Tag Archives: Durga Puja Travel

North Bengal Trip: জঙ্গলের মধ্যে হোমস্টে, সামনেই উন্মুক্ত কাঞ্চনজঙ্ঘা! এই পাহাড়ি গ্রামই পুজোর ‘সিক্রেট’ ডেস্টিনেশন

*পুজো আসতে আর বেশি দেরি নেই। পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন টা নিয়ে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকে। তাদের জন্য একটি অফবিট ঠিকানার খোজ রইল। কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা পেতে কত সব নাম না জানা জায়গা অপেক্ষা করছে পর্যটকদের জন্য। এমনই একটি জায়গা সিনজি। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি। 
*পুজো আসতে আর বেশি দেরি নেই। পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন টা নিয়ে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকে। তাদের জন্য একটি অফবিট ঠিকানার খোজ রইল। কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা পেতে কত সব নাম না জানা জায়গা অপেক্ষা করছে পর্যটকদের জন্য। এমনই একটি জায়গা সিনজি। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি।
*কালিম্পং জেলার ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম। অনামী বললে ভুল হবে না। ছোট ছোট সব হোম স্টে। তাতেই অতিথি আপ্যায়ণের শেষ নেই। একদিকে পাহাড়ি জঙ্গল আরেকদিকে কাঞ্চনজঙ্ঘা। সংগৃহীত ছবি। 
*কালিম্পং জেলার ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম। অনামী বললে ভুল হবে না। ছোট ছোট সব হোম স্টে। তাতেই অতিথি আপ্যায়ণের শেষ নেই। একদিকে পাহাড়ি জঙ্গল আরেকদিকে কাঞ্চনজঙ্ঘা। সংগৃহীত ছবি।
*স্লিপিং বুদ্ধার পুরো রেঞ্জটি দেখা যায় এই সিনজি থেকে। এনজেপি থেকে আসতে ২ থেকে আড়াই ঘণ্টা সময় লাগে সিনজি আসতে। ছোট ছোট কটেজের সারি। তার সঙ্গে পাহাড়ি ফুলের সারি। রকমারি সব আর্কিড ভিড় করে রয়েছে এখানে। সংগৃহীত ছবি। 
*স্লিপিং বুদ্ধার পুরো রেঞ্জটি দেখা যায় এই সিনজি থেকে। এনজেপি থেকে আসতে ২ থেকে আড়াই ঘণ্টা সময় লাগে সিনজি আসতে। ছোট ছোট কটেজের সারি। তার সঙ্গে পাহাড়ি ফুলের সারি। রকমারি সব আর্কিড ভিড় করে রয়েছে এখানে। সংগৃহীত ছবি।
*ছোট্ট গ্রামের বাসিন্দাদের চাষাবাদই মূল কাজ। একেবারে অর্গ্যানিক পদ্ধতিতে চাষ হয় এখানে। আর হোমস্টের অতিথিরা যখন আসেন তখন তাঁদের খাতির যত্ন করেন সকলে। সংগৃহীত ছবি। 
*ছোট্ট গ্রামের বাসিন্দাদের চাষাবাদই মূল কাজ। একেবারে অর্গ্যানিক পদ্ধতিতে চাষ হয় এখানে। আর হোমস্টের অতিথিরা যখন আসেন তখন তাঁদের খাতির যত্ন করেন সকলে। সংগৃহীত ছবি।
*কালিম্পং থেকে বেশি দূরেও নয় এখানকার অবস্থান। হোম স্টের ঘরে বসেই দেখা মেলে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর তিস্তার। আবার ট্রেকের অপশনও রয়েছে। এখানে ছোট একটা ট্রেক করা যায়। সেখান থেকে ভিউ আরও সুন্দর। সংগৃহীত ছবি। 
*কালিম্পং থেকে বেশি দূরেও নয় এখানকার অবস্থান। হোম স্টের ঘরে বসেই দেখা মেলে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর তিস্তার। আবার ট্রেকের অপশনও রয়েছে। এখানে ছোট একটা ট্রেক করা যায়। সেখান থেকে ভিউ আরও সুন্দর। সংগৃহীত ছবি।
*পানবুর একেবারে কাছে রয়েছে এই সিনজি। পাশাপাশি গ্রাম বললে ভুল হবে না। হোমস্টে গুলিতে অতিথিদের জন্য সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে। খরচও খুব একটা বেশি নয়। সংগৃহীত ছবি। 
*পানবুর একেবারে কাছে রয়েছে এই সিনজি। পাশাপাশি গ্রাম বললে ভুল হবে না। হোমস্টে গুলিতে অতিথিদের জন্য সবরকম ব্যবস্থা রয়েছে। খরচও খুব একটা বেশি নয়। সংগৃহীত ছবি।
*কাঞ্চনজঙ্ঘার বিস্তৃত একটা ভিউ নিয়ে অপেক্ষা করছে সিনজি। অসাধারণ সুন্দর এখানকার প্রাকৃিতক সৌন্দর্য। কাজেই এবার জারা অফবিট কোনও জায়গা খুঁজছেন তাঁদের জন্য সেরা ঠিকানা হয়ে উঠতেই পারে এই সিনজি। সংগৃহীত ছবি। 
*কাঞ্চনজঙ্ঘার বিস্তৃত একটা ভিউ নিয়ে অপেক্ষা করছে সিনজি। অসাধারণ সুন্দর এখানকার প্রাকৃিতক সৌন্দর্য। কাজেই এবার জারা অফবিট কোনও জায়গা খুঁজছেন তাঁদের জন্য সেরা ঠিকানা হয়ে উঠতেই পারে এই সিনজি। সংগৃহীত ছবি।
*অনেকেই পাহা়ড়ে নতুন কোনও জায়গা এক্সপ্লোর করতে ভালোবাসেন। তাঁদের নিরাশ করবে না সিনজি। একেবারে ছোট্ট একটা জায়গায় কিন্তু পর্যটকদের মন ভরে যাবে। কাজেই আর দেরি না করে চলে আসুন এখানে। একরাশ সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে অপেক্ষা করছে সিনজি। সংগৃহীত ছবি। 
*অনেকেই পাহা়ড়ে নতুন কোনও জায়গা এক্সপ্লোর করতে ভালোবাসেন। তাঁদের নিরাশ করবে না সিনজি। একেবারে ছোট্ট একটা জায়গায় কিন্তু পর্যটকদের মন ভরে যাবে। কাজেই আর দেরি না করে চলে আসুন এখানে। একরাশ সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে অপেক্ষা করছে সিনজি। সংগৃহীত ছবি।
*একেবারে অন্যরকম মুডের একটা পর্যটন কেন্দ্র। যদিও সেভাবে খেনও পর্যটকদের আনাগোনা এখানে হয়নি। তাই ভালবাসার সঙ্গীকে নিয়ে একবার ঘুরে আসতেই পারে না এই জায়গায়। সংগৃহীত ছবি।
*একেবারে অন্যরকম মুডের একটা পর্যটন কেন্দ্র। যদিও সেভাবে খেনও পর্যটকদের আনাগোনা এখানে হয়নি। তাই ভালবাসার সঙ্গীকে নিয়ে একবার ঘুরে আসতেই পারে না এই জায়গায়। সংগৃহীত ছবি।

Durga Puja Trip: পুজোর ছুটিতে ঘুরে আসুন অপরূপ এই রাজবাড়ি, ইতিহাস-রাজবাড়ির সৌন্দর্য মুগ্ধ করবে

*পশ্চিমবঙ্গের জেলা কোচবিহারের অন্যতম রাজ আমলের নিদর্শন হল কোচবিহার রাজবাড়ি। দীর্ঘ সময়ের ঐতিহ্যবাহী এই নিদর্শন বর্তমানে জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। দূর-দুরান্তের বহু পর্যটক বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিড় জমান এই পর্যটন কেন্দ্রে। 
*পশ্চিমবঙ্গের জেলা কোচবিহারের অন্যতম রাজ আমলের নিদর্শন হল কোচবিহার রাজবাড়ি। দীর্ঘ সময়ের ঐতিহ্যবাহী এই নিদর্শন বর্তমানে জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। দূর-দুরান্তের বহু পর্যটক বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিড় জমান এই পর্যটন কেন্দ্রে।
*রাজ আমলের ইতিহাসের টানে বহু পর্যটক এসে থাকেন এখানে। এছাড়াও রয়েছে মন মাতানো সৌন্দর্য। সামনেই আসন্ন দুর্গা পুজো। আর পুজো উপলক্ষ্যে অনেকেই এদিক-ওদিক বেড়াতে গিয়ে থাকেন। যাদের ইতিহাস বিষয়ে আগ্রহ রয়েছে। যাঁরা রাজ আমলের নিদর্শনের সৌন্দর্য মুগ্ধ হতে চান তাঁরা অবশ্যই আসতে পারেন এই রাজবাড়ি ঘুরতে।
*রাজ আমলের ইতিহাসের টানে বহু পর্যটক এসে থাকেন এখানে। এছাড়াও রয়েছে মন মাতানো সৌন্দর্য। সামনেই আসন্ন দুর্গা পুজো। আর পুজো উপলক্ষ্যে অনেকেই এদিক-ওদিক বেড়াতে গিয়ে থাকেন। যাদের ইতিহাস বিষয়ে আগ্রহ রয়েছে। যাঁরা রাজ আমলের নিদর্শনের সৌন্দর্য মুগ্ধ হতে চান তাঁরা অবশ্যই আসতে পারেন এই রাজবাড়ি ঘুরতে।
*রাজবাড়িতে আসা সুদূর পঞ্জাবের বাসিন্দা, পেশায় সেনা কর্মী হরপাল সিং জানান, "রাজ বাড়ির সৌন্দর্য সত্যি মুগ্ধ করবে যেকোনোও মানুষকে। এমনিতে কোচবিহার রাজবাড়ির বাইরের দৃশ্য দারুণ সুন্দর। তবে রাজবাড়ির ভেতরে রয়েছে রাজ আমলের জিনিস সংগ্রহ করে তৈরি করা একটি সংগ্রহশালা। যা ছোট থেকে বড় সকলের মন মুহুর্তেই আকর্ষণ করতে পারে। তবে দীর্ঘ সময়ের পুরোনো হওয়ার কারণে কিছু জায়গায় সংস্কার প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু, রাজ আমলের ইতিহাস এই রাজবাড়ির আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।"
*রাজবাড়িতে আসা সুদূর পঞ্জাবের বাসিন্দা, পেশায় সেনা কর্মী হরপাল সিং জানান, “রাজ বাড়ির সৌন্দর্য সত্যি মুগ্ধ করবে যেকোনোও মানুষকে। এমনিতে কোচবিহার রাজবাড়ির বাইরের দৃশ্য দারুণ সুন্দর। তবে রাজবাড়ির ভেতরে রয়েছে রাজ আমলের জিনিস সংগ্রহ করে তৈরি করা একটি সংগ্রহশালা। যা ছোট থেকে বড় সকলের মন মুহুর্তেই আকর্ষণ করতে পারে। তবে দীর্ঘ সময়ের পুরোনো হওয়ার কারণে কিছু জায়গায় সংস্কার প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু, রাজ আমলের ইতিহাস এই রাজবাড়ির আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।”
*রাজ বাড়িতে এসেছিলেন বালুরঘাটের বাসিন্দা সুমনা গুপ্তা। তিনি জানান, "রাজ্যের মধ্যে জেলা কোচবিহারের রাজ আমলের ইতিহাস অনেকের মন আকর্ষণ করে। সেই ইতিহাসের কিছুটা অংশ নিজে চোখে দেখতে এখানে অবশ্যই আসা উচিত। এছাড়া এখানের সংগ্রহশালায় কোচ রাজাদের ব্যবহার করা জিনিস থেকে শুরু করে বিভিন্ন ছবি সাজিয়ে রাখা।"
*রাজ বাড়িতে এসেছিলেন বালুরঘাটের বাসিন্দা সুমনা গুপ্তা। তিনি জানান, “রাজ্যের মধ্যে জেলা কোচবিহারের রাজ আমলের ইতিহাস অনেকের মন আকর্ষণ করে। সেই ইতিহাসের কিছুটা অংশ নিজে চোখে দেখতে এখানে অবশ্যই আসা উচিত। এছাড়া এখানের সংগ্রহশালায় কোচ রাজাদের ব্যবহার করা জিনিস থেকে শুরু করে বিভিন্ন ছবি সাজিয়ে রাখা।”
*জেলার এক পর্যটক প্রভাত বর্মন জানান, "রাজ আমলের এই ঐতিহ্য সত্যিই অবাক করে সকলকে। বাইরের পর্যটকদের পাশাপশি জেলার মানুষেরাও এই ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন দেখতে ভিড় জমান। কোচ রাজাদের তৈরি এই নিদর্শন বহু ইতিহাস প্রেমীদের আকর্ষণ করে থাকে।"
*জেলার এক পর্যটক প্রভাত বর্মন জানান, “রাজ আমলের এই ঐতিহ্য সত্যিই অবাক করে সকলকে। বাইরের পর্যটকদের পাশাপশি জেলার মানুষেরাও এই ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন দেখতে ভিড় জমান। কোচ রাজাদের তৈরি এই নিদর্শন বহু ইতিহাস প্রেমীদের আকর্ষণ করে থাকে।”
*কোচবিহারের রাজবাড়ি সৌন্দর্য ও ইতিহাস ছোট থেকে বড় সকলের মন ছুঁয়ে যাবে এটুকু নিশ্চিত। তাই পুজোর ছুটিতে ইতিহাসের সন্ধানে এখানে ঘুরতে আসতেই পারেন। বর্তমানে এই রাজবাড়ির পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া।
*কোচবিহারের রাজবাড়ি সৌন্দর্য ও ইতিহাস ছোট থেকে বড় সকলের মন ছুঁয়ে যাবে এটুকু নিশ্চিত। তাই পুজোর ছুটিতে ইতিহাসের সন্ধানে এখানে ঘুরতে আসতেই পারেন। বর্তমানে এই রাজবাড়ির পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া।
*মাত্র ২০ টাকা জনপ্রতি টিকিট মূল্যের সারাদিন এই রাজ আমলের রাজবাড়িতে কাটাতে পারবেন। ঘুরে ঘুরে দেখতে পারবেন একের পর এক ইতিহাসের নিদর্শন।
*মাত্র ২০ টাকা জনপ্রতি টিকিট মূল্যের সারাদিন এই রাজ আমলের রাজবাড়িতে কাটাতে পারবেন। ঘুরে ঘুরে দেখতে পারবেন একের পর এক ইতিহাসের নিদর্শন।

Ancient Durga Puja 2024: পূজিত প্রাচীন নিমকাঠের প্রতিমা! সাবেকিয়ানার স্বাদ অনুভব করতে আসুন কয়েকশো বছরের এই শারদো‍ৎসবে

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: প্রায় ৪০০ বছর আগে বারো ভুঁইয়ার অত্যাচারে বাংলাদেশ থেকে প্রতাপ আদিত্যের বংশধররা আসেন বাঁকুড়া জেলায়। যা তৎকালীন সময়ে ছিল অবিভক্ত বাংলা। আজকের যশোর থেকে অত্যাচারিত হয়ে তাঁরা চলে আসেন এপার বাংলায়। অবস্থান করেন বর্তমান সময়ের বাঁকুড়া জেলার ওন্দার দামোদরবাটি গ্রামের পশ্চিমের জঙ্গলে।

পরবর্তীকালে বসবাসস্থলের পাশে একটি নদী থেকে উদ্ধার করা হয় নিম কাঠের মা মৃন্ময়ীর মূর্তি। সেই সময় বিষ্ণুপুরের রাজা অম্বিকানগর যেতেন দামোদরবাটি গ্রামের উপর দিয়ে। রাজার দৃষ্টি আকর্ষণ করে কাঠের মূর্তি। তিনি বিষ্ণুপুরে নিয়ে যেতে চান মায়ের মূর্তি। প্রতাপ আদিত্যের বংশধরেরা রাজার হাতে তুলে দিতে চাননি মায়ের মূর্তি। বাধ্য হয়ে বিষ্ণুপুরের রাজা ১৪ টি মৌজা দান করেন তাঁদের এবং উপাধি দেন চৌধুরী। তখন থেকেই শুরু চৌধুরী রাজবাড়ির। প্রতিষ্ঠিত হয় মা মৃন্ময়ীর মন্দির। সেই তখন থেকেই প্রায় ৪০০ বছর ধরে নিম কাঠের মূর্তি পূজিত হয়ে আসছে মহা সমারহে।

বাঁকুড়া জেলার দামোদরবাটি গ্রামের চৌধুরী রাজবাড়ির প্রতিমার কাঠামো একেবারে অন্য ধরনের। প্রতিমাতে স্থান পেয়েছে মায়ের গোটা সংসার। একদম উপরে অবস্থান করছেন মহাদেব। ১৬ টি মূর্তি সম্বলিত এই পুরো কাঠামোটি। বৈষ্ণবী ধারা অনুযায়ী সপ্তমী অষ্টমী নবমীতে চালকুমড়ো এবং আখ বলি হয় পুজোতে। সাবেকী পুজোয় চাকচিক্য না থাকলেও রয়েছে বহু ইতিহাস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের টানে দামোদরবাটি গ্রামে ভিড় জমান দর্শনার্থীরা। বিশেষ করে অষ্টমীর দিন ঢল নামে মানুষের। এখনও দেখা যাবে পুরনো রাজবাড়ির ধ্বংসাবশেষ। সেই ধ্বংসাবশেষের আড়ালে যেন আটকে রয়েছে কত না বলার ইতিহাস কত না বলা গল্প।

আরও পড়ুন : ছেলেরা খোঁজ রাখে না, অবহেলা ও দারিদ্রে প্রতিবেশীদের ভরসায় দিন কাটে অসহায় স্বামীহীনা বৃদ্ধার

থিম পুজোর জাঁকজমক এবং চাকচিক্য থেকে বেরিয়ে যদি সাবেকিয়ানা অনুভব করতে চান তাহলে অবশ্যই আসন্ন দুর্গাপুজোয় চলে আসুন বাঁকুড়া জেলার দামোদরবাটি গ্রামে। পুরানো গড় দরজা পেরিয়ে সুবিশাল রাজ প্রাঙ্গনে প্রবেশ করলেই মনে হবে যেন পৌঁছে গেছেন তৎকালীন সময়ে। রাজ পরিবারের বংশধরদের মুখেই শুনতে পারবেন রাজবাড়ির এবং মা মৃন্ময়ীর ইতিহাস।

Weekend Trip: বর্ষায় পুরুলিয়া মোহময়ী! ভালবাসার সঙ্গীকে নিয়ে একদিন কাটান এই রিসর্টে! জীবনে ভুলতেই পারবেন না

*ভ্রমণপিপাসু মানুষযে-কোনও সময় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান বানিয়ে ফেলেন। আর জঙ্গলমহলের পুরুলিয়া জেলা পর্যটনের মধ্যে অনেকখানি জায়গা করে নিয়েছে। লালমাটির এই জেলায় রয়েছে একাধিক পর্যটন কেন্দ্র। কমবেশি সারা বছরই পর্যটকদের আনাগোনা এই জেলায় হয়ে থাকে। প্রতিবেদনঃ শমিষ্ঠা ব্যানার্জি। ফাইল ছবি। 
*ভ্রমণপিপাসু মানুষযে-কোনও সময় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান বানিয়ে ফেলেন। আর জঙ্গলমহলের পুরুলিয়া জেলা পর্যটনের মধ্যে অনেকখানি জায়গা করে নিয়েছে। লালমাটির এই জেলায় রয়েছে একাধিক পর্যটন কেন্দ্র। কমবেশি সারা বছরই পর্যটকদের আনাগোনা এই জেলায় হয়ে থাকে। প্রতিবেদনঃ শমিষ্ঠা ব্যানার্জি। ফাইল ছবি।
*ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে, সঙ্গে এই জেলা রূপ পরিবর্তন হয়। এক একটি ঋতুতে একেক রকম রূপ ফুটে ওঠে পুরুলিয়ার। সুন্দরী অযোধ্যার সেই রূপ দেখতে বছরের বিভিন্ন সময়ে ছুটে আসেন পর্যটকেরা। বর্ষার সময় পুরুলিয়ার রূপ থাকে বড়ই মায়াবী। তাই বর্ষার সময় পুরুলিয়া প্ল্যান করে থাকেন অনেকেই। ফাইল ছবি। 
*ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে, সঙ্গে এই জেলা রূপ পরিবর্তন হয়। এক একটি ঋতুতে একেক রকম রূপ ফুটে ওঠে পুরুলিয়ার। সুন্দরী অযোধ্যার সেই রূপ দেখতে বছরের বিভিন্ন সময়ে ছুটে আসেন পর্যটকেরা। বর্ষার সময় পুরুলিয়ার রূপ থাকে বড়ই মায়াবী। তাই বর্ষার সময় পুরুলিয়া প্ল্যান করে থাকেন অনেকেই। ফাইল ছবি।
*শান্ত নিরিবিলি পরিবেশে পাহাড়ের কোলে সময় কাটাতে তাই অনেকেরই পছন্দের তালিকায় থাকে মাঠাবুরু পাহাড়ের নিচে অবস্থিত রিসর্ট। কারণ এই এলাকায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আমেজ অনেকখানি উপভোগ করা যায়। ফাইল ছবি। 
*শান্ত নিরিবিলি পরিবেশে পাহাড়ের কোলে সময় কাটাতে তাই অনেকেরই পছন্দের তালিকায় থাকে মাঠাবুরু পাহাড়ের নিচে অবস্থিত রিসর্ট। কারণ এই এলাকায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আমেজ অনেকখানি উপভোগ করা যায়। ফাইল ছবি।
*এই পাহাড়ের কোলে অবস্থিত একটি বেসরকারি রিসর্টে মনসুন অর্থাৎ বর্ষার উপলক্ষে বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পর্যটকদের জন্য রয়েছে একাধিক ব্যবস্থা। ‌ফাইল ছবি। 
*এই পাহাড়ের কোলে অবস্থিত একটি বেসরকারি রিসর্টে মনসুন অর্থাৎ বর্ষার উপলক্ষে বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পর্যটকদের জন্য রয়েছে একাধিক ব্যবস্থা। ‌ফাইল ছবি।
*এ বিষয়ে ওই বেসরকারি রিসর্ট কর্তৃপক্ষের জেনারেল ম্যানেজার বলেন, "বর্ষার এই সময়টাতে মাঠাবুরু পাহাড়ের সৌন্দর্য একেবারে অন্যরকম হয়ে ওঠে। তাই এই সময়তে আমরা পর্যটকদের জন্য বেশ কিছু আকর্ষণীয় অফার রেখেছি। যেমন নেচার ওয়াক, ক্যাম্প, সুইমিং অ্যাক্টিভিটি-সহ একাধিক নতুন ব্যবস্থা রয়েছে।" ফাইল ছবি। 
*এ বিষয়ে ওই বেসরকারি রিসর্ট কর্তৃপক্ষের জেনারেল ম্যানেজার বলেন, “বর্ষার এই সময়টাতে মাঠাবুরু পাহাড়ের সৌন্দর্য একেবারে অন্যরকম হয়ে ওঠে। তাই এই সময়তে আমরা পর্যটকদের জন্য বেশ কিছু আকর্ষণীয় অফার রেখেছি। যেমন নেচার ওয়াক, ক্যাম্প, সুইমিং অ্যাক্টিভিটি-সহ একাধিক নতুন ব্যবস্থা রয়েছে।” ফাইল ছবি।
*গ্রীষ্ম কমে গিয়ে পুরোপুরি বর্ষার মরসুম রয়েছে তাই পর্যটকদের ভীড়ও অনেকখানি বেড়ে গিয়েছে পুরুলিয়ায়। অনেকেই তাই এই সময় পুরুলিয়া আসছেন। আমরা সমস্ত দিক থেকে পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধা দিতে প্রস্তুত। ফাইল ছবি। 
*গ্রীষ্ম কমে গিয়ে পুরোপুরি বর্ষার মরসুম রয়েছে তাই পর্যটকদের ভীড়ও অনেকখানি বেড়ে গিয়েছে পুরুলিয়ায়। অনেকেই তাই এই সময় পুরুলিয়া আসছেন। আমরা সমস্ত দিক থেকে পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধা দিতে প্রস্তুত। ফাইল ছবি।
*পর্যটনের তালিকায় পুরুলিয়া অন্যতম। এখানে রয়েছে হোটেল রিসর্ট-সহ একাধিক পর্যটন কেন্দ্র। তার মধ্যে অন্যতম এই বেসরকারি ইকো রিসোর্টটি। ‌ তাই পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় অনেকখানি জায়গা করে দিয়েছে এই রিসর্ট। ফাইল ছবি।
*পর্যটনের তালিকায় পুরুলিয়া অন্যতম। এখানে রয়েছে হোটেল রিসর্ট-সহ একাধিক পর্যটন কেন্দ্র। তার মধ্যে অন্যতম এই বেসরকারি ইকো রিসোর্টটি। ‌ তাই পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় অনেকখানি জায়গা করে দিয়েছে এই রিসর্ট। ফাইল ছবি।

North Bengal Trip: পাহাড়ের বুক চিড়ে বইছে উচ্ছল রিয়াং, পুজোর ছুটিতে ঘুরে আসুন কালিম্পংয়ের এই গ্রামে

*পাহাড়ের কোলে প্রিয়জনের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর অন্যতম জায়গা হতে পারে যোগীঘাট। দেরী না করে এ বারের পুজোর ছুটিতে ঘুরে আসুন। পাখির কলতান, নদীর জলের স্রোতের শব্দ, চোখ জুড়ানো সবুজে মন ভরে যায় এই জায়গায়। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি। 
*পাহাড়ের কোলে প্রিয়জনের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর অন্যতম জায়গা হতে পারে যোগীঘাট। দেরী না করে এ বারের পুজোর ছুটিতে ঘুরে আসুন। পাখির কলতান, নদীর জলের স্রোতের শব্দ, চোখ জুড়ানো সবুজে মন ভরে যায় এই জায়গায়। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি।
*ঝাড়ু ও শরবনের আড়ালে সূর্য অস্ত যায় এখানে। রিয়াং নদীর পাশের এই যোগীঘাটের নাম এখনও সেভাবে কেউ জানে না। এখানে এসে নিজের চোখে রিয়াংয়ের ব্যতিক্রমী চলন ও দু’পারের মন ভাল করা প্রকৃতি দেখে প্রেমে পড়ে যাবেন সকলে। সংগৃহীত ছবি। 
*ঝাড়ু ও শরবনের আড়ালে সূর্য অস্ত যায় এখানে। রিয়াং নদীর পাশের এই যোগীঘাটের নাম এখনও সেভাবে কেউ জানে না। এখানে এসে নিজের চোখে রিয়াংয়ের ব্যতিক্রমী চলন ও দু’পারের মন ভাল করা প্রকৃতি দেখে প্রেমে পড়ে যাবেন সকলে। সংগৃহীত ছবি।
*ধাপে ধাপে রিয়াংয়ের বেডে নেমে যাওয়া নদীর জলকেলির শব্দ মন জুড়িয়ে দেয়। এই সময় নতুন সবুজ পাতার রং জায়গাটিকে আরও সুন্দর করে তোলে। সকাল থেকে বিকেল সেই রঙের অদলবদল যোগীঘাটের প্রকৃতিকে আরও বৈচিত্রময় ও উপভোগ্য বিষয়। সংগৃহীত ছবি। 
*ধাপে ধাপে রিয়াংয়ের বেডে নেমে যাওয়া নদীর জলকেলির শব্দ মন জুড়িয়ে দেয়। এই সময় নতুন সবুজ পাতার রং জায়গাটিকে আরও সুন্দর করে তোলে। সকাল থেকে বিকেল সেই রঙের অদলবদল যোগীঘাটের প্রকৃতিকে আরও বৈচিত্রময় ও উপভোগ্য বিষয়। সংগৃহীত ছবি।
*বছরের যে কোনও সময়ে ছোট ছুটি সম্বল করে রিয়াং নদীর গান শোনার জন্য যাওয়া যেতে পারে যোগীঘাট। উচ্চতা সাড়ে তিন হাজার ফুটের কাছাকাছি হওয়ায় শীত-গ্রীষ্ম, কোনওটারই তীব্রতা সেরকম পীড়াদায়ক নয়। সেরা মানের কমলালেবুর জন্য বিখ্যাত সিটংয়ের নিম্নবর্তী অংশে সব দিক থেকে (সিটং-২ খাসমহল) ব্যতিক্রমী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার যোগীঘাট। সংগৃহীত ছবি। 
*বছরের যে কোনও সময়ে ছোট ছুটি সম্বল করে রিয়াং নদীর গান শোনার জন্য যাওয়া যেতে পারে যোগীঘাট। উচ্চতা সাড়ে তিন হাজার ফুটের কাছাকাছি হওয়ায় শীত-গ্রীষ্ম, কোনওটারই তীব্রতা সেরকম পীড়াদায়ক নয়। সেরা মানের কমলালেবুর জন্য বিখ্যাত সিটংয়ের নিম্নবর্তী অংশে সব দিক থেকে (সিটং-২ খাসমহল) ব্যতিক্রমী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার যোগীঘাট। সংগৃহীত ছবি।
*নিউ জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়ি থেকে গাড়ি ভাড়া করে দু’টি রাস্তায় যোগীঘাট যাওয়া যায়। রোহিনী রোড, কার্শিয়াং, দিলারাম হয়ে। সেবক রোড, রম্ভি, মংপু, লাবদা হয়ে। দুই রাস্তাতেই দূরত্ব শিলিগুড়ি থেকে ৭০-৭৫ কিমি। কার্শিয়াং থেকে ৩০-৩২ কিমি। সংগৃহীত ছবি। 
*নিউ জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়ি থেকে গাড়ি ভাড়া করে দু’টি রাস্তায় যোগীঘাট যাওয়া যায়। রোহিনী রোড, কার্শিয়াং, দিলারাম হয়ে। সেবক রোড, রম্ভি, মংপু, লাবদা হয়ে। দুই রাস্তাতেই দূরত্ব শিলিগুড়ি থেকে ৭০-৭৫ কিমি। কার্শিয়াং থেকে ৩০-৩২ কিমি। সংগৃহীত ছবি।
*কোথায় থাকবেন: রিয়াং নদীর সেতুতে ওঠার মুখেই মুখিয়া হোম স্টে যোগীঘাটে থাকার একমাত্র জায়গা। জনপ্রতি দিনপ্রতি থাকা ও খাওয়ার খরচ ১২০০-১৫০০ টাকা। কিংবা নিজের টেন্ট লাগিয়ে নদীর পাশে থাকতেই পারেন। সংগৃহীত ছবি। 
*কোথায় থাকবেন: রিয়াং নদীর সেতুতে ওঠার মুখেই মুখিয়া হোম স্টে যোগীঘাটে থাকার একমাত্র জায়গা। জনপ্রতি দিনপ্রতি থাকা ও খাওয়ার খরচ ১২০০-১৫০০ টাকা। কিংবা নিজের টেন্ট লাগিয়ে নদীর পাশে থাকতেই পারেন। সংগৃহীত ছবি।
*স্যালামান্ডারের বাসভূমি নামথিং পোখরি এখান থেকে বেশি দূরে নয়। বস্তুত, কমলার দেশ সিটং ও সিঙ্কোনার দেশ লাটপাঞ্চারের সব দর্শনীয় স্থান একইদিনে গাড়িতে ঘোরা সম্ভব যোগীঘাটকে কেন্দ্র করে। বাগোড়া, চিমনি হয়ে ওল্ড মিলিটারি রোডের অনবদ্য বন্য সৌন্দর্যের ভেতর দিয়ে কার্শিয়ং ঘুরে আসতে পারবেন কয়েক ঘণ্টায়। অন্যদিকে, মংপুতে রবীন্দ্রতীর্থ যাওয়া বা আসার পথে ঘোরা হয়ে যাবে। সংগৃহীত ছবি।
*স্যালামান্ডারের বাসভূমি নামথিং পোখরি এখান থেকে বেশি দূরে নয়। বস্তুত, কমলার দেশ সিটং ও সিঙ্কোনার দেশ লাটপাঞ্চারের সব দর্শনীয় স্থান একইদিনে গাড়িতে ঘোরা সম্ভব যোগীঘাটকে কেন্দ্র করে। বাগোড়া, চিমনি হয়ে ওল্ড মিলিটারি রোডের অনবদ্য বন্য সৌন্দর্যের ভেতর দিয়ে কার্শিয়ং ঘুরে আসতে পারবেন কয়েক ঘণ্টায়। অন্যদিকে, মংপুতে রবীন্দ্রতীর্থ যাওয়া বা আসার পথে ঘোরা হয়ে যাবে। সংগৃহীত ছবি।

Weekend Trip: পাথরের গা বেয়ে আছড়ে পড়ছে জলধারা, বর্ষায় মোহময়ী রূপের ভাগীদার হতে পৌঁছন এখানে, কলকাতার কাছেই এই জায়গা

*পাথরের গা বেয়ে ক্রমে গড়িয়ে পড়ছে জল, যা এই বর্ষায় মোহনীয় রূপ ধারণ করেছে।
*পাথরের গা বেয়ে ক্রমে গড়িয়ে পড়ছে জল, যা এই বর্ষায় মোহনীয় রূপ ধারণ করেছে।
*কঠিন শিলার গা বেয়ে যুগের পর যুগ ধরে জল প্রবাহিত হওয়ায় ছোট্ট ঝরনার আকার ধারণ করেছে। যা সারা বছরের পাশাপাশি বর্ষাকালে এক আলাদা আনন্দ দেবে সকলকে।
*কঠিন শিলার গা বেয়ে যুগের পর যুগ ধরে জল প্রবাহিত হওয়ায় ছোট্ট ঝরনার আকার ধারণ করেছে। যা সারা বছরের পাশাপাশি বর্ষাকালে এক আলাদা আনন্দ দেবে সকলকে।
*ঝাড়গ্রাম জেলা শহর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই ঘাঘরা ফলস, যা ঝর্না ঠিক নয়, তবে বর্ষায় অসম্ভব সুন্দর লাগে।
*ঝাড়গ্রাম জেলা শহর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই ঘাঘরা ফলস, যা ঝর্না ঠিক নয়, তবে বর্ষায় অসম্ভব সুন্দর লাগে।
*স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝাড়গ্রাম জেলার উপনদী তারাফেনীর বর্ষাকালে জল বাড়লে তা গড়িয়ে পড়ে পাথরের গা বেয়ে। যা দেখতে ছুটে আসেন বহু মানুষ।
*স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝাড়গ্রাম জেলার উপনদী তারাফেনীর বর্ষাকালে জল বাড়লে তা গড়িয়ে পড়ে পাথরের গা বেয়ে। যা দেখতে ছুটে আসেন বহু মানুষ।
*শুরু হয়েছে বর্ষাকাল। কলকাতা থেকে খুব কাছেই এই সুন্দর জায়গা। একদিনের ছুটিতে ঘুরে দেখা যায় এই জলপ্রপাত।
*শুরু হয়েছে বর্ষাকাল। কলকাতা থেকে খুব কাছেই এই সুন্দর জায়গা। একদিনের ছুটিতে ঘুরে দেখা যায় এই জলপ্রপাত।
*ঘাঘরা ঘুরতে আসা পর্যটক অমিত রায় বলেন,
*ঘাঘরা ঘুরতে আসা পর্যটক অমিত রায় বলেন, “সুন্দর এই জায়গা।অফিসের ক্লান্তি চাপ ভুলে পরিবারের সঙ্গে এখানে কাটিয়ে খুব ভালো লাগছে। গুগল লোকেশন: https://maps.app.goo.gl/jLnScqDjUxXCxbvdA
*কলকাতা থেকে ট্রেনে বা বাসে করে আসতে হবে ঝাড়গ্রাম। সেখান থেকে বাসে কিংবা ছোট গাড়িতে আসা যাবে বেলপাহাড়ির এই ঘাঘরায়।
*কলকাতা থেকে ট্রেনে বা বাসে করে আসতে হবে ঝাড়গ্রাম। সেখান থেকে বাসে কিংবা ছোট গাড়িতে আসা যাবে বেলপাহাড়ির এই ঘাঘরায়।

Weekend Trip: ডু‌য়ার্সের এই সৌন্দর্য দেখেননি নিশ্চিত! পুজোয় গন্তব্য হোক এই গ্রাম! সারাজীবন মনে থেকে যাবে

*মেঘের হাতছানিতে সাড়া দিয়ে কোলাহলপূর্ণ জীবন থেকে খানিক হাফ ছেড়ে বাঁচতে চলে যান এই জায়গায়। পাহাড় থেকে নেমে আসা জলের কলরব আর ঘরের সামনে দিয়ে ভেসে চলা মেঘের হাতছানি।
*মেঘের হাতছানিতে সাড়া দিয়ে কোলাহলপূর্ণ জীবন থেকে খানিক হাফ ছেড়ে বাঁচতে চলে যান এই জায়গায়। পাহাড় থেকে নেমে আসা জলের কলরব আর ঘরের সামনে দিয়ে ভেসে চলা মেঘের হাতছানি।
*সামনেই পুজোর ছুটি। কম বাজেটে মন মাতানো অফবিট ডেস্টিনেশন হতে পারে রঙ্গো। চারপাশে পাহাড় বেষ্টিত সবুজ গাছগাছালি, ফুরফুরে হাওয়া, হোমস্টের জানালা দিয়ে মেঘের স্পর্শ। প্রিয়জনের সঙ্গে নিদারুণ সময় কাটানোর সেরা গন্তব্য।
*সামনেই পুজোর ছুটি। কম বাজেটে মন মাতানো অফবিট ডেস্টিনেশন হতে পারে রঙ্গো। চারপাশে পাহাড় বেষ্টিত সবুজ গাছগাছালি, ফুরফুরে হাওয়া, হোমস্টের জানালা দিয়ে মেঘের স্পর্শ। প্রিয়জনের সঙ্গে নিদারুণ সময় কাটানোর সেরা গন্তব্য।
*তবে শুধুই রঙ্গো নয়, আশে পাশেই রয়েছে নকশাল খোলা, দলগাঁও ভিউ পয়েন্ট, ঝালং, বিন্দু, গৈরিবাস ভিউ পয়েন্ট। প্রতিটি জায়গার সৌন্দর্যই উপভোগ্য।
*তবে শুধুই রঙ্গো নয়, আশে পাশেই রয়েছে নকশাল খোলা, দলগাঁও ভিউ পয়েন্ট, ঝালং, বিন্দু, গৈরিবাস ভিউ পয়েন্ট। প্রতিটি জায়গার সৌন্দর্যই উপভোগ্য।
*পাহাড়ি এই সব ভিউ পয়েন্টের বেশিরভাগ জায়গায় রয়েছে বিশাল বড়ো সিঙ্কোনা প্ল্যানটেশন। অসংখ্য সিঙ্কোনা নার্সারিও আছে। পায়ে হেঁটে গ্রাম ঘুরতে দারুণ লাগবে। পাহাড়ি সংস্কৃতি থেকে শুরু করে সেখানকার বাসিন্দাদের সংগ্রাম করে বেঁচে থাকার মূলমন্ত্র, অর্গানিক ফার্মিং, খাওয়া দাওয়া সব কিছু কাছ থেকে দেখে জীবনের পথে এগিয়ে চলার মন্ত্রে উজ্জীবিত হবেন।
*পাহাড়ি এই সব ভিউ পয়েন্টের বেশিরভাগ জায়গায় রয়েছে বিশাল বড়ো সিঙ্কোনা প্ল্যানটেশন। অসংখ্য সিঙ্কোনা নার্সারিও আছে। পায়ে হেঁটে গ্রাম ঘুরতে দারুণ লাগবে। পাহাড়ি সংস্কৃতি থেকে শুরু করে সেখানকার বাসিন্দাদের সংগ্রাম করে বেঁচে থাকার মূলমন্ত্র, অর্গানিক ফার্মিং, খাওয়া দাওয়া সব কিছু কাছ থেকে দেখে জীবনের পথে এগিয়ে চলার মন্ত্রে উজ্জীবিত হবেন।
*এখানে এলে অজানাকে জানার, চেনার এক মোক্ষম সুযোগ পাবেন তা নিশ্চিত। অজানা পাখির ডাক, সন্ধ্যে নামলেই বন ফায়ারে কাবাব থেকে শুরু করে পাহাড়ি মোমোর স্বাদ মিলবে। পাহাড়ের কোলে বসে হিমেল বাতাসের ছোঁয়ায় সময় কাটবে, মনমুগ্ধ হবেনই।
*এখানে এলে অজানাকে জানার, চেনার এক মোক্ষম সুযোগ পাবেন তা নিশ্চিত। অজানা পাখির ডাক, সন্ধ্যে নামলেই বন ফায়ারে কাবাব থেকে শুরু করে পাহাড়ি মোমোর স্বাদ মিলবে। পাহাড়ের কোলে বসে হিমেল বাতাসের ছোঁয়ায় সময় কাটবে, মনমুগ্ধ হবেনই।
*কীভাবে যাবেন ভাবছেন? নিউ মাল জংশন থেকে মাত্র ৪০ কিমি দূরে এই ভিউ পয়েন্ট। আর নিউ জলপাইগুড়ি দিয়ে এলে কালিম্পং এর গাড়ি ভাড়া করে সরাসরি চলে আসা যাবে এই গন্তব্যে। অন্যভাবে, মালবাজার থেকে শেয়ারে চালসা ভাড়া ২০ টাকা। অথবা রিজার্ভ করে গেলে ছোটো গাড়ি ভাড়া মোটামুটি ২০০০-২৫০০ টাকা। পাহাড়, জঙ্গল, নদী আর মেঘ-বৃষ্টি নিয়ে দারুণ একটা জায়গা।
*কীভাবে যাবেন ভাবছেন? নিউ মাল জংশন থেকে মাত্র ৪০ কিমি দূরে এই ভিউ পয়েন্ট। আর নিউ জলপাইগুড়ি দিয়ে এলে কালিম্পং এর গাড়ি ভাড়া করে সরাসরি চলে আসা যাবে এই গন্তব্যে। অন্যভাবে, মালবাজার থেকে শেয়ারে চালসা ভাড়া ২০ টাকা। অথবা রিজার্ভ করে গেলে ছোটো গাড়ি ভাড়া মোটামুটি ২০০০-২৫০০ টাকা। পাহাড়, জঙ্গল, নদী আর মেঘ-বৃষ্টি নিয়ে দারুণ একটা জায়গা।
*একটি কথা মাথায় রাখা জরুরি, গন্তব্যে ঘুরতে যাওয়ার আগে পছন্দসই হোমস্টে বুক করে রাখতে হবে অবশ্যই। কারণ, অফবিট জায়গা বলে খুব একটা হোমস্টে এখনও নেই। চারটি হোমস্টে রয়েছে। প্রতিটি হোমস্টেই নদীর পাড়ে, দারুন ভিউ। বলা ভাল সারাদিন বারান্দায় বসে সময় কেটে যাবে। প্রতিদিন একজনের খরচ ১৪০০টাকা মতো।
*একটি কথা মাথায় রাখা জরুরি, গন্তব্যে ঘুরতে যাওয়ার আগে পছন্দসই হোমস্টে বুক করে রাখতে হবে অবশ্যই। কারণ, অফবিট জায়গা বলে খুব একটা হোমস্টে এখনও নেই। চারটি হোমস্টে রয়েছে। প্রতিটি হোমস্টেই নদীর পাড়ে, দারুন ভিউ। বলা ভাল সারাদিন বারান্দায় বসে সময় কেটে যাবে। প্রতিদিন একজনের খরচ ১৪০০টাকা মতো।

Bankura Archaeology: জলের নীচ থেকে উঠে আসে প্রাচীন মন্দির, বাঁকুড়া জুড়ে ছড়িয়ে আছে ইতিহাসের মণিমুক্তো

খাতরা মহকুমার এক অন্য দিক। রয়েছে দুর্দান্ত ভাস্কর্য এবং স্থাপত্য। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাবেন মহকুমা শাসকের করণে।
খাতরা মহকুমার এক অন্য দিক। রয়েছে দুর্দান্ত ভাস্কর্য এবং স্থাপত্য। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাবেন মহকুমা শাসকের করণে
যেমন ইন্দপুর ব্লকের ব্রাহ্মণডিহা গ্রাম থেকে প্রাপ্ত একটি ভাস্কর্য। যা সংরক্ষিত রয়েছে খাতরা মহকুমায়।
যেমন ইন্দপুর ব্লকের ব্রাহ্মণডিহা গ্রাম থেকে প্রাপ্ত একটি ভাস্কর্য। যা সংরক্ষিত রয়েছে খাতরা মহকুমায়।
সিমলাপাল রাজবাড়ী থেকে প্রাপ্ত প্রাচীন মূর্তি। এই সকল ভাস্কর্য সংরক্ষিত করে রাখা হয়েছে বাঁকুড়ার খাতরা মহকুমায়।
সিমলাপাল রাজবাড়ী থেকে প্রাপ্ত প্রাচীন মূর্তি। এই সকল ভাস্কর্য সংরক্ষিত করে রাখা হয়েছে বাঁকুড়ার খাতরা মহকুমায়।
খাতরা মহকুমার ইতিহাস চোখে পড়ার মত। রয়েছে প্রাচীন রাজবাড়ী থেকে শুরু করে নাট্য মন্দির। রয়েছে জলের তলায় ডুবে থাকার রহস্য।
খাতরা মহকুমার ইতিহাস চোখে পড়ার মত। রয়েছে প্রাচীন রাজবাড়ী থেকে শুরু করে নাট্য মন্দির। রয়েছে জলের তলায় ডুবে থাকার রহস্য।
মুকুটমণিপুরের খুব কাছে পুড্ডির লক্ষ্মী জনার্দন মন্দির। যা বেশিরভাগ সময় থাকে জলের তলায়।
মুকুটমণিপুরের খুব কাছে পুড্ডির লক্ষ্মী জনার্দন মন্দির। যা বেশিরভাগ সময় থাকে জলের তলায়।
সুপুর পরগনার প্রাচীনতম স্থাপত্য কালাচাঁদ মন্দির। বহন করে আসছে ইতিহাস ।
সুপুর পরগনার প্রাচীনতম স্থাপত্য কালাচাঁদ মন্দির। বহন করে আসছে ইতিহাস ।

Weekend Tour Destination: ঝিমঝিম বৃষ্টিভেজা রাতে মৃদু আলোয় মনের মানুষের পাশে, ছোট্ট বিরতিতে বেড়াতে আসুন ঘরের কাছে এই রাজবাড়িতে

সৈকত শী, পটাশপুর: ক্যালেন্ডারের পাতায় শ্রাবণ মাস মানে বর্ষাকাল। বর্ষাকাল মানে একঘেয়েমি। একঘেয়েমি জীবন থেকে মুক্তি পেতে বেড়াতে মন চায়। কিন্তু হাতের কাছে বর্ষায় ঘোরার মত জায়গা খুব কম। যদিও বা আছে তাও বেশ কয়েকবার ঘোরা হয়ে গিয়েছে। ফলে কোথায় যাবেন তা ভেবে খুঁজে পাচ্ছেন না। বর্ষার রাতে ঝিমঝিম বৃষ্টি আর পুরনো রাজবাড়ির মৃদু আলো। কল্পনা করে দেখুন কত রোমাঞ্চকর বিষয়। বছরের অন্যান্য সময় থেকে বর্ষাকালে রাজবাড়িগুলির পরিবেশ তার ঐতিহ্যের জানান দেয়। রাজবাড়ির দালানে দাঁড়িয়ে চায়ের কাপ হাতে বর্ষা দেখার মজা আলাদাই। চুটিয়ে বর্ষার মজা উপভোগ করতে এই বর্ষায় মনের মানুষের সঙ্গে গন্তব্য হোক পুরানো রাজবাড়ি।

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুরে অবস্থিত পঁচেটগড় রাজবাড়ি। দাস মহাপাত্র পরিবারের এই রাজবাড়ি গড়ে ওঠার পিছনে আছে চমকপ্রদ ইতিহাস। এই রাজবাড়ির পূর্বপুরুষ কালা মুরারিমোহন দাসমহাপাত্র ছিলেন বিখ্যাত সেতারবাদক। তাঁর সেতার বাজানোর খ্যাতি পৌঁছে যায় দিল্লির মুঘল দরবারে। মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব তাম্রলিপ্ত বন্দরের প্রশাসকের কাজ দেন। তাঁর কাজে খুশি হয়ে মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব পটাশপুর পরগনার জায়গির দান করেন। শিবের উপাসক এই দাস মহাপাত্র বংশের পূর্বপুরুষরা। স্থাপন করে পঞ্চ শিবের মন্দির। পঞ্চ শিবমন্দির লোকমুখে পরিবর্তিত হতে হতে আজকে এই পঁচেট গড়। পরে এই রাজপরিবার বৈষ্ণব ধর্মের অনুরাগী হয়। স্থাপিত হয় বর্তমান কুলদেবতা কিশোররাই জিউ-র মন্দির।

স্থাপত্য শিল্পকলার দিক থেকে বিভিন্ন মন্দির ও বিভিন্ন স্থাপত্য বিভিন্ন স্থাপত্য ঘরানার নিদর্শন পাওয়া যায় পঁচেটগড়ে। বাংলার পঞ্চরত্ন স্থাপত্যকলা থেকে ওড়িশার রথ দেউল স্থাপত্য কলা এবং দক্ষিণ ভারতীয় স্থাপত্যকলার নিদর্শন পাওয়া যায়। এছাড়াও বিভিন্ন স্থাপত্য পাশ্চাত্য রীতির নিদর্শন পাওয়া যায়। পঁচেটগড়ের জমিদাররা ছিলেন সঙ্গীত, শিল্প ও ধর্মের সত্যিকারের সহযোগী। রাজবাড়ির সেন্ট্রাল হলকে “দ্য জলসাঘর”  বলা হয়। এখানে এক সময় ভারত বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেছিলেন।

আরও পড়ুন : সুগার কমিয়ে বয়স হাঁটবে উল্টো দিকে! কোষ্ঠকাঠিন্য সাফ! ভাতের পাতে রাখুন ডিম্বাকৃতি বর্ষার এই সবুজ সবজি

বর্তমানে হেরিটেজ তকমা পাওয়া রাজবাড়ি ঘিরে গড়ে উঠেছে পর্যটন কেন্দ্র। কলকাতা থেকে মাত্র ১৯০ কিলোমিটার দূরে। সহজেই সড়কপথে পৌঁছানো যায় পঁচেটগড় রাজবাড়িতে। পঁচেটগড়ে অবস্থিত অনেক মন্দিরের পাশাপাশি রয়েছে এগরার হাটখোলা মন্দির। দিঘা থেকে পঁচেটগড়ের দূরত্ব মাত্র ৪৭ কিলোমিটার। প্রাচীন জনপদের ইতিহাসের হাতছানি আপনাকে নিয়ে যাবে প্রায় ৫০০ বছর পিছনে।

বর্তমানে রাজবাড়িকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে হোম স্টে। কড়িবড়গার ছাদে প্রাচীন রাজবাড়ির অন্দরে রাত্রি কাটানোর রয়েছে সুবন্দোবস্ত। মাথাপিছু খরচ দুই হাজার থেকে চার হাজার টাকা। এই রাজবাড়ির সদস্য ফাল্গুনী নন্দন দাসমহাপাত্র এই হোমস্টে-এর তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। ফোনে অগ্রিম বুকিং করে ঘুরে আসুন প্রাচীন জনপদ এই পঁচেট গড়ে।

Weekend Trip: পাহাড়-নদী-জঙ্গল-চা বাগানে ঘেরা ছোট্ট গ্রাম, একদিন ছুটি কাটানোর সেরা ঠিকানা, কোথায় জানুন

*পূর্বে প্রধান জীবিকা ছিল চা বাগানের কাজ। কিন্তু চা বাগান বন্ধ তাই পর্যটন শিল্পের ওপর জোর দিয়েছে লঙ্কাপাড়া এলাকার মানুষেরা। আলিপুরদুয়ার জেলায় বেড়াতে এলে অবশ্যই আসুন লঙ্কাপাড়াতে। পাহাড়, নদী, জঙ্গল, চা বাগান সবই রয়েছে লঙ্কাপাড়ায়। সংগৃহীত ছবি। 
*পূর্বে প্রধান জীবিকা ছিল চা বাগানের কাজ। কিন্তু চা বাগান বন্ধ তাই পর্যটন শিল্পের ওপর জোর দিয়েছে লঙ্কাপাড়া এলাকার মানুষেরা। আলিপুরদুয়ার জেলায় বেড়াতে এলে অবশ্যই আসুন লঙ্কাপাড়াতে। পাহাড়, নদী, জঙ্গল, চা বাগান সবই রয়েছে লঙ্কাপাড়ায়। সংগৃহীত ছবি।
*একদিকে ভুটান, উল্টো দিকে ভারত। মাঝে তিতি নদী। রয়েছে বন্যপ্রাণীরাও। এলাকার অপরূপ সৌন্দর্য্য মন কাড়বে আপনাদের।মাদারিহাট বীরপাড়া ব্লকের লঙ্কাপাড়া বাগানের শ্রমিক কর্মচারীরা এই পর্যটন কেন্দ্রটি সাজিয়ে তুলছেন। সংগৃহীত ছবি। 
*একদিকে ভুটান, উল্টো দিকে ভারত। মাঝে তিতি নদী। রয়েছে বন্যপ্রাণীরাও। এলাকার অপরূপ সৌন্দর্য্য মন কাড়বে আপনাদের।মাদারিহাট বীরপাড়া ব্লকের লঙ্কাপাড়া বাগানের শ্রমিক কর্মচারীরা এই পর্যটন কেন্দ্রটি সাজিয়ে তুলছেন। সংগৃহীত ছবি।
*২০১৪ সাল থেকেই বন্ধ আলিপুরদুয়ার থেকে ৮৫ কিমি দূরের অবস্থিত জেলার সবচেয়ে বড় বাগান, লঙ্কাপাড়া চা বাগান। কর্মহীন হয়ে পড়েন প্রায় ২২০০ শ্রমিক। বাগান বন্ধ থাকায় কার্যত সমাজবিরোধীদের আখরায় পরিণত হয়েছিল লঙ্কাপাড়া। জেলা পুলিশের তরফে স্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ি পর্যন্ত তৈরি করা হয়।
*২০১৪ সাল থেকেই বন্ধ আলিপুরদুয়ার থেকে ৮৫ কিমি দূরের অবস্থিত জেলার সবচেয়ে বড় বাগান, লঙ্কাপাড়া চা বাগান। কর্মহীন হয়ে পড়েন প্রায় ২২০০ শ্রমিক। বাগান বন্ধ থাকায় কার্যত সমাজবিরোধীদের আখরায় পরিণত হয়েছিল লঙ্কাপাড়া। জেলা পুলিশের তরফে স্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ি পর্যন্ত তৈরি করা হয়।
*স্থানীয়রা বলছেন, বাইরের লোক অনেক দূর, আলিপুরদুয়ার জেলার বাসিন্দারাও খুব বেশী প্রয়োজন না হলে লঙ্কাপাড়ার দিকে যেতেনই না। আজ সেই ছবি যেন অতীত। সংগৃহীত ছবি। 
*স্থানীয়রা বলছেন, বাইরের লোক অনেক দূর, আলিপুরদুয়ার জেলার বাসিন্দারাও খুব বেশী প্রয়োজন না হলে লঙ্কাপাড়ার দিকে যেতেনই না। আজ সেই ছবি যেন অতীত। সংগৃহীত ছবি।
*স্থানীওদের উদ্যোগে গড়ে উঠেছে এক পর্যটন কেন্দ্র। এলাকার আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে লঙ্কাপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ভেতর স্থানীয়ভাবে ছোটপাহাড় নামে পরিচিত একটি এলাকাকে পর্যটনের জন্য বেছে নেয় চা বাগান শ্রমিক এবং কর্মচারীদের নিয়ে গঠিত মনকামনা সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার কমিটি। সংগৃহীত ছবি। 
*স্থানীওদের উদ্যোগে গড়ে উঠেছে এক পর্যটন কেন্দ্র। এলাকার আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে লঙ্কাপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ভেতর স্থানীয়ভাবে ছোটপাহাড় নামে পরিচিত একটি এলাকাকে পর্যটনের জন্য বেছে নেয় চা বাগান শ্রমিক এবং কর্মচারীদের নিয়ে গঠিত মনকামনা সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার কমিটি। সংগৃহীত ছবি।
*কমিটির ২১ জন সদস্য ২০২২ সাল থেকে উদ্যোগ নেয় পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার। পাহাড় চূড়ায় ওয়াচ-টাওয়ার, আই লাভ লঙ্কাপাড়া লেখা সেলফি পয়েন্ট, দোলনা-সহ সাঁজানো হয় এলাকাটি। ২০২৩ র ডিসেম্বর মাসে শুরু হয় এই পর্যটন কেন্দ্রেটির পথ চলা। আর তার পর থেকেই এই এলাকার সৌন্দর্য মন জয় করে নিয়েছে পর্যটকদের। সংগৃহীত ছবি। 
*কমিটির ২১ জন সদস্য ২০২২ সাল থেকে উদ্যোগ নেয় পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার। পাহাড় চূড়ায় ওয়াচ-টাওয়ার, আই লাভ লঙ্কাপাড়া লেখা সেলফি পয়েন্ট, দোলনা-সহ সাঁজানো হয় এলাকাটি। ২০২৩ র ডিসেম্বর মাসে শুরু হয় এই পর্যটন কেন্দ্রেটির পথ চলা। আর তার পর থেকেই এই এলাকার সৌন্দর্য মন জয় করে নিয়েছে পর্যটকদের। সংগৃহীত ছবি।
*মনকামনা সোশ্যাল ওয়েল ফেয়ার কমিটির সভাপতি জন গুরুং জানান, 'বেকার সমস্যা দূর করার জন্য আমরা এই পিকনিক স্পট খুলেছি। বহুদিন ধরে এই চা বাগান বন্ধ রয়েছে ফলে এখানকার সমস্যা খুব দ্রুত বাড়ছিল।' সংগৃহীত ছবি। 
*মনকামনা সোশ্যাল ওয়েল ফেয়ার কমিটির সভাপতি জন গুরুং জানান, ‘বেকার সমস্যা দূর করার জন্য আমরা এই পিকনিক স্পট খুলেছি। বহুদিন ধরে এই চা বাগান বন্ধ রয়েছে ফলে এখানকার সমস্যা খুব দ্রুত বাড়ছিল।’ সংগৃহীত ছবি।
*এখানে আসতে হলে প্রথমে আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট ব্লকের বীর পাড়াতে আসতে হবে সেখান থেকে যেকোনো গাড়িতে করে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে এই পর্যটন কেন্দ্র । সংগৃহীত ছবি।
*এখানে আসতে হলে প্রথমে আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট ব্লকের বীর পাড়াতে আসতে হবে সেখান থেকে যেকোনো গাড়িতে করে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে এই পর্যটন কেন্দ্র । সংগৃহীত ছবি।