Category Archives: উত্তরবঙ্গ

Fatty Liver Detection: এই লক্ষণ দেখা দিয়েছে? ফ্যাটি লিভার নয় তো? এখনই সতর্ক না হলে চরম ক্ষতি

শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল লিভার। তবে অযত্ন, ভুল খাদ্য অভ্যাস এবং অনিয়মিত জীবনশৈলীর কারণে লিভারের হয় ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।
শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল লিভার। তবে অযত্ন, ভুল খাদ্য অভ্যাস এবং অনিয়মিত জীবনশৈলীর কারণে লিভারের হয় ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ফ্যাটি লিভার ডিজিজ দুই ধরনের হয়। একটি অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ। অপরটির নন-অ্যালকোহলিক।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ফ্যাটি লিভার ডিজিজ দুই ধরনের হয়। একটি অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ। অপরটির নন-অ্যালকোহলিক।
একটি হয় দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে। অপরটির হয় স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, কিছু ওষুধ প্রয়োগ কিংবা জিনগত কারণের জন্য।
একটি হয় দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে। অপরটির হয় স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, কিছু ওষুধ প্রয়োগ কিংবা জিনগত কারণের জন্য।
ফ্যাটি লিভারের ক্ষেত্রে এক ধরনের চর্মরোগ দেখা যেতে পারে। ত্বক লালচে হয়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে মুখ জুড়ে ছোট ছোট লাল ফুসকুড়ি দেখা দেয় এই চর্ম রোগের কারণে।
ফ্যাটি লিভারের ক্ষেত্রে এক ধরনের চর্মরোগ দেখা যেতে পারে। ত্বক লালচে হয়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে মুখ জুড়ে ছোট ছোট লাল ফুসকুড়ি দেখা দেয় এই চর্ম রোগের কারণে।
শরীরে যদি ফ্যাটি লিভার বাসা বাঁধে তবে সেই ছাপ স্পষ্ট বোঝা যায় ত্বকের মধ্যে। তাইতো ত্বকের দিকে খেয়াল রাখলে এই রোগের উপস্থিতি বোঝা সম্ভব।
শরীরে যদি ফ্যাটি লিভার বাসা বাঁধে তবে সেই ছাপ স্পষ্ট বোঝা যায় ত্বকের মধ্যে। তাইতো ত্বকের দিকে খেয়াল রাখলে এই রোগের উপস্থিতি বোঝা সম্ভব।
কিছু ক্ষেত্রে হাতের তালু অধিক লালচে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া চোখের কোনায় হলদে মাংসপিণ্ড দেখা দিলে তা ফ্যাটি লিভার ডিজিজের একটি অন্যতম প্রমাণ।
কিছু ক্ষেত্রে হাতের তালু অধিক লালচে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া চোখের কোনায় হলদে মাংসপিণ্ড দেখা দিলে তা ফ্যাটি লিভার ডিজিজের একটি অন্যতম প্রমাণ।
জন্ডিস এর কারনে যেমনি চোখ হলদে হয়ে যায়। তেমনি ফ্যাটি লিভারের কারণেও চোখ তো হলদে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া মুখের রংও হলদে হয়ে যায় কিছু ক্ষেত্রে।
জন্ডিস এর কারনে যেমনি চোখ হলদে হয়ে যায়। তেমনি ফ্যাটি লিভারের কারণেও চোখ তো হলদে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া মুখের রংও হলদে হয়ে যায় কিছু ক্ষেত্রে।
ফ্যাটি লিভারে প্রহাদ দেখা দেয়। ফলে কোষের ক্ষতি হয়। যে কারণে ত্বকে চুলকানি হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে লিভার অকেজো হয়ে যাওয়ায় ত্বক শুষ্ক দেখায়।
ফ্যাটি লিভারে প্রহাদ দেখা দেয়। ফলে কোষের ক্ষতি হয়। যে কারণে ত্বকে চুলকানি হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে লিভার অকেজো হয়ে যাওয়ায় ত্বক শুষ্ক দেখায়।

Weather forecast: রবি থেকে বৃষ্টি নামছে দক্ষিণবঙ্গে, ভোটের দিনও দুর্যোগের পূর্বাভাস, উত্তরবঙ্গ ভিজবে শনিবারই

কলকাতা: গরম থেকে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া দফতর। রবিবার গরম ও অস্বস্তি থাকলেও দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি শুরু হবে। কলকাতা, হুগলি, হাওড়া, ঝাড়গ্রাম এবং পুরুলিয়া ছাড়া দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। শুধু তাই নয়, উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

রবিবার উত্তরবঙ্গের মালদা, উত্তর এবং দক্ষিণ দিনাজপুর এবং দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও বীরভূমে গরম ও অস্বস্তি বেশি থাকবে। তাপপ্রবাহের মতো পরিস্থিতি তৈরি হবে। দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই গরম ও অস্বস্তি বজায় থাকবে, জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

আরও পড়ুন: সিকিমে ঘুরতে গিয়ে সব শেষ! পাহাড় থেকে ছিটকে নদীতে পড়ল গাড়ি, মৃত কলকাতার পর্যটক

শনিবার উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারে ভারী বৃষ্টি এবং দার্জিলিং-সহ উপরের দিকের পাঁচ জেলায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আলিপুর।

ভোটের দিন হাওড়া, হুগলি এবং উত্তর ২৪ পরগনাতে ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস। সকালের দিকে মনোরম পরিবেশ থাকলেও বেলা বাড়লে গরম বাড়তে পারে, বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টিও হতে পারে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়াও বইতে পারে, সঙ্গে বজ্রপাতের সতর্কতাও রয়েছে। সোমবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে সব জেলাতেই বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে, বৃষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেও। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির মধ্যে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে।

আরও পড়ুন: সাসপেন্ড হার্দিক! খারাপ ফর্ম, দলের ভরাডুবির পরে বিসিসিআইয়ের শাস্তির কোপে মুম্বইয়ের অধিনায়ক

আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মঙ্গলবারেও উত্তর এবং দক্ষিণ বঙ্গের সব জেলাতেই ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, তবে দক্ষিণবঙ্গে ঝড়-বৃষ্টির প্রভাব বেশি থাকবে। অন্য দিকে, বুধবার উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির প্রভাব কমবে দার্জিলিং-সহ উপরের দিকের পাঁচ জেলাতে, তবে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির প্রভাব কমলেও সব জেলাতেই বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে, ২২ শে নিম্নচাপ তৈরির প্রবল সম্ভাবনা। এই নিম্নচাপ প্রাথমিকভাবে উত্তর-পূর্ব দিকে এগোবে, অভিমূখ মধ্য বঙ্গোপসাগরে। মধ্য বঙ্গোপসাগরে এই নিম্নচাপ শুক্রবার ২৪ মে অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। তবে তা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা কতটা? সেই সম্পর্কে এখনও ভারতের মৌসুম ভবন এর বেশি বলতে নারাজ।

প্রসঙ্গত, আগেই মৌসম ভবন জানিয়েছিল রবিবার, ১৯ মে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং দক্ষিণ আন্দামান সাগর সহ নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ঢুকে পড়বে বর্ষা। আন্দামানে নির্ধারিত সময় ২২ মে হলেও তার তিন দিন আগে ঢুকে পড়ছে বর্ষা। ভারতের মৌসম ভবনের পূর্বাভাস অনুযায়ী কেরালাতে নির্ধারিত সময়ের এক দিন আগে পৌঁছে যাবে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু।

Kedarnath Visit by Skatings: স্কেটিং করে কেদারনাথ! তিন বাঙালির অবাক করা সাফল্যের কাহিনী

জলপাইগুড়ি: কথায় আছে বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে! তবে এদের পায়ের তলায় রয়েছে জুতো, আর তার নীচে চাকা। সেই চাকার উপর ভর করেই সূদুর কেদারনাথ দর্শনের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিয়েছিল তিন যুবক। সম্প্রতি সেই লক্ষ্য পূরণ করে নিজের শহরে ফিরেও এসেছেন তাঁরা। হেঁটে কিংবা সাইকেলে নয়, স্কেটিংয়ের মাধ্যমে তাঁরা কেদারনাথ জয় করে এলেন।

তিন যুবকের এই অদম্য সাহসিকতাকে প্রশংসা জানাতে সংবর্ধনা দেয় জলপাইগুড়ির ৭৩ মোড় এলাকার বাসিন্দারা। প্রায় ১২০০ কিলোমিটার এভাবেই স্কেটিং করে যাত্রা করায় তিন যুবকের প্রশংসা করেছেন সকলে। জলপাইগুড়ির দুই যুবক এবং শিলিগুড়ির এক যুবক মিলে গত ২৫ এপ্রিল স্কেটিং করে কেদারনাথের দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছিলেন।

আরও পড়ুন: ঝাড়গ্রামে আবার পদ্ম ফুটবে? মোদিতেই ভরসা খুঁজছে বিজেপি

জানা গিয়েছে, জলপাইগুড়ির দুই যুবক একে অপরের ঘনিষ্ট বন্ধু। একজন চাউলহাটির বাসিন্দা আশিস সমাদ্দার। অন্য জন ৭৩ মোড়ের পূর্ব কুমার পাড়ার বাসিন্দা জগন্নাথ রায়। আর শিলিগুড়ির বাসিন্দা কৃষ্ণ রায়ও ছিলেন তাঁদের সঙ্গী৷ স্কেটিং শেখার পর থেকেই তাঁদের মনের সুপ্ত ইচ্ছে ছিল স্কেটিং করে কেদারনাথ দর্শনের। তা সফলভাবে সম্পূর্ণ হওয়ায় খুশি তিন যুবক সহ পরিবার এবং এলাকার সকলে। ২৩ দিনের মাথায় সুস্থ শরীরে ইচ্ছে পূরণ করে জলপাইগুড়িতে আবার ফিরে আসেন তাঁরা।

সুরজিৎ দে

Bangla Video: সন্তান হাঁটতে না পারলে এই সরকারি হাসপাতালে নিয়ে আসুন, ফিজিওথেরাপি করে পাবেন নিশ্চিত সাফল্য

মালদহ: কোনও অস্ত্রপচার নয়, শুধুমাত্র নিয়মিত ফিজিওথেরাপি করলেই হাঁটতে শিখবে আপনার শিশু।‌ সরকারি হাসপাতালেই মিলছে এই পরিষেবা। সঠিক সময়ের পরেও যদি আপনার শিশুর স্বাভাবিক হাঁটতে সমস্যা থাকে বা হাঁটতে না পারে, তাহলে দ্রুত যোগাযোগ করুন চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের শিশু বিভাগে। এর জন্য মোটা টাকা খরচ করে বেসরকারি জায়গায় যাওয়ার প্রয়োজন আর পড়বে না।

নির্ধারিত বয়স পেরিয়ে যাওয়ার পরেও যে শিশুরা হাঁটতে পারে না তাদের কোন‌ও রকম অস্ত্রপচারের দরকার পড়বে না। শুধুমাত্র নিয়মিত ফিজিওথেরাপি করলেই কাজ হবে। তাতেই হাঁটতে শিখবে শিশুরা। এমনই চমৎকার ঘটনা একের পর এক ঘটিয়ে চলেছে মালদহের চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। ইতিমধ্যেই হাঁটতে না পারা তিন শিশু এখানে নিয়মিত ফিজিওথেরাপি করার পর হাঁটতে শিখছে।

আরও পড়ুন: ৮০ শতাংশ প্রতিবন্ধকতা নিয়ে উচ্চমাধ্যমিকে ৯২% নম্বর! বালুরঘাটের পায়েলের বিরাট চমক

মাত্র ছয় মাস ফিজিওথেরাপির করেই মিলছে এই সাফল্য। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়েই সন্তানরা হাঁটতে শেখায় স্বাভাবিকভাবে খুশি অভিভাবকরা। চাঁচল সুপার স্পেশাল্যাটি হাসপাতালের ফিজিওথেরাপি বিভাগে চিকিৎসাধীন ওই তিন শিশুর হাঁটার সাফল্যে খুশি সেখানকার চিকিৎসকরাও।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, রতুয়ার বাহারালের এলিজা পারভিন আট বছর বয়সে, হরিশ্চন্দ্রপুরের ওয়াহেদপুরের আদিল আমান ও চাঁচলের রায়াপাড়ার জ্যোতি রায় তিন বছর বয়সে হাঁটতে শিখল ফিজিওথেরাপির করে। ছয় মাসের ফিজিওথেরাপিতে তারা হাঁটতে সক্ষম হয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে। ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক সুনির্মল ঘোষ বলেন, তিনটি শিশুরই পরিবার হতদরিদ্র। অভিভাবকরা দিনমজুরি করে কোন‌ওরকমের সংসার চালান। প্রতি সপ্তাহে মঙ্গল, বৃহস্পতি ও শনিবার এই তিনদিন ফিজিওথেরাপির করানোর জন্য সন্তানদের নিয়ে তাঁরা হাসপাতালে আসতেন। তাতেই এসেছে এই সাফল্য।

চাঁচল সুপার স্পেশাল্যাটি হাসপাতালের সুপার সুমিত তালুকদার বলেন, গত চার বছর ধরে ফিজিওথেরাপি বিভাগ চলছে। এখনও পর্যন্ত শতাধিক শিশু এখান থেকে সুফল পেয়েছে। বর্তমানে শুধুমাত্র মালদহ জেলা নয়, আশেপাশের জেলা থেকেও বহু শিশুর চিকিৎসা করানোর জন্য পরিবারের লোকেরা এখানে নিয়ে আসছেন। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে ওই দিন শিশুর পরিবার।

হরষিত সিংহ

Rabindranath Tagore: দেশলাই কাঠি দিয়ে তৈরি কবিগুরু! মালা তৈরি হয়েছে…অন‍্যরকম রবিবরণ! চমকে দিলেন শিল্পী

মালদহ: দেশলাইয়ের কাঠি দিয়ে তৈরি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছবি। কলমের ঢাকনা দিয়ে তৈরি মালা দিয়ে বরণ করা হয়েছে কবিগুরুকে। এক অসাধারণ চিত্র কলা শিল্পীর ভাবনায়। এমনটাই দেখা মিলল রবীন্দ্র মেলায়।

রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে শুধুমাত্র যে রবীন্দ্রনাথের নাচ গান দিয়েই তার প্রতি সম্মাননা জ্ঞাপন করা যায় তা নয়, তার ব্যতিক্রমী কিছু করে দেখাল পুরাতন মালদহের একটি লাইব্রেরী কর্তৃপক্ষ। রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। নাম দেওয়া হয়েছিল ‘রবীন্দ্রনাথ’।

আরও পড়ুন: ছোট্ট ছোট্ট দানা ক‍্যালসিয়ামের ভাণ্ডার! হাড় মজবুতের সঙ্গেই নিয়ন্ত্রণে ডায়াবেটিস? ধারে কাছে ঘেঁষবে না কোলেস্টেরল

রবীন্দ্র নৃত্য থেকে গানের আসর তো বসেছিলই পাশাপাশি ছিল রবীন্দ্রনাথ কেন্দ্রিক নানান সামগ্রী। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নানান সংগ্রহশালা নিয়ে হাজির হয়েছে পুরাতন মালদহের বাণী ভবন টাউন লাইব্রেরী। ১৭-১৮ মে এই রবীন্দ্র মেলার আয়োজন করা হয়েছে লাইব্রেরী কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে। কি নেই এই রবীন্দ্র মেলায়।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একগুচ্ছ লেখনি সামগ্রী থেকে পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একাধিক লেখা। বিভিন্ন বয়সের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিকৃতি। এছাড়াও এখানে রয়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজের গলায় গাওয়া গানের রেকর্ডিং, ক্যাসেট, গ্রামফোন সহ বিভিন্ন সামগ্রী।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছবি দেওয়া কয়েন-সহ সব থেকে ছোট গীতাঞ্জলি। গ্রন্থাগারিক সুবীর কুমার সাহা বলেন, এই প্রথম মালদহে রবীন্দ্র মেলার আয়োজন করা হল। তবে এই রবীন্দ্র মেলায় সব থেকে বেশি আকর্ষণীয় দেশলাইয়ের কাঠি দিয়ে তৈরি কবিগুরুর প্রতিকৃতি। যা ছোট বড় সকলকেই মুগ্ধ করেছে। কচিকাঁচা থেকে বড় প্রায় সমস্ত বয়সের মানুষ এখানে ভিড় করেন।

হরষিত সিংহ

Higher Secondary Result 2024: ৮০ শতাংশ প্রতিবন্ধকতা নিয়ে উচ্চমাধ্যমিকে ৯২% নম্বর! বালুরঘাটের পায়েলের বিরাট চমক

দক্ষিণ দিনাজপুর: হাঁটাচলা তো অনেক পরের ব্যাপার, সরু ও রুগ্ন হাত দুটো কোন‌ও ভারী কাজ করতে পারে না। শুধুমাত্র কোনরকমে কলম চালাতে শিখেছেন। আর তাতেই বাজিমাত। ৮০ শতাংশ বিশেষভাবে সক্ষম পায়েল পাল এবারের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৯২ শতাংশ নাম্বার পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

বিশেষভাবে সক্ষম পায়েলের এই সাফল্য ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলে দিয়েছে। এবার সেই পায়েল পালের পড়াশোনার যাবতীয় দায়িত্ব নিতে চলেছে বালুরঘাট মহিলা কলেজ কর্তৃপক্ষ। এদিন মহিলা কলেজের পক্ষ থেকে পায়েলের বাড়িতে অধ্যক্ষ গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। তারপর পড়াশোনার যাবতীয় দায়ভার গ্রহণ করার কথা জানান।

আরও পড়ুন: মাত্র ৬ হাজার টাকার জন্য প্রাণ গেল বৃদ্ধের! পাওনা চাইতে গেলে পিটিয়ে খুন…

বালুরঘাট মহিলা কলেজের পক্ষ থেকে ৫০০০ টাকার চেক, কলম, ডায়েরি, উত্তরীয় এবং মানপত্র তুলে দেওয়া হয় পায়েলের হাতে। অধ্যক্ষ জানান, পায়েল যদি বালুরঘাট মহিলা কলেজে ভর্তি হয় তবে আগামী চার বছর তার পড়াশোনার সমস্ত দায়-দায়িত্ব নেবেন তাঁরা। বিষয়টি জানার পরে খুশির হাওয়া পায়েলের পরিবারে। এই বিষয়ে বালুরঘাট মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ বিমান চক্রবর্তী বলেন, উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর টিভি সহ অন্যান্য গণমাধ্যমে তিনি পায়েলের খবরটি দেখেন। এরপরই আলোচনা করে তার পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন।

জন্মের পর থেকেই শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে সঙ্গী করেই বেড়ে উঠেছে পায়েল। স্কুলে যাতায়াত থেকে শুরু করে সমস্ত কিছুই মায়ের কোলে চেপে করতে হয় তাকে। উচ্চতা দেখলে মনে হবে যেন ছোট্ট শিশু। কোমরের নীচ থেকে বাকি দেহ কার্যত অসার। হাঁটাচল তো দূরের কথা, হাতের অবস্থা এতই খারাপ যে কোনও ভারী কাজ করতে গেলেও রীতিমত বেগ পেতে হয়। বসে বসেই কাটে দিন। এই বাধা-বিপত্তি পেরিয়েই আগামী দিনে সে ভূগোলে অনার্স নিয়ে পড়াশুনা করতে চায়।

সুস্মিতা গোস্বামী

Alipurduar Electrocution: পায়ে এসে পড়ল বাজ… তারপর আর জানি না! কালবৈশাখীর দাপটে এক নিমেষে সব তছনছ, জখম ১৫ জন

আলিপুরদুয়ার: দুপুরের দিকে হঠাৎ বৃষ্টি ও বজ্রপাতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কালচিনি ব্লক। বজ্রপাতের কারণে আহত ১৫ জন। বর্তমানে সকলেই লতাবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ১৫ জন চা শ্রমিকের মধ্যে ৯ জন মহিলা শ্রমিক বলে জানা যায়।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দু’জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা যায়।শনিবার দুপুরে ডুয়ার্সে বজ্রপাত-সহ মুষলধারে বৃষ্টি হয়। সেসময় চুয়াপাড়া চা বাগানে পাতা তুলছিলেন শ্রমিকরা। তাঁদের সামনেই বজ্রপাত হয়।যার ফলে ১৫ জন আহত হন।

আরও পড়ুন: মোমবাতির আলোয় পড়াশোনা, রাজমিস্ত্রির ছেলে আজ বিচারকের গদিতে! আবেগে চোখে জল দিনমজুর বাবার

এঁদের মধ্যে ৯ জনের শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় চা বাগানের হাসপাতাল থেকে লতাবাড়ি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। ৯ জন মহিলা শ্রমিকের মধ্যে দু’জন মহিলা শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁদের আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

হঠাৎ বৃষ্টি হওয়ার কারণে কালচিনি ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। গাছ পড়েছে যাতায়াতের সড়কে। বর্তমানে সেগুলি ঠিক করার কাজ চলছে। হাসপাতালে আহতদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন কালচিনি ব্লকের তৃণমূল সভাপতি অসীম লামা। চুয়াপাড়া চা বাগানের শ্রমিক যোগিতা লোহার জানান, ”বাগানে পাতা তোলা হয়ে গিয়েছে, খেতে যাব, এমন সময় দেখলাম বিশাল বজ্রপাত। আমার পায়ে এসে লাগল। অজ্ঞান হয়ে গেলাম। তারপর আর কিছুই মনে নেই।”

Annanya Dey

Bomb Blast: ভয়ঙ্কর জোড়ালো বোমা বিস্ফোরণ, তল্লাশিতে যা বেরিয়ে এল…! বিরাট আতঙ্ক এলাকায়

মালদহ: মালদহের কালিয়াচকে জোড়ালো বিস্ফোরণ। কালিয়াচক থানার মডেল এলাকায় আচমকা বিস্ফোরণ। শৌচকার্যের জন্য ব্যবহৃত পরিত্যক্ত ট্যাঙ্কে ফাটল বোমা। বিকেল নাগাদ মজুত রাখা বোমায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। দীর্ঘদিনের পুরনো শৌচকার্যের ব্যবহৃত ট্যাঙ্কে দুইটি প্লাস্টিক জারে বোমা মজুত ছিল বলে স্থানীয় সূত্রের খবর। এরই মধ্যে একটি জারে আচমকা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ আচমকা বিস্ফোরণের আওয়াজ পান স্থানীয়রা। তারপরই তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় পুলিশে।

বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন কালিয়াচকের এসডিপিও ফয়সাল রেজা এবং কালিয়াচক থানার আইসি সুমন রায়চৌধুরী। ঘটনাস্থলে যায় কালিয়াচক থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। যে এলাকায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে তার ঠিক পাশেই মাটির মধ্যে আরও  একটি জারে পুঁতে রাখা আরও  বেশকিছু বোমার হদিশ মেলে।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

জানা গিয়েছে, যে পরিত্যক্ত ট্যাঙ্কটিতে বোমা মজুত রাখা হয়েছিল তা স্থানীয় বাসিন্দা ফারুক শেখের। ভিন্ন রাজ্যে শ্রমিক সরবরাহে মুন্সী হিসেবে কাজ করেন ফারুক। বাড়িতে মা-বোন সহ মহিলারাই থাকেন। তবে দীর্ঘদিন ধরেই ওই ট্যাঙ্ক শৌচকার্যের জন্য ব্যবহৃত হয় না। কেউ বা কারা অপরাধমূলক কাজকর্মের উদ্দেশ্যে বোমা মজুত করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিক ধারণা পুলিশের।তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই সন্ধ্যা নেমে আসায় তদন্ত প্রক্রিয়ায় সমস্যা দেখা যায়। তড়িঘড়ি এলাকায় আলোর বন্দোবস্ত করে পুলিশ। ঘটনাস্থল লাল ফিতে দিয়ে কর্ডন করে রাখা হয়। এলাকায় মোতায়েন করা হয় পুলিশ বাহিনী।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

সন্ধ্যার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বোম ডিসপোজাল স্কোয়াড। ঘটনাস্থল খতিয়ে দেখেন তাঁরা। তবে, রাত হয়ে যাওয়ায় এদিন বোমা নিষ্ক্রিয় করার কাজ হয়নি। তাছাড়া, মাটির গভীরে অন্য একটি জারে কতগুলি বোমা রয়েছে তা এখনও  নিশ্চিত নয়।স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের ধারণা, অনেকদিন আগেই ওই এলাকায় বোমা মজুত করা হয়ে থাকতে পারে। তবে কে বা কারা এই ঘটনার পেছনে রয়েছে তা খতিয়ে দেখার দাবি করেছেন স্থানীয়রা।শনিবার সকালে ফের এলাকায় যাবে বোম ডিসপোজাল স্কোয়াড। বাকি বোমাগুলি উদ্ধার করার কাজ হবে। পাশাপাশি উদ্ধার হওয়া বোমাগুলিকে নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করবে বোম স্কোয়াড।

North Dinajpur News: জাতীয় সড়কে উল্টে গেল ‌কলকাতা-শিলিগুড়ি বাস!মৃত ২, আহত ১৫

উত্তর দিনাজপুর:উত্তর দিনাজপুরের চাকুলিয়ায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। শনিবার সকালে চাকুলিয়া থানার মনোরা এলাকায় ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর বাস দুর্ঘটনায় মৃত ২ জখম প্রায় ১৫ থেকে ২০ জন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে প্রতিদিনের মত কলকাতা থেকে শিলিগুড়ির দিকে যাচ্ছিল বাসটি।

এরপর চাকুলিয়া থানার মনোরা এলাকায় ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জাতীয় সড়কের উপর উল্টে যায়। ঘটনাস্থলে দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনায় জখম হয়েছেন প্রায় ১৫ থেকে ২০ জন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছায় চাকুলিয়া থানার কানকি ফাঁড়ির পুলিশ।

আরও পড়ুন:পুলিশের ঘরণী নার্স, বিবাহ বার্ষিকীকে স্মরণীয় করতে জুটিতে যা কাণ্ডটা করলেন…

জখমদের উদ্ধার করে স্থানীয় চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। বাসে কোনও যান্ত্রিক গোলযোগ রয়েছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

পিয়া গুপ্তা

Drinking Water Crisis: জলের সন্ধানে কলসি-বালতির রেল লাইন, দাঁড়িয়ে ঠিক যেন ট্রেনের বগি!

পানীয় জলের জন্য কেউ সকাল থেকে, আবার কেউ ভোর থেকে কলসি, বালতি রেখে কলের সামনে লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। কিন্তু জলের দেখা নেই। এই সমস্যা এক-দুই দিনের নয়, প্রায় এক বছর হতে চলল। গরম পড়তেই সেই সমস্যা আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে।
পানীয় জলের জন্য কেউ সকাল থেকে, আবার কেউ ভোর থেকে কলসি, বালতি রেখে কলের সামনে লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। কিন্তু জলের দেখা নেই। এই সমস্যা এক-দুই দিনের নয়, প্রায় এক বছর হতে চলল। গরম পড়তেই সেই সমস্যা আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে।
মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের কোতোয়ালি গণিপুর গ্রামে পানীয় জলের তীব্র সমস্যা। চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন ওই এলাকার সাধারণ বাসিন্দারা। যদিও সমস্যার কথা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য।
মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের কোতোয়ালি গণিপুর গ্রামে পানীয় জলের তীব্র সমস্যা। চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন ওই এলাকার সাধারণ বাসিন্দারা। যদিও সমস্যার কথা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য।
গ্রামবাসীরা জানান, প্রায় এক বছর ধরে এই সমস্যা। নিয়মিত জল আসে না। জলের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয়। তাও গত কয়েকদিন ধরে জল আসছে না। জল কিনে খাওয়ার সমর্থ্য নেই। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে জেলা পরিষদকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি বলে অভিযোগ।
গ্রামবাসীরা জানান, প্রায় এক বছর ধরে এই সমস্যা। নিয়মিত জল আসে না। জলের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয়। তাও গত কয়েকদিন ধরে জল আসছে না। জল কিনে খাওয়ার সমর্থ্য নেই। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে জেলা পরিষদকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি বলে অভিযোগ।
মালদহ: কলসি-বালতির লম্বা লাইন। রাস্তার এক পাশে লাইনে পাত্র রেখে অপেক্ষায় মহিলা, পুরুষ সকলেই। ঠিক যেন ট্রেনের বগির মত লম্বা এই লাইন। কিসের জন্য এই লাইন?
মালদহ: কলসি-বালতির লম্বা লাইন। রাস্তার এক পাশে লাইনে পাত্র রেখে অপেক্ষায় মহিলা, পুরুষ সকলেই। ঠিক যেন ট্রেনের বগির মত লম্বা এই লাইন। কিসের জন্য এই লাইন?
পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সঞ্জয় কুমার দাস জানান, একাধিক জায়গায় গরম পড়তেই জল সংকট দেখা দিয়েছে। পিএইচই দফতরের পক্ষ থেকে জল সরবরাহ করা হলেও এখনও তা অনিয়মিত। জল জীবন মিশন প্রকল্পের মাধ্যমে কিছুদিনের মধ্যে প্রত্যেক ঘরে ঘরে জল পৌঁছে যাবে, প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য সঞ্জয় কুমার দাস জানান, একাধিক জায়গায় গরম পড়তেই জল সংকট দেখা দিয়েছে। পিএইচই দফতরের পক্ষ থেকে জল সরবরাহ করা হলেও এখনও তা অনিয়মিত।‌ জল জীবন মিশন প্রকল্পের মাধ্যমে কিছুদিনের মধ্যে প্রত্যেক ঘরে ঘরে জল পৌঁছে যাবে, প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।