Category Archives: হাওড়া

Bonsai Gardening Tips: আম-জাম-বট-অশ্বত্থ কী নেই! বাড়িতেই বানান বনসাই! রইল সহজ পদ্ধতি

হাওড়া: কৌশল জানা থাকলে হাজার হাজার টাকা বাঁচিয়ে নিজেই বনসাই বানিয়ে বাড়ির সৌন্দর্য বাড়াতে পারেন সহজে। তবে জানতে হবে সঠিক নিয়ম। এই নিয়মে নতুন হাতে বানাতে পারেন বনসাই! আসলে এই বনসাই বড় গাছের আদলে ছোট্ট একটা গাছ, যে গাছ দেখলে মোটেও বোঝার উপায় থাকবে না আসলে এই গাছ বড় নয় এক্কেবারে ছোট।

বনসাই সহজেই যেকোনও মানুষের চোখকে আকৃষ্ট করে। বনসাই এর সৌন্দর্য সহজে চোখে ধরা পড়লেও, এই বনসাই তৈরি করা মোটেও সহজ নয়। এর জন্য প্রয়োজন যত্নবান সঠিক জ্ঞান এবং ধৈর্য। বনসাই তৈরির জন্য প্রথমে করুন গাছ নির্বাচন। ৬ ইঞ্চি থেকে পাঁচ সাত ফুটের পর্যন্ত বনসাই হতে পারে। সাধারণ বট অশথ্ব পাকুর তেতুঁল বকুল আম জাম কাঁঠাল মূলত শক্ত কাণ্ডযুক্ত গাছ থেকেই বনসাই তৈরি করা সম্ভব।

আরও পড়ুন: ১ মিনিটেই ঝাঁ চকচকে জলের ট্যাঙ্ক! লোক ডাকতে হবে না…! ঘরোয়া ‘ছোট্ট’ কাজেই কেল্লাফতে! জানুন স্টেপ বাই স্টেপ ‘উপায়’

বিভিন্ন ভাবে বনসাই তৈরি করা যেতে পারে। প্রথমত চারা গাছ তৈরি করে, আবার জঙ্গল থেকে বড় গাছ থেকে ডালপালা কেটে বনসাই তৈরি করা যেতে পারে। আবার অল্প সময়ে বনসাই তৈরি করতে হলে বাজার থেকে গাছ কিনে তার উপর বনসাই তৈরি করা যেতে পারে। উচ্চতার উপর নির্বাচন করে বনসাই এর নাম রয়েছে।

বিভিন্ন রকম বনসাই গাছের ক্ষেত্রে মাটি বিভিন্ন রকম হতে পারে। যেমন সুন্দরী গাছের বনসাই হলে মাটি লবণাক্ত। আবার বটগাছ জাতীয় বনসাই হলে বালি মাটির প্রয়োজন। বনসাই শুরুতে দ্রুত বাড়াতে চাইলে টব বড় আকৃতির দিতে হবে।

এ প্রসঙ্গে বিখ্যাত বনসাই উৎপাদক পি কে হটিকালচার নার্সারির মালিক প্রণব মল্লিক জানান, বনসাই তৈরিতে মাসে একবার খাবার জরুরি। মোটেও রাসায়নিক সার দেওয়া যাবে না। বনসাই তৈরির ক্ষেত্রে প্রতিদিন সময় না দিলেও চলে, নিয়মিত জল দেওয়ার পর ১৫ দিন বা মাস অন্তর পরিচর্চা করলেই যথেষ্ট। বনসাই তৈরির ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে মাটি যাতে অম্ল না হয়ে যায়।

রাকেশ মাইতি

Buddha Purnima 2024: ৩০০ বছরের প্রাচীন পুজো! বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন অবাক কাণ্ড ঘটে হাওড়ার এই গ্রামে! জানুন

পুজো দিন অর্থাৎ বুদ্ধ পূর্ণিমার ১০-১২ দিন আগে থেকে গ্রামে গ্রামে পুজো সংগ্রহ পর্ব চলে। ২৫-৩০ টি গ্রামের হাজার হাজার পরিবার থেকে পুজো আসে।
 বুদ্ধ পূর্ণিমার ১০-১২ দিন আগে থেকে গ্রামে গ্রামে পুজো সংগ্রহ পর্ব চলে। ২৫-৩০ টি গ্রামের হাজার হাজার পরিবার থেকে পুজো আসে।
সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার আরাধনায় ২৫ থেকে ৩০ টি গ্রামের মানুষ! জুজারসাহা কুলডাঙ্গা বাজারে ব্রহ্মা পুজো।
সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার আরাধনায় ২৫ থেকে ৩০ টি গ্রামের মানুষ! জুজারসাহা কুলডাঙ্গা বাজারে ব্রহ্মা পুজো হয়!
ব্রহ্মা পুজোর সূচনাকাল সঠিক জানা যায়নি। তবে এই বাজার ৩০০ - ৩৫০ বছর প্রাচীন। বাজার প্রতিষ্ঠাকাল বা তার পরবর্তী সময় থেকেই পুজোর সূচনা বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।
ব্রহ্মা পুজোর সূচনাকাল সঠিক জানা যায়নি। তবে এই বাজার ৩০০ – ৩৫০ বছর প্রাচীন। বাজার প্রতিষ্ঠাকাল বা তার পরবর্তী সময় থেকেই পুজোর সূচনা বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।
প্রতিবছর বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন পুজোর আয়োজন। পুজোর সমস্ত কিছুর দায় দায়িত্ব সামাল দেন বাজারের ছোট বড় ব্যবসায়ী। সকাল থেকে ভক্তদের ঢল নামে সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার পুজো নিবেদনে।
প্রতিবছর বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন পুজোর আয়োজন। পুজোর সমস্ত কিছুর দায় দায়িত্ব সামাল দেন বাজারের ছোট বড় ব্যবসায়ী। সকাল থেকে ভক্তদের ঢল নামে সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার পুজো নিবেদনে।
তিন শতাব্দীরও বেশি প্রাচীন এই বাজার। সেই সময় আশপাশের পাঁচটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত ছিল এই বাজার। সেই থেকে সমস্ত গ্রামের মানুষ পুজো দিয়ে আসেন এবং এই দিন আজও।
তিন শতাব্দীরও বেশি প্রাচীন এই বাজার। সেই সময় আশপাশের পাঁচটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত ছিল এই বাজার। সেই থেকে সমস্ত গ্রামের মানুষ পুজো দিয়ে আসেন এবং এই দিন আজও।
ব্রহ্মা পুজো উপলক্ষে বিশাল এলাকা জুড়ে সমস্ত গ্রামে এই বুদ্ধপূর্ণিমার দিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। ঠান্ডা উপোস পালনের রীতি মেনে সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার আরাধনা করে মানুষ।
ব্রহ্মা পূজা উপলক্ষে বিশাল এলাকা জুড়ে সমস্ত গ্রামে এই বুদ্ধপূর্ণিমার দিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। ঠান্ডা উপস পালনের রীতি মেনে সৃষ্টকর্তা ব্রহ্মার আরাধনা করে।
এ প্রসঙ্গে বাজার কমিটির সম্পাদক চণ্ডীচরণ সাঁধুখা জানান, এই পুজোর সূচনা কাল সঠিক জানা নেই কারও। তবে ব্যবসায়ীদের ধারণা কোনও এককালে বাজারে অগ্নি সংযোগের ঘটনা অথবা বাজার ও ব্যবসায়ীদের রক্ষা এবং উন্নতির কারণেই সৃষ্টিকর্তা ব্রম্ভার পুজোর আয়োজন হয়ে থাকে বাজারে।
এ প্রসঙ্গে বাজার কমিটির সম্পাদক চণ্ডীচরণ সাঁধুখা জানান, এই পুজোর সূচনা কাল সঠিক জানা নেই কারও। তবে ব্যবসায়ীদের ধারণা কোনও এককালে বাজারে অগ্নি সংযোগের ঘটনা অথবা বাজার ও ব্যবসায়ীদের রক্ষা এবং উন্নতির কারণেই সৃষ্টিকর্তা ব্রম্ভার পুজোর আয়োজন হয়ে থাকে বাজারে।

Howrah News: সামনে একগুচ্ছ নতুন প্রকল্প! মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে কোমড় বেঁধে মাঠে নামছে হাওড়া পৌরসভা

হাওড়া:  এবার বর্ষা আসার ঢের আগে থেকেই মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে মাঠে নামছে হাওড়া পৌরসভা।  বর্ষার আগে প্রতিবছর ডেঙ্গি দমনে  প্রস্তুতি নেয় হাওড়া পৌরসভা। তবে এবার তার সঙ্গে একাধিক নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে ডেঙ্গি দমনে।  ইতিমধ্যেই ডেঙ্গি চোখ রাঙাতে শুরু করেছে। মালদায় ভয়াবহ আকার ধারণ করছে ডেঙ্গি।  এই জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তর সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে, যা অন্যান্য জেলার থেকে অনেকটা বেশি। আর তাই মালদার ডেঙ্গি পরিস্থিতি থেকে শিক্ষা নিয়ে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণ করতে আগাম একগুচ্ছ ব্যবস্থা নিয়েছে হাওড়া পুরসভা। এক সাংবাদিক বৈঠকে ডেঙ্গি প্রতিরোধে একাধিক পদক্ষেপের কথা জানালেন হাওড়া পুরসভার চেয়ারম্যান ডক্টর সুজয় চক্রবর্তী।

আরও পড়ুন: এবার বিনা খরচে শিখুন কম্পিউটার! কোথায়, কীভাবে দেখুন..

প্রতি বছর মশাদের প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ছে। ফলে সাধারণ প্রতিষেধকে কাজ হচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে মশার প্রজননে রাশ টানা গেলে সুফল মিলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এর জন্য বর্ষার আগেভাগেই মশার উৎপত্তিস্থলগুলি নষ্টের পরিকল্পনা হয়েছে। আর তা করতে নর্দমা সাফাই, উপরে ঢাকনা দেওয়া, আবর্জনা না জমতে দেওয়া-সহ একাধিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতি বর্ষায় জল জমে যে জায়গাগুলিতে, সেই জায়গাগুলি চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া, স্কুলের শৌচালয় নিয়মিত সাফ রাখা, ফি সপ্তাহে পানীয় জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার রাখার বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মশা মারার ওষুধ ছড়ানো, ধারাবাহিক প্রচার অভিযানও চালানো হবে বলে জানা গিয়েছে। এলাকা সাফাইয়ের জন্য পুরসভা ও ব্লকগুলিতে কত সাফাই কর্মী রয়েছেন, তার একটি সম্পূর্ণ তালিকা তৈরির বিষয়েও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে অস্থায়ী কর্মী দিয়ে কাজ চালানোর বিষয়েও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: শিয়ালদহ-হাওড়া স্টেশনে কোন ব্যবস্থায় মিলবে বিশেষ সুবিধা, জেনে নিন

পুরসভার মেয়র জানান, বাড়ি বাড়ি গিয়ে জমা জল, নর্দমায় জল জমে আছে কি না, তা পরিদর্শন করা হবে। এখন শুধু পরিষ্কার জলে নয়, নর্দমার জলেও ডেঙ্গি মশারা ডিম পাড়ছে। প্রতিটি ওয়ার্ডেই কনট্রোল টিম রাখা হচ্ছে, ওই টিম জমা জল ফেলে দিচ্ছে। এলাকা পরিষ্কার করছে। বাড়ির উঠোনে বা ছাদে উঠে জমে থাকা জল বের করে দিচ্ছে প্রতিদিনই স্প্রে করা হচ্ছে প্রতিটি ওয়ার্ডে। প্রতি ওয়ার্ড পিছু স্প্রে ম্যান রয়েছে। ডেঙ্গি প্রতিরোধে পুরসভা বিশেষ তৎপর হয়েছে। একারণে আগের তুলনায় ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটা কমবে বলে আশাবাদী হাওড়া পুরসভা।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Eastern Railway: শিয়ালদহ-হাওড়া স্টেশনে কোন ব্যবস্থায় মিলবে বিশেষ সুবিধা, জেনে নিন

কম দৃষ্টিশক্তির যাত্রীদের সুবিধার্থে পূর্ব রেলের অভিনব উদ্যোগ, স্টেশনে স্টেশনে ব্রেইল নেভিগেশনের ব্যাবস্থা। যেসব যাত্রী চোখে ভাল দেখতে পান না, তাদের আধার দুনিয়াকে কিছুটা হলেও অনুভূতির মাধ্যমে দৃশ্যমান করে তোলার লক্ষ্যে পূর্ব রেলওয়ে। ব্রেইল নেভিগেশন এর মাধ্যমে এই বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে রেল। (রাকেশ মাইতি)
কম দৃষ্টিশক্তির যাত্রীদের সুবিধার্থে পূর্ব রেলের অভিনব উদ্যোগ, স্টেশনে স্টেশনে ব্রেইল নেভিগেশনের ব্যাবস্থা। যেসব যাত্রী চোখে ভাল দেখতে পান না, তাদের আধার দুনিয়াকে কিছুটা হলেও অনুভূতির মাধ্যমে দৃশ্যমান করে তোলার লক্ষ্যে পূর্ব রেলওয়ে। ব্রেইল নেভিগেশন এর মাধ্যমে এই বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে রেল। (রাকেশ মাইতি)
অনুভবী কোন সহযাত্রীর সহায়তা না পেলেও যাদের দৃষ্টিশক্তি কম, তাঁরা ব্রেইল নেভিগেশন এর সাহায্যে নিজেরাই কোথায় টিকিট কাউন্টার তা বুঝতে পারবে। তা ছাড়াও স্টেশনে কি কি ব্যবস্থা আছে, তা বুঝতে পারবে কলকাতা ও শিয়ালদা স্টেশনে। রেল পরিষেবায় আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সহজসাধ্য করার ক্রমাগত চেষ্টা করে চলেছে পূর্ব রেল। যা কম দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন যাত্রীদের সাহায্য করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
অনুভবী কোন সহযাত্রীর সহায়তা না পেলেও যাদের দৃষ্টিশক্তি কম, তাঁরা ব্রেইল নেভিগেশন এর সাহায্যে নিজেরাই কোথায় টিকিট কাউন্টার তা বুঝতে পারবে। তা ছাড়াও স্টেশনে কি কি ব্যবস্থা আছে, তা বুঝতে পারবে কলকাতা ও শিয়ালদা স্টেশনে। রেল পরিষেবায় আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সহজসাধ্য করার ক্রমাগত চেষ্টা করে চলেছে পূর্ব রেল। যা কম দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন যাত্রীদের সাহায্য করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
‘অনুপ্রয়াস’, নামক সামাজিক সংস্থার (এনজিও) সহযোগিতায় পূর্ব রেল শিয়ালদহ এবং কলকাতা রেলওয়ে স্টেশনগুলিতে ব্রেইল নেভিগেশন মানচিত্র ব্যবস্থা রেখেছে৷ পাশাপাশি হাওড়া স্টেশনেও এই ব্রেইল নেভিগেশন মানচিত্র ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
‘অনুপ্রয়াস’, নামক সামাজিক সংস্থার (এনজিও) সহযোগিতায় পূর্ব রেল শিয়ালদহ এবং কলকাতা রেলওয়ে স্টেশনগুলিতে ব্রেইল নেভিগেশন মানচিত্র ব্যবস্থা রেখেছে৷ পাশাপাশি হাওড়া স্টেশনেও এই ব্রেইল নেভিগেশন মানচিত্র ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
এর ফলে কম দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন যাত্রীরা কোনরকম কারও সাহায্য ছাড়াই স্বাধীনভাবে স্টেশনে চলাচল করতে সক্ষম হবেন। ব্রেইল নেভিগেশন মানচিত্র শিয়ালদহ , কলকাতা এবং হাওড়া স্টেশনের প্রবেশপথে রাখা হয়েছে। যার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ৪ ফুট X ২ ফুট। এই মানচিত্রগুলি স্টেশনের মধ্যে টিকিট কাউন্টার, কনকোর্স এলাকা, জলের ট্যাপ, টয়লেট, ওয়েটিং রুম, ক্লোকরুম, প্ল্যাটফর্ম নম্বর, প্রবেশ ও প্রস্থান পথ, এসকেলেটর, লিফট এবং "মে আই হেল্প ইউ ডেস্ক" সহ এগুলির মত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পরিষেবা এবং সুযোগ-সুবিধাগুলি শনাক্ত করার বিষয়ে বিস্তারিত নির্দেশিকা রয়েছে।
এর ফলে কম দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন যাত্রীরা কোনরকম কারও সাহায্য ছাড়াই স্বাধীনভাবে স্টেশনে চলাচল করতে সক্ষম হবেন। ব্রেইল নেভিগেশন মানচিত্র শিয়ালদহ , কলকাতা এবং হাওড়া স্টেশনের প্রবেশপথে রাখা হয়েছে। যার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ৪ ফুট X ২ ফুট। এই মানচিত্রগুলি স্টেশনের মধ্যে টিকিট কাউন্টার, কনকোর্স এলাকা, জলের ট্যাপ, টয়লেট, ওয়েটিং রুম, ক্লোকরুম, প্ল্যাটফর্ম নম্বর, প্রবেশ ও প্রস্থান পথ, এসকেলেটর, লিফট এবং “মে আই হেল্প ইউ ডেস্ক” সহ এগুলির মত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পরিষেবা এবং সুযোগ-সুবিধাগুলি শনাক্ত করার বিষয়ে বিস্তারিত নির্দেশিকা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে পূর্ব রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিককৌশিক মিত্রবলেন, রেলওয়ে স্টেশন গুলিতে সমস্ত ধরনের সুযোগ সুবিধা যাতে সবার কাছে সহজলভ্য হয় তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ৷ ব্রেইল নেভিগেশন মানচিত্র স্থাপন করা, যা কম দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন যাত্রীদের চাহিদাকে পূরণ করে এবং তাদের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা ও স্বাধীনভাবে চলাচল উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে তুলবে।
এ প্রসঙ্গে পূর্ব রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিককৌশিক মিত্রবলেন, রেলওয়ে স্টেশন গুলিতে সমস্ত ধরনের সুযোগ সুবিধা যাতে সবার কাছে সহজলভ্য হয় তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ৷ ব্রেইল নেভিগেশন মানচিত্র স্থাপন করা, যা কম দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন যাত্রীদের চাহিদাকে পূরণ করে এবং তাদের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা ও স্বাধীনভাবে চলাচল উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে তুলবে।

Free Computer Training: এবার বিনা খরচে শিখুন কম্পিউটার! কোথায়, কীভাবে দেখুন….

হাওড়া: চাকরি প্রস্তুতির জন্য বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ। লেখাপড়া থেকে কর্মসংস্থান, সর্বত্র‌ই বর্তমানে কম্পিউটার ছাড়া প্রায় কিছুই করা সম্ভব নয়। সেই দিকে গুরুত্ব দিয়ে এবার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের সুযোগ।

শুনতে অবাক মনে হলেও একদম সত্যি, মূলত দুঃস্থ পরিবারের ছেলেমেয়েদের কথা মাথায় রেখেই এই উদ্যোগ। চাকরির ক্ষেত্রে টাইপিং সহ প্রাথমিক পর্যায়ে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রয়োজন হয় বহু সময়। আবার অল্প বয়সী ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে কম্পিউটার শিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। বেসরকারি অধিকাংশ স্কুলেই কম্পিউটার প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে। আবার জেলার কিছু সরকারি স্কুলেও কম্পিউটার শিক্ষার সুব্যবস্থা আছে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, শৈশব থেকেই কম্পিউটার প্রশিক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে।

আরও পড়ুন: ৯৫ বছর বয়সে বিলুপ্তপ্রায় শিল্পকে টিকিয়ে রাখার একক লড়াইয়ে প্রভাসবাবু

সেই পরামর্শের দিকে লক্ষ্য রেখে অল্প বয়স থেকেই বিভিন্নভাবে ছাত্রছাত্রীদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্যোগ। বহু পরিবার আর্থিক সামর্থ্যের অভাবে ইচ্ছে থাকলেও সন্তানদের ছোট থেকে কম্পিউটার শিখাতে পারে না। এবার সেই দুঃস্থ পরিবারের ছেলেমেয়েদের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের দুর্দান্ত সুযোগ এসে গিয়েছে। এই সুবিধা হাওড়ার উদয়নারায়নপুর ব্লকের গড় ভবানীপুর পুরাতন বাজার এলাকায় পাওয়া যাচ্ছে। গত প্রায় তিন বছর ধরে দুঃস্থ পরিবারের ছেলেমেয়েদের জন্য এখানে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে উদ্যোক্তা অর্ক পাল জানান, গ্রামের দুঃস্থ পরিবারের ছেলেমেয়েরা যাতে কোনওভাবে কম্পিউটার শিক্ষার দিক থেকে পিছিয়ে না পড়ে তা মাথায় রেখে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

রাকেশ মাইতি

Youth Death: ভোটের ছুটিতে দেদার আনন্দ, বন্ধুদের সঙ্গে পুকুরে নেমে তলিয়ে গেল যুবক

হাওড়া: বন্ধুদের সঙ্গে পুকুরে স্নান করতে যাওয়াই কাল হল। সোমবার জেলার মানুষ যখন ব্যস্ত ভোট উৎসবে, ঠিক সেই সময় নিঃশব্দে ঝরে গেল একটা তরতাজা প্রাণ। সুদীপ্ত নস্করের বয়স ২০ বছর হলেও ভোটার তালিকায় নাম ছিল না। এদিকে সোমবার ভোটগ্রহণ ঘিরে গোটা হাওড়া জেলায় ছুটি ছিল। তাই বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিল সুদীপ্ত। তারপর আর বাড়ি আসেনি সে। দুপুরে বন্ধুদের সঙ্গে পুকুরে স্নান করতে নেমে জলে ডুবে মৃত্যু হয় এই যুবকের।

ঘটনাটি ঘটেছে পাঁচলার গঙ্গাধরপুর পানিহিজলি সংলগ্ন এলাকায়। জানা গিয়েছে , মৃত ওই যুবকের বাড়ি সাঁকরাইল থানার অন্তর্গত ধুলাগোড় গ্রামে। বাড়ি থেকে প্রায় ৪-৫ কিলোমিটার দূরত্বে এই পুকুরে এদিন কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে স্নান করতে এসেছিল সুদীপ্ত। ফাঁকা জলাভূমির মাঝে বিশাল আকারের পুকুরটি গত কয়েক বছর আগে খনন করা হয়েছিল। প্রায় ৪০ থেকে ৫০ ফুট গভীর ওই পুকুর। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দুপুরে বন্ধুদের সঙ্গে স্নান করতে নেমেছিল ওই যুবক। কিন্তু সে সাঁতার জানত না। তাই হঠাৎ তলিয়ে যায়।

আরও পড়ুন: জল পান করতে এসেও শুকনো গলায় ফিরতে হচ্ছে হাতির দলকে, পরিচিত দৃশ্য দেখতে না পেয়ে হতাশ পর্যটকরা

এলাকার মানুষের থেকে খবর পেয়ে দুপুর ১ টা নাগাদ ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পৌঁছয়। এরপর ওই গভীর পুকুরে ডুবুরি নামিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু হয়। প্রায় ৫-৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার হয় সুদীপ্তর দেহ। দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায় পাঁচলা থানার পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য দেহটি উলুবেড়িয়ায় পাঠানো হয়। এই ঘটনায় ভেঙে পড়েছে মৃত যুবকের পরিবারের সদস্যরা।

রাকেশ মাইতি

Lok Sabha Election 2024: জীবিত হয়েও মৃতের তালিকায়! জীবন সায়াহ্নে এসে ভোট দিতে পারলেন না দম্পতি

হাওড়া: জীবন সায়াহ্নে এসে ভোট দিতে পারলেন না দম্পতি, জীবিত হয়েও ভোটার তালিকায় তাঁরা মৃত! ভোট দিতে লাইনে দাঁড়িয়েও মিলল না ভোট দেবার অধিকার। সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেও এই নির্বাচনে কার্যত ভোট গ্রহণ কেন্দ্র থেকে নিরাশ হয়েই বাড়ি ফিরতে হল দম্পতিকে।

নিজের ভোট নিজে দেবেন সেই ইচ্ছে নিয়ে ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে হাজির হয়েছিলেন। যদিও স্বপ্নেও ভাবেননি এভাবে ভোট না দিয়ে ফিরতে হবে বাড়ি। ভোট দিতে কাকুতি-মিনতি করেও কোনও লাভই হল না, আসলে নির্বাচনী ভোটার লিস্টে মৃত ব্যক্তি ভোট দেবেন কী ভাবে। শেষমেশ ভোট না দিয়েই ফিরতে হল বাড়ি।

আরও পড়ুন: হাঁটবেন না সিঁড়ি চড়বেন…? ওজন কমানোর জন্য কোন ব্যায়াম সেরা? বেস্ট ‘Weight Loss’ হয় কোনটিতে? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

এ ঘটনা সাঁকরাইল থানার অন্তর্গত মানিকপুর অঞ্চলের শিবতলা আদর্শ বিদ্যাপীঠ স্কুলের ২৩০ নম্বর বুথে। এদিন সকালে নিমাই সর্দার ও তাঁর স্ত্রী গীতা সরদার। আর পাঁচট বারের মতই ভোট দানে ভোট কেন্দ্রে হাজির হয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু ভোট দিতে গিয়েই চক্ষুচড়ক গাছ। ভোটার লিস্টে তাদের ছবি নাম থাকলেও, ছবি নামের উপর ডিলিট বা বাতিল চিহ্ন করা হয়েছে। যে কারণেই তাঁরা এবার ভোট অধিকার প্রয়োগ থেকে বঞ্চিত হন। আসলে এই দম্পতি জীবিত থাকলেও ভোটার তালিকায় মৃত বলেই গণ্য। যে কারণে এই নির্বাচনে তাদের ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হল।

এ প্রসঙ্গে নিমাই সর্দার জানান, “ভাবতেও পারিনি ভোট দিতে পারব না। গত পঞ্চায়েত ভোটে নিজেদের ভোট নিজেরাই দিতে পেরেছি। সেই মতো এবারেও ভোট দেব এই আশা ছিল। তাই সকাল সকাল দুইজনে মিলে ভোট দিতে গিয়েছিলাম। লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার পরও যখন ভোট দেওয়ার সময় হল। ভোটার লিস্ট দেখেই আটকে দেওয়া হল আমাদের। ভোট না দিতে পেরে কষ্ট লাগছে।”

রাকেশ মাইতি

Lok Sabha Election 2024: ভোট উত্‍সব! লুচি, ঘুগনি, আলুকষা…চলছে দেদার খাওয়াদাওয়া! নির্বাচনের অন‍্য ছবি পাঁচলায়

হাওড়া: রাজনৈতিক রঙ নয়, ভোটের উৎসবে মেতেছে মানুষ। ২০শে মে সোমবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে ভোট দান উৎসব। মেশিনের মাধ্যমে অর্থাৎ ইভিএম মেশিনে ভোট দান। খুব অল্প সময়ে লাইনে দাঁড়িয়েই ভোট দেদার সুযোগ পাচ্ছেন মানুষ। বুথে বুথে মোতায়েন রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।

ভোট অধিকার প্রয়োগ করতে ১৮ বছর পর থেকে প্রায় সমস্ত বয়সের মানুষ দাঁড়িয়েছে লাইনে। পঞ্চম দফায় নির্বাচন হাওড়া জেলায়। হাওড়া ও উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন সকাল থেকেই চলছে ভোট গ্রহণ।
তবে এই ভোটগ্রহণের মধ্যেই সকাল পেরিয়ে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জেলায় দেখা গেল এক অন্য স্বাদের চিত্র।

আরও পড়ুন: বজ্রপাতে বিদ্যুৎ বিভ্রাট! অন্ধকারেই ভোট, প্রতীক চিনতে শোচনীয় অবস্থা ভোটারের

যেখানে ভোট মানে দাঙ্গা নয়, ভোট মানে এক উৎসব। আর এই উৎসবে সামিল হয়েছে পাড়ার কচিকাঁচা থেকে বৃদ্ধ। এই ভোটে রাজনৈতিক উদ্দ‍্যেশ‍্য থাকলেও রাজনীতির রঙ দিয়ে মানুষ মানুষে বিভেদ সৃষ্টি হয় না। বরং এই এলাকার পুরুষ থেকে মহিলা অর্থাৎ শাসকদল থেকে বিরোধী সকলে ভোটের দিন আনন্দের সঙ্গে যাপন করেন, চলে একই সঙ্গে খাবার আয়োজন। হাওড়ার পাঁচলার এই চিত্র বহুদিনের।

রাজনীতির রং দিয়ে বিচার না করে এককথায় বলতে গেলে প্রথা মেনে দীর্ঘদিন ভোট দিয়ে আসা মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হয় খাবার। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের নেতা কর্মীরা সামর্থ্য মতো চাঁদা দিয়ে, কোথাও মুড়ি আলুর দম, মুড়ি, ঘুগনি, লুচি, আলুকষা বিস্কুট, লজেন্স ব্যবস্থা করে থাকে গ্রামের ভোট কর্মীরা।

আরও পড়ুন: প্যান কার্ডে ভুলভাল? কোথাও যেতে হবে না, ঘরে বসেই হবে সংশোধন! জেনে নিন অনলাইন পদ্ধতি

মা ঠাকুমা বা বাবা কাকা ভোট দিতে গেলে তাদের হাত ধরে যায় শিশুরা। বড়দের মত শিশুদের হাতেও তুলে দেওয়া হচ্ছে চকলেট, ঠান্ডা জাতীয় পানীয় বা মুড়ি আলুর দম। স্থানীয়দের দাবী ভোট মিটে গেলেও রাজনীতির রং স্পর্শ করে না পাঁচলার মানুষকে। বরং তারা একসঙ্গে দিনযাপন করবে সকলে মিলে। ভোট মানেই এই গ্রামের মানুষের কাছে প্রকৃত অর্থেই উৎসব।

রাকেশ মাইতি

Lok Sabha Elections 2024: ভোট দিতে ঢুকেই চোখ কপালে ভোটারদের, হাওড়ার এই বুথে কী কাণ্ড দেখুন

হাওড়া জেলার বেশ কিছু বুথকে নির্বাচন কমিশনের তরফে থিমের আদলে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। থিমের তৈরি মডেল বুথে ভোটারদের আকর্ষিত করার জন্য থাকছে একাধিক আয়োজন। ভোটারদের সুবিধার পাশাপাশি বড়দের সঙ্গে যে সকল শিশুরা ভোট কেন্দ্রে আসে তাদেরও মনোরঞ্জনের একাধিক ব্যবস্থা থাকছে।
হাওড়া জেলার বেশ কিছু বুথকে নির্বাচন কমিশনের তরফে থিমের আদলে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। থিমের তৈরি মডেল বুথে ভোটারদের আকর্ষিত করার জন্য থাকছে একাধিক আয়োজন। ভোটারদের সুবিধার পাশাপাশি বড়দের সঙ্গে যে সকল শিশুরা ভোট কেন্দ্রে আসে তাদেরও মনোরঞ্জনের একাধিক ব্যবস্থা থাকছে।
২০ মে পঞ্চম দফার নির্বাচন। এর মধ্যে হাওড়া জেলার দুই লোকসভা কেন্দ্র হাওড়া ও উলুবেড়িয়া কেন্দ্র রয়েছে। হাওড়ায় মোট ১৪ টি মডেল বুথ।
২০ মে পঞ্চম দফার নির্বাচন। এর মধ্যে হাওড়া জেলার দুই লোকসভা কেন্দ্র হাওড়া ও উলুবেড়িয়া কেন্দ্র রয়েছে। হাওড়ায় মোট ১৪ টি মডেল বুথ।
ভোট মানেই অনেক ক্ষেত্রে মানুষের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। সেই দিক থেকে যাতে এই আতঙ্কের মধ্যে থেকে বেড়িয়ে মানুষ তাদের গনতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারে সেই লক্ষ্যেই নির্বাচন কমিশনের এই উদ্যোগ। বিভিন্ন ভাবে ভোটারদের ভোট দিতে আকর্ষিত করে তোলার জন্য এক অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
ভোট মানেই অনেক ক্ষেত্রে মানুষের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। সেই দিক থেকে যাতে এই আতঙ্কের মধ্যে থেকে বেড়িয়ে মানুষ তাদের গনতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারে সেই লক্ষ্যেই নির্বাচন কমিশনের এই উদ্যোগ। বিভিন্ন ভাবে ভোটারদের ভোট দিতে আকর্ষিত করে তোলার জন্য এক অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রে ৭ টি এবং হাওড়া সদরে ৭ টি এইরকম মডেল বুথ তৈরি করা হয়েছে। কোনও ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করলে দেখা যাবে হাওড়ার ব্রিজ, বাঁটুল দি গ্রেট আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছে ।
হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রে ৭ টি এবং হাওড়া সদরে ৭ টি এইরকম মডেল বুথ তৈরি করা হয়েছে। কোনও ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করলে দেখা যাবে হাওড়ার ব্রিজ, বাঁটুল দি গ্রেট আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছে ।
এই সমস্ত মডেল বুথে শুরু থেকে ভোটারদের মধ্যে দারুন উৎসাহ চোখে পড়ছে।
এই সমস্ত মডেল বুথে শুরু থেকে ভোটারদের মধ্যে দারুন উৎসাহ চোখে পড়ছে।
ভোট কেন্দ্রে গেলেই চমকে উঠবেন। হাওড়া জেলার একাধিক ভোটকেন্দ্রে এইরকমই অভিনব উদ্যোগ চোখে পড়ছে ভোটারদের।
ভোট কেন্দ্রে গেলেই চমকে উঠবেন। হাওড়া জেলার একাধিক ভোটকেন্দ্রে এইরকমই অভিনব উদ্যোগ চোখে পড়ছে ভোটারদের।

মিষ্টির দোকানে কোথা থেকে এল ‘ইভিএম’ মেশিন?

মিষ্টির দোকানে ভোট মেশিন আইভিএম হুলুস্থূল হাওড়ায়! আগামী ২০ মে ভোট, ভোটের প্রচার প্রায় শেষ লগ্নে। কয়েক মাস জুড়ে বিভিন্ন ভাবে প্রচার রাজনৈতিক দলগুলির, কয়েক মাস আগে দেওয়াল লিখন থেকে শুরু করে সোশ্যাল মাধ্যম, পথ নাটক, পথ সভা থেকে আরও নানা ভাবে প্রচার। যত ভোটের দিন এগিয়ে এসেছে প্রচার আরও জোরদার এবং প্রচারে অভিনবত্ব দেখা গেছে।

লোকসভা নির্বাচনে ভোটের এত উত্তাপ, এর আগে হয়ত দেখা যায়নি জেলায়। গ্রাম থেকে শহর নিশ্চিদ্র ভাবে প্রচারে সমস্ত রাজনৈতিক দল। শেষ মুহূর্তে প্রচারে যখন সমস্ত রাজনৈতিক দল ব্যস্ত, সেই মুহূর্তে মিষ্টির দোকানে মিলল ইভিএম মেশিন। কাদের চেষ্টায়, কিভাবে ? এই ভোট মেশিন মিষ্টির দোকানে, তা জানতেই হৈ হৈ কান্ড। ভোট দানের ঠিক আগে সন্দেশখালি নয় বরং সন্দেশের মিষ্টি নিয়ে হইচই হাওড়া উলুবেড়িয়ায়। মিষ্টির স্বাদের মতই মিষ্টি হয়ে উঠুক ভোট দানের পর্ব। হাওড়ায় পঞ্চম দফা নির্বাচনে হাওড়া ও উলুবেড়িয়া লোকসভার নির্বাচনের শেষ লগ্নে শান্তিপূর্ণ ও নির্বাচনের মিষ্টিত্ব বজায় ও বার্তা দিতে এবার সন্দেশকেই হাতিয়ার করল উলুবেড়িয়ার এক মিষ্টি বিক্রেতা।