Category Archives: কোচবিহার
Viral Smart Didi: এত সস্তায় জুস- মকটেল! সুপার ভাইরাল স্মার্ট দিদির জুসের দোকান, কাঁপাচ্ছে নেট দুনিয়া
কোচবিহার: কলকাতার বুকে স্মার্ট দিদির কথা অনেকেই শুনেছেন। যিনি ইতিমধ্যেই নেট দুনিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল। তবে এবার কোচবিহারেও এক স্মার্ট দিদি দারুন ভাইরাল হয়েছেন নেট দুনিয়ায়। কোচবিহার সাগরদিঘি চত্বরে কয়েকদিন আগেই খুলেছে এক নতুন জুস এবং মকটেলের দোকান। দোকান এক হাতে সামলাচ্ছেন এক মহিলা। কিছু সময় তাঁর স্বামী এসে তাঁকে সহযোগিতা করে থাকেন। আর এই দোকানের কর্ণধার মহিলাকেই দোকানের গ্রাহকেরা নাম দিয়েছেন স্মার্ট দিদি।
একা হাতে সংসার সামলে দোকান সামলাচ্ছেন এই মহিলা। তাইতো তিনি ইতিমধ্যেই নেট দুনিয়ায় দারুন ভাইরাল হয়েছেন। দোকানের কর্ণধার স্মার্ট দিদি মেহেবা খুশবু জানান, কিছুদিন আগে একদিন আচমকা তাঁর মাথায় এই জুসের দোকানের বিষয়টি আসে। তৎক্ষণাৎ তিনি তাঁর স্বামীর সঙ্গে কথা বলে এই দোকান শুরু করেন।
বর্তমানে কোচবিহারের বুকে এই দোকান ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সন্ধ্যা নামলেই বহু মানুষ এই দোকানে আসছেন জুস এবং মকটেলের স্বাদ নিতে। তবে শুধুমাত্র দোকান জনপ্রিয় হয়নি। দোকানের গ্রাহকরা জনপ্রিয় করে তুলেছেন বিক্রেতাকেও। গ্রাহকেরা তাঁর নাম দিয়েছেন স্মার্ট দিদি। তবে তাঁর এই দোকানের মূল উদ্দেশ্য স্বল্প মূল্যে কোচবিহারের মানুষকে ভাল মানের জুস এবং মকটেল খাওয়ানো।
মেহেবা খুশবু আরও জানান বহু মানুষ এই দোকানে এসে জুস কিংবা মকটেলের স্বাদ নেওয়ার পর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হচ্ছেন। যার ফলে তাঁর পুরো বিষয়টি আরও ভাল লাগছে। সংসার সামলে দোকান সামলানো একেবারেই সহজ কাজ নয়। তবে এই বর্তমান সময়ে এই বিষয়টি তাঁর আর খুব একটা বেশি মনে হয় না। যদিও কিছু সময় তাঁর স্বামী এসে তাঁর দোকানে সাহায্য করে থাকেন। মেহেবা খুশবু স্বামী ইকরাম হক জানান, স্ত্রীর এই প্রতিভায় তিনিও মুগ্ধ। একা হাতে গোটা বিষয়টি সামলানো একেবারেই সহজ বিষয় নয়। তবে কোচবিহারের মানুষেরা ইতিমধ্যে তাঁদের দোকান পছন্দ করছেন এই বিষয়টি তার বেশ ভাল লাগছে।
বর্তমানে বহু মানুষ স্বল্পমূল্যে ভাল মানের জুস কিংবা মকটেল পাচ্ছেন কোচবিহারের রাস্তায়। আর এর ফলেই দোকানের জনপ্রিয়তা বেড়ে উঠেছে কয়েকগুণ। বর্তমানে মানুষের মুখে মুখে ঘুরছে এই স্মার্ট দিদির জুসের দোকানের নাম। জেলার বাইরেও প্রচার পাচ্ছে এই স্মার্ট দিদির দোকান।
Sarthak Pandit
Cooch Behar News: হেরিটেজ শহরে আজ আবর্জনার পাহাড়! পুরসভার ভূমিকায় ক্ষুব্ধ স্থানীয় মানুষজন!
কোচবিহার: কোচবিহার সদর শহরের মাঝেই জমে রয়েছে নোংরা আবর্জনার স্তূপ। প্রবল বৃষ্টিপাতে জলমগ্ন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বেশিরভাগ এলাকায়। নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে এলাকার স্থানীয় মানুষদের নোংরা জল পেরিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। কোচবিহারের হরিশপাল চৌপথি সংলগ্ন এলাকা। এখানে প্রচুর ডাক্তারের চেম্বার থেকে শুরু করে অন্যান্য দোকান রয়েছে।
রোগী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সারাদিন আনাগোনা করে এই এলাকা দিয়ে। আর এই এলাকার নোংরা আবর্জনার কারণে অস্বস্তি বাড়ছে সাধারণ মানুষের। এলাকার স্থানীয় ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান,”দীর্ঘ সময় ধরে বারংবার কোচবিহার পুরসভাকে এই বিষয় নিয়ে জানানো হচ্ছে। তবে কোনও লাভ হয়নি।”
আরও পড়ুন: যেদিকে দেখুন সেখান থেকেই এবার টাকা বেরোবে, বাস্তু মেনে কয়েকটা বদল মালামাল হওয়া আটকাবে কে
এখনও পর্যন্ত নোংরা আবর্জনা পরিষ্কার করা দূরে থাক। একটা শৌচালয় পর্যন্ত তৈরি করা সম্ভব হয়নি পুরসভার পক্ষ থেকে। অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে এই বিষয় নিয়ে কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ জানিয়েছেন,”গোটা বিষয়টি তার নজরে রয়েছে। অতি দ্রুত এলাকা সংস্কার এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হবে।” তবে প্রতিনিয়ত এই এলাকায় এই সমস্যা বাড়তে থাকার কারণে ক্ষোভ জমতে শুরু করেছে এলাকার মানুষের মধ্যে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
Sarthak Pandit
Bajrangbali Blessings: বজরংবলীর কৃপাদৃষ্টি কি রয়েছে আপনার সঙ্গে? এই জিনিসগুলি থাকলেই বুঝবেন আপনি তাঁর আশীর্বাদধন্য
Health Tips: আয়ুর্বেদে মহাঔষধি এই পাতা! রোজ কীভাবে ব্যবহার করলে নিশ্চিত সুফল? জানুন পদ্ধতি
Cooch Behar Flood: ফুঁসছে জেলার পাশ দিয়ে বয়ে চলা তোর্ষা! বন্যার সিঁদুরে মেঘ দেখছে স্থানীয়রা
কোচবিহার: প্রবল বৃষ্টিতে জেলার সমস্ত নদীর জলস্তর একলাফে বৃদ্ধি পেয়েছে বেশ অনেকটাই। ফলে অসুবিধায় পড়ছেন বহু নদী তীরবর্তী মানুষ। জেলা কোচবিহারের সদর শহরের পাশ দিয়েই বয়ে গিয়েছে তোর্ষা নদী। নদীর জল ঢুকে পড়েছে বেশ কিছু এলাকায়। রাতের ঘুম উড়েছে এই মানুষগুলির।
তোর্ষা পাড়ের এক বাসিন্দা হোসেন মিঁয়া জানান,বর্তমান সময়ে নওয়া-খাওয়া ভুলে চিন্তায় থাকতে হচ্ছে। যেকোনও মুহূর্তে নদীর জল আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। এবার যদি বসত ভিটে ছেড়ে থাকতে হয়। তবে সেটা আরও কষ্টকর হবে। ইতিমধ্যেই নদীর জল বাড়ির রানাঘরে ঢুকে পড়ার কারণে রান্না বন্ধ হয়েছে বাড়িতে।
আরও পড়ুন:যেদিকে দেখুন সেখান থেকেই এবার টাকা বেরোবে, বাস্তু মেনে কয়েকটা বদল মালামাল হওয়া আটকাবে কে
জেলা সেচ দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,”ইতিমধ্যেই নদী তীরবর্তী মানুষকে সচেতন করা হয়েছে জল বেড়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে। প্রত্যেকটি নদীর জলস্তরের ওপর কড়া নজর রাখা হচ্ছে। বিপর্যয় মোকাবিলা দলকে তৈরি রাখা হয়েছে। যেকোনও রকম পরিস্থিতির জন্য।” তবে এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে নদী তীরবর্তী সাধারণ মানুষের ভোগান্তি আরও অনেকটাই বাড়বে বলে আশঙ্কা।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
Sarthak Pandit
Viral Engineer Man: নেই পুঁথিগত বিদ্যা! তবুও কম খরচে তৈরি করছেন মুশকিল আসান যন্ত্র! চিনে নিন এই ইঞ্জিনিয়ার ম্যানকে
সার্থক পণ্ডিত, সাতমাইল: বর্তমান সময় আমদের চারপাশে প্রযুক্তি নির্ভর। প্রযুক্তির উপর ভর করে যে কোনও মানুষ চাইলেই দুনিয়া বদলে ফেলতে পারেন। এই বিষয়টি একেবারে সত্যি করে তুলেছেন কোচবিহারের সাতমাইল এলাকার বাসিন্দা আহম্মেদ হোসেন। কোনদিনও ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পুঁথিগত শিক্ষা লাভ করেননি তিনি। তবে ইঞ্জিনিয়ারিং ভাল লাগত তাঁর। ছোট থেকেই ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি অধীর আগ্রহ ছিল। বর্তমানে তাঁর তৈরি যন্ত্রপাতি কৃষিক্ষেত্র থেকে শুরু করে অন্যান্য ক্ষেত্রেও বহু মানুষের উপকারে লাগছে। তাই অনেকেই এই মানুষটিকে বর্তমান সময়ে ইঞ্জিনিয়ার ম্যান হিসেবেই চিনে থাকেন।
আহম্মেদ হোসেন জানান, “ছোটবেলায় তাঁর দিদির বাড়ির পাশে এটি ঝালাই মেশিনের দোকান ছিল। সেখানে সেই ঝালাইয়ের উল্কি দেখে তাঁর মনে ইঞ্জিনিয়ারিং-এর প্রতি আগ্রহ জন্মায়। তবে পারিবারিক আর্থিক অবস্থা ভাল না থাকার কারণে তা সম্ভব হয়নি। কিন্তু, ইন্টারনেটের সহযোগিতায় তিনি শিখেছেন অনেক কিছু। বর্তমানে তিনি তৈরি করেছেন ছোট থেকে বড় বহু যন্ত্রা। যেগুলি কৃষিক্ষেত্রে এবং অন্যান্য বেশ কিছু ক্ষেত্রেও কাজে লাগানো সম্ভব। ছোটবেলায় যে জিনিসটি তাঁর নেশা ছিল, সেই বিষয়টিকে তিনি তাঁর পেশায় রূপান্তরিত করেছেন।”
আরও পড়ুন : ১ চামচ কালো জিরে করবে ছিপছিপে! কমাবে ব্লাড সুগার! শুধু খেতে হবে এভাবে, দিনের এই সময়ে
তিনি আরও জানান, “বর্তমান সময়ে তাঁর এলাকার মানুষ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আবদার নিয়ে আসেন তাঁর কাছে। তিনি সাধ্য মতো সেই সব যন্ত্র বানিয়ে তাঁদের মন রক্ষা করেন। তবে তাঁর বানানো যন্ত্রপাতি গুলো বাজারে যে সমস্ত যন্ত্র পাওয়া যায় তার চাইতে হয় অনেকটাই কম দামের। তবে গুণগতমান হয় অনেকটাই ভাল। কারণ, মানুষকে বানিয়ে দেওয়া যন্ত্রগুলি যদি খারাপ হতে শুরু করে তবে তাঁর ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাই তিনি নিজের সবটুকু দিয়ে এই কাজটি করেন মনোযোগ সহকারে।
বর্তমান সময়ে বহু মানুষ প্রতিনিয়ত তাঁর কাছে আজ এসে থাকেন বিভিন্ন যন্ত্রের বিষয় নিয়ে। তিনিও সাধ্য মতো সেগুলি তৈরি করে থাকেন। কিছুদিন আগে তিনি তৈরি করেছেন এক ধরনের এয়ার লোয়ার। তাঁর আগে তিনি স্বল্প খরচে তৈরি করেছিলেন অটোমেটিক সিট ড্রিলিং মেশিন। এছাড়াও তাঁর অনেক যন্ত্রপাতি রয়েছে যেগুলি বর্তমান সময়ে কৃষিক্ষেত্রে বহু মানুষ ব্যবহার করছেন। তাইতো নিজের কাজ দিয়েই মানুষটি সকলের কাছে পরিচিত ইঞ্জিনিয়ার ম্যান হিসেবে।
Money Making Vastu Tips: যেদিকে দেখুন সেখান থেকেই এবার টাকা বেরোবে, বাস্তু মেনে কয়েকটা বদল মালামাল হওয়া আটকাবে কে
Science Fair: অঙ্ক ও বিজ্ঞানে ভীতি কাটাতে স্কুলের বিরাট আয়োজন, খুশি অভিভাবকরাও
কোচবিহার: দেখা যায় পড়ুয়াদের অনেকের মধ্যে অঙ্ক ও বিজ্ঞানে ছোট থেকেই এক ধরনের ভয় কাজ করে। এই বিষয়টা অঙ্কের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয়। ফলে চিন্তায় থাকেন অভিভাবকরাও। ছাত্র-ছাত্রীদের এই ভীতি দূর করতেই বিদ্যালয়ে আয়োজন করা হল অঙ্ক ও বিজ্ঞান মেলা। মাথাভাঙা শহর সংলগ্ন মাথাভাঙা সারদা শিশু তীর্থ ও বিদ্যামন্দিরের ব্যবস্থাপনায় এই অঙ্ক ও বিজ্ঞান মেলার আয়োজন করা হয়। বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা নিজেদের হাতে গড়া বিজ্ঞানের নানা মডেল নিয়ে তাতে অংশগ্রহণ করে।
মাথাভাঙার এই বিদ্যালয়ের এক পড়ুয়ার মা মৌমিতা মজুমদার জানান, পরপর দু’বছর তাঁর মেয়ে এই মেলায় অংশগ্রহণ করেছে। এতে অঙ্ক ও বিজ্ঞান বিষয়ে ভীতি অনেকটাই দূর হয়েছে। তিনি জানান, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এই উদ্যোগ ছাত্র-ছাত্রীদের প্রভূত সাহায্য করছে।
আরও পড়ুন: দিনে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি, অতিরিক্ত ট্রান্সফরমার বসিয়ে ঘাটতি পূরণ
বিদ্যালয়ের আরেক পড়ুয়ার বাবা পরিমল রায় জানান, এই ধরনের উদ্যোগ সমস্ত বিদ্যালয়ের নেওয়া উচিত। এতে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনার বিকাশে অনেকটাই সুবিধা হয়ে থাকে। যদিও এবার প্রথম তাঁর ছেলে এই মেলায় অংশগ্রহণ করে। সারদা বিদ্যামন্দিরের আচার্য প্রমুখ গৌতম তালুকদার জানান, বিজ্ঞান ও গনিত মেলায় অংশগ্রহণ করা ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের মেধা ও প্রতিভার বিকাশের জন্যই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়ে থাকে। এদিনের বিজ্ঞান ও গনিত মেলায় অভিভাবকদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মত।
এবারের বিজ্ঞান মেলায় দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির পর্যন্ত মোট ১৮০ জন ছাত্র-ছাত্রী বিভিন্ন বিভাগে অংশ নেয়। আগামী দিনেও এই মেলা এরকমভাবেই আয়োজন করার কথা বলা হয়। এমনটাই প্রত্যাশা ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে সমস্ত অভিভাবকদের। এই বিজ্ঞান মেলার কারণে অনেক ছাত্র-ছাত্রীর পড়াশোনার ক্ষেত্রে অনেকটাই সুবিধা হবে।
সার্থক পণ্ডিত
Bad Road Condition: শহরের ব্যস্ততম রাস্তার বেহাল দশা, প্রাণ হাতে নিয়ে যাতায়াত
কোচবিহার: জেলা সদর শহরের একেবারে বুক চিরে চলে যাওয়া একটি ব্যস্ততম রাস্তার বেহাল দশা। জল-কাদা জমে রীতিমত ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে সেই রাস্তা। হলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দাদের। দীর্ঘ দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে এই রাস্তা সংস্কারে কোনও প্রকার উদ্যোগ গ্রহণ না করার অভিযোগ উঠেছে জেলা প্রশাসনের বিরুদ্ধে। বর্তমানে এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটাটা প্রায় রোজের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কখনও বাইক উল্টে যাচ্ছে তো আবার কখনও টোটো উল্টে যাচ্ছে। জল-কাদা জমে থাকার ফলে রাস্তার গর্ত বোঝা যাচ্ছে না সঠিকভাবে। ফলে গর্তে চাকা পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে।
আরও পড়ুন: টানা বৃষ্টিতে পাহাড়ি নদীর বাঁধ ভেঙে ভাসছে ডুয়ার্স
কোচবিহার শহরের ব্যস্ততম রাস্তার এই বেহাল অবস্থায় ক্ষুব্ধ সকলে। পাপাই বর্মন নামে এক নিত্যযাত্রী জানান, নিত্যদিন ভোগান্তি মাথায় নিয়েই এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা হওয়ায় এটি এড়িয়ে যাওয়ারও উপায় নেই। কেন এতদিনেও রাস্তাটির সংস্কার করা হল না তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি।
এছাড়া বাইক আরোহী নিলয় দেবনাথ জানান, এই রাস্তা দিয়ে বাইক চালানোর সময় রীতিমত ভয়ে থাকতে হয়। যেকোনও মুহূর্তে বাইকের চাকা রাস্তার গর্তে ঢুকে যেতে পারে। এদিকে রাস্তার সংস্কার প্রসঙ্গে স্থানীয় পূর্ত দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই মুহূর্তে তহবিল অর্থ নেই। অর্থের সংস্থান হলেই সংস্কারের কাজ করা হবে!
সার্থক পণ্ডিত