Tag Archives: Education

KVS Kendriya Vidyalaya: সন্তানকে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি করতে চান? KVS-এ পড়ানোর খরচ কত-কীভাবে আবেদন করবেন জানুন

সন্তানের পড়াশোনার খরচ দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে অনেকেরই প্রচুর টাকা ব্যয় করে বেসরকারি স্কুলে ছেলেমেয়েদের ভর্তি করানো অসম্ভব। সেক্ষেত্রে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকারের স্কুল রয়েছে, যেখানে অল্প খরচে পড়াশোনা করা সম্ভব।
সন্তানের পড়াশোনার খরচ দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে অনেকেরই প্রচুর টাকা ব্যয় করে বেসরকারি স্কুলে ছেলেমেয়েদের ভর্তি করানো অসম্ভব। সেক্ষেত্রে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকারের স্কুল রয়েছে, যেখানে অল্প খরচে পড়াশোনা করা সম্ভব।
ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠন বা কেভিএস। কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে এই স্কুলগুলিতে পড়াশোনার খরচ কেমন জানেন?
ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠন বা কেভিএস। কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে এই স্কুলগুলিতে পড়াশোনার খরচ কেমন জানেন?
কেন্দ্রের সবথেকে ভাল সরকারি স্কুলের মধ্যে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রত্যেক বছর এখানে নিজেদের সন্তানকে পড়ানোর জন্য প্রচুর অভিভাবক ভর্তির জন্য আবেদন করে থাকেন।
কেন্দ্রের সবথেকে ভাল সরকারি স্কুলের মধ্যে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রত্যেক বছর এখানে নিজেদের সন্তানকে পড়ানোর জন্য প্রচুর অভিভাবক ভর্তির জন্য আবেদন করে থাকেন।
অনেকেই আবার আবেদন করার চেষ্টা করেন কিন্তু এই কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে পড়ানোর জন্য কত টাকা খরচ হয় এই বিষয়ে ওয়াকিবহল থাকেন না।
অনেকেই আবার আবেদন করার চেষ্টা করেন কিন্তু এই কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে পড়ানোর জন্য কত টাকা খরচ হয় এই বিষয়ে ওয়াকিবহল থাকেন না।
রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের ফি প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত একই। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের বিকাশ নিধির প্রত্যেক মাসের খরচ মাত্র ৫০০ টাকা।  এর পাশাপাশি প্রত্যেকটি শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে খরচ ২৫ টাকা এবং রি-অ্যাডমিশন নিলে সেখানে খরচ পড়বে ১০০ টাকা।
রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের ফি প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত একই। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের বিকাশ নিধির প্রত্যেক মাসের খরচ মাত্র ৫০০ টাকা।
এর পাশাপাশি প্রত্যেকটি শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে খরচ ২৫ টাকা এবং রি-অ্যাডমিশন নিলে সেখানে খরচ পড়বে ১০০ টাকা।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের টিউশন ফি কত? এখানে নবম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়াদের প্রত্যেক মাসে টিউশন ফি নেওয়া হয় ২০০ টাকা এবং তৃতীয় শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর কম্পিউটারের জন্য নেওয়া হয় ১০০ টাকা, এর পাশাপাশি একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির জন্য কম্পিউটার সায়েন্সের ফি হল ১৫০ টাকা।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের টিউশন ফি কত? এখানে নবম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়াদের প্রত্যেক মাসে টিউশন ফি নেওয়া হয় ২০০ টাকা এবং তৃতীয় শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর কম্পিউটারের জন্য নেওয়া হয় ১০০ টাকা, এর পাশাপাশি একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির জন্য কম্পিউটার সায়েন্সের ফি হল ১৫০ টাকা।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের সংখ্যা কত? ২০২৩ পর্যন্ত সারা দেশজুড়ে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের সংখ্যা রয়েছে ১,২৫৪ টি। এখানে প্রত্যেক বছর প্রায় ১৪ লক্ষ পড়ুয়া পড়াশোনা করে থাকে।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের সংখ্যা কত? ২০২৩ পর্যন্ত সারা দেশজুড়ে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের সংখ্যা রয়েছে ১,২৫৪ টি। এখানে প্রত্যেক বছর প্রায় ১৪ লক্ষ পড়ুয়া পড়াশোনা করে থাকে।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি নোট করে রাখুন। আপনি যদি আপনার সন্তানকে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি সংক্রান্ত বিষয়ে আরও তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই এই বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট kvsangathan.nic.in এ যেতে পারেন।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি নোট করে রাখুন। আপনি যদি আপনার সন্তানকে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি সংক্রান্ত বিষয়ে আরও তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই এই বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট kvsangathan.nic.in এ যেতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটে আবেদন পত্র পাওয়া যাবে আপনি চাইলে অনলাইন এবং অফলাইন দুটো মাধ্যমে এই বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটে আবেদন পত্র পাওয়া যাবে আপনি চাইলে অনলাইন এবং অফলাইন দুটো মাধ্যমে এই বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারেন।

Madhyamik 2024 Result Success Story: পাঠ্যবইয়ে গুরুত্ব দিয়েই মাধ্যমিকে দশম, কর্কটরোগে দাদুকে হারিয়ে ডাক্তার হতে চান প্রত্যন্ত এলাকার ছাত্র সৌমিক

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: দাদুকে কেড়ে নিয়েছিল ক্যানসার। তাই মাধ্যমিকে দশম স্থানাধিকারী বাঁকুড়ার সৌমিক খাঁ বড় হয়ে হতে চায় চিকিৎসক। সৌমিকের দাদু পাঁচ বছর আগে কর্কটরোগে মারা যান। তখন থেকেই সৌমিকের সিদ্ধান্ত ছিল চিকিৎসক হওয়ার। সেই লক্ষ্যেই চলে পড়াশোনা। জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষায় তাক লাগানো রেজাল্ট করে বাঁকুড়ার নাম উজ্জ্বল করলেন কৃতী ছাত্র সৌমিক।

টেক্সট বুকের উপর জোর দিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে গেছে সৌমিক। প্রতিদিন ৯ থেকে ১০ ঘণ্টা ধরে কঠিন পড়াশোনা করে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪। মেধাতালিকায় সারা রাজ্যে দশম স্থান পেয়েছে সে। দারুণ রেজাল্ট করে সৌমিক খাঁ জানায় সে আরও ভাল রেজাল্ট আশা করেছিল। টেস্টের চেয়ে কম নম্বর পেয়েও দশম হয়েছে সৌমিক। যদিও সামান্য খেদ থেকে গেলেও সাফল্য বেশ উপভোগ করছেন বলেই জানিয়েছে এই কৃতী পড়ুয়া।

আরও পড়ুন : প্রতিকূলতাকে জয় করে সাফল্য! মাধ্যমিক উত্তীর্ণ চার বিশেষভাবে সক্ষম পড়ুয়াকে ঘিরে খুশির আমেজ

মাত্র তিনটি বিষয়ে প্রাইভেট টিউশন ছিল সৌমিকের। ভৌত বিজ্ঞান, ইংরেজি এবং অঙ্ক ছাড়া বাকি বিষয়গুলি বাবা মায়ের কাছেই পড়েছে সে। সৌমিকের মা রুম্পা পাত্র জানান ছেলের রেজাল্ট আরও ভাল হবে বলেই আশা করেছিলেন তিনি। কিন্তু দশম হয়েছে সে। তাতেই খুশি সকলে।

আগামী দিনে যারা মাধ্যমিক দেবে তাদের উদ্দেশে সৌমিক বলে, সেলফ স্টাডির উপরে গুরুত্ব দিতে। পড়াশোনাটা ভাল করে করতে গেলে পাঠ্য পুস্তকের উপরে জোর দিতে উপদেশ দিয়েছে এই কৃতী ছাত্র। এছাড়াও নোটের উপর নির্ভর করে নয়। নিজে পড়াশোনা করে, বিষয়টি বুঝে পড়লেই আসবে সাফল্য,  মত সৌমিকের।

WB Madhyamik 10th Result 2024: প্রতিকূলতাকে জয় করে সাফল্য! মাধ্যমিক উত্তীর্ণ চার বিশেষভাবে সক্ষম পড়ুয়াকে ঘিরে খুশির আমেজ

সুরজিৎ দে, জলপাইগুড়ি: সব প্রতিকূলতাকে হারিয়ে জয় ছিনিয়ে আনল বিশেষভাবে সক্ষম চারজন পরীক্ষার্থী। জীবনের প্রতি পদেই এদের দিতে হয় পরীক্ষা! রয়েছে শত বাধা। সব বাধা পেরিয়ে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষায় সফল জলপাইগুড়ির বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন এই চার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ হল রাজ্যজুড়ে। সকাল থেকেই অধীর আগ্রহে খানিক ভয়, খানিক উৎকণ্ঠা নিয়ে টেলিভিশনের সামনে অপেক্ষা করছিল লক্ষ লক্ষ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী।

প্রথম ১০-এর তালিকায় এত পড়ুয়ার মধ্যে কোথাও নিজের জায়গা করতে পারেনি জলপাইগুড়ির কোনও পড়ুয়াই। তাই সকাল থেকেই মন খারাপ শহরের বাসিন্দাদের। কিন্তু বেলা বাড়তেই প্রকাশ্যে আসে জলপাইগুড়ির চার বিশেষভাবে সক্ষম পড়ুয়ার সাফল্যের খবর। বিদ্যা সরকার, ঋক সরকার, সায়ন্তনী রায় ও পায়েল রায়-এরা চারজনই জন্ম থেকেই মূক ও বধির।  তাদের প্রাপ্ত নম্বর যথাক্রমে ১৯০, ২২৭, ১৮৪, ২২৮। নম্বর যা-ই হোক না কেন, জন্ম থেকেই নিজেদের মতো করেই লড়াই চালাচ্ছে এরা।

আরও পড়ুন : গরমে উপকারী হলেও ব্লাড সুগারে কি মিছরি খাওয়া যায়? মিছরি খেলে কি ডায়াবেটিস বাড়ে? জানুন

বড় হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর অসীম ইচ্ছে। আর এতেই খুশির আমেজ শহর জুড়ে। এ যেন খরার মধ্যেও এক চিলতে বৃষ্টি। জলপাইগুড়ির ইন্দিরা কলোনির বাসিন্দা ঋক সরকারের এই সাফল্যে খুশি তার মা এবং পরিবারের সকলে। অন্যদিকে, নেতাজি পাড়া পরেশ মিত্র কলোনির বাসিন্দা বিদ্যা সরকারের বাড়িতেও উৎবের আমেজ। তবে, এখনও অনেকটা পথ পেরিয়ে যাওয়া বাকি। উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে পুলিশ হতে চায় বিদ্যা। শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও হার না মানা লড়াই চালাচ্ছে এদের প্রত্যেকেই। এই খবর ছড়িয়ে পড়া মাত্রই লড়াইকে কুর্নিশ জানিয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ জলপাইগুড়িবাসী।

Delhi high Court slams Arvind Kejriwal: কেজরিওয়াল দেশের স্বার্থের থেকে ব্যক্তিস্বার্থকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন: দিল্লি হাই কোর্ট

শুক্রবার দিল্লি হাই কোর্টের ভর্ৎসনার মুখে পড়লেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। প্রায় দু‘লক্ষের বেশি ছাত্রছাত্রীদের পাঠ্যবই দিতে সমস্যায় পড়েছে দিল্লি সরকার, তাই দিল্লি হাই কোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান বিচারপতি মনমোহন এবং বিচারপতি মনমীত প্রীতম সিংহের ডিভিশন বে‍ঞ্চের সমালোচনার মুখে পড়ল আম আদমি পার্টির নেতৃত্বাধীন দিল্লির সরকার এবং দিল্লি কর্পোরেশন।

আরও খবর: ভোট দিতে এসে শামির মুখে মোদির নাম, কী বললেন ভারতীয় পেসার?

এক জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ শুক্রবার মন্তব্য করে জানায় অরবিন্দ কেজরিওয়াল ব্যক্তিস্বার্থকে দেশের স্বার্থের থেকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন। তারা আরও বলেন, “স্কুলের বই বা পোশাক বিলি করা আদালতের কাজ নয়, কেজরিওযাল শুধু মাত্র ক্ষমতায় বিশ্বাস করেন, আর কত ক্ষমতা চাই ওনার।”

আরও খবর: স্ত্রীর গয়নায় স্বামীর কোনও অধিকার নেই, স্ত্রীধন নিয়ে বড় রায় সুপ্রিম কোর্টের

সোশ্য়াল জুরিস্ট নামের এক সংস্থার করা এক জনস্বার্থ মামলায় দাবি করা হয় মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন অফ দিল্লির স্কুলের পড়ুয়ারা এখনও পাঠ্যবই পায়নি। যদিও এ নিয়ে দিল্লি কর্পোরেশনের কমিশনারের যুক্তি স্ট্যান্ডিং কমিটি তৈরি হয়নি বলেই পড়ুয়াদের পাঠ্যবই, পোশাক এবং ব্যাগ দেওয়া যাচ্ছে না। দিল্লি হাই কোর্ট দিল্লি সরকারকে দু‘দিনের মধ্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। দিল্লি সরকার কী ব্যবস্থা নেয় সেটাই এখন দেখার।

World Best Handwriting: বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা প্রাকৃতির, নেপালি কন্যের মুক্তাক্ষর MS Word-এর ফন্টকেও হার মানায়

হাতের লেখা সুন্দর হওয়া খুবই জরুরি। সুন্দর না হলেও, অন্ততপক্ষে লেখাটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন বোধগম্য হতেই হবে। বিশ্বে সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা কার রয়েছে জানেন? সেই লেখা দেখলে একেবারে চমকে যাবেন।
হাতের লেখা সুন্দর হওয়া খুবই জরুরি। সুন্দর না হলেও, অন্ততপক্ষে লেখাটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন বোধগম্য হতেই হবে। বিশ্বে সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা কার রয়েছে জানেন? সেই লেখা দেখলে একেবারে চমকে যাবেন।
ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ভাল পড়াশোনা করার পাশাপাশি হাতের লেখার যত্ন নেওয়াও প্রয়োজন। যদি পড়ুয়াদের হাতের লেখা মুক্তোর মতো সুন্দর হয়, তাহলে তারা সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়। তবে প্রতিটি মানুষের হাতের লেখার ধরন কিন্তু আলাদা হয়।
ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ভাল পড়াশোনা করার পাশাপাশি হাতের লেখার যত্ন নেওয়াও প্রয়োজন। যদি পড়ুয়াদের হাতের লেখা মুক্তোর মতো সুন্দর হয়, তাহলে তারা সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়। তবে প্রতিটি মানুষের হাতের লেখার ধরন কিন্তু আলাদা হয়।
বিশ্বে কার হাতের লেখা সবথেকে সুন্দর? এমনটা কি হওয়া সম্ভব? হ্যাঁ এমনটাই ঘটেছে। যা হয়তো অনেকেই জানেন না।
বিশ্বে কার হাতের লেখা সবথেকে সুন্দর? এমনটা কি হওয়া সম্ভব? হ্যাঁ এমনটাই ঘটেছে। যা হয়তো অনেকেই জানেন না।
প্রাকৃতি মাল্লা নামে এক নেপালি স্কুলছাত্রীর হাতের লেখাই বিশ্বের সবথেকে সুন্দর হাতের লেখার তকমা জিতে নিয়েছেন।
প্রাকৃতি মাল্লা নামে এক নেপালি স্কুলছাত্রীর হাতের লেখাই বিশ্বের সবথেকে সুন্দর হাতের লেখার তকমা জিতে নিয়েছেন।
শুধু তা-ই নয়, সুন্দর হাতের লেখার জন্য বরাবর তিনি সংবাদমাধ্যমের চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন। প্রাকৃতি মাল্লার বয়স এখন ১৭ বছর। নেপালের সৈনিক ভাষ্য মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রী প্রাকৃতি ১৪ বছর বয়সে দশম শ্রেণিতে পড়েছেন।
শুধু তা-ই নয়, সুন্দর হাতের লেখার জন্য বরাবর তিনি সংবাদমাধ্যমের চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন। প্রাকৃতি মাল্লার বয়স এখন ১৭ বছর। নেপালের সৈনিক ভাষ্য মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রী প্রাকৃতি ১৪ বছর বয়সে দশম শ্রেণিতে পড়েছেন।
গোটা বিশ্বের হাতের লেখার বিশেষজ্ঞরা পর্যন্ত ওই কিশোরীর হাতের লেখা দেখে চমকে গিয়েছেন। নেটিজেনদের মধ্যে অনেকেরই বক্তব্য, কাগজের উপর প্রকৃতির হাতের লেখা দেখে বোঝার উপায় নেই যে, সেটি হাতের লেখা না কি কম্পিউটারে টাইপ করা হরফ।
গোটা বিশ্বের হাতের লেখার বিশেষজ্ঞরা পর্যন্ত ওই কিশোরীর হাতের লেখা দেখে চমকে গিয়েছেন। নেটিজেনদের মধ্যে অনেকেরই বক্তব্য, কাগজের উপর প্রকৃতির হাতের লেখা দেখে বোঝার উপায় নেই যে, সেটি হাতের লেখা না কি কম্পিউটারে টাইপ করা হরফ।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, প্রতিটি অক্ষরের মাঝে সমান দূরত্ব রাখেন প্রাকৃতি। কোথাও সামান্য কম-বেশি নেই তাঁর লেখায়।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, প্রতিটি অক্ষরের মাঝে সমান দূরত্ব রাখেন প্রাকৃতি। কোথাও সামান্য কম-বেশি নেই তাঁর লেখায়।
নেপালের এক ব্যক্তি সেই লেখার ছবি তুলে পোস্ট করেছিলেন। তারপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় প্রাকৃতির লেখা।
নেপালের এক ব্যক্তি সেই লেখার ছবি তুলে পোস্ট করেছিলেন। তারপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় প্রাকৃতির লেখা।
মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় এই হাতের লেখার ছবি। গোটা বিশ্বের নেটিজেনরা পোস্ট দেখে লাইক, কমেন্ট করতে থাকেন। রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যান প্রাকৃতি ও তার হাতের লেখা। প্রাকৃতির হাতের লেখা সকলের সামনে আসার পরে হাতের লেখা বিশেষজ্ঞরাও রীতিমতো বিস্মিত।
মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় এই হাতের লেখার ছবি। গোটা বিশ্বের নেটিজেনরা পোস্ট দেখে লাইক, কমেন্ট করতে থাকেন। রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যান প্রাকৃতি ও তার হাতের লেখা। প্রাকৃতির হাতের লেখা সকলের সামনে আসার পরে হাতের লেখা বিশেষজ্ঞরাও রীতিমতো বিস্মিত।
প্রাকৃতিকে নেপালের সশস্ত্র বাহিনীর তরফেও পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই সুন্দর হাতের লেখার অধিকারী মেয়ে প্রাকৃতি মাল্লা দেখতেও তেমনই সুন্দর ও ফুটফুটে। প্রাকৃতি সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে তার সুন্দর হাতের লেখার জন্য। শুধু তাই নয় তার হাতে লেখা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা।
প্রাকৃতিকে নেপালের সশস্ত্র বাহিনীর তরফেও পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই সুন্দর হাতের লেখার অধিকারী মেয়ে প্রাকৃতি মাল্লা দেখতেও তেমনই সুন্দর ও ফুটফুটে। প্রাকৃতি সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে তার সুন্দর হাতের লেখার জন্য। শুধু তাই নয় তার হাতে লেখা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

Students: আর ক’দিন পরেই গরমের ছুটি, তার আগে স্কুলে মুখোশ পরে পাহারায় ছাত্রছাত্রীরা, কেন? কারণ শুনলে তাজ্জব হবেন

স্কুলে দেওয়া হচ্ছে, ফল, তরমুজ, আপেল-সহ আরও অনেক খাদ্যদ্রব্য। আর সেগুলি মুখোশ পরে পাহারা দিচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা।
স্কুলে দেওয়া হচ্ছে, ফল, তরমুজ, আপেল-সহ আরও অনেক খাদ্যদ্রব্য। আর সেগুলি মুখোশ পরে পাহারা দিচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা।
অভিনব এই ঘটনা ঘটেছে সাগরের চৌরঙ্গী অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে এই কাজ করা হয়‌।
অভিনব এই ঘটনা ঘটেছে সাগরের চৌরঙ্গী অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে এই কাজ করা হয়‌।
আনন্দপরিসর কর্মসূচির মাধ্যমে স্কুলে কু্ইজ প্রতিযোগিতা, নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন রকম আলোচনা। ভয় কাটাতে বিভিন্ন গল্প শোনানো হয়।
আনন্দপরিসর কর্মসূচির মাধ্যমে স্কুলে কু্ইজ প্রতিযোগিতা, নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন রকম আলোচনা। ভয় কাটাতে বিভিন্ন গল্প শোনানো হয়।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাপস মণ্ডল জানিয়েছেন, আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা মুখোশ পরেই নিজেদের খাবার নিজেরা পাহারা দিয়েছে। এতে তাদের ভয় কেটেছে।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাপস মণ্ডল জানিয়েছেন, আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা মুখোশ পরেই নিজেদের খাবার নিজেরা পাহারা দিয়েছে। এতে তাদের ভয় কেটেছে।
ভয় কাটানোর পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে এখানে। এর সঙ্গে রাজ্যের অন্যান্য স্কুলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই স্কুলেও চালু হয়েছে ওয়াটার বেল।
ভয় কাটানোর পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে এখানে। এর সঙ্গে রাজ্যের অন্যান্য স্কুলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই স্কুলেও চালু হয়েছে ওয়াটার বেল।
সাগরের এই স্কুল আগেও একাধিক কর্মসূচি করে সাড়া ফেলে দিয়েছিল। এবার গরমের ছুটির আগে এই কর্মসূচি করে আবারও সবার নজর কাড়ল এই স্কুল‌।
সাগরের এই স্কুল আগেও একাধিক কর্মসূচি করে সাড়া ফেলে দিয়েছিল। এবার গরমের ছুটির আগে এই কর্মসূচি করে আবারও সবার নজর কাড়ল এই স্কুল‌।

Elderly Literacy: নিরক্ষর বৃদ্ধাদের মধ্যে শিক্ষার আলো জ্বালাতে এগিয়ে এল স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা

হাওড়া: অনেক সময়েই নাম সই করতে না পারার কারণে বয়স্কদের নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে বয়স্ক মহিলারা বেশি সমস্যায় পড়েন। এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে প্রতারকরা তাঁদের বহু সময় প্রতারণাও করে। সেই সমস্ত নিরক্ষর মহিলাদের সচেতন করতে ও তাঁদের সাক্ষর করতে সরকারি উদ্যোগের অংশ হল খড়দহ নিউ এজ সোসাইটি।

কেন্দ্রীয় সরকারের নব ভারত শিক্ষা কার্যক্রমের আওতায় শুরু হয়েছে রোটারি ইন্ডিয়া লিটারেসি প্রোগ্রাম। এর অংশ হিসাবে বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্র খুলে হাওড়ার একাধিক প্রত্যন্ত অঞ্চলের বয়স্ক মহিলাদের পড়ানোর কাজ শুরু করেছে খড়দহ নিউ এজ সোসাইটি নামক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ২০২৭ সালের মধ্যে দেশের ১০ কোটি নিরক্ষর মহিলাকে স্বাক্ষর করে তোলার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: পারদ চড়তেই রাস্তায় ওআরএস বিলি ট্রাফিক পুলিশের! কোথায় হল জানেন

হাওড়া জেলার আমতা ১, ২ বাগনান, শ্যামপুর, উলুবেড়িয়া সহ নানা পিছিয়ে পড়া ব্লকে ৫০ টিরও বেশি বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্র খোলার লক্ষমাত্রা নিয়েছেন এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি। কলেজ ছাত্রী সায়নী সাঁতরা, গৃহবধু অপর্ণা পণ্ডিত, অনিতা দোলুই, টুম্পা চক্রবর্তী, মনিকা প্রামানিক, রুমকি প্রামানিক, শর্মিষ্ঠা রায়, প্রাথমিক শিক্ষকের প্রশিক্ষণ নেওয়া কানাই বাগ প্রমুখরা এই কেন্দ্রগুলিতে পড়ানোর দায়িত্ব পালন করছেন। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু সেন্টার চালু হয়ে গিয়েছে। আগামী দিনে এই সংগঠনের হাত ধরে জেলার বয়স্ক মহিলারা নিজে থেকে প্রয়োজনীয় নথিপত্রের কাজ করতে পারবে বলে সকল আশা প্রকাশ করেন।

IIT Kharagpur: বড় পদক্ষেপ আইআইটির! পড়ুয়ারা মদ খেলেই মোটা টাকা জরিমান, হতে পারে বহিস্কারও

পশ্চিম মেদিনীপুর: অ্যালকোহলকে ‘না’ জানাতে হবে পড়ুয়াদের। আইআইটি খড়গপুর ক্যাম্পাসে ছাত্রছাত্রীদের কার্যত হুঁশিয়ারি দিল কর্তৃপক্ষ। অ্যালকোহল থেকে পড়ুয়াদের দূরে রাখতে কড়া ‘নির্দেশিকা’ IIT খড়্গপুর কর্তৃপক্ষের। মদ্যপান করলে ৫০ হাজার টাকা অবধি জরিমানার নিদান, করা হতে পারে বহিষ্কারও। দেশের প্রযুক্তির প্রাচীন শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানের এমন নির্দেশিকাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলে। ছাত্র-ছাত্রীদের শুধরাতে ‘বৈপ্লবিক প্রচেষ্টা’ বলে মত বিশিষ্ট জনদের।

আরও পড়ুনঃ বড় ঘোষণা! উচ্চ মাধ্যমিকের ক্লাস শুরু মে মাস থেকে, বিজ্ঞপ্তি জারি শিক্ষা সংসদের

ক্যাম্পাসের মধ্যে যেকোনও জায়গায় অ্যালকোহল পান (মদ্যপান) করে ধরা পড়লে গুনতে হতে পারে গাঁটের কড়ি। আইআইটি কর্তৃপক্ষের তরফে দেওয়া নির্দেশিকা জানানো হয়েছে, প্রথমবার ধরা পড়লে ৫ হাজার টাকা জরিমানা (Fine)-র সঙ্গে ‘সতর্ক’ করে ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে, দ্বিতীয়বার ধরা পড়লে সেক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করার সঙ্গে কর্তৃপক্ষের তরফে অভিযুক্ত পড়ুয়ার বাবা-মা তথা অভিভাবককে জানানো হবে। শুধু এখানেই থেমে নেই আইআইটি কর্তৃপক্ষ। নির্দেশিকায় এও জানানো হয়েছে, একই অপরাধ (ক্যাম্পাসের মধ্যে মদ্যপান) করলে ওই পড়ুয়াকে আইআইটি’র ‘ডিসিপ্লিনারি কমিটি’ (DC)-র সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে আর্থিক জরিমানার পাশাপাশি অ্যাকাডেমিক পানিশমেন্ট তথা পড়াশোনার উপরও নেমে আসতে পারে শাস্তির খড়গ!

সম্প্রতি আইআইটি খড়্গপুর (IIT Kharagpur) কর্তৃপক্ষের তরফে পড়ুয়াদের কাছে এমনই একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। ক্যাম্পাসের মধ্যে পড়ুয়াদের ‘মদ্যপান’ কোনওভাবেই যে বরদাস্ত করা হবে না, তা স্পষ্ট করা হয়েছে এই নির্দেশিকায়। কিন্তু, ক্যাম্পাসের বাইরে মদ্যপান করলে? এক্ষেত্রে, এই নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে- যদি কোনও পড়ুয়া বাইরে মদ্যপান করে ধরা পড়েন অথবা মদ্যপান করে বাইরে কোনও ঝামেলায় জড়ান; সেক্ষেত্রে প্রথমবার তাঁকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা (Fine) করা হবে এবং ওই পড়ুয়ার বাবা-মা (অভিভাবক)-কে ডেকে পাঠানো হবে। তাঁদের ‘মুচলেকা’ দিয়ে ঘোষণা করতে হবে, ভবিষ্যতে ওই পড়ুয়া কখনওই এই কাজ করবেন না! তবে, দ্বিতীয়বারও যদি ওই পড়ুয়া একই ঘটনা ঘটান, তাহলে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার সঙ্গে DC-র যে কোনও শাস্তি মাথা নিতে হবে! প্রয়োজনে ওই পড়ুয়াকে বহিষ্কারও করা হতে পারে!

ভারতের প্রাচীনতম প্রযুক্তি বিদ্যার শ্রেষ্ঠ ঠিকানা আইআইটি খড়্গপুরে বেশ কয়েক হাজার পড়ুয়ারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। স্বাভাবিকভাবে পড়ুয়াদের সতর্ক করতে এই বিশেষ ভাবনা কর্তৃপক্ষের। কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্ত ও নির্দেশিকাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।

রঞ্জন চন্দ

UPSC Civil Services Exam 2023 Final Results: UPSC সিভিল সার্ভিস ২০২৩-এর ফলপ্রকাশ, মেধাতালিকায় প্রথম আদিত্য; দেখুন ভবিষ্যতের IPS-IAS কারা

নয়াদিল্লি: ইউপিএসসি ২০২৩ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হল মঙ্গলবার। ২০২৩ সালের কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিস কমিশনের ফলপ্রকাশিত হয়েছে৷ এই পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন আদিত্য শ্রীবাস্তব ৷ দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান লাভ করেছেন অনিমেষ প্রধান এবং দোনুরু অনন্যা রেড্ডি ৷ প্রথম দশে মেয়েদের সংখ্যা প্রশংসাযোগ্য।

ভবিষ্যতের IPS-IAS কারা? দেখুন সেই তালিকা।

UPSC সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষার মেধাতালিকা (প্রথম ১০ জন)
১) প্রথম হয়েছেন আদিত্য শ্রীবাস্তব।

২) দ্বিতীয় স্থানে অনিমেষ প্রধান।

৩) তৃতীয় দোনুরু অনন্যা রেড্ডি।

৪) চতুর্থ পিকে সিদ্ধার্থ রামকুমার।

৫) পঞ্চম স্থানে রুহানি।

৬) ষষ্ঠ স্থানে সৃষ্টি দাবাস।

৭) সপ্তম আনমোল রাঠৌর।

৮) অষ্টম আশিস কুমার।

৯) নবম নৌশিন।

১০) দশম স্থানে ঐশ্বর্যরাম প্রজাপতি।

আরও পড়ুন: এপ্রিলের মধ্যেই মাধ্যমিকের রেজাল্ট? লাখ-লাখ পরীক্ষার্থীকে নম্বর দেওয়া নিয়ে বড় নির্দেশ পর্ষদের!

২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের লিখিত পরীক্ষা এবং ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত যে পার্সোনালিটি টেস্ট হয়েছিল, সেটার ভিত্তিতে এবার ইন্ডিয়ান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস (আইএএস), ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস (আইপিএস), ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস (আইএফএস), সেন্ট্রাল সার্ভিসেস গ্রুপ ‘এ’ এবং সেন্ট্রাল সার্ভিসেস গ্রুপ ‘বি’ পদে নিয়োগের জন্য ১,০১৬ জনের নাম সুপারিশ করা হয়েছে। সেইসঙ্গে একটি সংরক্ষিত তালিকাও তৈরি রেখেছে UPSC। তাতে মোট ২৪০ জনের নাম রয়েছে।

আরও পড়ুন: অনেকক্ষণ AC চালিয়েও ঘর ঠান্ডা হয় না! সঠিক উচ্চতায় এসি লাগিয়েছেন তো? জানুন বাড়ির জন্য সঠিক এসি কোনটি

কীভাবে UPSC সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষার রেজাল্ট দেখবেন?

ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (UPSC) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট upsc.gov.in-তে যেতে হবে। সেখানেই ধাপে ধাপে ফলাফল দেখতে হবে।

Child Care: সন্তানকে স্কুলে পাঠানোর আগে এই বিষয়গুলো শেখান! ভুলেও শিশুর সামনে এই কাজ করবেন না!

সন্তানকে সু-নাগরিক গড়ে তুলতে মা-বাবার দায়িত্ব অনেকটাই। বাড়িতে দেওয়া শিক্ষার ওপরই নির্ভর করবে সন্তানের ভবিষ্যৎ। সেজন্য নিজের সন্তানের মাঝে মূল্যবোধ, দক্ষতা এবং নৈতিকতা গড়ে উঠেবে বাড়িতেই।
সন্তানকে সু-নাগরিক গড়ে তুলতে মা-বাবার দায়িত্ব অনেকটাই। বাড়িতে দেওয়া শিক্ষার  উপরই নির্ভর করবে সন্তানের ভবিষ্যৎ। সেজন্য নিজের সন্তানের মাঝে মূল্যবোধ, দক্ষতা এবং নৈতিকতা গড়ে উঠেবে বাড়িতেই।
সন্তানকে বড় হওয়া দেখতে থাকা মা-বাবাদের কাছে সবচেয়ে সুন্দর মূহুর্তের মধ্যে একটি। একটি সুন্দর জীবন দেওয়ার জন্য স্কুলে ভর্তি করার আগে বাচ্চাদের কিছু মৌলিক বিষয় শিখিয়ে নেওয়া উচিত।
সন্তানকে বড় হওয়া দেখতে থাকা মা-বাবাদের কাছে সবচেয়ে সুন্দর মূহুর্তের মধ্যে একটি। একটি সুন্দর জীবন দেওয়ার জন্য স্কুলে ভর্তি করার আগে বাচ্চাদের কিছু মৌলিক বিষয় শিখিয়ে নেওয়া উচিত।
এ বিষয়ে মনোবীদ ডঃ দোলা মজুমদার জানান, বাড়িতে মা-বাবা বা পরিবারের অন্য সকলের মত স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শ্রদ্ধা করতে শেখান ছোট থেকেই।
এ বিষয়ে মনোবীদ ডঃ দোলা মজুমদার জানান, বাড়িতে মা-বাবা বা পরিবারের অন্য সকলের মত স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শ্রদ্ধা করতে শেখান ছোট থেকেই।
এমন কোনও কথা, যা সম্মানজনক নয় তা কখনো সন্তানের সামনে ব্যবহার করবেন না কিংবা এমন ব্যবহার থেকে নিজেরাও বিরত থাকুন।
এমন কোনও কথা, যা সম্মানজনক নয় তা কখনো সন্তানের সামনে ব্যবহার করবেন না কিংবা এমন ব্যবহার থেকে নিজেরাও বিরত থাকুন।
সবারই ব্যক্তিগত পরিসর রয়েছে। কেউ কোন কথা বলতে না চাইলে জোর করা উচিত নয়। প্রিয় বন্ধু হলেও মজা করে তার গায়ে হাত দিয়ে কথা বলা যায় না। বাচ্চার সামনে ভুলেও করবেন না! না হলে সেও এমনটা শিখে যাবে!
সবারই ব্যক্তিগত পরিসর রয়েছে। কেউ কোন কথা বলতে না চাইলে জোর করা উচিত নয়। প্রিয় বন্ধু হলেও মজা করে তার গায়ে হাত দিয়ে কথা বলা যায় না। বাচ্চার সামনে ভুলেও করবেন না! না হলে সেও এমনটা শিখে যাবে!
শিশুদের চাহিদা এবং অনুভূতিগুলোর প্রতিদান দেওয়া না হলে তারা হতাশ এবং হিংস্র হয়ে ওঠতে পারে। তাই তাদের চাহিদাগুলো শুনুন। সাধ্য থাকলে তা পূরণ করুন। শিশুকে সময় দিন! শিশু কী বলতে চাইছে শুনুন! অহেতুক বকাবকি করবেন না! বাচ্চার উপর চিৎকার করবেন না
শিশুদের চাহিদা এবং অনুভূতিগুলোর প্রতিদান দেওয়া না হলে তারা হতাশ এবং হিংস্র হয়ে ওঠতে পারে। তাই তাদের চাহিদাগুলো শুনুন। সাধ্য থাকলে তা পূরণ করুন। শিশুকে সময় দিন! শিশু কী বলতে চাইছে শুনুন! অহেতুক বকাবকি করবেন না! বাচ্চার উপর চিৎকার করবেন না!