Category Archives: হাওড়া

Howrah News: পানীয় জল পরিষেবা’ ও ‘সবার জন্য বাড়ি’ প্রকল্পে দরাজ শংসাপত্র! সেরার দলে উলুবেড়িয়া পৌরসভা

হাওড়া: মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসায় প্রশংসিত উলুবেড়িয়া পৌরসভা! বাংলা জুড়ে বিভিন্ন পুরসভার কাজ নিয়ে যখন মুখ্যমন্ত্রী অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এ সময় বাংলার মডেল পুরসভার দৌড়ে উলুবেড়িয়া পুরসভা। পানীয় জল পরিষেবা’ এবং ‘সবার জন্য বাড়ি’ প্রকল্পের কাজের জন্য উলুবেড়িয়া পুরসভাকে দরাজ শংসাপত্র দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। নবান্নে এক সাংবাদিক সম্মেলনে উলুবেড়িয়া পুরসভার কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেন মুখ্যমন্ত্রী। এমনকি উলুবেড়িয়া পুরসভা যদি এই প্রকল্পে ভাল কাজ করতে পারে তাহলে অন্য পুরসভা কেন করতে পারবে না সেই নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন:  একের পর এক দুর্ঘটনা! বিপজ্জনক এশিয়ার অন্যতম লোহা মার্কেট

উলুবেড়িয়া পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৫ সাল থেকে এই পুর এলাকায় ‘সবার জন্য বাড়ি’ প্রকল্পে কাজ চলছে। ইতিমধ্যে ২৮৯০৬ টি বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা দেয় রাজ্য পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। পুরসভা সূত্রের খবর, মোট ২২ হাজার বাড়ি পুরোপুরি তৈরি হয়ে গিয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থ বর্ষে আরও ৫ হাজার ৭০০ বাড়ি তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে পুরসভা সূত্রে খবর। ২২ হাজার বাড়ি তৈরি হয়েছে তার ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরে জমা দেওয়া হয়েছে। বাকি বাড়ির কাজও দ্রুত শেষ হয়ে যাবে বলে আশাবাদী। হাউস ফর অল প্রকল্প ছাড়াও পুরসভার জল প্রকল্পের ও প্রশংসা করেন মুখ্যমন্ত্রী ।

আরও পড়ুন: বর্ষাকাল এলেই ব্যস্ততম রাস্তা যেন মরণ ফাঁদ!

উলুবেড়িয়া, সাঁকরাইলের মত বড় জলপ্রকল্পগুলির ক্ষেত্রেও বিভিন্ন ধরনের কাজে ড্রোনের মাধ্যমেই সমীক্ষা করা হয়েছে। জল সরবরাহের ক্ষেত্রে এই পুর এলাকায় ৭৪ হাজার পরিবারের মধ্যে ৪৬ হাজার পরিবারকে সংযোগ দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২২ হাজার পরিবারে পানীয় জলের সংযোগ দেওয়ার কাজ চলছে। সেই কাজও দ্রুত শেষ হবে বলে পুরকর্তাদের দাবি। তৃতীয় পর্যায়ে বাকি পরিবারগুলিকে সংযোগ দিয়ে দেওয়া হবে বলে তাঁরা জানান। জলের অপচয় বন্ধ করতেও নানা ব্যবস্থা গ্রহণের পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে পুরসভা সূত্রের খবর।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
পুর নাগরিকদের আরও ভাল পরিষেবা দেওয়ার কারণে জল অপচয় রোধে মিটার বসানোর পাশাপাশি রাস্তার পাশে থাকা স্ট্রিট ট্যাপ বন্ধ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলেও জানালেন উলুবেড়িয়া পুরসভার চেয়ারম্যান অভয় দাস | উলুবেড়িয়া পুরসভার চেয়ারম্যান অভয় দাস বলেন, এটা উলুবেড়িয়া নাগরিকদের পাশাপাশি উলুবেড়িয়া পুরসভার টিমের জয় | আর এই টিমের নেতা রাজ্যের মন্ত্রী পুলক রায়ের জয় | আমরা এই জয়ের জন্য বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় এবং উলুবেড়িয়ার মানুষের কাছে কৃতজ্ঞ |

রাকেশ মাইতি

Bad Road: বর্ষাকাল এলেই ব্যস্ততম রাস্তা যেন মরণ ফাঁদ!

হাওড়া: রাস্তা যেন মরণ ফাঁদ। জীবন হাতে নিয়ে রাস্তা পারাপার করছেন চালক থেকে যাত্রী সকলেই। হাওড়া-আন্দুল রোডের আলামপুর মোড় সংলগ্ন রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ যে প্রাণ হাতে নিয়ে চলতে হচ্ছে সকলকে। অথচ জেলার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলোর এটি একটি।

ছোট বড় বহু যানবাহন, সাইকেল-বাইক সব মিলেয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার গাড়ি এবং মানুষ যাতায়াত করেন এই পথে। তবে বর্ষাকাল এলেই এই রাস্তা আর রাস্তা থাকে না বরং তা মৃত্যু ফাঁদে পরিণত হয়। এবারেও যথারীতি তেমনই পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। জল জমে রাস্তার উপর তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। ফলে প্রায় প্রতিদিন টোটো-অটো উল্টে দুর্ঘটনার মুখে পড়ছেন যাত্রীরা। বৃষ্টি হলে আরও ভয়ানক হয়ে ওঠে এই রাস্তা। ব্যস্ততম রাস্তার দু’পাশে বহু কারখানা। প্রায় সারাদিন বড় বড় যানবাহন চলছে। যেকোনও মুহূর্তে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে সকলের আশঙ্কা। সেইদিক থেকে মানুষ নিরুপায় হয়ে নিজেদের জীবন বাজি রেখে যাতায়াত করছে এই পথে।

আর‌ও পড়ুন: জলের তলায় জেটির রাস্তা, নদীর বুকে মাছ নিয়ে হাঁটছেন মৎস্যজীবীরা!

প্রতিবছর বর্ষা এলেই হাওড়া জেলার এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা দিয়ে চলাচলের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হয় মানুষ। দুর্ঘটনা ঠেকাতে রাস্তা মেরামতি হয়। তবে কয়েক মাস যেতে না যেতেই আবারও রাস্তার একই অবস্থা হয়ে পড়ে বলে অভিযোগ। এই প্রসঙ্গে যাত্রীদের একাংশের অভিযোগ, প্রতিবছর বিশেষ করে বর্ষার সময় আন্দুল রোডের এই স্থান মানুষের যাতায়াতের অযোগ্য হয়ে পড়ে। অবস্থা এতটাই খারাপ হয় যে টোটো-অটোয় থাকা যাত্রীরা নিজেদের প্রাণ হাতে করে পারাপার করেন। এই প্রসঙ্গে চালকরা জানান, জলে ডুবে রয়েছে রাস্তা। কোথায় গর্ত ঠিকমত বোঝা যায় না। ফলে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।

স্থানীয় এক ব্যবসায়ী জানান, একটি কারখানা নির্মাণ হওয়ার পর থেকেই এই সমস্যা হয়েছে। কারখানা থেকে নির্গত জল রাস্তায় এসে দাঁড়াচ্ছে। তার উপর বৃষ্টি হলে ভয়ানক রূপ নিচ্ছে। প্রতিদিন একাধিক টোটো, অটো উল্টে দুর্ঘটনা ঘটছে চোখের সামনে। যদিও বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের হেলদোল নেই বলে অভিযোগ করেন তিনি।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: একের পর এক দুর্ঘটনা! বিপজ্জনক এশিয়ার অন্যতম লোহা মার্কেট

হাওড়া: শেষ দুই বছরে তিন তিনবার বিস্ফোরণ, তারপরেও হুঁশ ফিরছে না এশিয়ার অন্যাতম লোহার মার্কেট ঘুসুড়ির বাজরংবলীর ব্যবসায়ীদের। আগুন লাগার বিষয়ে তদন্তকারীদের অনুমান, অসুরক্ষিত ভাবে রাখা দাহ্য বস্তু ও তার অসতর্ক ব্যবহারের ফলেই অগ্নিকান্ড হয়ে চলেছে বার বার। বার বার সতর্ক করা হলেও হুঁশ ফিরছে না কারোর। বর্তমানে কয়েক হাজার ছোট বড় ব্যবসা রয়েছে এই মার্কেটগুলোয়। কয়েকশো বিঘা জমির উপর গড়ে উঠেছে এই মার্কেটগুলো।

আরও পড়ুনঃ বাংলার পর্বতারোহণের ইতিহাসে নাম লেখালেন সোনারপুর আরোহীরা, জয় করলেন গুপ্তপর্বত

সম্প্রতি ১৮ ই জুন হাওড়ার বেলুড় বজরংবলী এলাকায় ভিক্টোরিয়া মার্কেটের মধ্যে লোহা কাটা একটি কারখানায় শ্রমিকেরা কাজ করার সময়ে গ্যাস সিলেন্ডার লিক করে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের সময়ে কাজ করতে থাকা অমিত শর্মার বাঁ হাত উড়ে যায় অপর শ্রমিক তারক সাঁতরার ডান পায়ের মাংস ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় দুই শ্রমিককে প্রথমে স্থানীয় জয়শোয়াল হাসপাতালে চিকিংসার জন্য নিয়ে যাওয়া হলেও অবস্থার অবনতি হওয়ায় দুইজনকেই কলকাতার হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। দুর্ঘটনায় কপাল জোরে প্রাণে বেঁচেছেন তাঁরা। তবে পুনরায় স্বাভাবিক জীবনযাপনে ফিরবে কি-না সে বিষয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা। ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন অন্যান্য কারখানার শ্রমিকেরা।

গত কয়েক বছরে একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে বেলুড় ঘুসুড়ির হনুমান মার্কেট ও ভিক্টোরিয়া মার্কেটে। তারপরেও একইভাবে চলছে কাজ। হেলদোল নেই মালিক থেকে শুরু করে শ্রমিক কারোরই। এখানে পরি‌যায়ীশ্রমিকদের সংখ্যাই বেশি। শ্রম দফতর থেকে সেই সমস্ত শ্রমিকদের উপযুক্ত ট্রেনিং দিলে দুর্ঘটনা কিছুটা কমবে বলে আশাবাদী হাওড়া পুরসভায় অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কমিটির সদস্য রিয়াজ আহমেদ।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: সকাল হলেই সোনার জিনিস পরে বেরতে পারছেন না মহিলারা! হাওড়াতে ঘটছে ভয়ঙ্কর ঘটনা

হাওড়া: বাড়ির দোরগোড়া থেকে ছিনতাই! সাতসকালে আরও দুটি ঘটনা এলাকায়। মহিলাদের গলা থেকে সোনার হার ও কানের দুল ছিনতাইয়ের ঘটনায় উত্তেজনা হাওড়ার ডোমজুড়ে। ঘটনার পর দারুন ভাবে আতঙ্কিত স্থানীয় মহিলারা। বুধবার ভোর পাঁচটা সাড়ে পাঁচটার সময় ঘটে। পাড়ার মধ্যে বাড়ির সামনে এমন দুঃসাহসিক ঘটনা ঘটায় বাড়ছে চিন্তা। এই নিয়ে নানা প্রশ্ন মানুষের মনে। এলাকার মধ্যে প্রবেশ করে একজন দুজন নয়, একই এলাকার তিনজনের গা থেকে গহনা ছিনতাই।

ঘটনায় মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। অলোকা পারুই সহ ঘটনায় আরও দু’জন মানুষের গহনা ছিনতাই হয়েছে। গহনা ছিনিয়ে নিলেছিঁড়ে যায় মহিলার কানের পাতা। গলগল করে রক্ত ঝরতে শুরু করে। ঘটনার পর চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনার জেরে হাওড়ার ডোমজুড়ে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে বলে জানা যায়।

আরও পড়ুন: সুন্দরবনের নদীতে ভাসছে লাশ! যা ঘটল, জানলে চোখে জল আসবে

বুধবার কাক ভোরে অলোকা পাড়ুইঘুম থেকে উঠে। আর পাঁচটা সাধারণ দিনের মত বাড়ির কাছাকাছি পুজোর ফুল তুলছিলেন। সেই সময়ই একটি বাইকে দুজন অচেনা ব্যক্তি এসে দাঁড়ায়। অচেনা ব্যক্তি দেখে সন্ধেহ হলে বাড়ির দরজার সামনে চলে আসেন তিনি।

আশ্চর্যজনক বিষয় হল, বাড়ির দরজার সামনে থেকেই তার কান থেকে সোনার গহনা ছিনিয়ে নেয় দুষ্কৃতীরা। সাত সকালে পাড়ার মধ্যে বাড়ির সামনে এমন ঘটনার সম্মুখীন। কিভাবে কারা এমন ঘটনা ঘটলো আন্দাজ করতে পারছেন না কেউ। ফলে মহিলা নিরাপত্তা নিয়েও নানা প্রশ্ন উঠছে।

—– রাকেশ মাইতি

 Howrah News: রাতের অন্ধকারে পড়েছিল কুয়োয়! উদ্ধার পূর্ণবয়স্ক বাঘরোল

হাওড়া: কুয়ো থেকে উদ্ধার রাজ্য প্রাণী! বহু মানুষেরই অজানা এই প্রাণী। তাই প্রাণীটি দেখতে ৮ থেকে ৮০ বয়সের মানুষ ভিড় জমাচ্ছে সেখানে। হাওড়ার জুজারসাহা গ্রামের মনসাতলায় একটি কুয়োতে পড়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য প্রাণী বাঘরোল বা মেছো বিড়াল। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য প্রাণী। আশ্চর্যের বিষয় হল পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য প্রাণী হলেও, বহু মানুষ এই প্রাণী এখনও চোখে দেখেনি। তবে উলুবেড়িয়া আমতা বাগনান পাঁচলা সাঁকরাইল ব্লকের জলাভূমি গুলিতে এদের দেখা মেলে। নল খাগড়া খড়ি বনে এদের বসাবস।

আরও পড়ুন: সকালে অল্প সময় খরচ করেই দারুন লাভ! বাড়িতেই করুন এই ব্যবসা

মেছো বিড়ালের শরীরে অনেকটা চিতা বাঘের মিল রয়েছে। তাই প্রথম দেখায় অনেকে এদের চিতা বাঘ বলেও মনে করেন। কিন্তু এরা মোটেও বাঘের মত হিংস্র নয়। দেহগত আকারেও এরা অনেকটা ছোট। খাবারের খোঁজে রাতের অন্ধকারে এরা লোকালয়েও চলে আসে। এদের প্রধান খাদ্য মাছ ও ইঁদুর। পরিবেশ প্রেমীদের মতে, খাবারের খোঁজে হয়ত এই বাঘরোলটি লোকালয়ে আসে। সেই সময় কোন কারণেই কুয়োর মধ্যে পড়ে যায়। টিন ঢাকা কুয়োর উপর থেকে গভীরে পড়ে যায়। তখনই শব্দ শুনতে পান স্থানীয় রঞ্জৎ মন্ডল।

আরও পড়ুন: আবারও বেপরোয়া গতির বলি বাংলার রাজ্যপ্রাণী! বাগনানে মৃত্যু বাঘরোলের

পাশাপাশি দুটি কুয়ো একটির ঢাকা দেওয়া টিন ভেঙে কুয়োর জলে পড়ে মেছো বিড়ালটি। দেখা যায়, প্রাণীটির মুণ্ডু বাদে গোটা শরীর কুয়োর জলে ডুবে রয়েছে। পেশায় শিক্ষক রঞ্জিৎ বাবু দেখা মাত্র খবর দেন হাওড়া জেলা যৌথ পরিবেশ মঞ্চের সদস্য শুভজিৎ মাইতি ও শুভঙ্কর কোলের সঙ্গে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় তাঁরা। খবর দেওয়া হয় বন দফতরে। বন দফতর এসে রাজ্য প্রাণীটি দেখতে করে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Money Making Tips : সকালে অল্প সময় খরচ করেই দারুন লাভ! বাড়িতেই করুন এই ব্যবসা

সাইড বিজনেস হিসেবে লাভজনক এই ব্যবসা! সকালে হাতে কয়েক ঘণ্টা সময় থাকলেই সহজে এই ব্যবসা করে লাভবান হবার সুযোগ। চাষিদের থেকে মাছ সংগ্রহ করে চাহিদা মত সেই মাছ বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছে ব্যবসায়ীরা।
সাইড বিজনেস হিসেবে লাভজনক এই ব্যবসা! সকালে হাতে কয়েক ঘণ্টা সময় থাকলেই সহজে এই ব্যবসা করে লাভবান হবার সুযোগ। চাষিদের থেকে মাছ সংগ্রহ করে চাহিদা মত সেই মাছ বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছে ব্যবসায়ীরা।
সেই দিক থেকে গত ১০ বছরে ক্রমশ হাওড়া জেলায় বেড়ে চলেছে রঙিন মাছ ব্যবসায়ীর সংখ্যা। কয়েকজন মানুষ এক সময় শখে মাছ পোষা শুরু করেন। তারপর ভাললাগা থেকে ব্যবসা শুরু।
সেই দিক থেকে গত ১০ বছরে ক্রমশ হাওড়া জেলায় বেড়ে চলেছে রঙিন মাছ ব্যবসায়ীর সংখ্যা। কয়েকজন মানুষ এক সময় শখে মাছ পোষা শুরু করেন। তারপর ভাললাগা থেকে ব্যবসা শুরু।
এর অন্যতম কারণ, এখানকার জল আবহাওয়া উপযুক্ত হওয়ার ফলে ব্যবসায় ভাল লাভের মুখ দেখছে ব্যবসায়ীরা। সারা দেশে বিখ্যাত বাংলায় উৎপাদিত রঙিন মাছ। সেই দিক থেকে বাংলার মিষ্টি জলের রঙিন মাছ চাহিদাও দারুণ রয়েছে।
এর অন্যতম কারণ, এখানকার জল আবহাওয়া উপযুক্ত হওয়ার ফলে ব্যবসায় ভাল লাভের মুখ দেখছে ব্যবসায়ীরা। সারা দেশে বিখ্যাত বাংলায় উৎপাদিত রঙিন মাছ। সেই দিক থেকে বাংলার মিষ্টি জলের রঙিন মাছ চাহিদাও দারুণ রয়েছে।
অভিজ্ঞ ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, পার্ট-টাইম ব্যবসা হিসেবে রঙিন মাছের ব্যবসা দারুন। সকাল পাঁচটা থেকে ন'টা পর্যন্ত কয়েক ঘন্টা সময় দিলে সারাদিন আর ফিরেও তাকাতে হবে না।
অভিজ্ঞ ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, পার্ট-টাইম ব্যবসা হিসেবে রঙিন মাছের ব্যবসা দারুন। সকাল পাঁচটা থেকে ন’টা পর্যন্ত কয়েক ঘন্টা সময় দিলে সারাদিন আর ফিরেও তাকাতে হবে না।
এই ব্যবসার সুবিধা হল বাড়িতে বসেই বাইরে থেকে অর্ডার তোলা। আবার সেই অর্ডার মত চাষীদের কাছে অর্ডার দিয়ে মাছ সংগ্রহ। আবার সরাসরি ট্রেডারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে চাহিদা অনুযায়ী মাছ নেওয়া যেতে পারে।
এই ব্যবসার সুবিধা হল বাড়িতে বসেই বাইরে থেকে অর্ডার তোলা। আবার সেই অর্ডার মত চাষীদের কাছে অর্ডার দিয়ে মাছ সংগ্রহ। আবার সরাসরি ট্রেডারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে চাহিদা অনুযায়ী মাছ নেওয়া যেতে পারে।
এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী দিব্যেন্দু মন্ডল জানান, এই ব্যবসার জন্য প্রয়োজন একটি ঘর যেখান থেকে মাছ সাপ্লাই হবে। কিছু মাছকে রাখার একুরিয়াম বা সিমেন্টের চৌবাচ্চা। মাছ বিক্রি করার খরিদ্দারের সঙ্গে যোগাযোগ সবার আগে প্রয়োজন।
এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী দিব্যেন্দু মন্ডল জানান, এই ব্যবসার জন্য প্রয়োজন একটি ঘর যেখান থেকে মাছ সাপ্লাই হবে। কিছু মাছকে রাখার একুরিয়াম বা সিমেন্টের চৌবাচ্চা। মাছ বিক্রি করার খরিদ্দারের সঙ্গে যোগাযোগ সবার আগে প্রয়োজন।
একইসঙ্গে ট্রেন এবং প্লেনে ট্রান্সপোর্টে পাঠানোর যোগাযোগ রাখতে হবে।তিনি আরও জানান এই ব্যবসায় সফলতা দেখে বর্তমান সময়ে বহু মানুষ আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
একইসঙ্গে ট্রেন এবং প্লেনে ট্রান্সপোর্টে পাঠানোর যোগাযোগ রাখতে হবে।তিনি আরও জানান এই ব্যবসায় সফলতা দেখে বর্তমান সময়ে বহু মানুষ আগ্রহ দেখাচ্ছেন।

Water Logged: জল মুক্ত এলাকার আশ্বাস পেতেই হাসি ফুটল আন্দুলবাসীর মুখে

হাওড়া: জল মুক্ত হবে এলাকা, এই আশ্বাস পেয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে আন্দুলের মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে জমা জলের যন্ত্রণা সহ্য করতে হচ্ছে আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত আড়গোড়ি এলাকার কয়েক হাজার বাসিন্দা কে। বছরের অধিকাংশ সময় এলাকা জলমগ্ন থাকে। বর্ষার সময় বিভিন্ন এলাকার জল এসে জলস্তর বৃদ্ধি পেয়ে সমস্যা আরও প্রকট করে তোলে। অবশেষে এই যন্ত্রণা দূর করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

বর্ষায় এই বাংলার বহু মানুষের বাসস্থান জলের তলায় চলে যায়। পোকা-মাকড়, সাপের উপদ্রব বাড়ে। রাস্তাঘাটে জল জমলে অসুস্থদের চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া চরম সমস্যার হয়ে দাঁড়ায়। আন্দুলের এই এলাকায় জল জমে থাকার ফলে কোনও চিকিৎসক পর্যন্ত আসতে চান না। জমা জলের প্রভাব পড়ছে স্থানীয় ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার উপরেও। জল জমে ব্যাহত হচ্ছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের পঠন-পাঠন।

আর‌ও পড়ুন: অম্বুবাচীতে আমের দাম আকাশ ছোঁয়া, সামান্য কিনে নিয়ম রক্ষা ক্রেতাদের

অন্য দিকে জ্বর-জ্বালার মত সমস্যা ক্রমশই বাড়ছিল। এই সমস্যার সূত্রপাত প্রায় ১২-১৪ বছর আগে। ২০২১ সাল থেকে সমস্যা সমাধানে এলাকার বাসিন্দারা একজোট হয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত সহ বিভিন্ন দফতরের দ্বারস্থ হন সমস্যা সমাধানের জন্য।স্থানীয়দের অভিযোগ, নিচু জলাভূমি ভরাট করে একের পর এক কারখানা তৈরি হচ্ছে এই এলাকায়। অন্যদিকে বড় বড় বিল্ডিং থেকে অবৈধভাবে প্রচুর পরিমাণে জল মিশছে ড্রেনে। তার জন্যই এলাকার নিকাশি ব্যবস্থার এই বেহাল দশা।

আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ড্রেনে যুক্ত অবৈধ পাইপ লাইন বন্ধ হবে বলেই আশ্বাস দেওয়া হয়েছে সাঁকরাইল ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অমৃত বসুর পক্ষ থেকে। এলাকায় সুষ্ট নিকাশি ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। এই প্রতিশ্রুতি পেয়েই খুশি স্থানীয়রা।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: বাড়ির ভিতর থেকে অজানা শব্দ! খোঁজ করে য়া উদ্ধার হল দেখে চোখ কপালে সকলের

হাওড়া: অজানা একটি শব্দে শুনে গৃহস্থ বাড়িতে তল্লাশি শুরু হয়েছিল সাত সকালে! বাড়ির কোন স্থান থেকে আসছে এমন শব্দ। খোঁজ শুরু করে বাড়ির সকল সদস্য ব্যাস্ত হয়ে পড়ে। দেখে প্রতিবেশীও খোঁজ শুরু করেন। এর খানিক বাদেই সামনে আসে মা সহ বাচ্চা মোট সাত’টি প্রাণী। ওই বাড়ির বাথরুম সংলগ্ন কাঠের ঘরে একদিকে এক বাচ্চা অন্যদিকে বৃহদাকার লেজ যুক্ত একটি প্রাণী পড়ে রয়েছে।

হঠাৎ এমন প্রাণী দেখে চমকে গিয়েছিল সকলে। আসলে এর আগে এমন প্রাণী চোখে দেখেনি অনেকেই। এরপর এই খবর জানাজানি হতে অনেকেই ছুটি যান সেখানে। এক সঙ্গে এতগুলো প্রাণী কোথা থেকে এল, তা মোটেও আন্দাজ করতে পারছেন না কেউ। পরবর্তীতে ওই প্রাণীর উদ্ধার করতে বনকর্মীরা হাজির হয়।

জানা যায় আসলে এটি একটি ভাম বা গন্ধগোকুল। লম্বায় প্রায় সাড়ে তিন থেকে চার ফুট। জ্বালানি কাঠের মাচার নিচে অন্ধকারাচ্ছন্ন স্থানে মাটিতে পড়ে রয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কাছে গেলে গর্জন করছে, কিন্তু উঠে চলে যাবার সামর্থ্য নেই। দেখে মনে হয় অসুস্থ। তার কিছুটা দূরে একটি ছোট্ট বাচ্চা। তার কয়েক ফুট দূরত্বে দুই প্রাচীরের ফাঁকে আরও চারটি বাচ্চা।

আরও পড়ুনঃ East Medinipur News: আড়াই বছরের শিশুর বিস্ময় প্রতিভা, নাম তুললেন রেকর্ড বুকে

একসঙ্গে মা সহ আরো পাঁচটি বাচ্চা দেখে স্থানীয়রা হাওড়া জেলার যৌথ পরিবেশ মঞ্চের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। ঘটনাস্থলে বন দফতর আসে। স্থানীয় যুবক স্বপন সুজন ও মুন্না প্রাণীগুলোকে উদ্ধারের জন্য সারাদিন নানা চেষ্টার পড়ে প্রাচীর ভাঙতে সহযোগিতা করে বাচ্চা গুলিকে উদ্ধার করতে। দীর্ঘ চেষ্টার পর মা সহ বাচ্চা উদ্ধার করে বন দফতর।

রাকেশ মাইতি

Home Decor Tips: লাগবে না রং বা প্লাস্টার! ইটের গাঁথনিতেই সেজে উঠবে বাড়ি, দেখলে চমকে যাবেন

হাওড়া: এবার বাড়ি তৈরিতে আমূল পরিবর্তন! রঙ বা প্লাস্টার ছাড়া সখের বাড়ি সুন্দর হবে কমবে খরচে। আধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নত মানের ইট তৈরি  হচ্ছে হাওড়ায়। যা বাড়ির সৌখিন ডিজাইন এবং সৌন্দর্য বাড়াবে। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে আর কিছুদিনের মধ্যেই ইট দিয়ে বাড়ি তৈরি করে প্লাস্টার বা রঙ করতে হবে না। সখের বাড়ি ইট দিয়ে গেঁথে তুলতে পারলেই কেল্লাফতে।

বাড়ি তৈরির পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না মানুষকে। প্রয়োজন নেই প্লাস্টার বা বাড়ি রঙ করার। এমনটাই জানাচ্ছেন হাওড়া শ্যামপুরের ইট কোম্পানি। এই নতুন প্রযুক্তিতে তৈরি বাড়ি,  প্রজন্মের পর প্রজন্ম চলবে। এমনই তাজ্জব ইট তৈরি হতে চলেছে হাওড়ার শ্যামপুরে। হাওড়ার শ্যামপুর এলাকার অর্থনৈতিক পরিকাঠামো অনেকটাই নির্ভর ইট শিল্পের উপর।

আরও পড়ুন: কলকাতার বুকে ১০০ বছরেরও বেশি সময়ের ইতিহাস, বন্ধ হয়ে গেল তারাতলার ব্রিটানিয়া বিস্কুট কারখানা

কিন্তু বর্তমানে ইট শিল্পে মন্দা, এমনটাই অভিমত ইট শিল্পের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা মালিক ও শ্রমিক পক্ষের। কারণ হিসাবে জানা গিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে কয়লার দাম বৃদ্ধি, দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের একাধিক বিধি নিষেধের বেড়াজাল এবং ছাই দিয়ে তৈরি ইটের বাজারীকরণ। এর ফলে মাটির তৈরি ইটের চাহিদা অনেকটাই কমেছে। এখান থেকেই এবার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই শুরু করেছেন ইটভাটা মালিকরা। ইট পরীক্ষা মূলক ভাবে অত্যন্ত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তৈরি করা ছাড়াও, ইটের বিভিন্ন ধরনের সাইজ বাজারে আনছে শ্যামপুরের বেশ কয়েকজন ইটভাটার মালিক।

আরও পড়ুন: টানা ৩ দিন বিদেশের হোটেল-রুম থেকে বেরোননি সারা-সুশান্ত, আজও সুশান্তের জন্য কাঁদেন সারা! কেন?

এ রাজ্যে সাধারণত ১০ ইঞ্চি লম্বা ৫ ইঞ্চি চওড়া এবং তিন ইঞ্চি উচ্চতার ইট বিক্রি হয়। কিন্তু নির্মাণের সময় কখনও কখনও ইট দিয়ে তৈরি নকশার সময় এই মাপের ইট কেটে নষ্ট করা হয়। সে দিক নজর রেখে বাজারে এবার বিভিন্ন সাইজের ইট আসতে চলেছে। শ্যামপুরের শিবগঞ্জ এক ইট ভাটার কর্তা তন্ময় শী জানান, ” ইতিমধ্যেই ভিন রাজ্যে গিয়ে বেঙ্গল ব্রিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের কয়েক জন প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। আপাতত আমাদের ইট ভাটায় ১২\”/৫\”/২\”,৮\”/৪\”/৪\”,১০\”/৪\”/২\” মাপের ইট তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এই ইটগুলি বাজারে আনতে পারলে উপভোক্তা বিভিন্ন ধরনের কাজে লাগবে। ইটের ব্যবহার ও যথাযথ হবে।’

হাওড়ার শ্যামপুরে আধুনিক প্রযুক্তিতে উৎপাদিত হতে চলেছে রঙিন ইট। যা ব্যবহার করলে দেওয়ালে যেমন প্লাস্টার করতে হবে না, তেমনই লাগবে না রঙ করতেও। উন্নত মানের ইট ব্যবহার করে বাড়ি তৈরিতে খরচ কমবে। ফলে এই আধুনিক প্রযুক্তির ইট বাড়ি তৈরির জন্য জনপ্রিয় হবে বলেই মনে করছেন সকলে।

রাকেশ মাইতি

Day Outing Plan: গঙ্গার বুকে ক্রুজে চেপে গঙ্গারতি, বাউল গান, দেদার খাওয়াদাওয়া, কবে শুরু পরিষেবা? জানুন

হাওড়া: প্রায় আড়াই ঘণ্টায় গঙ্গাবিহার। গঙ্গা আরতি, বাউল গানের সঙ্গে ফুচকা, ঝালমুড়ি-সহ নানা খাবারের আয়োজন। গঙ্গা আরতি বা বাউল গান চাক্ষুষ করার অভিজ্ঞতা বহু মানুষের রয়েছে। তবে গঙ্গায় ভেসে থেকে সম্পূর্ণ বিপরীতে থেকে গঙ্গারতি দেখার অনুভূতিই আলাদা। সেদিক থেকে এই গঙ্গা বিহারে মানুষের প্রচুর আগ্রহ থাকবে স্বাভাবিক। এবারে সেটাই আয়োজন করতে চলেছে, হুগলি নদী জলপথ পরিবহন এবং একটি বেসরকারি সংস্থা যৌথ উদ্যোগে।

সূত্রের খবর, ১ জুলাই বাবুঘাট থেকে শুরু হতে পারে গঙ্গাবিহার। এই গঙ্গাবিহারের মূল লক্ষ্য কলকাতার বাবুঘাট ও হাওড়ার রামকৃষ্ণপুর ঘাটে গঙ্গারতি দেখানো। একটি বেসরকারি সংস্থার লঞ্চে গঙ্গাবিহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জুলাইয়েই বাবুঘাট থেকে এই পরিষেবার উদ্বোধন হতে পারে। শুরু হওয়ার পর চলবে নিয়মিত। আড়াই ঘণ্টার সফরে টিকিটের মূল্য কম-বেশি ৩০০ টাকা হতে পারে।

আরও পড়ুনঃ বাড়িতে অনেকেরই থাকে, এই গাছ পাইলস-কোষ্ঠকাঠিন্যের যম! গাছ নয়, অলৌকিক ওষুধ! কীভাবে খাবেন জানুন

এই গঙ্গা বিহারে লঞ্চের রুট বাবুঘাট থেকে ছেড়ে নিমতলা ঘাট। হাওড়া ব্রিজ, মিলেনিয়াম পার্ক ঘুরিয়ে বাবুঘাটে এসে গঙ্গারতি দেখাবে সেখান থেকে সরাসরি যাবে হাওড়ার রামকৃষ্ণপুর ঘাটে গঙ্গারতি দেখাতে। হাওড়া রামকৃষ্ণপুর ঘাট হয়ে আবারও লঞ্চ বাবুঘাট ফিরবে। আড়াই ঘণ্টার এই সফরে থাকবে চা, স্ন্যাক্স-সহ বিভিন্ন খাবার, থাকবে ফুচকা, ঝালমুড়িও।

জানা গিয়েছে, এই গঙ্গা বিহারে লঞ্চে আসন সংখ্যা ৪০-৫০টির মধ্যে হতে পারে। হুগলি জলপথ পরিবহনের ডিরেক্টর অজয় দে জানান, যদিও সবে প্রাথমিক পর্যায়ে আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। কত ভাড়া হবে তা এখনও সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিত হয়নি। যাত্রীদের নিরাপত্তা-সহ বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্ব রেখে, সমস্ত কিছু ঠিক থাকলে দ্রুত বাস্তবায়িত হবে এই গঙ্গাবিহার পরিষেবা।

রাকেশ মাইতি