Tag Archives: Summer

Summer Hacks: ভ্যাপসা গরমে ঘামে ভিজে যাচ্ছে জামা-কাপড়? রোজ ৪ কাজেই ঝঞ্ঝাট থেকে মুক্তি

কখনও বেজায় গরম, কখনও বৃষ্টি। ভ্যাপসা আবহাওয়ায় ঘাম হচ্ছে আরও বেশি। তবে, কিছু মানুষের ঘাম খুব বেশি হয়। তাই, ঘাম নিয়ন্ত্রণ করারও উপায় রয়েছে।
কখনও বেজায় গরম, কখনও বৃষ্টি। ভ্যাপসা আবহাওয়ায় ঘাম হচ্ছে আরও বেশি। তবে, কিছু মানুষের ঘাম খুব বেশি হয়। তাই, ঘাম নিয়ন্ত্রণ করারও উপায় রয়েছে।
তবে মনে রাখবেন, ঘাম হওয়া ভাল। বিশেষ করে তাপমাত্রা বাড়লে। তবে খুব বেশি ঘামলে সেটা অস্বস্তিকর হতেই পারে। কী করে নিয়ন্ত্রণ করবেন, জেনে নিন।
তবে মনে রাখবেন, ঘাম হওয়া ভাল। বিশেষ করে তাপমাত্রা বাড়লে। তবে খুব বেশি ঘামলে সেটা অস্বস্তিকর হতেই পারে। কী করে নিয়ন্ত্রণ করবেন, জেনে নিন।

 

ডায়েট- অনেক ধরনের খাবার হজম হতে দেরি হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই স্যালাড বা হালকা খাবারই এই সময় খাওয়া ভাল। ঘামের দুর্গন্ধ অনেক সময় আমাদের খাবার থেকেই হয়। ক্যাফিনও হাত-পা ঘামিয়ে দেয়। তাই অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা থেকে মুক্তি চাইলে বেশি কফি বা মশলাদার খাবার না খাওয়াই ভাল।
ডায়েট- অনেক ধরনের খাবার হজম হতে দেরি হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই স্যালাড বা হালকা খাবারই এই সময় খাওয়া ভাল। ঘামের দুর্গন্ধ অনেক সময় আমাদের খাবার থেকেই হয়। ক্যাফিনও হাত-পা ঘামিয়ে দেয়। তাই অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা থেকে মুক্তি চাইলে বেশি কফি বা মশলাদার খাবার না খাওয়াই ভাল।
হালকা সুতির পোশাক- এই সময়ে হালকা সুতির পোশাকের বিকল্প হয় না। সুতি, লিনেন, মলমলের মতো হালকা কাপড়ের পোশাক পরুন যাতে শরীরের সহজেই হাওয়া-বাতাস খেলতে পারে এবং ঘাম কম হয়। গায়ের সঙ্গে আঁটা পোশাক একদম চলবে না।
হালকা সুতির পোশাক- এই সময়ে হালকা সুতির পোশাকের বিকল্প হয় না। সুতি, লিনেন, মলমলের মতো হালকা কাপড়ের পোশাক পরুন যাতে শরীরের সহজেই হাওয়া-বাতাস খেলতে পারে এবং ঘাম কম হয়। গায়ের সঙ্গে আঁটা পোশাক একদম চলবে না।
সাবান- প্যারাবেন বা অন্য কোনও ক্ষতিকর রসায়ন নেই, এমন সাবান ব্যবহার করুন। সাবানের সুগন্ধ বেশি সময় গায়ে থাকে। শরীরে ঘামও তুলনামূলক ভাবে কম হয়।
সাবান- প্যারাবেন বা অন্য কোনও ক্ষতিকর রসায়ন নেই, এমন সাবান ব্যবহার করুন। সাবানের সুগন্ধ বেশি সময় গায়ে থাকে। শরীরে ঘামও তুলনামূলক ভাবে কম হয়।
পাউডার- ঘাম নিয়মন্ত্রণ করার সহজ উপায় পাউডার লাগানো। এবং পকেটেও খুব বেশি টান পড়ে না। স্নান করে উঠে গায়ে লাগাতে পারেন। এতে ঘামের দুর্গন্ধ কমে হবে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পাউডার- ঘাম নিয়মন্ত্রণ করার সহজ উপায় পাউডার লাগানো। এবং পকেটেও খুব বেশি টান পড়ে না। স্নান করে উঠে গায়ে লাগাতে পারেন। এতে ঘামের দুর্গন্ধ কমে হবে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Talpatali Taste: টাটকা তালরস জ্বাল দিয়ে তৈরি হচ্ছে গুড়! গরম থেকে বাঁচতে তালপাটালি যেন অমৃতসমান

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: বাঁকুড়ার এক্সক্লুসিভ খাঁটি তালের গুড়। শীত কালে খেজুর গুড়ের মত গরম কালে তালের গুড় স্বাদে যেমন অতুলনীয়, সেইরকমই প্রকৃতিজাত উপকরণ দিয়েই তৈরি হয় এই গুড়। প্রক্রিয়াটা বেশ দীর্ঘ এবং পরিশ্রমের। চৈত্র মাসের পর পর থেকে জ্যৈষ্ঠ মাস পর্যন্ত সকাল ৬ টা নাগাদ লম্বা তাল গাছে উঠে পড়তে হবে মাটির কলসি কোমরে বেঁধে। তাল গাছের ছাল বেশ রুক্ষ এবং ছুঁচলো হওয়ার কারণে লম্বা বাঁশের সাহায্যে গাছে উঠতে হয়। এর পর একের পর এক জমে থাকা মোচা ভেঙে রস সংগ্রহ করে, বাকি মাটির হাঁড়ি উপরে বেঁধে দিয়ে নীচে নেমে আসেন রস সংগ্রাহকরা। এই সদ্য পেরে আনা রসের, ভেষজ গুণ বিপুল। তবে বেশিক্ষণ রেখে দিলেই নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেই কারণে, তড়িঘড়ি শুরু হয়ে যায় গুড় তৈরির প্রক্রিয়া।

গুড় তৈরি করতে সময় লাগে দুই থেকে তিন ঘণ্টা। তাল রসকে ফুটিয়ে ফুটিয়ে তৈরি করা হয় গুড়। ব্যবহার করা হয় এক ধরনের বিশেষ অ্যাসিড। ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় অম্লের প্রয়োগ করে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ফুটিয়ে জ্বাল বন্ধ করে দিতে হবে। এর পর রসটাকে ছাঁকনির সাহায্যে ছেঁকে ফের জ্বাল দিতে থাকতে হবে। এভাবেই দুই তিন ঘণ্টার মধ্যেই তৈরি হয়ে যাবে গুড়। গুড় ছাড়াও পাটালি, গুড়ের গুঁড়ো এবং মিছরি তৈরি হয় তালের রস দিয়ে।

বাঁকুড়ায় হাতে গোনা কয়েকটি জায়গায় তৈরি হয় এই গুড়। বাঁকুড়া এক্সক্লুসিভ তালের গুড় তৈরি করছেন ওন্দা ব্লকের কল্যাণী অঞ্চলের রামবেড়া গ্রামের পিন্টু মণ্ডল। তিনি বেশ অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন এই ব্যবসায়। তিনি বলেন, কলকাতার বাজারে বাঁকুড়ার তৈরি বরফি এবং পাটালি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা কেজি দরে। তালের চিনি ২৫০ টাকা প্রতি কেজি। আগের চেয়ে গুণগতমান বৃদ্ধি পেয়েছে বলেই জানিয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন : মঙ্গল ও বুধ বৈশাখী অমাবস্যা! সন্ধ্যায় করুন এই কাজ, ঘর মোছার জলে দিন এই জিনিস! অভাব কাটিয়ে চুম্বকের টানে পাবেন অর্থসুখ

প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে চোখের সামনে তৈরি করা গুড় খেলে মুখে মিলিয়ে যাচ্ছে। এই ঋতুকালীন সুখাদ্য ধীরে ধীরে বাইরের বাজারকেও দখল করছে।বাঁকুড়ায় বহু ফাঁকা জমি পড়েআছে যেখানে দেখা যাবে প্রচুর পরিমাণ তাল গাছ। ফল থেকে ছাল বাকল, পুরোটাই ব্যবহারযোগ্য এই গাছের নানা অংশ। ব্যবহারের পাশাপাশি তৈরি হতে পারে শিল্প। তার জন্য প্রয়োজন উদ্যোগ এবং সরকারি সহায়তা।

Health Benefits of Mango: কাঁচা না পাকা-কোন আম বেশি উপকারী? কীসে ওজন কমবে তাড়াতাড়ি? পরের বার খাওয়ার আগে জানুন

আম সকলের কমবেশি পছন্দের ফল। গরমের শুরুর দিকে কাঁচা আম নুন দিয়ে বা ডালের সঙ্গে মিশিয়ে আবার কখনও শরবরত করে খেতে পছন্দ করেন বহু মানুষ।
আম সকলের কমবেশি পছন্দের ফল। গরমের শুরুর দিকে কাঁচা আম নুন দিয়ে বা ডালের সঙ্গে মিশিয়ে আবার কখনও শরবরত করে খেতে পছন্দ করেন বহু মানুষ।
আর পাকা আম খাওয়ার জন্য সবাই অপেক্ষা করেন। তবে, কাঁচা না পাকা, কোন ধরনের আম স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী তা নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন আছে।
আর পাকা আম খাওয়ার জন্য সবাই অপেক্ষা করেন। তবে, কাঁচা না পাকা, কোন ধরনের আম স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী তা নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন আছে।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, আম স্বাস্থ্যের কোনও ক্ষতি করে না। কাঁচা হোক বা পাকা, রোজ একটা করে আম খেলে বরং শরীরের অনেক উপকার হয়। তবে, আম খাওয়ার ক্ষেত্রেও কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখা জরুরি।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, আম স্বাস্থ্যের কোনও ক্ষতি করে না। কাঁচা হোক বা পাকা, রোজ একটা করে আম খেলে বরং শরীরের অনেক উপকার হয়। তবে, আম খাওয়ার ক্ষেত্রেও কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখা জরুরি।
কাঁচা আম: কাঁচা আমে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। কাঁচা আম যেভাবেই খাওয়া হোক, তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এর মধ্যে গ্যালিক অ্যাসিড থাকে। যা গরমকালে হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে কাঁচা আম খেলে গ্যাস, অম্বলের সমস্যা দূর হয়।
কাঁচা আম: কাঁচা আমে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। কাঁচা আম যেভাবেই খাওয়া হোক, তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এর মধ্যে গ্যালিক অ্যাসিড থাকে। যা গরমকালে হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে কাঁচা আম খেলে গ্যাস, অম্বলের সমস্যা দূর হয়।
পটাশিয়াম থাকার কারণে কাঁচা আম খেলে ঘাম কম হয়। ক্লান্তিও দূর করতে সাহায্য করে কাঁচা আমের শরবত। কাঁচা আমে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এই ফল খেলে রুক্ষ, শুষ্ক ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। তবে অতিরিক্ত না খাওয়াই উচিত। কাঁচা আম বেশি খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

পটাশিয়াম থাকার কারণে কাঁচা আম খেলে ঘাম কম হয়। ক্লান্তিও দূর করতে সাহায্য করে কাঁচা আমের শরবত। কাঁচা আমে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এই ফল খেলে রুক্ষ, শুষ্ক ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। তবে অতিরিক্ত না খাওয়াই উচিত। কাঁচা আম বেশি খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
পাকা আম: পাকা আমে ক্যালোরি, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, কার্বোহাইড্রেট, ক্যারোটিন ও পটাশিয়াম রয়েছে। ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে। বিশেষ করে শিশুদের দাঁত, চুল এবং দৃষ্টিশক্তির জন্য পাকা আম খুব উপকারী। রোজ একটি করে পাকা আম খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাকা আমের মধ্যে প্রচুর ক্যালোরি রয়েছে, যা শরীরে শক্তি জোগাতে সহায়তা করে।

পাকা আম: পাকা আমে ক্যালোরি, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, কার্বোহাইড্রেট, ক্যারোটিন ও পটাশিয়াম রয়েছে। ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে। বিশেষ করে শিশুদের দাঁত, চুল এবং দৃষ্টিশক্তির জন্য পাকা আম খুব উপকারী। রোজ একটি করে পাকা আম খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাকা আমের মধ্যে প্রচুর ক্যালোরি রয়েছে, যা শরীরে শক্তি জোগাতে সহায়তা করে।
কিন্তু অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া পাকা আম খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা। রোজ কতটা পরিমাণ পাকা আম খাওয়া উচিত, পুষ্টিবিদের সঙ্গে পরামর্শ করেই খাওয়া প্রয়োজন। অন্যদিকে যারা ওজন কমানোর জন্য নির্দিষ্ট ডায়েট অনুসরণ করনে, তাঁদেরকেও অতিরিক্ত পাকা আম খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

কিন্তু অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া পাকা আম খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা। রোজ কতটা পরিমাণ পাকা আম খাওয়া উচিত, পুষ্টিবিদের সঙ্গে পরামর্শ করেই খাওয়া প্রয়োজন। অন্যদিকে যারা ওজন কমানোর জন্য নির্দিষ্ট ডায়েট অনুসরণ করনে, তাঁদেরকেও অতিরিক্ত পাকা আম খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Summer Tips: আপনার সিলিং ফ্যানে করুন এই ছোট কাজ, তাহলেই ঘরে উঠবে ঝড়! এসি-কুলার ছাড়াই মিলবে গরম থেকে মুক্তি

দিন যতই এগোচ্ছে গরম ততই বাড়ছে। মাঝে মাঝে এমন অসহ্য গরম পড়ছে যা সহ্য করা মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে এসি ও এয়ার কুলার কেনার চাহিদা। কারণ গরম থেকে বাঁচতে এসি বা কুলার ছাড়া এখন উপায় নেই।
দিন যতই এগোচ্ছে গরম ততই বাড়ছে। মাঝে মাঝে এমন অসহ্য গরম পড়ছে যা সহ্য করা মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে এসি ও এয়ার কুলার কেনার চাহিদা। কারণ গরম থেকে বাঁচতে এসি বা কুলার ছাড়া এখন উপায় নেই।
তবে সকলের আবার এসি বা কুলার কেনার মত সামর্থ্য নেই। ফলে তাদের কাছে ফ্যানই গরম থেকেস বাঁচার একমাত্র উপায়। কিন্তু গরম কালে সকলেই চায় ফ্যানের স্পিড যদি আরও একটু বেশি হত, তাহলে কত ভাল হত।
তবে সকলের আবার এসি বা কুলার কেনার মত সামর্থ্য নেই। ফলে তাদের কাছে ফ্যানই গরম থেকেস বাঁচার একমাত্র উপায়। কিন্তু গরম কালে সকলেই চায় ফ্যানের স্পিড যদি আরও একটু বেশি হত, তাহলে কত ভাল হত।
অনেক সময় আমরা দেখি আমাদের ফ্যানের গতি অনেক ধীর হয়ে যায়। যদি ফ্যানটি ধীর গতিতে চলতে শুরু করে, তবে ঘরের বাতাস সঠিকভাবে সঞ্চালিত হয় না এবং গরম অবস্থাকে আরও খারাপ করে তোলে। অনেকে মনে করেন তাদের ফ্যান নষ্ট হয়ে গেছে এবং এখন তাদের নতুন সিলিং ফ্যানের জন্য ব্যয় করতে হবে।
অনেক সময় আমরা দেখি আমাদের ফ্যানের গতি অনেক ধীর হয়ে যায়। যদি ফ্যানটি ধীর গতিতে চলতে শুরু করে, তবে ঘরের বাতাস সঠিকভাবে সঞ্চালিত হয় না এবং গরম অবস্থাকে আরও খারাপ করে তোলে। অনেকে মনে করেন তাদের ফ্যান নষ্ট হয়ে গেছে এবং এখন তাদের নতুন সিলিং ফ্যানের জন্য ব্যয় করতে হবে।
কিন্তু এমনটা অনেক সময় হয় না। কারণ  ফ্যানে ছোটখাটো কিছু জিনিসের কারণে গতি কমে গেছে তাও হতে পারে। তাই এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাকে এমন কিছু জিনিস সম্পর্কে বলি যা আপনার ফ্যানের গতি বাড়াতে সহায়তা করবে।
কিন্তু এমনটা অনেক সময় হয় না। কারণ ফ্যানে ছোটখাটো কিছু জিনিসের কারণে গতি কমে গেছে তাও হতে পারে। তাই এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাকে এমন কিছু জিনিস সম্পর্কে বলি যা আপনার ফ্যানের গতি বাড়াতে সহায়তা করবে।
ক্যাপাসিটর ডিফেক্ট:- ক্যাপাসিটর সিলিং ফ্যানে মোটরকে সঠিক পাওয়ার দেওয়ার জন্য কাজ করে। একটি ত্রুটিযুক্ত ক্যাপাসিটর ৯০ শতাংশের বেশি সিলিং ফ্যানের সমস্যা সৃষ্টি করে। যখন ক্যাপাসিটর খারাপ হয়ে যায়, তখন এটি মোটরে বিদ্যুৎ স্থানান্তর করতে অক্ষম হয়, যার কারণে ফ্যানের গতি যথেষ্ট আস্তে হতে শুরু করে।
ক্যাপাসিটর ডিফেক্ট:- ক্যাপাসিটর সিলিং ফ্যানে মোটরকে সঠিক পাওয়ার দেওয়ার জন্য কাজ করে। একটি ত্রুটিযুক্ত ক্যাপাসিটর ৯০ শতাংশের বেশি সিলিং ফ্যানের সমস্যা সৃষ্টি করে। যখন ক্যাপাসিটর খারাপ হয়ে যায়, তখন এটি মোটরে বিদ্যুৎ স্থানান্তর করতে অক্ষম হয়, যার কারণে ফ্যানের গতি যথেষ্ট আস্তে হতে শুরু করে।
তাই ফ্যান থেকে মুক্ত বাতাস চাইলে ক্যাপাসিটর পরিবর্তন করতে পারেন। বাজারে ৭০-৮০ টাকা পর্যন্ত দামে ভালো ক্যাপাসিটর পাওয়া যায়। এটি পরিবর্তন করলে ফ্যানের গতি দ্বিগুণ হতে পারে। যা আপনাকে গরমে অনেকটাই আরাম দেবে।
তাই ফ্যান থেকে মুক্ত বাতাস চাইলে ক্যাপাসিটর পরিবর্তন করতে পারেন। বাজারে ৭০-৮০ টাকা পর্যন্ত দামে ভালো ক্যাপাসিটর পাওয়া যায়। এটি পরিবর্তন করলে ফ্যানের গতি দ্বিগুণ হতে পারে। যা আপনাকে গরমে অনেকটাই আরাম দেবে।
অনেক সময় ফ্যানের ব্লেডের অ্যালাইনমেন্টে ব্যাঘাতের কারণে ফ্যানের গতিতে ত্রুটি শুরু হয়। ফ্যানের ব্লেড যদি কোথাও ধাক্কা লেগে বা অন্য কারণে বেঁকে যায়, তাহলে ফ্যানের হাওয়া সঠিকভাবে পাওয়া যায়না। সেটি দেখে নিলে বা সারিয়ে নিলে ফের দ্রুত হাওয়া পাওয়া যাবে।
অনেক সময় ফ্যানের ব্লেডের অ্যালাইনমেন্টে ব্যাঘাতের কারণে ফ্যানের গতিতে ত্রুটি শুরু হয়। ফ্যানের ব্লেড যদি কোথাও ধাক্কা লেগে বা অন্য কারণে বেঁকে যায়, তাহলে ফ্যানের হাওয়া সঠিকভাবে পাওয়া যায়না। সেটি দেখে নিলে বা সারিয়ে নিলে ফের দ্রুত হাওয়া পাওয়া যাবে।

Chinrhe Side Effects: যতই গরম পড়ুক, ভুলেও এঁরা চিঁড়ে মুখে তুলবেন না! জানুন কারা এটা খেলেই মহাবিপদ

ভাতের পাশাপাশি চিঁড়ের কদর বাঙালি হেঁশেলে দীর্ঘ দিন৷ গরমকালে শরীর ও মন ঠান্ডা করে চিঁড়ের ফলার৷ দুধ, দই, মিষ্টি দিয়ে মেখে তো বটেই৷ চিঁড়ে খাওয়া যায় পোলাও বা ভাজা করেও৷
ভাতের পাশাপাশি চিঁড়ের কদর বাঙালি হেঁশেলে দীর্ঘ দিন৷ গরমকালে শরীর ও মন ঠান্ডা করে চিঁড়ের ফলার৷ দুধ, দই, মিষ্টি দিয়ে মেখে তো বটেই৷ চিঁড়ে খাওয়া যায় পোলাও বা ভাজা করেও৷

 

নানা পুষ্টিগুণে ভরা চিঁড়ে খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ৷ কমে হৃদরোগের আশঙ্কা৷ বদহজম, পেটের রোগ সারিয়ে তোলে চিঁড়ের গুণ৷ হজমে সহায়ক চিঁড়ে দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যও৷
নানা পুষ্টিগুণে ভরা চিঁড়ে খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ৷ কমে হৃদরোগের আশঙ্কা৷ বদহজম, পেটের রোগ সারিয়ে তোলে চিঁড়ের গুণ৷ হজমে সহায়ক চিঁড়ে দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যও৷

 

চিঁড়েতে সোডিয়াম, পটাশিয়ামেকর পরিমাণ কম৷ তাই কিডনির সমস্যাতেও ডায়েটে রাখা যায় চিঁড়ে৷ তবে উপকারী চিঁড়ের একাধিক ক্ষতিকর দিকও আছে৷ সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞ স্মিতা বরোদে৷
চিঁড়েতে সোডিয়াম, পটাশিয়ামেকর পরিমাণ কম৷ তাই কিডনির সমস্যাতেও ডায়েটে রাখা যায় চিঁড়ে৷ তবে উপকারী চিঁড়ের একাধিক ক্ষতিকর দিকও আছে৷ সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞ স্মিতা বরোদে৷

 

চিঁড়ে বেশি খেলে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমতে পারে শরীরে৷ ফলে দুর্বল হয়ে পড়তে পারে হৃদযন্ত্র৷
চিঁড়ে বেশি খেলে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমতে পারে শরীরে৷ ফলে দুর্বল হয়ে পড়তে পারে হৃদযন্ত্র৷

 

চিঁড়েতে শর্করার পরিমাণ বেশি৷ পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের ঘনত্বও বেশি৷ ডায়াবেটিসে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে চিঁড়ে৷
চিঁড়েতে শর্করার পরিমাণ বেশি৷ পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের ঘনত্বও বেশি৷ ডায়াবেটিসে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে চিঁড়ে৷

 

ডায়াবেটিকরা চিঁড়ের সঙ্গে মিষ্টি খাবার খাবেন না৷ বরং পোহা হিসেবে নোনতা সুজি বানিয়ে খান৷ চিঁড়ের সঙ্গে দিন নানা রকমের সবজি৷
ডায়াবেটিকরা চিঁড়ের সঙ্গে মিষ্টি খাবার খাবেন না৷ বরং পোহা হিসেবে নোনতা সুজি বানিয়ে খান৷ চিঁড়ের সঙ্গে দিন নানা রকমের সবজি৷

 

চিঁড়ে ভাল করে ভিজিয়ে নরম করে তবেই খাবেন৷ নয়তো শক্ত চিঁড়ে চিবোতে গিয়ে দাঁত ও মাড়িতে সমস্যা হতে পারে৷
চিঁড়ে ভাল করে ভিজিয়ে নরম করে তবেই খাবেন৷ নয়তো শক্ত চিঁড়ে চিবোতে গিয়ে দাঁত ও মাড়িতে সমস্যা হতে পারে৷

 

চিঁড়ের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ দূরে রাখে পেটের রোগ৷ কিন্তু বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস, পেটফাঁপা, পেটে ক্র্যাম্প ধরা-সহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷
চিঁড়ের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ দূরে রাখে পেটের রোগ৷ কিন্তু বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস, পেটফাঁপা, পেটে ক্র্যাম্প ধরা-সহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

 

চিঁড়ে ভাল করে ধুয়ে তবেই খাবেন৷ অপরিষ্কার চিঁড়ে বা ভাল করে রান্না না করা চিঁড়ে খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে৷
চিঁড়ে ভাল করে ধুয়ে তবেই খাবেন৷ অপরিষ্কার চিঁড়ে বা ভাল করে রান্না না করা চিঁড়ে খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

 

প্রাতরাশে চিঁড়ে খেলে অনেকের অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়৷ তাছাড়া চিঁড়ের দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে৷ সব খাবারের মতোই চিঁড়েরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ডায়েটে রাখুন চিঁড়ে৷ অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে৷
প্রাতরাশে চিঁড়ে খেলে অনেকের অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়৷ তাছাড়া চিঁড়ের দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে৷ সব খাবারের মতোই চিঁড়েরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ডায়েটে রাখুন চিঁড়ে৷ অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে৷

বাইরে হলুদ ভেতরে লাল, চেনা এই ফল যেন অচেনা! স্বাস্থ্যগুণে ঠাসা, দৃষ্টিশক্তি মজবুত করে, বলুন তো কোন ফল?

গ্রীষ্মের ফল হিসেবে তরমুজের জুড়ি মেলা ভার। গরম পড়তেই প্রত্যেক বাড়িতে প্লেটে প্লেটে রসালো লাল তরমুজের ছড়াছড়ি। "তরমুজ" বলতে প্রথমেই মাথায় আসে সবুজ খোসা যুক্ত লাল জলীয় ফল। এখন আবার সবুজ খোসা যুক্ত হলুদ রঙ্গা তরমুজও মেলে বাজারে। কিন্তু, এ কেমন তরমুজ! বাইরেটা এক্কেবারে হলুদ, কাটলেই ভেতরটা টুকটুকে লাল! বাইরে থেকে দেখে বিন্দু মাত্র বোঝার উপায় নেই যে এই হলুদ ফলটি তরমুজ! জানেন কোথায় মিলছে এই তরমুজ?
বাইরে একেবার হলুদ, আর কাটলেই ভিরতে রক্তরে মতো লাল রং! একেবারে রঙিন এই গরমের ফল৷ দেখতেই এত সুন্দর যে খেতে ইচ্ছে করবে৷ এই ফলের চাহিদা বাড়ছে গরমে৷ দেখতে যেমন সুন্দর, কাজেও দারুণ৷ দেখি তো আপনি বলতে পারেন কিনা এই ফলের নাম!  (সুরজিৎ দে)
শহর জলপাইগুড়ির বাজার এখন ছেয়ে গিয়েছে নয়া আমদানি হওয়া হলুদ তরমুজেই। লাল টুকটুকে হবে কি না, মিষ্টি হবে কি না, এসব প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক করলেও দাম দিয়ে কিনেও ফেলছেন সাধারণ মানুষ । তবে হলুদ রঙের তরমুজ দেখে চোখ যে কপালে উঠছে অনেকের তা তো বলাই বাহুল্য। ভেতরটা লাল টুকটুকে হওয়ায় এক গাল হাসি দিয়ে নতুন ধরনের এই তরমুজ চাখতে ঝোলা ভরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা।
শহর জলপাইগুড়ির বাজার এখন ছেয়ে গিয়েছে নয়া আমদানি হওয়া হলুদ তরমুজেই। লাল টুকটুকে হবে কি না, মিষ্টি হবে কি না, এসব প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক করলেও দাম দিয়ে কিনেও ফেলছেন সাধারণ মানুষ । তবে হলুদ রঙের তরমুজ দেখে চোখ যে কপালে উঠছে অনেকের তা তো বলাই বাহুল্য। ভেতরটা লাল টুকটুকে হওয়ায় এক গাল হাসি দিয়ে নতুন ধরনের এই তরমুজ চাখতে ঝোলা ভরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা।
সবুজ খোসা যুক্ত হলুদ কিংবা লাল তরমুজের সঙ্গে কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে টক্কর দিচ্ছে হলুদ খোসাযুক্ত লাল তরমুজ। বিক্রেতারা জানান, এই তরমুজ মূলত আসে পাঞ্জাব থেকে। বাংলায় এই তরমুজের চাষ হয় না। স্বাদ ও স্বাস্থ্যগুণে 'হট' আবহাওয়াতেও 'হিট' এই হলুদ তরমুজ। ভেতরটা লাল হওয়ায় তাতে রয়েছে লাইকোপিন। যা আমাদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা- ক্যারোটিন।
সবুজ খোসা যুক্ত হলুদ কিংবা লাল তরমুজের সঙ্গে কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে টক্কর দিচ্ছে হলুদ খোসাযুক্ত লাল তরমুজ। বিক্রেতারা জানান, এই তরমুজ মূলত আসে পাঞ্জাব থেকে। বাংলায় এই তরমুজের চাষ হয় না। স্বাদ ও স্বাস্থ্যগুণে ‘হট’ আবহাওয়াতেও ‘হিট’ এই হলুদ তরমুজ। ভেতরটা লাল হওয়ায় তাতে রয়েছে লাইকোপিন। যা আমাদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা- ক্যারোটিন।
ক্যানসার প্রতিরোধেও সাহায্য করে। তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জল, যা খেলে আমাদের শরীরে জলশূন্যতা হয় না। এই গরমে ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচতে এই ফলের জুড়ি নেই।
ক্যানসার প্রতিরোধেও সাহায্য করে। তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জল, যা খেলে আমাদের শরীরে জলশূন্যতা হয় না। এই গরমে ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচতে এই ফলের জুড়ি নেই।
জলপাইগুড়িতে কেমন চাহিদা রয়েছে এই হলুদ তরমুজ ফলের? এ বিষয়ে বিক্রেতারা জানান, সাধারণ তরমুজের তুলনায় পাল্লা ভারী এই হলুদ তরমুজের। দেদার বিকোচ্ছে এই তরমুজ। দামও সাধ্যের মধ্যেই। মাত্র ৪০ টাকা কেজি দরে রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতাদের কথায়, "বাজারে চারিদিক তরমুজের ছড়াছড়ি। তারই মধ্যে হলুদ খোসার তরমুজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। স্বাদও চিনির মতো মিষ্টি, স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর।" আপাতত নয়া এই তরমুজের স্বাদেই মজেছে জলপাইগুড়িবাসী।
জলপাইগুড়িতে কেমন চাহিদা রয়েছে এই হলুদ তরমুজ ফলের? এ বিষয়ে বিক্রেতারা জানান, সাধারণ তরমুজের তুলনায় পাল্লা ভারী এই হলুদ তরমুজের। দেদার বিকোচ্ছে এই তরমুজ। দামও সাধ্যের মধ্যেই। মাত্র ৪০ টাকা কেজি দরে রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতাদের কথায়, “বাজারে চারিদিক তরমুজের ছড়াছড়ি। তারই মধ্যে হলুদ খোসার তরমুজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। স্বাদও চিনির মতো মিষ্টি, স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর।” আপাতত নয়া এই তরমুজের স্বাদেই মজেছে জলপাইগুড়িবাসী।

Blood Sugar Control Tips: রইল সহজ নিয়ম! গরমেও ব্লাড সুগার কমবে! বশে থাকবে ডায়াবেটিস

একে গরমের তীব্র দহন। তার উপর শরীর জলশূন্য হয়ে যাওয়ার প্রবণতা। এই গরমে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা জটিল সমস্যা হতে পারে।
একে গরমের তীব্র দহন। তার উপর শরীর জলশূন্য হয়ে যাওয়ার প্রবণতা। এই গরমে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা জটিল সমস্যা হতে পারে।

 

শরীরের প্রাকৃতিক কুলিং মেকানিজম ব্যাহত হতে পারে ডায়াবেটিসে। ফলে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা জানিয়েছেন গরমে কী করে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
শরীরের প্রাকৃতিক কুলিং মেকানিজম ব্যাহত হতে পারে ডায়াবেটিসে। ফলে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা জানিয়েছেন গরমে কী করে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

 

গরমকালে জল সকলকেই বেশি পান করতে হবে। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে হবে। ব্লাড সুগার এবং কিডনির সুস্থতা বজায় রাখতে জলপান করুন পর্যাপ্ত।
গরমকালে জল সকলকেই বেশি পান করতে হবে। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে হবে। ব্লাড সুগার এবং কিডনির সুস্থতা বজায় রাখতে জলপান করুন পর্যাপ্ত।

 

অ্যালকোহল জাতীয় পানীয়ের জন্য রক্তে ব্লাড সুগারের মাত্রা ওঠানামা করতে পারে। ক্যাফেইনেটেড পানীয়ের কারণেও জলশূন্যতা হতে পারে। নন অ্যালকোহলিক ও ক্যাফেইন মুক্ত পানীয় রাখুন ডায়েটে।
অ্যালকোহল জাতীয় পানীয়ের জন্য রক্তে ব্লাড সুগারের মাত্রা ওঠানামা করতে পারে। ক্যাফেইনেটেড পানীয়ের কারণেও জলশূন্যতা হতে পারে। নন অ্যালকোহলিক ও ক্যাফেইন মুক্ত পানীয় রাখুন ডায়েটে।

 

নিয়মিত চেক করুন ব্লাড সুগার। মিষ্টিজাতীয় পানীয় বাদ দিয়ে শরীর হাইড্রেটেড রাখার চেষ্টা করুন।
নিয়মিত চেক করুন ব্লাড সুগার। মিষ্টিজাতীয় পানীয় বাদ দিয়ে শরীর হাইড্রেটেড রাখার চেষ্টা করুন।

 

ডায়াবেটিস রোগীদের ত্বকের বিষয়েও সতর্ক হতে হবে। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করুন।
ডায়াবেটিস রোগীদের ত্বকের বিষয়েও সতর্ক হতে হবে। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করুন।

 

তরমুজ, শশা, আনারস এবং সবুজ শাক সবজি ডায়েটে রাখুন প্রচুর পরিমাণে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার পাশাপাশি সার্বিকভাবে সুস্থতা বজায় থাকে।
তরমুজ, শশা, আনারস এবং সবুজ শাক সবজি ডায়েটে রাখুন প্রচুর পরিমাণে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার পাশাপাশি সার্বিকভাবে সুস্থতা বজায় থাকে।

Summer Tips: তীব্র গরমেও কিনতে পারছেন না এসি-কুলার! এই উপায়ে ঘর হবে সহজেই ঠান্ডা

গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত বঙ্গবাসীর। চাতকের মত আকাশ পানে চেয়ে বৃষ্টির অপেক্ষায়।  পরিস্থিত এমন যে বাইরে যাওয়া তো দূরের কথা, ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা এতটাই যে থাকা দায় হয়ে উঠছে। যাদের এসি নেই তাদের অবস্থা তো আরও শোচনীয়।
গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত বঙ্গবাসীর। চাতকের মত আকাশ পানে চেয়ে বৃষ্টির অপেক্ষায়। পরিস্থিত এমন যে বাইরে যাওয়া তো দূরের কথা, ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা এতটাই যে থাকা দায় হয়ে উঠছে। যাদের এসি নেই তাদের অবস্থা তো আরও শোচনীয়।
এই পরিস্থিতিতে এসি না থাকলে কীভাবে ঘর ঠাণ্ডা রাখা যায় তার নানা উপায় অবলম্বন করছে দগ্ধ বঙ্গবাসী। এই প্রতিবেদনে ১০টি এমন উপায় তুলে ধরে হল যেগুিল মেনে চললে এই গরমে আপনার ঘর ঠান্ডা থাকবে অনেকটাই।
এই পরিস্থিতিতে এসি না থাকলে কীভাবে ঘর ঠাণ্ডা রাখা যায় তার নানা উপায় অবলম্বন করছে দগ্ধ বঙ্গবাসী। এই প্রতিবেদনে ১০টি এমন উপায় তুলে ধরে হল যেগুিল মেনে চললে এই গরমে আপনার ঘর ঠান্ডা থাকবে অনেকটাই।
১. অনেকেই এই গরমে দরজা বন্ধ করে রাখেন। কিন্তু তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। দরজা খোলা রাখুন যতটা সম্ভব। তাতে ঘরের ভিতর হাওয়া খেলবে ও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ঘরের মেঝে বারার মুছতে পারলেও অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে তাপমাত্রা।
১. অনেকেই এই গরমে দরজা বন্ধ করে রাখেন। কিন্তু তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। দরজা খোলা রাখুন যতটা সম্ভব। তাতে ঘরের ভিতর হাওয়া খেলবে ও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ঘরের মেঝে বারার মুছতে পারলেও অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে তাপমাত্রা।
২. দরজার পাশাপাশি ঘরের জানালা খেলা রাখুন। কিন্তু জানালের পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখাই ভালো। দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকের দেয়ালে জানালা থাকলে অবশ্যই পর্দা টেনে রাখুন। আর পর্দা যদি একটু ভারী কাপড়ের হয় তাহলে আরও ভালো। পর্দা টেনে রাখলে একদিকে যেমন হাওয়া খেলবে অপরদিকে রোদের হিট ঘরের ভিতর প্রবেশ করতে পারবে না।
২. দরজার পাশাপাশি ঘরের জানালা খেলা রাখুন। কিন্তু জানালের পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখাই ভালো। দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকের দেয়ালে জানালা থাকলে অবশ্যই পর্দা টেনে রাখুন। আর পর্দা যদি একটু ভারী কাপড়ের হয় তাহলে আরও ভালো। পর্দা টেনে রাখলে একদিকে যেমন হাওয়া খেলবে অপরদিকে রোদের হিট ঘরের ভিতর প্রবেশ করতে পারবে না।
৩. গরমে সিন্থেটিক টাইপের চাদর বা মোটা কাপড়ের চাদর একেবারেই বিছানায় পাতা উচিত নয়। কারণ এই সকল কাপড় তাড়াতাড়ি হিট হয়ে ওঠে ও সহজে ঠান্ডা হয় না। তাই এই গরমে বিছানায় সাদা বা হালকা রঙের সুতির চাদর বিছালে বিছানা ঠাণ্ডা থাকবে। সেই সঙ্গে নিয়মিত বেডকভার ও বেডশিট পরিবর্তন করুন। এতে শুধু ঠাণ্ডা নয়, মানসিকভাবেও ফ্রেশও লাগবে।
৩. গরমে সিন্থেটিক টাইপের চাদর বা মোটা কাপড়ের চাদর একেবারেই বিছানায় পাতা উচিত নয়। কারণ এই সকল কাপড় তাড়াতাড়ি হিট হয়ে ওঠে ও সহজে ঠান্ডা হয় না। তাই এই গরমে বিছানায় সাদা বা হালকা রঙের সুতির চাদর বিছালে বিছানা ঠাণ্ডা থাকবে। সেই সঙ্গে নিয়মিত বেডকভার ও বেডশিট পরিবর্তন করুন। এতে শুধু ঠাণ্ডা নয়, মানসিকভাবেও ফ্রেশও লাগবে।
৪. ঘরে বিপরীত ভেন্টিলেশন রাখা উচিৎ। তাতে ঘরের হাওয়া একদিক থেকে ঢুকে অন্য দিক থেকে বেরিয়ে যেতে সুবিধা হয়। এছাড়া পূর্ব-পশ্চিম এই দুই দিকের জানালায় সানশেড লাগান। এই দুই পদ্ধতি মেনে চললেও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
৪. ঘরে বিপরীত ভেন্টিলেশন রাখা উচিৎ। তাতে ঘরের হাওয়া একদিক থেকে ঢুকে অন্য দিক থেকে বেরিয়ে যেতে সুবিধা হয়। এছাড়া পূর্ব-পশ্চিম এই দুই দিকের জানালায় সানশেড লাগান। এই দুই পদ্ধতি মেনে চললেও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
৫. রান্না ঘরে গ্যাস, ইন্ডাকশন কুকার চলায় রান্না ঘর সবথেকে বেশি হিট হয়ে থাকে। তারউপর এই গরম। ফলে সেই হিট অন্যান্য ঘরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে রান্না ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অবশ্যই এক্সহস্ট ফ্যান ব্যবহার করুণ। যাতে গরম হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যায়। বাথরুমে ব্যবহার করুণ এক্সহস্ট ফ্যান।
৫. রান্না ঘরে গ্যাস, ইন্ডাকশন কুকার চলায় রান্না ঘর সবথেকে বেশি হিট হয়ে থাকে। তারউপর এই গরম। ফলে সেই হিট অন্যান্য ঘরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে রান্না ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অবশ্যই এক্সহস্ট ফ্যান ব্যবহার করুণ। যাতে গরম হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যায়। বাথরুমে ব্যবহার করুণ এক্সহস্ট ফ্যান।
৬. রোদের তাপ খুব বেশি থাকলে যেমনটা এই সময় রয়েছে তাতে ঘরের জানালা দিনের বেলায় বন্ধ করে রাখতে পারেন। তাতে ঘরে হিট কম ঢুকবে। কিন্তু রাতের বেলায় কোনও সমস্যা না থাকলে জানালা খুলে ঘমান। তাতে ঘর ঠাণ্ডা থাকবে।
৬. রোদের তাপ খুব বেশি থাকলে যেমনটা এই সময় রয়েছে তাতে ঘরের জানালা দিনের বেলায় বন্ধ করে রাখতে পারেন। তাতে ঘরে হিট কম ঢুকবে। কিন্তু রাতের বেলায় কোনও সমস্যা না থাকলে জানালা খুলে ঘমান। তাতে ঘর ঠাণ্ডা থাকবে।
৭. রান্না তো করতে হবেই। তা তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তবে গ্রিল জাতীয় রান্না এই সময় কম করাই ভালো। সবথেকে ভালো যদি বন্ধ রাখা যায়। কারণ গ্রিল জাতীয় রান্নায় অনেক বেশি পরিমাণে হিট উৎপন্ন হয় যা ঘরের পরিবেশও গরম করে তোলে।
৭. রান্না তো করতে হবেই। তা তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তবে গ্রিল জাতীয় রান্না এই সময় কম করাই ভালো। সবথেকে ভালো যদি বন্ধ রাখা যায়। কারণ গ্রিল জাতীয় রান্নায় অনেক বেশি পরিমাণে হিট উৎপন্ন হয় যা ঘরের পরিবেশও গরম করে তোলে।
৮. এই গরমে ঘরে অযথা বেশি পাওয়ারের আলো না জ্বালানোই ভালো। তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। কম পাওয়ারের লাইট আর যেই ঘরে প্রয়োজন নেই সেই ঘরের লাইট বন্ধ রাখাই শ্রেয়। এলইডি লাইট ব্যবহার করলেও তাপমাত্র কম হয়।
৮. এই গরমে ঘরে অযথা বেশি পাওয়ারের আলো না জ্বালানোই ভালো। তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। কম পাওয়ারের লাইট আর যেই ঘরে প্রয়োজন নেই সেই ঘরের লাইট বন্ধ রাখাই শ্রেয়। এলইডি লাইট ব্যবহার করলেও তাপমাত্র কম হয়।
৯. ঘরোয়া উপায়তে এসি বানাতে পারেন আপনি। তারজন্য টেবিল ফ্যানের সামনে একটি বাটিতে বরফ রাখুন। পেছন থেকে ফ্যানের হাওয়া যেই বরফে লাগবে সেখান থেকে ঠান্ডা হাওয়া বার হবে। তাতে তাপমাত্রা ঘরের অনেকটাই কমে থাকে। তবে বরফ গলে গেলে তা আর হবে না। ফলে ক্রমাগত বরফের জোগান দেওয়াটা মুশকিল। সামনে ভেজা কাপড়ও রাখতে পারেন।
৯. ঘরোয়া উপায়তে এসি বানাতে পারেন আপনি। তারজন্য টেবিল ফ্যানের সামনে একটি বাটিতে বরফ রাখুন। পেছন থেকে ফ্যানের হাওয়া যেই বরফে লাগবে সেখান থেকে ঠান্ডা হাওয়া বার হবে। তাতে তাপমাত্রা ঘরের অনেকটাই কমে থাকে। তবে বরফ গলে গেলে তা আর হবে না। ফলে ক্রমাগত বরফের জোগান দেওয়াটা মুশকিল। সামনে ভেজা কাপড়ও রাখতে পারেন।
১০. বাড়ির চারপাশে গাছ লাগান। গাছের ছায়ায় আপনার ঘর অনেক ঠাণ্ডা থাকবে। ঘরের আশপাশে গাছপালা থাকা ঘরে সরাসরি সূর্যালোক প্রবেশ করতে পারে না। ফলে ঘর ঠাণ্ডা থাকে। জানালায় ছাউনি থাকলে প্রায় ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত তাপ কমাতে সহায়ক হয়।
১০. বাড়ির চারপাশে গাছ লাগান। গাছের ছায়ায় আপনার ঘর অনেক ঠাণ্ডা থাকবে। ঘরের আশপাশে গাছপালা থাকা ঘরে সরাসরি সূর্যালোক প্রবেশ করতে পারে না। ফলে ঘর ঠাণ্ডা থাকে। জানালায় ছাউনি থাকলে প্রায় ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত তাপ কমাতে সহায়ক হয়।

Summer Tips: গরমে আরামের জন্য ভুলেও করবেন না এই কাজ! হতে পারে ভয়ঙ্কর বিপদ

গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত সকলের। গরমের কষ্ট থেকে বাঁচতে একটু আরাম পেতে কোনও সময় ভুলেও করবেন না এই কাজ। নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবেন।
গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত সকলের। গরমের কষ্ট থেকে বাঁচতে একটু আরাম পেতে কোনও সময় ভুলেও করবেন না এই কাজ। নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবেন।
গরমে সাময়ীক স্বস্তি পেতে আমরা ঠান্ডা জল পান করে থাকি। বাইরে থেকে ঘেমে ফিরেই অনেকে ফ্রিজ থেকে জলের বোতল বার করেই খাওয়া শুরু করেন। এতে আপাতবাবে তৃপ্তি বা শান্তি পেলেও নিজেই নিজের ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে নিয়ে আসছেন।
গরমে সাময়ীক স্বস্তি পেতে আমরা ঠান্ডা জল পান করে থাকি। বাইরে থেকে ঘেমে ফিরেই অনেকে ফ্রিজ থেকে জলের বোতল বার করেই খাওয়া শুরু করেন। এতে আপাতবাবে তৃপ্তি বা শান্তি পেলেও নিজেই নিজের ভয়ঙ্কর বিপদ ডেকে নিয়ে আসছেন।
প্রচণ্ড গরমে ভারী কাজ করার পর বা শরীর চর্চা করার পর একেবারেই ঠান্ডা জল খাওয়া উচিৎ নয়। কারণ এই সময় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটাই বেশি থাকে শরীরের। এই সময় ঠান্ডা জলে খেলে তা দেহের তাপমাত্রার সঙ্গে বাইরের পরিবেশের তাপমাত্রার সামঞ্জস্য রাখতে পারে না।
প্রচণ্ড গরমে ভারী কাজ করার পর বা শরীর চর্চা করার পর একেবারেই ঠান্ডা জল খাওয়া উচিৎ নয়। কারণ এই সময় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটাই বেশি থাকে শরীরের। এই সময় ঠান্ডা জলে খেলে তা দেহের তাপমাত্রার সঙ্গে বাইরের পরিবেশের তাপমাত্রার সামঞ্জস্য রাখতে পারে না।
ঠান্ডা জল খেলে হজম প্রক্রিয়া ব্যাঘাত ঘটতে পারে। কারণ ঠান্ডা জল খেলে  রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলেই হজমের সমস্যা হতে পারে।
ঠান্ডা জল খেলে হজম প্রক্রিয়া ব্যাঘাত ঘটতে পারে। কারণ ঠান্ডা জল খেলে রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলেই হজমের সমস্যা হতে পারে।
ঠান্ডা জয় নিয়মিত খেলে শরীরে পুষ্টির পরিমাণ কমে যায়। গরম কালে শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। ঠান্ডা জল খাওয়ার পর শরীরকে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রচুর শক্তি ব্যয় করতে হয়। এতেই কমে পুষ্টির পরিামণ।
ঠান্ডা জয় নিয়মিত খেলে শরীরে পুষ্টির পরিমাণ কমে যায়। গরম কালে শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। ঠান্ডা জল খাওয়ার পর শরীরকে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রচুর শক্তি ব্যয় করতে হয়। এতেই কমে পুষ্টির পরিামণ।
ঠান্ডা জল খেলে হৃদস্পন্দন কমে যায়। অতিরিক্ত ঠান্ডা জল খেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়ে দাঁতের ভেগাস নার্ভের উপর। ভেগাস স্নায়ু হৃদস্পন্দনের মাত্রা কম হওয়া এবং ঠান্ডা জলের কম তাপমাত্রার মধ্যস্থতা করে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করার মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। যার ফলে হৃদস্পন্দন কমে যায়।
ঠান্ডা জল খেলে হৃদস্পন্দন কমে যায়। অতিরিক্ত ঠান্ডা জল খেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়ে দাঁতের ভেগাস নার্ভের উপর। ভেগাস স্নায়ু হৃদস্পন্দনের মাত্রা কম হওয়া এবং ঠান্ডা জলের কম তাপমাত্রার মধ্যস্থতা করে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করার মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। যার ফলে হৃদস্পন্দন কমে যায়।
ঠান্ডা জল পান করলে আপনার শরীরে তর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ খাওয়ার সময় বা খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খেলে খাদ্যে উপস্থিত চর্বি কঠিন আকার ধারণ করে। যেই চর্বি হজম হওয়া কঠিন।
ঠান্ডা জল পান করলে আপনার শরীরে তর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ খাওয়ার সময় বা খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খেলে খাদ্যে উপস্থিত চর্বি কঠিন আকার ধারণ করে। যেই চর্বি হজম হওয়া কঠিন।
খাওয়ার পর ঠান্ডা জল পান করলে শ্বাসনালীতে শ্লেষ্মার অতিরিক্ত আস্তরণ তৈরি হয়। যা থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। তার থেকে একাধিক রোগ হওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া গরম থেকে এসেই ঠান্ডা জল খেলে শরীরের বাইরের ও ভিতরের তাপমাত্রা এক না হওয়ায় সর্দি-কাশি সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে।
খাওয়ার পর ঠান্ডা জল পান করলে শ্বাসনালীতে শ্লেষ্মার অতিরিক্ত আস্তরণ তৈরি হয়। যা থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। তার থেকে একাধিক রোগ হওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া গরম থেকে এসেই ঠান্ডা জল খেলে শরীরের বাইরের ও ভিতরের তাপমাত্রা এক না হওয়ায় সর্দি-কাশি সংক্রান্ত সমস্যাও হতে পারে।

Summer Precaution: বৃষ্টি হলেও রেহাই নেই, গরম থেকে বাঁচতে মেনে চলুন এই পদ্ধতি, না হলে পস্তাতে হবে কিন্তু

কাঠফাটা রোদ্দুরে নাজেহাল অবস্থা বীরভূমের।দীর্ঘ ১৫ দিন থেকে কার্যত রোদের তীব্রতায় যায়যায় অবস্থা সকলের।সোমবার বীরভূমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৫.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর কাছাকাছি।তবে এর মাঝে স্বস্তির খবর দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। চলতি সপ্তাহে রবিবার এবং সোমবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে।
কাঠফাটা রোদ্দুরে নাজেহাল অবস্থা বীরভূমের।দীর্ঘ ১৫ দিন থেকে কার্যত রোদের তীব্রতায় যায়যায় অবস্থা সকলের।সোমবার বীরভূমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৫.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর কাছাকাছি।তবে এর মাঝে স্বস্তির খবর দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। চলতি সপ্তাহে রবিবার এবং সোমবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে।
গরমের দাপটে কার্যত দুপুর ১২ টা এরপর থেকে জনশূন্য বীরভূমের রামপুরহাট শহর। জরুরী কাজ ছাড়া কেউ তেমন ১২ টা থেকে বিকেল চারটে পাঁচটা পর্যন্ত বাড়ির বাইরে বের হচ্ছেন না। যদিও বা দু একজন বের হচ্ছেন তারা মাথায় টুপি মুখে সাদা কাপড় বেঁধে বাড়ির বাইরে বেরোচ্ছেন।
গরমের দাপটে কার্যত দুপুর ১২ টা এরপর থেকে জনশূন্য বীরভূমের রামপুরহাট শহর। জরুরি কাজ ছাড়া কেউ তেমন ১২ টা থেকে বিকেল চারটে পাঁচটা পর্যন্ত বাড়ির বাইরে বের হচ্ছেন না। যদিও বা দু একজন বের হচ্ছেন তারা মাথায় টুপি মুখে সাদা কাপড় বেঁধে বাড়ির বাইরে বেরোচ্ছেন।
আজকে সকাল থেকে বীরভূমের তাপমাত্রা রয়েছে ৪৪.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি।দুপুর ৩ টের পরে তাপমাত্রা আরও এক ডিগ্রী থেকে দুই ডিগ্রি বৃদ্ধি হতে পারে জানাচ্ছেন আবহাওয়া দফতর। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর রবিবার ৭০ বছরের রেকর্ড ব্রেক করে তাপমাত্রা ছিল ৪৭.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজকে সকাল থেকে বীরভূমের তাপমাত্রা রয়েছে ৪৪.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি।দুপুর ৩ টের পরে তাপমাত্রা আরও এক ডিগ্রী থেকে দুই ডিগ্রি বৃদ্ধি হতে পারে জানাচ্ছেন আবহাওয়া দফতর। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর রবিবার ৭০ বছরের রেকর্ড ব্রেক করে তাপমাত্রা ছিল ৪৭.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ছিটে ফোঁটা বৃষ্টিতে বঙ্গ ভিজতে পারে রবিবার তবে তার আগে বিশিষ্ট ডাক্তার কৌশিক মন্ডল বলছেন জরুরী কাজ ছাড়া বাড়ির বাইরে না বেরোনোই ভালো এবং বিশেষ করে ১২ বছরের নিচে বাচ্চাদের এই গরমে না বেরোনো প্রয়োজন।বেরোলেও পাতলা এবং সাদা কাপড় পরিধান করে মুখ বেঁধে বাড়ির বাইরে বের হওয়ার দরকার।
ছিটে ফোঁটা বৃষ্টিতে বঙ্গ ভিজতে পারে রবিবার তবে তার আগে বিশিষ্ট ডাক্তার কৌশিক মণ্ডল বলছেন জরুরি কাজ ছাড়া বাড়ির বাইরে না বেরোনোই ভাল এবং বিশেষ করে ১২ বছরের নিচে বাচ্চাদের এই গরমে না বেরোনো প্রয়োজন।বেরোলেও পাতলা এবং সাদা কাপড় পরিধান করে মুখ বেঁধে বাড়ির বাইরে বের হওয়ার দরকার।
এর পাশাপাশি তিনি আরও জানাচ্ছেন ঘনঘন হালকা ঠান্ডা জল খাওয়া প্রয়োজন।পারলে আখের রস ডাবের জল এবং বিভিন্ন এনার্জি ড্রিংক খাওয়া ভালো।যতটা সম্ভব পাতলা খাবার খাওয়া প্রয়োজন।এর পাশাপাশি বিকেল দিকে তরমুজ শসা জাতীয় ঠান্ডা ফল খাওয়া স্বাস্থ্য এর পক্ষে উপকারী।
এর পাশাপাশি তিনি আরও জানাচ্ছেন ঘনঘন হালকা ঠান্ডা জল খাওয়া প্রয়োজন।পারলে আখের রস ডাবের জল এবং বিভিন্ন এনার্জি ড্রিংক খাওয়া ভাল।যতটা সম্ভব পাতলা খাবার খাওয়া প্রয়োজন।এর পাশাপাশি বিকেল দিকে তরমুজ শসা জাতীয় ঠান্ডা ফল খাওয়া স্বাস্থ্য এর পক্ষে উপকারী।