Category Archives: হাওড়া

Ranna Puja: রান্নাপুজোর স্বাদ এবার স্কুলে! এই মিড ডে মিলের মেনু দেখলে জিভে জল আসবেই…

বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলে বাঙালির প্রিয় রান্না পুজোর স্বাদ। খাবারের তালিকায় মাছ নারকেল ভাজা চালতার অম্বল তো ছিলই।
বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলে বাঙালির প্রিয় রান্না পুজোর স্বাদ। খাবারের তালিকায় মাছ নারকেল ভাজা চালতার অম্বল তো ছিলই।
বিদ্যালয় মানে পঠন-পাঠন নিয়ম শৃঙ্খলা। নিত্যদিনের একঘেয়েমি মিড ডে মিলে নতুন স্বাদ, রান্না পুজোর অনুকরণে খাবারের নানা পদ। অন্য একটা দিন ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে।
বিদ্যালয় মানে পঠন-পাঠন নিয়ম শৃঙ্খলা। নিত্যদিনের একঘেয়েমি মিড ডে মিলে নতুন স্বাদ, রান্না পুজোর অনুকরণে খাবারের নানা পদ। অন্য একটা দিন ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে।
হাওড়া সিরাজবাটি চক্রের সোনামুই উচ্চ সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মিড ডে মিল প্রকল্পে দুপুরের খাবারের সময় সাড়ম্বড়ে ছোট ছোট শিশুদের পাতে পরিবেশিত হল রান্নাপুজোর হরেক রকম খাবার।
হাওড়া সিরাজবাটি চক্রের সোনামুই উচ্চ সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মিড ডে মিল প্রকল্পে দুপুরের খাবারের সময় সাড়ম্বড়ে ছোট ছোট শিশুদের পাতে পরিবেশিত হল রান্নাপুজোর হরেক রকম খাবার।
গ্রাম বাংলায় এই ভাদ্র মাস ও আশ্বিনের প্রথম সপ্তাহ জুড়ে রান্নাপুজো একটু প্রচলিত অতি জনপ্রিয় একটি উৎসব। গ্রামে এই উৎসবে ছেলে বুড়োর আকর্ষণ থাকে দারুণ।
গ্রাম বাংলায় এই ভাদ্র মাস ও আশ্বিনের প্রথম সপ্তাহ জুড়ে রান্নাপুজো একটু প্রচলিত অতি জনপ্রিয় একটি উৎসব। গ্রামে এই উৎসবে ছেলে বুড়োর আকর্ষণ থাকে দারুণ।
প্রথা মেনে এদিন খাবারের মেনুতে ছিল গরম ভাত ডাল মিক্সড সব্জির তরকারি, মাছ, আলু,কুমড়ো,তরুলি বেগুন, পটল, ওল, নারকেল প্রভৃতি সব্জি ভাজা,নারকেল ও গুড়ের নারু, চালতার চাটনি।
প্রথা মেনে এদিন খাবারের মেনুতে ছিল গরম ভাত, ডাল্মি‌ক্সড সব্জির তরকারি, মাছ, আলু কুমড়ো,তরুলি বেগুন, পটল, ওল, নারকেল প্রভৃতি সব্জি ভাজা,নারকেল ও গুড়ের নারু, চালতার চাটনি।
প্রধান শিক্ষক সুমন্ত সাউ সহ অন্যান্য শিক্ষকদের সক্রিয় যোগদান ছিল চোখে পড়ার মত। ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ স্কুল ছুটি হবার মতো ঘটনা কমাতে এবং মিড ডে মিলের মধ্যে আরও বেশি মনোযোগ বাড়াতে এই উদ্যোগ।
প্রধান শিক্ষক সুমন্ত সাউ সহ অন্যান্য শিক্ষকদের সক্রিয় যোগদান ছিল চোখে পড়ার মত। ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ স্কুল ছুটি হবার মতো ঘটনা কমাতে এবং মিড ডে মিলের মধ্যে আরও বেশি মনোযোগ বাড়াতে এই উদ্যোগ।

IMD Latest Weather Update: ৭০ কিমি বেগে ঝড়, সঙ্গে প্রবল বৃষ্টিতে উত্তাল হবে গোটা দক্ষিণবঙ্গ! রেহাই নেই উত্তরবঙ্গেরও

উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকবে। ৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। রবিবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করেছে আবহাওয়া দফতর।
উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকবে। ৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। রবিবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করেছে আবহাওয়া দফতর।
রবিবার সকাল পর্যন্ত কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার; সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। দক্ষিণবঙ্গে আজ অর্থাৎ শনিবার রাতে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বাঁকুড়া এবং পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাতে।
রবিবার সকাল পর্যন্ত কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার; সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। দক্ষিণবঙ্গে আজ অর্থাৎ শনিবার রাতে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বাঁকুড়া এবং পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাতে।
ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির কমলা সর্তকতা জারি করা হয়েছে পূর্ব-পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, হুগলি, বীরভূম এবং পুরুলিয়া জেলায়। সেই সঙ্গে কলকাতা-সহ বাকি দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির কমলা সর্তকতা জারি করা হয়েছে পূর্ব-পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, হুগলি, বীরভূম এবং পুরুলিয়া জেলায়। সেই সঙ্গে কলকাতা-সহ বাকি দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
রবিবার দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলাতে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকবে। তবে বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপকতা কমবে। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং পশ্চিম বর্ধমান এই জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।
রবিবার দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলাতে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকবে। তবে বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপকতা কমবে। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং পশ্চিম বর্ধমান এই জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।
একদিকে অতি গভীর নিম্নচাপ, অন্যদিকে মৌসুমী অক্ষরেখা সক্রিয় গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে। উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টি আর দক্ষিণবঙ্গে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে কাল থেকে কমবে বৃষ্টি
একদিকে অতি গভীর নিম্নচাপ, অন্যদিকে মৌসুমী অক্ষরেখা সক্রিয় গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে। উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টি আর দক্ষিণবঙ্গে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে কাল থেকে কমবে বৃষ্টি
উত্তরবঙ্গে শনিবার রাতের মধ্যে ভারী বৃষ্টি হতে পারে মালদহ, উত্তর দিনাজপুর এবং দার্জিলিং জেলায়। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলায়। রবিবার বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপকতা কমবে উত্তরবঙ্গেও। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়িতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে।
উত্তরবঙ্গে শনিবার রাতের মধ্যে ভারী বৃষ্টি হতে পারে মালদহ, উত্তর দিনাজপুর এবং দার্জিলিং জেলায়। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলায়। রবিবার বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপকতা কমবে উত্তরবঙ্গেও। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়িতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে।

IMD Latest Weather update: শক্তিশালী নিম্নচাপ, কলকাতা-সহ ৮ জেলায় ঝড়ের তাণ্ডব এবং বহু জেলায় প্রবল বৃষ্টির ভয়ঙ্কর পূর্বাভাস

শুক্র এবং শনিবার প্রবল ঝড়বৃষ্টির ইঙ্গিত দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ৩০-৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বইতে পারে সেই সঙ্গে হতে পারে প্রবল বৃষ্টি।
শুক্র এবং শনিবার প্রবল ঝড়বৃষ্টির ইঙ্গিত দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ৩০-৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বইতে পারে সেই সঙ্গে হতে পারে প্রবল বৃষ্টি।
যে ৮ জেলায় ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে সেগুলি হল- কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, দুই মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম। এই জেলাগুলিতে ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
যে ৮ জেলায় ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে সেগুলি হল- কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, দুই মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম। এই জেলাগুলিতে ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
এর  মধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়া জেলা ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে এই দুই জেলায়।
এর মধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়া জেলা ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে এই দুই জেলায়।
ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, দুই বর্ধমান এবং বীরভূম জেলায়।
ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, দুই বর্ধমান এবং বীরভূম জেলায়।
এছাড়াও গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়েই ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ভারী বৃষ্টির হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, কলকাতা, হাওড়া হুগলি এবং দুই ২৪ পরগনায়। রবিবার অন্যান্য জেলায় বৃষ্টির পরিমাণ কমলেও ভারী বৃষ্টি হতে পারে ঝাড়গ্রাম এবং পুরুলিয়ায়, জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
এছাড়াও গোটা দক্ষিণবঙ্গ জুড়েই ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ভারী বৃষ্টির হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, কলকাতা, হাওড়া হুগলি এবং দুই ২৪ পরগনায়। রবিবার অন্যান্য জেলায় বৃষ্টির পরিমাণ কমলেও ভারী বৃষ্টি হতে পারে ঝাড়গ্রাম এবং পুরুলিয়ায়, জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

Puja Special Train: ওয়েটিং লিস্ট দেখে মন খারাপ, এবার পুজোয় দার্জিলিং, পুরী, দিঘাতে যাওয়া পাকা করে ফেলুন, পুজো স্পেশাল ট্রেনের বড় খবর

হাওড়া : পুজোর ছুটি উপভোগ করতে পুজো স্পেশাল ৪ লক্ষ বার্থ! ২০ জোড়া পুজো বিশেষ ট্রেন চালানোর মাধ্যমে ৪ লক্ষ বার্থ তৈরি করা হবে। প্রতি বছর, পূর্ব রেলওয়ে যাত্রী ট্রাফিক সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য পুজো বিশেষ ট্রেন চালানোর উদ্যোগ নেয়। সমস্ত ভ্রমণকারীদের জন্য সুবিধাজনক এবং আরামদায়ক পরিষেবা নিশ্চিত করে৷
হাওড়া : পুজোর ছুটি উপভোগ করতে পুজো স্পেশাল ৪ লক্ষ বার্থ! ২০ জোড়া পুজো বিশেষ ট্রেন চালানোর মাধ্যমে ৪ লক্ষ বার্থ তৈরি করা হবে। প্রতি বছর, পূর্ব রেলওয়ে যাত্রী ট্রাফিক সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য পুজো বিশেষ ট্রেন চালানোর উদ্যোগ নেয়। সমস্ত ভ্রমণকারীদের জন্য সুবিধাজনক এবং আরামদায়ক পরিষেবা নিশ্চিত করে৷
আসন্ন পুজো, দীপাবলি এবং ছট পুজোর সময় ভ্রমণের দিক গুরুত্ব রেখে স্পেশাল ট্রেন। পূর্ব রেলওয়ে যাত্রীদের সর্বাধিক চাহিদা মেটাতে কুড়ি জোড়া স্পেশাল ট্রেন চালাচ্ছে এই পুজোয়। বিশেষ করে ট্রেনের ৩৯০টি ট্রিপ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বিশেষ ট্রেনগুলি পুজোর মরশুমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রমণ করতে সাহায্য করবে।
আসন্ন পুজো, দীপাবলি এবং ছট পুজোর সময় ভ্রমণের দিক গুরুত্ব রেখে স্পেশাল ট্রেন। পূর্ব রেলওয়ে যাত্রীদের সর্বাধিক চাহিদা মেটাতে কুড়ি জোড়া স্পেশাল ট্রেন চালাচ্ছে এই পুজোয়। বিশেষ করে ট্রেনের ৩৯০টি ট্রিপ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বিশেষ ট্রেনগুলি পুজোর মরশুমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রমণ করতে সাহায্য করবে।
এই বিশেষ ট্রেনগুলি হাওড়া, শিয়ালদহ, কলকাতা টার্মিনাল, আসানসোল, ভাগলপুর এবং মালদহ টাউন সহ মূল স্টেশনগুলি থেকে ছেড়ে যাবে এবং খাতিপুরা, উধনা, ভাদোদরা, দিঘা, পুরী, জয়নগর, পাটনা, নিউ জলপাইগুড়ি, লখনউ, হরিদ্বার,গোরখপুর, সেকেন্দ্রাবাদ, পুনে, নতুন দিল্লি. রাক্সৌল এবং আনন্দ বিহার স্টেশনের মতো প্রধান গন্তব্যগুলিতে পরিষেবা দেবে।
এই বিশেষ ট্রেনগুলি হাওড়া, শিয়ালদহ, কলকাতা টার্মিনাল, আসানসোল, ভাগলপুর এবং মালদহ টাউন সহ মূল স্টেশনগুলি থেকে ছেড়ে যাবে এবং খাতিপুরা, উধনা, ভাদোদরা, দিঘা, পুরী, জয়নগর, পাটনা, নিউ জলপাইগুড়ি, লখনউ, হরিদ্বার,গোরখপুর, সেকেন্দ্রাবাদ, পুনে, নতুন দিল্লি. রাক্সৌল এবং আনন্দ বিহার স্টেশনের মতো প্রধান গন্তব্যগুলিতে পরিষেবা দেবে।
পূর্ব রেল চলবে 03417/03418 মালদা টাউন – উধনা-মালদা টাউন পুজো স্পেশাল, 03007/03008 হাওড়া – খাটিপুরা – হাওড়া পূজা স্পেশাল, 03509/03510 আসানসোল – খাটিপুরা – আসানসোল পূজা স্পেশাল 03007/03008 গো 1302 - শিয়ালদহ পূজা স্পেশাল, 03043/03044 হাওড়া – রাক্সৌল - হাওড়া পূজা স্পেশাল, 03045/03046 হাওড়া – রাক্সৌল - হাওড়া পূজা স্পেশাল, 03109/03110 শিয়ালদহ – ভাদোদরা- শিয়ালদহ পূজা স্পেশাল, 03109/03107 পুজা বিশেষ, 03109/03103 /03576 আসানসোল - আনন্দ বিহার - আসানসোল পূজা বিশেষ এবং 03435/03436 মালদা টাউন -আনন্দ বিহার - মালদা টাউন পূজা বিশেষ, 03465/03466 মালদা টাউন - দীঘা - মালদা টাউন স্পেশাল৷ 
পূর্ব রেল চলবে 03417/03418 মালদা টাউন – উধনা-মালদা টাউন পুজো স্পেশাল, 03007/03008 হাওড়া – খাটিপুরা – হাওড়া পূজা স্পেশাল, 03509/03510 আসানসোল – খাটিপুরা – আসানসোল পূজা স্পেশাল 03007/03008 গো 1302 – শিয়ালদহ পূজা স্পেশাল, 03043/03044 হাওড়া – রাক্সৌল – হাওড়া পূজা স্পেশাল, 03045/03046 হাওড়া – রাক্সৌল – হাওড়া পূজা স্পেশাল, 03109/03110 শিয়ালদহ – ভাদোদরা- শিয়ালদহ পূজা স্পেশাল, 03109/03107 পুজা বিশেষ, 03109/03103 /03576 আসানসোল – আনন্দ বিহার – আসানসোল পূজা বিশেষ এবং 03435/03436 মালদা টাউন -আনন্দ বিহার – মালদা টাউন পূজা বিশেষ, 03465/03466 মালদা টাউন – দীঘা – মালদা টাউন স্পেশাল৷
03101/03102 কলকাতা - 0318 কলকাতা - 0318 বিশেষ কলকাতা - 0318 শিয়ালদহ - জয়নগর - শিয়ালদহ স্পেশাল, 03135/03136 কলকাতা - পাটনা কলকাতা স্পেশাল, 03027/03028 হাওড়া - নিউ জলপাইগুড়ি - হাওড়া স্পেশাল, 03107/03108 শিয়ালদহ - লখনউ - শিয়ালদহ স্পেশাল, 03423/03424 ভাগলপুর স্পেশাল -3023/03424 ভাগলপুর মালদা টাউন সেকেন্দ্রাবাদ – মালদা টাউন স্পেশাল, 03425/03026 মালদা টাউন – পুনে – মালদা টাউন স্পেশাল, 03413/03414 মালদা টাউন – নিউ দিল্লি – মালদা টাউন স্পেশাল এবং 03483/03484 ভাগলপুর – নতুন দিল্লি – ভাগলপুর স্পেশাল।
03101/03102 কলকাতা – 0318 কলকাতা – 0318 বিশেষ কলকাতা – 0318 শিয়ালদহ – জয়নগর – শিয়ালদহ স্পেশাল, 03135/03136 কলকাতা – পাটনা কলকাতা স্পেশাল, 03027/03028 হাওড়া – নিউ জলপাইগুড়ি – হাওড়া স্পেশাল, 03107/03108 শিয়ালদহ – লখনউ – শিয়ালদহ স্পেশাল, 03423/03424 ভাগলপুর স্পেশাল -3023/03424 ভাগলপুর মালদা টাউন সেকেন্দ্রাবাদ – মালদা টাউন স্পেশাল, 03425/03026 মালদা টাউন – পুনে – মালদা টাউন স্পেশাল, 03413/03414 মালদা টাউন – নিউ দিল্লি – মালদা টাউন স্পেশাল এবং 03483/03484 ভাগলপুর – নতুন দিল্লি – ভাগলপুর স্পেশাল।
এ প্রসঙ্গে পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, উৎসবের সময় যাত্রীদের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে এই বিশেষ ট্রেনগুলি চালু করা হয়। এতে বহু সংখ্যক বেশি যাত্রী উপকৃত হবে। Input- Rakesh Maity
এ প্রসঙ্গে পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, উৎসবের সময় যাত্রীদের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে এই বিশেষ ট্রেনগুলি চালু করা হয়। এতে বহু সংখ্যক বেশি যাত্রী উপকৃত হবে। Input- Rakesh Maity

Ilish or Hilsa: পুজোয় বাঙালির পাতে ইলিশ আর ইলিশ! বাজারে রূপালি শস্যের বন্যা, দাম জেনে কিনুন রোজ

*মিলবে কি পদ্মার ইলিশ ? পদ্মার ইলিশ হাওড়ার মাছ বাজারে আসুক কিংবা না আসুক। বাঙালির পাতে সুস্বাদু ইলিশ নিশ্চিত থাকছে। কোন অংশে পদ্মার ইলিশের থেকে কম হবে না। পদ্মার ইলিশ না পাওয়া নিয়ে বহু চর্চার মাঝেই হাওড়া পাইকারি মাছ বাজার সূত্রে খবর। প্রতিবেদনঃ রাকেশ মাইতি। 
*মিলবে কি পদ্মার ইলিশ ? পদ্মার ইলিশ হাওড়ার মাছ বাজারে আসুক কিংবা না আসুক। বাঙালির পাতে সুস্বাদু ইলিশ নিশ্চিত থাকছে। কোন অংশে পদ্মার ইলিশের থেকে কম হবে না। পদ্মার ইলিশ না পাওয়া নিয়ে বহু চর্চার মাঝেই হাওড়া পাইকারি মাছ বাজার সূত্রে খবর। প্রতিবেদনঃ রাকেশ মাইতি।
*বিশ্বকর্মা পুজোর আগে থেকেই এপার বাংলায় শুরু হয়েছে জোর চর্চা! একটানা কয়েক বছর পদ্মার ইলিশ থেকে বিরত থাকা। তারপর শেষ কয়েক বছর চুক্তির পর এপার বাঙালির ইচ্ছাপূরণ।
*বিশ্বকর্মা পুজোর আগে থেকেই এপার বাংলায় শুরু হয়েছে জোর চর্চা! একটানা কয়েক বছর পদ্মার ইলিশ থেকে বিরত থাকা। তারপর শেষ কয়েক বছর চুক্তির পর এপার বাঙালির ইচ্ছাপূরণ।
*পুজোর আগে টন টন পদ্মার ইলিশ আসে হাওড়ার মাছ বাজারে। বাজারে হুগলি বা ভাগীরথী নদীর ইলিশ পাশাপাশি মায়ানমারের ইলিশ বাজারে আমদানি হলেও ওপার বাংলা অর্থাৎ পদ্মার ইলিশের প্রতি আকর্ষণ থাকে সর্বাধিক। সেদিক থেকে এবার প্রায় পদ্মার ইলিশ খাওয়া অনিশ্চিত।
*পুজোর আগে টন টন পদ্মার ইলিশ আসে হাওড়ার মাছ বাজারে। বাজারে হুগলি বা ভাগীরথী নদীর ইলিশ পাশাপাশি মায়ানমারের ইলিশ বাজারে আমদানি হলেও ওপার বাংলা অর্থাৎ পদ্মার ইলিশের প্রতি আকর্ষণ থাকে সর্বাধিক। সেদিক থেকে এবার প্রায় পদ্মার ইলিশ খাওয়া অনিশ্চিত।
*এপার বাংলা থেকে মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি বাংলাদেশে। সেখান থেকে মাছ রফতানির কোনও উত্তর আসেনি। ফলে এপারের মানুষের নিরাশা বা চিন্তা তো থেকেই যায়। তবে মন খারাপের কোন বিষয় নেই, এমনটাই জানাচ্ছে হাওড়ার মাছ ব্যবসায়ীরা। পুজোর গোটা মরশুমে পদ্মার থেকেও ভাল স্বাদের ইলিশ মিলবে বাঙালির পাতে।
*এপার বাংলা থেকে মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি বাংলাদেশে। সেখান থেকে মাছ রফতানির কোনও উত্তর আসেনি। ফলে এপারের মানুষের নিরাশা বা চিন্তা তো থেকেই যায়। তবে মন খারাপের কোন বিষয় নেই, এমনটাই জানাচ্ছে হাওড়ার মাছ ব্যবসায়ীরা। পুজোর গোটা মরশুমে পদ্মার থেকেও ভাল স্বাদের ইলিশ মিলবে বাঙালির পাতে।
*২০১২ সালে তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকার ভারতে ইলিশ রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তার প্রেক্ষিতে এপার বাংলায় পদ্মার ইলিশ রফতানি কার্যত বন্ধ ছিল। ২০১৮ সালে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক চুক্তির ফলে ফের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে ইলিশ মাছ পাঠাতে রাজি হন। সেই থেকে প্রতি বছর দুর্গাপুজোর আগে বাংলাদেশ সরকার এক মাসের জন্য ৫০০০ মেট্রিক টন ইলিশ রফতানিতে অনুমতি দেয়।
*২০১২ সালে তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকার ভারতে ইলিশ রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তার প্রেক্ষিতে এপার বাংলায় পদ্মার ইলিশ রফতানি কার্যত বন্ধ ছিল। ২০১৮ সালে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক চুক্তির ফলে ফের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে ইলিশ মাছ পাঠাতে রাজি হন। সেই থেকে প্রতি বছর দুর্গাপুজোর আগে বাংলাদেশ সরকার এক মাসের জন্য ৫০০০ মেট্রিক টন ইলিশ রফতানিতে অনুমতি দেয়।
*মাছ ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি থেকে অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত এক মাসের জন্য তারা গড়ে ১০০০ থেকে ১২০০ মেট্রিক টন ইলিশ আমদানি করতে পারতেন। বাংলাদেশি সরকারি এটাকে খাতায় কলমে "পুজোর উপহার" হিসাবে দেখত।
*মাছ ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি থেকে অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত এক মাসের জন্য তারা গড়ে ১০০০ থেকে ১২০০ মেট্রিক টন ইলিশ আমদানি করতে পারতেন। বাংলাদেশি সরকারি এটাকে খাতায় কলমে “পুজোর উপহার” হিসাবে দেখত।
*কিন্তু গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর বদলে যায় ওই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। বর্তমানে বাংলাদেশ অন্তবর্তী সরকারের হাতে। এবারেও যাতে পুজোর সময় এপার বাংলার বাঙালিরা ওপার বাংলার ইলিশের স্বাদ পেতে পারেন তার জন্য ফিস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন নতুন বাংলাদেশি সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রক এবং বিদেশ মন্ত্রকে চিঠি লেখে।
*কিন্তু গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর বদলে যায় ওই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। বর্তমানে বাংলাদেশ অন্তবর্তী সরকারের হাতে। এবারেও যাতে পুজোর সময় এপার বাংলার বাঙালিরা ওপার বাংলার ইলিশের স্বাদ পেতে পারেন তার জন্য ফিস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন নতুন বাংলাদেশি সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রক এবং বিদেশ মন্ত্রকে চিঠি লেখে।
*৯ সেপ্টেম্বর এই চিঠি লেখা হলেও এখনও পর্যন্ত কোনও উত্তর আসেনি। ওই সংস্থার সেক্রেটারি সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ বলেন, তারা ফের চিঠি দিয়ে বাংলাদেশ সরকারকে ইলিশ মাছ পাঠানোর জন্য অনুরোধ করবেন। তবে বিভিন্ন ভাবে তারা জানতে পেরেছেন এবারে ওই দেশের সরকার এখানে পদ্মার ইলিশ মাছ না পাঠাতে পারে। সেক্ষেত্রে খাদ্যরসিক বাঙালি পুজোর সময় পদ্মার ইলিশের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হতে পারে।
*৯ সেপ্টেম্বর এই চিঠি লেখা হলেও এখনও পর্যন্ত কোনও উত্তর আসেনি। ওই সংস্থার সেক্রেটারি সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ বলেন, তারা ফের চিঠি দিয়ে বাংলাদেশ সরকারকে ইলিশ মাছ পাঠানোর জন্য অনুরোধ করবেন। তবে বিভিন্ন ভাবে তারা জানতে পেরেছেন এবারে ওই দেশের সরকার এখানে পদ্মার ইলিশ মাছ না পাঠাতে পারে। সেক্ষেত্রে খাদ্যরসিক বাঙালি পুজোর সময় পদ্মার ইলিশের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হতে পারে।
*তবে দুশ্চিন্তা মোটেও নয়, এবার পুজোর মরশুমে পদ্মার ইলিশের পরিবর্তে উড়িষ্যার ইলিশ। একই সঙ্গে চাহিদা থাকে মায়ানমারের ইলিশও। পুজোর মরশুমে বাঙালি পাশে থাকছে গঙ্গার ইলিশও। সেই তুলনায় গুজরাটের ইলিশ প্রচুর আমদানি হলেও স্বাদ কম। সব মিলিয়ে পদ্মার ইলিশের ক্ষেত মেটাতে হাওড়ার পাইকারি মাছ বাজারে বহু ইলিশের সম্ভার। দামও থাকছে নাগালের মধ্যে।
*তবে দুশ্চিন্তা মোটেও নয়, এবার পুজোর মরশুমে পদ্মার ইলিশের পরিবর্তে উড়িষ্যার ইলিশ। একই সঙ্গে চাহিদা থাকে মায়ানমারের ইলিশও। পুজোর মরশুমে বাঙালি পাশে থাকছে গঙ্গার ইলিশও। সেই তুলনায় গুজরাটের ইলিশ প্রচুর আমদানি হলেও স্বাদ কম। সব মিলিয়ে পদ্মার ইলিশের ক্ষেত মেটাতে হাওড়ার পাইকারি মাছ বাজারে বহু ইলিশের সম্ভার। দামও থাকছে নাগালের মধ্যে।

Howrah News: রয়েছে বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থা! তবুও আন্দুলে আবর্জনায় ঢাকছে রাস্তা, ভরাট হচ্ছে পুকুর

হাওড়া: আবর্জনায় ঢাকছে রাস্তা, ভরাট হচ্ছে পুকুর, সমস্যায় ভুগছে জেলার মানুষ! সমস্যায় জর্জরিত প্রায় সমগ্র জেলা। শহর থেকে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে গ্রামে। গৃহস্থলী কিংবা বাজার দোকানের নোংরা আবর্জনা দখল করছে রাস্তাঘাট পুকুর জলাশয়। এর ফলে বাড়ছে নিকাশি বন্ধের মত সমস্যা। পাড়ায় পাড়ায় জমছে জল। এবার এই সমস্যায় অতিষ্ঠ হাওড়ার আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েতের মুখার্জী পাড়া এলাকার মানুষ। দীর্ঘ কয়েক বছর দারুণভাবে এই সমস্যার সম্মুখীন মানুষ।

আরও পড়ুন: মিড ডে মিলে ফিশফ্রাই, পমপ্লেট, পোলাও…! চমকে দেওয়া আয়োজন ‘তিথি ভোজনে’ 

রাজ্য সড়কের পার্শ্ববর্তীতে আবর্জনা স্তূপ। সেখান থেকেই বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। একটু ঝড় বৃষ্টিতে রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ছে আবর্জনা। যে কারণে সমস্যায় পড়ছেন পথ চলতি মানুষ। দীর্ঘদিনের সমস্যা, কার্যকরী ভূমিকা দেখায়নি স্থানীয় পঞ্চায়েত। অবশেষে বাধ্য হয়ে স্থানীয় মানুষ আবর্জনা মুক্ত করতে হাত লাগায়। ফলে পঞ্চায়েতের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। পরিবেশের স্বচ্ছতা বজায় রাখতে ইতিমধ্যেই জেলায় পঞ্চায়েত গুলিতে বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ অর্থাৎ সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান্ট চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে জেলা পরিষদ। সেই পথে প্ল্যান তৈরি করে বর্জ্য নিষ্কাশনে বেশ কিছু গ্রাম পঞ্চায়েত কাজ শুরু করেছে।

আরও পড়ুন: ক’দিন পরেই আকাশের দখল নেবে পেটকাটি চাঁদিয়ালরা! জানেন কি কোন ঘুড়ির কী নাম?

সদ্য এক থেকে দেড় মাস আগে আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ শুরু হয়েছে। পঞ্চায়েত এলাকার কয়েকটি সংসদ থেকে আবর্জনা সংগ্রহ করার কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যেই দারুন সমস্যা আন্দুল বাস স্টপ সংলগ্ন মুখার্জি পাড়ায়। কবে সমস্যার সমাধান হবে, সে দিকে তাকিয়ে স্থানীয়রা। এ প্রসঙ্গে আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান তানজিলা তরফদার জানান, আন্দুল এলাকায় আবর্জনার সমস্যা দীর্ঘদিনের। ইতিমধ্যেই এই সমস্যা দূর করতে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে কাজ শুরু হয়েছে। চালু হয়েছে বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ। বেশ কিছু স্থানে বর্জ্য সমস্যার সমাধান ঘটেছে। যেভাবে দ্রুত কাজ এগোচ্ছে, তাতে দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে বলেই আশাবাদী।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Howrah News: মিড ডে মিলে ফিশফ্রাই, পমপ্লেট, পোলাও…! চমকে দেওয়া আয়োজন ‘তিথি ভোজনে’ 

হাওড়া: ভেটকি ফিসফ্রাই, চিকেন স্যাটে, পমফ্রেট, কাতলা, চিকেন কষা, সন্দেশ, আইসক্রিম — নিশ্চয়ই ভাবছেন কী না জানি ব্যাপক আয়োজন ছিল এই অনুষ্ঠান বাড়িতে! হ্যাঁ, খাবার তালিকায় যে এলাহী। আসলে এই মেন্যু মিড-ডে-মিলের তিথি ভোজনে। সত্যিই এমন আয়োজন নিঃসন্দেহে বিরল।

নিজের ছেলের জন্মদিন উপলক্ষ্যে বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জন্য তিথি ভোজনে এমনই এলাহি আয়োজন করলেন গ্রামীণ হাওড়ার শ্যামপুর থানার ঘুঘুবেশিয়া জুনিয়র হাই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নারায়ণ বেরা। পুত্র অনমিত্র বেরার সাত বছরের জন্মদিন উপলক্ষ্যে বুধবার টিফিন টাইমে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণেই তিথি ভোজনের আয়োজন করেছিলেন প্রধান।

আয়োজনে ছিল হরেক রকম পদ। স্টলে ছিল নানা ফল ও চিকেন স্যাটে। পাশাপাশি, মধ্যাহ্নভোজের পর্বে ছিল ভেটকি কাটলেট, বাসন্তী পোলাউ, ফুলকপির রোস্ট, পমফ্রেট, চিকেন কষা, চাটনি, একাধিক মিষ্টি, পায়েস, আইসক্রিম, পান। পাশাপাশি তিনি ছেলের জন্মদিন উপলক্ষ্যে প্রত্যেক পড়ুয়ার হাতে রংপেন্সিল ও বিদ্যালয়ের এক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীকে হুইল চেয়ার তুলে দেন।

আরও পড়ুন: প্রাইভেট প্র্যাকটিসে ক্ষান্ত দেননি…! ৫০০/ ৭০০/২০০০ রেট! প্রকাশ্যে এল সন্দীপের আরও ‘বড়’ কীর্তি!

ঘুঘুবেশিয়া জুনিয়র হাই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নারায়ণ বেরা জানিয়েছেন, সম্প্রতি বিভিন্ন স্কুলে একটি কর্মসূচি চালু হয়েছে। তাতে কেউ তার বিশেষ দিনে স্কুলের পড়ুয়াদের মিড ডে মিলে খাওয়াতে পারেন, যা ‘তিথি ভোজন’ নামে পরিচিত। তিথি ভোজনের জন্য নিজের ছেলের জন্মদিনকেই বেছে নিয়েছেন নারায়ণ বাবু। তিথি ভোজন উপলক্ষ্যে এদিন বিদ্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন শ্যামপুর-২ ব্লকের বিডিও সঞ্জু গুহ মজুমদার, অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক মধুরিমা দাস, শ্যামপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ মৌমিতা দাস-সহ অন্যান্যরা। ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে আর পাঁচটা সাধারন দিনের থেকে এই তিথি ভোজন অন্য একটা দিন। যেদিন চোখে পড়ল ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বাঁধভাঙ্গা আনন্দ।

রাকেশ মাইতি

Indian Railway Job: রেলে চাকরির সুবর্ণ সুযোগ! মিলছে বয়সে অতিরিক্ত ছাড়, জানুন বেতনক্রম-আবেদনের খুঁটিনাটি

*চাকরিপ্রার্থীদের জন্য আরও সুখবর, এবার ভারতীয় রেলওয়েতে চাকরির বড় সুযোগ! চাকরি বাজারে হাহাকার, বিশেষ করে কভিডের সময় থেকে চাকরির বাজার আরও মন্দা। এই বাজারে সরকারি চাকরিতো দূরস্থ। যুব সমাজের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে ভাল কোম্পানির চাকরি যোগাড় করা। শেষ তিন থেকে চার বছরে আরও শোচনীয় অবস্থা চাকরিপ্রার্থীদের। বলা যেতে এমন সময় রেলে চাকরি স্বপ্নের মতই বটে। প্রতিবেদনঃরাকেশ মাইতি। 
*চাকরিপ্রার্থীদের জন্য আরও সুখবর, এবার ভারতীয় রেলওয়েতে চাকরির বড় সুযোগ! চাকরি বাজারে হাহাকার, বিশেষ করে কভিডের সময় থেকে চাকরির বাজার আরও মন্দা। এই বাজারে সরকারি চাকরিতো দূরস্থ। যুব সমাজের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে ভাল কোম্পানির চাকরি যোগাড় করা। শেষ তিন থেকে চার বছরে আরও শোচনীয় অবস্থা চাকরিপ্রার্থীদের। বলা যেতে এমন সময় রেলে চাকরি স্বপ্নের মতই বটে। প্রতিবেদনঃরাকেশ মাইতি।
*এবার চাকরিপ্রার্থীদের জন্য সুখবর জানাচ্ছে ভারতীয় রেল। কমার্শিয়াল ক্লার্ক কাম টিকিট সুপারভাইজার পদে নিয়োগ। রেলের দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়েছে, কোভিডের সময় থেকে তিন বছর রেস্ট সময় বয়সে ছাড় দিয়ে এখানে আবেদন করার সুযোগ পাচ্ছে চাকরিপ্রার্থীরা।
*এবার চাকরিপ্রার্থীদের জন্য সুখবর জানাচ্ছে ভারতীয় রেল। কমার্শিয়াল ক্লার্ক কাম টিকিট সুপারভাইজার পদে নিয়োগ। রেলের দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়েছে, কোভিডের সময় থেকে তিন বছর রেস্ট সময় বয়সে ছাড় দিয়ে এখানে আবেদন করার সুযোগ পাচ্ছে চাকরিপ্রার্থীরা।
*১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ থেকে আবেদন করতে পারবে চাকরিপ্রার্থীরা। বয়স সীমা ১.১.২০২৫-এ ১৮ থেকে ৩৬ বছরের ব্যক্তিরা আবেদন করতে পারবেন। গুডস্ বা মালবাহী ট্রেন ম্যানেজার (লেভেল ৫) এক্ষেত্রে ১৮ থেকে ৩৬ বছরের বয়সসীমা। এ ক্ষেত্রে পুরুষ মহিলা সকলেই আবেদন করতে পারবেন।
*১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ থেকে আবেদন করতে পারবে চাকরিপ্রার্থীরা। বয়স সীমা ১.১.২০২৫-এ ১৮ থেকে ৩৬ বছরের ব্যক্তিরা আবেদন করতে পারবেন। গুডস্ বা মালবাহী ট্রেন ম্যানেজার (লেভেল ৫) এক্ষেত্রে ১৮ থেকে ৩৬ বছরের বয়সসীমা। এ ক্ষেত্রে পুরুষ মহিলা সকলেই আবেদন করতে পারবেন।
*জুনিয়র একাউন্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট কাম টাইপিস্ট, সিনিয়র ক্লার্ক, এই সমস্ত পদে আবেদনের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক উত্তীর্ণ হতে হবে। কমার্শিয়াল ক্লার্ক কাম টিকিট ক্লার্ক (লেভেল ৫) শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক। বয়স সীমা ১.১.২০২৫ এ ১৮ থেকে ৩৩।
*জুনিয়র একাউন্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট কাম টাইপিস্ট, সিনিয়র ক্লার্ক, এই সমস্ত পদে আবেদনের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক উত্তীর্ণ হতে হবে। কমার্শিয়াল ক্লার্ক কাম টিকিট ক্লার্ক (লেভেল ৫) শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক। বয়স সীমা ১.১.২০২৫ এ ১৮ থেকে ৩৩।
*অ্যাকাউন্টস্ ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট, শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক। বয়স সীমা ১৮ থেকে ৩৩। জুনিয়র ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট এবং ট্রেশ ক্লার্ক বয়স সীমা ১৮ থেকে ৩৩। বিস্তারিত জানতে 'আরআরবি'-র ওয়েবসাইট ফলো করুন।
*অ্যাকাউন্টস্ ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট, শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক। বয়স সীমা ১৮ থেকে ৩৩। জুনিয়র ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট এবং ট্রেশ ক্লার্ক বয়স সীমা ১৮ থেকে ৩৩। বিস্তারিত জানতে ‘আরআরবি’-র ওয়েবসাইট ফলো করুন।

Accident: ভয়াবহ দুর্ঘটনা হাওড়ায়, বাসের ধাক্কায় গুরুতর জখম ১০, আহত একাধিক

হাওড়া: হাওড়ায় পথ দুর্ঘটনায় আহত একাধিক! হাওড়া স্টেশন লাগোয়া বঙ্কিম সেতুতে দুর্ঘটনা। এই দুর্ঘটনায় জখম প্রায় ১০ জন পরিযায়ী শ্রমিক।পুলিশ সূত্রে খবর, দু’টি বাসের ধাক্কায় ঘটে এই দুর্ঘটনা।

ঘটনাটি ঘটে বঙ্কিম সেতুর ওপরে দাঁড়িয়ে ছিল আন্দুল উল্টোডাঙ্গা রুটের একটি মিনি বাস। সেই সময় দ্রুত গতিতে আসা হাওড়া-শিয়ালদা রুটের একটি বেসরকারি বাস পিছন থেকে ধাক্কা মারে। এই ঘটনায় কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ জন যাত্রী আহত হয়। ঘটনাস্থলে ছুটে যায় পুলিশ। আহতদের হাওড়া জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন-        বলুন তো, স্ত্রী-রা কি রাখি পড়াতে পারেন স্বামীকে? ৯৯ শতাংশই ‘এই’ ভুলটা করেন, আপনিও কি তাই করছেন? আজই শুধরে নিন…

আহতরা প্রত্যেকেই পরিযায়ী শ্রমিক। জানা গেছে প্রত্যেকেই বর্ধমান থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিক। এদিন হাওড়ার শালিমার স্টেশন থেকে ট্রেন ধরে কেরালার উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই তারা পথ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।

আরও পড়ুন-       বিরাট ক্ষতিকর…! ‘তেলাপিয়া’ মাছ-ই ডেকে আনছে ভয়ঙ্কর বিপদ, যা বলছেন গবেষকরা, শুনলে আঁতকে উঠবেন

ঘটনাস্থলে হাওড়া ট্রাফিক গার্ড এবং গোলাবাড়ি থানার পুলিশ পৌঁছয়। পুলিশ দু’টি বাসকে আটক করার পাশাপাশি বাসের চালক এবং কন্ডাক্টরদের আটক করেছে বলে জানা গেছে।

রাকেশ মাইতি

Durga Puja Recipe 2024: তালের রসে এলাচ, চালের গুঁড়ো মিশিয়ে পাক, ভিতরে নারকেলের পুর ভরে বানান লোভনীয় মিষ্টি, রইল সহজ রেসিপি

রাকেশ মাইতি, হাওড়া: তালের জনপ্রিয় রেসিপি! গ্রাম বাংলার মানুষের অতি পরিচিত। ছোট বড় সকলের পছন্দের এই পদ। এই পদ হার মানাবে তালের রুটি পরোটা ফুলুরি বা তাল পুলির মত সকল পদকে। তালের এই রেসিপি মনে করিয়ে দেয় শীতের দিনের পিঠেপুলি উৎসবের কথা। সেকাল ও একালের মানুষের অতি পছন্দের খাবার এটি। অল্প উপকরণ এবং হাতে সামান্য সময়ে পুর ভরা তালের তেলে ভাজা এই রেসিপি তৈরি করতে পারেন। তেলে ভাজা তালের এই রেসিপি দশ গোল দেবে তালের ফুলুরিকেও। সেকাল থেকে একালের মানুষের পছন্দের ‘তালের পুরভাজা’। অনেকটা তালপুলির মতো দেখতে, তবে এর স্বাদ তালপুলির থেকে কয়েকগুণ বেশি। এর সহজ রেসিপি জানা থাকলে সহজেই খুশি করতে পারেন পরিবার ও আত্মীয়দের।

আরও পড়ুন : অভিষেক থেকে আরতি, রীতি মেনে ইসকনে পালিত রাধাষ্টমী! রাধারানির জন্মতিথিতে মায়াপুরে অগণিত ভক্ত সমাগম

তালের পুরভাজা তৈরিতে প্রয়োজন সামান্য কয়েকটা উপকরণ-পাকা তাল, চাল গুঁড়ো, নারকেল, গুড় অথবা চিনি ও তেল। প্রথমে তালের রস বের করে ফুটিয়ে নিতে হবে। আঁচে শুকিয়ে নেওয়া তালের আরও বেশি স্বাদ।নারকেল কুরে গরম পাত্রে দিয়ে গুড় অথবা চিনি দিন। এবার পুর সুগন্ধি করতে এলাচ দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে একটু রসালো পুর তৈরি করুন। বাকি তালের রসের সঙ্গে চালের গুঁড়ো মিশিয়ে ভাল করে মণ্ড বানিয়ে নিন। মণ্ড থেকে ছোট ছোট গুছি কেটে আঙুলের সাহায্যে পাতলা করে তার মধ্যে পুর ভরে ছাঁকা তেলে লাল করে ভেজে নিলেই তৈরি তালের পুর ভাজা।তেলে ভাজা তালের এই রেসিপি, গরম গরম এর স্বাদই আলাদা। তেলে ভাজার কারণে আকর্ষণীয় গন্ধ। তালেরপুর পুর ভাজার বাইরে শক্ত আবারণ, ভিতরে নরম রসালো পুর যা দারুণ লোভনীয়।