Category Archives: হাওড়া

Bengal History: হাওড়ার বিখ্যাত ‘দাশনগর’-এর নামকরণ কীভাবে হয়েছিল জানেন?

দাশনগর হাওড়ার জনবহুল স্থান। ব্যবসা-বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থান এই দাশনগরের নামকরণের আসল কারণ জানেন? এই স্থানের নামকরণের পিছনে রয়েছে এক অবাক করা ইতিহাস।
দাশনগর হাওড়ার জনবহুল স্থান। ব্যবসা-বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থান এই দাশনগরের নামকরণের আসল কারণ জানেন? এই স্থানের নামকরণের পিছনে রয়েছে এক অবাক করা ইতিহাস।
পরিশ্রম আর নিষ্ঠার জোরে গ্রামের খুচরো মুড়ি বিক্রেতা একদিন হয়ে উঠলেন বিখ্যাত শিল্পপতি। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন হাওড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা বিখ্যাত বাঙালি শিল্পপতি আলামোহন দাশ।
পরিশ্রম আর নিষ্ঠার জোরে গ্রামের খুচরো মুড়ি বিক্রেতা একদিন হয়ে উঠলেন বিখ্যাত শিল্পপতি। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন হাওড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আস বিখ্যাত বাঙালি শিল্পপতি আলামোহন দাশ।
হাওড়ার উদায়নারায়নপুরের প্রত্যন্ত খিলা খিলা থেকে শহরে নিয়মিত এসে মায়ের হাতে ভাজা মুড়ি বিক্রি করতেন আলামোহন দাশ। অন্যের বারান্দায় বসে মুড়ি বিক্রি করার জন্য কখনও গলাধাক্কাও জুটেছে।
হাওড়ার উদায়নারায়নপুরের প্রত্যন্ত খিলা খিলা থেকে শহরে নিয়মিত এসে মায়ের হাতে ভাজা মুড়ি বিক্রি করতেন আলামোহন দাশ। অন্যের বারান্দায় বসে মুড়ি বিক্রি করার জন্য কখনও গলাধাক্কাও জুটেছে।
সাধারন একজন মুড়ি বিক্রেতা থেকে বিখ্যাত শিল্পপতি হয়ে উঠেছিলেন আলামোহন দাশ। একসময় শিল্পপতি হিসাবে নাম ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে-বিদেশে।
সাধারন একজন মুড়ি বিক্রেতা থেকে বিখ্যাত শিল্পপতি হয়ে উঠেছিলেন আলামোহন দাশ। একসময় শিল্পপতি হিসাবে নাম ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে-বিদেশে।
ভারত জুট মিল, দাশ মেশিনারি, এশিয়া ড্রাগ কোম্পানি, গ্ৰেট ইন্ডিয়ান স্টিম নেভিগেশন কোম্পানি, আরতি কটন মিল সহ বহু নামী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতার নাম আলামোহন দাশ।
ভারত জুট মিল, দাশ মেশিনারি, এশিয়া ড্রাগ কোম্পানি, গ্ৰেট ইন্ডিয়ান স্টিম নেভিগেশন কোম্পানি, আরতি কটন মিল সহ বহু নামী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতার নাম আলামোহন দাশ।
আলামোহন দাশের জন্ম ১৯৩০ সালে, তাঁর হাতে শিল্পের বার বারন্ত। বাঙালিকে নতুনভাবে বাঁচার পথ দেখিয়েছিলেন। তাই তাঁর নামেই একটা গোটা জনপদের নামকরণ হয়, হাওড়ায় গড়ে উঠেছিল 'দাশনগর'।
আলামোহন দাশের জন্ম ১৯৩০ সালে, তাঁর হাতে শিল্পের বার বারন্ত। বাঙালিকে নতুনভাবে বাঁচার পথ দেখিয়েছিলেন। তাই তাঁর নামেই একটা গোটা জনপদের নামকরণ হয়, হাওড়ায় গড়ে উঠেছিল ‘দাশনগর’।

Summer Tips: তীব্র গরমে গবাদি পশু যত্ন নেবেন কী ভাবে! সহজ উপায় জানালেন পশু চিকিৎসক

হাওড়া: বিগত কয়েকদিনে তীব্র দাবদাহ থেকে স্বস্তির বৃষ্টি মুক্তি দিলেও গরমে গৃহপালিত গরু, ছাগল পালনকারীদের কিছু কিছু সতর্কতা মেনে চলতেই হবে। সে বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন পশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তাপস কুমার সাঁতরা।গরমের সময় গরু, ছাগলের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তাই গরমে গরু, ছাগল পালনকারীদের যে সতর্কতা মেনে চলতে, তা জানাচ্ছেন বিশিষ্ট পশু চিকিৎসক।

প্রচণ্ড গরমে গৃহপালিত পশুদের ঘন ঘন জল পান করাতে হবে। পাশাপাশি সম্ভব হলে জলের সঙ্গে নুনমিশিয়েসেলাইন জল গরু ছাগলকে দিতে হবে। প্রচণ্ড গরম থেকে গরুকে, ছাগলকে রক্ষা করার জন্য ছায়াযুক্ত মাঠে চড়ানো প্রয়োজন। অন্যদিকে তীব্র গরমে গরুকে কম পরিমাণে দানাদার খাদ্য খেতে দিতে হবে এবং একই সঙ্গে সবুজ ঘাস ও কাঁচা ঘাস বেশি পরিমাণে খাওয়াতে হবে। গরম থেকে রক্ষা করার জন্য গরুকে যথেষ্ট বিশ্রাম নেওয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে। গরু, ছাগলদের থাকার স্থানে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে। গরমের হাত থেকে রক্ষার জন্য রাতে গরুর খামারে ফ্যানের ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি মশা থেকে রক্ষা করার জন্য মশারি ব্যবহার করতে হবে।

মানুষ যতটা গরম সহ্য করতে পারে, গরু, ছাগল ততটা গরম সহ্য করতে পারে না। আর তা সহ্য করতে না পেরে অনেকসময় মৃত্যুও হয় তাদের।আর তাই গবাদি পশুদের সুস্থ রাখার দায়িত্বও মানুষদের বিশেষ করে বাড়িতে গরু, ছাগল প্রতিপালনকারীদের।

আরও পড়ুন: কারোর বয়স ১০০ ছুঁইছুঁই, কেউ বিশেষভাবে সক্ষম! কাঁকসার ২৮ জন বিশেষ ভোটারের ভোটদান

আরও পড়ুন: আসবেন প্রধানমন্ত্রী! তার আগেই সৌজন্যের রাজনীতি দেখল ভাটপাড়ার এই মাঠ

অনেক সময় গরু, ছাগলদের অ্যানথ্রাক্স বা তড়কা রোগ দেখা যায়। অ্যানথ্রাক্স গবাদি পশুর একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। গবাদি পশু থেকে এ রোগে মানুষেও ছড়ায়। এই রোগের জীবাণু দ্বারা সংক্রামিত খাদ্য খেয়ে বিশেষ করে নদী-নালার জল ও জলাবদ্ধ জায়গার ঘাস খেয়ে গবাদিপশু অ্যানথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত হয়। আর তাই এই রোগ যাতে গবাদি পশুদের না হয়, সেক্ষেত্রে মানুষকে সচেতন থাকতে হবে।

রাকেশ মাইতি

HS Result 2024: গরু ছাগল সামলানো, সংসারের কাজ, পড়ার সময় শুধু রাত! অভাবকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে উচ্চমাধ্যমিকে সফল পুপু

হাওড়া: গরু ছাগল সামলে সংসারের কাজ করতেই সময় শেষ, তার পরেও উচ্চমাধ্যমিকে ভাল নম্বর! উচ্চ শিক্ষায় ইংরেজি নিয়ে পড়ে স্বপ্ন দেখছে দরিদ্র পরিবারের মেয়ে পুপু। অভাব অনটন অর্থনৈতিক সমস্যা নিত্যদিনের সঙ্গী হলেও হার না মানা লড়াইয়ে সফল পুপু। বাবা- মা’র সঙ্গে সংসারের হাল ধরতে লেখা পড়ার পাশাপাশি নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে সংসারের একাধিক দায়িত্ব।

সংসারে কর্মব্যস্ততা মধ্যে থেকেও উচ্চমাধ্যমিকে ৪৩৫ নম্বর পেয়ে চমকে দিয়েছে করাতবেড়িয়া হাই স্কুলের ছাত্রী, উলুবেড়িয়া করাতবেড়িয়া কাজিরচড়া গ্রামের মেয়ে পুপু কাঁড়ার। প্রতিদিন ভোর পাঁচ টায় উঠে ২৯ টি ছাগল দেখাশোনা, তাদের খাবার দেওয়া শেষ হলে, ৩ টি গরুকে খাবার দেওয়া। এরপর সকালে সংসারের কাজে সাহায্য করে টিউশন। যেদিন টিউশন না থেকে সকালে কাজ সেরে রান্নার কাজে লেগে পড়া। রান্না শেষে স্নান খাওয়া মিশিয়ে বিশ্রাম। এর পাশাপাশি পান বরোজে আগাছা পরিষ্কার জল দেওয়া।

আরও পড়ুন: বিদ‍্যুতের চমক, ঘনঘন পড়ছে বাজ, মোবাইল ফোন কি একেবারে বন্ধ করে দেওয়া উচিত? ইন্টারনেট চালু রাখলে কী হবে?

সংসারের কাজ রান্না-বান্না, ছাগল গরু সামাল দিয়ে সারা দিন পড়ার মতো সময়ই পেত না পুপু, পড়ার জন্য সময় ছিল সন্ধায় পর। দুপুরে কোনও দিন সময় পেলে বইয়ে চোখ বুলিয়ে নেওয়া। আবার বিকেলে গরু-ছাগল গোয়ালে তুলে, তাদের খেতে দিয়ে সংসারের কাজ সামলে পড়তে বসা। এই ছিল পুপু’র প্রতিদিনের রুটিন।

এ প্রসঙ্গে মা মধুশ্রী কাঁড়ার জানান, ‘‘সংসারের অভাব অনটন, আমরা ওর বাবা-মা সারাদিন ব্যস্ত মাঠে ধান এবং পান বরোজ ছাগল গরুর খাবার যোগাড় করতে। বেশিরভাগ সময়টা সংসার সামাল দিয়েছে মেয়ে। এমনকি পরীক্ষার দিনেও নিজেই রান্না করে খেয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়েছে। এই অভাবের সংসারে আমরা যতটা পেরেছি মেয়েকে সাহায্য করার চেষ্টা করেছি। ওর স্বপ্ন আরও লেখাপড়া করে শিক্ষিকা হবে। চাকরি পেয়ে বাবার কষ্ট কম করবে।’’

এ প্রসঙ্গে টিউশন শিক্ষক তরুণ ধাড়া জানান, লেখা পড়ার প্রতি ভীষণ মনোযোগী পুুপু। পরিবারে অর্থনৈতিক সমস্যা থাকলেও কখনও হার মানেনি। নিজে কঠোর পরিশ্রম করে লেখাপড়ার প্রতি মন রেখেছে। চেষ্টা করেছি, লেখাপড়ার সামগ্রী দিয়ে যতটা সম্ভব সাহায্য করার। আগামী দিনেও আমরা পাশে আছি। লড়াই করে উচ্চমাধ্যমিকে ৪৩৫, প্রথম থেকে ১০ নম্বর স্থানে না হলেও পুপু’র লড়াই বাংলা জুড়ে নজিরবিহীন। এবার লড়াই তার স্বপ্ন পূরণের ইংরেজি উচ্চ শিক্ষিত হয়ে শিক্ষিকা হতে চায় পুপু।
রাকেশ মাইতি

Gourd Farming: কচি নয়, এখানে লাউ পাকলে তবেই বিক্রি হয়! মেলে বেশি দাম

হাওড়া: আমরা সাধারণত জানি কচি লাউয়ের চাহিদা বেশি। বাজারে গিয়ে লাউয়ের পিছনের দিকে নখ বসিয়ে সেটা কচি কিনা তা যাচাই করার এক বহুল প্রচলিত পদ্ধতি চালু আছে। কিন্তু হাওড়ার এই এলাকায় লাউ পাকলে তবেই বিক্রি হয় অনেক বেশি! দামও পাওয়া যায় অনেক। ফলে এখানকার কৃষকরা সবজি বাজারে বিক্রির জন্য কাঁচা অবস্থায় লাউ তোলেন না, বরং তাকে সময় নিয়ে ভাল করে পাকানো হয়।

হাওড়ার উদয়নারায়নপুর থেকে মিনিট পাঁচেকের দূরত্বে পোষপুর গ্রাম। এই গ্রামের বেশ কিছু পরিবার বংশ-পরম্পরায় বড় আকৃতির লাউয়ের চাষ করে আসছে। এখান থেকে বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে, এমনকি ভিন রাজ্যের নানান শহরে পৌঁছে যায় এখানের লাউ। আসলে এই লাউ থেকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় তৈরি হয় বাদ্যযন্ত্র। ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের সঙ্গে এই বাদ্যযন্ত্র ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে।

আরও পড়ুন: ৭০ প্রজাতির লেবু গাছ! এই বাড়ির বাগানে এলে চমকে উঠবেন

উদয়নারায়নপুরের এই এলাকার কৃষকরা জমিতে বীজ বুনে লাউ ফলান। কয়েক মাস পর সেই লাউ পেকে সঠিকভাবে উপযুক্ত হয়ে উঠলে শুরু হয় আসল কাজ। প্রথমে লাউয়ের ভিতর থেকে শাঁস, দানা বের করে নেওয়া হয়। তারপর খোলা শুকিয়ে জলে পচিয়ে তার উপর কাটিং করে বাজারে বিক্রি করা হয়। হাওড়া ও হুগলি এই দুই জেলার বেশ কিছু মানুষ এই লাউয়ের সঙ্গে কাঠ যুক্ত করে বাদ্যযন্ত্র তৈরি করেন।

কৃষকরা প্রথমে আশ্বিন মাসে জমিতে বীজ ছড়ায়। তারপর তা থেকে গাছ হয়। আর সেই গাছেই ফলে এই বড়ো সাইজের লাউ। লাউ পেকে ওঠা থেকে তার খোলাকে শুকনো করে বাদ্যযন্ত্রের উপযোগী করে তোলা, এই গোটা প্রক্রিয়া শেষ হতে প্রায় ৬-৭ মাস সময় লাগে। লাউয়ের এই খোলা দিয়ে তৈরি হয় তানপুরা। এইভাবে তৈরি তানপুরার বডি বিক্রি হয় ২৫০০-৩০০০ টাকায়। একটি পাকা লাউয়ের দাম হয় ৩০-৩০০ টাকা পর্যন্ত। পিস ধরে যেমন বিক্রি হয় তেমনই বিক্রি হয় পাইকারিতেও। পোষপুর গ্রামের প্রায় ৫০ টি পরিবার এই লাউ চাষের সঙ্গে যুক্ত।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: ৪০ বছরে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার কিমি পদযাত্রায় সপ্তমবার ভারত প্রদক্ষিণ ইসকনের!

হাওড়া: প্রায় ৪০ বছরে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার কিমি ‘ র পথ হেঁটে পদ যাত্রায় সপ্তম বারে ভারত প্রদক্ষিণ! ভক্তদের দুয়ারে পৌঁছে যাচ্ছে রথ, এই রথযাত্রা ভারতবর্ষের বিভিন্ন নগর গ্রাম ঘুরে মানুষকে ঈশ্বরের দেখানো পথ অনুসরণ করার আহ্বান। ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনসিসনেস এর পক্ষ থেকে ভক্তি বেদান্ত প্রভুপাদের উদ্যোগে ১৯৮৪ সালে গুজরাটের দ্বারকা থেকে যাত্রা শুরু করে এই রথ।একসময় এই রথযাত্রায় শামিল ছিল হাতি ঘোড়া উট গরু সহ ৫০০ অধিক ভক্ত।

পায়ে হেঁটে মহাপ্রভুর দেখান পথ অনুসরণের বার্তা এবং প্রসাদ বিতরণ এর মধ্য দিয়ে এই রথযাত্রা। ইসকনের ব্যবস্থাপনায়, সে সময় এই প্রচার মূলক রথযাত্রা একটিই অনুষ্ঠিত হত। তবে বর্তমানে সোসাইটির উদ্যোগে দেশে বিদেশে প্রচার রথযাত্রার সংখ্যা বেশ কয়েকটি। তার মধ্যে এই রথযাত্রা সর্বপ্রাচীন যেটি স্বয়ং প্রভুপাদ নিজে সূচনা করেছিলেন বলেই জানা যায়। বর্তমান সময়ে বেশ কিছু পরিবর্তন রয়েছে এই রথযাত্রায়, বর্তমান সময়ে এই রথ যাত্রায় হাতি ঘোড়া বা উট দেখা যায় না।

রথ টানতে দেখা যায় চার নন্দী অর্থাৎ ষাঁড়কে। এই রথ বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছাচ্ছে বিভিন্ন গ্রামের মানুষ সেই রথযাত্রায় অংশ হচ্ছে।জানা যায় ২০১৪ সালে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়ার ইসকনে এসে পৌঁছেছিল এই রথযাত্রা। মায়াপুর নদিয়া চাকদা কলকাতা পুরী জগন্নাথ হয়ে সারাদেশ প্রদক্ষিণ করে দশ বছর পর এবার হাওড়ায় এসে পৌঁছয়।

আরও পড়ুন: Brain Tonics: বয়স এক্কেবারে থেমে যাবে? পাঁচ রসেই যুদ্ধ জয়! ৮০-তেও ব্রেন দৌড়বে ১৮-র মত!

আরও পড়ুন: Kalbaisakhi Alert: আগামী কয়েক ঘণ্টায় কালবৈশাখীর সতর্কতা ! বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়-বৃষ্টি চলবে দক্ষিণবঙ্গে

দ্বারকা বৃন্দাবন হরিদ্বার বদ্রিনাথ অযোধ্যা মায়াপুর এবং জগন্নাথপুরী হয়ে দেশ প্রদক্ষিণ করছে এই প্রচার রথ।এ প্রসঙ্গে আচার্য দাস এবং উত্তম নরহরি দাস জানান, ষষ্ঠবার পূরণ হয়ে সপ্তম বার দেশ প্রদক্ষিণ যাত্রা। আরও বলেন, হাওড়া পাঁচলার মানুষ ভাগ্যবান যে তাদের কাছে এই রথ এসে পৌঁছেছে।

রাকেশ মাইতি

Fig Benefits: হৃদ রোগ, হাই-প্রেশার দূর করে! যৌবন ধরে রাখতে দারুণ কাজের সস্তার এই চেনা ফল!

গ্রামাঞ্চলের অবহেলিত সবজির মধ্যে ডুমুরে রয়েছে বহুগুণ! নখ ও হাড়ের পক্ষে দারুণ উপকারী, পাশাপাশি স্নায়ু শান্ত করে ডাকে ডুমুর।
গ্রামাঞ্চলের অবহেলিত সবজির মধ্যে ডুমুরে রয়েছে বহুগুণ! নখ ও হাড়ের পক্ষে দারুণ উপকারী, পাশাপাশি স্নায়ু শান্ত করে ডাকে ডুমুর।
শুকনো ডুমুরে পর্যাপ্ত পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। পটাশিয়াম একটি ভাসোডিলেটর হিসাবে কাজ করে, রক্তনালী এবং ধমনীতে চাপ কমায়।
শুকনো ডুমুরে পর্যাপ্ত পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। পটাশিয়াম একটি ভাসোডিলেটর হিসাবে কাজ করে, রক্তনালী এবং ধমনীতে চাপ কমায়।
এছাড়াও ডুমুর ব্যবহার করলে শরীরের ত্বক আরও তরুণ এবং উজ্জ্বল দেখাতে সাহায্য করে । উচ্চ ওমেগা - ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সামগ্রী ত্বকে পুষ্টি জোগায়। তাড়াতাড়ি বার্ধক্যের হাত থেকেও রক্ষা করে, এবং শরীরে ব্রণ হওয়া থেকে ডুমুর মুক্তি দেয়।
এছাড়াও ডুমুর ব্যবহার করলে শরীরের ত্বক আরও তরুণ এবং উজ্জ্বল দেখাতে সাহায্য করে । উচ্চ ওমেগা – ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সামগ্রী ত্বকে পুষ্টি জোগায়। তাড়াতাড়ি বার্ধক্যের হাত থেকেও রক্ষা করে, এবং শরীরে ব্রণ হওয়া থেকে ডুমুর মুক্তি দেয়।
ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ৬ সেরোটোনিনের মাত্রা বাড়ায়, যা কোলেস্টেরল কমায়! মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখে! ডুমুর অনিদ্রায় সাহায্য করতে পারে । ডায়াবেটিস রোগিদের ক্ষেত্রে ও সর্দি কাশি নিরাময়েও এটি খুবই উপকারী খাদ্য।
ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ৬ সেরোটোনিনের মাত্রা বাড়ায়, যা কোলেস্টেরল কমায়! মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখে! ডুমুর অনিদ্রায় সাহায্য করতে পারে । ডায়াবেটিস রোগিদের ক্ষেত্রে ও সর্দি কাশি নিরাময়েও এটি খুবই উপকারী খাদ্য।
এ প্রসঙ্গে ডা: শুভ্রাংশু ধোলে জানান, হার্টের পক্ষে ভীষণ উপকারী গ্রামবাংলার বনে জঙ্গলে জন্মানো ডুমুর।
এ প্রসঙ্গে ডা: শুভ্রাংশু ধোলে জানান, হার্টের পক্ষে ভীষণ উপকারী গ্রামবাংলার বনে জঙ্গলে জন্মানো ডুমুর।
এই ডুমুর শরীরে আয়রনের ঘাটতি মিটিয়ে আয়রনের অভাবজনিত রোগের হাত থেকে রক্ষা ও দেহে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখে।
এই ডুমুর শরীরে আয়রনের ঘাটতি মিটিয়ে আয়রনের অভাবজনিত রোগের হাত থেকে রক্ষা ও দেহে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখে।

Higher Secondary Result 2024: নিয়ম করে গান শোনা-নাচ করা-গল্পের বই পড়া… তাও HS-এ দারুণ ফল! হাওড়া থেকে একমাত্র স্থানাধিকারী সুকৃতি

হাওড়া: পরীক্ষা শেষের ৬৯ দিনের মাথায় প্রকাশিত হল উচ্চ মাধ্যমিকের ফল। প্রথম হয়েছেন আলিপুরদুয়ারের ম্যাকউইলিয়াম হায়ার স্কুলের অভীক দাস। দ্বিতীয় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের সৌম্যদীপ সাহা। তৃতীয় মালদহের রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের পড়ুয়া অভিষেক গুপ্তা। মেয়েদের মধ্যে উচ্চ মাধ্যমিকে যুগ্মভাবে প্রথম হয়েছেন প্রতীচী তালুকদার এবং স্নেহা ঘোষ, সব মিলিয়ে চতুর্থ স্থানে। তবে হাওড়ার মধ্যে এক মাত্র স্থানাধিকারী সাঁকরাইল অভয় চরণ হাই স্কুলের ছাত্রী সুকৃতি মণ্ডল। খুশির হাওয়া জেলা জুড়ে।

এই বছর উচ্চ মাধ্যমিকে পাশের হার ৯০ শতাংশ। ছেলেদের পাশের হার ৯২.৩২ শতাংশ এবং মেয়েদের পাশের হার ৮৮.১৮ শতাংশ। এই বছর উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম দশের মেধাতালিকায় স্থান পেয়েছেন ৫৮ জন। তার মধ্যে ছাত্র ৩৫ জন ও ছাত্রী ২৩ জন।

আরও পড়ুন: ১০টায় ঘুম থেকে উঠেও উচ্চমাধ্যমিকে মেধাতালিকায়! চমকে দেওয়া ফল আলিপুরদুয়ারের অন্বেষার

তার মধ্যে কলা বিভাগে পড়াশোনা করে ৪৮৭ নম্বর পেয়ে রাজ্যে দশম স্থানে ১৬ জন ছাত্রছাত্রীর মধ্যে এক জন সাঁকরাইল অভয় চরণ হাই স্কুলের ছাত্রী সুকৃতি মণ্ডল। শুধু দশমই নয়, সমগ্র হাওড়া জেলার মধ্যে একমাত্র স্থানাধিকারী সুকৃতি পড়াশোনার পাশাপাশি গল্পের বই পড়তে খুব ভালবাসেন। ভাল ফলাফলের প্রত্যাশা ছিলই। কখনওই সময় বেঁধে পড়াশোনা করতেন না সুকৃতি। পড়াশোনার পাশাপাশি নাচ করতে এবং নিয়মিত এক ঘণ্টা করে গান শুনতে ভালোবাসেন তিনি।

সুকৃতির বাবা পেশায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক, মা নার্স এবং দাদা ডাক্তারি পড়ছেন। ইংরেজি সাহিত্য নিয়েই পড়াশোনা করার ইচ্ছা রয়েছে তাঁর। ছোট বয়স থেকে বাবা-মার চাকরি সূত্রে বিভিন্ন স্কুল পরিবর্তন হয় তাঁর। পরে সাঁকরাইলে এসে অভয় চরণ হাই স্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেন সুকৃতি।

এই সফল্যের পিছনে পরিবারের পাশাপাশি বিদ্যালয়ের শিক্ষিকাদের অবদানের কথাও উল্লেখ করেন সুকৃতি। মেয়ের সাফল্যে আনন্দিত মা রীতা মণ্ডল জানান, কখনওই মেয়েকে পড়াশোনার জন্য চাপ দেননি তাঁরা। তবে মেয়ে ভাল রেজাল্ট করবে তা নিয়ে আশাবাদী থাকলেও এতটা ভাল ফল দেখে উচ্ছ্বসিত তাঁরা। এ প্রসঙ্গে সুকৃতি জানান, ইংরেজি নিয়ে উচ্চ শিক্ষায় পড়তে চান তিনি।

রাকেশ মাইতি

Dumurjala Indoor Stadium: হাইকোর্ট নির্ধারিত ৬ মাসের আগেই খুলে যাবে ডুমুরজলা স্টেডিয়াম!

হাওড়া: জেলাবাসীর জন্য সুখবর। সংস্কার শেষে আবার খুলতে চলেছে ডুমুরজলা ইনডোর স্টেডিয়াম। যার পোশাকি নাম হাওড়া সবুজসাথী ক্রীড়াঙ্গন। সংস্করণের কারণে দীর্ঘদিন খেলাধুলো বন্ধ ছিল ডুমুরজলা ইন্ডোর স্টেডিয়ামে।

খেলাধুলোর বদলে এক সময় ডুমুরজলা স্টেডিয়াম কার্যত গোডাউনে পরিণত হয়েছিল। এই নিয়ে স্থানীয় এক আইনিজীবী হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলাও করেন। সেই মামলায় আদালত থেকে হাওড়া পুরনিগম এবং স্টেট অথরিটিকে নির্দেশ দেয়, ৬ মাসের মধ্যে স্টেডিয়ামকে সংষ্কার করে ব্যবহারযোগ্য করে তুলতে হবে। পাশাপাশি জনসাধারণের জন্য এই স্টেডিয়াম খুলে দেওয়ার নির্দেশও দেয়।

উল্লেখ্য হাওড়া জেলার খেলাধুলোর উন্নয়নের স্বার্থে ১৯৮২ সালে প্রায় ১.১৪ একর জমির উপর ডুমুরজলা ইনডোর স্টেডিয়াম তৈরির কাজ শুরু হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে এই স্টেডিয়ামের উদ্বোধন হয়। তখন এখানে শুধুমাত্র টেবিল টেনিসের আসর বসত। যদিও একবার রাজ্য টেবল টেনিস প্রতিযোগিতা ছাড়া আর কোনও বড়মাপের প্রতিযোগিতা এখানে সেভাবে হয়নি। এই ইনডোর স্টেডিয়ামে বিদ্যুৎ পরিষেবাও ছিল না। ফলে ৬ হাজার আসন বিশিষ্ট এই স্টেডিয়ামে খেলাধুলোর পরিবর্তে ধীরে ধীরে জেনারেটর বা অস্থায়ী বিদ্যুতের সংযোগ নিয়ে মেলা আর বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের রিয়্যালিটি শোয়ের শুটিং শুরু হয়ে যায়। ধীরে ধীরে খেলাধুলো এবং রিয়েলিটি শো বন্ধ হয়ে স্টেডিয়ামটি গোডাউনের রূপ নিয়েছিল। ২০১৭ সালের শেষ দিক থেকে হাওড়া পুরসভা এর আধুনিকীকরণের দায়িত্ব নেয়। ২০১৮-১৯ সালে সংস্কারের কাজ শুরু হয়। প্রায় ৯০ শতাংশ কাজ হয়ে যাবার পরে সেই কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বলে অভিযোগ।

আরও পড়ুন: টোটো চালানোই ভবিষ্যৎ! কবে খুলবে কুলিক দুগ্ধ প্রকল্প

এদিকে ছয় মাসের মধ্যে ডুমুরজলা স্টেডিয়াম খুলে দেওয়া নিয়ে আদালতের রায় প্রসঙ্গে হাওড়া পুরনিগমের প্রশাসক মণ্ডলীর প্রধান সুজয় চক্রবর্তী বলেন, ডুমুরজলা ইন্ডোর স্টেডিয়াম বা সবুজসাথী ক্রীড়াঙ্গনের ভেতরের কিছু কাজ বাকি আছে। এই কাজের সঙ্গে যে সংস্থা যুক্ত তাঁদের সঙ্গে কথা হয়েছে। বাতানুকুল যন্ত্রের কাজও বাকি আছে। যেভাবে কাজ চলছে তাতে আদালতের নির্দেশের অনেক আগেই এই স্টেডিয়ামটি সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দিতে পারব। তবে স্টেডিয়ামকে গোডাউনে পরিণত করা প্রসঙ্গে তাঁর যুক্তি, ওটি সরকারি জায়গা। বন্ধ থাকায় সরকারি মালপত্রই রাখা হয়েছিল।

যদিও এই প্রসঙ্গে মামলাকারীর আইনজীবী অঙ্কুর শর্মা বলেন, গত ৮ বছর ধরে এই স্টেডিয়াম বন্ধ আছে। ৯০ শতাংশ কাজ হয়ে যাওয়ার পরেও বছর চারেক বন্ধ হয়ে পড়েছিল। তাই আদালতের দ্বারস্থ হতে হয়।

Weather Update: দু’ঘণ্টার মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গে প্রবল বেগে ধেয়ে আসছে ঝড় সঙ্গে মাঝারি বৃষ্টি, ভিজতে চলেছে দুই জেলা

কলকাতা: সোমবার তীব্র দহন থেকে স্বস্তি মিলেছে দক্ষিণবঙ্গের বাসিন্দাদের। পূর্বাভাস মতো মঙ্গলবার তাপমাত্রাও কমেছে কিছুটা। অনেকেই সোমবার রাতে স্বস্তির ঘুম দিয়েছেলেন বৃষ্টির জেরে রাজ্যে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। মঙ্গলবার বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিল বেশ কিছু জেলায়। এ বার বৃষ্টির পূর্বাভাস এল দক্ষিণবঙ্গের আরও দুই জেলায়।

আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী দু’ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ ঝড়-বৃষ্টির সর্তকতা জারি হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের দুই জেলায়। পূর্ব মেদিনীপুর এবং হাওড়া জেলায় আগামী দুই জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড় বৃষ্টি হতে পারে। ভারী বৃষ্টি না হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে এই দুই জেলায়। হালকা থেকে মাঝারি বর্ষণের সঙ্গে সঙ্গেই ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিচার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

প্রসঙ্গত আলিপুর আবহাওয়া দফতর আগেই জানিয়েছিল, রাজ্যে বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর জলীয় বাস্প প্রবেশ করার ফলে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে। আগে যে কারণে বৃষ্টি হচ্ছিল না। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী আরও কয়েক দিন তাপমাত্রা একটু কম থাকবে, তাই দহন জ্বালা থেকে আরও কিছু দিন স্বস্তি পাবেন দক্ষিণবঙ্গের মানুষ। তবে বিক্ষিপ্ত ভাবে মঙ্গলবার রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হয়েছে।

Food: গরমে নাজেহাল! ১০ মিনিটেই বাড়িতে বানান লোভনীয় এই পদ! চেটেপুটে খেয়ে নেবে সকলে

*গরম ভাতে সবজি-চিংড়ি, বাঙালির জিভে জল আনা রেসিপি! এই গরমে কুমড়ো, পটল, ঝিঙে, বেগুন খেয়ে জিভে চড়া, প্রায় সকলেই খোঁজ করছেন কোন খাবারে জিভে মিলবে স্বাদ।
*গরম ভাতে সবজি-চিংড়ি, বাঙালির জিভে জল আনা রেসিপি! এই গরমে কুমড়ো, পটল, ঝিঙে, বেগুন খেয়ে জিভে চড়া, প্রায় সকলেই খোঁজ করছেন কোন খাবারে জিভে মিলবে স্বাদ।
*উপকরণ: সবরকম সবজি (কুমড়ো, ঝিঙে, পটল, বেগুন, চিচিঙ্গা-সহ ‌যে কোনও গ্রীষ্মকালীন সবজি), কুঁচো চিংড়ি, কাঁচালঙ্কা, সর্ষে, পোস্ত, নারকেল, সর্ষের তেল, নুন, চিনি, কচি কলা পাতা আর সাদা সুতো।
*উপকরণ: সবরকম সবজি (কুমড়ো, ঝিঙে, পটল, বেগুন, চিচিঙ্গা সহ ‌যে কোন গ্রীষ্মকালীন সবজি), কুঁচো চিংড়ি, কাঁচালঙ্কা, সর্ষে, পোস্ত, নারকেল, সর্ষের তেল, নুন, চিনি, কচি কলা পাতা আর সাদা সুতো।
*প্রণালী: সবজি ছোট করে কেটে, ধুয়ে, জল ঝরিয়ে রাখুন। চিংড়ি খোসা ছাড়িয়ে নিন, সর্ষে পোস্ত, নারকেল, কাঁচালঙ্কা এক সঙ্গে বেটে নিন। বাটা মিশ্রণে লবণ, চিনি সঙ্গে সর্ষের তেল ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। কলাপাতা চৌকো করে কেটে একটু তেল মাখিয়ে রাখুন।
*প্রণালী: সবজি ছোট করে কেটে, ধুয়ে, জল ঝরিয়ে রাখুন। চিংড়ি খোসা ছাড়িয়ে নিন, সর্ষে পোস্ত, নারকেল, কাঁচালঙ্কা এক সঙ্গে বেটে নিন। বাটা মিশ্রণে লবণ, চিনি সঙ্গে সর্ষের তেল ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। কলাপাতা চৌকো করে কেটে একটু তেল মাখিয়ে রাখুন।।
*এরপর বাটা মিশ্রণ সবজি ও কুঁচো চিংড়ি মিশিয়ে কলাপাতায় বিছিয়ে দিন। উপর থেকে আরও একটু সর্ষের তেল ও গোটা লঙ্কা সাজিয়ে পাতা মুড়িয়ে সুতো দিয়ে ভাল করে বাঁধুন।
*এরপর বাটা মিশ্রণ সবজি ও কুঁচো চিংড়ি মিশিয়ে কলাপাতায় বিছিয়ে দিন। উপর থেকে আরও একটু সর্ষের তেল ও গোটা লঙ্কা সাজিয়ে পাতা মুড়িয়ে সুতো দিয়ে ভাল করে বাঁধুন।
*এবার চাটু বা চওড়া কোন কড়াইতে অল্প তেল মাখিয়ে কলাপাতার মোড়কগুলো ঢিমে আঁচে ভাল করে দু-পিঠ সেঁকে নিতে হবে। ‌যখন কলাপাতা কালছে ভাব হলে নামিয়ে নিন। গরম ভাতে এই সবজি-চিংড়ি পাতুরি খাবার টেবিলে ঝড় তুলবেই তা বলা যেতেই পারে।
*এবার চাটু বা চওড়া কোন কড়াইতে অল্প তেল মাখিয়ে কলাপাতার মোড়কগুলো ঢিমে আঁচে ভাল করে দু-পিঠ সেঁকে নিতে হবে। ‌যখন কলাপাতা কালছে ভাব হলে নামিয়ে নিন। গরম ভাতে এই সবজি-চিংড়ি পাতুরি খাবার টেবিলে ঝড় তুলবেই তা বলা যেতেই পারে।