Tag Archives: Festival

Brahmachari Baba Lokenath Puja 2024: রাত পোহালেই ব্রহ্মচারী বাবা লোকনাথের পুজো, জানুন শুভ সময়…এই মুহূর্তে পুজো করলেই শ্রেষ্ঠ ফল পাবেন

বাংলা ক্যালেন্ডারে চলছে জ্যৈষ্ঠমাস৷ রবিবার ১৯ জ্যৈষ্ঠ৷ ঘরে ঘরে এবং মন্দিরে পালিত হবে ব্রহ্মচারী বাবা লোকনাথের তিরোধান দিবস৷
বাংলা ক্যালেন্ডারে চলছে জ্যৈষ্ঠমাস৷ রবিবার ১৯ জ্যৈষ্ঠ৷ ঘরে ঘরে এবং মন্দিরে পালিত হবে ব্রহ্মচারী বাবা লোকনাথের তিরোধান দিবস৷

 

এ বছর রবিবার, ১৯ জ্যৈষ্ঠ পড়েছে ২ জুন৷ সেদিনই পালিত হবে সাধক লোকনাথের তিরোধান দিবস৷
এ বছর রবিবার, ১৯ জ্যৈষ্ঠ পড়েছে ২ জুন৷ সেদিনই পালিত হবে সাধক লোকনাথের তিরোধান দিবস৷

 

রবিবার পুজোর সর্বোত্তম শুভ মুহূর্ত সকাল ৬.৪৩ মিনিটে এবং তার পর সকাল ৯.২৫ মিনিটে।
রবিবার পুজোর সর্বোত্তম শুভ মুহূর্ত সকাল ৬.৪৩ মিনিটে এবং তার পর সকাল ৯.২৫ মিনিটে।

 

পুনরায় দুপুর ১২.০৬ মিনিটে এবং ২.৪৭-এ পুজোর জন্য শুভ সময় রয়েছে।
পুনরায় দুপুর ১২.০৬ মিনিটে এবং ২.৪৭-এ পুজোর জন্য শুভ সময় রয়েছে।
ভক্ত এবং পুণ্যার্থীদের বিশ্বাস, এই তিথিতে বাবা লোকনাথের আরাধনা করলে জীবন থেকে সব বাধাবিঘ্ন দূর হয়ে শান্তি ফিরে আসে৷
ভক্ত এবং পুণ্যার্থীদের বিশ্বাস, এই তিথিতে বাবা লোকনাথের আরাধনা করলে জীবন থেকে সব বাধাবিঘ্ন দূর হয়ে শান্তি ফিরে আসে৷

Kalashatami Vrat on Thursday: বৃহস্পতিবারে কালাষ্টমী তিথি! দিনভর করুন এই কাজগুলি, জীবন থেকে অশুভ প্রভাব কেটে আসবে অর্থ ও সমৃদ্ধি

পবিত্র ও পুণ্যতিথি কালাষ্টমীকে উ‍ৎসর্গ করা হয় কালভৈরবের নামে৷ সনাতনী বিশ্বাসে এই তিথির গুরুত্ব প্রচুর৷
পবিত্র ও পুণ্যতিথি কালাষ্টমীকে উ‍ৎসর্গ করা হয় কালভৈরবের নামে৷ সনাতনী বিশ্বাসে এই তিথির গুরুত্ব প্রচুর৷

 

 প্রতি মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে পালিত হয় এই বিশেষ দিন৷ জ্যৈষ্ঠমাসের কালাষ্টমী ব্রত পালিত হবে ৩০ মে, বৃহস্পতিবার৷
প্রতি মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে পালিত হয় এই বিশেষ দিন৷ জ্যৈষ্ঠমাসের কালাষ্টমী ব্রত পালিত হবে ৩০ মে, বৃহস্পতিবার৷

 

একে বৃহস্পতি বা লক্ষ্মীবার৷ তার উপর কালাষ্টমী তিথি৷ ফলে জ্যোতিষ মতে এই দিন তথা তিথির গুরুত্ব গভীর৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷
একে বৃহস্পতি বা লক্ষ্মীবার৷ তার উপর কালাষ্টমী তিথি৷ ফলে জ্যোতিষ মতে এই দিন তথা তিথির গুরুত্ব গভীর৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷

 

আজ বা বৃহস্পতিবার অষ্টমী তিথি শুরু হচ্ছে সকাল ১১.৪৩ মিনিটে৷ এই তিথি থাকবে ৩১ মে, সকাল ৯.৩৮ পর্যন্ত৷
আজ বা বৃহস্পতিবার অষ্টমী তিথি শুরু হচ্ছে সকাল ১১.৪৩ মিনিটে৷ এই তিথি থাকবে ৩১ মে, সকাল ৯.৩৮ পর্যন্ত৷

 

মহাদেবের রূপ কালভৈরব পূজিত হন দণ্ডপাণি বা ক্ষেত্রপাল হিসেবেও৷ বলা হয়, জীবন থেকে লোভ, মোহ, ক্রোধ, মোহ সংক্রান্ত অশুভ প্রভাব দূর করেন কালভৈরব৷
মহাদেবের রূপ কালভৈরব পূজিত হন দণ্ডপাণি বা ক্ষেত্রপাল হিসেবেও৷ বলা হয়, জীবন থেকে লোভ, মোহ, ক্রোধ, মোহ সংক্রান্ত অশুভ প্রভাব দূর করেন কালভৈরব৷

 

কালাষ্টমী তিথিতে সকালে উঠে স্নান সেরে শুদ্ধ বসন পরুন৷ ভগবান শিব বা কালভৈরবের বিগ্রহ স্থাপন করুন৷ তাঁকে ফুল নিবেদন করে প্রজ্বলন করুন সর্ষের তেলের প্রদীপ৷ পাঠ করুন ভৈরব মন্ত্র৷
কালাষ্টমী তিথিতে সকালে উঠে স্নান সেরে শুদ্ধ বসন পরুন৷ ভগবান শিব বা কালভৈরবের বিগ্রহ স্থাপন করুন৷ তাঁকে ফুল নিবেদন করে প্রজ্বলন করুন সর্ষের তেলের প্রদীপ৷ পাঠ করুন ভৈরব মন্ত্র৷

 

কালভৈরবের পুজোর অন্যতম প্রসাদ হল সুজির তৈরি মিষ্টি৷ পাশাপাশি তাঁকে নিবেদন করা হয় মালপোয়া এবং অন্যান্য মিষ্টান্ন ও বেসনের হালুয়া৷
কালভৈরবের পুজোর অন্যতম প্রসাদ হল সুজির তৈরি মিষ্টি৷ পাশাপাশি তাঁকে নিবেদন করা হয় মালপোয়া এবং অন্যান্য মিষ্টান্ন ও বেসনের হালুয়া৷

 

উপবাস ব্রত রাখলে সন্ধ্যায় উপবাস ভঙ্গ করুন সাত্তিক আহারে৷ সন্ধ্যাতেও কালভৈরবের বিগ্রহের সামনে প্রদীপ প্রজ্বলন করতে ভুলবেন না৷
উপবাস ব্রত রাখলে সন্ধ্যায় উপবাস ভঙ্গ করুন সাত্তিক আহারে৷ সন্ধ্যাতেও কালভৈরবের বিগ্রহের সামনে প্রদীপ প্রজ্বলন করতে ভুলবেন না৷

 

বৃহস্পতিবার মা লক্ষ্মীর নিত্যপুজোও করবেন নিয়ম মেনে৷ অনেকে তাঁর সঙ্গে বিষ্ণুপুজোও করে থাকেন৷ বৃহস্পতিবার কালাষ্টমী তিথি পড়ায় একসঙ্গে পূজিত হন দেবী লক্ষ্মী, ভগবান বিষ্ণু এবং কালভৈরব রূপে মহাদেব৷
বৃহস্পতিবার মা লক্ষ্মীর নিত্যপুজোও করবেন নিয়ম মেনে৷ অনেকে তাঁর সঙ্গে বিষ্ণুপুজোও করে থাকেন৷ বৃহস্পতিবার কালাষ্টমী তিথি পড়ায় একসঙ্গে পূজিত হন দেবী লক্ষ্মী, ভগবান বিষ্ণু এবং কালভৈরব রূপে মহাদেব৷

Baba Lokenath Brahmachari Puja Rituals: আসছে ১৯ জ্যৈষ্ঠ, বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোয় অবশ্যই নিবেদন করুন ‘এই নীল ফুল’, ‘এই সাদা মিষ্টি’

আগামী ১৯ জ্যৈষ্ঠ, ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ২ জুন ঘরে ঘরে পালিত হবে বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান দিবস৷
আগামী ১৯ জ্যৈষ্ঠ, ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ২ জুন ঘরে ঘরে পালিত হবে বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান দিবস৷

 

ঘরোয়া সাধারণ উপকরণেই সম্পন্ন করা হয় বাবা লোকনাথের পুজো এবং উপাসনা৷
ঘরোয়া সাধারণ উপকরণেই সম্পন্ন করা হয় বাবা লোকনাথের পুজো এবং উপাসনা৷

 

বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোর মূল উপকরণ মিছরি৷ তাঁর প্রসাদে মিছরি অবশ্যই দেবেন৷
বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোর মূল উপকরণ মিছরি৷ তাঁর প্রসাদে মিছরি অবশ্যই দেবেন৷

 

পুজোর মূল ফুল হতে হবে সাদা রঙের৷ যে কোনও সাদা ফুল তাঁর পুজোয় দেওয়া যায়৷
পুজোর মূল ফুল হতে হবে সাদা রঙের৷ যে কোনও সাদা ফুল তাঁর পুজোয় দেওয়া যায়৷

 

বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নীল শাপলা বা নীল শালুক ফুল৷ তাঁর চরণে নিবেদন করুন এই ফুল৷
বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নীল শাপলা বা নীল শালুক ফুল৷ তাঁর চরণে নিবেদন করুন এই ফুল৷

 

মিষ্টান্ন ভোগের মধ্যে তাঁকে নিবেদন করতে পারেন পায়েস, অমৃতি এবং যে কোনও সাদা রঙের মিষ্টি৷
মিষ্টান্ন ভোগের মধ্যে তাঁকে নিবেদন করতে পারেন পায়েস, অমৃতি এবং যে কোনও সাদা রঙের মিষ্টি৷

 

তাঁর পুজোয় ফলপ্রসাদে অবশ্যই রাখবেন তালশাঁস এবং কালো জাম৷ এছাড়াও সাজিয়ে দিতে পারেন আম, কালোজাম, লিচু-সহ নানা মরশুমি ফল৷
তাঁর পুজোয় ফলপ্রসাদে অবশ্যই রাখবেন তালশাঁস এবং কালো জাম৷ এছাড়াও সাজিয়ে দিতে পারেন আম, কালোজাম, লিচু-সহ নানা মরশুমি ফল৷
প্রতি সোমবার বাবা লোকনাথের পুজো সম্পন্ন করেন তাঁর ভক্তরা৷ তাঁদের বিশ্বাস তাঁর পুজো করলে সংসার সুখশান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে৷
প্রতি সোমবার বাবা লোকনাথের পুজো সম্পন্ন করেন তাঁর ভক্তরা৷ তাঁদের বিশ্বাস তাঁর পুজো করলে সংসার সুখশান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে৷

Tarapith Temple Phalaharini Amavasya 2024: আসছে ফলহারিণী অমাবস্যা, তারাপীঠ মন্দিরে পুণ্যলগ্নে মহাপুজোর প্রস্তুতি তুঙ্গে

ফলহারিণী অমাবস্যায় বছরের অন্যান্য অমাবস্যার থেকে আলাদাভাবে পুজো করা হয় তারাপীঠ মন্দিরের মা তারাকে। তবে কেন এই ফলহারিণী অমাবস্যার গুরুত্ব রয়েছে? এই বিষয়ে হয়তো অনেকের জানা নেই। ( প্রতিবেদন: সৌভিক রায়)
ফলহারিণী অমাবস্যায় বছরের অন্যান্য অমাবস্যার থেকে আলাদাভাবে পুজো করা হয় তারাপীঠ মন্দিরের মা তারাকে। তবে কেন এই ফলহারিণী অমাবস্যার গুরুত্ব রয়েছে? এই বিষয়ে হয়তো অনেকের জানা নেই। ( প্রতিবেদন: সৌভিক রায়)

 

জানা যায় এই আমাবস্যা তিথিতে মা কালী অথবা মা তারাকে মরশুমি ফল সহযোগে ভোগ নিবেদন করলে তাদের ইচ্ছাপূরণ হয়। মনস্কামনা পূরণ হয়ে থাকে। আর সেই কারণেই এই ফলহারিণী অমাবস্যার গুরুত্ব রয়েছে।
জানা যায় এই আমাবস্যা তিথিতে মা কালী অথবা মা তারাকে মরশুমি ফল সহযোগে ভোগ নিবেদন করলে তাদের ইচ্ছাপূরণ হয়। মনস্কামনা পূরণ হয়ে থাকে। আর সেই কারণেই এই ফলহারিণী অমাবস্যার গুরুত্ব রয়েছে।

 

এই বছর ফলহারিণী আমাবস্যা শুরু হচ্ছে বাংলার জ্যৈষ্ঠ মাসের ২২ তারিখ অর্থাৎ ইংরেজির জুন মাসের ৫ তারিখে। প্রত্যেক বছরের মতো এবারও সাড়ম্বরে ফলহারিণী কালীপুজো হবে তারাপীঠে।
এই বছর ফলহারিণী আমাবস্যা শুরু হচ্ছে বাংলার জ্যৈষ্ঠ মাসের ২২ তারিখ অর্থাৎ ইংরেজির জুন মাসের ৫ তারিখে। প্রত্যেক বছরের মতো এবারও সাড়ম্বরে ফলহারিণী কালীপুজো হবে তারাপীঠে।

 

ফলহারিণী অমাবস্যায় পূজিত হন আদিশক্তি। এই অমাবস্যা তিথিতে মা তারাকে ফলের ভোগ নিবেদন করলে মনস্কামনা পূর্ণ হয় বলে বিশ্বাস করেন দূর-দূরান্ত থেকে আগত পুণ্যার্থীরা। তাই ফল দিয়ে মা তারাকে পুজো করেন ভক্তরা।
ফলহারিণী অমাবস্যায় পূজিত হন আদিশক্তি। এই অমাবস্যা তিথিতে মা তারাকে ফলের ভোগ নিবেদন করলে মনস্কামনা পূর্ণ হয় বলে বিশ্বাস করেন দূর-দূরান্ত থেকে আগত পুণ্যার্থীরা। তাই ফল দিয়ে মা তারাকে পুজো করেন ভক্তরা।

 

ফলহারিণী অমাবস্যা উপলক্ষে তারাপীঠে তারা মায়ের নিশিরাতে পুজো ও আরতি হয়। মায়ের বিগ্রহকে ফুল এবং ফলের মালা দিয়ে রাজবেশে সাজানো হয়।
ফলহারিণী অমাবস্যা উপলক্ষে তারাপীঠে তারা মায়ের নিশিরাতে পুজো ও আরতি হয়। মায়ের বিগ্রহকে ফুল এবং ফলের মালা দিয়ে রাজবেশে সাজানো হয়।

 

ফলহারিণী অমাবস্যায় তারাপীঠ মন্দিরে তিনবার আরতি হয়ে থাকে প্রত্যেক বছর। একটি হচ্ছে সকালবেলায় মঙ্গল আরতি, তার পর সন্ধ্যাবেলায় সন্ধ্যারতি এবং মা তারার শয়নের আগে নিশি আরতি।
ফলহারিণী অমাবস্যায় তারাপীঠ মন্দিরে তিনবার আরতি হয়ে থাকে প্রত্যেক বছর। একটি হচ্ছে সকালবেলায় মঙ্গল আরতি, তার পর সন্ধ্যাবেলায় সন্ধ্যারতি এবং মা তারার শয়নের আগে নিশি আরতি।

 

মা তারাকে রাজরাজেশ্বরী বেশে সাজানো হয়। দুপুরের অন্নভোগে মা তারাকে পাঁচ রকম ভাজা, খিচুড়ি, পোলাও, ফ্রায়েড রাইস, সবজি, মাছের মাথা, শোল মাছ পোড়া, মিষ্টি সহযোগে ভোগ নিবেদন করা হয় এবং সন্ধ্যার পর চলে বিশেষ পুজো।
মা তারাকে রাজরাজেশ্বরী বেশে সাজানো হয়। দুপুরের অন্নভোগে মা তারাকে পাঁচ রকম ভাজা, খিচুড়ি, পোলাও, ফ্রায়েড রাইস, সবজি, মাছের মাথা, শোল মাছ পোড়া, মিষ্টি সহযোগে ভোগ নিবেদন করা হয় এবং সন্ধ্যার পর চলে বিশেষ পুজো।

Rohini Festival: রোহিনী উৎসব কী জানেন? দেখুন ভিডিও

পুরুলিয়া: গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী পরবগুলির মধ্যে অন্যতম রোহিনী উৎসব। এই উৎসবের মধ্যে দিয়ে বীজ বপণের কাজ শুরু হয়। গোটা জঙ্গলমহলজুড়ে এই উৎসব পালিত হয়। জেলা পুরুলিয়াতে দেখা গিয়েছে এই রোহিনী উৎসব পালিত হতে। ‌পুরুলিয়া জেলা সহ সারা জঙ্গলমহলে এই দিনটি কৃষক পরিবারগুলির কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মূলত জৈষ্ঠ মাসে এই উৎসব পালিত হয়ে থাকে। এই উৎসবটিকে বীজ পুনাহ্য বলা হয়ে থাকে।

লাল মাটির জেলা পুরুলিয়ার কৃষিকাজ নির্ভরশীল বর্ষার উপর। বর্ষার আগমনের উপর হিসাব করেই এই জেলায় আমন ধানের চাষ হয়। তাই রোহিনী উৎসবের মধ্যে দিয়ে সেই চাষের কাজের সূচনা হয়। এই উৎসবের জন্য শুদ্ধ বস্ত্র পরিধান করে ক্ষেত থেকে নিয়ে আসা হয় রোহিনী মাটি। যা সারা বছর ধরে পুজো পার্বণে ব্যবহার করা হয়। একই সঙ্গে নারী পুরুষ নির্বিশেষে এই দিন শস্য ক্ষেতে প্রথাগত পুজো ছেড়ে বীজ বপন করেন।

আরও পড়ুন: সবজি-তিল-বাদাম চাষের ব্যাপক ক্ষতি, রিমলের তাণ্ডবে অসহায় কৃষকরা

এই বিষয়ে কৃষকরা জানান কৃষি কাজের জন্য কৃষকেরা এই উৎসব পালন করে থাকেন। এই পরব মূলত কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল মানুষরাই করে থাকেন। এই দিন মা মনসার আরাধনা করা হয়। এই উৎসবে যদি বৃষ্টি হয় তাহলে ভীষণই শুভ বলে মনে করা হয়। জঙ্গলমহলের কৃষকদের কাছে অন্যতম উৎসব রোহিনী উৎসব। বর্ষায় কৃষি কাজের সূচনা হয় এই উৎসবের মধ্যে দিয়ে। তাই জেলা পুরুলিয়ার কৃষকেরাও মহা আনন্দের সঙ্গে এই উৎসব পালন করে থাকেন।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Baba Lokenath Brahmachari Puja Date 2024: এ বছর বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজো কবে পালিত হবে? জানুন দিনক্ষণ ও পুজোর শুভ মুহূর্ত

জ্যৈষ্ঠ মাসে লোকনাথ ব্রহ্মচারী পুজোঅর্চনায় মেতে ওঠেন তাঁর ভক্তরা।
জ্যৈষ্ঠ মাসে লোকনাথ ব্রহ্মচারী পুজোঅর্চনায় মেতে ওঠেন তাঁর ভক্তরা।

 

লোকনাথবাবার তিরোধান দিবসে তাঁর পুজো অর্চনা করা হয় তাঁর মন্দির এবং ভক্তদের বাড়িতে।
লোকনাথবাবার তিরোধান দিবসে তাঁর পুজো অর্চনা করা হয় তাঁর মন্দির এবং ভক্তদের বাড়িতে।

 

এ বছর লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান দিবস ১৯ জ্যৈষ্ঠ পড়েছে ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ২ জুন।
এ বছর লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান দিবস ১৯ জ্যৈষ্ঠ পড়েছে ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ২ জুন।

 

সেদিন পুজোর সর্বোত্তম শুভ মুহূর্ত সকাল ৬.৪৩ মিনিটে এবং তার পর সকাল ৯.২৫ মিনিটে।
সেদিন পুজোর সর্বোত্তম শুভ মুহূর্ত সকাল ৬.৪৩ মিনিটে এবং তার পর সকাল ৯.২৫ মিনিটে।

 

পুনরায় দুপুর ১২.০৬ মিনিটে এবং ২.৪৭-এ পুজোর জন্য শুভ সময় রয়েছে।
পুনরায় দুপুর ১২.০৬ মিনিটে এবং ২.৪৭-এ পুজোর জন্য শুভ সময় রয়েছে।

 

Jamai Sasthi 2024: জামাইষষ্ঠীতে শাশুড়ির জন্য কিনুন এই উপহার

উত্তর দিনাজপুর: আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরই জামাইষষ্ঠী। তবে এই দিন শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ার আগে জামাইরা একটু হলেও বেশ চিন্তিত থাকেন। কারণ শ্বশুরবাড়িতে তো আর খালি হাতে যাওয়া যায় না। ফলে শাশুড়িকে উপহার দেওয়ার একটা বিষয় থেকেই যায়। কিন্তু কী উপহার দেবেন শত চিন্তা করেও অনেকেই সেটা বুঝে উঠতে পারেন না।

এবার জামাই ষষ্ঠীতে শাশুড়ির জন্য কী উপহার নিয়ে যাবেন তার দুর্দান্ত সমাধান এসে গিয়েছে। আজকের দিনেহাতে সময় কম। এদিকে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শাশুড়িদের সাজসজ্জাতেও পরিবর্তন এসেছে। তাই এই সময় শাশুড়ির জন্য উপহার হিসেবে বেছে নিতে পারেন ইউনিক জুয়েলারি সেট। শাড়ি কিংবা সালোয়ারের সঙ্গে দিতে পারেন নতুনত্বের এই টেরাকোটার জুয়েলারি।

আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব থেকে বেঁচে গেল বীরভূম, বৃষ্টি হলেও ক্ষয়ক্ষতি তেমন হয়নি

সময় বদলেছে। শাশুড়িরা এখন রীতিমতো আধুনিক ও স্টাইলিশ জিনিসপত্র পরেন। শুধু শাড়িতেই সীমাবদ্ধ থাকেন না বর্তমানের শাশুড়িরা। কেউ পরেন সালোয়ার কামিজ, তো কেউ জিন্স। তাই উপহার হিসেবে শাশুড়ির জন্য আপনাকেও এমন জুয়েলারি বা গয়না বেছে নিতে হবে যা সমস্ত পোশাকের সঙ্গে মানানসই হয়। আর এইরকম একটি জুয়েলারির সম্ভার নিয়ে হাজির হয়েছে উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ হাট পাড়ারর টেরাকোটা শিল্পীরা।

টেরাকোটার শিল্পীদের হাতেই তৈরি হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পোড়ামাটির গয়না। এই টেরাকোটার জুয়েলারি বেশ পকেট ফ্রেন্ডলি। ৫০ টাকা থেকে এর দাম শুরু। আপনি পেয়ে যাবেন বিভিন্ন ধরনের মাটির কারুকার্য করা রংবেরঙের এই জুয়েলারি। এই প্রসঙ্গে এলাকার এক টেরাকোটা শিল্পী জানান, সোনার দাম আকাশছোঁয়া। সেখানে এবারের জামাইষষ্ঠীতে শাশুড়ির উপহার হিসেবে জামাইদের কাছে মুশকিল আসান হতে পারে টেরাকোটার এই গয়না। অনেকেই এই গয়না কিনে নিয়ে যাচ্ছেন বলে তিনি জানান।

পিয়া গুপ্তা

Phalaharini Kalipuja 2024 Rituals: আসছে ফলহারিণী কালীপুজো, অমাবস্যার সন্ধ্যায় সিঁদুর দিয়ে করুন এই কাজ! জীবনে টাকার অভাব থাকবে না

জ্যৈষ্ঠমাসের অমাবস্যায় পালিত হয় ফলহারিণী কালীপুজো। দেবী কালীর বিশেষ রূপ হল ফলহারিণী।
জ্যৈষ্ঠমাসের অমাবস্যায় পালিত হয় ফলহারিণী কালীপুজো। দেবী কালীর বিশেষ রূপ হল ফলহারিণী।

 

ভক্তদের প্রচলিত বিশ্বাস, এই তিথিতে নিষ্ঠাভরে পুজো করলে জীবনের অশুভ ফল হরণ করেন দেবী। শুভ ফল প্রদান করেন৷ তাই এই তিথিকে বলা হয় ফলহারিণী অমাবস্যা৷
ভক্তদের প্রচলিত বিশ্বাস, এই তিথিতে নিষ্ঠাভরে পুজো করলে জীবনের অশুভ ফল হরণ করেন দেবী। শুভ ফল প্রদান করেন৷ তাই এই তিথিকে বলা হয় ফলহারিণী অমাবস্যা৷

 

এই তিথিতে পালনীয় কিছু নিয়ম আছে৷ প্রচলিত বিশ্বাস, এই আচার অনুষ্ঠান পালন করলে জীবনের সব বাধা বিঘ্ন দূর হয়৷ জীবনে বর্ষিত হয় ধনসম্পদ ও সমৃদ্ধি৷
এই তিথিতে পালনীয় কিছু নিয়ম আছে৷ প্রচলিত বিশ্বাস, এই আচার অনুষ্ঠান পালন করলে জীবনের সব বাধা বিঘ্ন দূর হয়৷ জীবনে বর্ষিত হয় ধনসম্পদ ও সমৃদ্ধি৷

 

জুন মাসের ৫ তারিখে সন্ধ্যা ৭.১৫ মিনিটে শুরু অমাবস্যা৷ এই তিথি থাকবে ৬ জুন বিকেল ৫.৫৩ পর্যন্ত৷ অমাবস্যা নিশি পালন করা হবে ৫ জুন, বুধবার সন্ধ্যাতেই৷ বিভিন্ন কালীমন্দির এবং গৃহস্থের বাড়িতে মহা সমারোহে ফলহারিণী কালীপুজোর আয়োজন করা হয়ে থাকে৷
জুন মাসের ৫ তারিখে সন্ধ্যা ৭.১৫ মিনিটে শুরু অমাবস্যা৷ এই তিথি থাকবে ৬ জুন বিকেল ৫.৫৩ পর্যন্ত৷ অমাবস্যা নিশি পালন করা হবে ৫ জুন, বুধবার সন্ধ্যাতেই৷ বিভিন্ন কালীমন্দির এবং গৃহস্থের বাড়িতে মহা সমারোহে ফলহারিণী কালীপুজোর আয়োজন করা হয়ে থাকে৷

 

ফলহারিণী কালীপুজোর সন্ধ্যায় স্নান সেরে শুদ্ধ লালবস্ত্র পরে হাতে নিন সিঁদুর এবং গব্য ঘৃত৷ যদি গব্য ঘৃত না থাকে পরিবর্তে নিতে পারেন তিলতেল৷
ফলহারিণী কালীপুজোর সন্ধ্যায় স্নান সেরে শুদ্ধ লালবস্ত্র পরে হাতে নিন সিঁদুর এবং গব্য ঘৃত৷ যদি গব্য ঘৃত না থাকে পরিবর্তে নিতে পারেন তিলতেল৷

 

সেদিন সন্ধ্যায় মা কালীর বিগ্রহ বা ছবির সামনে বসুন লাল আসনে৷ দেবীকে পরিয়ে দিন লাল জবার মালা৷ অর্ঘ্য নিবেদন করুন বেলপাতা এবং রক্তচন্দনে
সেদিন সন্ধ্যায় মা কালীর বিগ্রহ বা ছবির সামনে বসুন লাল আসনে৷ দেবীকে পরিয়ে দিন লাল জবার মালা৷ অর্ঘ্য নিবেদন করুন বেলপাতা এবং রক্তচন্দনে

 

লাল সিঁদুর এবং ঘি মিশ্রণ করে নিবেদন করুন মা কালীর শ্রীচরণে৷ এর পর আম, লিচু-সহ জ্যৈষ্ঠমাসের মরশুমি ফল অর্ঘ্য দিন দেবী কালীর পায়ে৷
লাল সিঁদুর এবং ঘি মিশ্রণ করে নিবেদন করুন মা কালীর শ্রীচরণে৷ এর পর আম, লিচু-সহ জ্যৈষ্ঠমাসের মরশুমি ফল অর্ঘ্য দিন দেবী কালীর পায়ে৷

Jamaisashthi Rituals 2024: মেয়ে-জামাইয়ের মঙ্গল চান? এভাবে সাজান জামাইষষ্ঠীর পুজোর ডালা! অবশ্যই রাখুন এই ফলের ছড়া! জানুন নিয়ম

বাঙালি বাড়িতে ১২ মাসে ১৩ ষষ্ঠী। এর মধ্যে জ্যৈষ্ঠমাসে পালিত হয় অরণ্যষষ্ঠী। এই ব্রত বেশি প্রচলিত জামাইষষ্ঠী নামে।
বাঙালি বাড়িতে ১২ মাসে ১৩ ষষ্ঠী। এর মধ্যে জ্যৈষ্ঠমাসে পালিত হয় অরণ্যষষ্ঠী। এই ব্রত বেশি প্রচলিত জামাইষষ্ঠী নামে।

 

প্রত্যেক ষষ্ঠীতেই সন্তানের মঙ্গলকামনা করেন মায়েরা। জামাইষষ্ঠী ব্রতপালনের দিন জামাইয়ের জন্য পুজো ও মঙ্গলকামনা করেন শাশুড়িমায়েরা।
প্রত্যেক ষষ্ঠীতেই সন্তানের মঙ্গলকামনা করেন মায়েরা। জামাইষষ্ঠী ব্রতপালনের দিন জামাইয়ের জন্য পুজো ও মঙ্গলকামনা করেন শাশুড়িমায়েরা।

 

যে কোনও ষষ্ঠীপুজোয় গুরুত্বপূর্ণ হল পুজোর ডালি সাজিয়ে তোলা। অরণ্যষষ্ঠীতে পুজোর ডালায় কাঁঠালপাতার উপর সাজিয়ে দিন বিজোড় সংখ্যক ৫,৭ বা ৯ রকম মরশুমি ফল। বলছেন পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।
যে কোনও ষষ্ঠীপুজোয় গুরুত্বপূর্ণ হল পুজোর ডালি সাজিয়ে তোলা। অরণ্যষষ্ঠীতে পুজোর ডালায় কাঁঠালপাতার উপর সাজিয়ে দিন বিজোড় সংখ্যক ৫,৭ বা ৯ রকম মরশুমি ফল। বলছেন পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।

 

এই ফলের মধ্যে একটি হতেই হবে একছড়া করমচা। এবং ১০৮ গাছা দূর্বাঘাস।
এই ফলের মধ্যে একটি হতেই হবে একছড়া করমচা। এবং ১০৮ গাছা দূর্বাঘাস।

 

জামাইষষ্ঠীর দিন ভোরে স্নান সেরে নিন শাশুড়ি মায়েরা। তার পর ঘটস্থাপন করুন। ঘটে দিন সিঁদুর লাগানো আম্রপল্লব। আমের পাতা থাকতে হবে বিজোড় সংখ্যায়।
জামাইষষ্ঠীর দিন ভোরে স্নান সেরে নিন শাশুড়ি মায়েরা। তার পর ঘটস্থাপন করুন। ঘটে দিন সিঁদুর লাগানো আম্রপল্লব। আমের পাতা থাকতে হবে বিজোড় সংখ্যায়।

 

সঙ্গে রাখুন জামাইষষ্ঠীর অপরিহার্য উপকরণ তালপাতার পাখা। একটি সুতোয় সরষের তেল ও হলুদ লাগিয়ে তাতে ফুল বেলপাতা বেঁধে দিন।
সঙ্গে রাখুন জামাইষষ্ঠীর অপরিহার্য উপকরণ তালপাতার পাখা। একটি সুতোয় সরষের তেল ও হলুদ লাগিয়ে তাতে ফুল বেলপাতা বেঁধে দিন।

 

সেই সুতো মেয়ে, জামাই ও নাতি নাতনিদের হাতে বেঁধে দেন শাশুড়িমা। মেয়েদের বাঁ হাতে এবং ছেলেদের ডানহাতে বাঁধা হয়।
সেই সুতো মেয়ে, জামাই ও নাতি নাতনিদের হাতে বেঁধে দেন শাশুড়িমা। মেয়েদের বাঁ হাতে এবং ছেলেদের ডানহাতে বাঁধা হয়।

 

তার আগে এই পুজোর থালি পুজো দেওয়া হয় মা ষষ্ঠীর থানে। তার পর ব্রতকথা পাঠ, হাতে সুতো বাঁধা হয়। তালপাতার পাখায় ভেজা দূর্বাঘাস নিয়ে বাতাস করা হয় মঙ্গলকামনায়।
তার আগে এই পুজোর থালি পুজো দেওয়া হয় মা ষষ্ঠীর থানে। তার পর ব্রতকথা পাঠ, হাতে সুতো বাঁধা হয়। তালপাতার পাখায় ভেজা দূর্বাঘাস নিয়ে বাতাস করা হয় মঙ্গলকামনায়।

 

 এর পর শাশুড়িমায়ের উপবাস ভঙ্গের পালা সাত্তিক আহারে। পাশাপাশি কব্জি ডুবিয়ে ভূরিভোজও অন্যতম অঙ্গ এই পার্বণের। ( সব ছবি: নেটমাধ্যম)
এর পর শাশুড়িমায়ের উপবাস ভঙ্গের পালা সাত্তিক আহারে। পাশাপাশি কব্জি ডুবিয়ে ভূরিভোজও অন্যতম অঙ্গ এই পার্বণের। ( সব ছবি: নেটমাধ্যম)

Bipattarini Vrat 2024: এ বছর বিপত্তারিণী ব্রত কবে? এখনই জেনে রাখুন দিনক্ষণ তারিখ ও শুভ সময়

বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ৷ লোকাচার, মরশুমি অনুষ্ঠান মিলেমিশে একীভূত হয়ে গিয়েছে নানা রঙের অনুষ্ঠানে৷ বঙ্গজীবনের গৃহস্থদের পালনীয় সেরকমই একটি অনুষ্ঠান হল বিপদতারিণী বা বিপত্তারিণী ব্রত৷
বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ৷ লোকাচার, মরশুমি অনুষ্ঠান মিলেমিশে একীভূত হয়ে গিয়েছে নানা রঙের অনুষ্ঠানে৷ বঙ্গজীবনের গৃহস্থদের পালনীয় সেরকমই একটি অনুষ্ঠান হল বিপদতারিণী বা বিপত্তারিণী ব্রত৷

 

আষাঢ়মাসের সোজা রথ থেকে উল্টোরথের মধ্যে মঙ্গলবার ও শনিবারে এই ব্রত ও পুজো পালন করা হয়ে থাকে সাধারণত তৃতীয়া থেকে নবমী তিথির মধ্যে৷
আষাঢ়মাসের সোজা রথ থেকে উল্টোরথের মধ্যে মঙ্গলবার ও শনিবারে এই ব্রত ও পুজো পালন করা হয়ে থাকে সাধারণত তৃতীয়া থেকে নবমী তিথির মধ্যে৷

 

২০২৪ সালে অর্থাৎ এ বছর বিপত্তারিণী পুজোর প্রথম তারিখ ও দিন হল ৯ জুলাই, মঙ্গলবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৪ আষাঢ়, মঙ্গলবার৷
২০২৪ সালে অর্থাৎ এ বছর বিপত্তারিণী পুজোর প্রথম তারিখ ও দিন হল ৯ জুলাই, মঙ্গলবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৪ আষাঢ়, মঙ্গলবার৷

 

বিপত্তারিণী ব্রতপালনের দ্বিতীয় দিনটি হল ১৩ জুলাই, শনিবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৮ আষাঢ়, শনিবার৷
বিপত্তারিণী ব্রতপালনের দ্বিতীয় দিনটি হল ১৩ জুলাই, শনিবার৷ বাংলা ক্যালেন্ডারে দিনটি হল ১৪৩১ সনের ২৮ আষাঢ়, শনিবার৷

 

বিপত্তারিণী দেবীর পুজোয় ১৩ সংখ্যাটি অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ এবং গুরুত্বপূর্ণ৷ বাড়ির মেয়েরা মূলত এই ব্রত পালন করেন৷ ব্রত ও পুজো সমাপনে পরিবারের সদস্যদের হাতে লাল সুতোয় ১৩টি দূর্বা-সহ ১৩ টি গিঁট দিয়ে বেঁধে দেওয়া হয়৷
বিপত্তারিণী দেবীর পুজোয় ১৩ সংখ্যাটি অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ এবং গুরুত্বপূর্ণ৷ বাড়ির মেয়েরা মূলত এই ব্রত পালন করেন৷ ব্রত ও পুজো সমাপনে পরিবারের সদস্যদের হাতে লাল সুতোয় ১৩টি দূর্বা-সহ ১৩ টি গিঁট দিয়ে বেঁধে দেওয়া হয়৷

 

১৩ রকম ফুল ও ১৩ রকম ফল দিয়ে দেবীর পুজো করা হয়৷ বিপত্তারিণী ব্রত পালনের পর দিন বুধবার পালিত হবে উল্টোরথ যাত্রা৷
১৩ রকম ফুল ও ১৩ রকম ফল দিয়ে দেবীর পুজো করা হয়৷ বিপত্তারিণী ব্রত পালনের পর দিন বুধবার পালিত হবে উল্টোরথ যাত্রা৷