Category Archives: কোচবিহার

TMC: ২৬-এ টার্গেট আরও বড়! কোচবিহার নিয়ে ছক তৈরি, কাজ শুরু তৃণমূলের

কোচবিহার: লোকসভায় জয় পেয়ে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস নয়। ২০২৬ সালে টার্গেট নয়ে ৯ আসন। বিধানসভায় ভাল ফল করার জন্য লোকসভার পারফরম্যান্সে নজর দেওয়া শুরু করল শাসক দল। যে সব অঞ্চলে তৃণমূলের হেরেছে বা পিছিয়ে আছে। সেখানের দায়িত্বে থাকা অঞ্চল সভাপতি ও অঞ্চল কমিটির চেয়ারম্যান বদল করা হল বলেই সূত্রের খবর।

কোচবিহার জেলা দিয়ে শুরু এই সাংগঠনিক বদল। ধাপে ধাপে বাকি জায়গাতেও এই নজর দেওয়া হবে। বিধানসভার জন্য এখন থেকেই নীচু তলার সংগঠনে জোর তৃণমূল কংগ্রেসের।

আরও পড়ুন: ভ‍্যাপসা গরমের মাঝেই স্বস্তির আশ্বাস! দক্ষিণের এই জেলাগুলিতে বইবে ঝোড়ো হাওয়া, বৃষ্টির সম্ভাবনা কোথায়? বড় খবর দিল হাওয়া অফিস

লোকসভা নির্বাচনের আগেই বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছিল, সকলের পারফরম্যান্সে নজর দেবে তৃণমূল কংগ্রেস। দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা কতটা ভাল ফল দিতে পারবেন সেটা নজর করা হবে। পাশাপাশি এর মাধ্যমে আদৌ জনসংযোগে তারা কতটা দক্ষ সেটাও মাপা হয়ে যাবে।

আরও পড়ুন: পুষ্টির ভাণ্ডার, মুঠো মুঠো খাচ্ছেন কালোজাম! কাদের একেবারে বারণ? খাওয়ার পর ভুলেও মুখে তুলবেন না এই দুই জিনিস, তাহলেই সর্বনাশ

এই অবস্থায় একাধিক লোকসভা আসন তৃণমূল কংগ্রেস জিতলেও, দেখা যাচ্ছে বহু জায়গায় ফল ২০২১ এর তুলনায় খারাপ হয়েছে। একেবারে বুথ স্তরে বা অঞ্চল ভিত্তিক সেই খারাপ ফলের পেছনে থাকা এলাকার দায়িত্বের নেতাদের তাই সরানো শুরু হল। ২০২৬ সালের বিধানসভার আগে পারফরম্যান্স যে শেষ কথা তা মনে করিয়ে দেওয়া হল।

Corn Oil Making: সরষে, সয়াবিন নয়! ভুট্টা থেকে তৈরি তেল! দিনমজুর ‌যুবকের আবিষ্কারে জয়জয়কার

শীতলকুচি: সয়াবিন, সূর্যমুখী, ধান এবং সরষে থেকে তেল তৈরি করা হয়ে থাকে। এই তেল সকলেরই দৈনন্দিনের খাবারের তালিকায় দেখতে পাওয়া যায়। তবে এবার শীতলকুচির দিনমজুর যুবক ভুট্টা থেকে তেল তৈরি করে সকলকে অবাক করে দিয়েছেন। দীর্ঘ কয়েক মাসের চেষ্টার পর এই তেল তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। বর্তমানে তিনি বাড়িতেই ভুট্টার তেল বানিয়ে বিক্রি করছেন। এই তেলের গুনগত মান অনেকটাই ভাল। ফলে আশেপাশে এলাকার লোকজন তাঁর বাড়ি থেকে এই তেল সংগ্রহ করে নিয়ে যাচ্ছেন। ফলে বর্তমান সময় লোকের মুখে মুখে ব্যাপক ভাইরাল শীতলকুচির এই দিনমজুর যুবক। আগেও বেশ কিছু জিনিস বানিয়ে ভাইরাল হয়েছিলেন এই দিনমজুর যুবক।

যুবক রমজান আলী জানান, “অন্যান্য আর পাঁচটা জিনিসের মতন ভুট্টা থেকেও তেল তৈরি করা সম্ভব সহজেই। তবে বিশেষ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই পদ্ধতিগুলি ঠিকঠাক অবলম্বন করলে সুন্দর তেল বেরিয়ে আসে ভুট্টা থেকে। এই তেল দিয়ে খাবার দাবার রান্না করা থেকে শুরু করে, যেকোনো কাজ করা যেতে পারে। তিনি বর্তমান সময়ে প্রতিদিন এই তেল তৈরি করছেন বাড়িতেই। বহু মানুষ তাঁর বাড়ি থেকে এসে এই তেল কিনে নিয়ে যাচ্ছে। তেল তৈরি করতে প্রথমে ভুট্টাকে ভালো মতন শুঁকনো করে নিতে হয়। তারপর হালকা ভেঙে নিয়ে শুঁকনো কড়াইয়ে দিয়ে গরম করতে হয়। এরপর এই তেল বেরিয়ে আসছে শুরু করে ভুট্টা থেকে।”

আরও পড়ুনIndian Railways: জুনের শেষে টানা দশ দিনের ভোগান্তি, চলবে নন ইন্টারলকিং, বাতিল বহু ট্রেন, সপ্তাহের শুরুতে নজেহাল খড়গপুর ডিভিশনে

রমজান আলী স্ত্রী মেরিনা খাতুন জানান, “এই তেল তাঁরা। বাড়িতে ব্যবহার করছেন। খেতে দারুন সুস্বাদু হয়ে থাকে এই তেল। সরষের তেলের মতন হালকা ঝাঁজ রয়েছে। তবে সরষের তেলের মতন অনেকটা গাঢ় হয় না এই তেল। ফলে সহজেই ব্যবহার করা যায় এই তেলকে।” অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দত্ত জানান, “ভুট্টা থেকে তেল বের করার সময় বেশ কিছু দরকারি উপাদান নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে ভিটামিন A, D, E এবং K নষ্ট হয় না। ফলে মানব দেহের জন্য দারুন উপকারী এই তেল। এছাড়া এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকার কারণে শরীরের জন্য অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ।” বর্তমান সময়ে বহু উৎসুক মানুষ এই তেল সংগ্রহ করে নিয়ে যাচ্ছেন এই যুবকের কাছ থেকে।

Sarthak Pandit

Bad Condition of Market: নোংরা আবর্জনা ও জল-কাদায় অস্তিত্ব সঙ্কটে রাজ আমলের দেওয়ানহাট

কোচবিহার: একটা সময় রাজ আমলে জেলার বেশকিছু এলাকায় বড় হাট বসত। আজও সেই এলাকাগুলিতে হাট বসে সপ্তাহের দু’দিন। ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসার পসরা সাজিয়ে বসেন হাটের দিনগুলিতে। জেলা শহর কোচবিহারের এমনই একটি প্রাচীন হাটের নাম দেওয়ান হাট। রাজ আমলের প্রাচীন হাট হলেও দীর্ঘ সময় ধরে এই হাটের অবস্থা একেবারেই জরাজীর্ণ। তবে একটা সময় উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের আর্থিক সহায়তায় হাটের সংস্কারের কাজ হয়েছিল কিছুটা। তারপর পেরিয়ে গিয়েছে কয়েক বছর। উন্নয়ন তহবিলের টাকায় কিছু কাজ হয়েছে। তবে কাজের কাজ এগোয়নি কিছুই।

দীর্ঘ সময় ধরে এই হাটের ব্যবসায়ী আকবর জামাল জানান, হাটের এই সমস্যা বর্তমানে তীব্র আকার ধারণ করেছে। বহুবার ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে। তবে এখনও কোন‌ও লাভ হয়নি। আগামীতে হাটকে বাঁচিয়ে রাখতে দ্রুত সংস্কার করতে হবে। নাহলে বেশিদিন বাঁচিয়ে রাখা যাবে না এই হাটকে। বর্তমান নোংরা আবর্জনায় হাটের বেহাল দশা। এছাড়া সামান্য বৃষ্টিতেই জল কাদা জমে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হয় ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে হাটে আসা ক্রেতাদের। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি একেবারেই সুখকর নয়।

আর‌ও পড়ুন: তৈরি হচ্ছে মাস্টার প্ল্যান, মালদহ শহরে জমা জলের সমস্যা দূর হবে এবার

স্থানীয় বাসিন্দা শিবু চক্রবর্তী জানান, নানা সমস্যার কারণে হাটে ক্রেতার সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে। দ্রুত সমস্যা সমাধান না করলে আগামী দিনে ক্রেতারা হয়ত আর হাটে আসতে চাইবেন না। তবে সপ্তাহে দু’দিন, রবিবার ও বুধবার এখানে হাট বসে। বেশ ভাল টাকার ব্যবসা হয়ে থাকে এই হাটে। তাই দ্রুত সরকারি উদ্যোগে দেওয়ান হাটের সংস্কার প্রয়োজন।

এই প্রাচীন বাজারের এমন বেহাল দশা প্রসঙ্গে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছিলাম। তিনি জানান, এই হাটের সংস্কারের জন্য চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ধীরে ধীরে হাটের আরও উন্নয়ন করা হবে। তবে দ্রুত উন্নয়ন না হলে এই হাটকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে না বলে সকলের আশঙ্কা।

সার্থক পণ্ডিত

Garlic Health Benifit:কোলেস্টেরল-প্রেশার-ডায়াবেটিস থেকে ওজন কমায় রসুন, ভাল রাখে হার্ট, কিন্তু কীভাবে খেলে ফল পাবেন? পড়ুন

অতিপরিচিত এই আনাজ অনেক রোগের দাওয়াই হিসাবেও কাজ করে। সংক্রমণজাতীয় রোগের ঝুঁকি এড়ানো থেকে ওজন কমানো, সবেতেই কাজে আসে রান্নায় ব্যবহার হওয়া এই সবজি।
অতিপরিচিত এই আনাজ অনেক রোগের দাওয়াই হিসাবেও কাজ করে। সংক্রমণজাতীয় রোগের ঝুঁকি এড়ানো থেকে ওজন কমানো, সবেতেই কাজে আসে রান্নায় ব্যবহার হওয়া এই সবজি।
স্বাস্থ্যরক্ষায় রসুন একাই একশো। রসুন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক। সকালে ব্রেকফাস্টের আগে রসুন খেলে ঠান্ডা লাগা কমে অনেকটাই। রসুনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রক্তকে পরিশুদ্ধ করে। কিছু ভাইরাস ও সংক্রমণজনিত অসুখ, যেমন নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, হাঁপানি, হুপিং কাফ প্রতিরোধ করে রসুন। যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগীর পথ্যে সারা দিনে কয়েক কোয়া রসুন খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা।
স্বাস্থ্যরক্ষায় রসুন একাই একশো। রসুন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক। সকালে ব্রেকফাস্টের আগে রসুন খেলে ঠান্ডা লাগা কমে অনেকটাই। রসুনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রক্তকে পরিশুদ্ধ করে। কিছু ভাইরাস ও সংক্রমণজনিত অসুখ, যেমন নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, হাঁপানি, হুপিং কাফ প্রতিরোধ করে রসুন। যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগীর পথ্যে সারা দিনে কয়েক কোয়া রসুন খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, রসুন অনেক সমস্যার চটজলদি সমাধান করে দিতে পারে। নিয়ম করে যদি কাঁচা রসুন খাওয়া যায় তবে তা উপকারে লাগে।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, রসুন অনেক সমস্যার চটজলদি সমাধান করে দিতে পারে। নিয়ম করে যদি কাঁচা রসুন খাওয়া যায় তবে তা উপকারে লাগে।
রসুন ওজন কমাতে এক্সপর্ট। বিশেষ করে পেটের মেদ। কাঁচা রসুনের মধ্যে থাকা সালফার শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে, খাবার হজম করায়, বিপাকহার উন্নত হয়।ফলে শরীরের বেজাল মেটাবলিক রেট বাড়ে ও ওজন কমে ঝটপট।
রসুন ওজন কমাতে এক্সপর্ট। বিশেষ করে পেটের মেদ। কাঁচা রসুনের মধ্যে থাকা সালফার শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে, খাবার হজম করায়, বিপাকহার উন্নত হয়।ফলে শরীরের বেজাল মেটাবলিক রেট বাড়ে ও ওজন কমে ঝটপট।
খোসা ছাড়ানো কাঁচা রসুন একটু থেঁতো করে চিবিয়ে খেতে হবে। এরপর হালকা উষ্ণ জল খেয়ে নিতে হবে এক গ্লাস। চাইলে উষ্ণ জলে সামান্য মধুও মিশিয়েও খাওয়া যেতে পারে। এতে শরীরের ইমিউনিটি বাড়বে।
খোসা ছাড়ানো কাঁচা রসুন একটু থেঁতো করে চিবিয়ে খেতে হবে। এরপর হালকা উষ্ণ জল খেয়ে নিতে হবে এক গ্লাস। চাইলে উষ্ণ জলে সামান্য মধুও মিশিয়েও খাওয়া যেতে পারে। এতে শরীরের ইমিউনিটি বাড়বে।
কাঁচা রসুনের গন্ধ অনেকেই সহ্য করতে পারে না। সেক্ষেত্রে কাঁচা রসুনের সঙ্গে সামান্য একটু লেবুর রস মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এতে পেটের মেদ কমবে তাড়াতাড়ি।
কাঁচা রসুনের গন্ধ অনেকেই সহ্য করতে পারে না। সেক্ষেত্রে কাঁচা রসুনের সঙ্গে সামান্য একটু লেবুর রস মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এতে পেটের মেদ কমবে তাড়াতাড়ি।
বিপাকহার উন্নত করতে সকালে কফির বদলে গ্রিন টি খেয়ে থাকেন অনেকেই। কিন্তু চটজলদি ফল পেতে এই চায়ের সঙ্গে এক কোয়া রসুন বেটে মিশিয়ে নিতে পারেন।
বিপাকহার উন্নত করতে সকালে কফির বদলে গ্রিন টি খেয়ে থাকেন অনেকেই। কিন্তু চটজলদি ফল পেতে এই চায়ের সঙ্গে এক কোয়া রসুন বেটে মিশিয়ে নিতে পারেন।
রসুন রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে ব্লাড সুগার রোগীদের জন্য রসুন খুব উপকারী। রসুন শরীর থেকে টক্সিন দূর করে। আমাদের শরীরে প্রচুর ফ্রি র‌্যাডিক্যালস তৈরি হয়, যা হার্ট ও অন্যান্য অঙ্গের জন্য ক্ষতিকর। রসুনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট প্রপার্টি সেই ক্ষতির হাত থেকে শরীরকে বাঁচায়।
রসুন রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে ব্লাড সুগার রোগীদের জন্য রসুন খুব উপকারী। রসুন শরীর থেকে টক্সিন দূর করে। আমাদের শরীরে প্রচুর ফ্রি র‌্যাডিক্যালস তৈরি হয়, যা হার্ট ও অন্যান্য অঙ্গের জন্য ক্ষতিকর। রসুনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট প্রপার্টি সেই ক্ষতির হাত থেকে শরীরকে বাঁচায়।
একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রসুন হাই ব্লাড প্রেশার কমায়। রসুনের রস হার্টের জন্যও খুব উপকারী। ইউনিভার্সিটি অফ কানেটিকাটের স্কুল অফ মেডিসিন–এর কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চ টিমের বিজ্ঞানীদের দাবি, কাঁচা রসুন খেলে হার্ট অনেক বেশি সুস্থ থাকে।
একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রসুন হাই ব্লাড প্রেশার কমায়। রসুনের রস হার্টের জন্যও খুব উপকারী। ইউনিভার্সিটি অফ কানেটিকাটের স্কুল অফ মেডিসিন–এর কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চ টিমের বিজ্ঞানীদের দাবি, কাঁচা রসুন খেলে হার্ট অনেক বেশি সুস্থ থাকে।
নিয়মিত রসুন খেলে মোট কোলেস্টেরল ও খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএলের প্রায় ১০–১৫ শতাংশ কমে যায়।
নিয়মিত রসুন খেলে মোট কোলেস্টেরল ও খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএলের প্রায় ১০–১৫ শতাংশ কমে যায়।
কীভাবে রসুন খেলে উপকার পাবেন? সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুনের সঙ্গে ঈষদুষ্ণ জল মিশিয়ে খান। কিংবা, রসুনের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খান। রসুনের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলেও ওজন কমে ঝটপট। সামান্য একটু নুন দিয়ে রসুন খেলেও পেটের মেদ ঝরে দ্রুত। আয়ুর্বেদে তেমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে
কীভাবে রসুন খেলে উপকার পাবেন? সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুনের সঙ্গে ঈষদুষ্ণ জল মিশিয়ে খান। কিংবা, রসুনের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খান। রসুনের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলেও ওজন কমে ঝটপট। সামান্য একটু নুন দিয়ে রসুন খেলেও পেটের মেদ ঝরে দ্রুত। আয়ুর্বেদে তেমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে
কতটা রসুন খাবেন? পূর্ণবয়স্কদের ক্ষেত্রে ২-৩টি রসুনের কোয়া খেতে বলছেন পুষ্টিবিদরা। রোজ সকালে এক কোয়া রসুন কাঁচা চিবিয়ে খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার মেলে। তবে, একান্ত-ই সকালে খেতে না পারলে কোনও ক্ষতি নেই। বিকেল-দুপুর বা রাতে খেতে পারেন। তবে খেতে হবে কাঁচা।
কতটা রসুন খাবেন? পূর্ণবয়স্কদের ক্ষেত্রে ২-৩টি রসুনের কোয়া খেতে বলছেন পুষ্টিবিদরা। রোজ সকালে এক কোয়া রসুন কাঁচা চিবিয়ে খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার মেলে। তবে, একান্ত-ই সকালে খেতে না পারলে কোনও ক্ষতি নেই। বিকেল-দুপুর বা রাতে খেতে পারেন। তবে খেতে হবে কাঁচা।

Money Making Tips: বৃষ্টি নেই তাতে কী! যে কোনও মরশুমে এই চাষে হাজার হাজার লাভ! দেরি করবেন না

*কিছু টাকা বেশি লাভের আশায় চাষ করে থাকেন কৃষকেরা। যে মরশুমে যে চাষ করলে বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব তা জানতে হবে আগে। তাহলে এই চাষের থেকে অধিক মাত্রায় মুনাফা অর্জন করতে পারবেন কৃষকেরা। প্রতীকী ছবি। 
*কিছু টাকা বেশি লাভের আশায় চাষ করে থাকেন কৃষকেরা। যে মরশুমে যে চাষ করলে বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব তা জানতে হবে আগে। তাহলে এই চাষের থেকে অধিক মাত্রায় মুনাফা অর্জন করতে পারবেন কৃষকেরা। প্রতীকী ছবি। 
*বর্তমানে বৃষ্টি কমেছে। আবারও রোদের কারণে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে জেলার। ফলে এই মরশুমে কাঁকরোল চাষ করে লাভের মাত্রা বাড়াতে পারবেন কৃষকেরা। প্রতীকী ছবি। 
*বর্তমানে বৃষ্টি কমেছে। আবারও রোদের কারণে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে জেলার। ফলে এই মরশুমে কাঁকরোল চাষ করে লাভের মাত্রা বাড়াতে পারবেন কৃষকেরা। প্রতীকী ছবি। 
*কাঁকরোল চাষ করতে খুব একটা বেশি সময় কিংবা খাটনি হয় না। খরচ হয় তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম। তবে মুনাফা থাকে খরচের দ্বিগুণেরও বেশি। একবার এই চাষ শুরু করলে বছরের পর বছর এই চাষ করা যায় খুব সহজেই। প্রতীকী ছবি। 
*কাঁকরোল চাষ করতে খুব একটা বেশি সময় কিংবা খাটনি হয় না। খরচ হয় তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম। তবে মুনাফা থাকে খরচের দ্বিগুণেরও বেশি। একবার এই চাষ শুরু করলে বছরের পর বছর এই চাষ করা যায় খুব সহজেই। প্রতীকী ছবি। 
*কোচবিহারের দেওয়ানহাট এলাকার এক কাঁকরোল চাষি রাজু রায় জানান, "দীর্ঘ প্রায় সাত থেকে আট বছরের বেশি সময় ধরে তিনি এই চাষ করছেন। প্রতিবছর বেশ ভাল পরিমাণ মুনাফা তিনি অর্জন করতে পারেন। এই কাজ করতে বিঘা প্রতি খরচ হয়ে থাকে ১২,০০০-১৩,০০০ টাকা। প্রতীকী ছবি। 
*কোচবিহারের দেওয়ানহাট এলাকার এক কাঁকরোল চাষি রাজু রায় জানান, “দীর্ঘ প্রায় সাত থেকে আট বছরের বেশি সময় ধরে তিনি এই চাষ করছেন। প্রতিবছর বেশ ভাল পরিমাণ মুনাফা তিনি অর্জন করতে পারেন। এই কাজ করতে বিঘা প্রতি খরচ হয়ে থাকে ১২,০০০-১৩,০০০ টাকা। প্রতীকী ছবি। 
*বছরের শেষে এক বিঘা থেকে লাভ পাওয়া যায় ৭০,০০০ থেকে ৭৫,০০০ টাকা। তাই কৃষকদের অধিক মুনাফার জন্য এই চাষ করা অনেকটাই লাভজনক। প্রতীকী ছবি। 
*বছরের শেষে এক বিঘা থেকে লাভ পাওয়া যায় ৭০,০০০ থেকে ৭৫,০০০ টাকা। তাই কৃষকদের অধিক মুনাফার জন্য এই চাষ করা অনেকটাই লাভজনক। প্রতীকী ছবি। 
*কাঁকরোল চাষের ক্ষেত্রে একবার এই বীজ কিনলে বারবার সেই চাষ করা যায়। এই গাছের বীজ হয় অনেকটা আলুর মতো দেখতে, যা গাছ মরে যাওয়ার পর মাটি থেকে তুলে সংগ্রহ করে রাখতে হয়। প্রতীকী ছবি। 
*কাঁকরোল চাষের ক্ষেত্রে একবার এই বীজ কিনলে বারবার সেই চাষ করা যায়। এই গাছের বীজ হয় অনেকটা আলুর মতো দেখতে, যা গাছ মরে যাওয়ার পর মাটি থেকে তুলে সংগ্রহ করে রাখতে হয়। প্রতীকী ছবি। 
*দেওয়ানহাট এলাকার আরেক কাকরোল চাষি নারায়ণ রায় জানান, "এই কাকরোল চাষ করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে গোবর সার, কীটনাশক এবং বেশ কিছু রাসায়নিক উপকরণ প্রয়োজন, যা সঠিক সময়ে প্রয়োগ করলে গাছের ফুল মরে যায় না এবং উৎপাদন হয় অনেকটাই বেশি। খুচরো থেকে পাইকারি যে কোনওভাবে বিক্রি করেই লাভ পাওয়া সম্ভব। বর্তমান সময় বহু কৃষক অধিক লাভের আশায় এই চাষ শুরু করেছেন। তবে এখনোও বহু কৃষক এই চাষের সম্পর্কে সঠিক জানেন না।" প্রতীকী ছবি। 
*দেওয়ানহাট এলাকার আরেক কাকরোল চাষি নারায়ণ রায় জানান, “এই কাকরোল চাষ করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে গোবর সার, কীটনাশক এবং বেশ কিছু রাসায়নিক উপকরণ প্রয়োজন, যা সঠিক সময়ে প্রয়োগ করলে গাছের ফুল মরে যায় না এবং উৎপাদন হয় অনেকটাই বেশি। খুচরো থেকে পাইকারি যে কোনওভাবে বিক্রি করেই লাভ পাওয়া সম্ভব। বর্তমান সময় বহু কৃষক অধিক লাভের আশায় এই চাষ শুরু করেছেন। তবে এখনোও বহু কৃষক এই চাষের সম্পর্কে সঠিক জানেন না।” প্রতীকী ছবি। 
*বর্তমান সময়ে এই চাষ করা অনেকটাই বেশি লাভজনক। তাই বহু কৃষক এই চাষের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করতে শুরু করেছেন। আগামী দিনে এই চাষে আগ্রহী কৃষকদের সংখ্যা আরও অনেকটাই বাড়বে। প্রতীকী ছবি।
*বর্তমান সময়ে এই চাষ করা অনেকটাই বেশি লাভজনক। তাই বহু কৃষক এই চাষের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করতে শুরু করেছেন। আগামী দিনে এই চাষে আগ্রহী কৃষকদের সংখ্যা আরও অনেকটাই বাড়বে। প্রতীকী ছবি।

Hospital Problem: ছাদের দিকে তাকালেই আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার যোগাড়! প্রাণ হাতে নিয়েই চলছে চিকিৎসা

কোচবিহার: মাথাভাঙা মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য প্রতিদিন বহু রোগী আসেন। যদিও ধীরে ধীরে এখানে রোগীর সংখ্যা কমেছে। তার অন্যতম কারণ হল প্রতিটা মুহূর্ত দুশ্চিন্তায় কাটাতে হয় এখানে ভর্তি রোগী ও হাসপাতালের চিকিৎসক এবং নার্সদের। কারণ হাসপাতাল ভবনের ছাদের বিভিন্ন অংশে বড় বড় ফাটল দেখা দিতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই বেশকিছু অংশ ভেঙেও পড়েছে। যেকোনও মুহূর্তে ছাদের অংশ ভেঙে পড়ে একটা বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা সকলের। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন আহত’ও হয়েছেন।

এই বিপদ প্রসঙ্গে মাথাভাঙা হাসপাতালের রোগী সুব্রত চক্রবর্তী বলেন, শারীরিক সমস্যার কারণে বেশ কয়েকদিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হয়েছে। তবে হাসপাতালের ছাদের যা পরিস্থিতি যেকোনও মুহূর্তে মাথার উপর ভেঙে পড়তে পারে। তিনি আরও জানান, হাসপাতালের বেডে শুয়ে ছাদের দিকে তাকালেই আতঙ্ক ঘিরে ধরে। এই নিয়ে দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ না করলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।

আর‌ও পড়ুন: দু’জন সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়ে চলছে পুলিশ ফাঁড়ি!

এই বিপদ প্রসঙ্গে মাথাভাঙা হাসপাতালের ডেপুটি নার্সিং সুপার কাকলী দাস জানান, কর্তব্যরত অবস্থায় প্রতিমুহূর্তে দুশ্চিন্তায় থাকতে হচ্ছে। যেকোনও মুহূর্তে একটি বড় বিপদ ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। তবে তাঁদের ক্ষেত্রে সুবিধা হচ্ছে তাঁরা দৌড়ে পালাতে পারবেন। কিন্তু রোগীদের ক্ষেত্রে সেই সুবিধাটুকু থাকে না। ফলে রোগীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রতিমুহূর্তে চিন্তা করতে হয়। হাসপাতালের সুপার মাসুদ হাসান জানান, ইতিমধ্যেই এই সমস্যার কথা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত এই সমস্যা সমাধানে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে এই কাজটি পূর্ত দফতরের অধীনে থাকায় তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।

যতক্ষণ না হাসপাতাল ভবনের সংস্কার হচ্ছে ততদিন প্রাণের ঝুঁকি নিয়েই রোগী ও চিকিৎসা কর্মীদের চলতে হবে মাথাভাঙা হাসপাতালে।

সার্থক পণ্ডিত

Health Tips: মার্বেল আকারের ফলটি পুষ্টির পাওয়ার হাউজ! মুঠোয় রাখে কোলেস্টেরল, কোন নিয়মে খেলে উপকার? জানুন

*লাল লাল চেরি দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে অনেকের। চেরি খেতে দারুন সুস্বাদু, পুষ্টিগুণ অনেক। ডায়াবেটিসের রোগীরাও নিশ্চিন্তে খেতে পারবেন চেরি।
*লাল লাল চেরি দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে অনেকের। চেরি খেতে দারুন সুস্বাদু, পুষ্টিগুণ অনেক। ডায়াবেটিসের রোগীরাও নিশ্চিন্তে খেতে পারবেন চেরি।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, রোজের খাওয়াদাওয়ায় এমন কিছু ফল রাখা উচিত। যেগুলি শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। এগুলি শরীর খারাপের সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, রোজের খাওয়াদাওয়ায় এমন কিছু ফল রাখা উচিত। যেগুলি শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। এগুলি শরীর খারাপের সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে।
*চেরি ভিটামিন ও খনিজসমৃদ্ধ একটি দারুণ উপকারী ফল। চেরি ফলের মধ্যে ভিটামিন C রয়েছে। এটি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ত্বকের জন্যও ভাল।
*চেরি ভিটামিন ও খনিজসমৃদ্ধ একটি দারুণ উপকারী ফল। চেরি ফলের মধ্যে ভিটামিন C রয়েছে। এটি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ত্বকের জন্যও ভাল।
*চেরিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম পাওয়া যায়। এই উপাদান শরীরের পেশি সবল রাখে। রক্তচাপের মাত্রা সঠিক রাখে। চেরি খেলে হজমের গোলমাল হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমে।
*চেরিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম পাওয়া যায়। এই উপাদান শরীরের পেশি সবল রাখে। রক্তচাপের মাত্রা সঠিক রাখে। চেরি খেলে হজমের গোলমাল হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমে।
*চেরি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। এটা খেলে প্রদাহজনিত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমে। ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরলের মতো অসুখ নিয়ন্ত্রণে থাকে সহজেই, ওষুধ কম খেলেও হয়।
*চেরি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। এটা খেলে প্রদাহজনিত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমে। ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরলের মতো অসুখ নিয়ন্ত্রণে থাকে সহজেই, ওষুধ কম খেলেও হয়।
*হার্টের জন্যও বেশ ভাল চেরি। এতে থাকে পলিফেনল। এই উপাদান হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় অনেকটাই। এছাড়াও ক্যানসার প্রতিরোধেও দারুণ ভাবে সাহায্য করে চেরি।
*হার্টের জন্যও বেশ ভাল চেরি। এতে থাকে পলিফেনল। এই উপাদান হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় অনেকটাই। এছাড়াও ক্যানসার প্রতিরোধেও দারুণ ভাবে সাহায্য করে চেরি।
*আজকাল অনিদ্রার সমস্যায় ভুগছেন অনেকেই। ঘুম কম হওয়া, শরীরে অস্বস্তি, উৎকণ্ঠা দানা বাঁধছে অনেকের শরীরে। চেরি অনিদ্রার সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে খুব সহজেই।
*আজকাল অনিদ্রার সমস্যায় ভুগছেন অনেকেই। ঘুম কম হওয়া, শরীরে অস্বস্তি, উৎকণ্ঠা দানা বাঁধছে অনেকের শরীরে। চেরি অনিদ্রার সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে খুব সহজেই।
*নিয়মিত চেরি খেলে পেশির ব্যথা, গাঁটে গাঁটে ব্যথাও কমে যায় সহজেই। পেশির শক্তি বাড়াতেও দারুণ ভাবে সাহায্য করে চেরি। ইউরিক অ্যাসিড কমাতেও চেরি কাজে আসে।
*নিয়মিত চেরি খেলে পেশির ব্যথা, গাঁটে গাঁটে ব্যথাও কমে যায় সহজেই। পেশির শক্তি বাড়াতেও দারুণ ভাবে সাহায্য করে চেরি। ইউরিক অ্যাসিড কমাতেও চেরি কাজে আসে।

Twin calves of cow: যমজ বাছুরের জন্ম দিল গরু! বিরল ঘটনা দেখতে হইহই পড়ল গোটা এলাকায়

কোচবিহার: কোচবিহারের জেলার দেওয়ানহাট এলাকার এক বাড়িতে একটি গরু যমজ বাছুরের জন্ম দিল। ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে গোটা এলাকায়। এই ধরনের ঘটনা খুব একটা বেশি চোখে পড়ে না। গরুর যমজ বাচ্চা হওয়ার প্রবণতা থাকে একেবারেই কম। তাই এমন ঘটনা ঘটায় এলাকার মানুষেরা রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছেন। বহু মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন বাড়িতে। বাছুর দু’টির গায়ের রং এবং দেখতে একই রকম। তবে দুটির লিঙ্গ কিন্তু আলাদা, একটি এঁড়ে বাছুর এবং অন্যটি বকনা বাছুর (একটি পুরুষ এবং একটি মহিলা)। আর এই ভিন্ন লিঙ্গের জন্ম নেওয়ার বিষয়টি আরও বিরল। গরুটির মালিকের বাড়িতে রীতিমতো আনন্দ উৎসব চলছে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে।

আরও পড়ুন: সায়ন্তিকা-সহ উপনির্বাচনে জয়ী দুই বিধায়কের শপথগ্রহণ নিয়ে জটিলতা

গরু পালনকারী নারায়ণ রায় জানান, প্রায় ১০-১৫ দিন আগে তাঁর বাড়ির গরুটি দুই বাছুরের জন্ম দেয়। একটি মেয়ে বাছুর এবং অন্যটি ছেলে। দীর্ঘ সময় ধরে গরু পালন করছেন তিনি। তবে এমন ঘটনা তিনি কোনও দিন দেখেননি। তাই এই ঘটনা ঘটার পর রীতিমতো অবাক হয়ে যান তিনি। পরিবারের বাকি সদস্যরাও ঘটনার কথা জানতে পেরে উৎসাহিত হয়ে পড়েন। তারপর থেকে এই ঘটনার কথা ছড়িয়ে পড়ে এলাকার লোকের মুখে মুখে। বাছুর দু’টিকে দেখতে প্রতিনিয়ত বহু মানুষ তাঁদের বাড়িতে আসছেন। শুধু তাই নয়, বাছুর দু’টি সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে, জন্মের সময়ও সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ভাবেই বাছুর দু’টি জন্ম নিয়েছে।

এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা দীলিপ মজুমদার জানান, এলাকার স্থানীয় মানুষরাও এই ঘটনা এই প্রথম দেখার সুযোগ পেলেন, ফলে এলাকার মানুষের মধ্যেও একটা আলাদা উদ্দীপনা কাজ করছে। প্রতিনিয়ত বহু মানুষ উৎসাহিত ভাবে ওই গৃহস্থ বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন। এমন বিরল ঘটনা এলাকায় কিংবা কোচবিহারে আগে কোনদিনও ঘটেনি বলে দাবি দীলিপ মজুমদারের।

পশু চিকিৎসক রাজকুমার রায় বলেন, “সাধারণভাবে গরুর যমজ সন্তান জন্ম নেওয়ার বিষয়টি খুব একটা বেশি দেখতে পাওয়া যায় না। তার উপর এই ক্ষেত্রে আবার দু’টি ভিন্ন লিঙ্গের, ফলে ঘটনাটি একেবারেই বিরল।”

Water Logged Problem: টানা বৃষ্টিতে জলে ডুবে রাস্তা, বাড়ি থেকে বেরোলেই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে

কোচবিহার: কয়েকদিনের একটানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে রয়েছে বহু এলাকা। ফলে বহু মানুষকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। জমা জলের উপর দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে। কিছুক্ষেত্রে যাতায়াত করাটাই সমস্যার হয়ে দাঁড়িয়েছে। তুফানগঞ্জের দেওচড়াই এলাকার হাওড়ার পুলে জল বইছে রাস্তার ওপর দিয়ে। ফলে রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে পারছেন না স্থানীয়রা। স্থানীয় মানুষ থেকে শুরু করে নিত্য যাত্রীরা ক্রমাগত এই জল পেরিয়ে কষ্ট করে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছেন। করে এছাড়াও জেলার একাধিক এলাকায় এই একই ছবি ধরা পড়েছে। বহু এলাকায় বাড়ির মধ্যে ঢুকে গিয়েছে জমা জল।

কোচবিহার জেলার বিভিন্ন প্রান্তে জল জমার সমস্যা প্রসঙ্গে বাইক আরোহী মকবুল মিঁয়া জানান, রাস্তায় জল জমে থাকায় অসুবিধা হচ্ছে চলাচলে। যেকোনও মুহূর্তে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বৃষ্টি বন্ধ হলেও মানুষের ভোগান্তি কমছে না বলে তিনি জানান।

আর‌ও পড়ুন: ভোট মিটতেই পশ্চিম মেদিনীপুরের এসপি পদে কমিশনের সরিয়ে দেওয়া ধৃতিমান

নিত্যযাত্রী শ্যামা দে ও শেফালী বর্মন জানান, রাস্তায় বেরোলেই জমা জলের কারণে নাজেহাল হতে হচ্ছে। এবার বর্ষার শুরুতেই টানা ভারী বৃষ্টি হওয়ায় সমস্যা আরও বেড়েছে বলে অনেকের অভিমত। কোচবিহার জেলার নদীগুলিও বিপদ সীমার উপর দিয়ে বইছে। ফলে বৃষ্টির জল নামতে বেশ অনেকটা সময় লাগছে।

সার্থক পণ্ডিত

Constipation Problem Solution: সারাদিনে যে খাবার খাচ্ছেন তাতেই সকালে হচ্ছে না পেট সাফ, তার উপর আরও ক্ষতি মদে! আজই তালিকা থেকে বাদ দিন…

অনেকেরই রোজ সকালে পেট পরিষ্কার হতে চায় না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা টয়লেটে সময় কাটান। ফলে অস্বস্তি পেছন ছাড়ে না একেবারেই। গোটা দিন তাঁদের বিরক্ত করে গ্যাস, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা এবং পেট ফাঁপা। Photo - Representative
অনেকেরই রোজ সকালে পেট পরিষ্কার হতে চায় না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা টয়লেটে সময় কাটান। ফলে অস্বস্তি পেছন ছাড়ে না একেবারেই। গোটা দিন তাঁদের বিরক্ত করে গ্যাস, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা এবং পেট ফাঁপা। Photo – Representative
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, বেদনাদায়ক এই সমস্যার সমাধান করতে প্রথমে কয়েকটি খাবারকে ডায়েট থেকে বাদ রাখতে হবে। এই খাবারগুলি কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়িয়ে দেয় অনেকটাই।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, বেদনাদায়ক এই সমস্যার সমাধান করতে প্রথমে কয়েকটি খাবারকে ডায়েট থেকে বাদ রাখতে হবে। এই খাবারগুলি কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়িয়ে দেয় অনেকটাই।
কাঁচকলায় রয়েছে স্টার্চের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান হজম করা কিন্তু অনেকটাই কঠিন। এতে উপস্থিত পেকটিন নামক ফাইবার অন্ত্র থেকে জল শুষে নেয়। ফলে মল শক্ত হয়ে যাওয়ার কারনে সমস্যা বেড়ে ওঠে।
কাঁচকলায় রয়েছে স্টার্চের ভাণ্ডার। আর এই উপাদান হজম করা কিন্তু অনেকটাই কঠিন। এতে উপস্থিত পেকটিন নামক ফাইবার অন্ত্র থেকে জল শুষে নেয়। ফলে মল শক্ত হয়ে যাওয়ার কারনে সমস্যা বেড়ে ওঠে।
পাউরুটি তৈরির মূল উপাদান হল ময়দা। ময়দাতে গমের ফাইবার অংশ থাকে না। ফলে এই ময়দার তৈরি যে কোনও খাবার অন্ত্রে মলের গতিবিধি কমিয়ে দেয়। এজন্য দেখা দিতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা।
পাউরুটি তৈরির মূল উপাদান হল ময়দা। ময়দাতে গমের ফাইবার অংশ থাকে না। ফলে এই ময়দার তৈরি যে কোনও খাবার অন্ত্রে মলের গতিবিধি কমিয়ে দেয়। এজন্য দেখা দিতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা।
চকোলেটে অনেকটা পরিমাণে ফ্যাট থাকে। এই ফ্যাট হমজ কমিয়ে দেয়। ফলে বাড়তে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা এড়াতে বাদ দিন চকলেট।
চকোলেটে অনেকটা পরিমাণে ফ্যাট থাকে। এই ফ্যাট হমজ কমিয়ে দেয়। ফলে বাড়তে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা এড়াতে বাদ দিন চকলেট।
মটনে মজুত রয়েছে প্রচুর ফ্যাট। মটন হজম প্রক্রিয়ায় নানা ধরনের বাধা তৈরি করে। মাংসে উপস্থিত আয়রন কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে। তাই ঘন ঘন পাঁঠার মাংস খাওয়া উচিত নয়।
মটনে মজুত রয়েছে প্রচুর ফ্যাট। মটন হজম প্রক্রিয়ায় নানা ধরনের বাধা তৈরি করে। মাংসে উপস্থিত আয়রন কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে। তাই ঘন ঘন পাঁঠার মাংস খাওয়া উচিত নয়।
মদ্যপান করলে শরীরে জলের ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। সেই সঙ্গে খাবার হজম হতে চায় না। আর এসব কারণেই মদ খেলে পিছু নেয় কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা। তাই যত দ্রুত সম্ভব মদ্যপানের নেশা ত্যাগ করা উচিত।
মদ্যপান করলে শরীরে জলের ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। সেই সঙ্গে খাবার হজম হতে চায় না। আর এসব কারণেই মদ খেলে পিছু নেয় কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা। তাই যত দ্রুত সম্ভব মদ্যপানের নেশা ত্যাগ করা উচিত।