক্ষায়তন জ্ঞান বুদ্ধা প্রসঙ্গে সেন্টারের দায়িত্বপ্রাপ্ত বৌদ্ধ সন্ন্যাসী তেনজিং দাওয়া বলেন, এই বৌদ্ধ দর্শন শিক্ষায়তনে এই মুহূর্তে প্রায় সাড়ে ৩০০ ভবিষ্যতের বৌদ্ধ ধর্মের প্রচারক তথা বিশ্ব শান্তির দূত তাঁদের কঠোর অনুশীলনে ব্যস্ত রয়েছে। লক্ষ্য একটাই বিশ্ব শান্তির জন্য ভগবান বুদ্ধের আদর্শ, দর্শনকে গোটা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেওয়া। সংগৃহীত ছবি।
*ডামডিম বৌদ্ধ দর্শন শিক্ষায়তন জ্ঞান বুদ্ধা প্রসঙ্গে সেন্টারের দায়িত্বপ্রাপ্ত বৌদ্ধ সন্ন্যাসী তেনজিং দাওয়া বলেন, এই বৌদ্ধ দর্শন শিক্ষায়তনে এই মুহূর্তে প্রায় সাড়ে ৩০০ ভবিষ্যতের বৌদ্ধ ধর্মের প্রচারক তথা বিশ্ব শান্তির দূত তাঁদের কঠোর অনুশীলনে ব্যস্ত রয়েছে। লক্ষ্য একটাই বিশ্ব শান্তির জন্য ভগবান বুদ্ধের আদর্শ, দর্শনকে গোটা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেওয়া। সংগৃহীত ছবি।

Durga Puja Travel: পুজোয় গরুমারা জঙ্গল ঘোরার প্ল্যান করেছেন? তাহলে এই খবর শুধুই আপনার জন্য, জানুন খুঁটিনাটি

*পুজোর মরশুমে জঙ্গলে এবার নতুন চমক! জঙ্গল ঘুরে দেখা যাবে হাতির পিঠে চেপেই! প্রস্তুত কুনকি হাতি-সহ বনদফতরের কর্মীরা। পুজোয় পর্যটকদের ডুয়ার্স-জঙ্গলের যাবতীয় রসদ উপহার দিতে প্রস্তুত ডুয়ার্স৷ উত্তরের জনপ্রিয় গরুমারার জঙ্গলে হাতির পিঠে চেপে গণ্ডার দর্শন। কপাল ভাল হলে চাক্ষুস হতে পারে অন্যান্য বন্যপ্রানীরও। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। সংগৃহীত ছবি। 
*পুজোর মরশুমে জঙ্গলে এবার নতুন চমক! জঙ্গল ঘুরে দেখা যাবে হাতির পিঠে চেপেই! প্রস্তুত কুনকি হাতি-সহ বনদফতরের কর্মীরা। পুজোয় পর্যটকদের ডুয়ার্স-জঙ্গলের যাবতীয় রসদ উপহার দিতে প্রস্তুত ডুয়ার্স৷ উত্তরের জনপ্রিয় গরুমারার জঙ্গলে হাতির পিঠে চেপে গণ্ডার দর্শন। কপাল ভাল হলে চাক্ষুস হতে পারে অন্যান্য বন্যপ্রানীরও। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। সংগৃহীত ছবি। 
*জঙ্গল ভ্রমণের দুর্দান্ত রোমাঞ্চকর অনুভূতি এবার আরও ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন পুজোয় ডুয়ার্সের গরুমারা জাতীয় উদ্যানে বেড়াতে আসা পর্যটকরা। সংগৃহীত ছবি। 
*জঙ্গল ভ্রমণের দুর্দান্ত রোমাঞ্চকর অনুভূতি এবার আরও ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন পুজোয় ডুয়ার্সের গরুমারা জাতীয় উদ্যানে বেড়াতে আসা পর্যটকরা। সংগৃহীত ছবি। 
*করোনার সময়ে বছর দু'য়েক বন্ধ ছিল হাতি সাফারি। এরপর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ফের শুরু করা হয় দু'টো হাতি দিয়ে হাতি সাফারি। কিন্তু, সেখানেও সমস্যা! হাতির পিঠে চড়ে জঙ্গল ঘোরার চাহিদা পর্যটকদের ব্যাপক। সেই চাহিদার সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে পর্যটকদের সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছিল গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগের কর্মীদের। এবার সে সব কথা মাথায় রেখে বাড়ানো হয়েছে হাতির সংখ্যা। সংগৃহীত ছবি। 
*করোনার সময়ে বছর দু’য়েক বন্ধ ছিল হাতি সাফারি। এরপর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ফের শুরু করা হয় দু’টো হাতি দিয়ে হাতি সাফারি। কিন্তু, সেখানেও সমস্যা! হাতির পিঠে চড়ে জঙ্গল ঘোরার চাহিদা পর্যটকদের ব্যাপক। সেই চাহিদার সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে পর্যটকদের সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছিল গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগের কর্মীদের। এবার সে সব কথা মাথায় রেখে বাড়ানো হয়েছে হাতির সংখ্যা। সংগৃহীত ছবি। 
*গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগের বনাধিকারিক দ্বিজপ্রতিম সেন এ বিষয়ে জানান, পর্যটকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে হাতির সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। হাতি সাফারিতে যুক্ত করা হচ্ছে আরও দুটো প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হাতিকে। এতে হাতি সাফারিতে পর্যটকদের আসন সংখ্যা ১২ থেকে বেড়ে হবে ২৪, এমনটাই জানান বনাধিকারিক। সংগৃহীত ছবি। 
*গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগের বনাধিকারিক দ্বিজপ্রতিম সেন এ বিষয়ে জানান, পর্যটকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে হাতির সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। হাতি সাফারিতে যুক্ত করা হচ্ছে আরও দুটো প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হাতিকে। এতে হাতি সাফারিতে পর্যটকদের আসন সংখ্যা ১২ থেকে বেড়ে হবে ২৪, এমনটাই জানান বনাধিকারিক। সংগৃহীত ছবি। 
*বন্যপ্রাণ বিভাগের এই সিদ্ধান্তে খুশি ডুয়ার্সের পর্যটন ব্যবসায়ীরাও। জানা গিয়েছে, বর্তমানে গরুমারা জাতীয় উদ্যানে ২৮টি হাতি রয়েছে। এর মধ্যে ৪টি বাচ্চা হাতি। ৮০ বর্গকিলোমিটার জঙ্গল প্রহরার কাজে মূলত এই হাতিদের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এদের মধ্যে জেনি এবং মাধুরী নামে দুই হাতি পর্যটকদের জঙ্গল ঘোরাবে বলে খবর। সংগৃহীত ছবি। 
*বন্যপ্রাণ বিভাগের এই সিদ্ধান্তে খুশি ডুয়ার্সের পর্যটন ব্যবসায়ীরাও। জানা গিয়েছে, বর্তমানে গরুমারা জাতীয় উদ্যানে ২৮টি হাতি রয়েছে। এর মধ্যে ৪টি বাচ্চা হাতি। ৮০ বর্গকিলোমিটার জঙ্গল প্রহরার কাজে মূলত এই হাতিদের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এদের মধ্যে জেনি এবং মাধুরী নামে দুই হাতি পর্যটকদের জঙ্গল ঘোরাবে বলে খবর। সংগৃহীত ছবি। 
*বন্যপ্রাণ বিভাগের এই সিদ্ধান্তে খুশি ডুয়ার্সের পর্যটন ব্যবসায়ীরাও। জানা গিয়েছে, বর্তমানে গরুমারা জাতীয় উদ্যানে ২৮টি হাতি রয়েছে। এর মধ্যে ৪টি বাচ্চা হাতি। ৮০ বর্গকিলোমিটার জঙ্গল প্রহরার কাজে মূলত এই হাতিদের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এদের মধ্যে জেনি এবং মাধুরী নামে দুই হাতি পর্যটকদের জঙ্গল ঘোরাবে বলে খবর। সংগৃহীত ছবি। 
*বন্যপ্রাণ বিভাগের এই সিদ্ধান্তে খুশি ডুয়ার্সের পর্যটন ব্যবসায়ীরাও। জানা গিয়েছে, বর্তমানে গরুমারা জাতীয় উদ্যানে ২৮টি হাতি রয়েছে। এর মধ্যে ৪টি বাচ্চা হাতি। ৮০ বর্গকিলোমিটার জঙ্গল প্রহরার কাজে মূলত এই হাতিদের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এদের মধ্যে জেনি এবং মাধুরী নামে দুই হাতি পর্যটকদের জঙ্গল ঘোরাবে বলে খবর। সংগৃহীত ছবি। 
*উল্লেখ্য, মধ্য জুন থেকে বন্যপ্রাণের প্রজনন বিষয়াদির কারণে বন্ধ রয়েছে ডুয়ার্সের দরজা। তিন মাস বন্ধ থাকার পর আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে যাবে জঙ্গল। তারপর থেকেই পর্যটকেরা হাতির পিঠে চড়ে করতে পারবেন বন দর্শন। সংগৃহীত ছবি।
*উল্লেখ্য, মধ্য জুন থেকে বন্যপ্রাণের প্রজনন বিষয়াদির কারণে বন্ধ রয়েছে ডুয়ার্সের দরজা। তিন মাস বন্ধ থাকার পর আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে যাবে জঙ্গল। তারপর থেকেই পর্যটকেরা হাতির পিঠে চড়ে করতে পারবেন বন দর্শন। সংগৃহীত ছবি।

Durga Puja Travel: জনপ্রিয় সিনেমায় দেখে মুগ্ধ হয়েছেন, দুর্গাপুজোয় ঘুরে আসুন দার্জিলিংয়ের কাছেই এই অফবিট গ্রামে

*দার্জিলিঙের কাছেই রয়েছে এমনই এক অজানা জায়গা যার নাম জামুনি। রঙ্গিত নদীর পাড়ে এই জামুিন মনে করিয়ে দেবে বরফি ছবির কথা। জনপ্রিয় বরফি ছবির শ্যুটিং হয়েছিল এই জামুনিতে। বর্ষায় ঘুরে আসতেই পারেন এই গ্রামে।
*দার্জিলিঙের কাছেই রয়েছে এমনই এক অজানা জায়গা যার নাম জামুনি। রঙ্গিত নদীর পাড়ে এই জামুিন মনে করিয়ে দেবে বরফি ছবির কথা। জনপ্রিয় বরফি ছবির শ্যুটিং হয়েছিল এই জামুনিতে। বর্ষায় ঘুরে আসতেই পারেন এই গ্রামে।
*দার্জিলিং থেকে দূরত্ব খুব একটা বেশি নয়। দার্জিলিং থেকে জামুনি যেতে খুব বেশি হলে এক ঘণ্টা সময় লাগে। পুজোর সময় পাহাড়ি পথ বেয়ে উঠে গিয়েছে রাস্তা। দার্জিলিঙের থেকে নীচে জামুনি। কিন্তু তার শোভা অসাধারণ।
*দার্জিলিং থেকে দূরত্ব খুব একটা বেশি নয়। দার্জিলিং থেকে জামুনি যেতে খুব বেশি হলে এক ঘণ্টা সময় লাগে। পুজোর সময় পাহাড়ি পথ বেয়ে উঠে গিয়েছে রাস্তা। দার্জিলিঙের থেকে নীচে জামুনি। কিন্তু তার শোভা অসাধারণ।
*একদিকে দার্জিলিং, আরেক দিকে সিকিম। আর দুই রাজ্যকে জুড়েছে একটা লোহার পুল। এটাই জামুনি ব্রিজ। আর ব্রিজের নীচ দিয়ে বয়ে চলেছে রঙ্গিত নদী। এই জামুনিতেই বরফি ছবির শুটিং হয়েছিল। রঙ্গিত নদীর উপরের লোহার ব্রিজে সারি সারি প্রার্থনার পতাকা লাগানো রয়েছে।
*একদিকে দার্জিলিং, আরেক দিকে সিকিম। আর দুই রাজ্যকে জুড়েছে একটা লোহার পুল। এটাই জামুনি ব্রিজ। আর ব্রিজের নীচ দিয়ে বয়ে চলেছে রঙ্গিত নদী। এই জামুনিতেই বরফি ছবির শুটিং হয়েছিল। রঙ্গিত নদীর উপরের লোহার ব্রিজে সারি সারি প্রার্থনার পতাকা লাগানো রয়েছে।
*এখানকার রাস্তা ঘাট সব কিছুই মনে করিয়ে দেবে বরফি ছবির কথা। গাড়ির চালকরা বলেদেন কোথায় কোন ছবির ছবির শ্যুটিং হয়েছিল। সেই কারণে জামুনির আলাদা একটা আকর্ষণ রয়েছে। রঙ্গিত নদীর গায়েই রয়েছে জামুনি পার্ক। সেখানে রয়েছে শিবের শ্বেত পাথরের মূর্তি।
*এখানকার রাস্তা ঘাট সব কিছুই মনে করিয়ে দেবে বরফি ছবির কথা। গাড়ির চালকরা বলেদেন কোথায় কোন ছবির ছবির শ্যুটিং হয়েছিল। সেই কারণে জামুনির আলাদা একটা আকর্ষণ রয়েছে। রঙ্গিত নদীর গায়েই রয়েছে জামুনি পার্ক। সেখানে রয়েছে শিবের শ্বেত পাথরের মূর্তি।
*পার্কের মধ্যেই রয়েছে একটা লেক। সেখানে সাঁতার কেটে বেরিয়ে আসে রাজহাঁস। মন্দিরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকলে মন ভাল হয়ে যায়। রঙ্গিতের জলে পা ভিজিয়ে নিতে পারেন।
*পার্কের মধ্যেই রয়েছে একটা লেক। সেখানে সাঁতার কেটে বেরিয়ে আসে রাজহাঁস। মন্দিরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকলে মন ভাল হয়ে যায়। রঙ্গিতের জলে পা ভিজিয়ে নিতে পারেন।
*দার্জিলিংয়ের কাছে পিঠের জায়গা বলেই সকলে ঘুরতে আসে। তবে এখন কিছু থাকার জায়গা হয়ে উঠেছে। সেখানে একদিন কাটিয়ে আসতেই পারেন। একদিন জামুনিতে কাটিয়ে আবার ফিরে যাওয়া দার্জিলিং। ছোট্ট একটা ট্রিপ। পুজোর সময় মন্দ হবে না।
*দার্জিলিংয়ের কাছে পিঠের জায়গা বলেই সকলে ঘুরতে আসে। তবে এখন কিছু থাকার জায়গা হয়ে উঠেছে। সেখানে একদিন কাটিয়ে আসতেই পারেন। একদিন জামুনিতে কাটিয়ে আবার ফিরে যাওয়া দার্জিলিং। ছোট্ট একটা ট্রিপ। পুজোর সময় মন্দ হবে না।

Nearby Tourism: নামমাত্র খরচে বাড়ির কাছে ঘুরে আসুন, কয়েক ঘণ্টায় মুড ফ্রেশ হয়ে যাবে, পাবেন ইতিহাসের নানা তথ্য

ইতিহাসের স্বাক্ষী হতে ঘুরে আসুন ফলতার কেল্লা। এই কেল্লার সঙ্গে রয়েছে গভর্নর ড্রেক সাহেবের স্মৃতি। কেল্লাটি তৈরি করেছিল ডাচ বা ওলন্দাজরা। ডায়মন্ডহারবার থেকে দোস্তিপুর হয়ে ফলতায় আসা যায়। বর্তমানে ফলতা থানা থেকে ৫ মিনিট দূরে অবস্থিত এই স্থান। (নবাব মল্লিক)
ইতিহাসের স্বাক্ষী হতে ঘুরে আসুন ফলতার কেল্লা। এই কেল্লার সঙ্গে রয়েছে গভর্নর ড্রেক সাহেবের স্মৃতি। কেল্লাটি তৈরি করেছিল ডাচ বা ওলন্দাজরা। ডায়মন্ডহারবার থেকে দোস্তিপুর হয়ে ফলতায় আসা যায়। বর্তমানে ফলতা থানা থেকে ৫ মিনিট দূরে অবস্থিত এই স্থান। (নবাব মল্লিক)
১৭৫৬ খ্রীস্টাব্দে বাংলার নবাব আলীবর্দী খাঁর মৃত্যুর পর সিংহাসনে বসেন তাঁর নাতি সিরাজউদদৌলা। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। এই সময় নবাব ষড়যন্ত্রকারীদের আশ্রয় না দেওয়ার অনুরোধ করেছিল ইংরেজ ড্রেক সাহেবের কাছে।
১৭৫৬ খ্রীস্টাব্দে বাংলার নবাব আলীবর্দী খাঁর মৃত্যুর পর সিংহাসনে বসেন তাঁর নাতি সিরাজউদদৌলা। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। এই সময় নবাব ষড়যন্ত্রকারীদের আশ্রয় না দেওয়ার অনুরোধ করেছিল ইংরেজ ড্রেক সাহেবের কাছে।
কিন্তু ড্রেক সাহেব সেসব মানেননি। ফলে নবাব বিরক্ত হয়ে কলকাতায় ইংরেজ বাহিনীকে আক্রমণ করেন। ১৭৫৬ সালের ২০ জুন কলকাতা থেকে ইংরেজ বাহিনীকে আক্রমণ করলে ইংরেজরা পালিয়ে আসে এই ফলতাতে।
কিন্তু ড্রেক সাহেব সেসব মানেননি। ফলে নবাব বিরক্ত হয়ে কলকাতায় ইংরেজ বাহিনীকে আক্রমণ করেন। ১৭৫৬ সালের ২০ জুন কলকাতা থেকে ইংরেজ বাহিনীকে আক্রমণ করলে ইংরেজরা পালিয়ে আসে এই ফলতাতে।
এর এই কেল্লা থেকে আবার নতুন করে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। পরে সিরাজ আবার পরাস্ত হন পলাশির প্রান্তের। ফলে এই কেল্লার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। কেল্লার চারিদিকে রয়েছে পরিখা। কেল্লার মাঝে রয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। কেল্লার প্রবেশদ্বারে রয়েছে অনেক গর্ত।
এর এই কেল্লা থেকে আবার নতুন করে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। পরে সিরাজ আবার পরাস্ত হন পলাশির প্রান্তের। ফলে এই কেল্লার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। কেল্লার চারিদিকে রয়েছে পরিখা। কেল্লার মাঝে রয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। কেল্লার প্রবেশদ্বারে রয়েছে অনেক গর্ত।
প্রয়োজনে এই গর্ত দিয়ে করা যেত গুলি। তবে সমস্তটাই আজ ইতিহাস। এই ইতিহাসের স্বাক্ষী হতে ঘুরে আসুন ফলতার ঐতিহাসিক কেল্লা থেকে।
প্রয়োজনে এই গর্ত দিয়ে করা যেত গুলি। তবে সমস্তটাই আজ ইতিহাস। এই ইতিহাসের স্বাক্ষী হতে ঘুরে আসুন ফলতার ঐতিহাসিক কেল্লা থেকে।

Durga Puja Travel: মেঘ হাতে নিয়ে খেলা! এই গ্রামে পাহাড়-জঙ্গল প্রিয় বন্ধু, পুজোর ছুটিতে ঘুরে আসুন

*অনেক তো হল দার্জিলিং, টাইগার হিল, কালিম্পং কিংবা মিরিক। এবার আলো আঁধারি খেলা আর মেঘের হাতছানি যদি উপভোগ করতে হয় তাহলে যেতে হবে দার্জিলিংয়ের এই গ্রামে। গ্রামের নাম মাহালদিরাম। প্ররিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি। 
*অনেক তো হল দার্জিলিং, টাইগার হিল, কালিম্পং কিংবা মিরিক। এবার আলো আঁধারি খেলা আর মেঘের হাতছানি যদি উপভোগ করতে হয় তাহলে যেতে হবে দার্জিলিংয়ের এই গ্রামে। গ্রামের নাম মাহালদিরাম। প্ররিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি।
*দার্জিলিং পাহাড়ে অবস্থিত উত্তরবঙ্গের এই জায়গাটি হয়তো অনেকের কাছেই অজানা। গ্রামের নাম মাহালদিরাম। ঘরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে হাত দিয়েই ছুঁতে পারবেন মেঘ, কখনও মেঘ হয়তো চলে যাবে আপনার ঘরের ভিতর দিয়ে। সংগৃহীত ছবি। 
*দার্জিলিং পাহাড়ে অবস্থিত উত্তরবঙ্গের এই জায়গাটি হয়তো অনেকের কাছেই অজানা। গ্রামের নাম মাহালদিরাম। ঘরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে হাত দিয়েই ছুঁতে পারবেন মেঘ, কখনও মেঘ হয়তো চলে যাবে আপনার ঘরের ভিতর দিয়ে। সংগৃহীত ছবি।
*এখানে বারান্দায় দাড়িয়ে উপভোগ করতে পারবেন টি গার্ডেনের চা-পাতা তোলার দৃশ্য। একইসঙ্গে মেঘ, রোদ, পাহাড়, মোমো, ছোটোখাটো ট্রেকিং, প্রকৃতি, পাখি, অর্গানিক সবজি এবং অবশ্যই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাওয়া যায় এখানে। সংগৃহীত ছবি। 
*এখানে বারান্দায় দাড়িয়ে উপভোগ করতে পারবেন টি গার্ডেনের চা-পাতা তোলার দৃশ্য। একইসঙ্গে মেঘ, রোদ, পাহাড়, মোমো, ছোটোখাটো ট্রেকিং, প্রকৃতি, পাখি, অর্গানিক সবজি এবং অবশ্যই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাওয়া যায় এখানে। সংগৃহীত ছবি।
*কাছেই আকাশ মিশেছে পাহাড়ের কোলে। আর সূর্যোদয়, সূর্যাস্তের মুহূর্ত যেন আরও নৈসর্গিক সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে৷ সঙ্গে ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক, পাহাড়ের বাতাসের গন্ধ। অপরূপ পরিবেশ মিটিয়ে দেবে আপনার সব ক্লান্তি। সংগৃহীত ছবি। 
*কাছেই আকাশ মিশেছে পাহাড়ের কোলে। আর সূর্যোদয়, সূর্যাস্তের মুহূর্ত যেন আরও নৈসর্গিক সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে৷ সঙ্গে ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক, পাহাড়ের বাতাসের গন্ধ। অপরূপ পরিবেশ মিটিয়ে দেবে আপনার সব ক্লান্তি। সংগৃহীত ছবি।
*নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন বা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে মাহালদিরামের দূরত্ব ৬২ কিমি। কার্শিয়াং থেকে ১২ কিমি। হিলকার্ট রোড ধরে কার্শিয়াং পেরিয়েই পৌঁছে যান দিলারাম মোড়। এখান থেকে ডান দিকে ঘুরে যান। সংগৃহীত ছবি। 
*নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন বা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে মাহালদিরামের দূরত্ব ৬২ কিমি। কার্শিয়াং থেকে ১২ কিমি। হিলকার্ট রোড ধরে কার্শিয়াং পেরিয়েই পৌঁছে যান দিলারাম মোড়। এখান থেকে ডান দিকে ঘুরে যান। সংগৃহীত ছবি।
*দিলারাম থেকে মাহালদিরাম ১২ কিমি। এখানে বেশ কয়েকটি হোমস্টে রয়েছে। তবে 'মাহালদিরাম সালামান্দার জঙ্গল ক্যাম্প' দারুন। যদিও এর নাম ক্যাম্প কিন্তু এটি একটি সুন্দর হোমস্টে, দু'তলা বাড়ি। থাকা-খাওয়া নিয়ে ২০০০ টাকা প্রতিজন হিসেবে নেওয়া হয়। তবে সিজন বুঝে দর ওঠানামা করে। সংগৃহীত ছবি। 
*দিলারাম থেকে মাহালদিরাম ১২ কিমি। এখানে বেশ কয়েকটি হোমস্টে রয়েছে। তবে ‘মাহালদিরাম সালামান্দার জঙ্গল ক্যাম্প’ দারুন। যদিও এর নাম ক্যাম্প কিন্তু এটি একটি সুন্দর হোমস্টে, দু’তলা বাড়ি। থাকা-খাওয়া নিয়ে ২০০০ টাকা প্রতিজন হিসেবে নেওয়া হয়। তবে সিজন বুঝে দর ওঠানামা করে। সংগৃহীত ছবি।
*পাহাড়ি গ্রামে ঘুরতে এসে পর্যটক বলেন, এখানে এলে এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মুগ্ধ হয়ে যাবেন সকলে। বর্ষার সময় আশেপাশে ঝরনা গুলো সুন্দর দেখায়। পুজোর ছুটিতে যদি একটু নিরিবিলিতে কাটাতে চান তাহলে এখানে একবার অবশ্যই আসতে পারেন। সংগৃহীত ছবি। 
*পাহাড়ি গ্রামে ঘুরতে এসে পর্যটক বলেন, এখানে এলে এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মুগ্ধ হয়ে যাবেন সকলে। বর্ষার সময় আশেপাশে ঝরনা গুলো সুন্দর দেখায়। পুজোর ছুটিতে যদি একটু নিরিবিলিতে কাটাতে চান তাহলে এখানে একবার অবশ্যই আসতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।
*বাগোরা এবং চিমেনি মালদিরামের বেশ কাছাকাছি অবস্থিত। আর তাই চটকপুর, মংপু, লাটপঞ্চার, অহলদারা ও সিটং। আপনার যদি সময় থাকে তবে আপনি এই জায়গাগুলিকে ক্লাব করতে পারেন এবং একসঙ্গে ঘুরে আসতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।
*বাগোরা এবং চিমেনি মালদিরামের বেশ কাছাকাছি অবস্থিত। আর তাই চটকপুর, মংপু, লাটপঞ্চার, অহলদারা ও সিটং। আপনার যদি সময় থাকে তবে আপনি এই জায়গাগুলিকে ক্লাব করতে পারেন এবং একসঙ্গে ঘুরে আসতে পারেন। সংগৃহীত ছবি।

Durga Puja Special Train: পুজোর মজা শুরু, জমবে ছুটি, স্পেশ্যাল ট্রেনে করুন ট্যুর, সস্তায় হবে আরাম, রুট ম্যাপ রইল

পুজো স্পেশাল ট্রেন! এবার যাত্রী সুবিধার্থে স্পেশাল ট্রেন ঘোষণা ভারতীয় রেলের। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো। পুজো মানে নতুন পোশাকে পুজোর আনন্দ। একইসঙ্গে বহু মানুষের কাছে পুজো মানে ভ্রমণের মরশুম। সারা বছরের কর্মব্যস্ততার মধ্যে পুজোর ছুটিকেই বেড়াতে যাবার আদর্শ সময় মনে করেন। সেই দিক থেকে দূরপাল্লার ট্রেনে যাত্রী সাচ্ছন্দ বজায় রাখতে বিশেষ উদ্যোগ রেলের।
পুজো স্পেশাল ট্রেন! এবার যাত্রী সুবিধার্থে স্পেশাল ট্রেন ঘোষণা ভারতীয় রেলের। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো। পুজো মানে নতুন পোশাকে পুজোর আনন্দ। একইসঙ্গে বহু মানুষের কাছে পুজো মানে ভ্রমণের মরশুম। সারা বছরের কর্মব্যস্ততার মধ্যে পুজোর ছুটিকেই বেড়াতে যাবার আদর্শ সময় মনে করেন। সেই দিক থেকে দূরপাল্লার ট্রেনে যাত্রী সাচ্ছন্দ বজায় রাখতে বিশেষ উদ্যোগ রেলের।
এই পুজোর মরশুমে যে সমস্ত স্পেশাল ট্রেন চালানোর উদ্যোগ নিয়েছে ভারতীয় রেল তা হল-৬ ই অক্টোবর থেকে মালদা টাউন থেকে - উদনা প্রতি রবিবার। ওই ট্রেন প্রত্যেক মঙ্গলবার উদনা থেকে ফিরবে।
এই পুজোর মরশুমে যে সমস্ত স্পেশাল ট্রেন চালানোর উদ্যোগ নিয়েছে ভারতীয় রেল তা হল-৬ ই অক্টোবর থেকে মালদা টাউন থেকে – উদনা প্রতি রবিবার। ওই ট্রেন প্রত্যেক মঙ্গলবার উদনা থেকে ফিরবে।
হাওড়া থেকে খাঁকিপুরা প্রতি রবিবার। মঙ্গলবার খাঁকিপুরা ছেড়ে আসবে।হাওড়া থেকে ভিড় কম করতে, ১ লা অক্টোবর থেকে শুরু, আসানসোল থেকে খাঁকিপুরা ট্রেন চলবে প্রতি মঙ্গলবার।
হাওড়া থেকে খাঁকিপুরা প্রতি রবিবার। মঙ্গলবার খাঁকিপুরা ছেড়ে আসবে।হাওড়া থেকে ভিড় কম করতে, ১ লা অক্টোবর থেকে শুরু, আসানসোল থেকে খাঁকিপুরা ট্রেন চলবে প্রতি মঙ্গলবার।
৫ ই অক্টোবর থেকে শুরু, শিয়ালদহ থেকে গোরখপুর, প্রতি শনিবার ও সোমবার।৫ ই অক্টোবর থেকে শুরু হাওড়া থেকে রক্সুল প্রতি শনিবার। রক্সুল ছাড়বে প্রতি রবিবার।
৫ ই অক্টোবর থেকে শুরু, শিয়ালদহ থেকে গোরখপুর, প্রতি শনিবার ও সোমবার।৫ ই অক্টোবর থেকে শুরু হাওড়া থেকে রক্সুল প্রতি শনিবার। রক্সুল ছাড়বে প্রতি রবিবার।
পুজোয় দিল্লি গামী যাত্রীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ৪ র্থ অক্টোবর শুরু আসানসোল থেকে আনন্দবিহার ট্রেন প্রতি শুক্রবার।
পুজোয় দিল্লি গামী যাত্রীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ৪ র্থ অক্টোবর শুরু আসানসোল থেকে আনন্দবিহার ট্রেন প্রতি শুক্রবার।
৭ ই অক্টোবর থেকে শুরু, মালদা টাউন থেকে আনন্দবিহার প্রতি সোমবার। ৮ ই অক্টোবর এই ট্রেন দিল্লি ছাড়বে।এছাড়াও আরও বেশ কিছু পুজো স্পেশাল ট্রেন চালানোর উদ্যোগ নিচ্ছে ভারতীয় রেল।( Reporter-রাকেশ মাইতি)
৭ ই অক্টোবর থেকে শুরু, মালদা টাউন থেকে আনন্দবিহার প্রতি সোমবার। ৮ ই অক্টোবর এই ট্রেন দিল্লি ছাড়বে।এছাড়াও আরও বেশ কিছু পুজো স্পেশাল ট্রেন চালানোর উদ্যোগ নিচ্ছে ভারতীয় রেল।( Reporter-রাকেশ মাইতি)

Durga Puja Trip: বর্ষায় বন্ধ থাকে দার্জিলিংয়ের এই গ্রামের পর্যটন, ঘন জঙ্গল ঘেরা এই হ্যামলেটই হোক পুজোর ছুটির গন্তব্য

*উত্তরবঙ্গের কুয়াশা ঘেরা গ্রাম চটকপুর। সোনাদা পেরিয়ে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৭৮০০ ফুট উঁচুতে। দার্জিলিং থেকে দূরত্ব ২০ কিলোমিটার মতো। স্থানীয়রা বিশ্বাস করেন, চটকপুরের জঙ্গলে ঢাকা পাহাড়ে ঘুমিয়ে আছেন স্বয়ং ভগবান বুদ্ধ। এই গ্রাম নাকি কয়েকবছর আগেও আত্মগোপন করে থাকত পাইন গাছের আদিম জঙ্গলের মাঝখানে।
*উত্তরবঙ্গের কুয়াশা ঘেরা গ্রাম চটকপুর। সোনাদা পেরিয়ে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৭৮০০ ফুট উঁচুতে। দার্জিলিং থেকে দূরত্ব ২০ কিলোমিটার মতো। স্থানীয়রা বিশ্বাস করেন, চটকপুরের জঙ্গলে ঢাকা পাহাড়ে ঘুমিয়ে আছেন স্বয়ং ভগবান বুদ্ধ। এই গ্রাম নাকি কয়েকবছর আগেও আত্মগোপন করে থাকত পাইন গাছের আদিম জঙ্গলের মাঝখানে।
*বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করার সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ বাজেট। দার্জিলিং ট্যুর প্ল্যান করলে যে বাজেট হবে, চটকপুরের বাজেট তার থেকে অনেকটাই আলাদা। দু’জনের জন্য ইকো কটেজের ঘর ভাড়া ৩৫০০ টাকার মতো। আর যদি গ্রামের মধ্যে হোমস্টে-তে থাকতে চান, তাহলে খরচ মাথাপিছু ১৫০০ টাকার কাছাকাছি। তবে আগে থেকে খোঁজ নিয়ে, বুকিং করে যাওয়াই ভাল।
*বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করার সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ বাজেট। দার্জিলিং ট্যুর প্ল্যান করলে যে বাজেট হবে, চটকপুরের বাজেট তার থেকে অনেকটাই আলাদা। দু’জনের জন্য ইকো কটেজের ঘর ভাড়া ৩৫০০ টাকার মতো। আর যদি গ্রামের মধ্যে হোমস্টে-তে থাকতে চান, তাহলে খরচ মাথাপিছু ১৫০০ টাকার কাছাকাছি। তবে আগে থেকে খোঁজ নিয়ে, বুকিং করে যাওয়াই ভাল।
*দার্জিলিংয়ের সিঞ্চল ওয়াইল্ড লাইফ স্যানচুয়ারির অন্তর্গত ছোট্ট গ্রাম চটকপুর। সোনাদা থেকে মাত্র সাত কিলোমিটার দূরত্ব। সবুজের সমারোহে পাহাড়ি সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে আপনার আদর্শ ডেস্টিনেশন চটকপুর। সোয়েটার, জ্যাকেট, বুট সঙ্গে রাখবেন। বর্ষার সময় বন্ধ থাকে জঙ্গলের মধ্যে হওয়ায়। আইডি প্রুফ, অ্যাড্রেস প্রুফও রাখবেন সঙ্গে।
*দার্জিলিংয়ের সিঞ্চল ওয়াইল্ড লাইফ স্যানচুয়ারির অন্তর্গত ছোট্ট গ্রাম চটকপুর। সোনাদা থেকে মাত্র সাত কিলোমিটার দূরত্ব। সবুজের সমারোহে পাহাড়ি সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে আপনার আদর্শ ডেস্টিনেশন চটকপুর। সোয়েটার, জ্যাকেট, বুট সঙ্গে রাখবেন। বর্ষার সময় বন্ধ থাকে জঙ্গলের মধ্যে হওয়ায়। আইডি প্রুফ, অ্যাড্রেস প্রুফও রাখবেন সঙ্গে।
*চটকপুরের সবথেকে বড়ো আকর্ষণ বনভূমি। নিস্তব্ধতার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন সেখানে। আপনি যদি অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন, তাহলে তো আর কথাই নেই! উপভোগ্য হবে আরও বেশি। সুযোগ বুঝে ঘুরে আসতে পারেন মংপু এবং বগুরা থেকে। হঠাৎই হয়তো সামনে চলে আসতে আসবে হিমালয়ের হরিণ কিংবা চিতাবাঘ। যেখানেই তাকান, দেখতে পাবেন ঘনসবুজ গাছপালার আড়াল থেকে উঁকি দিচ্ছে পাহাড়।
*চটকপুরের সবথেকে বড়ো আকর্ষণ বনভূমি। নিস্তব্ধতার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন সেখানে। আপনি যদি অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন, তাহলে তো আর কথাই নেই! উপভোগ্য হবে আরও বেশি। সুযোগ বুঝে ঘুরে আসতে পারেন মংপু এবং বগুরা থেকে। হঠাৎই হয়তো সামনে চলে আসতে আসবে হিমালয়ের হরিণ কিংবা চিতাবাঘ। যেখানেই তাকান, দেখতে পাবেন ঘনসবুজ গাছপালার আড়াল থেকে উঁকি দিচ্ছে পাহাড়।
*১০ মিনিট হাঁটলেই পৌঁছে যাবেন ওয়াচটাওয়ার। দেখা যাবে ‘ট্রেকারদের স্বপ্নরাজ্য’ সান্দাকফুর অপূর্ব দৃশ্য। এখান থেকে সূর্যোদয় দেখার অভিজ্ঞতা এক অন্যরকম অনুভূতি দেবে নিশ্চিত। কমলা আলো যখন ধূসর সাদা পর্বতশৃঙ্গের ওপর পড়ে, সমস্ত পরিবেশ হয়ে ওঠে মায়াবী। চটকপুর থেকেই শুরু হয় অনেকগুলি ট্রেকিং রুট। যার মধ্যে একটি গিয়েছে টাইগার হিল পর্যন্ত।
*১০ মিনিট হাঁটলেই পৌঁছে যাবেন ওয়াচটাওয়ার। দেখা যাবে ‘ট্রেকারদের স্বপ্নরাজ্য’ সান্দাকফুর অপূর্ব দৃশ্য। এখান থেকে সূর্যোদয় দেখার অভিজ্ঞতা এক অন্যরকম অনুভূতি দেবে নিশ্চিত। কমলা আলো যখন ধূসর সাদা পর্বতশৃঙ্গের ওপর পড়ে, সমস্ত পরিবেশ হয়ে ওঠে মায়াবী। চটকপুর থেকেই শুরু হয় অনেকগুলি ট্রেকিং রুট। যার মধ্যে একটি গিয়েছে টাইগার হিল পর্যন্ত।
*চটকপূর ব্যস্ত নাগরিক জীবনের ক্লান্তি কাটানোর অন্যতম ডেস্টিনেশন হতে পারে। এখান থেকে মুক্ত প্রকৃতির যে অক্সিজেন নিয়ে ফিরবেন, বন্য পরিবেশের যে রোমাঞ্চকর অনুভূতি সঙ্গে নিয়ে আসবেন, তা বহুদিন আপনাকে সজীব রাখবে। তাই এবারের পুজোয় গন্তব্য হোক চটকপুর।
*চটকপূর ব্যস্ত নাগরিক জীবনের ক্লান্তি কাটানোর অন্যতম ডেস্টিনেশন হতে পারে। এখান থেকে মুক্ত প্রকৃতির যে অক্সিজেন নিয়ে ফিরবেন, বন্য পরিবেশের যে রোমাঞ্চকর অনুভূতি সঙ্গে নিয়ে আসবেন, তা বহুদিন আপনাকে সজীব রাখবে। তাই এবারের পুজোয় গন্তব্য হোক চটকপুর।

Digha: ছুটছে ডবল ডেকার বাস! বিলাসবহুল ক্রুজের রাজকীয় ছবি প্রকাশ্যে! দিঘায়, গোয়ার মজা কবে থেকে? জানুন

*দিঘা সমুদ্র বক্ষে বিলাসবহুল প্রমোদতরী শুরু করার উদ্যোগ গ্রহণের সময় থেকেই পর্যটক থেকে সাধারণ মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। বিভিন্ন সময়ে সমুদ্রবক্ষে এই প্রমোদতরী দেশে বেড়ানোর দিনক্ষণ স্থির হলেও বিভিন্ন জটিলতার কারণে তা পিছিয়ে যায়। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। 
*দিঘা সমুদ্র বক্ষে বিলাসবহুল প্রমোদতরী শুরু করার উদ্যোগ গ্রহণের সময় থেকেই পর্যটক থেকে সাধারণ মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। বিভিন্ন সময়ে সমুদ্রবক্ষে এই প্রমোদতরী দেশে বেড়ানোর দিনক্ষণ স্থির হলেও বিভিন্ন জটিলতার কারণে তা পিছিয়ে যায়। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী।
*তবে ফের সমুদ্রবক্ষে প্রমোদতরী ভেসে বেড়ানো নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। দিঘার রাস্তায় বিলাসবহুল ডবল ডেকার বাস ট্রায়াল রান শুরু করতেই জল্পনা ছড়িয়েছে পুজোর মধ্যেই সমুদ্রবক্ষে ভেসে বেড়াবে প্রমোদতরী। দিঘায় প্রমোদতরীর জন্য ডবল ডেকার বাস পরীক্ষামূলকভাবে চলছে সৈকত নগরীতে।
*তবে ফের সমুদ্রবক্ষে প্রমোদতরী ভেসে বেড়ানো নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। দিঘার রাস্তায় বিলাসবহুল ডবল ডেকার বাস ট্রায়াল রান শুরু করতেই জল্পনা ছড়িয়েছে পুজোর মধ্যেই সমুদ্রবক্ষে ভেসে বেড়াবে প্রমোদতরী। দিঘায় প্রমোদতরীর জন্য ডবল ডেকার বাস পরীক্ষামূলকভাবে চলছে সৈকত নগরীতে।
*এখন দিঘায় সমুদ্রে স্নানের পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখার জন্য তৈরি হয়েছে পার্ক, মিউজিয়াম, কফি হাউস সহ আরও কত-কি। তবে এবার সবকিছুকেই ছাপিয়ে যাবে সমুদ্রবক্ষে প্রমোদ ভ্রমণ।
*এখন দিঘায় সমুদ্রে স্নানের পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখার জন্য তৈরি হয়েছে পার্ক, মিউজিয়াম, কফি হাউস সহ আরও কত-কি। তবে এবার সবকিছুকেই ছাপিয়ে যাবে সমুদ্রবক্ষে প্রমোদ ভ্রমণ। প্রতীকী ছবি।
*গোয়ার মত দিঘাতেও সমুদ্রবক্ষে পর্যটকদের জন্য প্রমোদ ভ্রমণ পরিষেবা চালু করতে উদ্যোগী হয়েছিল দিঘা শংকরপুর উন্নয়ন পর্ষদ। 'এম ভি নিবেদিতা' নামের প্রমোদতরী বা ক্রুজের সাজসজ্জার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নতুন করে জেটিঘাট যাতায়াতের রাস্তা তৈরি হয়েছে।
*গোয়ার মত দিঘাতেও সমুদ্রবক্ষে পর্যটকদের জন্য প্রমোদ ভ্রমণ পরিষেবা চালু করতে উদ্যোগী হয়েছিল দিঘা শংকরপুর উন্নয়ন পর্ষদ। ‘এম ভি নিবেদিতা’ নামের প্রমোদতরী বা ক্রুজের সাজসজ্জার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নতুন করে জেটিঘাট যাতায়াতের রাস্তা তৈরি হয়েছে। প্রতীকী ছবি।
*দিঘায় গোয়ার স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকেরা। পুজোর আগেই দিঘায় নায়কালী মন্দিরের কাছে চম্পাখালে প্রমোদতরী চালু হতে চলেছে। সেই প্রমোদতরীতে যাওয়ার জন্য আলোকসজ্জায় মোড়া সুসজ্জিত ডবল ডেকার বাস এসে গিয়েছে সৈকত শহরে। ইতিমধ্যেই বাসটি পুরো দিঘা শহরে পরীক্ষামূলকভাবে চালান হচ্ছে।
*দিঘায় গোয়ার স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকেরা। পুজোর আগেই দিঘায় নায়কালী মন্দিরের কাছে চম্পাখালে প্রমোদতরী চালু হতে চলেছে। সেই প্রমোদতরীতে যাওয়ার জন্য আলোকসজ্জায় মোড়া সুসজ্জিত ডবল ডেকার বাস এসে গিয়েছে সৈকত শহরে। ইতিমধ্যেই বাসটি পুরো দিঘা শহরে পরীক্ষামূলকভাবে চালান হচ্ছে। প্রতীকী ছবি।
*দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বাস নিত্যযাত্রীদের জন্য নয়। প্রমোদতরীতে যে সমস্ত পর্যটক উঠবেন, তাঁদের নিয়ে যাতায়াতের জন্য বাসটি চালু হচ্ছে। ৫২ আসন বিশিষ্ট বিলাসবহুল বাসে রঙিন আলোর সমাহার, মিউজিক সিস্টেম থাকছে।
*দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বাস নিত্যযাত্রীদের জন্য নয়। প্রমোদতরীতে যে সমস্ত পর্যটক উঠবেন, তাঁদের নিয়ে যাতায়াতের জন্য বাসটি চালু হচ্ছে। ৫২ আসন বিশিষ্ট বিলাসবহুল বাসে রঙিন আলোর সমাহার, মিউজিক সিস্টেম থাকছে। প্রতীকী ছবি।
*প্রমোদতরীতে অত্যাধুনিক লাইট অ্যান্ড সাউন্ড সিস্টেম, নাচ-গান ও খাওয়াদাওয়া আসর-সহ সমুদ্র বিলাসের সবরকম ব্যবস্থা থাকবে। আধুনিক সুবিধাযুক্ত এই জলযানে ছোট রেস্তরাঁর পাশাপাশি থাকবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থ। এক ঘণ্টার জন্য ভ্রমণের ব্যবস্থা থাকবে।
*প্রমোদতরীতে অত্যাধুনিক লাইট অ্যান্ড সাউন্ড সিস্টেম, নাচ-গান ও খাওয়াদাওয়া আসর-সহ সমুদ্র বিলাসের সবরকম ব্যবস্থা থাকবে। আধুনিক সুবিধাযুক্ত এই জলযানে ছোট রেস্তরাঁর পাশাপাশি থাকবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থ। এক ঘণ্টার জন্য ভ্রমণের ব্যবস্থা থাকবে।
*প্রাথমিকভাবে প্রতিদিন দুটি করে সফর নির্দিষ্ট করা হয়েছে। দুটি ডেকে সর্বাধিক ৮০ জন পর্যটক নির্দিষ্ট আসনে বসতে পারবেন। এলইডি স্ক্রিনে দিঘার উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরা হবে। জলযানটি দিঘা, শঙ্করপুর-সহ আশপাশের সমুদ্রবক্ষ ছাড়াও খাঁড়ি এলাকাগুলিতেও ঘুরবে।
*প্রাথমিকভাবে প্রতিদিন দুটি করে সফর নির্দিষ্ট করা হয়েছে। দুটি ডেকে সর্বাধিক ৮০ জন পর্যটক নির্দিষ্ট আসনে বসতে পারবেন। এলইডি স্ক্রিনে দিঘার উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরা হবে। জলযানটি দিঘা, শঙ্করপুর-সহ আশপাশের সমুদ্রবক্ষ ছাড়াও খাঁড়ি এলাকাগুলিতেও ঘুরবে।
*উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, মাথাপিছু কত ভাড়া হবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। তবে স্পট ও অনলাইন দুই ধরনের বুকিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। প্রয়োজনে ছোটখাটো অনুষ্ঠান, পার্টির জন্যও ভাড়া করা যাবে বলে জানা যায়।
*উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, মাথাপিছু কত ভাড়া হবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। তবে স্পট ও অনলাইন দুই ধরনের বুকিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। প্রয়োজনে ছোটখাটো অনুষ্ঠান, পার্টির জন্যও ভাড়া করা যাবে বলে জানা যায়।

Durga Puja Travel 2024: ইতিহাসে ডুব দিতে পুজোর ছুটিতে স্বল্প খরচে দেখুন কাটরা মসজিদ ও হাজারদুয়ারি

কৌশিক অধিকারী, মুর্শিদাবাদ: পুজোর মরশুমে ইতিহাসের স্বাদ পেতে মুর্শিদাবাদে হাজারদুয়ারির পাশাপাশি ঘুরে আসতে পারেন কাটরা মসজিদে। ছোট্ট ঝটিকা সফরে দেখতে পারেন এই মসজিদের বিভিন্ন ইতিহাস। নিয়মিত শত শত দেশি-বিদেশি পর্যটক আসেন মসজিদটি দেখতে। মসজিদের প্রধান প্রবেশদ্বারে ঢুকতেই চোখে পড়ে গাছগাছালি ভরা বাগান। দু’ পাশের দুই উঁচু বুরুজ স্বাগত জানায় দর্শনার্থীদের। প্রবেশপথেই দর্শনার্থীরা থমকে দাঁড়ান লাল ইটের চোখ জুড়ানো স্থাপত্য দেখে। দর্শনার্থীরা প্রবল আগ্রহ ও উচ্ছাসের ফলে ডান নাকি বাম কোন পথে যাবেন ঠিক ঠাহর করতে পারেন না।

বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দোলা, মীরজাফর, ঘষেটি বেগম তথা রাজনীতি, বিশ্বাসঘাতকতা, ক্ষমতার উত্থান-পতন সবই রয়েছে মুর্শিদাবাদের ইতিহাসে। এর মধ্যে অন্যতম মুর্শিদকুলি খান নির্মিত কাটরা মসজিদ। মুর্শিদাবাদ রেলস্টেশনের দেড় কিলোমিটার পূর্ব দিকে এই মসজিদটি অবস্থিত। কাটরা মসজিদের প্রবেশ বেদির নীচে একটি ছোট্ট ঘরে রয়েছে মুর্শিদকুলি খানের সমাধি। কথিত, এটি নবাব মুর্শিদকুলি খানের ইচ্ছা অনুসারে করা হয়। তিনি তার জীবনে কৃত পাপকর্মের জন্য অনুতপ্ত ছিলেন এবং তিনি এমন এক স্থানে সমাহিত হতে চেয়েছিলেন, যেখানে তিনি মসজিদে প্রবেশকারী পুণ্যবানদের পদস্পর্শ পাবেন।

১৭১৭ সালে তাঁর রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত করেন নবাব মুর্শিদকুলি খাঁন। তার নামানুসারে নতুন রাজধানীর নাম হয় মুর্শিদাবাদ। কাটরা মানে বাজার। কাটরা মসজিদটি নতুন রাজধানীতে ‘জামে মসজিদ’ হিসেবে নির্মিত হয়। বৃদ্ধাবস্থায় নবাব মুর্শিদকুলি খাঁন তাঁর কবর একটি মসজিদের পাশে হোক, এই ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তিনি মসজিদটি নির্মাণের দায়িত্ব দেন বিশ্বস্ত কারিগর মুরাদ ফরাস খাঁনের উপর।

আরও পড়ুন : মেঘলা আকাশের নীচে পড়ে রইল তাঁর প্রিয় কলকাতা, নন্দন চত্বর ও বইমেলা, এক ২৩ শ্রাবণের সকালে চিরঘুমে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য

মসজিদটি চতুর্ভুজাকৃতির। সামনের দিকে রয়েছে পাঁচটি প্রবেশ খিলান। সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতেই চোখে পড়বে পাঁচটি গম্বুজ। চার কোণে চারটি বুরুজ। সিঁড়ি বেয়ে বুরুজের উপর পর্যন্ত যাওয়া যায়। মসজিদের সামনের বুরুজ ৭০ ফুট উঁচু এবং প্রায় ২০ ফুট চওড়া । উঁচু মিনারগুলো কালের আবর্তে আজ জরাজীর্ণ, মিনারের গম্বুজগুলো ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এর সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হল এগুলোতে বন্দুক রাখার জন্য গর্ত রয়েছে।কাটরা মসজিদের পিছনেই রয়েছে নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ-র সমাধি। নবাবি যুগের ইতিহাসের এক অনন্য সাক্ষ্যকে তার কাঁধে নিয়ে এখনও নির্জন প্রান্তর জুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে বড়া ইমামবাড়া।