Tag Archives: College

College Admission: বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজে কী কী বিষয়ে পড়া যায়? জেনে নিন বিস্তারিত

মুর্শিদাবাদ: উচ্চ মাধ্যমিকের পর কোথায় ভর্তি হবেন? পড়ুয়ারা ভাবছেন কি নিয়ে পড়বেন। শুরু হয়েছে স্নাতকোত্তর স্তরে ভর্তি। এই বছর থেকে সেন্ট্রালইজড ভর্তির প্রক্রিয়া। মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাচীন কলেজ হল বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ। ভবিষ্যতে যদি রেশম শিল্প বা সেরিকালচার নিয়ে পড়াশোনা করতে চান, তাহলে এই প্রতিবেদনে রইল বিস্তারিত তথ‍্য।

সেরিকালচার নিয়ে কি স্নাতক নিয়ে পড়তে চান? বহরমপুরে কৃষ্ণনাথ কলেজে বিএসসি স্নাতকোত্তর ভর্তি হতে পারবেন সেরিকালচার বিভাগে। এছাড়াও বাংলা ইংরেজি, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, গণিত, ভূগোল, প্রাণিবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা, শারীরবিদ্যা, রেশমবিদ্যা, ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সোসিওলজি ও সংস্কৃত বিভাগে ভর্তি হতে পারবেন। এই কলেজে কী কী কোর্স রয়েছে তা জানুন?

কলেজের অধ্যক্ষা ডঃ সুজাতা বাগচী ব্যানার্জি তিনি জানান, সেন্ট্রাল ভাবে যে ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে সেখানে গিয়ে বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ নাম সিলেক্ট করে যে বিষয়ের ওপর পড়াশুনো করতে ইচ্ছুক তাতে আবেদন করা যেতে পারে।

আরও পড়ুন: চার্জ শেষ! এই ৬ হ‍্যাক জেনে নিন, স্মার্টফোন চার্জ হবে পথে-ঘাটে! বেড়াতে গিয়ে কোথাও ফোন বন্ধ হবে না

একদা, ১৮৫৩ সালে তৈরি হয় বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ। মাত্র ২২ বছরের এক যুবকের আগ্রহে। যিনি নিজে সে কলেজ দেখে যেতে পারেননি। রামমোহন রায়, ডেভিড হেয়ার ও ডিরোজিওর ভাবশিষ্য ছিলেন কাশিমবাজারের মহারাজা কৃষ্ণনাথ রায়। মনে ইচ্ছে, মুক্তমনে জ্ঞানচর্চা হবে এ দেশেও। তাই নিজের সব সম্পত্তি কলেজকে দানপত্র করলেন। তার পরদিনই ৩১ অক্টোবর, ১৮৪৪ মারা যান কৃষ্ণনাথ। স্বামীর ইচ্ছাপূরণে উদ্যোগী হন রানি স্বর্ণময়ী। তাঁর জন্যই তৈরি হয় কলেজ। তৈরি হয় বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ ।

ভাগীরথীর তীরে রানির দান করা ২১ বিঘা জমি জুড়ে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির আদলে গড়া হয় কলেজ ভবন। ঐতিহ্যের এই কলেজ আড়ে-বহরে বেড়েছে। পৃথক ভাবে বিভিন্ন বিভাগে ক্লাস হয়। বর্তমানে কলেজের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা তিন হাজার।

আরও পড়ুন: আপনার বাড়ির টিভিও কি দেওয়ালে লাগানো? তলে তলে বারোটা বাজছে না তো? এখনই সাবধান হন, ছোট্ট ভুলে খোয়াবেন হাজার হাজার টাকা

কলেজে ১৫টি বিষয়ে সাম্মানিক স্নাতক এবং ৩টি বিষয়ে স্নাতকোত্তর পড়ানো হয়। যে সব বিষয়ে সাম্মানিক স্নাতক পড়ানো হয় তার মধ্যে রয়েছে ‘ট্রাভেল অ্যান্ড টুরিজম ম্যানেজমেন্ট’ এবং ‘সেরিকালচার’-এর মতো পেশাকেন্দ্রিক কোর্সও। স্নাতকোত্তর পড়ানো হয় শারীরবিদ্যা, কমিউনিকটিভ ইংরেজি, সেরিকালচার ও সংস্কৃতে।

কৌশিক অধিকারী

Online College Admission 2024: কলেজে ভর্তির অনলাইন পোর্টাল চালু, রেজিস্ট্রেশন শুরু কবে-ক্লাস কবে থেকে শুরু হবে? জানুন

কলকাতা: রাজ্যের কলেজে কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে ভর্তি হবে এ বছর থেকে। রাজ্যে স্নাতকে আর কলেজ ভিত্তিক ভর্তি হবে না। স্নাতকে ভরতি নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত শিক্ষা দফতরের। বুধবার অভিন্ন অনলাইন পোর্টালের উদ্বোধন করলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তবে রেজিস্ট্রেশন এদিন থেকে শুরু হবে না।

শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, আগামী ২৪ জুন ২০২৪ থেকে কলেজে ভর্তির রেজিস্ট্রেশন শুরু হবে। রেজিস্ট্রেশন চলবে ৭ জুলাই পর্যন্ত। ১২ থেকে ১৮ জুলাই সিট প্রকাশ করে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু করবে কলেজগুলি। ৭ অগাস্টের মধ্যে ভর্তির সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। পোর্টালের মাধ্যমে পড়ুয়ারা একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২৫টি কলেজে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন।

আরও পড়ুন: CAT ছাড়াই MBA! রইল ১৫ পরীক্ষার নাম-পরীক্ষার সময়-কোর্স-কলেজের খোঁজ, জানুন

জানা গিয়েছে, বিনামূল্যে ভর্তির ফর্ম পূরণ করা যাবে। পড়ুয়া স্থানীয় ব্লক স্থানীয় কিয়স্কে (বিএসকে) গিয়েও ফর্ম পূরণ করতে পারবেন। চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকে কলেজ ভিত্তিক অনলাইন এ ভর্তি নয়, কেন্দ্রীয় ভাবেই অনলাইনে কলেজে ছাত্র ভর্তি করবে রাজ্য। স্নাতক স্তরে কেন্দ্রীয় ভাবেই অনলাইনে ছাত্র ভর্তি করবে রাজ্য। এর জেরে কলেজগুলির হাতে ছাত্র ভর্তির মেধাতালিকা তৈরি নিয়ে কোনও ক্ষমতা থাকবে না। কলেজে ভর্তিতে দুর্নীতি আটকাতেই এই প্রক্রিয়া চালু হল।

আরও পড়ুন: দেশের সেরা ১০ মেডিক্যাল কলেজ: প্রথম স্থানে দিল্লির এইমস, তালিকায় ৩ বেসরকারি কলেজও! রইল খুঁটিনাটি

শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, ড়ুয়ারা এক কলেজে ভর্তি হয়ে পরবর্তী ক্ষেত্রে অন্য কলেজেও ভর্তি হতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে যদি আগের কলেজে ভর্তির ফি বেশি থাকে তাহলে পরের কলেজে ভর্তি হয়ে অতিরিক্ত টাকা ফেরত পাবেন তাঁরা। তবে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরে সেই টাকা ফেরত দেওয়া হবে। এ ছাড়া, আগের মতোই কলেজে ক্লাস শুরুর দিনে পড়ুয়াদের যাবতীয় তথ্য যাচাই করা হবে।

সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়

MBA Entrance Exams in India: CAT ছাড়াই MBA! রইল ১৫ পরীক্ষার নাম-পরীক্ষার সময়-কোর্স-কলেজের খোঁজ, জানুন

BBA, BCA, B.Tech এর মতো স্নাতক স্তরের পড়াশোনা শেষ করে লক্ষ লক্ষ ছাত্র MBA-এতে ভর্তি হন। এমবিএ মানে মাস্টার্স ইন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। Quora-তে করা এক প্রশ্নের জবাবে অনেকেই লিখেছেন, প্রতি বছর ৫ লাখের বেশি যুবক এমবিএ কোর্স করেন। ভারতে, আইআইএম অর্থাৎ ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্টকে এমবিএ-র শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
BBA, BCA, B.Tech এর মতো স্নাতক স্তরের পড়াশোনা শেষ করে লক্ষ লক্ষ ছাত্র MBA-এতে ভর্তি হন। এমবিএ মানে মাস্টার্স ইন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। Quora-তে করা এক প্রশ্নের জবাবে অনেকেই লিখেছেন, প্রতি বছর ৫ লাখের বেশি যুবক এমবিএ কোর্স করেন। ভারতে, আইআইএম অর্থাৎ ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্টকে এমবিএ-র শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
এমবিএ-তে ভর্তি হতে গেলে ক্যাট-এর মতো প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। প্রতি বছর ৩ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ক্যাট পরীক্ষার জন্য আবেদন করেন। এর মধ্যে সফল হন মাত্র কয়েক হাজার। কিন্তু অনেকেই জানেন না, CAT ছাড়াও বেশ কিছু পরীক্ষা রয়েছে যেগুলি পাশ করে ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়া যায়। এখানে দেওয়া হল সেই তালিকা।
এমবিএ-তে ভর্তি হতে গেলে ক্যাট-এর মতো প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। প্রতি বছর ৩ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ক্যাট পরীক্ষার জন্য আবেদন করেন। এর মধ্যে সফল হন মাত্র কয়েক হাজার। কিন্তু অনেকেই জানেন না, CAT ছাড়াও বেশ কিছু পরীক্ষা রয়েছে যেগুলি পাশ করে ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়া যায়। এখানে দেওয়া হল সেই তালিকা।
CAT (CAT- কমন অ্যাডমিশন টেস্ট): CAT হল ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ম্যানেজমেন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা। প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমে আইআইএম-এ ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।
CAT (CAT- কমন অ্যাডমিশন টেস্ট): CAT হল ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ম্যানেজমেন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা। প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমে আইআইএম-এ ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।
XAT (জেভিয়ার অ্যাপটিটিউড টেস্ট) - এটি CAT-এর পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। XLRI- Xavier School of Management এই পরীক্ষা নেয়। জানুয়ারি মাসে আয়োজিত হয়। এর মাধ্যমে, একজন XLRI এবং দেশের 11টি XAMI সদস্য প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেন।
XAT (জেভিয়ার অ্যাপটিটিউড টেস্ট) – এটি CAT-এর পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। XLRI- Xavier School of Management এই পরীক্ষা নেয়। জানুয়ারি মাসে আয়োজিত হয়। এর মাধ্যমে, একজন XLRI এবং দেশের 11টি XAMI সদস্য প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেন।
MAT (MAT- Management Aptitude Test): MAT পরীক্ষা AIMA দ্বারা পরিচালিত হয়। এই এমবিএ প্রবেশিকা পরীক্ষা বছরে ৪ বার ফেব্রুয়ারি, মে, সেপ্টেম্বর এবং ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এর কাটঅফ মার্কস প্রতিবারই আলাদা।
MAT (MAT- Management Aptitude Test): MAT পরীক্ষা AIMA দ্বারা পরিচালিত হয়। এই এমবিএ প্রবেশিকা পরীক্ষা বছরে ৪ বার ফেব্রুয়ারি, মে, সেপ্টেম্বর এবং ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এর কাটঅফ মার্কস প্রতিবারই আলাদা।
SNAP (SNAP- Symbiosis National Aptitude): Symbiosis ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ম্যানেজমেন্ট কোর্সে ভর্তির জন্য SNAP পরীক্ষা পরিচালনা করে। এই পরীক্ষা ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সাধারণ সচেতনতার একটি অতিরিক্ত বিভাগ রয়েছে।
SNAP (SNAP- Symbiosis National Aptitude): Symbiosis ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ম্যানেজমেন্ট কোর্সে ভর্তির জন্য SNAP পরীক্ষা পরিচালনা করে। এই পরীক্ষা ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সাধারণ সচেতনতার একটি অতিরিক্ত বিভাগ রয়েছে।
GMAT (GMAT- গ্রাজুয়েট ম্যানেজমেন্ট ভর্তি পরীক্ষা): সারা বিশ্বে ২৩০৯ টিরও বেশি ব্যবসায়িক বিদ্যালয়ে GMAT স্কোরের মাধ্যমে ভর্তি করা হয়। এমনকী ভারতে, অনেক ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান জিম্যাট স্কোরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করে।
GMAT (GMAT- গ্রাজুয়েট ম্যানেজমেন্ট ভর্তি পরীক্ষা): সারা বিশ্বে ২৩০৯ টিরও বেশি ব্যবসায়িক বিদ্যালয়ে GMAT স্কোরের মাধ্যমে ভর্তি করা হয়। এমনকী ভারতে, অনেক ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান জিম্যাট স্কোরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করে।
NMAT (Narsee Monjee Aptitude Test): এই পরীক্ষাটি প্রতি বছর অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ৭৫ দিনের জন্য অনুষ্ঠিত হয়। যে কোনও প্রার্থী বছরে ৩ বার NMAT পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। এর মাধ্যমে এনএমআইএমএস, আইসিএফএআই, এআরএম বিশ্ববিদ্যালয়, বিআইটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং আরও অনেক প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ রয়েছে।
NMAT (Narsee Monjee Aptitude Test): এই পরীক্ষাটি প্রতি বছর অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ৭৫ দিনের জন্য অনুষ্ঠিত হয়। যে কোনও প্রার্থী বছরে ৩ বার NMAT পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। এর মাধ্যমে এনএমআইএমএস, আইসিএফএআই, এআরএম বিশ্ববিদ্যালয়, বিআইটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং আরও অনেক প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ রয়েছে।
CMAT (Common Management Admission Test): CMAT জাতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা। এটি AICTE দ্বারা অনুমোদিত। এপ্রিল মাসে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এখন বিদেশেও এই পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।
CMAT (Common Management Admission Test): CMAT জাতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা। এটি AICTE দ্বারা অনুমোদিত। এপ্রিল মাসে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এখন বিদেশেও এই পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।
IIFT (IIFT- Indian Institute of Foreign Trade): IIFT-এর দিল্লি, কাকিনাডা এবং কলকাতা ক্যাম্পাসে ভর্তির জন্য এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক৷ ডিসেম্বরে পরীক্ষা হয়। পরীক্ষায় বসার কোনও বয়সসীমা নেই।

IIFT (IIFT- Indian Institute of Foreign Trade): IIFT-এর দিল্লি, কাকিনাডা এবং কলকাতা ক্যাম্পাসে ভর্তির জন্য এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক৷ ডিসেম্বরে পরীক্ষা হয়। পরীক্ষায় বসার কোনও বয়সসীমা নেই।
MH-CET (মহারাষ্ট্র কমন এন্ট্রান্স টেস্ট)/ MH-MBA/MMS-CET- এই কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে যে কেউ মহারাষ্ট্রের সরকারি, বেসরকারি, ডিম্ড এমবিএ ইনস্টিটিউটের ২ বছরের ফুলটাইম ম্যানেজমেন্ট কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। মার্চ মাসে ২ দিন ধরে এই পরীক্ষা চলে।
MH-CET (মহারাষ্ট্র কমন এন্ট্রান্স টেস্ট)/ MH-MBA/MMS-CET- এই কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে যে কেউ মহারাষ্ট্রের সরকারি, বেসরকারি, ডিম্ড এমবিএ ইনস্টিটিউটের ২ বছরের ফুলটাইম ম্যানেজমেন্ট কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। মার্চ মাসে ২ দিন ধরে এই পরীক্ষা চলে।
TISSNET (Tata Institute of Social Sciences): টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল সায়েন্সের পূর্ণকালীন স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। TISSNET পরীক্ষা ক্লিয়ার করার পর, TISSMAT পরীক্ষাও পাস করা প্রয়োজন।
TISSNET (Tata Institute of Social Sciences): টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল সায়েন্সের পূর্ণকালীন স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। TISSNET পরীক্ষা ক্লিয়ার করার পর, TISSMAT পরীক্ষাও পাস করা প্রয়োজন।
TANCET (তামিলনাড়ু কমন এন্ট্রান্স টেস্ট): এটি রাজ্য স্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা। তামিলনাড়ুতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করতে এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ব্যাচেলার্সে ৫০ শতাংশ নম্বর বাধ্যতামূলক।
TANCET (তামিলনাড়ু কমন এন্ট্রান্স টেস্ট): এটি রাজ্য স্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা। তামিলনাড়ুতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করতে এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ব্যাচেলার্সে ৫০ শতাংশ নম্বর বাধ্যতামূলক।
IBSAT (ICFAI Business Studies Aptitude Test): কম্পিউটার ভিত্তিক ম্যানেজমেন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার আয়োজন করে ICFAI। IBSAT, GMAT, CAT এবং NMAT স্কোরের উপর ভিত্তি করে ICFAI বিজনেস স্কুলে ভর্তি হওয়া যায়।
IBSAT (ICFAI Business Studies Aptitude Test): কম্পিউটার ভিত্তিক ম্যানেজমেন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার আয়োজন করে ICFAI। IBSAT, GMAT, CAT এবং NMAT স্কোরের উপর ভিত্তি করে ICFAI বিজনেস স্কুলে ভর্তি হওয়া যায়।
KMAT (কর্নাটক ম্যানেজমেন্ট অ্যাপটিটিউড টেস্ট): কর্ণাটকে অবস্থিত AICTE অনুমোদিত B স্কুলে ভর্তির জন্য এই পরীক্ষাটি দিতে হয়। দেশের ১০টি শহরে কেম্যাট পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বিদেশি শিক্ষার্থীরাও এতে অংশ নিতে পারেন।
KMAT (কর্নাটক ম্যানেজমেন্ট অ্যাপটিটিউড টেস্ট): কর্ণাটকে অবস্থিত AICTE অনুমোদিত B স্কুলে ভর্তির জন্য এই পরীক্ষাটি দিতে হয়। দেশের ১০টি শহরে কেম্যাট পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বিদেশি শিক্ষার্থীরাও এতে অংশ নিতে পারেন।
PGCET- কর্ণাটক পরীক্ষা কর্তৃপক্ষ কর্ণাটক PGCET পরীক্ষা পরিচালনা করে। এটি রাজ্য স্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা। এতে ভর্তির জন্য স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক ডিগ্রি থাকা বাধ্যতামূলক। এই পরীক্ষায় মোট ১০০টি প্রশ্ন থাকে।
PGCET- কর্ণাটক পরীক্ষা কর্তৃপক্ষ কর্ণাটক PGCET পরীক্ষা পরিচালনা করে। এটি রাজ্য স্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা। এতে ভর্তির জন্য স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক ডিগ্রি থাকা বাধ্যতামূলক। এই পরীক্ষায় মোট ১০০টি প্রশ্ন থাকে।
ATMA- এই কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষাকে ম্যানেজমেন্টে ভর্তির AIMS টেস্টও বলা হয়। বছরে ৪ থেকে ৫ বার এই পরীক্ষা হয়। এর মাধ্যমে এমবিএ, এমএমএস, পিজিডিএম এবং এমসিএ-র মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়া।
ATMA- এই কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষাকে ম্যানেজমেন্টে ভর্তির AIMS টেস্টও বলা হয়। বছরে ৪ থেকে ৫ বার এই পরীক্ষা হয়। এর মাধ্যমে এমবিএ, এমএমএস, পিজিডিএম এবং এমসিএ-র মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়া।

Student Agitation: কলেজ খুললেও শুরু হয়নি ক্লাস, চরম ক্ষোভ পড়ুয়াদের 

শিলিগুড়ি: লোকসভা ভোটের জন্য প্রায় আড়াই মাস ধরে শিলিগুড়ি কলেজকে অধিগ্রহণ করেছিল ইলেকশন কমিশন। কলেজে বানানো হয়েছিল ডিসি-আরসি। যে কারণে সম্পূর্ণভাবে বন্ধ ছিল পঠন-পাঠন। অবশেষে ১০ জুন কলেজ খোলে। কিন্তু কলেজ খুললেও পঠন-পাঠন বন্ধ। কলেজ পড়ুয়াদের মিলছে না সঠিক পরিষেবা। কার্যত বেহাল পরিস্থিতি শিলিগুড়ি কলেজ। যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে কলেজের পড়ুয়ারা।

কলেজ খুললেও পঠন-পাঠন শুরু না হওয়ায় ক্ষুব্ধ পড়ুয়ারা শিলিগুড়ি কলেজের অধ্যক্ষের কার্যালয়ের সামনে দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখায়। পাশাপাশি হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে কলেজের বর্তমান পরিস্থিতি তুলে ধরে। এরপর কলেজের অধ্যক্ষ সুজিত ঘোষের কাছে স্মারকলিপি জমা দেয়।

আর‌ও পড়ুন: সরকারি স্কুলের ক্লাসরুমে এসি!

দাবিদাওয়া প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শিলিগুড়ি কলেজের ছাত্র ওম চক্রবর্ত্তী জানান, গত দু’মাস ধরে কলেজ বন্ধ ছিল। এরপর কলেজ খুলেছে চারদিন হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ক্লাস শুরু হয়নি। কারণ ক্লাসের সমস্ত বেঞ্চ বাইরে। বয়েজ হোস্টেলের ছাত্ররা দু’মাস ধরে ভাড়া বাড়িতে রয়েছে। তারা এখনও কলেজে ঢুকতে পারেনি। তিনি আরও বলেন, কলেজের মধ্যে নোংরা আবর্জনা পড়ে আছে। কলেজের পঠন-পাঠন বন্ধ থাকায় ইউনিভার্সিটি থেকে নোটিশ এসেছিল ছাত্র-ছাত্রীদের অনলাইন ক্লাস করানোর জন্য। তবে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের গাফিলতিতে সেই ক্লাস হয়নি। তিনি দাবি জানান, পুনরায় কলেজ মেরামতি করে দ্রুত ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা চালু করা হোক।

অন্যদিকে শিলিগুড়ি কলেজের অধ্যক্ষ সুজিত ঘোষ বলেন, ইলেকশন কমিশনের ৯ জুঞ পর্যন্ত একটা রিকুইজিশন ছিল। সেটা সম্পূর্ণ হওয়ার পরই ১০ তারিখ কলেজ শুরু হয়। নির্বাচনের সময় কলেজ থেকে যে সমস্ত বেঞ্চ বার করা হয়েছে তার মধ্যে কিছু জিনিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই সমস্ত জিনিস সারিয়ে বেঞ্চগুলো আবার ক্লাসে ঢুকিয়ে দেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনকে বারবার চিঠি লিখেছেন। কিন্তু তারা কোন‌ওরকম সদুত্তর দেয়নি বলে অভিযোগ। এই কারণেই ক্লাস শুরু করা যাচ্ছে না বলে অধ্যক্ষের যুক্তি।

অনির্বাণ রায়

Most Beautiful Colleges: এতটাই সুন্দর! ভারতের এই ১০ বিশ্ববিদ্যালয় ১০ গোল দেবে ট্যুরিস্ট স্পটকেও! তালিকায় কলকাতার কলেজও, কোনটি জানেন!

ভারত বৈচিত্রময়। পাহাড়, সমুদ্র, অরণ্য, কী না নেই এই দেশে! আর এই প্রকৃতিকে আলিঙ্গন করে রয়েছে বিভিন্ন বাড়িঘর, আস্তানা। শিক্ষাকেন্দ্র যদি সুন্দর হয়, তা হলে তো আর কোনও কথাই নেই। ভারতের সবচেয়ে সুন্দর কলেজ ক্যাম্পাসগুলির ছবি দেখুন।
ভারত বৈচিত্রময়। পাহাড়, সমুদ্র, অরণ্য, কী না নেই এই দেশে! আর এই প্রকৃতিকে আলিঙ্গন করে রয়েছে বিভিন্ন বাড়িঘর, আস্তানা। শিক্ষাকেন্দ্র যদি সুন্দর হয়, তা হলে তো আর কোনও কথাই নেই। ভারতের সবচেয়ে সুন্দর কলেজ ক্যাম্পাসগুলির ছবি দেখুন।
ফরেস্ট রিসার্চ ইনস্টিউট ইউনিভার্সিটি, দেরাদুন: পার্বত্য শহর থেকে খানিকটা দূরে, শহরতলিতে অবস্থিত এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। পাহাড় এবং সবুজে ঘেরা ক্যাম্পাস। প্রায় ২০০ বছরের ইতিহাস বহন করছে এই কলেজ।
ফরেস্ট রিসার্চ ইনস্টিউট ইউনিভার্সিটি, দেরাদুন: পার্বত্য শহর থেকে খানিকটা দূরে, শহরতলিতে অবস্থিত এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। পাহাড় এবং সবুজে ঘেরা ক্যাম্পাস। প্রায় ২০০ বছরের ইতিহাস বহন করছে এই কলেজ।
আইআইটি (বিএইচইউ) বারাণসী: গঙ্গাতীরে অবস্থিত এই কলেজ। ইন্দো-গথিক কায়দায় বানানো হয়েছিল এই প্রতিষ্ঠান। ২০ শতক থেকে পড়াশোনার ক্ষেত্রেও বেশ প্রশংসিত এই কলেজ।
আইআইটি (বিএইচইউ) বারাণসী: গঙ্গাতীরে অবস্থিত এই কলেজ। ইন্দো-গথিক কায়দায় বানানো হয়েছিল এই প্রতিষ্ঠান। ২০ শতক থেকে পড়াশোনার ক্ষেত্রেও বেশ প্রশংসিত এই কলেজ।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়: রাজধানী দিল্লির বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজগুলি। শুধু লেখাপড়া নয়, বিল্ডিংগুলির স্থাপত্যকাজের জন্য বিখ্যাত এই প্রতিষ্ঠান।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়: রাজধানী দিল্লির বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজগুলি। শুধু লেখাপড়া নয়, বিল্ডিংগুলির স্থাপত্যকাজের জন্য বিখ্যাত এই প্রতিষ্ঠান।
আইআইএম কোজিকোডে, কেরল: ১১২.৫ একর জমি নিয়ে তৈরি এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কেরলের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশে রয়েছে পাহাড় এবং সবুজ।
আইআইএম কোজিকোডে, কেরল: ১১২.৫ একর জমি নিয়ে তৈরি এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কেরলের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশে রয়েছে পাহাড় এবং সবুজ।
জেপি ইউনিভার্সিটি অফ ইনফরমেশন টেকনলজি, সোলান: হিমাচলপ্রদেশের সোলান উপত্যকায় পাহাড়ের খাঁজে বানানো এই প্রতিষ্ঠান। ২৫ একরের জমিতে রাতের বেলা জ্বলজ্বল করে এই কলেজটি।
জেপি ইউনিভার্সিটি অফ ইনফরমেশন টেকনলজি, সোলান: হিমাচলপ্রদেশের সোলান উপত্যকায় পাহাড়ের খাঁজে বানানো এই প্রতিষ্ঠান। ২৫ একরের জমিতে রাতের বেলা জ্বলজ্বল করে এই কলেজটি।
কিং জর্জস মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি, লখনউ: ১৯০০-র একদম শুরুর দিকে বানানো এই প্রতিষ্ঠান। উত্তরপ্রদেশের লখনউতে অবস্থিত এই মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি। নবাবী প্যালেসের ধাঁচেই এর স্থাপত্যকার্য।
কিং জর্জস মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি, লখনউ: ১৯০০-র একদম শুরুর দিকে বানানো এই প্রতিষ্ঠান। উত্তরপ্রদেশের লখনউতে অবস্থিত এই মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি। নবাবী প্যালেসের ধাঁচেই এর স্থাপত্যকার্য।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা: উত্তর কলকাতায় অবস্থিত সম্মানীয় বিশ্ববিদ্যালয় এটি। কেবল পড়াশোনা ক্ষেত্রেই নয়, বিল্ডিংয়ের স্থাপত্যকার্যও বহুল প্রশংসিত। ১৮১৭ সালে তৈরি এশিয়ার প্রথম প্রতিষ্ঠান, যেখানে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছিল।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা: উত্তর কলকাতায় অবস্থিত সম্মানীয় বিশ্ববিদ্যালয় এটি। কেবল পড়াশোনা ক্ষেত্রেই নয়, বিল্ডিংয়ের স্থাপত্যকার্যও বহুল প্রশংসিত। ১৮১৭ সালে তৈরি এশিয়ার প্রথম প্রতিষ্ঠান, যেখানে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছিল।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা: উত্তর কলকাতায় অবস্থিত সম্মানীয় বিশ্ববিদ্যালয় এটি। কেবল পড়াশোনা ক্ষেত্রেই নয়, বিল্ডিংয়ের স্থাপত্যকার্যও বহুল প্রশংসিত। ১৮১৭ সালে তৈরি এশিয়ার প্রথম প্রতিষ্ঠান, যেখানে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছিল।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা: উত্তর কলকাতায় অবস্থিত সম্মানীয় বিশ্ববিদ্যালয় এটি। কেবল পড়াশোনা ক্ষেত্রেই নয়, বিল্ডিংয়ের স্থাপত্যকার্যও বহুল প্রশংসিত। ১৮১৭ সালে তৈরি এশিয়ার প্রথম প্রতিষ্ঠান, যেখানে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছিল।
সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ, মুম্বই: হেরিটেজ বিল্ডিং হিসেবে খ্যাত এই সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ। ১৮৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি স্থাপত্য। ১.১৮ হেক্টর জুড়ে বিস্তৃত এই কলেজ সবুজে ঘেরা।
সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ, মুম্বই: হেরিটেজ বিল্ডিং হিসেবে খ্যাত এই সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ। ১৮৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি স্থাপত্য। ১.১৮ হেক্টর জুড়ে বিস্তৃত এই কলেজ সবুজে ঘেরা।
ফারগুসন কলেজ, পুণে: ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই কলেজ। ভারতের শিক্ষার ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল পুণের এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এর ক্যাম্পাসের সৌন্দর্যও অন্যতম আকর্ষণ।
ফারগুসন কলেজ, পুণে: ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই কলেজ। ভারতের শিক্ষার ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল পুণের এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এর ক্যাম্পাসের সৌন্দর্যও অন্যতম আকর্ষণ।
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, বেঙ্গালুরু: ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত বেঙ্গালুরুর এই কলেজ। প্রাক-স্বাধীনতাকালীন এই প্রতিষ্ঠানটি ১৫০ হেক্টর জুড়ে বিস্তৃত।
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, বেঙ্গালুরু: ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত বেঙ্গালুরুর এই কলেজ। প্রাক-স্বাধীনতাকালীন এই প্রতিষ্ঠানটি ১৫০ হেক্টর জুড়ে বিস্তৃত।

College Admission 2024: কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে রাজ্যের কলেজগুলিতে ভর্তি কবে থেকে? বড় সিদ্ধান্ত শিক্ষা দফতরের

কলকাতা: এ বছর রাজ্যের কলেজে কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে ভর্তি হবে। রাজ্যে স্নাতকে আর কলেজ ভিত্তিক ভর্তি হবে না। স্নাতকে ভরতি নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত শিক্ষা দফতরের। সম্ভবত ২২ জুন থেকে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরুর সম্ভাবনা।

চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকে কলেজ ভিত্তিক অনলাইন এ ভর্তি নয়, কেন্দ্রীয় ভাবেই অনলাইনে কলেজে ছাত্র ভর্তি করবে রাজ্য। স্নাতক স্তরে কেন্দ্রীয় ভাবেই অনলাইনে ছাত্র ভর্তি করবে রাজ্য। এর জেরে কলেজগুলির হাতে ছাত্র ভর্তির মেধাতালিকা তৈরি নিয়ে কোনও ক্ষমতা থাকবে না। নির্বাচনী আচরণবিধি কাটলেই প্রয়োজনীয় বিজ্ঞপ্তি দেবে উচ্চ শিক্ষা দফতর বলেই সূত্রের খবর।

আরও পড়ুন: আগামী দু’ঘণ্টায় কলকাতায় ব্যাপক ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, জারি দমকা হাওয়া-বাজের সতর্কতা! আবহাওয়ার বড় খবর

ইতিমধ্যেই তার প্রস্তুতিও নিতে শুরু করছে রাজ্য। ২২ জুন থেকে কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে স্নাতক স্তরে ছাত্র ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু করতে চায় রাজ্য। অতীতে ছাত্র ভর্তি নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে উঠেছে। বারবার অভিযোগ উঠেছে শাসকদলের ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে। এর আগেও একাধিক বার কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে ছাত্র ভর্তি করতে চাইলেও পারেনি রাজ্য। সূত্রের খবর, এবার কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে ছাত্র ভর্তিতে সবুজ সঙ্কেত এসেছে নবান্নের শীর্ষ মহল থেকে।

আরও পড়ুন: প্রচার শেষ হতেই সায়নী বললেন, ‘আমি জিতে গেছি’! যাদবপুরে কি জিতে গেল তৃণমূল? জানুন

২২ জুন এই প্রক্রিয়া চালু হলে অবশেষে স্নাতকে কেন্দ্রীয় অনলাইনে ভর্তি-প্রক্রিয়া শুরু হবে রাজ্যে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকেই কার্যকর হবে তা আগেই বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল সরকার। রাজ্যজুড়ে একটি মাত্র পোর্টালের মাধ্যমেই আবেদন ও ভর্তি করা হবে। একটি পোর্টালের মাধ্যমেই যে কোনও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকস্তরে ভর্তির আবেদন করা যাবে কলেজ নয়, উচ্চশিক্ষা সংসদের অ্যাকাউন্টে জমা দিতে হবে আবেদন ও ভর্তির ফি। সমস্যা এড়াতে স্বচ্ছতা আনতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

কলেজের যে অর্থসংক্রান্ত বিষয়। অর্থাৎ ভর্তির সময় যে ফি দিতে হয় তা কলেজে দিতে হবে না। সংসদের তহবিলে টাকা দিতে হবে। ফলে কলেজের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের কোনও সম্পর্ক থাকছে না। আবেদনের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে ভর্তি হতে পারবে।

সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়

Summer Vacation School Opening Date: গরমের ছুটি শেষে স্কুল খুলছে ৩ জুন, কিন্তু ছাত্রছাত্রীরা কবে থেকে যাবে জানেন? বড় নির্দেশ শিক্ষা দফতরের

কলকাতাঃ স্কুল খুলছে গরমের ছুটির পর ৩রা জুন। তবে ১০ ই জুন থেকে ছাত্র ছাত্রীরা স্কুল করবেন। নির্দেশিকা জারি করল স্কুল শিক্ষা দফতর। স্কুল শিক্ষা দফতর জানালো ৩ রা জুন থেকে শিক্ষক – শিক্ষিকারা স্কুল আসবেন। তবে, একাধিক স্কুলে আধাসেনা থাকার কারণে ৯ ই জুন এর আগে স্কুলগুলো ক্লাস এর উপযোগী হবে না। তাই ১০ ই জুন থেকেই ছাত্র ছাত্রীরা ক্লাস করবেন। বিজ্ঞপ্তি স্কুল শিক্ষা দফতরের।

আরও পড়ুনঃ রিমলের জেরে স্থগিত প্রেসিডেন্সির সেমেস্টার পরীক্ষা, ঘোষণা করা হল নতুন সময়সূচি

৩ জুনই স্কুল খোলার প্রস্তুতি নিতে চলেছে রাজ্য স্কুল শিক্ষা দফতর বলেই সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত ১ জুন শেষ হচ্ছে সাত দফার লোকসভা নির্বাচন ২০২৪। স্কুল খোলার পর গরমের ছুটির কারণে অতিরিক্ত ক্লাস করাতে হবে স্কুলে স্কুলে। ইতিমধ্যেই তা নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য। ভোটের কাজে স্কুলগুলিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর থাকার ব্যবস্থা হয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকার পর বিভিন্ন স্কুলে স্কুলে কী অবস্থা? বিভিন্ন জেলার স্কুল বিদ্যালয় পরিদর্শকের থেকে জানতে চেয়েছে স্কুল শিক্ষা দফতর।

গরম বাড়তে দেখে গত ২২ এপ্রিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে আগাম গরমের ছুটি ঘোষণা করেছিল রাজ্য। গরমের জেরে যাতে ছাত্রছাত্রীরা অসুস্থ না হয়ে পড়ে সেই কারণেই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করা হয়। আগামী ২ জুন পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ৩ তারিখ থেকেই খুলে যাবে স্কুল, তবে ছাত্রছাত্রীরা ১০ই জুন থেকে যাওয়া শুরু করবে স্কুলে।

Higher Secondary Result 2024: ৮০ শতাংশ প্রতিবন্ধকতা নিয়ে উচ্চমাধ্যমিকে ৯২% নম্বর! বালুরঘাটের পায়েলের বিরাট চমক

দক্ষিণ দিনাজপুর: হাঁটাচলা তো অনেক পরের ব্যাপার, সরু ও রুগ্ন হাত দুটো কোন‌ও ভারী কাজ করতে পারে না। শুধুমাত্র কোনরকমে কলম চালাতে শিখেছেন। আর তাতেই বাজিমাত। ৮০ শতাংশ বিশেষভাবে সক্ষম পায়েল পাল এবারের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৯২ শতাংশ নাম্বার পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

বিশেষভাবে সক্ষম পায়েলের এই সাফল্য ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলে দিয়েছে। এবার সেই পায়েল পালের পড়াশোনার যাবতীয় দায়িত্ব নিতে চলেছে বালুরঘাট মহিলা কলেজ কর্তৃপক্ষ। এদিন মহিলা কলেজের পক্ষ থেকে পায়েলের বাড়িতে অধ্যক্ষ গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। তারপর পড়াশোনার যাবতীয় দায়ভার গ্রহণ করার কথা জানান।

আরও পড়ুন: মাত্র ৬ হাজার টাকার জন্য প্রাণ গেল বৃদ্ধের! পাওনা চাইতে গেলে পিটিয়ে খুন…

বালুরঘাট মহিলা কলেজের পক্ষ থেকে ৫০০০ টাকার চেক, কলম, ডায়েরি, উত্তরীয় এবং মানপত্র তুলে দেওয়া হয় পায়েলের হাতে। অধ্যক্ষ জানান, পায়েল যদি বালুরঘাট মহিলা কলেজে ভর্তি হয় তবে আগামী চার বছর তার পড়াশোনার সমস্ত দায়-দায়িত্ব নেবেন তাঁরা। বিষয়টি জানার পরে খুশির হাওয়া পায়েলের পরিবারে। এই বিষয়ে বালুরঘাট মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ বিমান চক্রবর্তী বলেন, উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর টিভি সহ অন্যান্য গণমাধ্যমে তিনি পায়েলের খবরটি দেখেন। এরপরই আলোচনা করে তার পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন।

জন্মের পর থেকেই শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে সঙ্গী করেই বেড়ে উঠেছে পায়েল। স্কুলে যাতায়াত থেকে শুরু করে সমস্ত কিছুই মায়ের কোলে চেপে করতে হয় তাকে। উচ্চতা দেখলে মনে হবে যেন ছোট্ট শিশু। কোমরের নীচ থেকে বাকি দেহ কার্যত অসার। হাঁটাচল তো দূরের কথা, হাতের অবস্থা এতই খারাপ যে কোনও ভারী কাজ করতে গেলেও রীতিমত বেগ পেতে হয়। বসে বসেই কাটে দিন। এই বাধা-বিপত্তি পেরিয়েই আগামী দিনে সে ভূগোলে অনার্স নিয়ে পড়াশুনা করতে চায়।

সুস্মিতা গোস্বামী

Bangla Video: স্বনির্ভর হওয়ার পথে রায়দিঘি কলেজ

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: স্বনির্ভর হয়ে ওঠার কাহিনী তো অনেক শুনেছেন। কিন্তু কখনও কি শুনেছেন আস্ত একট কলেজ স্বনির্ভর হয়ে উঠছে? ঠিক এমনই ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘি কলেজের ক্ষেত্রে। এই কলেজে তৈরি হচ্ছে নতুন ভবন।

দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রত্যন্ত এলাকা রায়দিঘিতে অবস্থিত এই কলেজে গত কয়েকটি শিক্ষাবর্ষ জুড়ে ক্রমশ ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা বাড়ছে তারা যাতে সঠিকভাবে ক্লাস করতে পারে তার জন্যই বাড়ানো হচ্ছে কলেজ ভবনের পরিধি। তৈরি হচ্ছে নতুন কলেজ বিল্ডিং। এই নতুন ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে কলেজের নিজস্ব টাকায়। এই বিষয়ে সরকার বা অন্য কোথাও থেকে সেই অর্থে সাহায্য নেওয়া হয়নি।

আর‌ও পড়ুন: চতুর্থ দফায় নজর কাড়বে এই জেলার ভোট, বাঙালি-অবাঙালি মিশ্রণে নির্ধারক একাধিক সমীকরণ

কলেজ ভবন তৈরির এই টাকা কোথা থেকে এল‍? এই প্রশ্নের জবাবে রায়দিঘি কলেজের অধ্যক্ষ শশবিন্দু জানা জানান, কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের প্রদেয় ফি বাঁচিয়ে সেই টাকা দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে এই ভবন। সেই সঙ্গে কলেজ প্রাঙ্গণেই তৈরি করা হয়েছে একাধিক প্রজেক্ট। ঔষধি গাছের বাগান গড়ে তোলা হয়েছে কলেজে। এছাড়াও কলেজ প্রাঙ্গণে হয়েছে সূর্যমুখী ফুলের বাগান। কয়েক মাস আগে করা হয়েছিল মাশরুম চাষ। এভাবে গোটা কলেজ স্বনির্ভর হয়ে উঠেছে। এই কাজে কলেজের একাধিক বিভাগ সহযোগিতা করছে। রয়েছে ছাত্র-ছাত্রীরাও। এভাবে কলেজের স্বনির্ভর হওয়ার গল্প পথ দেখাচ্ছে অন্যান্য কলেজগুলিকেও। ভবিষ্যতে এই প্রকল্পগুলি আরও বড় আকারে করার পরিকল্পনা নিচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।

নবাব মল্লিক