Category Archives: কোচবিহার

Kedarnath Journey: অপূর্ণ ইচ্ছেকে ছুঁতে স্কেটিং করে কেদার ভ্রমণ বাংলার পড়ুয়ার

কোচবিহার: দীর্ঘ সময় থেকেই ইচ্ছে ছিল কেদারনাথ পর্যন্ত যাত্রা করার। কিন্তু কৃষক পরিবারের সন্তান হওয়ায় তা সম্ভব হয়ে উঠছিল না। কারণ আর্থিক সামর্থ্য ছিল না পরিবারের। তবে মনে ছিল তাঁর অদম্য ইচ্ছে শক্তি। তার‌ই জোরে অবশেষে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়া বিষ্ণুদেব সিংহের ইচ্ছে পূরণ হতে চলেছে। তবে যে সে ভাবে নয়, স্কেটিং করে তিনি কেদারনাথ ভ্রমণের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।

সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ, গাছ লাগান প্রাণ বাঁচান, শান্তি ও সম্প্রীতি রক্ষা’র বার্তা নিয়ে স্কেটিং করেই কি জান্নাতের দিকে যাত্রা করেছে এই পড়ুয়া। মাথাভাঙা-২ ব্লকের পারডুবি গ্রাম পঞ্চায়েতের টাউরিকাটা এলাকায় বাড়ি বিষ্ণুদেব সিংহের। যুবকের এই কীর্তির সাক্ষী থাকতে এলাকার প্রায় সকল বাসিন্দারা এদিন উপস্থিত হয়েছিলেন তাঁর বাড়ির সামনে।

আরও পড়ুন: আম, লিচুর অভাব মেটাচ্ছে হলুদ তরমুজ! চেখে দেখুন, স্বাদে মজে যাবেন

বাড়ির থেকে যাত্রা শুরুর সময় স্থানীয় বাসিন্দারা সহ বহু মানুষ তাঁকে শুভেচ্ছা জানায়। বিষ্ণুদেব সিংহ জানান, অনেকেই হেঁটে কিংবা সাইকেলে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরতে যান। কখনও কোনও বার্তা নিয়ে, কখনও বা শখের বশে। তাই সে স্কেটিং করে কেদারনাথ পৌঁছানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাশাপাশি লক্ষ্য সমাজের জরুরি বার্তাগুলো যাত্রাপথে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। বিষ্ণুর বাবা রবি দেব সিংহ জানান, তাঁর ছেলের দীর্ঘ সময়ের ইচ্ছাকে পূরণ করতে তিনি যথা সম্ভব তাকে সাহায্য করেছেন। ছেলের ইচ্ছে শক্তির বশেই সে এই কঠিন কাজ করে দেখাতে পেরেছে। ভবিষ্যতে ছেলে আরও অনেকটাই সাফল্য অর্জন করুক এমনটাই প্রত্যাশা তাঁর।

সার্থক পণ্ডিত

Yellow Watermelon: আম, লিচুর অভাব মেটাচ্ছে হলুদ তরমুজ! চেখে দেখুন, স্বাদে মজে যাবেন

কোচবিহার: এবার গ্রীষ্মের শুরু থেকে তাপমাত্রা কমার নাম নেই। গরমে হাঁসফাঁস করছে সবাই। ফলে রসালো ফলের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু বাজারে পর্যাপ্ত ফলের দেখা নেই। বাঙালির প্রিয় আম, লিচু বাড়ন্ত। এখন তরমুজের যোগানেও ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

এই পরিস্থিতিতে সবুজ তরমুজের বদলে এবার বাজারে দাপাচ্ছে নতুন ধরনের হলুদ তরমুজ। যা ইতিমধ্যেই ক্রেতাদের নজর আকর্ষণ করতে শুরু করেছে। কোচবিহারের ক্রেতারা বাজার থেকে এখনও পর্যন্ত আম, জাম কিংবা কাঁঠাল খুব একটা বেশি কিনতে পারছেন না। তাইতো বিকল্প ফল হিসেবে এই হলুদ তরমুজকেই পছন্দের তালিকায় রেখেছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: ইস্কোর বিরুদ্ধে খেলার মাঠ দখলের অভিযোগ

কোচবিহারের এক ফল বিক্রেতা প্রেমানন্দ রায় এই প্রসঙ্গে জানান, বর্তমানে বাজারে এখনও পর্যন্ত আম, জাম কিংবা কাঁঠালের দেখা মেলেনি পর্যাপ্ত পরিমাণে। মাঝে কয়েকদিন বাকি জামাইষষ্ঠীর। তাইতো বাজারে ক্রেতাদের মধ্যে পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে এই হলুদ তরমুজ। অন্যান্য তরমুজের চাইতে এই তরমুজ দেখতে যেমন আলাদা, তেমনই এই তরমুজের স্বাদও অনেকটাই বেশি। ফলে ক্রেতারা এই হলুদ তরমুজ কিনছেন প্রচুর পরিমাণে। জেলায় এই প্রথম হলুদ তরমুজের চাষ করা হয়েছে।

সার্থক পণ্ডিত

Viral Video: মাত্র ২ বছরের শিশুর অবাক প্রতিভা! ভিডিও না দেখলে বড় মিস

বয়স মাত্র দু’বছর পাঁচ মাস! তবে গড়গড়িয়ে বলে ফেলছে বহু জিনিসের নাম! | বয়স মাত্র দু’বছর পাঁচ মাস, এত ছোট বয়সে গড়গড়িয়ে সে বলে ফেলছে দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ থেকে শুরু করে শাকসবজি ফলমূল ও বিভিন্ন মাসের নামও। আর সেই কারণেই সাধারণ মানুষ এই শিশুর কীর্তিতে রীতিমত অবাক।

Beauty Care: টানা ৭ দিন মুখে মাখুন এই ফেস-প্যাক, ব্রণ গায়েব হবে, দূর হবে ‘সান ট্যান’ ও তৈলাক্ত স্ক্যাল্পের সমস্যা

বহু সময় আগে থেকেই রূপচর্চায় মুলতানি মাটি ব্যবহার হয়। বর্তমানে বাজারে বহু কৃত্রিম ফেসপ্যাক এসেছে। তবুও কিন্তু মুলতানি মাটির জনপ্রিয়তা কমেনি বিন্দুমাত্র।
বহু সময় আগে থেকেই রূপচর্চায় মুলতানি মাটি ব্যবহার হয়। বর্তমানে বাজারে বহু কৃত্রিম ফেসপ্যাক এসেছে। তবুও কিন্তু মুলতানি মাটির জনপ্রিয়তা কমেনি বিন্দুমাত্র।
মুলতানি মাটি গোলাপ জলের সঙ্গে মিশিয়ে যেমন মুখে মাখা যায়, তেমনি দুধের সঙ্গে মিশিয়েও ব্যবহার করা যায়। দুই ক্ষেত্রেই এর সুফল পাওয়া যায়, ত্বক ঝলমল করে।
মুলতানি মাটি গোলাপ জলের সঙ্গে মিশিয়ে যেমন মুখে মাখা যায়, তেমনি দুধের সঙ্গে মিশিয়েও ব্যবহার করা যায়। দুই ক্ষেত্রেই এর সুফল পাওয়া যায়, ত্বক ঝলমল করে।
 চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক শুভ্রজ্যোতি রায় জানান, ত্বকের যত্ন নিতে মুখে মুলতানি মাটির ফেসপ্যাক লাগানো সত্যিই ভাল। এতে ত্বক উজ্জ্বল, কোমল এবং তরতাজা হয়।
চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক শুভ্রজ্যোতি রায় জানান, ত্বকের যত্ন নিতে মুখে মুলতানি মাটির ফেসপ্যাক লাগানো সত্যিই ভাল। এতে ত্বক উজ্জ্বল, কোমল এবং তরতাজা হয়।
প্রাকৃতিক বডি ওয়াশ হিসাবে মুলতানি মাটির কোন-ও তুলনাই হয় না। মুলতানি মাটি সারা গায়ে মেখে নিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেললে ত্বকের ট্যান অনেকটাই কমে যাবে এবং ত্বক উজ্বল হবে।
প্রাকৃতিক বডি ওয়াশ হিসাবে মুলতানি মাটির কোন-ও তুলনাই হয় না। মুলতানি মাটি সারা গায়ে মেখে নিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেললে ত্বকের ট্যান অনেকটাই কমে যাবে এবং ত্বক উজ্বল হবে।
মুলতানি মাটির সঙ্গে টম্যাটোর রস এবং চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে ব্রণ-য় লাগান। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেললে ব্রণর সমস্যা মিটবে।
মুলতানি মাটির সঙ্গে টম্যাটোর রস এবং চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে ব্রণ-য় লাগান। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেললে ব্রণর সমস্যা মিটবে।
মুলতানি মাটির সঙ্গে হলুদ গুঁড়ো, নিমের গুঁড়ো এবং চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। তারপর তাতে কাঁচা দুধ দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। এই পেস্ট একটি প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।
মুলতানি মাটির সঙ্গে হলুদ গুঁড়ো, নিমের গুঁড়ো এবং চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। তারপর তাতে কাঁচা দুধ দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। এই পেস্ট একটি প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।
সপ্তাহে অন্তত একদিন চুলে মুলতানি মাটি ঘষে স্নান করা উচিত। এরফলে ক্যাল্পে থাকা তেল পরিষ্কার হয়ে যাবে অনেকটাই। এমনকি ক্যাল্প সম্পূর্ণ পরিষ্কার থাকবে অনেকটা বেশি সময় পর্যন্ত।
সপ্তাহে অন্তত একদিন চুলে মুলতানি মাটি ঘষে স্নান করা উচিত। এরফলে ক্যাল্পে থাকা তেল পরিষ্কার হয়ে যাবে অনেকটাই। এমনকি ক্যাল্প সম্পূর্ণ পরিষ্কার থাকবে অনেকটা বেশি সময় পর্যন্ত।

Child Prodigy: ২ বছর ৫ মাস বয়সেই মুখস্থ অসংখ্য জিনিস! শিশুর বিস্ময়প্রতিভায় তাজ্জব সকলে

সার্থক পণ্ডিত, মাথাভাঙা: কোচবিহার জেলার মাথাভাঙা মহকুমার মানসাই নদীর পাড়ের গ্রাম কুর্শামারি। এই গ্রামের এক কৃষক পরিবারের সন্তান অভিয়ান বর্মন। বর্তমান সময়ে তাঁকে দেখতে তাঁর বাড়িতে বহু মানুষের ভিড় জমছে। তবে কী এমন কারণ যার ফলে একটি শিশু এতটা ভাইরাল হয়ে উঠল? তার বয়স মাত্র দু’বছর পাঁচ মাস। কিন্তু এত ছোট বয়সেই গড়গড়িয়ে সে বলে ফেলছে বহু জিনিসের নাম। দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ থেকে শুরু করে শাকসবজি ফলমূল ও বিভিন্ন মাসের নামও। আর সেই কারণেই সাধারণ মানুষ এই শিশুর কীর্তিতে রীতিমতো অবাক। সকাল থেকে সন্ধ্যা বহু মানুষ আসছে তাঁর বাড়িতে তাঁর এই প্রতিভা দেখতে।

অভিয়ান বর্মনের মা স্মৃতিলতা রায় বর্মন জানান, “ছোট থেকেই অভিয়ানের বিভিন্ন জিনিস জানার প্রতি আগ্রহ। কোন জিনিসের কী নাম, তা জানতে তাঁর বেশ ভাল লাগত। সকলকে জিজ্ঞেস করে বেড়াত বিভিন্ন জিনিসের নাম। তার পর ধীরে ধীরে সে সেগুলি রপ্ত করতে শুরু করে। বর্তমান সময়ে তাকে জিজ্ঞাসা করলে গড়গড়িয়ে সে বলে ফেলছে বিভিন্ন জিনিসের নাম। আর ছেলের এই প্রতিভায় রীতিমতো খুশি তিনি। ইতিমধ্যেই ছেলে একটি পুরস্কার পেয়েছে। আগামী দিনে ছেলে আরও সাফল্য অর্জন করুক এমনটাই প্রত্যাশা তাঁর। তবে বর্তমান সময়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বহু মানুষ আসছেন তাঁদের বাড়িতে ছেলের এই প্রতিভা দেখতে।”

অভিয়ান বর্মনের বাবা হলধর বর্মন জানান, দীর্ঘ সময় ধরে ছেলেকে তাঁরা বহু জিনিসের নাম বলেছেন। আর ছেলে সেগুলি রপ্ত করে গড়গড়িয়ে বলে ফেলছে। এর চাইতে খুশির আর কী হতে পারে। তবে ছেলেকে এই জিনিসগুলোই শেখানোর জন্য তাঁর মায়ের বেশি আগ্রহ ছিল। গ্রাম্য পরিবেশের কৃষক পরিবারের শিশু সে। তাইতো তাঁর এই প্রতিভায় রীতিমতো খুশি হয়েছে বাড়ির প্রত্যেকটি মানুষ।

আরও পড়ুন : ঘরের কাছেই সতীপীঠ, অল্প খরচে দর্শন করুন বোলপুরে কোপাই নদীর তীরে কঙ্কালীতলা মন্দির

তবে অভিয়ানের কিন্তু এসব বিষয় নিয়ে কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। সে নিজের মতন গড়গড়িয়ে বলে চলেছে এই সকল জিনিসের নাম। এছাড়া কিছুক্ষণ বাদে বাদে তাঁর চাই চকোলেট। তবেই সে সকলের সঙ্গে একেবারেই শান্ত হয়ে বসে থাকছে। বহু মানুষ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভিড় জমাচ্ছে গ্রামের এই বিস্ময়শিশুর বাড়িতে।

Small Fish Benefit: রুই-কাতলা ফেল! এই গরমে বাজার থেকে ব্যাগ ভরে সস্তার এই মাছ বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা, গুণে ঠাসা এই মাছ

: বর্তমান সময়ে গরমের কারণে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। আর এই তীব্র গরমের পরিস্থিতিতে বাজারের অধিকাংশ ক্রেতারা বড় মাছের থেকে মুখ ফেরাচ্ছেন। তাঁরা সকলেই ছোট মাছ কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এর মূল কারণ, ছোট মাছের মধ্যে পুষ্টিগুণ অনেকটাই বেশি থাকে বড় মাছের তুলনায়।
: বর্তমান সময়ে গরমের কারণে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। আর এই তীব্র গরমের পরিস্থিতিতে বাজারের অধিকাংশ ক্রেতারা বড় মাছের থেকে মুখ ফেরাচ্ছেন। তাঁরা সকলেই ছোট মাছ কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এর মূল কারণ, ছোট মাছের মধ্যে পুষ্টিগুণ অনেকটাই বেশি থাকে বড় মাছের তুলনায়।
এছাড়া গরমের সময় পেট ও শরীর ঠিক রাখতে ছোট মাছের বিকল্প হয় না। তাইতো বাজারে ছোট মাছের চাহিদা বর্তমান সময়ে রয়েছে উর্ধ্বমুখী। সকাল থেকেই বাজারের ছোট মাছের বিভিন্ন দোকানগুলিতে ক্রেতাদের ভিড় থাকছে।
এছাড়া গরমের সময় পেট ও শরীর ঠিক রাখতে ছোট মাছের বিকল্প হয় না। তাইতো বাজারে ছোট মাছের চাহিদা বর্তমান সময়ে রয়েছে উর্ধ্বমুখী। সকাল থেকেই বাজারের ছোট মাছের বিভিন্ন দোকানগুলিতে ক্রেতাদের ভিড় থাকছে।
বাজারের এক ক্রেতা তমাল মুন্সি জানান, "বড় মাছের মধ্যে তৈলাক্ত জিনিসের পরিমাণ থাকে বেশি। ফলে গরমে বড় মাছ খেলে কোলেস্টেরল বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে ছোট মাছের মধ্যে এই সমস্যা থাকে না। তাই গরমের মরশুমে ছোট মাছ খেলে শরীর অনেকটাই সুস্থ থাকে। এছাড়া শরীরের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি পাওয়া সম্ভব ছোট মাছ থেকে। তাই বর্তমান সময়ে বাজারের অধিকাংশ ক্রেতারা ছোট মাছ কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করছেন।"
বাজারের এক ক্রেতা তমাল মুন্সি জানান, “বড় মাছের মধ্যে তৈলাক্ত জিনিসের পরিমাণ থাকে বেশি। ফলে গরমে বড় মাছ খেলে কোলেস্টেরল বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে ছোট মাছের মধ্যে এই সমস্যা থাকে না। তাই গরমের মরশুমে ছোট মাছ খেলে শরীর অনেকটাই সুস্থ থাকে। এছাড়া শরীরের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি পাওয়া সম্ভব ছোট মাছ থেকে। তাই বর্তমান সময়ে বাজারের অধিকাংশ ক্রেতারা ছোট মাছ কেনার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করছেন।”
বাজারের আরেক ক্রেতা আশিষ সাহা জানান, "বেশিরভাগ ক্রেতারা ছোট মাছ কেনার কারণে ছোট মাছের দোকান বাজারে হচ্ছে অনেকটাই কম। ফলের দাম কিছুটা হলেও ঊর্ধ্বমুখী হয়ে রয়েছে ছোট মাছের। তবে পুষ্টির ওপর ভিত্তি করে গরমে ছোট মাছ খাওয়া বেশি উপকারী।"
বাজারের আরেক ক্রেতা আশিষ সাহা জানান, “বেশিরভাগ ক্রেতারা ছোট মাছ কেনার কারণে ছোট মাছের দোকান বাজারে হচ্ছে অনেকটাই কম। ফলের দাম কিছুটা হলেও ঊর্ধ্বমুখী হয়ে রয়েছে ছোট মাছের। তবে পুষ্টির ওপর ভিত্তি করে গরমে ছোট মাছ খাওয়া বেশি উপকারী।”
বাজারের এক ছোট মাছ বিক্রেতা দীপক বর্মন জানান, "অধিক গরমে বড় মাছ খেতে হলেও অনিহা প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। ফলে বাজারে ছোট মাছের চাহিদা রয়েছে উর্ধ্বমুখী।
বাজারের এক ছোট মাছ বিক্রেতা দীপক বর্মন জানান, “অধিক গরমে বড় মাছ খেতে হলেও অনিহা প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। ফলে বাজারে ছোট মাছের চাহিদা রয়েছে উর্ধ্বমুখী।
ছোট মাছের যোগান দিতে গিয়ে রীতিমতো চাপের মুখে পড়ছেন। তবে গরমের কারণে ছোট মাছ বিক্রেতাদের লাভের পরিমাণ বেড়েছে। তাইতো ছোট মাছ বিক্রেতারা দিনের শেষে হাসিমুখ নিয়েই বাড়ি ফিরছেন।"
ছোট মাছের যোগান দিতে গিয়ে রীতিমতো চাপের মুখে পড়ছেন। তবে গরমের কারণে ছোট মাছ বিক্রেতাদের লাভের পরিমাণ বেড়েছে। তাইতো ছোট মাছ বিক্রেতারা দিনের শেষে হাসিমুখ নিয়েই বাড়ি ফিরছেন।”
তবে বর্তমান সময়ে নাদিয়ালি ও ছোট মাছের পরিমাণ অনেকটাই কমেছে। তাইতো পর্যাপ্ত পরিমাণে যোগান দিতে পারছেন না বিক্রেতারা। তবে ছোট মাছ খাওয়া গরমের সময় কতটা উপকারী তা সকলেই জানেন। Input-  Sarthak Pandit
তবে বর্তমান সময়ে নাদিয়ালি ও ছোট মাছের পরিমাণ অনেকটাই কমেছে। তাইতো পর্যাপ্ত পরিমাণে যোগান দিতে পারছেন না বিক্রেতারা। তবে ছোট মাছ খাওয়া গরমের সময় কতটা উপকারী তা সকলেই জানেন। Input-  Sarthak Pandit

Dark Circle Remedies: চোখের তলায় কালি? আর ক্রিম-লোশনে গাদাগাদা খরচ নয়, এই সস্তা-সাধারণ খাবারেই দূর হবে ডার্ক-সার্কল

হাজার নামীদামি ক্রিম-লোশন মেখেও চোখের তলায় মোটা কালি? বহু ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করেও কালি কাটছে না? এবার কিন্তু সতর্ক হওয়ার পালা।
হাজার নামীদামি ক্রিম-লোশন মেখেও চোখের তলায় মোটা কালি? বহু ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করেও কালি কাটছে না? এবার কিন্তু সতর্ক হওয়ার পালা।
বিভিন্ন কারণে ডার্ক সার্কল দেখা দেয়। তারমধ্যে একটি হল ভিটামিনের অভাব। তবে মানসিক চাপ ও অনিদ্রাজনিত কারণে ডার্ক সার্কল বেশি দেখা যায়। এর থেকে বাঁচতে অনেকেই নামীদামি লোশন-ক্রিম ব্যবহার করেন, ছোটেন পার্লারে। কিন্তু মাথায় রাখবেন, সব কসমেটিক্সেই কেমিক্যাল আছে এবং তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে। কাজেই ঘরোয়া উপায়ে ডার্ক সার্কল-এর মোকাবিলা করুন। সহজ-সাধারণ ও সস্তা কিছু খাবারেই দূর করা যায় ডার্ক সার্কল--
বিভিন্ন কারণে ডার্ক সার্কল দেখা দেয়। তারমধ্যে একটি হল ভিটামিনের অভাব। তবে মানসিক চাপ ও অনিদ্রাজনিত কারণে ডার্ক সার্কল বেশি দেখা যায়। এর থেকে বাঁচতে অনেকেই নামীদামি লোশন-ক্রিম ব্যবহার করেন, ছোটেন পার্লারে। কিন্তু মাথায় রাখবেন, সব কসমেটিক্সেই কেমিক্যাল আছে এবং তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে। কাজেই ঘরোয়া উপায়ে ডার্ক সার্কল-এর মোকাবিলা করুন। সহজ-সাধারণ ও সস্তা কিছু খাবারেই দূর করা যায় ডার্ক সার্কল–
 চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ডার্ক সার্কল এর অর্থ কালো ছোপ। এই সমস্যার সমাধানে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল-লেবু খুবই উপকারী। ত্বক জেল্লাদার করতে ভিটামিন সি-র জুরি মেলা ভার। এই ভিটামিন চোখের চারপাশের ইলাস্টিসিটি বজায় রাখে, কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। ব্রলো,ফুলকপি,পালং শাক, আলু, টমেটো, যে-কোনও লেবু জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ডার্ক সার্কল এর অর্থ কালো ছোপ। তাই এই সমস্যা সমাধানে ভিটামিন-C সমৃদ্ধ ফল লেবু খুবই উপকারী। ত্বক জেল্লাদার করতে ভিটামিন সি-র জুরি মেলা ভার। এই ভিটামিন চোখের চারপাশের ইলাস্টিসিটি বজায় রাখে, কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। ব্রলো,ফুলকপি,পালং শাক, আলু, টমেটো, যে-কোনও লেবু জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে।
ত্বকের যে কোন দাগ তুলতে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে টম্যাটো। এতে রয়েছে লাইকোপিন নামক উপাদান যা চোখের তলার কালি দূর করে।
ত্বকের যে কোন দাগ তুলতে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে টম্যাটো। এতে রয়েছে লাইকোপিন নামক উপাদান যা চোখের তলার কালি দূর করে।
আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খেলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। প্রতিদিন পালং শাক ও ডাল পাতে রাখলে ত্বকে কালো ছোপ পড়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। দূর হয় চোখের তলার কালি-ও। শরীরে আয়রনের ঘাটতি মানেই, কোষে যথেষ্ট পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছচ্ছে না, ফলে চোখের তলায় কালি পড়ছে। সবুজ শাক সবজি যেমন পালং শাক, ডাল, বাদাম, হরেক কিসিমের বীজ, ব্রান রাইস, গম, ড্রাই ফ্রুট-এ প্রচুর পরিমাণ আয়রন থাকে।
আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খেলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। প্রতিদিন পালং শাক ও ডাল পাতে রাখলে ত্বকে কালো ছোপ পড়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। দূর হয় চোখের তলার কালি-ও। শরীরে আয়রনের ঘাটতি মানেই, কোষে যথেষ্ট পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছচ্ছে না, ফলে চোখের তলায় কালি পড়ছে। সবুজ শাক সবজি যেমন পালং শাক, ডাল, বাদাম, হরেক কিসিমের বীজ, ব্রান রাইস, গম, ড্রাই ফ্রুট-এ প্রচুর পরিমাণ আয়রন থাকে।
মুখের ত্বক দাগহিন রাখতে ডায়েটে ভিটামিন-ই যুক্ত খাবার রাখুন। আমন্ড ও চিনা বাদামের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই পাওয়া যায়। ভিটামিন ই-র অভাবে ত্বকে বুড়োটে ছাপ পড়ে, দেখা দেয় বলিরেখা ও চোখের তলায় কালি। চোখ ফুলেও যায়। গার্ম অয়েল, সামফ্লাওয়ার তেল, চিনাবাদাম, কাঠবাদাম. সূর্যমুখী ফুলের বীজ, পালং শাক, ব্রকোলিতে ভাল পরিমাণে ভিটামিন ই থাকে।
মুখের ত্বক দাগহিন রাখতে ডায়েটে ভিটামিন-ই যুক্ত খাবার রাখুন। আমন্ড ও চিনা বাদামের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই পাওয়া যায়। ভিটামিন ই-র অভাবে ত্বকে বুড়োটে ছাপ পড়ে, দেখা দেয় বলিরেখা ও চোখের তলায় কালি। চোখ ফুলেও যায়। গার্ম অয়েল, সামফ্লাওয়ার তেল, চিনাবাদাম, কাঠবাদাম,সূর্যমুখী ফুলের বীজ, পালং শাক, ব্রকোলিতে ভাল পরিমাণে ভিটামিন ই থাকে।
ত্বকের দাগ তুলতে সাহায্য করে ভিটামিন কে। পুদিনা পাতা ডায়েটে রাখলে দেহে ভিটামিন কে-র মাত্রা ঠিক থাকে এবং ত্বকের দাগ অনেকটাই কমে। শরীরে ভিটামিন কে-র ঘাটতি হলে, চোখের চারপাশের সরু-সরু রক্তনালীগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ফলে চোখের তলা ও চারপাশে কালো ছোপ পড়ে। পালং শাক, ব্রকোলি, ফুলকপি, মাছ, মাংস, ডিমে ভাল পরিমাণ ভিটামিন কে থাকে।
ত্বকের দাগ তুলতে সাহায্য করে ভিটামিন কে। পুদিনা পাতা ডায়েটে রাখলে দেহে ভিটামিন কে-র মাত্রা ঠিক থাকে এবং ত্বকের দাগ অনেকটাই কমে। শরীরে ভিটামিন কে-র ঘাটতি হলে, চোখের চারপাশের সরু-সরু রক্তনালীগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ফলে চোখের তলা ও চারপাশে কালো ছোপ পড়ে। পালং শাক, ব্রকোলি, ফুলকপি, মাছ, মাংস, ডিমে ভাল পরিমাণ ভিটামিন কে থাকে।

World Bee Day: জীবনের ঝুঁকি নিয়েই এই পেশায় থাকতে চান ওঁরা, বংশপরম্পরায় চাকভাঙা যেন নেশা!

কোচবিহার: জীবন-জীবিকা নির্বাহ করতে গিয়ে বহু মানুষ বিভিন্ন ধরনের পেশায় নিযুক্ত হন। আবার অনেকে বিভিন্ন ধরনের পেশা খুঁজেও নেন। তবে আজকে যে মানুষগুলির কথা আপনাদের সামনে তুলে ধরব তাঁরা জীবনের ঝুঁকি নিয়েই বংশ-পরম্পরায় এই বিশেষ কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আছেন। দীর্ঘ সময় ধরে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই কাজ করে সংসার প্রতিপালন করছেন। এদিকে ঝুঁকি থাকলেও এই পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় যেতে চান না।

বাণিজ্যিকভাবে আজকাল বহু জায়গায় মৌমাছির চাষ করা হয়। পাশাপাশি অতীতের মত প্রাকৃতিক উপায়েও বহু জায়গায় মৌমাছি নিজের চাক তৈরি করে। এই প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি মৌ চাক থেকে প্রাপ্ত মধুর গুনাগুন ও উপকারিতা অনেকটাই বেশি হয়। আর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই মৌচাক ভেঙেই বেশ কিছু মানুষ নিজেদের জীবিকা নির্বাহ করেন।

আরও পড়ুন: বৃষ্টির অভাবে সঙ্কটে পাট চাষ, নবাবের জেলায় ভয়াবহ অবস্থা

মধু সংগ্রহকারী দুই ব্যক্তি পঙ্কজ ধামী ও সাগর ধামী জানান, বাপ-ঠাকুরদার সময় থেকে এভাবেই মধু সংগ্রহ করে আসছেন তাঁরা। এই কাজ করেই সংসার চলে। দীর্ঘ সময় ধরে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে মধু সংগ্রহ করে বিক্রি করেন তাঁরা। প্রাকৃতিকভাবে যে সমস্ত জায়গায় মৌমাছি চাক তৈরি হয় সেই জায়গাগুলি অত্যন্ত বিপজ্জনক। কারণ, অনেকটাই উঁচু জায়গায় ও মানুষের নাগালের বাইরে এই চাকগুলি তৈরি করে মৌমাছি। তাই ঝুঁকি নিয়েই এই চাকগুলো থেকে মধু সংগ্রহ করতে হয়।

এছাড়া মৌমাছির কামড়ের ভয় ও আশঙ্কা তো আছেই। তবুও এই বিপদের মধ্যেই ওঁরা যেন বেঁচে থাকার আনন্দ খুঁজে পান। ক্রেতাদের মধ্যেও প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি মৌচাক ভাঙা মধুর অন্যরকম একটা চাহিদা আছে। চিকিৎসকরা ওই খাঁটি মধু খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সেই স্বাস্থ্যকর খাঁটি মধুর যোগান দেওয়াটাই যেন এই মানুষগুলো পেশার পাশাপাশি নেশা হয়ে উঠেছে।

সার্থক পণ্ডিত

Millet Bazar: মিলেট চাষীদের চিন্তার অবসান! এবার খোলা বাজারের থেকে বেশি লাভে মিলেট বিক্রির সুযোগ

কোচবিহার: একটা সময় উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ চাষিরা মিলেট চাষ করতেন। স্থানীয়ভাবে এই ফসলকে কাউন বলা হয়ে থাকে। মিলেটের গুনাগুন রয়েছে অনেকটাই বেশি। তাই সাধারণভাবে মিলেটকে সুপার ফুডের তালিকায় ধরা দিতে পারে। তবে দীর্ঘ সময় ধরে এই চাষকে ধীরে ধীরে আগ্রহ হারাচ্ছিলেন কৃষকেরা।

তাই একটা সময় উত্তরবঙ্গে বহুল প্রচলিত এই ফসলের চাষ প্রায় অস্তিত্বের সংকটে ভুগছিল। তবে আবারও এই ফসলের চাষ কৃষকদের মধ্যে শুরু করা হয়েছে। তবে পর্যাপ্ত পরিমাণ মুনাফা না পেলে চাষ করতে আগ্রহ হারাবেন কৃষকেরা। তাই এই সমস্যার সমাধানে তৈরি করা হল বিশেষ এক ব্যবস্থা।

আরও পড়ুন – Diabetes Control Tips: আপনার ব্লাড সুগার লেভেল কি ব্যাপক, চোখ বুজে খান লেবুর জাতভাই এই ফলের রস

কোচবিহারের সাতমাইল সতীশ ক্লাবের সম্পাদক অমল রায় জানান, দীর্ঘ সময় ধরে তাঁরা বিভিন্ন জেলায় মিলেটের চাষের প্রসার ঘটাতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই বিষয় তাঁদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কৃষি দফতর। তাই  বর্তমান সময়ে বহু কৃষক আবারো মিলেট চাষ শুরু করেছেন। তবে কৃষকদের যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

তা হল, চাষ করা ফসল বাজারে বিক্রি করে পর্যাপ্ত মুনাফা না পাওয়া। খোলা বাজারে ফসল বিক্রি করে সঠিক মুনাফা পাওয়া সম্ভব নয়। তাই তো কৃষকদের জন্য মিলেট বিক্রির এক বিশেষ ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। এই ব্যবস্থার নাম দেওয়া হয়েছে “মিলেট বাজার”। এখানে কৃষকেরা নিজেদের উৎপাদিত মিলেট বিক্রি করলে কেজিতে অনেকটাই বেশি লাভ পাবেন।

জেলার এক কৃষক আজগর আলী জানান, একটা সময়ে তাঁদের এলাকায় এই মিলেট চাষ করতেন বহু কৃষক। তবে বর্তমানে স্বল্প সংখ্যক কৃষক এই চাষ করছেন। চাষের পর তাদের যে সমস্যায় পড়তে হয়। তা হল, খোলা বাজারে উৎপাদিত ফসল বিক্রি করে পর্যাপ্ত মুনাফা না পাওয়া। ফলে চাষে আগ্রহ হারায় কৃষকেরা।

এছাড়া মানুষের মধ্যে মিলেটের উপকারিতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা ছিল না এতদিন পর্যন্ত। বর্তমানে বিভিন্ন রকম সরকারি সুযোগ-সুবিধায় এই চাষ আবার শুরু হয়েছে। এছাড়া কৃষকেরা সঠিক দাম পাচ্ছেন উৎপাদিত ফসলের। বর্তমান সময়ে শুধু মাত্র কোচবিহার কৃষকেরা নয়। কোচবিহার সংলগ্ন আলিপুরদুয়ার জেলার কৃষকেরাও তাঁদের ফসল বিক্রি করতে নিয়ে আসছেন এখানে।

Sarthak Pandit

Fatty Liver Detection: এই লক্ষণ দেখা দিয়েছে? ফ্যাটি লিভার নয় তো? এখনই সতর্ক না হলে চরম ক্ষতি

শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল লিভার। তবে অযত্ন, ভুল খাদ্য অভ্যাস এবং অনিয়মিত জীবনশৈলীর কারণে লিভারের হয় ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।
শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল লিভার। তবে অযত্ন, ভুল খাদ্য অভ্যাস এবং অনিয়মিত জীবনশৈলীর কারণে লিভারের হয় ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ফ্যাটি লিভার ডিজিজ দুই ধরনের হয়। একটি অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ। অপরটির নন-অ্যালকোহলিক।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ফ্যাটি লিভার ডিজিজ দুই ধরনের হয়। একটি অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ। অপরটির নন-অ্যালকোহলিক।
একটি হয় দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে। অপরটির হয় স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, কিছু ওষুধ প্রয়োগ কিংবা জিনগত কারণের জন্য।
একটি হয় দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে। অপরটির হয় স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, কিছু ওষুধ প্রয়োগ কিংবা জিনগত কারণের জন্য।
ফ্যাটি লিভারের ক্ষেত্রে এক ধরনের চর্মরোগ দেখা যেতে পারে। ত্বক লালচে হয়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে মুখ জুড়ে ছোট ছোট লাল ফুসকুড়ি দেখা দেয় এই চর্ম রোগের কারণে।
ফ্যাটি লিভারের ক্ষেত্রে এক ধরনের চর্মরোগ দেখা যেতে পারে। ত্বক লালচে হয়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে মুখ জুড়ে ছোট ছোট লাল ফুসকুড়ি দেখা দেয় এই চর্ম রোগের কারণে।
শরীরে যদি ফ্যাটি লিভার বাসা বাঁধে তবে সেই ছাপ স্পষ্ট বোঝা যায় ত্বকের মধ্যে। তাইতো ত্বকের দিকে খেয়াল রাখলে এই রোগের উপস্থিতি বোঝা সম্ভব।
শরীরে যদি ফ্যাটি লিভার বাসা বাঁধে তবে সেই ছাপ স্পষ্ট বোঝা যায় ত্বকের মধ্যে। তাইতো ত্বকের দিকে খেয়াল রাখলে এই রোগের উপস্থিতি বোঝা সম্ভব।
কিছু ক্ষেত্রে হাতের তালু অধিক লালচে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া চোখের কোনায় হলদে মাংসপিণ্ড দেখা দিলে তা ফ্যাটি লিভার ডিজিজের একটি অন্যতম প্রমাণ।
কিছু ক্ষেত্রে হাতের তালু অধিক লালচে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া চোখের কোনায় হলদে মাংসপিণ্ড দেখা দিলে তা ফ্যাটি লিভার ডিজিজের একটি অন্যতম প্রমাণ।
জন্ডিস এর কারনে যেমনি চোখ হলদে হয়ে যায়। তেমনি ফ্যাটি লিভারের কারণেও চোখ তো হলদে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া মুখের রংও হলদে হয়ে যায় কিছু ক্ষেত্রে।
জন্ডিস এর কারনে যেমনি চোখ হলদে হয়ে যায়। তেমনি ফ্যাটি লিভারের কারণেও চোখ তো হলদে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া মুখের রংও হলদে হয়ে যায় কিছু ক্ষেত্রে।
ফ্যাটি লিভারে প্রহাদ দেখা দেয়। ফলে কোষের ক্ষতি হয়। যে কারণে ত্বকে চুলকানি হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে লিভার অকেজো হয়ে যাওয়ায় ত্বক শুষ্ক দেখায়।
ফ্যাটি লিভারে প্রহাদ দেখা দেয়। ফলে কোষের ক্ষতি হয়। যে কারণে ত্বকে চুলকানি হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে লিভার অকেজো হয়ে যাওয়ায় ত্বক শুষ্ক দেখায়।