Category Archives: হাওড়া

Howrah News: একজনের বিনোদন অপরজনের মারণ ফাঁদ! এবার যা ঘটল জানলে শিউড়ে উঠবেন

হাওড়া: চিনা মাঞ্জা সুতোয় পেঁচিয়ে গলা কাটল যুবকের! নিষিদ্ধ চিনা মাঞ্জা সুতো ইতিমধ্যেই বিশ্বকর্মা পুজোর আগে বাজারে ছেয়েছে। কম বেশি প্রায় সারা বছর এই সুতোর ফাঁদে প্রাণ সংশয় বন্যপ্রাণী থেকে মানুষের। সর্বাধিক সমস্যায় ফেলে উড়ন্ত পাখিদের। একই সঙ্গে এই মাঞ্জা সুতো আহত হচ্ছে মানুষ। সাইকেল বাইক আরোহীদের মরণ ফাঁদ চিনা মাঞ্জা সুতো।

এবার চিনা মাঞ্জা সুতোর গুরুতর আহত এক বাইক সওয়ারি। বাগনান কাঁচাড়িপাড়ার যুবক সেখ আসিক। বাইনান থেকে বাইক নিয়ে আসার পথে খাজুটি আমতলা সংলগ্ন এলাকায় ফাঁকা রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ চিনা মাঞ্জায় গলায় জড়িয়ে যায় ওই যুবকের। ঘটনায় গলায় গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়। আহত ওই যুবককে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় উলুবেড়িয়ার একটা নার্সিং হোমে । অবস্থা বেশ গুরুতর, আপাতত সেখানেই ওই যুবক চিকিৎসাধীন।

এ প্রসঙ্গে পরিবেশ কর্মী চিত্রক প্রামানিক জানান,”নাইলন মাঞ্জা বিক্রি সম্পূর্ণ বেআইনি ও নিষিদ্ধ। তারপরেও কিছু মানুষ নিজেদের চিত্ত বিনোদনের জন্য নাইলন মাঞ্জায় ঘুড়ি ওড়ায়। এই নাইলন মাঞ্জার জন্য প্রতি বছর ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় লক্ষাধিক পাখি গুরুতর আহত হয় ও তাদের মৃত্যু হয়। রাস্তায় বাইকে করে যাওয়ার সময় এই নাইলন মাঞ্জায় গলা আটকে বহু মানুষ গুরুতর আহত হয় এবং মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।”

আরও পড়ুনঃ Knowledge Story: বলুন তো, আঁশফলের ইংরেজি কী? উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন ৯০ শতাংশ

তিনি আরও বলেন,”প্রশাসনের তরফে আরও কড়া নজরদারি প্রয়োজন। নাইলন মাঞ্জা আমদানিকারকদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে হবে।” তবে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কীভাবে খোলা বাজার দোকানে বিক্রি হচ্ছে চিনা মাঞ্জা সুতো প্রশ্ন চিহ্ন সাধারণ মানুষের মনে।

রাকেশ মাইতি

Herbs Garden: স্কুলে ভেষজ উদ্যান, ঔষধি গাছ চিনছে পড়ুয়ারা

হাওড়া: বিদ্যালয়ে ভেষজ উদ্যান। স্কুলের মধ্যে গড়ে ওঠা এই ভেষজ উদ্যানের উদ্ভিদদের গুণাবলী বিষয়ক পাঠ নিচ্ছে পড়ুয়ারা। এই ভেষজ বাগান থেকে প্রয়োজনমত পাতা সংগ্রহ করে তা ব্যবহার করাও হচ্ছে। উলুবেড়িয়া-১ ব্লকের বাড়মংরাজপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এলে এই ভেষজ বাগান দেখতে পাবেন।

প্রায় ৩-৪ মাস আগে এই ভেষজ বাগান তৈরির কাজ শুরু হয়েছিল স্কুলটিতে। তার‌ও কয়েক বছর আগে শুরু হয়েছিল ফলের বাগান তৈরির কাজ। সেই বাগানে কয়েক বছর আগে লাগানো গাছে ফল ধরতে শুরু করেছে। যা নিয়ে ভীষণ উৎসাহিত স্কুলের পড়ুয়া থেকে শুরু করে শিক্ষকরা সকলে। ছাত্র-ছাত্রীদের নিজের হাতে লাগানো পেয়ারা, জামরুল, পাতিলেবু আম-আমড়া, কুল, জাম সহ নানান ফলের গাছ আছে এখানে। এর মধ্যে অধিকাংশ গাছেই ফল ধরেছে। নিজেদের লাগানো গাছে ফল দেখে দারুন আনন্দিত এবং উৎসাহিত ছাত্রছাত্রীরা। এবার পুরনো সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সকলে ব্যস্ত ভেষজ উদ্যান তৈরিতে।

আর‌ও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়লে কীভাবে নিজেকে বাঁচাবেন? হাতে-কলমে শিখল দিঘার পড়ুয়ারা

ভেষজ গাছের উপকারিতা এবং গাছের পরিচর্যা বিষয়ে ছাত্রদের অবগত করে চলেছেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক তাপস বাঙাল। নিজের উদ্যোগে গাছ জোগাড় করে বাগান তৈরি করছেন বিদ্যালয়ে। গাছ লাগানো আর গাছ দান করা হল তাপসবাবুর নেশা। মানুষকে নানাভাবে গাছ লাগাতে উৎসাহিত করেন তিনি।

প্রধান শিক্ষক রাজদ্রুত সামন্ত জানান, ভেষজ বাগানে বিশল্যকরুল, অরিগ্যানো, লেমন গ্রাস, মুক্তঝুরি, ভুঁয়ে আমলা, অ্যালোভেরা, থানকুনি সহ প্রায় ৪০ রকমের গাছ লাগানো হয়েছে। এই ভেষজ বাগানের মাধ্যমে উদ্ভিদের প্রতি পড়ুয়াদের মধ্যে ভালোবাসা তৈরি হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

রাকেশ মাইতি

Rainfall alert: ২১শে জুলাই দুর্যোগের সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়, কবে কোথায় ভারী বৃষ্টি?

আজ শনিবার কলকাতায় বিক্ষিপ্তভাবে কয়েক পশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি হবে।
আজ, শনিবার কলকাতায় বিক্ষিপ্তভাবে কয়েক পশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি হবে।
আজ বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়া জেলাতে।
শনিবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়া জেলাতে।
একুশে জুলাই রবিবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। আংশিক মেঘলা আকাশ এবং কয়েক পশলা বৃষ্টি হবে বলে জানানো হয়েছে। উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
একুশে জুলাই রবিবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। আংশিক মেঘলা আকাশ এবং কয়েক পশলা বৃষ্টি হবে বলে জানানো হয়েছে। উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
রবিবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, নদীয়া ও মুর্শিদাবাদ জেলায়।
রবিবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, নদীয়া ও মুর্শিদাবাদ জেলায়।
সোমবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়া জেলায়।
সোমবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়া জেলায়।
মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির হতে পারে পূর্ব বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি এবং উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়। বাকি সব জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির হতে পারে পূর্ব বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি এবং উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়। বাকি সব জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

Puja Special Recipe: মালাইকারি, সর্ষে-পোস্ত তো অনেক হল, পুজোয় এইভাবে বানান ডুমুর-চিংড়ি, হাত চেটে খাবে সব্বাই

কলকাতা: পুুজো মানেই কবজি ডুবিয়ে খানা-পিনা। মাছ-মাংস- চিংড়ি… কোনটা ছেড়ে কোনটা খাবেন? তবে তেল-ঝাল মশালাদর খাবার থেকে বিরতি নিতে চাইলে পুজোর দুপুরে  বানিয়ে নিন সুস্বাদু ডুমুর চিংড়ি!

বিভিন্ন জরুরি খনিজে ভরপুর ডুমুর। এতে রয়েছে জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রনের মতো যৌগ। শিশুদের তো বটেই, বয়স্ক এবং অন্তঃসত্ত্বাদের রক্তে আয়রনের অভাব পূরণের জন্য ডুমুর খেতে বলা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পুষ্টিবিদরা অনেক সময়েই সকালে খালি পেটে ডুমুর ভেজানো জল খাওয়ার পরামর্শ দেন।

ডাক্তারি মতে ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, পেট এবং হার্টের পক্ষে দারুন কার্যকরীল ডুমুরে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিক্সিড্যান্ট। পাশাপাশি ডুমুর রক্তে হিমগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এক কথায় ডুমুর-এর উপকারিতার জুড়ি নেই।

ডুমুর চিংড়ি মানাতে লাগবে কচি ডুমুর, চিংড়ি, নারকেল, অল্প তেল, ধনেগুঁড়ো, জিরেগুঁড়ো, শুকনো ও কাঁচা লঙ্কা, আদা এবং অল্প ঘি।

কীভাবে বানাবেন? প্রথমে কচি ডুমুর পরিষ্কার করে কেটে ধুয়ে রাখুন। এবার হলুদ-নুন দিয়ে ভাপিয়ে নিন। এদিকে ছোট করে কাটা আলু তেলে ভেজে নিন। সিদ্ধ করে রাখা ডুমুর ও চিংড়ি মাছ আলাদা করে তেলে ভেজে তুলে নিন। পাত্রে অল্প তেল দিয়ে গোটা মশলার ফোড়ন দিন। বাটা মশলা দিয়ে ভাল করে নেড়েচেড়ে ভেজে নিন। প্রথমে ডুমুর তারপর আলু দিন। এরপর নারকেল দিয়ে কষিয়ে নিন। ভাল করে কষানো হলে চিংড়ি মাছ দিন। ঝোল ফুটে এলে ঘি ছড়িয়ে নামিয়ে নিন।

রাকেশ মাইতি

Weather update: কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় প্রবল ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা, কবে কোথায় বৃষ্টি?

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ আরও শক্তিশালী হচ্ছে। তবে কলকাতায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা ক্রমশ কমছে। পুরীতে স্থলভাগে ঢুকে ছত্রিশগড়ের দিকে চলে যাবে নিম্নচাপ। ফলে একুশে জুলাই দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হলেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। শনিবার ও সোমবার দু’দিন বিভিন্ন জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা।
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ আরও শক্তিশালী হচ্ছে। তবে কলকাতায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা ক্রমশ কমছে। পুরীতে স্থলভাগে ঢুকে ছত্রিশগড়ের দিকে চলে যাবে নিম্নচাপ। ফলে একুশে জুলাই দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হলেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। শনিবার ও সোমবার দু’দিন বিভিন্ন জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা।
শুক্রবার দুপুরে নিম্নচাপটির অবস্থান পুরী থেকে ৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্ব দিকে ছিল। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই নিম্নচাপের প্রভাবে সমুদ্র উত্তাল থাকবে। সমুদ্রে ৪৫ থেকে ৫৫ এমনকী সর্বোচ্চ ৬৫ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে। পশ্চিমবঙ্গের উপকূল-সহ উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে আগামী রবিবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করেছে আবহাওয়া দফতর।
শুক্রবার দুপুরে নিম্নচাপটির অবস্থান পুরী থেকে ৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্ব দিকে ছিল। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই নিম্নচাপের প্রভাবে সমুদ্র উত্তাল থাকবে। সমুদ্রে ৪৫ থেকে ৫৫ এমনকী সর্বোচ্চ ৬৫ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে। পশ্চিমবঙ্গের উপকূল-সহ উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে আগামী রবিবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করেছে আবহাওয়া দফতর।
শুক্রবার ১৯ শে জুলাই থেকে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি বাড়বে। উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, হাওড়া, হুগলি-সহ কলকাতায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। বাকি জেলার বেশিরভাগ অংশে বৃষ্টি হবে।
শুক্রবার ১৯ শে জুলাই থেকে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি বাড়বে। উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, হাওড়া, হুগলি-সহ কলকাতায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। বাকি জেলার বেশিরভাগ অংশে বৃষ্টি হবে।
শনিবার কলকাতায় ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি হবে। পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলায়।
শনিবার কলকাতায় ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি হবে। পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলায়।
একুশে জুলাই অর্থাৎ রবিবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই  বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মূলত মেঘলা আকাশ এবং দফায় দফায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলার বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। বজবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান জেলায়। এর মধ্যে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস পূর্ব-পশ্চিম মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতে। বাকি সব জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি।
একুশে জুলাই অর্থাৎ রবিবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মূলত মেঘলা আকাশ এবং দফায় দফায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলার বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। বজবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান জেলায়। এর মধ্যে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস পূর্ব-পশ্চিম মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতে। বাকি সব জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি।

Table Tennis: সফলতা ও নিশ্চিত ভবিষ্যৎ! টেবল টেনিসের উপর ভরসা নতুন প্রজন্মের

হাওড়া: এই খেলায় রয়েছে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ! তাই নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের কাছে দারুণ আগ্রহে এই খেলা। এবার টানটান উত্তেজনায় হাওড়ায় অনুষ্ঠিত জেলাভিত্তিক টেবিল টেনিস টুর্নামেন্টে। যদিও জেলায় টেবিল টেনিস নিয়ে চর্চা দীর্ঘদিনের। তবে কয়েক বছরে দারুণভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে টেবিল টেনিসে অভিভাবকদের আগ্রহ। একজন টেবিল টেনিস প্লেয়ার ন্যাশনালে আন্তর্জাতিক স্তরে সফলতা পেলে তার হাতের সামনেই থাকতে চাকরির সুযোগ। তার জেরে ক্রমেই টেবিল টেনিসের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে নতুন প্রজন্মের।হাওড়া দ্যা বাটরা অন্নপূর্ণা বারোয়ারি এন্ড হাওড়া অন্নপূর্ণা ব্যায়াম সমিতির উদ্যোগে বেঙ্গল স্টেট টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতা। ২৬ তম আয়োজনে দারুন উৎসাহ রয়েছে প্রতিযোগী এবং সাধারন মানুষের। সারা রাজ্য ব্যাপী ১০০০ টেবিল টেনিস প্লেয়াররা এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করছে | হাওড়া ছাড়াও বিভিন্ন জেলা থেকে প্লেয়াররা এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে ।

আরও পড়ুন: মহৌষধের ভান্ডার এই জাদুগাছেই ঢাকবে গ্রাম থেকে শহর, চমকে যাবেন কারণ জানলে

টেবিল টেনিসের আরেক নাম পিং পং । বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ও মজার খেলা হিসেবে বিভিন্ন দেশের ক্রীড়াবিদদের কাছে এটি অত্যন্ত পরিচিত | খেলার উপকরণ হিসেবে ব্যাট, ছোট বল, জাল এবং টেবিলের প্রয়োজন | ১৮৮০ সালে ইংল্যান্ডে টেবিল টেনিসের উৎপত্তি ঘটে।টেবিল টেনিস টেবিলের প্রতিটি প্রান্তে একজন খেলোয়াড়ের সাথে বা প্রতিটি প্রান্তে দুজন খেলোয়াড়ের সাথে খেলা হতে পারে যারা উভয় পুরুষ বা উভয় মহিলা বা প্রত্যেকের একজন হতে পারে। টেবিল টেনিস সম্পূর্ণভাবে সংগঠিত হওয়ার পাশাপাশি একটি বিনোদনমূলক খেলা হিসেবেও অত্যন্ত জনপ্রিয় ।

আরও পড়ুন: কাঁঠাল শুনেই নাক সিটকান? ফেলে দেওয়া বীজ দিয়ে বানান এই লোভনীয় পকোড়া, একবার খেলেই বারবার চাইবেন

বর্তমানে হাওড়ার এই জনপ্রিয় টুর্নামেন্টটি পরিচালনা করার একমাত্র উদ্দেশ্য যাতে হাওড়া সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে ভবিষ্যতে একাধিক প্রতিভাবান টেবিল টেনিস প্লেয়ার খেলার জগতে উঠে আসে এবং ক্রিকেট, ফুটবলের মত টেবিল টেনিসেও বাংলার ছেলে-মেয়েরা বিশ্বের জগৎ সভায় শ্রেষ্ঠ আসন লাভ করে ।এই খেলায় রয়েছে সরকারি চাকরির সুযোগও । একজন টেবিল টেনিস প্লেয়ার ন্যাশনাল লেভেল পর্যন্ত খেললেই মিলতে পারে সরকারি চাকরি | আর তাই ভবিষ্যতে পেশা হিসাবে এই খেলাকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাইছে প্রচুর ছেলে-মেয়ে । তাই জেলায় সফলতার মুখ দেখেছেন বহু টেবিল টেনিস খেলোয়াড়।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Plantation Benefits: মহৌষধের ভান্ডার এই জাদুগাছেই ঢাকবে গ্রাম থেকে শহর, চমকে যাবেন কারণ জানলে

রাকেশ মাইতি, হাওড়া: তেঁতুল আম জাম কাঁঠাল গাছেই ভরসা পরিবেশপ্রেমীদের! প্রকৃতিতে এই গাছের আশীর্বাদ বহু গুণে। ভারতীয় সংস্কৃতিতে মিশে রয়েছে গাছ। সেই আদিকাল থেকে দেবতা রূপে পুজো করা হয় গাছকে। সেই দিক থেকে প্রকাণ্ড তেঁতুল গাছ হল আমাদের গ্রামীণ সামাজিক বাস্তুতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্রের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি উদ্ভিদ। বর্তমানে একটা ছোট্ট তেঁতুল দানার বহু দায়িত্ব বর্তায় ভবিষ্যতে। আসলে ছোট্ট ওই দানা মহীরুহে পরিণত হওয়ার ঐশ্বরিক নির্দেশ নিয়ে জন্মেছে। বহু প্রাণের অক্সিজেন, খাদ্য, এবং বাসস্থানের চাহিদা পূরণের দায়িত্ব রয়েছে এই বৃক্ষে। পাখি, বাদুড়, হনুমান, পরজীবী উদ্ভিদ, পোকামাকড়-এক একটি তেঁতুল গাছের উপর নির্ভর করে থাকে হাজারো প্রাণী।

এই প্রকাণ্ড গাছ হনুমান দলের নিরাপদ আশ্রয়স্থলও বটে। শুধু তেঁতুল গাছ নয়, আম জাম কাঁঠাল আঁশফলের মত ভারতীয় বিভিন্ন গাছ না থাকার কারণে হনুমানের মতো বন্যপ্রাণীরা এ সময় মানুষের চোখের বালি। আসলে প্রকৃতির থেকে খাবার না পেয়ে ওরা হয়ে উঠছে কখনও অসহায়, আবার কখনও হিংস্র। তার জেরে পেটের জ্বালায় গৃহস্থের ভাত ডাল শস্য আনাজ চুরি করতে হয় ওদের।

আরও পড়ুন : মায়ের সাহচর্যই ভরসা, পুরুলিয়া থেকে বিশ্বকাপের মঞ্চে শৈশবে পিতৃহীন ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী

এদিকে প্রায় প্রতি বছর ঘূর্ণিঝড়ে বহু তেঁতুল বা বৃক্ষ জাতীয় বড় গাছ নষ্ট হয়েছে। সেই দিক থেকে প্রকৃতি রক্ষায় বৃক্ষ জাতীয় অর্থাৎ তেঁতুলগাছের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। নানা কারণে গাছের ঘাটতি, সেই ক্ষত যত সামান্য পূরণ করার লক্ষ্যেই এবার তেঁতুল-সহ আম কাঁঠাল জাম বা নিম এর মত ভারতীয় প্রজাতির গাছ লাগাতে উদ্যোগী হাওড়া জেলা যৌথ পরিবেশ মঞ্চের সদস্যরা। গত কয়েক মাস যাবত এই চারা তৈরির কর্মসূচি চলেছে। এ প্রসঙ্গে হাওড়া জেলা যৌথ পরিবেশ মঞ্চের অন্যতম সদস্য পরিবেশ প্রেমী শুভজিৎ মাইতি জানান, বেড তৈরি করে তেঁতুল কাঁঠাল আম নিম গাছের চারা তৈরি। এই চারা তৈরি করে বিভিন্ন শাখার সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধ করে। মানুষের থেকে কিছুটা দূরে, মাঠে প্রান্তরে, যেখানে তেমন মানুষজন আর যায় না, সেই রকম জায়গা খুঁজে এই গাছ লাগানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

হাওড়া জেলা যৌথ পরিবেশ বঞ্চিত সদস্যরা জেলার বিভিন্ন প্রান্তে এই জাতীয় গাছের চারা তৈরি করছে। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করতে হলে এই সমস্ত ভারতীয় প্রজাতির গাছের উপরই সর্বাধিক ভরসা করতে হবে। জেলার বিভিন্ন প্রান্তে চারা তৈরি হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম হাওড়া দেউলপুর। এখানে কয়েক হাজার বীজ পুঁতে চারা তৈরি করা হয়েছে। সেগুলি লালন পালন করেছেন যৌথ পরিবেশ মঞ্চ সদস্য মৃণাল কোলে ও শুভজিৎ মাইতি। দুই থেকে তিন হাজার চারা তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। কিছুদিন পর থেকেই এগুলি বিভিন্ন স্থানে লাগানোর কাজ শুরু হবে।

Howrah News: ধান জমির পাশ থেকে ওটা কী মিলল! এতদিন ছিল মাটির তলায়! শিউরে উঠল জগৎবল্লভপুর

হাওড়া: ধান জমি পাশ থেকে মানব দেহের কঙ্কাল উদ্ধার! মানবদেহের কঙ্কাল পড়ে জলা জমিতে খবর শুনে চাঞ্চল্য এলাকায়। খোলা আকাশের নিচে কর্দমাক্ত স্থানে পড়ে মানব দেহের কঙ্কাল। ঘটনাটি প্রথম নজরে আসে স্থানীয় এক কৃষকের। হাওড়ার জগৎবল্লভপুরের অন্তর্গত ফিঙেগাছি বাঁধ সংলগ্ন জলা জমিতে।

বৃহস্পতিবার সকালে মাজু এলাকার একটি গ্যাস গোডাউনের পেছনে। রাজ্য সড়কের দুই ধারে চাষের জমি। এখানে কিছু জমিতে চাষ এবং বাকি জমি অনাবাদি। চাষের জমির পাশেই একটি অনাবাদি জমি থেকে উদ্ধার কঙ্কালটি।স্থানীয় এক কৃষক মাঠে কাজে গিয়েছিলেন তারই প্রথম নজরে আসে। মাঠের মধ্যে মাথার খুলি সহ কঙ্কাল পড়ে থাকতে দেখে। দেখামাত্র তড়িঘড়ি স্থানীয় মানুষদের খবর দেয়।

আরও পড়ুন: এই একটামাত্র প্রাণীকেই আজ পর্যন্ত পোষ মানাতে পারেনি মানুষ, বলুন তো কোন প্রাণী? নাম শুনলে চমকে যাবেন

খবর পেয়ে মানুষ ঘটনাস্থলে ভিড় জমাতে শুরু করে। কিছুক্ষণ পরই ঘটনার স্থলে আসে জগৎবল্লভপুর থানার পুলিশ। পরবর্তী সময় জানাযায়, পার্শ্ববর্তী এলাকারই এক ৬৫ বছর বয়সী ব্যক্তি দিন কয়েক ধরে নিখোঁজ। নিখোঁজ ব্যক্তির পরিবার সূত্রে জানা যায়, তাদের পরিবার সদস্য ব্রজনন্দ গোস্বামী মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। গত কয়েকদিন আগে রাত থেকে নিখোঁজ। পরদিনই পরিবারের তরফ থেকে থানায় নিখোঁজ ডায়েরিও করা হয়।

এদিকে কঙ্কাল উদ্ধারের খবর শুনে পরিবারের লোকজন ছুটে আসেন। উদ্ধার হওয়া কঙ্কাল দেখে নিখোঁজ ব্যক্তির পরিবারের দাবি, ব্রজনাথ বাবুর কঙ্কাল এটি। ওই কঙ্কালটি তাদের নিখোঁজ হয়ে যাওয়া ব্যক্তির বলেই মনে করছেন। ওই কঙ্কালটির পাশে একটি ধুতি ও গামছা পাওয়া গিয়েছে। সেই ধুতি ও গামছা মানসিক ভারসাম্যহীন ওই ব্যক্তির সঙ্গে ছিল নিখোঁজ হওয়ার সময়। কিভাবে এই ঘটনা সম্পূর্ণ ঘটনার তদন্তে জগৎবল্লভপুর থানার পুলিশ। পাশাপাশি কঙ্কালটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায় পুলিশ।

—- রাকেশ মাইতি

Howrah News: হেঁটে ‌যাওয়ার অবস্থা নেই গাড়ি ‌যাবে কী করে! পাঁচলা থেকে গঙ্গাধরপুরে জেরবার এলাকাবাসী

হাওড়া: পথ চলতে কালঘাম ছুটছে মানুষের! পিচ্ছিল রাস্তায় জল কাদায় পিছলে পরে হাত-পা ভাঙছে এতেই প্রয়োজনে বাড়ির বাইর হতে ভয় পাচ্ছে মানুষ। বর্ষা নামতে মানুষ ভ্যাপসা গরম থেকে স্বস্তি মিলেছে। তবে বৃষ্টি শুরু হতেই নতুন করে সমস্যা খাড়া হয়েছে মানুষের। এবার জেলার বিভিন্ন প্রান্তে বর্ষার শুরু থেকেই নাজেহাল জল জমা সমস্যায় একই সঙ্গে বেহাল রাস্তা। এই সমস্যা আবারও পাঁচলার দেউলপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার মানুষ দুর্ভোগের শিকার। একই সঙ্গে গঙ্গাধরপুর জুজারসাহার গ্রাম পঞ্চায়েত সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে সমস্যায় ভুক্তভুগী মানুষ।

আরও পড়ুন: বন্যপ্রাণ রক্ষায় সচেতন হচ্ছে গ্রামের মানুষ! বিষধর ধরা পড়লেই ডাক পরছে পরিবেশকর্মীর

এই সমস্যা আরও জটিল আকার নিয়েছ ঘর ঘর পানীয় জলের পাইপ লাইন বসানোর পর। গ্রামের প্রধান রাস্তা থেকে ওলি গলিতে রাস্তা বিপজ্জনক রূপ নিয়েছে। গত কয়েক মাসএই সমস্যায় জর্জরিত গ্রামের মানুষ। বেশ কিছু রাস্তা মানুষের পথ চলার অযোগ্য হয়ে পড়েছে। একাংশের মানুষের অভিযোগ চরম গাফিলতি জেরেই মানুষ দুর্ভোগের শিকার। দেউলপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত দেউলপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্র লাগোয়া কংক্রিটের রাস্তা ভেঙে দারুন সমস্যায় স্থানীয় এবং পথ চলতি মানুষ। জল জমার সমস্যা কুলডাঙা বাজার এবং গঙ্গাধরপুর লাইব্রেরী থেকে কালিতলা পর্যন্ত রাস্তা বৃষ্টি নামলেই সমস্যায় পড়েন পথ চলতি মানুষ।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
মানুষের অভিযোগ দীর্ঘদিন এলাকায় নিকাশি সমস্যা ছিলই। এবার সমস্যা আরও জটিল হয়েছে।সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, সরকারি পাইপ লাইন বসানোর কাজ সম্পূর্ণ হলেই এই সমস্যার দ্রুত সমাধান মিলবে। এদিকে দুর্ভোগ মুক্তির আশায় দিন গুনছে মানুষ।

রাকেশ মাইতি

Jackfruit Seeds Pakora: কাঁঠাল শুনেই নাক সিটকান? ফেলে দেওয়া বীজ দিয়ে বানান এই লোভনীয় পকোড়া, একবার খেলেই বারবার চাইবেন

হাওড়া: কাঁঠাল দানার পকোড়া! শুনে হয়ত অনেকেই নাক সিটকে উঠবেন। তবে এই পকোড়া একবার মুখে দিলে বারবার খেতে ইচ্ছে করবে তা বলা যেতেই পারে। বেশ মুখোরচক।

পেঁয়াজ আর মশলার গন্ধ মাখা গন্ধে গরম এই পকোড়া বদলে দেবে বর্ষার দিনের বিকেল বা সন্ধ্যার আড্ডা। আবার মুখরোচক জলখাবারেও কাঁঠাল দানার এই রেসিপি দারুন জনপ্রিয়তা পেতে পারে। অল্প পেঁয়াজ-মশলা দিয়ে তৈরি এই পকোড়াতেই মন মজবে পরিবারের ছোট-বড় সকল সদস্যের।

আরও পড়ুন-   মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

পাকা কাঁঠাল খেয়ে তার দানা তরকারিতে ব্যবহার করেন অনেকে। আবার বেশিরভাগ সময় পড়ে থেকে নষ্ট হয় অধিকাংশ বাড়িতে। যদি এই রেসিপি একবার চেষ্টা করে দেখেন। তাহলে হয়ত পাকা কাঁঠালের থেকেও বেশি কদর হবে কাঁঠাল দানার। বিশেষ করে যারা খাবারের নতুনত্ব খোঁজেন তাদের জন্য ভীষণ আকর্ষণীয় হতে পারে এই পকোড়া। কাঁঠাল দানার এই পকোড়া তৈরিতে প্রয়োজন খুব সামান্য উপকরণ। এক বাটি কাঁঠাল দানা, কয়েকটা শুকনো লঙ্কা, ২-৩ টি পেঁয়াজ, রসুন, মৌরি, জিরে, কারিপাতা, গোলমরিচ এবং পরিমাণ মত লবণ।

আরও পড়ুন-  ভয়ঙ্কর তোলপাড় পরিবর্তন! সূর্য-মঙ্গল-বুধ-শুক্রের বিরাট চালে ভাগ্যের খেলা শুরু…! কারা ভাগ্যবান, কাদের লোকসান? আপনার কপালে কী?

প্রথমে ভাল করে কাঁঠাল দানা পরিষ্কার করে শক্ত খোসা ছড়িয়ে নিন। ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। অল্প লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। অন্যদিকে মিক্সার মেশিনে রসুন, অল্প জিরে, মৌরি সমস্ত মশলা ও ভেজানো কাঁঠাল বেটে নিন। বাটা হলে, পেঁয়াজ কুচি এবং কেটে নেওয়া কারিপাতা এবং পরিমাণ মত লবণ দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। এতে অল্প পরিমাণ অ্যারারুট দেওয়া যেতে পারে। তাতে ভাজার সময় পকোড়া ফেটে বা ভেঙে যাবার সম্ভাবনা কম। এবার পাতলা পাতলা করে ছাঁকা তেলে লাল করে ভেজে পরিবেশন করুন।

রাকেশ মাইতি