Tag Archives: Independence Day 2024

Independence Day: ২০৩৬-এ অলিম্পিক্সে আয়োজক দেশের স্বপ্ন দেখছে ভারত,প্রস্তুতি শুরু- লালকেল্লা থেকে ঘোষণা মোদির

নয়াদিল্লি: অলিম্পিক্স আয়োজন করতে ভারত সক্ষম, শীঘ্রই ভারত অলিম্পিক্স আয়োজন করতে পারবে। আগামী ২০৩৬ সালে ভারত অলিম্পিক্স আয়োজন করতে সক্ষম হবে বলেই মত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে নয়াদিল্লির লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণে এই কথাই জানান তিনি।
অলিম্পিক্সে ভারত-সহ সৌদি আরব, কাতার এবং তুরস্ক প্রত্যেকেই চাইছে আয়োজক দেশ হিসাবে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করতে। তবে, আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির নির্বাচনের মাধ্যমেই আয়োজক দেশ চূড়ান্ত হবে।
ভারতের অলিম্পিক্সে আয়োজক দেশ হিসাবে অংশগ্রহণ করার প্রসঙ্গে তিনি জানান, “এটা আমাদের স্বপ্ন যে আমরা ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্সে আয়োজক দেশ হবো। এই জন্য ইতিমধ্যেই আমরা প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছি।”

আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মোদির মুখে নারী সুরক্ষা প্রসঙ্গ! দিল্লি থেকে বার্তা
গতবছরই ভারত জি২০ সামিট সফল ভাবে সম্পন্ন করেছিল। নয়াদিল্লি ছাড়াও ভারতের বিভিন্ন শহরে এই জি২০ আয়োজন করা হয়।
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ভারত সফল ভাবে জি২০ আয়োজন করে দেখিয়ে দিয়েছে আমরা বড় যে কোনও অনুষ্ঠান সফল ভাবে সম্পন্ন করতে পারি।”
ভারত এর আগে শেষবার বড় মাপের খেলার আয়োজন করেছিল ২০১০ সালে কমনওয়েলথ গেমস যা আয়োজিত হয়েছিল দিল্লিতে। ২০৩৬ সালে আয়োজন হতে চলা অলিম্পিক্সের আয়োজক শহর হিসাবে দেখা পরিকল্পনা করা হচ্ছে আহমেদাবাদকে।
অলিম্পিক্স আয়োজনের ঘোষণার পাশাপাশি সদ্য শেষ হওয়া প্যারিস অলিম্পিক্সে পদকজয়ী অ্যাথলিটদের অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই অলিম্পিক্স থেকে ভারত একটি রুপো এবং পাঁচটি ব্রোঞ্জ, মোট ছয়টি পদক জয় অর্জন করে।
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আজ, আমাদের তরুণ প্রজন্ম ভারতের মাথা উঁচু করছে। ১৪০ কোটি দেশবাসীর তরফ থেকে আমি প্রতি অ্যাথলিট এবং খেলোয়াড়কে অভিনন্দন জানাচ্ছি।”
প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে উঠে আসে পিস্তল শুটার মনু ভাকের, তিনি দুটি ব্রোঞ্জ পদক পান। হকির প্রত্যেক খেলোয়াড়ের তারকা গোলকিপার পি আর শ্রীজেশের কথাও।

Independence Day 2024: বলুন তো, কে তৈরি করেছিল ভারতের জাতীয় পতাকার ডিজাইন?

বৃহস্পতিবার ১৫ অগাস্ট দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে ৭৮ তম স্বাধীনত দিবস। লালকেল্লায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কলকাতার রেড রোডে পতাকা উত্তোলন উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়াও দিকে দিকে উত্তোলিত হয়েছে জাতীয় পতাকা। আমেদের জাতীয় পতাকা নিয়ে অনেক তথ্য রয়েছে যা অনেকের কাছে অজানা। ভারতের জাতীয় পতাকার নকশা কে তৈরি করেছিল? জানা আছে কী আপনার।

ভারতের বর্তমান জাতীয় পতাকা কিন্তু একাধিকবার পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এসেছে। ইতিহাস ঘাটলে জানা যায় ১৮৮৩ সাল থেকে ১৭ বার বিবর্তিত হয়েছে ভারতের জাতীয় পতাকা। শুরুর দিকে জাতীয় পতাকা একেবারেই অন্যরকম দেখতে ছিল। কখনও পতাকায় লাল, হলুদ এবং সবুজ রং ব্যবহারও হয়েছিল। দীর্ঘ সময় কোনও নির্দিষ্ট পতাকা ছিল না।

পরবর্তী কালে ১৯২১ সালে মহাত্মা গাঁধীর উপস্থিতিতে কংগ্রেসের বৈঠকে দেশের নির্দিষ্ট জাতীয় পতাকার প্রস্তাব পেশ করা হয়। সেই সময়ে পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া পতাকার ডিজাইন তৈরি করেন। প্রথম পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া জাতীয় পতাকার নকশা অর্থাৎ ডিজাইন তৈরি করেন। তিনি জাতীয় পতাকাটির নকশা তৈরি করেন এবং পয়লা এপ্রিল ১৯২১-এ বিজয়ওয়াড়া শহরে মহাত্মা গান্ধীর কাছে এটি উপস্থাপন করেন।

পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়ার তৈরি জিজাইনে গেরুয়া, মাঝে সাদা এবং একেবারে নিচে সবুজ রং ছিল। মাঝে থাকে চরকা। গেরুয়া রং ত্যাগের প্রতীক, সাদা রং সত্য এবং শান্তির প্রতীক এবং সবুজ রং বিশ্বাস ও প্রগতির প্রতীক। এবং মাঝে থাকা চরকাকে ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবন ও দেশবাসীর শ্রমশীলতার প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়।

এরপর পরবর্তীকালে মাঝে সাদা অংশে ২৪টি দণ্ডযুক্ত অশোকচক্র স্থান পায়। মিসেস সুরাইয়া বদর-উদ-দিন ত্যাবি কর্তৃক জমা দেওয়া স্বাধীন ভারতের জাতীয় পতাকার নকশা অবশেষে ১৭ ই জুলাই ১৯৪৭ তারিখে পতাকা কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত এবং গৃহীত হয়।

আরও পড়ুনঃ দলের ব্যাটিং নিয়ে অখুশি রোহিত শর্মা! বাংলাদেশ সিরিজের আগে বড় সিদ্ধান্ত? জানুন বিস্তারিত

তবে জাতীয় পতাকার প্রথম ডিজাইন তৈরি করেছিলেন পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়াই। তিনি ১৮৭৬ সালের ২ আগস্ট অন্ধ্রপ্রদেশের মাছিলিপত্তনমের কাছে ভাটলাপেনুমারুর একটি তেলেগু ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং মহাত্মা গান্ধীর একজন কট্টর অনুসারী। ৪ জুলাই ১৯৬৩ সালে প্রয়া হন তিনি। ২০০৯ সালে সালে তাকে স্মরণ করার জন্য একটি ডাকটিকিট জারি করা হয়েছিল।

Reclaim the Night: শঙ্খ ধ্বনি, ফ্ল্যাশ লাইটে নতুন স্বাধীনতার ভোর দেখল কাটোয়া

পূর্ব বর্ধমান: ‘মেয়েরা, রাত দখল করো’ আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যাওয়া ঘটনার পর এই কথাটি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছিল। সমাজ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বার্তা থেকে তৈরি হল এক অভূতপূর্ব গণজাগরণ। ১৪ অগাস্টের রাত বাংলার নারীদের দখলে চলে গেল। হাজারে হাজারে মানুষ মধ্যরাতে রাস্তায় হাঁটলেন।

আরজি করে জুনিয়র চিকিৎসকের নৃশংস মৃত্যুর প্রতিবাদে রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন জায়গায় পালিত হল প্রতিবাদ মিছিল। পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া শহরেও বুধবার রাত্রে প্রতিবাদ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। প্রায় এক হাজার মহিলাকে এই মিছিলে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। মহিলাদের পাশাপাশি পুরুষদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মত।

আর‌ও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ৬০ বছরের পুরনো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনল ক্লাব, যা যা হল…

মিছিলে উপস্থিত মহিলাদের হাতে ছিল বিভিন্ন ধরনের সচেতনতা মূলক বার্তা দিয়ে লেখা কাট আউট। প্রত্যেক মহিলার হাতে ছিল মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোনের ফ্ল্যাশ লাইট জেলে মহিলাদের এই প্রতিবাদ মিছিলে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। এছাড়াও বেশ কিছু মহিলাকে এই প্রতিবাদ মিছিলে শঙ্খধ্বনি দিতেও দেখা গিয়েছে। তবে শুধু মিছিলে অংশগ্রহণকারী মহিলারাই নয়, কাটোয়া শহরের বেশ কিছু বাড়িতেও এই শঙ্খ ধ্বনি দেওয়ার দৃশ্য চোখে পড়েছে। মোবাইলের আলোতে যেন এক অন্যরকম রূপে দেখা গেল কাটোয়া শহরকে। মিছিলে উপস্থিত অপরূপা ব্যানার্জী জানিয়েছেন, আমরা সবাই একসঙ্গে আছি সেই বার্তা দেওয়ার জন্যই এই মিছিলের আয়োজন। আমাদের সকলের জাস্টিস চাই। দরকার পড়লে আমরা আবার রাস্তায় নামব।

বুধবার রাত্রির প্রতিবাদ মিছিল থেকে দাবি ওঠে, আরজি করের ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে ফাঁসির সাজা দিতে হবে। সকলেই একজোট হয়ে ন্যয্য বিচারের দাবিজানিয়েছেন। এছাড়াও মহিলাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। মিছিলে উপস্থিত অর্চিতা দত্ত জানিয়েছেন, আমার মনে হয় সিসিটিভি প্রত্যেকটা জায়গাতেই থাকা উচিত। মেয়ে মানেই সে ঘরে আটকে থাকবে এমনটা কখনওই নয়। প্রত্যেকের নিরাপত্তার প্রয়োজন রয়েছে। আশা করছি আমরা বিচার পাব এবং সঠিক বিচার পাব।

এই মিছিল কাটোয়া পুরসভার সামনে থেকে শুরু হয়ে কাটোয়া সার্কাস ময়দান নজরুল মূর্তির কাছে এসে শেষ হয়। মিছিল শেষে সকলে মৃত চিকিৎসকের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১ মিনিটের নীরবতা পালন করেন।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Independence Day 2024: স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ৬০ বছরের পুরনো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনল ক্লাব, যা যা হল…

নদিয়া: ফুটবল, ক্রিকেট যে এই দেশের প্রধান দুটি খেলা তা নিয়ে বিন্দুমাত্র সংশয় নেই। এদিকে বহু প্রাচীন আভিজাত্যপূর্ণ খেলা টেবিল টেনিস আজ জনপ্রিয়তা এবং পরিকাঠামোর অভাবে ধুঁকছে। যদিও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অলিম্পিক স্পোর্টস। তবে এই পরিস্থিতির বদল ঘটাতে উদ্যোগও আছে। তেমনই একটি আয়োজন দেখা গেল শান্তিপুরে।

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে অন্যান্য খেলাধুলো ও সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি টেবিল টেনিসকেও সমানভাবে গুরুত্ব দিল শান্তিপুর পাঠচক্র ক্লাব। এই বছর ক্লাবটি ৬০ বছরে পদার্পণ করেছে। উপলক্ষে তারা সিদ্ধান্ত নেয় পুরনো ঐতিহ্যকে পুনরায় ফিরিয়ে নিয়ে আসার। ৬০ বছর আগে এই ক্লাবে প্রায় ৫০-৬০ জন টেবিল টেনিস প্লেয়ার নিয়মিত প্র্যাকটিস করতেন। কিন্তু বর্তমানে সেই দৃশ্য আর দেখা যায় না।

আর‌ও পড়ুন: চিকিৎসকদের কর্মবিরতিতে রোগী দেখলেন হাসপাতালের সুপার

১৯৮৮ সালে ক্লাবের পক্ষ থেকে একটি প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয় শান্তিপুর মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয়ে। তবে তারপরে এই প্রথম ২০২৪ সালে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় বলে জানা গিয়েছে। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তারা বেশ কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রথম দিন অঙ্কন শিল্প, দ্বিতীয় দিন সঙ্গীত এবং নৃত্য পরিবেশনা, তৃতীয় দিন আবৃত্তি ও অন্যান্য শিল্পকলা ইত্যাদি। যদিও বছরের পর বছর পরম্পরা অনুযায়ী তারা এই আয়োজন করে থাকে বলে জানা গিয়েছে ক্লাবের সূত্র মারফত।

শান্তিপুর পাঠচক্র ক্লাব সেই পুরনো পরম্পরাকে আজও ধরে রেখেছে। কল্যাণী, গয়েশপুর, চাকদা, শান্তিপুর, রানাঘাট, হরিণঘাটা প্রভৃতি জায়গা থেকে বিভিন্ন বয়সের ৫০ জন শিশু এসে এই টেবিল টেনিসে অংশগ্রহণ করে। শিশুদের পাশাপাশি তাদের অভিভাবকরাও ক্লাবের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।

মৈনাক দেবনাথ

Tripura CM Manik Saha: দেশের জন্য যাঁরা বলিদান দিয়েছেন, তাঁদের স্মরণ… ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচি পালন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর

আগরতলা: ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশ আজ এক উঁচু মাত্রায় পৌঁছেছে। হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি পালনের মানে মানুষের মধ্যে দেশাত্মবোধক চিন্তাভাবনা জাগ্রত করা,’ বললেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা।  ত্রিপুরা সরকারও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশিত দিশায় রাজ্যকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করছে বলে জানান তিনি।

‘স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি, ক্রীড়া-সহ সব ক্ষেত্রকে উন্নত করে ত্রিপুরার সামগ্রিক উন্নয়নে কাজ করছে সরকার। এবারও হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার আহ্বান রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর অর্থ হল দেশের জন্য যাঁরা বলিদান দিয়েছেন তাঁদের সম্মান প্রদর্শন করা।’ রাজ্য সরকারের উদ্যোগে  আগরতলার উমাকান্ত মাঠে আয়োজিত তিরঙ্গা যাত্রার আনুষ্ঠানিক সূচনা করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডা. মানিক সাহা।

আরও পড়ুন:   রাত দখলের রাতে আরজি করে হামলা! জোর করে ভিতরে ঢুকে হাসপাতালে ভাঙচুর বহিরাগতদের

তিনি আরও বলেন, ‘দেশ সবকিছুর আগে। তারপর অন্যকিছু। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। বেসরকারিভাবেও বিভিন্ন সামাজিক সংস্থার তরফে নানা কর্মসূচি করা হচ্ছে। হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ তিরঙ্গা হাতে নিয়ে পদযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। এতে সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তি থেকে শুরু করে সরকারি আধিকারিক, স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রী-সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ সামিল হয়েছেন। সারা রাজ্যে বিভিন্ন মহকুমা, জেলা সহ সব জায়গাতেই এ ধরনের কর্মসূচি করা হচ্ছে। এজন্য রাজ্যবাসী ও দেশবাসীকে ধন্যবাদ।’

Independence Day 2024: টুপি থেকে টি-শার্ট তেরঙাতে রঙিন বাজার, রাত পোহালেই স্বাধীনতা দিবস

১৫ অগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে ইতিমধ্যেই জাতীয় পতাকা বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন দোকানে। শহরের আনাচে-কানাচে প্রত্যেকটি দোকানে বিক্রি হচ্ছে এই পতাকাগুলি।
১৫ অগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে ইতিমধ্যেই জাতীয় পতাকা বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন দোকানে। শহরের আনাচে-কানাচে প্রত্যেকটি দোকানে বিক্রি হচ্ছে এই পতাকাগুলি।
শুধুমাত্র পতাকাই নয়, পতাকার পাশাপাশি বিক্রি হচ্ছে পতাকার রঙের বিভিন্ন আকর্ষণীয় জিনিস। ছোট ছোট পতাকাও কিনছেন দোকানে ভিড় করে।
শুধুমাত্র পতাকাই নয়, পতাকার পাশাপাশি বিক্রি হচ্ছে পতাকার রঙের বিভিন্ন আকর্ষণীয় জিনিস। ছোট ছোট পতাকাও কিনছেন দোকানে ভিড় করে।
এবারের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বেশ অনেকটা আগে থেকেই এই সমস্ত পতাকা ও বিভিন্ন রকমারি জিনিস বিক্রি শুরু হয়েছে। এই কারণেই প্রতিদিন কম0-বেশি ভিড় লেগেই থাকছে।
এবারের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বেশ অনেকটা আগে থেকেই এই সমস্ত পতাকা ও বিভিন্ন রকমারি জিনিস বিক্রি শুরু হয়েছে। এই কারণেই প্রতিদিন কম0-বেশি ভিড় লেগেই থাকছে।
এবারে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে বাজারে এসেছে তেরঙা স্টিকার, বাচ্চাদের চুরি ও কানের দুল। যা বিক্রি হচ্ছে জেলার বিভিন্ন দোকানগুলিতে। ক্রেতারাও কিনছেন ভিড় করে।
এবারে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে বাজারে এসেছে তেরঙা স্টিকার, বাচ্চাদের চুরি ও কানের দুল। যা বিক্রি হচ্ছে জেলার বিভিন্ন দোকানগুলিতে। ক্রেতারাও কিনছেন ভিড় করে।
জেলার বিভিন্ন এলাকায় স্বাধীনতা দিবসের দিন সকালে পতাকা উত্তোলন হবে। হবে বহু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সেজন্য পতাকার রঙের সাজসজ্জার জিনিসও বিক্রি হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে।
জেলার বিভিন্ন এলাকায় স্বাধীনতা দিবসের দিন সকালে পতাকা উত্তোলন হবে। হবে বহু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সেজন্য পতাকার রঙের সাজসজ্জার জিনিসও বিক্রি হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে।

Independence Day 2024: উপকূলে ঘরে ঘরে জাতীয় পতাকা, ‘হর ঘর তিরঙ্গা’-য় ছবি তোলার হিড়িক

স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে 'হর ঘর তিরঙ্গা' নিয়ে উন্মাদনা দেখা দিল দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। যে কোনো ব্যক্তি জাতীয় পতাকা নিয়ে ছবি তুলে হর ঘর তিরঙ্গা ডট কমে গিয়ে পোস্ট করলে পাবেন সার্টিফিকেট।
স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ নিয়ে উন্মাদনা দেখা দিল দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। যে কোনো ব্যক্তি জাতীয় পতাকা নিয়ে ছবি তুলে হর ঘর তিরঙ্গা ডট কমে গিয়ে পোস্ট করলে পাবেন সার্টিফিকেট।
মথুরাপুর-২ ব্লকের জয়কৃষ্ণপুরে দেখা গেল পতাকার সঙ্গে দেওয়া হয়েছে গাছ। যা নিয়ে ছবি তুলেছেন স্থানীয়রা।
মথুরাপুর ২ নং ব্লকের জয়কৃষ্ণপুরে দেখা গেল পতাকার সঙ্গে দেওয়া হয়েছে গাছ। যা নিয়ে ছবি তুলেছেন স্থানীয়রা।
ফ্রেজারগঞ্জে উপকূলরক্ষী বাহিনীকে দেখা গিয়েছে এই কর্মসূচির অধীনে পতাকা নিয়ে মিছিল করতে। সেকানে অনেকেই অংশগ্রহণ করেছিলেন।
ফ্রেজারগঞ্জে উপকূলরক্ষী বাহিনীকে দেখা গিয়েছে এই কর্মসূচির অধীনে পতাকা নিয়ে মিছিল করতে। সেকানে অনেকেই অংশগ্রহণ করেছিলেন।
জেলার বিভিন্ন স্কুলের পড়ুয়াও অংশগ্রহণ করে এই কর্মসূচিতে। আনন্দের সঙ্গে উৎসবের মেজাজে চলেছে এই কর্মসূচি।
জেলার বিভিন্ন স্কুলের পড়ুয়াও অংশগ্রহণ করে এই কর্মসূচিতে। আনন্দের সঙ্গে উৎসবের মেজাজে চলেছে এই কর্মসূচি।
অনেক জায়গায় এই কর্মসূচির অধীনে বসানো হয় গাছ। নারকেল গাছ ও ঝাউগাছ সহ একাধিক গাছ, সঙ্গে জাতীয় পতাকার ছবি দেখা গিয়েছে।
অনেক জায়গায় এই কর্মসূচির অধীনে বসানো হয় গাছ। নারকেল গাছ ও ঝাউগাছ সহ একাধিক গাছ, সঙ্গে জাতীয় পতাকার ছবি দেখা গিয়েছে।
বকখালির সমুদ্র সৈকতেও পালিত হয়েছে এই অনুষ্ঠান। এতে অনেক পর্যটকও অংশগ্রহণ করেন।
বকখালির সমুদ্র সৈকতেও পালিত হয়েছে এই অনুষ্ঠান। এতে অনেক পর্যটকও অংশগ্রহণ করেন।

Independence Day 2024: পেশায় আয়ুর্বেদ চিকিৎসক, তাও দেশকে স্বাধীন করার জন্য নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন আন্দোলনে, কে জানেন?

পশ্চিম মেদিনীপুর: তখন পরাধীন ভারতবর্ষ। অবিভক্ত মেদিনীপুরে জন্ম তাঁর। দেশকে স্বাধীন করতে এগিয়ে এসেছিলেন স্বাধীনতা যুদ্ধে। ঘরের লোক জানতেনই না তাঁর বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের কথা। স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়ে দু’বার হাজতবাসও হয়েছে। পেশাগতভাবে আয়ুর্বেদ চিকিৎসক হলেও দেশকে বাঁচানোর জন্য তিনি নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন।

পূর্ব মেদিনীপুরে জন্ম হলেও তিনি জেলবন্দি অবস্থা কাটার পর চলে আসেন পশ্চিম মেদিনীপুরের বাংলা ওড়িশা সীমানা এলাকার দাঁতনে। সেখানে ইংরেজ হটাতে স্বাধীনতা আন্দোলনের পাশাপাশি আর্ত-পীড়িত মানুষদের সেবা করতেন। মানুষের আপদে বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়তেন। মহামারী হোক কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে, সাহায্য করতে এগিয়ে যেতেন তিনি। দাঁতনে কংগ্রেসের দল প্রতিষ্ঠা লগ্নে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

আরও পড়ুন: কখনও খেয়েছেন মালাই পনির স্যান্ডউইচ? জেনে নিন কীভাবে তৈরি হয় এই বিশেষ স্যান্ডউইচ

ইতিহাস ঘাঁটলে সীমানা বাংলা এলাকায় যে কজন স্বাধীনতা সংগ্রামীর নাম পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম প্রসন্নকুমার গিরি। যার জন্মের সাল পাওয়া না গেলেও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, তার জন্ম পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নস্করপুর গ্রামে। তৎকালীন পরাধীন ভারতবর্ষে তিনি আয়ুর্বেদ নিয়ে পড়াশোনা করেন। হয়েছিলেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসক। তবে তখনই তিনি জড়িয়ে পড়েন স্বাধীনতা আন্দোলনে। স্বাধীনতা আন্দোলনে থাকার কারণে কারাবাস হয় তার। জেলবন্দী অবস্থায় পরিচয় হয় অপর স্বাধীনতা সংগ্রামী চারুচন্দ্র মহান্তির সঙ্গে। এরপর তিনি চলে আসেন দাঁতনে।

দাঁতনে এসে প্রান্তিক গ্রামীণ এলাকায় মানুষদের সেবা শুশ্রূষার পাশাপাশি কংগ্রেসকে ভাবধারায় উদ্বুদ্ধ হয়ে কয়েকজন মিলে দাঁতনে কংগ্রেস দল প্রতিষ্ঠা করেন। স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়ে দু’বার জেল খেটেছেন। দাঁতনে তৃণমূল স্তরে কংগ্রেস সংগঠনকে শক্তিশালী করতে তিনি কঠোর পরিশ্রম করেছেন। তিনি ১৯২১ সালে দাঁতন থানার কংগ্রেস কমিটির সম্পাদক হন। তিনি ১৯৪৩ সালে ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার সময় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন এবং বিনামূল্যে তাদের খাবারের ব্যবস্থা করতে সক্রিয় ভূমিকা নেন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে সক্রিয় রাজনীতিও করেছেন।

স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম পীঠস্থান দাঁতন লাইব্রেরি গড়ে তোলার পিছনে বেশ ভূমিকা ছিল তাঁর। ভারত স্বাধীন হওয়ার পরে স্বাধীনতা সংগ্রামীর মর্যাদাও পেয়েছিলেন। এখনও তাঁর বাড়িতে তাঁর উত্তর পুরুষেরা বিভিন্ন ধরনের দরকারি কাগজপত্র, বিপ্লবী প্রসন্ন গিরির বিভিন্ন ইতিহাসকে গুছিয়ে রেখেছেন। তবে স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য।

রঞ্জন চন্দ

Independence Day 2024: কৃষ্ণনগরের রাজপথে টহল বিএসএফ জওয়ানদের! ব্যাপারটা কী?

বিএসএফের কৃষ্ণনগর সেক্টর হেডকোয়ার্টারে পক্ষ থেকে হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি পালন করা হল স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে।
বিএসএফের কৃষ্ণনগর সেক্টর হেডকোয়ার্টারে পক্ষ থেকে হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি পালন করা হল স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে।
এই কর্মসূচি সকাল ছ'টা থেকে শুরু হয় এবং সকাল আট'টা পর্যন্ত চলে। সাইকেল এবং বাইকের র‍্যালি করা হয়। এই মোটরসাইকেল র‍্যালি বিএসএফের কৃষ্ণনগর সেক্টর হেডকোয়ার্টার থেকে স্বরূপগঞ্জ ঘাট পর্যন্ত যায়।
এই কর্মসূচি সকাল ছ’টা থেকে শুরু হয় এবং সকাল আট’টা পর্যন্ত চলে। সাইকেল এবং বাইকের র‍্যালি করা হয়। এই মোটরসাইকেল র‍্যালি বিএসএফের কৃষ্ণনগর সেক্টর হেডকোয়ার্টার থেকে স্বরূপগঞ্জ ঘাট পর্যন্ত যায়।
এই র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেন বিএসএফের কৃষ্ণনগর সেক্টর হেডকোর্টের ডিআইজি সঞ্জয় কুমার। এই র‍্যালি যাওয়ার সময় পথ চলতি মানুষদের হাতে জাতীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয় এবং বিভিন্ন জায়গায় জাতীয় পতাকা স্থাপন করা হয়।
এই র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেন বিএসএফের কৃষ্ণনগর সেক্টর হেডকোর্টের ডিআইজি সঞ্জয় কুমার। এই র‍্যালি যাওয়ার সময় পথ চলতি মানুষদের হাতে জাতীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয় এবং বিভিন্ন জায়গায় জাতীয় পতাকা স্থাপন করা হয়।
প্রতি বছরের মতো এই বছরেও তিরঙ্গা কর্মসূচি পালন করা হল বিএসএফের পক্ষ থেকে। পথ চলতি শিশু এবং বড়দের হাতেও জাতীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয়।
প্রতি বছরের মতো এই বছরেও তিরঙ্গা কর্মসূচি পালন করা হল বিএসএফের পক্ষ থেকে। পথ চলতি শিশু এবং বড়দের হাতেও জাতীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয়।
এদিন বিএসএফের আধিকারিক থেকে শুরু করে সৈনিকরা র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। মোট ১৫০ জন বিএসএফ সৈনিক এবং আধিকারিক এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।Iরাস্তার আশেপাশে মানুষরা এই র‍্যালি দেখে খুশি হয়
এদিন বিএসএফের আধিকারিক থেকে শুরু করে সৈনিকরা র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। মোট ১৫০ জন বিএসএফ সৈনিক এবং আধিকারিক এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।Iরাস্তার আশেপাশে মানুষরা এই র‍্যালি দেখে খুশি হয়
বিএসএফের এই উদ্যোগ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন সবাই।
বিএসএফের এই উদ্যোগ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন সবাই।

Independence Day 2024: ইলেকট্রিক আলোয় ফুটে উঠেছে দেশনায়ক নেতাজির পোর্ট্রেট, স্বাধীনতা দিবসের আগে বড় উদ্যোগ

হাওড়া: এই বছর ভারতের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস পালিত হবে সারা দেশ জুড়ে। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এক চিরস্মরণীয় কিংবদন্তি নেতা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু | ভারতের স্বাধীনতা-অর্জন আন্দোলনের এক অতি-উজ্জ্বল ও মহান চরিত্র। আর ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে ভারতের এই মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর পোর্ট্রেট বাড়ির ছাদে ১৮-২০ ফুট জায়গায় স্ট্রিং লাইটে ফুটিয়ে তুলেছেন। যা করতে সময় লেগেছে ৭-৮ ঘণ্টা। মহান দেশনেতা সুভাষ চন্দ্র বসুকে সকলের সামনে তুলে ধরতেই তাঁর এই অনন্য পোর্ট্রেট তৈরি বলে জানান সৌরভ সামন্ত।

আরও পড়ুন: সাইকেল চালিয়ে শহর ঘুরছেন পুরসভার চেয়ারম্যান, কারণ জানলে অবাক হবেন

বাগনানের সৌরভ গণিতে স্নাতক। সৌরভ লেখাপড়া এবং পারিবারিক ব্যবসা সামাল দিয়ে অবসর সময় ভালবাসেন ছবি আঁকতে। ভারতের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ দিন ১৫ অগস্ট। এই দিনে ২০০ বছরের পরাধীনতার অন্ধকারের জাল ছিঁড়ে স্বাধীনতা অর্জন করেছিল ভারত। এই দিনটিকে শুধুমাত্র স্বাধীনতা পাওয়ার দিন নয়, একই সঙ্গে যাঁরা দেশের জন্য নিজেদের প্রাণ উৎসর্গ করেছেন, তাঁদের সম্মান জানানোরও দিন।

সুভাষ চন্দ্র বসু ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন কিংবদন্তি নেতা, যুগে যুগে বাঙালিদের জন্য সর্বত্র যিনি অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থেকেছেন। তাঁর অনুরাগীদের কাছে সুভাষ চন্দ্র বসু ছিলেন ‘নেতাজি’| প্রায় সাত থেকে আট ঘণ্টার প্রচেষ্টায় শিল্পী এই স্ট্রিং লাইটের পোর্ট্রেট তৈরি করেছেন যা এক কথায় অনবদ্য।

রাকেশ মাইতি