Tag Archives: Blood Pressure

Garlic in Blood Sugar Control: রান্নায় রসুন দিন এই সময়ে, এই ভাবে! তবেই কমবে ব্লাড সুগার, হাই প্রেশার! নয়তো সব মিস

ভারতীয় হেঁশেলের সুপারস্টার মশলা রসুন। খাবারের স্বাদ ও গুণ বৃদ্ধির কাজে রসুন অতুলনীয়।
ভারতীয় হেঁশেলের সুপারস্টার মশলা রসুন। খাবারের স্বাদ ও গুণ বৃদ্ধির কাজে রসুন অতুলনীয়।

 

তবে যেমন তেমন ভাবে রসুন রান্নায় দিলে হবে না। নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে তবেই রসুন দিতে হবে রান্নায়। নয়তো সব উপকার মাটি। বলছেন পুষ্টিবিদ ঋদ্ধিমা বাত্রা।
তবে যেমন তেমন ভাবে রসুন রান্নায় দিলে হবে না। নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে তবেই রসুন দিতে হবে রান্নায়। নয়তো সব উপকার মাটি। বলছেন পুষ্টিবিদ ঋদ্ধিমা বাত্রা।

 

ব্যবহারের অন্তত আধঘণ্টা আগে ভিজিয়ে রাখুন রসুন। তাহলে সব ময়লা চলে যাবে। খোসা ছাড়ানোও সহজ হবে।
ব্যবহারের অন্তত আধঘণ্টা আগে ভিজিয়ে রাখুন রসুন। তাহলে সব ময়লা চলে যাবে। খোসা ছাড়ানোও সহজ হবে।

 

রান্নার পদ অনুযায়ী রসুন কুচিয়ে নিন। কোথাও একটু বড় টুকরো, কোথাও আবার রসুনের মিহি কুচি দরকার। আবার যেখানে দরকার দিতে হবে রসুনবাটা।
রান্নার পদ অনুযায়ী রসুন কুচিয়ে নিন। কোথাও একটু বড় টুকরো, কোথাও আবার রসুনের মিহি কুচি দরকার। আবার যেখানে দরকার দিতে হবে রসুনবাটা।

 

বেশির ভাগ রান্নার শুরুতেই রসুন দেওয়া হয় ফোড়ন হিসেবে। তবে ডাল ফ্রাই ও অন্য কিছু খাবারে তড়কা হিসেবে শেষে দিন রসুনের ফোড়ন।
বেশির ভাগ রান্নার শুরুতেই রসুন দেওয়া হয় ফোড়ন হিসেবে। তবে ডাল ফ্রাই ও অন্য কিছু খাবারে তড়কা হিসেবে শেষে দিন রসুনের ফোড়ন।

 

মাঝারি আঁচে দীর্ঘ ক্ষণ রাঁধুন রসুন। তবে অতিরিক্ত সময় ধরে রান্না করবেন না। দেখবেন যেন পুড়ে না যায় রসুন। তাহলে সব পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যাবে।
মাঝারি আঁচে দীর্ঘ ক্ষণ রাঁধুন রসুন। তবে অতিরিক্ত সময় ধরে রান্না করবেন না। দেখবেন যেন পুড়ে না যায় রসুন। তাহলে সব পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যাবে।

 

রান্নায় গোটা দেওয়ার বদলে কুচিয়ে দিন রসুন। কুচনোর পর কিছু ক্ষণ রেখে দিন। রসুন। সঙ্গে সঙ্গে রান্নায় দেবেন না। কিছু ক্ষণ রাখলে রসুনের অ্যালাইন যৌগ পরিণত হবে অ্যালিসিনে।
রান্নায় গোটা দেওয়ার বদলে কুচিয়ে দিন রসুন। কুচনোর পর কিছু ক্ষণ রেখে দিন। রসুন। সঙ্গে সঙ্গে রান্নায় দেবেন না। কিছু ক্ষণ রাখলে রসুনের অ্যালাইন যৌগ পরিণত হবে অ্যালিসিনে।

 

এই অ্যালিসিন ব্লাড সুগার ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে। রসুন গোটা দিলে বা কাটার পর সঙ্গে সঙ্গে রান্নায় দিয়ে দিলে সেই উপকারিতা পাওয়া যাবে না বলে মত পুষ্টিবিদ ঋদ্ধিমার।
এই অ্যালিসিন ব্লাড সুগার ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে। রসুন গোটা দিলে বা কাটার পর সঙ্গে সঙ্গে রান্নায় দিয়ে দিলে সেই উপকারিতা পাওয়া যাবে না বলে মত পুষ্টিবিদ ঋদ্ধিমার।

Malabar Spinach Benefits: ধন্বন্তরি শাক, হাই ব্লাড প্রেসার নামিয়ে আনবে নর্মাল-এ, ভিটামিন ঠাসা পুষ্টিগুণে শরীর থাকবে তরতাজা

শাকের কামাল! শরীর থাকবে সুস্থ৷ এই শাকে দূর হবে এক নয় একাধিক রোগ৷
শাকের কামাল! শরীর থাকবে সুস্থ৷ এই শাকে দূর হবে এক নয় একাধিক রোগ৷
গরম একথালা ভাতের সঙ্গে কুঁচো চিংড়ি দিয়ে পুঁই শাকের চচ্চরি, একবাটি ঘন ডাল আর লেবু-কাঁচা লঙ্কা। বর্ণনা শুনেই জিভে জল চলে এলো তো? গাঢ় সবুজ রঙের এই শাক খুবই উপকারী ও সুস্বাদু। পুঁই শাক চচ্চরি ছাড়াও ভাজা কিংবা ডালের সঙ্গে রান্না করে খাওয়া যায়।যেকোনো মাছের পাশে কয়েকটি পুঁই পাতা দিয়ে রেঁধে খেয়ে দেখুন, স্বাদ ভুলতে পারবেন না নিশ্চিত। শুধু খেতেই ভালো সেটা নয়, এর রয়েছে হাজার গুন।এই বিষয়ে আমাদের মতামত দিচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার বিধান পোদ্দার।
গরম একথালা ভাতের সঙ্গে কুঁচো চিংড়ি দিয়ে পুঁই শাকের চচ্চরি, একবাটি ঘন ডাল আর লেবু-কাঁচা লঙ্কা। বর্ণনা শুনেই জিভে জল চলে এলো তো? গাঢ় সবুজ রঙের এই শাক খুবই উপকারী ও সুস্বাদু। পুঁই শাক চচ্চরি ছাড়াও ভাজা কিংবা ডালের সঙ্গে রান্না করে খাওয়া যায়।যেকোনো মাছের পাশে কয়েকটি পুঁই পাতা দিয়ে রেঁধে খেয়ে দেখুন, স্বাদ ভুলতে পারবেন না নিশ্চিত। শুধু খেতেই ভালো সেটা নয়, এর রয়েছে হাজার গুন।এই বিষয়ে আমাদের মতামত দিচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার বিধান পোদ্দার।
পুঁই শাকে আছে প্রচুর ভিটামিন বি, সি ও এ। এর সঙ্গেই আছে এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আর আয়রণ। এছাড়া ফলিক অ্যাসিড, পটাশিয়াম, জিঙ্ক এই সব খনিজ পদার্থ আছে। পুঁই শাকের অনেকগুলো স্বাস্থোপকারিতার মধ্যে একটি হচ্ছে এটি আমাদের শরীরে রক্তচাপ বা ব্লাড প্রেসারের মাত্রা কমায়। অর্থাৎ যারা হাই ব্লাড প্রেসারের সমস্যায় ভুগছেন তারা প্রতিদিন পাতে রাখুন এই শাকটি।
পুঁই শাকে আছে প্রচুর ভিটামিন বি, সি ও এ। এর সঙ্গেই আছে এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আর আয়রন। এছাড়া ফলিক অ্যাসিড, পটাশিয়াম, জিঙ্ক এই সব খনিজ পদার্থ আছে। পুঁই শাকের অনেকগুলো স্বাস্থোপকারিতার মধ্যে একটি হচ্ছে এটি আমাদের শরীরে রক্তচাপ বা ব্লাড প্রেসারের মাত্রা কমায়। অর্থাৎ যারা হাই ব্লাড প্রেসারের সমস্যায় ভুগছেন তারা প্রতিদিন পাতে রাখুন এই শাকটি।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার পাচনের গতি কমিয়ে দেয়।ফলে বেশি ক্ষণ ভরা থাকে পেট।কমে এটা-ওটা খাওয়ার প্রবণতা।এই শাক ফাইবারে সমৃদ্ধ।তাই এটি ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে। বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না ত্বকে। ধরে রাখা যায় যৌবন।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার পাচনের গতি কমিয়ে দেয়।ফলে বেশি ক্ষণ ভরা থাকে পেট।কমে এটা-ওটা খাওয়ার প্রবণতা।এই শাক ফাইবারে সমৃদ্ধ।তাই এটি ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে। বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না ত্বকে। ধরে রাখা যায় যৌবন।
পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, দেহের বর্জ্য বের করতে সাহায্য করে।পুঁইশাকে থাকা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি ত্বকের রোগজীবাণু দূর করে, শারীরিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে, সেই সঙ্গে চুল মজবুত করে।
পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, দেহের বর্জ্য বের করতে সাহায্য করে।পুঁইশাকে থাকা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি ত্বকের রোগজীবাণু দূর করে, শারীরিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে, সেই সঙ্গে চুল মজবুত করে।
পুঁই শাকে এক ধরণের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে, যার নাম লিপোইক অ্যাসিড। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রক্তে শর্করার মাত্রা কমায় আর ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখে। এটি ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি আর অটোনমিক নিউরোপ্যাথি কমায়। অর্থাৎ বলাই যায় যে এই শাক ডায়াবেটিসের দিক থেকে আপনাকে নিশ্চিন্ত রাখবেই।সাথে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে এই শাক।
পুঁই শাকে এক ধরণের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে, যার নাম লিপোইক অ্যাসিড। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রক্তে শর্করার মাত্রা কমায় আর ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখে। এটি ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি আর অটোনমিক নিউরোপ্যাথি কমায়। অর্থাৎ বলাই যায় যে এই শাক ডায়াবেটিসের দিক থেকে আপনাকে নিশ্চিন্ত রাখবেই।সাথে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে এই শাক।

Benefits of Moringa Powder: ওষুধের ভান্ডার! শত রোগ নিরাময় করে এই পাতায়! হাতের মুঠোয় থাকবে ডায়বেটিস-রক্তচাপ

অনেক গাছ-গাছালিতে ঔষধি গুণাবলী পাওয়া যায় এবং সেগুলো সঠিকভাবে সেবন করলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এর মধ্যে একটি হলো মরিঙ্গা গাছ, যা আমরা সজনে গাছ বলে জানি।
অনেক গাছ-গাছালিতে ঔষধি গুণাবলী পাওয়া যায় এবং সেগুলো সঠিকভাবে সেবন করলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এর মধ্যে একটি হলো মরিঙ্গা গাছ, যা আমরা সজনে গাছ বলে জানি।
এই সজনে গাছকে দেশীয় ওষুধের ভান্ডার বলা যেতে পারে। সজনে শত শত বছর ধরে ঐতিহ্যগত ওষুধে ব্যবহৃত হয়ে আসছে এবং এই গাছের সমস্ত অংশে উপকারী উপাদান পাওয়া যায়। সজনে পাতা, ফুল, বাকল এবং শিকড় বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়। এর পাতা শুকিয়ে পিষে পাউডার তৈরি করা হয়। যা বছরের পর বছর ধরে খাওয়া যায়।
এই সজনে গাছকে দেশীয় ওষুধের ভান্ডার বলা যেতে পারে। সজনে শত শত বছর ধরে ঐতিহ্যগত ওষুধে ব্যবহৃত হয়ে আসছে এবং এই গাছের সমস্ত অংশে উপকারী উপাদান পাওয়া যায়। সজনে পাতা, ফুল, বাকল এবং শিকড় বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়। এর পাতা শুকিয়ে পিষে পাউডার তৈরি করা হয়। যা বছরের পর বছর ধরে খাওয়া যায়।
ওয়েব এমডির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সজনে গাছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এর পাতাগুলিকে সবচেয়ে অলৌকিক বলে মনে করা হয়। অনেক গবেষণায় জানা গেছে যে সজনে পাতায় ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম এবং অনেক উপকারী ভিটামিন রয়েছে।
ওয়েব এমডির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সজনে গাছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এর পাতাগুলিকে সবচেয়ে অলৌকিক বলে মনে করা হয়। অনেক গবেষণায় জানা গেছে যে সজনে পাতায় ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম এবং অনেক উপকারী ভিটামিন রয়েছে।
সজনে পাতা ম্যালেরিয়া ও টাইফয়েডে ব্যবহার করা হয়েছে। এই পাতাগুলি উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস থেকে উপশম প্রদান করে বলে মনে করা হয়। সজনে পাতা পিষে তৈরি পাউডারে প্রোটিন, খনিজ, অ্যামিনো অ্যাসিড, শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে।
সজনে পাতা ম্যালেরিয়া ও টাইফয়েডে ব্যবহার করা হয়েছে। এই পাতাগুলি উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস থেকে উপশম প্রদান করে বলে মনে করা হয়। সজনে পাতা পিষে তৈরি পাউডারে প্রোটিন, খনিজ, অ্যামিনো অ্যাসিড, শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সজনে পাউডার খাওয়া লিভার, কিডনি, হার্ট এবং ফুসফুসের টিস্যু রক্ষা করতে সাহায্য করে। সজনে পাতাকে প্রাকৃতিক ব্যথানাশক হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। সজনে পাতা অ্যান্টিসেপটিক হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সজনে পাউডার খাওয়া লিভার, কিডনি, হার্ট এবং ফুসফুসের টিস্যু রক্ষা করতে সাহায্য করে। সজনে পাতাকে প্রাকৃতিক ব্যথানাশক হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। সজনে পাতা অ্যান্টিসেপটিক হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
সজনে পাউডার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী হতে পারে। একটি গবেষণা অনুসারে, সজনে পাউডার খাওয়া রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। শুধু তাই নয়, সজনে পাউডারকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
সজনে পাউডার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী হতে পারে। একটি গবেষণা অনুসারে, সজনে পাউডার খাওয়া রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। শুধু তাই নয়, সজনে পাউডারকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
আধুনিক গবেষণা পরামর্শ দেয় যে সজনে পাউডারে ভিটামিন, ফ্ল্যাভোনয়েড, অ্যালকালয়েড এবং অন্যান্য বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রয়েছে। এই যৌগটি হাইপারটেনশন, কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স, নন-অ্যালকোহলযুক্ত লিভার ডিজিজ, ক্যানসার এবং প্রদাহের মতো রোগের চিকিৎসায় উপকারী।
আধুনিক গবেষণা পরামর্শ দেয় যে সজনে পাউডারে ভিটামিন, ফ্ল্যাভোনয়েড, অ্যালকালয়েড এবং অন্যান্য বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রয়েছে। এই যৌগটি হাইপারটেনশন, কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স, নন-অ্যালকোহলযুক্ত লিভার ডিজিজ, ক্যানসার এবং প্রদাহের মতো রোগের চিকিৎসায় উপকারী।
গবেষণা দেখায় যে সজনে পাউডারের মতো প্রদাহ বিরোধী পদার্থ খাওয়া মহিলাদের স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে। গ্যাস্ট্রিক আলসার এবং গ্যাস্ট্রিক ক্যানসার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করতেও এটি খুবই সহায়ক হতে পারে।
গবেষণা দেখায় যে সজনে পাউডারের মতো প্রদাহ বিরোধী পদার্থ খাওয়া মহিলাদের স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে। গ্যাস্ট্রিক আলসার এবং গ্যাস্ট্রিক ক্যানসার সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করতেও এটি খুবই সহায়ক হতে পারে।

Blood Pressure & Diabetes Control Tips: কমবেই ব্লাড প্রেশার, ডায়াবেটিস! ওজনও ঝরবে নিমেষে! শুধু এই সবুজ অঙ্কুরিত ডাল ১ মুঠো খেতে হবে রোজ

এমনিতেই সবুজ মুগ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। এর মধ্যে প্রচুর প্রচুর উপকারী উপাদান পাওয়া যায় মানব দেহের জন্য। তবে সবুজ মুগের চাইতে অঙ্কুরিত সবুজ মুগ খাওয়া আরোও বেশি উপকারী।
এমনিতেই সবুজ মুগ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। এর মধ্যে প্রচুর প্রচুর উপকারী উপাদান পাওয়া যায় মানব দেহের জন্য। তবে সবুজ মুগের চাইতে অঙ্কুরিত সবুজ মুগ খাওয়া আরোও বেশি উপকারী।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, ভেজানো ছোলা, বাদামের সঙ্গে নিয়মিত এক বাটি করে অঙ্কুরিত মুগ খেলে উপকার পাওয়া যায় অনেক। অনেক ধরনের রোগ কাছেও ঘেঁষতে পারে না মানব শরীরের।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, ভেজানো ছোলা, বাদামের সঙ্গে নিয়মিত এক বাটি করে অঙ্কুরিত মুগ খেলে উপকার পাওয়া যায় অনেক। অনেক ধরনের রোগ কাছেও ঘেঁষতে পারে না মানব শরীরের।
অঙ্কুরিত মুগের মধ্যে রয়েছে ভরপুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপাদান। এগুলি উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং কার্ডিয়োভাসকুলার রোগ দূরে রাখে।
অঙ্কুরিত মুগের মধ্যে রয়েছে ভরপুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপাদান। এগুলি উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং কার্ডিয়োভাসকুলার রোগ দূরে রাখে।
অঙ্কুরিত ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেক কম। এই খাবারে ফাইবারের পরিমাণ অনেকটাই বেশি পরিমাণে থাকে। তাই এটি বিপাকহার বাড়িয়ে তোলে। এছাড়া টাইপ ২ ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে খুব সহজেই।
অঙ্কুরিত ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেক কম। এই খাবারে ফাইবারের পরিমাণ অনেকটাই বেশি পরিমাণে থাকে। তাই এটি বিপাকহার বাড়িয়ে তোলে। এছাড়া টাইপ ২ ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে খুব সহজেই।
অঙ্কুরিত মুগে থাকা প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট সহজপাচ্য। ফলে গ্যাস, পেটফাঁপার মতো সমস্যা হয় না এটি খেলে। এছাড়া এটি খেলে মানব দেহের হজমে সহায়ক উৎসেচক গুলির ক্ষরণ বেড়ে যায় শরীরে।
অঙ্কুরিত মুগে থাকা প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট সহজপাচ্য। ফলে গ্যাস, পেটফাঁপার মতো সমস্যা হয় না এটি খেলে। এছাড়া এটি খেলে মানব দেহের হজমে সহায়ক উৎসেচক গুলির ক্ষরণ বেড়ে যায় শরীরে।
যাঁরা ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করেন। তাঁরা রোজ অঙ্কুরিত মুগ খেতে পারেন। মুগের মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি। ফাইবার-যুক্ত খাবার অন্ত্রের কাজকর্ম ভাল রাখতে সাহায্য করে ফলে ওজন কমে।
যাঁরা ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করেন। তাঁরা রোজ অঙ্কুরিত মুগ খেতে পারেন। মুগের মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি। ফাইবার-যুক্ত খাবার অন্ত্রের কাজকর্ম ভাল রাখতে সাহায্য করে ফলে ওজন কমে।
অঙ্কুরিত মুগে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো যৌগ রয়েছে। ফলে এটি ত্বকের জন্যেও দারুণ উপকারী। অল্পবয়সে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া। এছাড়াও বলিরেখা, কালচে দাগছোপ পড়ার সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে।
অঙ্কুরিত মুগে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো যৌগ রয়েছে। ফলে এটি ত্বকের জন্যেও দারুণ উপকারী। অল্পবয়সে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া। এছাড়াও বলিরেখা, কালচে দাগছোপ পড়ার সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে।

Papaya Seed Benefits: ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল, কিডনির অসুখ, হৃদরোগে ধন্বন্তরি! কমবে ওজনও! শুধু এভাবে খান পেঁপের বীজ

পাকা পেঁপের মতো উপকারী ফল আমাদের ডায়েটে কমবেশি থাকেই৷ একাধিক উপকারিতায় ঠাসা এই বহুবীজী ফল৷ স্বাদে ও গুণে অসাধারণ উপকারী এই ফল৷
পাকা পেঁপের মতো উপকারী ফল আমাদের ডায়েটে কমবেশি থাকেই৷ একাধিক উপকারিতায় ঠাসা এই বহুবীজী ফল৷ স্বাদে ও গুণে অসাধারণ উপকারী এই ফল৷

 

প্যাপেইনের মতো উপকারী উৎসেচক আছে পেঁপেতে৷ ফলে হজমে সহায়ক৷ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য আছে এই ফলে৷
প্যাপেইনের মতো উপকারী উৎসেচক আছে পেঁপেতে৷ ফলে হজমে সহায়ক৷ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য আছে এই ফলে৷

 

কিন্তু জানেন কি পাকা পেঁপের ফলের মতো এর বীজও খুব উপকারী৷ ফেলে না দিয়ে পেঁপের দানা অবশ্যই খান৷ সম্ভব হলে পেঁপের বীজ আলাদা করে খান নিয়মিত৷ বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ সিদ্ধার্থ গুপ্তা৷
কিন্তু জানেন কি পাকা পেঁপের ফলের মতো এর বীজও খুব উপকারী৷ ফেলে না দিয়ে পেঁপের দানা অবশ্যই খান৷ সম্ভব হলে পেঁপের বীজ আলাদা করে খান নিয়মিত৷ বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ সিদ্ধার্থ গুপ্তা৷

 

পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম সংক্রান্ত সব সমস্যা দূর করে পেঁপের বীজ৷ এর গুণে লিভার ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে৷ নিয়ন্ত্রণ করে কৃমির সমস্যা৷
পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম সংক্রান্ত সব সমস্যা দূর করে পেঁপের বীজ৷ এর গুণে লিভার ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে৷ নিয়ন্ত্রণ করে কৃমির সমস্যা৷

 

ক্রনিক রোগের মূল কারণ ইনফ্লেম্যাশন৷ পেঁপের বীজে আছে পলিফেনল ও ফ্ল্যাভোনয়েড৷ এর অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ ইনফ্লেম্যাশন, ব্যথা কমায়৷ হৃদরোগের আশঙ্কা দূর করে৷
ক্রনিক রোগের মূল কারণ ইনফ্লেম্যাশন৷ পেঁপের বীজে আছে পলিফেনল ও ফ্ল্যাভোনয়েড৷ এর অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ ইনফ্লেম্যাশন, ব্যথা কমায়৷ হৃদরোগের আশঙ্কা দূর করে৷

 

পেঁপেবীজের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট কিডনির রোগ কমায়৷ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে ব্লাড প্রেশার ও হৃদরোগের সম্ভাবনা রোধ করে৷
পেঁপেবীজের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট কিডনির রোগ কমায়৷ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে ব্লাড প্রেশার ও হৃদরোগের সম্ভাবনা রোধ করে৷

 

পেঁপেবীজের গুণ মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে৷ এর ফাইবার দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে৷ ক্যালোরি ইনটেক কমায়৷ ওজন কমাতে চাইলে ডায়েটে রাখুন পেঁপে ও পেঁপের বীজ৷
পেঁপেবীজের গুণ মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে৷ এর ফাইবার দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে৷ ক্যালোরি ইনটেক কমায়৷ ওজন কমাতে চাইলে ডায়েটে রাখুন পেঁপে ও পেঁপের বীজ৷

 

পেঁপেবীজের গুণ ত্বকের সমস্যা দূর করে ধরে রাখে উজ্জ্বলতা৷ বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না৷ পেঁপের বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ তার পর স্মুদি, টক দইয়ে মিশিয়ে খান৷
পেঁপেবীজের গুণ ত্বকের সমস্যা দূর করে ধরে রাখে উজ্জ্বলতা৷ বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না৷ পেঁপের বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ তার পর স্মুদি, টক দইয়ে মিশিয়ে খান৷

 

সব খাবারেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই সব সময় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পরিমিত পরিমাণে ডায়েটে রাখুন পেঁপে বীজ৷
সব খাবারেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই সব সময় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পরিমিত পরিমাণে ডায়েটে রাখুন পেঁপে বীজ৷

Health Tips: যৌবন চাঙ্গা থাকবে আজীবন! হিমালয়ের এই সবজি গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ধন্বন্তরী, রক্তচাপ-পাইলস-অনিদ্রার মহৌষধ

পাহাড়ি গ্রামাঞ্চলে অনেক ধরনের ভেষজ গাছপালা পাওয়া যায়। আয়ুর্বেদে এদের গুরুত্ব অনেক। এই ঔষধি গাছপালা দিয়ে অনেক ধরণের রোগের চিকিৎসা করা হয়। এর মধ্যে একটি হল অ্যাসপারাগাস। অ্যাসপারাগাস একটি বিরল জাতের উদ্ভিদ। হাজার হাজার বছর ধরে আয়ুর্বেদে এর ব্যবহার হয়ে আসছে। এই গাছের শিকড় অনেক ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

অ্যাসপারাগাস উদ্ভিদ কেমন?

এটি অত্যন্ত বিরল ধরনের উদ্ভিদের বিভাগে পড়ে। তবে বাড়িতেও এই গাছ লাগানো সম্ভব। এ জন্য লাল দোআঁশ ও কালো মাটির প্রয়োজন হয়। এটি শুধুমাত্র একটি লতাগাছের আকারে বিকশিত হয়। এর লতাগুল্ম সাধারণত দৈর্ঘ্যে লম্বা এবং অনেকদূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।

আরও পড়ুন-  বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

অ্যাসপারাগাস এর ব্যবহার

বহু বছর ধরে আয়ুর্বেদে বিভিন্ন উপায়ে অ্যাসপারাগাস ব্যবহার হয়ে আসছে। এই উদ্ভিদ থেকে তৈরি ওষুধ ব্যবহার করার আগে, তাদের সঠিক পরিমাণ, পদ্ধতি এবং ব্যবহারের পদ্ধতি সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অ্যাসপারাগাস বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে, যেমন:

১. পাইলসের জন্য

২. অনিদ্রাজনিত সমস্যা দূর করতে

৩. গর্ভবতী মহিলাদের জন্য

৪. মায়েদের স্তন্য দুগ্ধ বৃদ্ধিতে

৫. যৌন শক্তি বাড়াতে

৬. শ্বাসযন্ত্রের রোগে

৭. এছাড়া শারীরিক দুর্বলতা দূর করতেও এই ঔষধি বিশেষ কার্যকরী

এটি এক ধরনের আঁশযুক্ত সবজি। যা পেটের সমস্যাতেও সমান উপকারী। এছাড়াও আমাদের রক্তচাপ কমাতেও খুব সাহায্য করে। অনেক ডাক্তারই এই সবজিটিকে নিজেদের ডায়েটে যোগ করতে পরামর্শ দেন।

আরও পড়ুন-  গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. কিষাণ লাল আমাদের জানিয়েছেন যে, অ্যাসপারাগাস গাছে সাদা ফুল ফোটে। এগুলি খুব সুন্দর এবং এর ভাল সুবাসও রয়েছে। এটি অনেক ধরনের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এখন আমাদের দেশেও অনেকে অ্যাসপারাগাস চাষ শুরু করেছেন। এই গাছের চাষ বা বাড়িতে এমনিও এটি লাগানো যেতে পারে। জুন-জুলাই মাসে বর্ষাকালে এই চারা রোপণ করা যায়। অ্যাসপারাগাস উদ্ভিদ প্রধানত হিমালয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। অ্যাসপারাগাসকে বাড়িতে ইন্ডোর প্লান্ট হিসেবে পাত্রেও লাগানো যায়।

Blood Pressure with Cholesterol Control Tips: নামে ‘ছোট’, দেখতে খুদে, এই মশলা কাজে বাম্পার হিট! এভাবে খেলেই পালাবে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল

নামে এবং দেখতে ছোট হলেও এলাচ কিন্তু গুণের আধার। ভারতীয় হেঁশেলে দীর্ঘ দিনের সঙ্গী হল ছোট এলাচ। স্বাদের পাশাপাশি গুণেও এই মশলা অতুলনীয়।
নামে এবং দেখতে ছোট হলেও এলাচ কিন্তু গুণের আধার। ভারতীয় হেঁশেলে দীর্ঘ দিনের সঙ্গী হল ছোট এলাচ। স্বাদের পাশাপাশি গুণেও এই মশলা অতুলনীয়।

 

রান্নায় ফোড়ন থেকে শুরু করে নানাভাবে ব্যবহার করা যায় এই মশলা। সবথেকে সেরা স্বাস্থ্যগুণ পাওয়া যায় এলাচ-জল ডায়েটে রাখলে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
রান্নায় ফোড়ন থেকে শুরু করে নানাভাবে ব্যবহার করা যায় এই মশলা। সবথেকে সেরা স্বাস্থ্যগুণ পাওয়া যায় এলাচ-জল ডায়েটে রাখলে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

ফেনোলিক যৌগ, নানারকমের তেল-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই মশলা হজমে সাহায্য করে। পেট ফাঁপা, গ্যাসের সমস্যা দূর করে এলাচ-জল। বদহজম থেকে রেহাই পেতে খান এই পানীয়।
ফেনোলিক যৌগ, নানারকমের তেল-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই মশলা হজমে সাহায্য করে। পেট ফাঁপা, গ্যাসের সমস্যা দূর করে এলাচ-জল। বদহজম থেকে রেহাই পেতে খান এই পানীয়।

 

গবেষণায় প্রকাশ, এলাচের এসেনশিয়াল অয়েল একাধিক ছত্রাক ও জীবাণু নাশ করে। ক্ষতিকারক মাইক্রোবস রোধ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এলাচের গুণ।
গবেষণায় প্রকাশ, এলাচের এসেনশিয়াল অয়েল একাধিক ছত্রাক ও জীবাণু নাশ করে। ক্ষতিকারক মাইক্রোবস রোধ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এলাচের গুণ।

 

এলাচের বায়োঅ্যাক্টিভ গুণ এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য বাড়িয়ে তোলে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এলাচ ভেজানো জল। রোজ পান করলে সার্বিক সুস্থতা বজায় থাকে।
এলাচের বায়োঅ্যাক্টিভ গুণ এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য বাড়িয়ে তোলে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এলাচ ভেজানো জল। রোজ পান করলে সার্বিক সুস্থতা বজায় থাকে।

 

ব্লাড প্রেশার ও লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণ করে হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে এলাচের স্বাস্থ্যগুণ। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরলের মাত্রাও।
ব্লাড প্রেশার ও লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণ করে হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে এলাচের স্বাস্থ্যগুণ। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরলের মাত্রাও।

 

মুখশুদ্ধি হিসেবে এলাচের কদর দীর্ঘ দিনের। নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, ক্যাভিটি-সহ দাঁত মাড়ির সমস্যা দূর করে এলাচের বৈশিষ্ট্য। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণে ভরা এলাচ জল পান করুন খালি পেটে।
মুখশুদ্ধি হিসেবে এলাচের কদর দীর্ঘ দিনের। নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, ক্যাভিটি-সহ দাঁত মাড়ির সমস্যা দূর করে এলাচের বৈশিষ্ট্য। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণে ভরা এলাচ জল পান করুন খালি পেটে।

 

৩০০ গ্রাম এলাচ গুঁড়ো করে মেশান ফুটন্ত জলে। ৫-১০ মিনিট ফুটিয়ে কমিয়ে আনুন জলের পরিমাণ। জলের রং বদলালে গ্যাস বন্ধ করুন।
৩০০ গ্রাম এলাচ গুঁড়ো করে মেশান ফুটন্ত জলে। ৫-১০ মিনিট ফুটিয়ে কমিয়ে আনুন জলের পরিমাণ। জলের রং বদলালে গ্যাস বন্ধ করুন।

 

এ বার ছেঁকে নিয়ে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন এক চামচ মধু।
এ বার ছেঁকে নিয়ে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন এক চামচ মধু।

Health Tips: প্রেশার সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে মেনে চলুন চিকিৎসকের এই বিশেষ টিপস

বসিরহাট: বর্তমান সময়ে প্রেশার সুগার নিয়ে সমস্যা দিনের পরদিন বেড়েই চলেছে। জীবনে কুড়েকুড়ে খাচ্ছে আলস্য। আর সেই পথেই শরীরে বাসা বাঁধছে সুগার-প্রেশার-কোলেস্টেরল ও থাইরয়েড। কখন-ও কখন-ও একসঙ্গেই শরীরে বাসা বাঁধছে সবক’টি রোগ-ই।  কাজেই রোগের ঘেরাটোপ থেকে পালানো মুশকিল হয়ে পড়ছে সকলেরই। তবে একটু সাবধনাতা মেনে চললে এড়াতে পারবেন এই সব সমস্যা, বলছেন চিকিৎসক ফারুক হোসেন।

প্রেশার, সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পরিমিত ঘুম, সঠিক খাদ্যাভ্যাস প্রয়োজন। মূলত ফ্রায়েড ফুড, ফাস্ট ফুড থেকে ঝুঁকি বাড়ছে। কর্মব্যস্ততায় এক্সারসাইজের সময় নেই। কিংবা সময় পেলেও করতে মন চায় না। ক্লান্তি, এসব থেকেই এমন ধরণের রোগগুলি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। কোনও বয়স মানছে না। কার্বোবাইড্রেট বর্জন দরকার, ভাত খুব অল্প খাওয়ার পাশাপাশি, নিয়মিত ফল ও শাক-সবজি খাওয়া প্রয়োজন। আর যতটা সম্ভব হেঁটে  চলা ফেরা করুন।

জুলফিকার মোল্যা

Lauki Benefits to Control Cholesterol: ব্লাডপ্রেশার, কোলেস্টেরলের যম! ওজন কমানোর ধন্বন্তরি! শুধু লাউ খান এভাবে, এই নিয়মে

গরমকাল তো বটেই৷ বাজারে সবজি হিসেবে লাউ এখন পাওয়া যায় সারা বছরই৷ আমিষ নিরামিষ কোনও পদের পাশাপাশি এই সবজির রসও খুবই উপকারী৷
গরমকাল তো বটেই৷ বাজারে সবজি হিসেবে লাউ এখন পাওয়া যায় সারা বছরই৷ আমিষ নিরামিষ কোনও পদের পাশাপাশি এই সবজির রসও খুবই উপকারী৷

 

লাউয়ের রস খেলে কী কী উপকার হয়, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ জেনে নিন কেন, কোন সমস্যায় লাউয়ের রস খাবেন৷
লাউয়ের রস খেলে কী কী উপকার হয়, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ জেনে নিন কেন, কোন সমস্যায় লাউয়ের রস খাবেন৷

 

লাউয়ের রসে ক্যালরি কাউন্ট খুবই কম৷ তাই ওয়েট ম্যানেজমেন্টে সাহায্য করে৷ ডায়াবেটিসে খুবই উপকারী এর সবুজ রস৷
লাউয়ের রসে ক্যালরি কাউন্ট খুবই কম৷ তাই ওয়েট ম্যানেজমেন্টে সাহায্য করে৷ ডায়াবেটিসে খুবই উপকারী এর সবুজ রস৷

 

লাউয়ের রসের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও উপকারী এই সবজির রস৷ ডায়াবেটিকদের ডায়েটে রাখুন লাউয়ের রস৷
লাউয়ের রসের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও উপকারী এই সবজির রস৷ ডায়াবেটিকদের ডায়েটে রাখুন লাউয়ের রস৷

 

লাউয়ের রসের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ কমিয়ে দেয় ইনফ্লেম্যাশন৷ ফলে ডায়াবেটিসে অত্যন্ত কার্যকর৷
লাউয়ের রসের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ কমিয়ে দেয় ইনফ্লেম্যাশন৷ ফলে ডায়াবেটিসে অত্যন্ত কার্যকর৷

 

লাউয়ের রস কিডনির কার্যকারিতা সুস্থ রাখে৷ মধুমেহ রোগে কিডনির রোগ ও সমস্যা দেখা দেয়৷ তাই নিয়মিত এর রস পান করুন৷
লাউয়ের রস কিডনির কার্যকারিতা সুস্থ রাখে৷ মধুমেহ রোগে কিডনির রোগ ও সমস্যা দেখা দেয়৷ তাই নিয়মিত এর রস পান করুন৷

 

লাউয়ের রসের পটাশিয়াম হাই ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়াবেটিকদের কার্ডিও ভাসক্যুলার অসুখ বা হৃদরোগের আশঙ্কা কম করে৷
লাউয়ের রসের পটাশিয়াম হাই ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়াবেটিকদের কার্ডিও ভাসক্যুলার অসুখ বা হৃদরোগের আশঙ্কা কম করে৷

 

কিছু গবেষণায় দাবি, রক্তের লিপিড প্রোফাইল ভাল করে খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়৷
কিছু গবেষণায় দাবি, রক্তের লিপিড প্রোফাইল ভাল করে খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়৷

High Blood Pressure Remedies: টেনশন-স্ট্রেস-এ ব্লাড-প্রেশার বাড়ছে? ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে পাতে রাখুন এই ৯ খাবার, উচ্চ-রক্তচাপ কমতে সময় লাগবে না

ইদানীং ঘরে-ঘরে বাড়ছে ব্লাড প্রেশারের সমস্যা। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না রাখলে বহুগুণ বাড়ে স্ট্রোক বা হার্টের অসুখের ঝুঁকি। গোটা বিশ্বে ১ বিলিয়নের বেশি মানুষ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামে সমৃদ্ধ খাবার ব্লাড প্রেশার কমাতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের মোকাবিলা করতে পাতে কোন কোন খাবার রাখবেন?
ইদানীং ঘরে-ঘরে বাড়ছে ব্লাড প্রেশারের সমস্যা। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না রাখলে বহুগুণ বাড়ে স্ট্রোক বা হার্টের অসুখের ঝুঁকি। গোটা বিশ্বে ১ বিলিয়নের বেশি মানুষ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামে সমৃদ্ধ খাবার ব্লাড প্রেশার কমাতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের মোকাবিলা করতে পাতে কোন কোন খাবার রাখবেন?
ইদানীং ঘরে-ঘরে বাড়ছে ব্লাড প্রেশারের সমস্যা। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না রাখলে বহুগুণ বাড়ে স্ট্রোক বা হার্টের অসুখের ঝুঁকি। গোটা বিশ্বে ১ বিলিয়নের বেশি মানুষ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামে সমৃদ্ধ খাবার ব্লাড প্রেশার কমাতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের মোকাবিলা করতে পাতে কোন কোন খাবার রাখবেন?
ইদানীং ঘরে-ঘরে বাড়ছে ব্লাড প্রেশারের সমস্যা। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না রাখলে বহুগুণ বাড়ে স্ট্রোক বা হার্টের অসুখের ঝুঁকি। গোটা বিশ্বে ১ বিলিয়নের বেশি মানুষ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামে সমৃদ্ধ খাবার ব্লাড প্রেশার কমাতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের মোকাবিলা করতে পাতে কোন কোন খাবার রাখবেন?
তৈলাক্ত মাছ-- তৈলাক্ত মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা থ্রি ফ্যাট যা হার্ট ভাল রাখে। ২০২২ সালের একটি সমীক্ষা বলছে, রোজ ২-৩ গ্রাম ওমেগা ধ্রি ফ্যাট খেলে হাই ব্লাড প্রেশার কমে।
তৈলাক্ত মাছ– তৈলাক্ত মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা থ্রি ফ্যাট যা হার্ট ভাল রাখে। ২০২২ সালের একটি সমীক্ষা বলছে, রোজ ২-৩ গ্রাম ওমেগা ধ্রি ফ্যাট খেলে হাই ব্লাড প্রেশার কমে।
লেবু-জাতীয় ফল-- সাইট্রাস ফল যেমন আঙুর, কমলালেবু, লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল থাকে যা হার্ট ভাল রাখে, হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমায়। ২০২১ সালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোজ ৫৩০-৬০০ গ্রাম লেবু-জাতীয় ফল খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমে। তবে আঙুর ও কমলালেবুর রস উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের সঙ্গে বিক্রিয়া করতে পারে, তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খান।
লেবু-জাতীয় ফল– সাইট্রাস ফল যেমন আঙুর, কমলালেবু, লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল থাকে যা হার্ট ভাল রাখে, হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমায়। ২০২১ সালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোজ ৫৩০-৬০০ গ্রাম লেবু-জাতীয় ফল খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমে। তবে আঙুর ও কমলালেবুর রস উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের সঙ্গে বিক্রিয়া করতে পারে, তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খান।
বেদানার রস: বেদানায় রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা কমায়। বেদানায় রয়েছে এক ধরনের প্রোটিন, যা ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে, রক্ত চলাচল উন্নত করে, রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না।
বেদানার রস: বেদানায় রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা কমায়। বেদানায় রয়েছে এক ধরনের প্রোটিন, যা ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে, রক্ত চলাচল উন্নত করে, রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না।
ডাবের জল--এতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা উচ্চ রক্তচাপ কমায়। ডাবের জলে রয়েছে ইলেক্ট্রোলাইটের মত উপাদান যা ব্লাড প্রেশার ও হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমায়।
ডাবের জল–এতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা উচ্চ রক্তচাপ কমায়। ডাবের জলে রয়েছে ইলেক্ট্রোলাইটের মত উপাদান যা ব্লাড প্রেশার ও হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমায়।
দই-- উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমাতে নিয়মিত দই খান। দইয়ে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম আর পটাশিয়ামের মত মিনারেল আছে যা ব্লাড প্রেশার কমায়।
দই– উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমাতে নিয়মিত দই খান। দইয়ে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম আর পটাশিয়ামের মত মিনারেল আছে যা ব্লাড প্রেশার কমায়।
বাদাম ও বীজ-- কুমড়োর বীজ, ফ্ল্যাক্স বীজ, চিয়া বীজ, পেস্তা, আখরোট ও কাঠবাদাম হাই ব্লাড প্রেশার কমায়। বাদাম ও বীজে রয়েছে ফাইবার ও আর্জিনিন। আর্জিনিন এক জাতীয় অ্যামিনো অ্যাসিড যা নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে। ব্লাড প্রেশার কমাতে নাইট্রিক অক্সাইডের বিশাল ভূমিকা।
বাদাম ও বীজ– কুমড়োর বীজ, ফ্ল্যাক্স বীজ, চিয়া বীজ, পেস্তা, আখরোট ও কাঠবাদাম হাই ব্লাড প্রেশার কমায়। বাদাম ও বীজে রয়েছে ফাইবার ও আর্জিনিন। আর্জিনিন এক জাতীয় অ্যামিনো অ্যাসিড যা নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে। ব্লাড প্রেশার কমাতে নাইট্রিক অক্সাইডের বিশাল ভূমিকা।
গাজর-- ২০২৩-এর গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোজ ১০০ গ্রাম গাজর খেলে উচ্চ রক্তচাপ ১০ শতাংশ কমে যায়।
গাজর– ২০২৩-এর গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোজ ১০০ গ্রাম গাজর খেলে উচ্চ রক্তচাপ ১০ শতাংশ কমে যায়।
টম্যাটো-- এই স‌বজিতে পটাশিয়াম ও লাইকোপিন নামক ক্যারোটিনয়েড পিগমেন্ট রয়েছে। লাইকোপিন হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। ব্লাড প্রেশার কমায়।

টম্যাটো– এই স‌বজিতে পটাশিয়াম ও লাইকোপিন নামক ক্যারোটিনয়েড পিগমেন্ট রয়েছে। লাইকোপিন হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। ব্লাড প্রেশার কমায়।