Tag Archives: Remal

Cyclone Remal Update: রিমল আতঙ্ক কাটিয়ে ছন্দে ফিরছে সুন্দরবন

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: রিমলের দাপটে তছনছ হয়ে গিয়েছে সুন্দরবনের উপকূলবর্তী এলাকাগুলো। ঘূর্ণিঝড় রবিবার স্থলভাগে আছড়ে পড়ার পর সুন্দরবনের প্রচুর গাছ শিকড় উপড়ে পড়ে যায়। ফলে এখানকার বিস্তীর্ণ এলাকায় রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে যায়। থমকে যায় জনজীবন। তবে সেই ধাক্কা কাটিয়ে মঙ্গলবার থেকে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে সুন্দরবন।

ঘূর্ণিঝড় রিমলের প্রভাবে বিদ্যুৎ থেকে পানীয় জল সব ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছিল সুন্দরবনের বাসিন্দাদের। তবে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছেন এখানকার উপকূলবর্তী এলাকার বাসিন্দারা। রাস্তায় পড়ে থাকা গাছ প্রশাসনের তরফ থেকে কেটে ফেলা হচ্ছে। যে এলাকাগুলি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছিল সেই জায়গাগুলিতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় বিদ্যুৎ সংযোগ ফিরিয়ে আনার কাজ চলছে। বেশিরভাগ এলাকাতেই সোমবার রাত থেকেই বিদ্যুৎ চালু হয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুন: নেশায় বুঁদ সেই ছোট থেকে! তবে এতে ক্ষতি নেই, বরং বেশ লাভ…

যেসব জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি বা ইলেকট্রিক পোল উপড়ে গিয়েছে সেখানেও দ্রুতগতিতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার লক্ষ্যে কাজ চলছে। চালু করে দেওয়া হয়েছে ফেরি সার্ভিস। যে সমস্ত মানুষ এই ঝড়ের দাপটে বাড়ি ফিরতে পারিনি তাঁরাও কিন্তু ধীরে ধীরে বাড়ির দিকে রওনা দিচ্ছেন। আশ্রয় শিবিরগুলোয় ঠাঁই নেওয়া মানুষজন‌ও ধীরে ধীরে প্রশাসনের উদ্যোগে নদীর পাড়ের কাঁচা বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন।

সুমন সাহা

Cyclone Remal Update: ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে বৃষ্টি শুরু, চওড়া হাসি চাষিদের মুখে

কোচবিহার: উত্তরবঙ্গের আকাশজুড়ে মেঘ আর রোদের লুকোচুরি। দক্ষিণ বঙ্গ পেরিয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমলের প্রভাবে গিয়ে পৌঁছেছে উত্তরবঙ্গে। আবহাওয়া দফতর বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে এখানকার সবকটি জেলাতেই।

দক্ষিণবঙ্গ থেকে শুরু করে গোটা উত্তরবঙ্গ বৃষ্টিতে ভিজেছে। রিমলের প্রভাব পড়েছে উত্তরেও। আলিপুরে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারী থেকে অতিভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলায় ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে। এই বৃষ্টি চাষের জন্য খুশির খবর নিয়ে এসেছে। বেশিরভাগ চাষিই এতে খুশি। তবে এই বৃষ্টি অন্য কিছু চাষির কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে।

আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড়ে জমিতে ঢুকেছে নোনা জল! উপকূলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে কৃষকরা

কোচবিহার জোলার ভুট্টা চাষি মদন দেবনাথ জানান, তাঁর জমির ভুট্টা এখনূ পর্যন্ত সম্পূর্ণ তোলা হয়নি। এরপর ভুট্টা শুকানোর একটা বিষয় আছে। এরই মাঝে বৃষ্টি শুরু হওয়ায় ফসলের ক্ষতি হতে পারে বলে তিনি ভয় পাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে চাষের জন্য খরচ করা টাকার অনেকটাই ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে বলে তিনি জানান। জেলার আরেক ধান চাষি নরেন্দ্র চন্দ্র দাস জানান, তাঁর জমির সম্পূর্ণ ধান তোলা শেষ হয়ে গেলেও ধান শুকানো সম্ভব হয়নি। তাই কিছুটা হলেও অস্বস্তির মুখে পড়েছেন তিনি।

কোচবিহার কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের কৃষি বিজ্ঞানী শঙ্কর সাহা জানান, যেভাবে গরমের মাত্রা বাড়ছিল তাতে চাষের অনেকটাই ক্ষতি হচ্ছিল জেলায়। বর্তমান সময়ে এই বৃষ্টিপাত চাষের ক্ষেত্রে অনেকটাই সুখবর বয়ে নিয়ে এসেছে। গরমের কারণে পাট চাষিরা অনেকটাই ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছিলেন। বৃষ্টির কারণে এবার পাট চাষে তাঁদের অনেকটাই সুবিধা হবে। তবে বেশ কিছু কৃষক এখনও ভুট্টা ও ধান সম্পূর্ণ তুলে উঠতে পারেননি। তাঁদের জন্য কিছুটা হলেও চিন্তা রয়েছে। তবে সেই সংখ্যা খুব একটা বেশি নয়। এতে জেলার চাষের ক্ষেত্রে খুব একটা বেশি ক্ষতি হবে না।

সার্থক পণ্ডিত

Cyclone Remal Update: ঘূর্ণিঝড়ে জমিতে ঢুকেছে নোনা জল! উপকূলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে কৃষকরা

উত্তর ২৪ পরগনা: রিমলের জেরে সুন্দরবনের উপকূলীয় এলাকায় ক্ষতির মুখে চাষ। বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড় রিমলের জেরে রাজ্যের সুন্দরবন ও উপকূলীয় এলাকাগুলিতে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে সমস্যায় চাষিরা। বাংলাদেশ ঘেঁষা বসিরহাট মহকুমার বিস্তীর্ণ এলাকায় রিমলের জেরে চাষের জমিতে নোনা জল ঢুকে গিয়েছে।

ঘূর্ণিঝড়ের জেরে সুন্দরবনের হিঙ্গলগঞ্জ, সন্দেশখালি ১ ও ২ ব্লক, হাসনাবাদ, মিনাখাঁ, বাদুড়িয়া সহ সাত’টি ব্লকের কৃষকদের মাথায় হাত। ঝোড়ো হাওয়ায় বিঘার পর বিঘা চাষের ক্ষেতে যেভাবে পাকা সবজি গাছ ভেঙে পড়ছে। তাতে বেজায় সমস্যায় পড়েছেন কৃষকরা। পাশাপাশি বৃষ্টির ফলে পচতে শুরু করেছে সবজি। ফলে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন সুন্দরবনের কৃষকরা।

আরও পড়ুন: জামাইষষ্ঠীতে শাশুড়ির জন্য কিনুন এই উপহার

ইতিমধ্যেই পটল, করলা, ঝিঙে সহ একাধিক ফসল নষ্ট হয়েছে। এদিকে বিপুল পরিমাণ ফসলের ক্ষতি হওয়ায় কীভাবে ঋণ পরিশোধ করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যে পড়েছেন চাষিরা। শুধুমাত্র সবজি নয়, সবজির পাশাপাশি ঝোড়ো হাওয়ায় পাট ও তিল চাষ‌ও ক্ষতির মুখে পড়তে চলেছে। ফলে স্বভাবতই দুশ্চিন্তা গ্রাস করেছে সুন্দরবনের কৃষকদের। সব মিলিয়ে সমস্যায় পড়েছেন চাষিরা।

জুলফিকার মোল্যা

Cyclone Remal Update: ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব থেকে বেঁচে গেল বীরভূম, বৃষ্টি হলেও ক্ষয়ক্ষতি তেমন হয়নি

বীরভূম: রিমলের ধাক্কায় বিপর্যয়ের আশঙ্কা থাকলেও অনেকটাই রেহাই পেল বীরভূম। জেলায় বৃষ্টি হলেও বড় কোন‌ও বিপদ ঘটেনি। টানা বৃষ্টিতে বোলপুরে জল জমেছে বেশ কিছু এলাকায়। অন্যদিকে রামপুরহাটের বিভিন্ন ওয়ার্ড‌ও জলমগ্ন হয়েছে। কোথাও ঝড়ে গাছ পড়ে বিপত্তি ঘটেছে। তবে বড় কোন‌ও বিপর্যয় হয়নি জেলায়।

দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য বহুল জেলায় জনজীবন লণ্ডভণ্ড করার মত পরিস্থিতি তৈরি হলেও সেই বিপদ থেকে বেঁচে গিয়েছে লাল মাটির জেলা বীরভূম। তবে রবিবার রাত থেকে হাওয়ার দাপটে লাভপুর, নানুর, ইলামবাজার-সহ বহু এলাকায় গাছ উপড়ে পড়ে।কয়েক যায়গায় মাটির বাড়িও পড়ে যায়। যদিও বড় ধরণের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি জেলায়।

আরও পড়ুন: রিমলের প্রভাবে স্বস্তি উত্তরে, পাট-চা চাষে জলের ঘাটতি মেটার আশা

এক কথায় ঘূর্ণিঝড় রিমলের জেরে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বীরভূমে। দিনভর ছিটে ফোঁটা বৃষ্টি হয়েছে। জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১২.৩ মিলিমিটার। তবে রিমল বিপর্যয় মোকাবিলায় শান্তিনিকেতন থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবারে নিয়ে যাওয়া হয় এই জেলার বিদ্যুৎ দফতরের ঠিকাদার ও বিদ্যুৎ কর্মীদের। বীরভূম নিয়ে প্রশাসন নিশ্চিন্ত থাকলেও ভিন জেলার বিপর্যয়ে ব্যতিব্যস্ত করেছে জেলার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও বিদ্যুৎ দফতরকে। কারণ রবিবার ডায়মন্ডহারবারে বিস্তীর্ণ এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ের জেরে গাছ পড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। আর সেই পরিস্থিতি সামাল দিতেই শান্তিনিকেতন থেকে বাসে করে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা রওনা হন ডায়মন্ডহারবারের উদ্দেশ্যে।

বিদ্যুৎ দফতরের শান্তিনিকেতনের ডিভিশনাল ম্যানেজার পরিমল সরকার বলেন, ডায়মন্ডহারবারের পরিস্থিতি উদ্বেগের কথা জানিয়ে জেলা প্রশাসনের কাছে জরুরি খবর পৌঁছয়। অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে বৃষ্টিপাতের কারণে। ফলে বিদ্যুৎ না থাকায় পানীয় জল সরবরাহের ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি হয়েছে। সেই মতই তড়িঘড়ি বাস ভাড়া করে প্রায় ৫০ জন ঠিকাদার কর্মীদের পাঠানো হয়েছে। দুর্যোগ শেষ হলেই কর্মীরা বিদ্যুৎ সংযোগের কাজে নেমে পড়বেন।

শান্তিনিকেতনের সোনাঝুরি পল্লি ও ইলামবাজারের জঙ্গলে বড় বড় সোনাঝুরি, ইউক্লেক্টর, বট গাছ পড়ে যায়। শান্তিনিকেতনের রতনকুঠির পাশে একটি কৃষ্ণচূড়া গাছ ভেঙে পড়লে ঘেরা দেওয়ালের ক্ষতি হয়েছে। লাভপুর, নানুর, ইলামবাজার-সহ বোলপুরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে কয়েকটি মাটির বাড়ির দেওয়াল ও অস্থায়ী আস্তানা ভেঙে পড়ে। এদিকে বৃষ্টিপাত হলেও কোনও জলাধার থেকে সেইভাবে জল ছাড়া হয়নি।আর তার ফলে নিচু এলাকাগুলি বিপর্যয়ের মুখ থেকে রেহাই পেয়েছে।

সৌভিক রায়

Cyclone Remal Update: রিমলের প্রভাবে স্বস্তি উত্তরে, পাট-চা চাষে জলের ঘাটতি মেটার আশা

জলপাইগুড়ি: কথায় আছে ‘কারোর পৌষ মাস তো কারোর সর্বনাশ’…
বাংলার এই প্রবাদ বাক্যটি এখন উত্তরবঙ্গের কৃষকদের মুখে মুখে ঘুরছে। ঘূর্ণিঝড় রিমলের ধাক্কায় দক্ষিণবঙ্গে যখন বিস্তীর্ণ এলাকা বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে, সেই সময় এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টিপাত হওয়ায় হাসি ফুটেছে উত্তরবঙ্গের কৃষকদের মুখে। এতে ডুয়ার্সের চা, পাটের মত অর্থকারী ফসলগুলি চাষের ক্ষেত্রে জলের যে ঘাটতি দেখা গিয়েছিল তার অভাব অনেকটাই পূরণ হয়েছে।

দিনের পর দিন অনাবৃষ্টির কবলে পড়ে চা শিল্প ক্ষতির মুখে পড়ছিল। তীব্র গরমে চা গাছ শুকিয়েগিয়েছিল। নানা রোগ পোকার আক্রমণের মুখে পড়ে চা শিল্প মুখ থুবরে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। অবশেষে রিমলের ছোঁয়ায় খানিক বৃষ্টি হওয়ায় চা গাছগুলি যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে। চা এর পাশাপাশি অন্যান্য সবজি, পাট সব কিছুই যেন এই বৃষ্টিতে প্রাণ ফিরে পেয়েছে। কৃষকরা‌ও মনে করছেন হয়তো ক্ষতির ধাক্কা সামলে নেওয়া যাবে।

আরও পড়ুন: রিমলের ধাক্কায় সবজি চাষ ক্ষতিগ্রস্ত, মাথায় হাত কৃষকদের

ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে দক্ষিণবঙ্গের জনজীবন থেকে শুরু করে উপকূলবর্তী জেলার চাষিদের ব্যপক ক্ষয়ক্ষতির ছবি উঠে আসছে ক্রমাগত। তাতে ব্যথিত সবাই। কিন্তু এর‌ই সুবাদে এবারের চাষের মৌসুমের শুরু থেকে জলের যে ঘাটতি দেখা গিয়েছিল তার অনেকটাই পূরণ হয়েছে উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকায়। এই বিষয়ে, জলপাইগুড়ি জেলা কৃষি দফতরের আধিকারিক শ্রী গোপাল চন্দ্র সাহা জানান, দক্ষিণবঙ্গের উপকূলীয় জেলাগুলিতে রিমল ল্যান্ডফল হওয়ার প্রায় ঘণ্টা সাতেক পর থেকেই জলপাইগুড়ির বিভিন্ন স্থানে ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে হয়েছে বৃষ্টি। এতেই প্রাণ ফিরে পেয়েছেন কৃষকরা। এই বৃষ্টিপাতের ফলে পাট সহ অন্যান্য সবজি চাষিরাও যে অনেকটাই উপকৃত হবেন। আগামী কয়েকদিনে এই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলে তিনি জানান।

সুরজিৎ দে

Cyclone Remal Effect: রিমলের ধাক্কায় সবজি চাষ ক্ষতিগ্রস্ত, মাথায় হাত কৃষকদের

পূর্ব বর্ধমান: ঘূর্ণিঝড় রিমলের ঝাপটায় ব্যাপক ক্ষতি সবজি চাষের। মাথায় হাত কৃষকদের। রাজ্যের ‘শস্য ভাণ্ডার’ বলে পরিচিত পূর্ব বর্ধমানের বিচ্ছিন্ন এলাকায় বহু কৃষক সবজি চাষ করেন। ঘূর্ণিঝড়ের জেরে ঝোড়ো হাওয়া এবং ব্যাপক বৃষ্টিতে জল দাঁড়িয়ে গিয়েছে চাষের জমিতে।

এখন গ্রীষ্মকালীন ফসল হিসেবে পটল, ঝিঙে সহ একাধিক ফসল ফলিয়েছেন পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী-২ ব্লকের সবজি চাষিরা। এই সময় সবজি চাষের উপরেই নির্ভরশীল থাকেন এখানকার চাষিরা। তবে সোমবার সারাদিন ঝড়, জল হওয়ার কারণে বর্তমানে ব্যাপক চিন্তায় পড়ে গিয়েছেন চাষিরা। এই প্রসঙ্গে পূর্বস্থলী এলাকার এক সবজি চাষি প্রসেনজিৎ দাস বলেন, ঝড়ের জন্য পটলের মাচা ভেঙে পড়েছে। এছাড়াও জমিতে জল জমে রয়েছে। বেশ কিছু পটল পড়ে গিয়েছে, সেগুলো আর বিক্রি করা যাবে না। আমার অনেকটা জমিতে পটল চাষ করেছি। কিন্তু এরপর কী হবে বুঝে উঠতে পারছি না।

আরও পড়ুন: প্রতিশ্রুতিই সার! বছর বছর ঘূর্ণিঝড়ে বিপন্ন সুন্দরবন, তবু হয় না পাকা বাঁধ

সোমবার প্রায় সারাদিন ঝড় বৃষ্টির কারণে চাষের জমিতে জল দাঁড়িয়ে গিয়েছে। এছাড়াও অতিরিক্ত ঝোড়ো হাওয়ার জন্য গাছের গোড়া আলগা হয়ে গিয়েছে। সবমিলিয়ে সবজির ব্যাপক ক্ষতি হবে সেই আশঙ্কা করছেন সবজি চাষিরা। অমর দাস নামের এক সবজি চাষি বলেন, অনেক পটল ঝরে পড়ে গিয়েছে। যদি সব গাছের গোড়া আলগা হয়ে যায় তাহলে বড় ক্ষতি হবে। বেশ কিছু মাচা ভেঙে গিয়েছে। আবার নতুন করে মাচা করতে হবে। তা নাহলে সব সবজি নষ্ট হয়ে যাবে। এই এলাকায় অনেক চাষি আছে সকলের একই অবস্থা।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Cyclone Remal Effect: প্রতিশ্রুতিই সার! বছর বছর ঘূর্ণিঝড়ে বিপন্ন সুন্দরবন, তবু হয় না পাকা বাঁধ

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আয়লা, ইয়াশ, আমফান, ফণী’র পর রিমল। একের পর ঘূর্ণিঝড় আসে আর সুন্দরবন বিধ্বস্ত হয়। আবার সময় বয়ে চলে যায়। তবুও বাঁধ মেরামত হয় না। ফলে ঘূর্ণিঝড়ের দাপট এবং নদী ও সমুদ্রের নোনা জল চাষের জমিতে ঢুকে সর্বশান্ত হয় এখানকার দরিদ্র মানুষগুলো। সেইসঙ্গে বাঁধ ভেঙে জল ঢুকে গরিব মানুষগুলো মাটির বাড়ি ভাসিয়ে নিয়ে চলে যায়।

আয়লায় বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছিল গ্রামে। বহু মানুষের সঙ্গে ভেসে গিয়েছিল তাঁদের বাড়িঘরও। সবকিছু সামলে যখন একটু থিতু হয়েছেন তখনই আমফান, ইয়াসের মত ঝড় আবার আছড়ে পড়ে সুন্দরবনের উপর। ইয়াসে বাঁধ ভেঙে আবার সব ভেসে যায়। ভাগ্যিস দিনের বেলায় বাঁধ ভেঙেছিল, না হলে কী যে হত! তারপরে আবার এই রিমলের তাণ্ডব। আবারও ভয়াবহ ক্ষতির মুখে সুন্দরবনের মানুষ।

আরও পড়ুন: ওভারটেকের বলি! বৃষ্টিভেজা রাস্তায় ভয়াবহ পরিণতি

পর্যটন মরশুমে সুন্দরবনের এই সমস্ত এলাকায় পর্যটকদের আনাগোনা যথেষ্ট বাড়ে। ছোটখাটো ব্যবসা, হোটেলের কাজ করেই জীবনযাপন করেন এখানকার মানুষজন। কারণ এর বাইরে রোজগারের অন্য সুযোগও তেমন একটা নেই। এখানকার বহু চাষের জমি ইতিমধ্যেই নদীগর্ভে তলিয়ে গিয়েছে। ফলে অন্য কোথাও গিয়ে ঘর বাঁধার রসদও নেই তাঁদের। যদি ওই অসহায় মানুষগুলো আমার আপনার মতই ভোটার। প্রতিটা নির্বাচনের আগে নেতারা তাদের বাঁধ সরানোর প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু ভোট মিটে গেলে সুন্দরবনবাসী যে তিমিরে ছিল সেখানেই থাকে। কাজের কাজ কিছুই হয় না। তাই বছর বছর একটা করে ঘূর্ণিঝড় আসে আর সুন্দরবনকে আরও কিছুটা বিপন্ন করে দিয়ে চলে যায়।

বাম শাসনকালে আয়লার পর সুন্দরবনে কংক্রিটের নদীবাঁধ তৈরির জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ৫০৩২ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল। কাজও শুরু হয়েছিল অনেক জায়গায়। কিন্তু ২০১১ সালে বামেদের বিদায়ের পর সেই কাজ কার্যত থমকে যায়। তৃণমূলও বাঁধের কাজ শুরু করেছিল। বহু জায়গায় বাঁধ তৈরির জন্য জমিও অধিগ্রহন হয়। কিন্তু মাত্র ১ হাজার কোটি টাকার মত কাজ করার পর বাকি কাজ করার কোন‌ও উদ্যোগই নেওয়া হয়নি বলে রাজ্য প্রশাসনের দিকে অভিযোগের আঙুল উঠেছে। তাই প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা কেন্দ্রে ফেরৎ চলে যায়।

এই প্রসঙ্গে রাজ্যের প্রাক্তন সেচমন্ত্রী সুভাষ নস্করের দাবি, তৃণমূল সরকারের উদাসীনতার কারণেই আজও ভুগতে হচ্ছে সুন্দরবনের মানুষকে। এলাকার তৃণমূল নেতা তথা জেলা পরিষদের উপাধক্ষ্য বলেন বহু জায়গায় সরকার কংক্রিটের বাঁধ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যে যে এলাকায় বাঁধের খারাপ অবস্থা রয়েছে সেগুলিকে গুরুত্ব দিয়ে বাঁধের কাজ করা হচ্ছে। কেন্দ্র ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্ধ করে দেওয়ায় সুন্দরবনের নদীবাঁধের কাজ কিছুটা হলেও থমকে গিয়েছে। পঞ্চায়েতগুলি ১০০ দিনের কাজের টাকায় বাঁধের সংস্কারের কাজ করে, সেটা ব্যহত হচ্ছে।

কেন কংক্রিটের বাঁধ হল না তা নিয়ে সুন্দরবনে লোকসভা ভোটের আগে রাজনৈতিক তর্জা জমে উঠেছে। কিন্তু এখানকার অসহায় মানুষগুলো রিমলের দাপট কমতেই নিজেদের উদ্যোগে নেমে পড়েছেন বাঁধ সারাতে।

সুমন সাহা

West Bengal Weather Update: গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে ‘Remal’, দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত আর নেই, উত্তরবঙ্গে আবহাওয়ার কী পূর্বাভাস? জেনে নিন

সোমবার রাতেই গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে ঘূর্ণিঝড় 'Remal'। আজ দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। সঙ্গে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। বুধ থেকে শনিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। তবে সব জায়গায় বৃষ্টি হবে না। আজ, মঙ্গলবার থেকে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি বাড়বে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি-সহ একাধিক জেলায় বৃষ্টি এবং ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
সোমবার রাতেই গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে ঘূর্ণিঝড় ‘Remal’। আজ দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। সঙ্গে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। বুধ থেকে শনিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। তবে সব জায়গায় বৃষ্টি হবে না। আজ, মঙ্গলবার থেকে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি বাড়বে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি-সহ একাধিক জেলায় বৃষ্টি এবং ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
শক্তি হারিয়ে নিম্নচাপে পরিণত ঘূর্ণিঝড় ‘রিমল’। ঘূর্ণিঝড় রিমলের প্রভাব থেকে এখন অনেকটাই মুক্ত দক্ষিণবঙ্গ। আজ, মঙ্গলবার এর কিছুটা প্রভাবে উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর ৷
শক্তি হারিয়ে নিম্নচাপে পরিণত ঘূর্ণিঝড় ‘রিমল’। ঘূর্ণিঝড় রিমলের প্রভাব থেকে এখন অনেকটাই মুক্ত দক্ষিণবঙ্গ। আজ, মঙ্গলবার এর কিছুটা প্রভাবে উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর ৷
‘রিমল’-এর টানে অনেকটাই এগিয়ে এসেছে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়। আগামী ৪-৫ দিনের মধ্যে ভারতের মূল ভূখণ্ড কেরলে পৌঁছে যাবে মৌসুমী বায়ু। দক্ষিণবঙ্গে আজ, মঙ্গলবার থেকেই বাড়বে তাপমাত্রা।
‘রিমল’-এর টানে অনেকটাই এগিয়ে এসেছে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়। আগামী ৪-৫ দিনের মধ্যে ভারতের মূল ভূখণ্ড কেরলে পৌঁছে যাবে মৌসুমী বায়ু। দক্ষিণবঙ্গে আজ, মঙ্গলবার থেকেই বাড়বে তাপমাত্রা।
সকাল থেকে রোদ যত বাড়বে, গরম বাড়বে। সঙ্গে রিমলের ছেড়ে যাওয়া জলীয় বাষ্প থাকায় অস্বস্তি সামান্য বাড়তে পারে। আগামিকাল, বুধবার থেকে গরম ও অস্বস্তি দুটোই বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে পশ্চিমের জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে।
সকাল থেকে রোদ যত বাড়বে, গরম বাড়বে। সঙ্গে রিমলের ছেড়ে যাওয়া জলীয় বাষ্প থাকায় অস্বস্তি সামান্য বাড়তে পারে। আগামিকাল, বুধবার থেকে গরম ও অস্বস্তি দুটোই বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে পশ্চিমের জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে।
উত্তরবঙ্গে আজ, মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। উপরের দিকের তিন জেলাতে বৃষ্টি চলবে আগামী দু-তিন দিন।
উত্তরবঙ্গে আজ, মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। উপরের দিকের তিন জেলাতে বৃষ্টি চলবে আগামী দু-তিন দিন।
কলকাতায় আজ, মঙ্গলবার পরিষ্কার আকাশ। রাত ও দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের অনেকটাই নীচে নেমে গিয়েছে। ঝড়-বৃষ্টিতে গতকাল, সোমবার দিনের তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি নীচে নেমে যায়। আজ থেকে তাপমাত্রা বাড়বে। বাতাসে প্রচুর জলীয় বাষ্প থাকায় বেলা যত বাড়বে, গরম এবং অস্বস্তি অনুভূত হবে। আগামিকাল, বুধবার থেকে গরম ও অস্বস্তিকর আবহাওয়া ফিরবে।
কলকাতায় আজ, মঙ্গলবার পরিষ্কার আকাশ। রাত ও দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের অনেকটাই নীচে নেমে গিয়েছে। ঝড়-বৃষ্টিতে গতকাল, সোমবার দিনের তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি নীচে নেমে যায়। আজ থেকে তাপমাত্রা বাড়বে। বাতাসে প্রচুর জলীয় বাষ্প থাকায় বেলা যত বাড়বে, গরম এবং অস্বস্তি অনুভূত হবে। আগামিকাল, বুধবার থেকে গরম ও অস্বস্তিকর আবহাওয়া ফিরবে।
আজ, মঙ্গলবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ৷ যা স্বাভাবিকের তুলনায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। গতকাল, সোমবার বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ৷ যা স্বাভাবিকের তুলনায় ৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৯২ থেকে ৯৮ শতাংশ ৷ আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতা শহরে তাপমাত্রা থাকবে ২৫ থেকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি হয়েছে ৫০.৫ মিলিমিটার।
আজ, মঙ্গলবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ৷ যা স্বাভাবিকের তুলনায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। গতকাল, সোমবার বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ৷ যা স্বাভাবিকের তুলনায় ৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৯২ থেকে ৯৮ শতাংশ ৷ আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতা শহরে তাপমাত্রা থাকবে ২৫ থেকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি হয়েছে ৫০.৫ মিলিমিটার।

Cyclone Remal Alert: কলকাতার থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে সাইক্লোন, তবে এবার ঝড়-বৃষ্টির তুমুল হানা এই জেলাগুলিতে

দক্ষিণবঙ্গে এখনও বিভিন্ন জেলায় অতিভারী বৃষ্টির অ্যালার্ট জারি রেখেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর৷ তবে কলকাতা , দুই চব্বিশ পরগণায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় ইতঃস্তত বিক্ষিপ্ত মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা জারি থাকছে৷ Photo Courtesy- Windy 
দক্ষিণবঙ্গে এখনও বিভিন্ন জেলায় অতিভারী বৃষ্টির অ্যালার্ট জারি রেখেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর৷ তবে কলকাতা , দুই চব্বিশ পরগণায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় ইতঃস্তত বিক্ষিপ্ত মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা জারি থাকছে৷ Photo Courtesy- Windy
বাংলাদেশের উত্তর- উত্তর পশ্চিমে মংলা ৮০ কিমি দূরে, ক্যানিংয়ের ১১০ কিমি উত্তর -উত্তর পূর্বে, কলকাতার ১২০ কিমি পূর্ব -উত্তর পূর্বে, খেপুপাড়ার ১৭০ কিমি উত্তর- উত্তর পশ্চিমে, বিস্তৃত রয়েছে সাইক্লোনটি৷
বাংলাদেশের উত্তর- উত্তর পশ্চিমে মংলা ৮০ কিমি দূরে, ক্যানিংয়ের ১১০ কিমি উত্তর -উত্তর পূর্বে, কলকাতার ১২০ কিমি পূর্ব -উত্তর পূর্বে, খেপুপাড়ার ১৭০ কিমি উত্তর- উত্তর পশ্চিমে, বিস্তৃত রয়েছে সাইক্লোনটি৷
সোমবার গভীর রাতের মধ্যেই এই সাইক্লোনটি অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে৷ এর প্রভাবে এখনও দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় বৃষ্টি চলবে৷ পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে তোলপাড় হবে৷  Photo Courtesy- Windy
সোমবার গভীর রাতের মধ্যেই এই সাইক্লোনটি অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে৷ এর প্রভাবে এখনও দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় বৃষ্টি চলবে৷ পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে তোলপাড় হবে৷  Photo Courtesy- Windy
রিমলের প্রভাব পড়েছে উত্তরেও। মাঝরাতে থেকে পাহাড় এবং উত্তরের জেলাগুলিতে প্রবল বৃষ্টি হয়েছে।এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস শোনাচ্ছে আবহাওয়া দফতর।
রিমলের প্রভাব পড়েছে উত্তরেও। মাঝরাতে থেকে পাহাড় এবং উত্তরের জেলাগুলিতে প্রবল বৃষ্টি হয়েছে।এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস শোনাচ্ছে আবহাওয়া দফতর।
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাত বাড়বে। সাইক্লোন দুর্বল হয়ে উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হবে। হিমালয় সংলগ্ন উত্তরবঙ্গে আগামীকাল প্রবল বৃষ্টিপাত হবে।
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাত বাড়বে। সাইক্লোন দুর্বল হয়ে উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হবে। হিমালয় সংলগ্ন উত্তরবঙ্গে আগামীকাল প্রবল বৃষ্টিপাত হবে।Ks
রবিবার রাত থেকেই আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়িতে বৃষ্টি শুরু হয়। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস রিমলের প্রভাবে মঙ্গলবার আলিপুরদুয়ার কোচবিহার এবং জলপাইগুড়িতে বৃষ্টির পরিমাণ আরো বেশি হতে পারে।
রবিবার রাত থেকেই আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়িতে বৃষ্টি শুরু হয়। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস রিমলের প্রভাবে মঙ্গলবার আলিপুরদুয়ার কোচবিহার এবং জলপাইগুড়িতে বৃষ্টির পরিমাণ আরো বেশি হতে পারে।
যে কারণে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে এই তিন জেলায় কমলা সতর্কতা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে।
যে কারণে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে এই তিন জেলায় কমলা সতর্কতা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে।
রিমলের প্রভাবে সিকিমেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান আবহাওয়া দফতরের সিকিমের কেন্দ্রীয় অধিকর্তা গোপীনাথ রাহা ।
রিমলের প্রভাবে সিকিমেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান আবহাওয়া দফতরের সিকিমের কেন্দ্রীয় অধিকর্তা গোপীনাথ রাহা ।
বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি রিমলের অল্পবিস্তর প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে মুর্শিদাবাদ জেলাতেও। যদিও এই রিমল ঝড়ের আগে থেকে অর্থাৎ গত শনিবার থেকেই জেলার আবহাওয়া রয়েছে মেঘাচ্ছন্ন।
বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি রিমলের অল্পবিস্তর প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে মুর্শিদাবাদ জেলাতেও। যদিও এই রিমল ঝড়ের আগে থেকে অর্থাৎ গত শনিবার থেকেই জেলার আবহাওয়া রয়েছে মেঘাচ্ছন্ন।
মুর্শিদাবাদ জেলার বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকা হিসেবে পরিচিত জলঙ্গি সহ বেশ কিছু জায়গায় কলাগাছ ভেঙে পড়ছে এবং চাষের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
মুর্শিদাবাদ জেলার বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকা হিসেবে পরিচিত জলঙ্গি সহ বেশ কিছু জায়গায় কলাগাছ ভেঙে পড়ছে এবং চাষের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
সোমবার সকাল থেকেই কখনও ঝিরঝিরে বৃষ্টি হতে দেখা যাচ্ছে দফায় দফায়। তবে শুরু থেকে বৃষ্টির সঙ্গে এই হাওয়া লক্ষ্য করা না গেলেও রবিবার রাত্রি থেকে বৃষ্টির সঙ্গে রয়েছে উত্তর- পশ্চিম দিক থেকে আসা প্রায় ৭০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে একটা দমকা হাওয়া বইছে সর্বত্রই।
সোমবার সকাল থেকেই কখনও ঝিরঝিরে বৃষ্টি হতে দেখা যাচ্ছে দফায় দফায়। তবে শুরু থেকে বৃষ্টির সঙ্গে এই হাওয়া লক্ষ্য করা না গেলেও রবিবার রাত্রি থেকে বৃষ্টির সঙ্গে রয়েছে উত্তর- পশ্চিম দিক থেকে আসা প্রায় ৭০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে একটা দমকা হাওয়া বইছে সর্বত্রই।
এখনও পর্যন্ত জেলার কিছু কিছু জায়গা থেকে ভারী বৃষ্টির খবর পাওয়া গেলেও তেমন কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। সব মিলিয়ে তীব্র দাবদাহের পর এই মুহুর্তে মুর্শিদাবাদ জেলার আবহাওয়া রয়েছে ঝিরঝিরে বৃষ্টির সঙ্গে দমকা হাওয়া-এককথায় মনোরম।
এখনও পর্যন্ত জেলার কিছু কিছু জায়গা থেকে ভারী বৃষ্টির খবর পাওয়া গেলেও তেমন কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। সব মিলিয়ে তীব্র দাবদাহের পর এই মুহুর্তে মুর্শিদাবাদ জেলার আবহাওয়া রয়েছে ঝিরঝিরে বৃষ্টির সঙ্গে দমকা হাওয়া-এককথায় মনোরম।
অন্যদিকে জঙ্গিপুর মহকুমার রঘুনাথগঞ্জে ভাগীরথী নদীর ওপর ফেরি চলাচল সম্পূর্ন ভাবেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জঙ্গিপুরের রঘুনাথগঞ্জ সহ বেশ কিছু জায়গায় দমকা হাওয়া বইছে সর্বত্রই।
অন্যদিকে জঙ্গিপুর মহকুমার রঘুনাথগঞ্জে ভাগীরথী নদীর ওপর ফেরি চলাচল সম্পূর্ন ভাবেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জঙ্গিপুরের রঘুনাথগঞ্জ সহ বেশ কিছু জায়গায় দমকা হাওয়া বইছে সর্বত্রই।
এদিকে ক্রমশ উত্তরমুখী হচ্ছে এই সাইক্লোনিক স্টর্ম এর জেরে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও এবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা৷ আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে যে ওয়েদার আপডেটে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে তাতে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় রেড অ্যালার্ট জারি হয়েছে৷
এদিকে ক্রমশ উত্তরমুখী হচ্ছে এই সাইক্লোনিক স্টর্ম এর জেরে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও এবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা৷ আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে যে ওয়েদার আপডেটে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে তাতে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় রেড অ্যালার্ট জারি হয়েছে৷

 

মালদহ: রিমলের প্রভাব পড়ল গৌড়বঙ্গেও। গভীর রাত থেকে নয়, এ দিন ভোর থেকেই শুরু হয়েছে রিমলের জেরে বৃষ্টি ও হালকা ঝড়। সকাল থেকেই শুরু হয়েছে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত।
মালদহ: রিমলের প্রভাব পড়ল গৌড়বঙ্গেও। গভীর রাত থেকে নয়, এ দিন ভোর থেকেই শুরু হয়েছে রিমলের জেরে বৃষ্টি ও হালকা ঝড়। সকাল থেকেই শুরু হয়েছে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত।
মালদহ সহ উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় মেঘলা আকাশ রয়েছে। সুপার সাইক্লোন রিমলের জেরে নিম্নচাপের প্রভাব পড়েছে। তবে আগামীতে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।
মালদহ সহ উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় মেঘলা আকাশ রয়েছে। সুপার সাইক্লোন রিমলের জেলে নিন্মচাপের প্রভাব পড়েছে। তবে আগামীতে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, সপ্তাহব্যাপী রিমলের প্রভাব পড়বে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে। নিম্নচাপের জেরে কখনও হালকা আবার কখনও ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। রিমলের প্রভাবে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা অনেকটাই কমতে শুরু করছে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, সপ্তাহব্যাপী রিমলের প্রভাব পড়বে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে। নিম্নচাপের জেরে কখনও হালকা আবার কখনও ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। রিমলের প্রভাবে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা অনেকটাই কমতে শুরু করেছে।
গত সপ্তাহে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে তীব্র গরম ছিল। সঙ্গে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছিল। বৃষ্টির ফলে অনেকটাই নিচে নেমেছে তাপমাত্রা। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী কয়েকদিন জেলাগুলির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২-৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে।
গত সপ্তাহে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে তীব্র গরম ছিল। সঙ্গে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছিল। বৃষ্টির ফলে অনেকটাই নিচে নেমেছে তাপমাত্রা। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী কয়েকদিন জেলাগুলির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২-৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে।
গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে রিমলের প্রভাব পড়লেও তীব্রতা খুব একটা বেশি নয়। এখনও পর্যন্ত গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে তেমন ক্ষয়ক্ষতির কোন সম্ভাবনা নেই। মাঝেমধ্যে দমকা হাওয়া সঙ্গে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে জেলাগুলিতে।
গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে রিমলের প্রভাব পড়লেও তীব্রতা খুব একটা বেশি নয়। এখনও পর্যন্ত গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে তেমন ক্ষয়ক্ষতির কোন সম্ভাবনা নেই। মাঝেমধ্যে দমকা হাওয়া সঙ্গে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে জেলাগুলিতে।

Cyclone Remal: জেলা জুড়ে নাগাড়ে ঝোড়ো হাওয়া, দাপুটে বৃষ্টি, নদিয়ায় রিমলের বলি ২

রবিবার ভোর রাত থেকেই গোটা নদিয়া জেলা দূরে শুরু হয়েছে ঘূর্ণিঝড় রিমলের তাণ্ডব। আনুমানিক ভোর তিনটে থেকে ঘূর্ণিঝড় রিমলের জেরে নদীয়া জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ভারী থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত একনাগারে হয়েই চলেছে।
রবিবার ভোর রাত থেকেই গোটা নদিয়া জেলা দূরে শুরু হয়েছে ঘূর্ণিঝড় রিমলের তান্ডব। আনুমানিক ভোর তিনটে থেকে ঘূর্ণিঝড় রিমলের জেরে নদীয়া জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বাড়ি থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত একনাগারে হয়েই চলেছে।
সোমবার সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার। বৃষ্টি কমবেশি সমস্ত জেলা জুড়েই হয়ে চলেছে। ইতিমধ্যেই জেলার বিভিন্ন ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে গতকাল থেকেই। রাস্তাঘাট জনশূন্য।
সোমবার সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার। বৃষ্টি কমবেশি সমস্ত জেলা জুড়েই হয়ে চলেছে। ইতিমধ্যেই জেলার বিভিন্ন ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে গতকাল থেকেই। রাস্তাঘাট জনশূন্য।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ইতিমধ্যেই একাধিক জায়গায় ক্ষয়ক্ষতির খবর উঠে আসছে। গঙ্গা তীরবর্তী এলাকার বিভিন্ন বাসিন্দাদের নিরাপদে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়েছে । একাধিক বাড়ি লাগাতার বৃষ্টিপাত ও দমকা হওয়ার জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ইতিমধ্যেই একাধিক জায়গায় ক্ষয়ক্ষতির খবর উঠে আসছে। গঙ্গা তীরবর্তী এলাকার বিভিন্ন বাসিন্দাদের নিরাপদে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়েছে । একাধিক বাড়ি লাগাতার বৃষ্টিপাত ও দমকা হওয়ার জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
সোমবার বিকেল চারটে পর্যন্ত আবহাওয়ার আপডেট অনুযায়ী লাগাতার ঝড় ও বৃষ্টিপাত হয়ে চলেছে নদিয়া জেলা জুড়ে। বেশিরভাগ এলাকা সকাল থেকে বিদ্যুৎহীন।
সোমবার বিকেল চারটে পর্যন্ত আবহাওয়ার আপডেট অনুযায়ী লাগাতার ঝড় ও বৃষ্টিপাত হয়ে চলেছে নদিয়া জেলা জুড়ে। বেশিরভাগ এলাকা সকাল থেকে বিদ্যুৎহীন।
ইতিমধ্যেই এক কিশোরের গর্তে জমা জলে ডুবে এবং এক ব্যক্তির বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর খবর উঠে এসেছে।
ইতিমধ্যেই এক কিশোরের গর্তে জমা জলে ডুবে এবং এক ব্যক্তির বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর খবর উঠে এসেছে।
ঝড়ের তাণ্ডবে বিভিন্ন রাস্তাঘাটে গাছ এবং গাছের ডাল ভেঙে পড়ে রাস্তাঘাট অবরুদ্ধ হয়ে রয়েছে। যদিও কিছু কিছু এলাকায় পৌরসভা এবং পঞ্চায়েতের আপৎকালীন বিভাগের কর্মীরা এসে ইতিমধ্যেই তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে।
ঝড়ের তান্ডবে বিভিন্ন রাস্তাঘাটে গাছ এবং গাছের ডাল ভেঙে পড়ে রাস্তাঘাট অবরুদ্ধ হয়ে রয়েছে। যদিও কিছু কিছু এলাকায় পৌরসভা এবং পঞ্চায়েতের আপৎকালীন বিভাগের কর্মীরা এসে ইতিমধ্যেই তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে।
একনাগারে হয়ে চলা এই বৃষ্টি মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে আবহাওয়া দফতর সূত্রে।
একনাগারে হয়ে চলা এই বৃষ্টি মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে আবহাওয়া দফতর সূত্রে।