Category Archives: হাওড়া

Raw Green Mango: কাঁচা আম খাওয়ার উপকার অনেক, ঘরোয়া এই এক উপায়ে সংরক্ষণ করলেই কোনও চিন্তা নেই! অসময়েও মিলবে কাঁচা আমের স্বাদ

ঘরোয়া নিয়মে কাঁচা আম সংরক্ষণ করুন সারা বছর! গরমের দিনে জনপ্রিয় কাঁচা আম, শরবত, আইসক্যান্ডি, আমের চাটনি, আচার আম-কাসুন্দি আরও কত কী জিনিসের ব্যবহারে কাঁচা আম লাগে।
ঘরোয়া নিয়মে কাঁচা আম সংরক্ষণ করুন সারা বছর! গরমের দিনে জনপ্রিয় কাঁচা আম, শরবত, আইসক্যান্ডি, আমের চাটনি, আচার আম-কাসুন্দি আরও কত কী জিনিসের ব্যবহারে কাঁচা আম লাগে।
কাঁচা আম দিয়ে বিভিন্ন রেসিপি'র বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। কাঁচা আম যেমন স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী, আবার সুস্বাদুও বটে। কম বেশি সারা বছর বাজারে খোঁজ করলেই কাঁচা আম পাওয়া যেতে পারে। তবে সিজন বাদে কাঁচা আম কিনতে অনেক সমস্যায় যেমন বেশ কষ্টসাধ্য।
কাঁচা আম দিয়ে বিভিন্ন রেসিপি’র বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। কাঁচা আম যেমন স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী, আবার সুস্বাদুও বটে। কম বেশি সারা বছর বাজারে খোঁজ করলেই কাঁচা আম পাওয়া যেতে পারে। তবে সিজন বাদে কাঁচা আম কিনতে অনেক সমস্যায় যেমন বেশ কষ্টসাধ্য।
তেমনই সিজন ছাড়া এর দামেও ছেঁকা খেতে হয় ক্রেতাদের। সেই দিক থেকে এই সহজ নিয়ম জানা থাকলে বাড়িতেই সারা বছর আম মজুত রাখতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজন হবেনা ফ্রিজ বা কোনও রকম কেমিক্যাল। সিজনে কম দামে আম কিনে, একদম ঘরোয়া উপায়ে সারা বছর বাড়িতে আম রাখতে পারেন। সহজ একবার বানিয়ে প্রায় এক বছর রেখে খাবার সুবিধা পাওয়া যাবে।
তেমনই সিজন ছাড়া এর দামেও ছেঁকা খেতে হয় ক্রেতাদের। সেই দিক থেকে এই সহজ নিয়ম জানা থাকলে বাড়িতেই সারা বছর আম মজুত রাখতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজন হবেনা ফ্রিজ বা কোনও রকম কেমিক্যাল। সিজনে কম দামে আম কিনে, একদম ঘরোয়া উপায়ে সারা বছর বাড়িতে আম রাখতে পারেন। সহজ একবার বানিয়ে প্রায় এক বছর রেখে খাবার সুবিধা পাওয়া যাবে।
প্রয়োজনে যে কোনও সময় কাঁচা আমের ডাল টক বা চাটনি নানা ভাবে কাঁচা আমার বিভিন্ন জিনিস তৈরি করা যেতেই পারে। এভাবে কাঁচা আমা মজুদ থাকলে। অসময়ে হলেও বাজারে খোঁজ করতে হবেনা কাঁচা আম।
প্রয়োজনে যে কোনও সময় কাঁচা আমের ডাল টক বা চাটনি নানা ভাবে কাঁচা আমার বিভিন্ন জিনিস তৈরি করা যেতেই পারে। এভাবে কাঁচা আমা মজুদ থাকলে। অসময়ে হলেও বাজারে খোঁজ করতে হবেনা কাঁচা আম।
উপকরণ: কাঁচা আম সারা বছর রাখতে হলে, প্রয়োজন কাঁচা আম, একটি কাঁচের ঢাকনা যুক্ত পাত্র, লবণ জল। প্রণালী: প্রথমে একটু কাঁচা আম খোসা সমেত কেটে আঁটি বাদ দিতে হবে। এরপর হাওয়ায় রেখে আম শুকিয়ে নিতে হবে।
উপকরণ: কাঁচা আম সারা বছর রাখতে হলে, প্রয়োজন কাঁচা আম, একটি কাঁচের ঢাকনা যুক্ত পাত্র, লবণ জল। প্রণালী: প্রথমে একটু কাঁচা আম খোসা সমেত কেটে আঁটি বাদ দিতে হবে। এরপর হাওয়ায় রেখে আম শুকিয়ে নিতে হবে।
অন্যদিকে কাঁচের পত্রের প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণ জল এবং ৬-৮ চামচ লবণ (১ লিটার জলে) মিশিয়ে নিন। এবার লবণ জল ফুটিয়ে প্রায় অর্ধেক করে ঠান্ডা করে নিন। কাঁচের পাত্রে কাঁচা আমের টুকরো ঠেসে ভরে শেষে গরম জল ঠান্ডা করে ঢেলে পাত্রের মুখ বন্ধ করে দিন।
অন্যদিকে কাঁচের পত্রের প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণ জল এবং ৬-৮ চামচ লবণ (১ লিটার জলে) মিশিয়ে নিন। এবার লবণ জল ফুটিয়ে প্রায় অর্ধেক করে ঠান্ডা করে নিন। কাঁচের পাত্রে কাঁচা আমের টুকরো ঠেসে ভরে শেষে গরম জল ঠান্ডা করে ঢেলে পাত্রের মুখ বন্ধ করে দিন।
এভাবে কাঁচা আম প্রায় এক বছর সংরক্ষণ করে রাখা যেতে পারে একদম ঘরোয়া উপায়ে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, এই কাঁচা আম রান্না বা ব্যবহারের সময় কোনরকম লবণ ব্যবহার করা যাবে না। (রাকেশ মাইতি)
এভাবে কাঁচা আম প্রায় এক বছর সংরক্ষণ করে রাখা যেতে পারে একদম ঘরোয়া উপায়ে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, এই কাঁচা আম রান্না বা ব্যবহারের সময় কোনরকম লবণ ব্যবহার করা যাবে না। (রাকেশ মাইতি)

Morning Walk Rules: সঠিক নিয়ম না জেনে হাঁটলে ওজন কমবে না, শরীর সুস্থও হবে না! মানতে হবে এই তিন নিয়ম

শুধু হাঁটলেই চলবে না, জানতে হবে হাঁটার সঠিক নিয়ম, এই পদ্ধতিতে হাঁটুন ফল মিলবে হাতেনাতে!আফটার ডিনার ওয়াক এ মাইল’ এটা বাঙালির ধাতে শয়ে না। তাড়াতাড়ি ডিনার করে হাঁটতে ‌যাওয়াটা পুরোপুরি বিদেশি ঘরানার। তবে মর্নিংওয়াকে আপামর বঙ্গ সন্তান বেশ স্বচ্ছন্দ।
শুধু হাঁটলেই চলবে না, জানতে হবে হাঁটার সঠিক নিয়ম, এই পদ্ধতিতে হাঁটুন ফল মিলবে হাতেনাতে!আফটার ডিনার ওয়াক এ মাইল’ এটা বাঙালির ধাতে শয়ে না। তাড়াতাড়ি ডিনার করে হাঁটতে ‌যাওয়াটা পুরোপুরি বিদেশি ঘরানার। তবে মর্নিংওয়াকে আপামর বঙ্গ সন্তান বেশ স্বচ্ছন্দ।
প্রচুর হেঁটেও ফল পাচ্ছেন না এই আক্ষেপও অনেকেরই আছে। তার কারণ হাঁটার পদ্ধতি ঠিক না হওয়া। সঠিক পদ্ধতিতে হাঁটলে সাঁতার বা দৌড়ানোর মতই উপকার।
প্রচুর হেঁটেও ফল পাচ্ছেন না এই আক্ষেপও অনেকেরই আছে। তার কারণ হাঁটার পদ্ধতি ঠিক না হওয়া। সঠিক পদ্ধতিতে হাঁটলে সাঁতার বা দৌড়ানোর মতই উপকার।
হাঁটাকে ‌যদি খুব সহজমাপের শরীর চর্চা মনে করেন তাহলে ভুল করবেন। দেহের বিভিন্ন স্থানের পেশি সুগঠিত করতে সঠিক নিয়মে হাঁটা সঠিক শরীরচর্চা পদ্ধতি।
হাঁটাকে ‌যদি খুব সহজমাপের শরীর চর্চা মনে করেন তাহলে ভুল করবেন। দেহের বিভিন্ন স্থানের পেশি সুগঠিত করতে সঠিক নিয়মে হাঁটা সঠিক শরীরচর্চা পদ্ধতি।
হাঁ‌টায় হাতের ব্যবহার: হাঁটা কেবল দুই পায়ের ব্যায়াম না। সঠিক পদ্ধতিতে ব্যায়াম করতে চাইলে হাঁটার ছন্দের সঙ্গে দুই হাতকেও ব্যবহার করতে হবে। এতে হাত এবং কাঁধের ব্যায়াম হয়। ওজন কমানোর জন্য ‌যদি হাঁটতে চান, সে ক্ষেত্রে দুই হাত পায়ের সঙ্গে ছন্দ মিলিয়ে ৯০ ডিগ্রি কোণ পর্যন্ত ওঠান। বাম পা সামনে বাড়ার সঙ্গে ডান হাত ওপরে তুলে ফেলুন। একই কাজ ডান পায়ের ক্ষেত্রেও করুন।
হাঁ‌টায় হাতের ব্যবহার: হাঁটা কেবল দুই পায়ের ব্যায়াম না। সঠিক পদ্ধতিতে ব্যায়াম করতে চাইলে হাঁটার ছন্দের সঙ্গে দুই হাতকেও ব্যবহার করতে হবে। এতে হাত এবং কাঁধের ব্যায়াম হয়। ওজন কমানোর জন্য ‌যদি হাঁটতে চান, সে ক্ষেত্রে দুই হাত পায়ের সঙ্গে ছন্দ মিলিয়ে ৯০ ডিগ্রি কোণ পর্যন্ত ওঠান। বাম পা সামনে বাড়ার সঙ্গে ডান হাত ওপরে তুলে ফেলুন। একই কাজ ডান পায়ের ক্ষেত্রেও করুন।
আপনি দ্রুত হাঁটেন, তাতে কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু স্বাভাবিক পদক্ষেপে হাঁটবেন। ছোট ছোট পদক্ষেপে দ্রুত হাঁটতে থাকবেন। ধীরে ধীরে গতি বাড়াতে হবে। পদক্ষেপ দীর্ঘ করার চেষ্টা করবেন না।
আপনি দ্রুত হাঁটেন, তাতে কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু স্বাভাবিক পদক্ষেপে হাঁটবেন। ছোট ছোট পদক্ষেপে দ্রুত হাঁটতে থাকবেন। ধীরে ধীরে গতি বাড়াতে হবে। পদক্ষেপ দীর্ঘ করার চেষ্টা করবেন না।
সমান সোলের জুতো পরে হাঁটা : এটা আরেকটা অতি সাধারণ ভুল। জুতো পরে হাঁটলে এমন পরুন যার গোড়ালি অংশের সোল একটু উঁচু। এই কয়েকটি শর্ত মেনে হাঁটলে ফল অবসম্ভাবি।তাই ‌যাঁরা নিয়মিত হাঁটেন তাঁরা এই তিনটি বিষয়ে জোর দিন। তাহলেই হাঁটার সম্পূর্ণ উপকারিতা পাবেন।
সমান সোলের জুতো পরে হাঁটা : এটা আরেকটা অতি সাধারণ ভুল। জুতো পরে হাঁটলে এমন পরুন যার গোড়ালি অংশের সোল একটু উঁচু। এই কয়েকটি শর্ত মেনে হাঁটলে ফল অবসম্ভাবি।তাই ‌যাঁরা নিয়মিত হাঁটেন তাঁরা এই তিনটি বিষয়ে জোর দিন। তাহলেই হাঁটার সম্পূর্ণ উপকারিতা পাবেন

Howrah News: ট্রেকিংয়ে গন্তব্য ছুঁয়ে ফেরার পথেই মৃত্যু! বাড়ি ফেরা হল না বালির পর্বতারোহীর

হাওড়া: ট্রেকিংয়ের গন্তব্য ছুঁয়ে ফেরার পথেই মৃত্যু, বেস ক্যাম্পেই শ্বাসকষ্ট জনিত কারণে মৃত্যু দেবব্রত বরের! জানা যায় ১০-১১ জন সদস্যের একটি দল উত্তরাখণ্ডে ট্রেকিং উদ্দেশ্যে বেরিয়েছিল। সেই দলের একজন সদস্য হাওড়া বালি সমবায় পল্লীর বাসিন্দা ৪৬ বছর বয়সী দেবব্রত বর।

জানা যায়, গত ১৭ মে ট্রেকিং-এ যাবেন বলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিলেন। এর ঠিক একদিন পর ১৯ মে পরিবারের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে কথাও হয় দেবব্রত বাবুর। তবে এরপর ফোন বন্ধ থাকার কারণে আর যোগাযোগ বা কথা হয়নি পরিবারের।

আরও পড়ুন: এক মুহূর্তেই সব শেষ! দুমড়ে মুচড়ে খাদে বাস! অন্তত ২১ জনের জীবন শেষ, ভয়াবহ ঘটনা

সূত্রে জানা যায়, টেকিংয়ের গন্তব্যস্থান ছুঁয়ে ফেরার পথেই বেস ক্যাম্পে থাকা অবস্থায় শ্বাসকষ্ট সমস্যা দেখা দেয় তাঁর। পাহাড়ের উপর অসুস্থতা দেখে অন্য অভিযাত্রীরা তাকে নিচে নামিয়ে এনে চিকিৎসা করার চেষ্টার আগেই মৃত্যু হয় দেবব্রতর।

দেবব্রতর মৃত্যু সংবাদ বাড়িতে আসতেই শোকের ছায়া পরিবারে। তাঁর এই অকাল মৃত্যুতে অসহয় হয়ে পড়ল পরিবার। পরিবারে একমাত্র রোজগারের অবলম্বন ছিলেন তিনি। পরিবারে রয়েছে দুই সন্তান স্ত্রী এবং বৃদ্ধ মা।

—- রাকেশ মাইতি

Howrah News: অবশেষে খবরের জেরে বিপজ্জনক জলের ট্যাঙ্ক সরল মাথার উপর থেকে

হাওড়া: মাথার উপর থেকে সরছে বিপজ্জনক জলের ট্যাঙ্ক! খুশি স্থানীয় মানুষ। অল্প ঝড়-বৃষ্টি হলেই পুরানো ওই জলের ট্যাঙ্ক এর অংশ ঝরে পড়ত। ট্যাঙ্কটির অবস্থা এতটাই জরাজীর্ণ যে, যেকোনও সময় হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়তে পারে। ফলে আতঙ্কে থাকত স্থানীয় মানুষ।  অবশেষে বিপদ মুক্ত হতে চলেছে, খবরের জেরে পরিত্যক্ত ওই জলের ট্যাঙ্ক সরানো হল। এদিন পরিত্যক্ত ট্যাঙ্ক ভাঙার কাজ শুরু হতেই দারুন খুশি এলাকার মানুষ। মৌরীগ্রাম স্টেশন পাড়া সংলগ্ন ট্যাঙ্ক এর নিচেই রয়েছে একটি টালির চালের বাড়ি। ওই বাড়ির সদস্যরা জীবন হাতে করে বসবাস করছিল। পাশাপাশি রয়েছে বেশ কিছু বসতবাড়ি। এছাড়াও ট্যাঙ্কের নিচেই রয়েছে একটি রাস্তা। যেখান দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ যাতায়াত করে। এই ট্যাঙ্কএর কারণে পথ চলতি মানুষও আতঙ্কে ছিল।

আরও পড়ুন: মাছের ‘এই’ অংশ মোটেও ফেলবেনা! বিক্রি করে হবেন লাভবান, দিনে আয় প্রায় ১০০ টাকা

গত প্রায় দেড় মাস আগে স্থানীয় মানুষের সমস্যার কথা সামনে আসে, খবর সম্প্রসারিত হয়। খবরের জেড়ে নড়েচড়ে বসার রেল কর্তৃপক্ষ। জলের ট্যাঙ্ক ভাঙার কাজ শুরু হতেই সকলেই ধন্যবাদ জানায় সংবাদ মাধ্যমকে। এই প্রসঙ্গে স্থানীয় বেবি গুছাইত জানান, প্রায় ৪০ ফুট উচ্চতার এই জলের ট্যাঙ্ক, একটু ঝড় বৃষ্টি হলেই খসে পড়ত। ভয় হত যে কোন মুহূর্তে ভেঙে পড়ার। ঝড় বৃষ্টি হলেই বাড়ি ছেড়ে প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিতে হত। এটি রেলের জলের ট্যাঙ্ক, রেলকে বহুবার জানানো হয়েছিল ভেঙে ফেলার জন্য। তবে কোনও কাজ হয়নি। শেষমেষ সংবাদ সম্প্রচারিত হবার পর, ট্যাঙ্কটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়। বিপদ মুক্ত হচ্ছে আমরা, তাই আনন্দ লাগেছে সকলের।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

New Business Ideas: মাছের ‘এই’ অংশ মোটেও ফেলবেনা! বিক্রি করে হবেন লাভবান, দিনে আয় প্রায় ১০০ টাকা

হাওড়া: মাছ নয়, আঁশ বেচেই যেন বেশি আনন্দ বেহুলার! কথাতেই রয়েছে মাছ ভাতে বাঙালি, আসলে দুপুরের আহারে হাজারও পদ থাকলেও, সেই পাতে মাছ না থাকলে দুপুরের খাবারই অসম্পূর্ণ থেকে যায় মাছ প্রিয় বাঙালির কাছে। বাঙালি মানেই, কুটুম-আত্মীয় আপ্যায়ন থেকে প্রতিদিনের খাবারে মাছের উপস্থিতি অনিবার্য। আবার দুপুরের অনুষ্ঠান বাড়িতে তো কথা নেই। বিভিন্ন মাছের থাকে নানা পদ। সেই দিক থেকে বাঙালির কাছে মাছের যে কদর তা হয়ত, যথাযথ ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।

আরও পড়ুনঃ লাগবে না এক টাকাও! ২০ মিনিটে কিচেনের চিমনি হবে ঝকঝকে! ট্রাই করুন এই উপায়

এই সারা দেশ জুড়ে বাঙালি যেখানে, সেখানের বাজা হাটে মাছের রমরমা তো থাকবেই। সেই দিক থেকে বলা যেতেই পারে মাছের জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আবার দুই বেলা বিভিন্ন বাজারে নানা মাছের পসরা সাজিয়ে বসেন বিক্রেতা, মাছ নিতে সেখানেই ভিড় জমাচ্ছে ক্রেতা। তবে এবার মাছের পাশাপাশি আঁশের কদর বাড়ছে। তাই মাছের আঁশ বিক্রি করেই ভীষণ আনন্দিত মাছ বিক্রেতা বেহুলা দাস।হাওড়ার বাগনান এলাকায় দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে মাছ বিক্রি করছেন বেহুলা দাস। মাছের আঁশ এবং কাঁটা পোঁটা কুকুর বিড়াল খেতে দেওয়ার পর বাকিটা ফেলে দিতে হত। এবার সেই ফেলনা আঁশ ধুয়ে শুকিয়ে বিক্রি হচ্ছে। তাতেই মিলছে বাড়তি উপার্জন। রুই কাতলা এমন বড় মাছের আঁশ কেজি প্রতি ৮০-১০০ টাকা দাম। অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হলেও এতে বাড়তি টাকা পেয়ে ভীষণ খুশি।

এ প্রসঙ্গে বেহুলা দাস জানান, ভাল করে ধুয়ে দু’দিন চড়া রোদে শুকিয়ে নিলেই বিক্রির উপযুক্ত হয়। কিছুদিন অন্তর ক্রেতা এসে নিয়ে যায় শুকনো আঁশ। রুই কাতলা বড় মাছের আঁশ বিক্রি হয়, এছাড়া শংকর মাছের আঁশ অনেক দামে বিক্রি হয়। মাছ বিক্রি করে সংসার চলে, তবে কয়েক মাস আগে পর্যন্ত যে আঁশ ফেলে দিতাম। সেই মাছের আঁশ বিক্রি হচ্ছে , অল্প হলেও সেই টাকা সংসারে কাজে লাগাতে পারছি এটাই ভীষণ আনন্দের।

রাকেশ মাইতি

Green Mango Chop Recipe: বাড়িতেই তৈরি হবে কাঁচা আমের সুস্বাদু চপ! রইল সহজ রেসিপি

রাকেশ মাইতি, হাওড়া: সুস্বাদু কাঁচা আমের চপ। তেলেভাজা ভালবাসে না এমন বাঙালি খুব কম। তেলেভাজা নাম শুনলেই জিভে জল। সকালের জলখাবারে কচুরি আর বিকেলের জলখাবারে চপ। তেলেভাজা এই খাবার আট থেকে আশি সকল বাঙালির মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। সব বয়সের মানুষ, ধনী থেকে দরিদ্র দোকানে অথবা ঘরে ধোঁয়া ওঠা তেলেভাজার গন্ধ আর তাতে প্রথম কামড় বসানোর লোভ সামলানো মানে পাগলপ্রায় অবস্থা।

এ বার ঘরেই বানিয়ে ফেলুন গ্রীষ্মের কাঁচা আম দিয়ে তৈরি মুচমুচে তেলেভাজা। খুব সামান্য উপকরণেই বাড়িতে তৈরি করতে পারবেন তেলেভাজা। কাঁচা আম, আলু, বেসন, চালগুঁড়ো, গুঁড়োমশলা, আদা, গোটা জিরে আর সরষের তেল এই কটা উপকরণেই প্রস্তুত কাঁচা আমের তেলেভাজা। জিরে, মৌরি, কয়েকটি শুকনো লঙ্কা ও দারচিনি ভেজে গুঁড়ো মশলা তৈরি করে নিতে হবে। প্রথমে কাঁচা আমটির খোলা ছাড়িয়ে কুরে নিতে হবে। তারপর একটি পাত্রে সরষের তেল দিয়ে তাতে অল্প পরিমাণ জিরে দিয়ে একটু নেড়ে নিতে হবে। তারপর সিদ্ধ করা আলু এই কড়াইতে দিতে হবে। তার সঙ্গে একটু হলুদ গুঁড়ো, নুন, ও গুঁড়ো মশলা দিয়ে ভাল করে ভেজে নিয়ে পুর তৈরি করে নিতে হবে।

আরও পড়ুন : অগ্রদ্বীপের ছানার জিলিপির খ্যাতির বাজিমাত এ বার দেশ পেরিয়ে বিদেশেও

এবার বেসন অল্প পরিমাণ চাল গুঁড়ো সামান্য হলুদ এবং পরিমাণ মতো লবণ, প্রয়োজনে লঙ্কার গুঁড়ো শুকনো ভাল করে মিশিয়ে ব্যাটার তৈরি করে নিন। এবার পুর অল্প অল্প করে নিয়ে তালুতে চেপে পাতলা করে নিয়ে লাল করে তেলে ভেজে নিলেই তৈরি সুস্বাদু কাঁচা আমের চপ।

Cyclone Remal Update: রিমলের তাণ্ডবে ফুলের জমিতে হাহাকার

হাওড়া: ফুল চাষে ব্যাপক ক্ষতি। রবিবার গভীর রাতে রিমল আছড়ে পড়ে। চাষবাসের প্রভাব পড়েছে দারুণ। ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে হাওড়ার ফুল চাষের। বাগনানের ফুল চাষিরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হন। বাগান বাঁচাতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে তাঁরা।

যদিও অনেকেই মনে করছেন এই চেষ্টা বৃথা। হাজার হাজার টাকা খরচ করে চারা পুঁতে গায়ে গতরে খেটে ফুল ফোটানো তাঁদের কাজ। এই ফুল বিক্রি তাদের সংসার চালানোর একমাত্র অবলম্বন। এতো পরিশ্রম ও খরচের পর বাগান বাঁচানোর চেষ্টা তো করতেই হবে। ঘূর্নিঝড়ের প্রভাবে ডালপালা ভেঙে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে গাঁদা, দোপাটি, অপরাজিতা, ফুলবাহার ইত্যাদি ফুলের গাছ। এখনও জল জমে রয়েছে চাষের জমিতে। যা ভীষণভাবেই ফুল চাষের ক্ষেত্রে ক্ষতিকর।

আরও পড়ুন: স্রোত হারানো নদীর সংস্কার? ভুল ভাঙতেই স্থানীয়রা যা দেখলেন

ফলে দিন দশেকের মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতির পরিমাণ জানতে পারবে চাষিরা। বাগনান রামচন্দ্রপুর এলাকায় প্রায় পাঁচশো কৃষক, যাদের রুটি-রোজগার চাষবাস রিমলের প্রভাবে পরবর্তীতে গাছের ডালপালা ভেঙে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। গোড়া প্রায় পচে গেছে। তবে বিভিন্ন কীটনাশক ও বায়োসার প্রয়োগ করছেন চাষিরা। যাতে কিছুটা পরিমাণ হলেও গাছ বাঁচিয়ে ক্ষতির পরিমাণ কম করা যায়।

এই প্রসঙ্গে কৃষক সুফল জানা, বিশ্বজিৎ ঘোষ, মাধব মণ্ডল জানান, এইভাবেই দিন চলে আসছে। বারবার প্রকৃতির প্রকোপে বেশি পড়তে হয় চাষিদের। সরকারি ক্ষতিপূরণ থাকলেও কোনও চাষি পায়, আর কোনও চাষি পায় না। তাই সংসার চালানোর কথা ভেবে আরও হতাশ হচ্ছেন তাঁরা ।

রাকেশ মাইতি

West Bengal weather update: বুধবার থেকে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে বাড়বে গরম, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে? জানাল হাওয়া অফিস

কলকাতা: সোমবার কেটেছে রিমলের প্রভাব। ভারী বৃষ্টি হয়েছে রাজ্যের একাধিক জেলায়। তার জেরে গরম থেকে খানিক স্বস্তি মিললেও ফের বাড়তে চলেছে তাপমাত্রা। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী তিন দিন ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি বাড়তে পারে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির তাপমাত্রা।

আরও পড়ুন: সচিন তেন্ডুলকর থেকে মহেন্দ্র ধোনি! ভারতের কোচ হওয়ার জন্য জমা পড়েছে ৩০০০-এর বেশি আবেদন

আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বুধবার কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, পশ্চিম মেদিনীপুর পুরুলিয়া-সহ দক্ষিণের বেশির ভাগ জেলায় বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, বীরভূম, মু্র্শিদাবাদ, নদিয়া জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, সঙ্গে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। বৃহস্পতিবার বাঁকুড়া, পূর্ব এবং পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মু্র্শিদাবাদে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তবে দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতে সামান্য বৃষ্টি হতে পারে। শুক্রবার, অর্থাৎ ৩১ মে দক্ষিণের দুই বর্ধমান, বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলায় হতে পারে হালকা বৃষ্টি। অন্য দিকে শনিবার, সপ্তম তথা শেষ দফার লোকসভা ভোটের দিন এবং রবিবার দক্ষিণের সব জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে, বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়াও।

সোমবার, অর্থাৎ ৩ জুন দুই ২৪ পরগনা, বীরভূম, নদিয়া এবং মুর্শিদাবাদ জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। ওই দিন বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জায়গায়।

Pantua Easy Recipe: মুড়ির পান্তুয়া! স্বাদে হার মানাবে দোকানের মিষ্টিকেও! বাড়িতেই বানান এই সহজ রেসিপিতে

রাকেশ মাইতি, হাওড়া: বাড়িতে সহজে বানিয়ে নিন সুস্বাদু পান্তুয়া! ঘরোয়া উপায়ে তৈরি এই পান্তুয়া খেলে ভুলে যাবেন দোকানের পান্তুয়াকে। এই মিষ্টি দোকানের পান্তুয়ার থেকে স্বাদে হবে আরও আকর্ষণীয়। ছোট বড় সকলেই বেশ পছন্দ করবে, আর মিষ্টি প্রিয় মানুষের কাছে-তো আরও বেশি আকর্ষণীয় হবে এই ঘরোয়া পান্তুয়া। মুড়ি দিয়ে তৈরি মিষ্টির স্বাদ নিয়ে অনেকেরই মনে প্রশ্ন চিহ্ন জাগবে, তবে একবার খেয়ে দেখলে সব প্রশ্নের সমাধান। সহজ নিয়ম এবং অল্প উপকরণে তৈরি হলেও এই মিষ্টিতে অসাধারণ স্বাদ পাওয়া যায়। তাই এই মিষ্টির একবার খেলে বারবার খেতে ইচ্ছা করবে।

উপকরণ:

এই পান্তুয়া তৈরিতে মূল উপকরণ মুড়ি। মুড়ি এই মিষ্টির মধ্যে আকর্ষণীয় স্বাদ আনে। প্রথমে পরিমাণ মতো মুড়ি নিয়ে সেগুলোকে মিহি করে গুঁড়িয়ে নিতে হবে। গুঁড়ো মুড়ি, পাউডার দুধ, ময়দা, চিনি, এলাচ, বেকিং পাউডার, ঘি, দুধ ও সাদা তেল।

আরও পড়ুন : থাইরয়েড সমস্যা কমছেই না? ডায়েট থেকে বাদ দিন এই খাবারগুলি! পাবেন চটজলদি রেহাই

প্রথমে এক কাপ মুড়ি গুঁড়ো, তার সঙ্গে চার চামচ গুঁড়ো দুধ, চার চামচ ময়দা, হাফ চামচ বেকিং পাউডার। শুকনো অবস্থায় এগুলো ভালকরে মিশিয়ে নিন। এবার গরম করে ঠান্ডা করে নেওয়া দুধ মিশিয়ে মণ্ড বানিয়ে নিতে হবে। মণ্ড তৈরি হলে তাতে দু’ চামচ ঘি দিয়ে আবারও ভাল করে মেখে নিন। অন্যদিকে চিনি এবং কয়েকটা এলাচ দিয়ে সিরা বা রস বানিয়ে রাখুন।এবার মণ্ড থেকে ছোট ছোট করে গুচি কেটে, দু হাতের তালুতে নিয়ে গোল করে মিষ্টির আকারে বানিয়ে নিন। অল্প আঁচে পাত্রে তেল দিন, তার সঙ্গে দু’চামচ ঘি দিয়ে মিষ্টি লাল লাল করে ভেজে নিন। এরপর তেল ঝেড়ে কয়েক মিনিট পর অল্প গরম থাকতে রসে ছেড়ে দিন। দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর পরিবেশন করুন সুস্বাদু এই পান্তুয়া, মুখে লেগে থাকবে এর স্বাদ।

Rail: সাতসকালে লাইনচ্যুত লোকাল ট্রেন, লিলুয়ায় দুর্ঘটনার কবলে শেওড়াফুলি লোকাল, ব্যাহত পরিষেবা

লিলুয়া: সাতসকালে লিলুয়ায় লাইনচ্যুত লোকাল ট্রেন, বড়সড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা। লিলুয়া স্টেশন ছেড়ে হাওড়ার দিকে যাওয়ার সময় ডাউন শেওড়াফুলি লোকাল হটাৎই লাইনচ্যুত হয়, উল্টোদিকে থেকে পাশের লাইনে তখন ট্রেন যাচ্ছিল, পরিস্থিতি বুঝতে পেরে ট্রেন থামিয়ে দেন চালক। ঘটনার জেরে ঘণ্টাখানেকেরও বেশি সময় বন্ধ ছিল ট্রেন চলাচল। সাড়ে আট’টার পর থেকে ধীরে ধীরে পরিষেবা স্বাভাবিক হয়েছে।

মঙ্গলবার সকাল সকাল এই দুর্ঘটনার ফলে হাওড়া মেইন লাইনে ট্রেন পরিষেবা সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়। ডাউন লাইনে বন্ধ হয়ে যায় ট্রেন চলাচল। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান রেলের পদস্থ কর্তারা। পৌঁছয় অ্যাক্সিডেন্ট রিলিফ ট্রেন। ট্রেনটিকে লাইনে তোলার কাজ শুরু হয়। তবে ট্রেনের গতিবেগ যেহেতু কম ছিল এবং ট্রেনটি খালি থাকাতেই বড় ধরনের অঘটন এড়ানো গিয়েছে বলে মত রেল আধিকারিকদের।

আরও পড়ুনঃ আজ থেকে আরও খারাপ পরিস্থিতি! উত্তরের ৩ জেলায় ৭২ ঘণ্টায় তোলপাড় ঝড়বৃষ্টি, আলিপুরের নয়া আপডেট

রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, সকাল ৭টা ১০ মিনিটে শেওড়াফুলি থেকে একটি খালি ট্রেন লিলুয়া স্টেশনে ছেড়ে হাওড়ার দিকে যাচ্ছিল। সেই সময়ই বিপত্তি ঘটে। লিলুয়া স্টেশন থেকে বেরনোর সময় লাইনচ্যুত হয়ে যায় ট্রেনের একটি কামরা। মোট চারটি কামরা লাইনচ্যুত হয় বলে সূত্রের খবর। ট্রেন একেবারে ফাঁকা থাকায় কেউ আহত হননি। তবে ডাউন লাইনে ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন ঘটে।

পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন রেলের উচ্চপদস্থ আধিকারিক এবং ইঞ্জিনিয়াররা। লাইনচ্যুত হওয়া ট্রেনের কামরাটিকে লাইনে তুলে বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। শুরু হয়েছে স্বাভাবিক ট্রেন চলাচল। কী করে এই দুর্ঘটনা ঘটল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনায় উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।